|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 

প্রথমেই অত্যন্ত সংক্ষেপে একটু ইতিহাস কপচাই।
১৭৯৯ খ্রীষ্টাব্দে একটা মিশরীয় দূর্গ পূনঃনির্মানের সময় একজন ফরাসী সৈনিকের একটা পাথর দৃষ্টিগোচর হয়। অদ্ভুদ কিছু বর্ণমালা খোদাই করা ছিল পাথরটাতে। এটাকে সে মুল্যবান কিছু মনে করে তার অধিনায়ককে দেখায় আর এইভাবে নিজের অজান্তেই সে একটা বিশাল অপঠিত ইতিহাসের দ্বার উন্মোচন করে।  এই পাথরটাই 'রোজেটা স্টোন' নামে পরবর্তীতে বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করে।  
 
ব্রিটিশ মিউজিয়ামে সংরক্ষিত রোজেটা স্টোন
পরের বছরগুলোতে অসংখ্য ইতিহাসবিদ, ভাষাতত্ববিদ আর পুরাতত্ববিদ গলদঘর্ম হয়ে যান এটাতে কি লেখা আছে তা বের করার জন্যে। অবশেষে ১৮২২ সালে জ ফ্রসোয়া শম্পলিয় নামক এক ফরাসী এর পাঠোদ্ধার করেন। এটা ছিল প্রাচীন মিশরীয় বর্ণমালা, যা হায়ারোগ্লিফিক্স নামে পরিচিত, তার একটা স্ক্রীপ্ট।    
এই ফরাসী ভদ্রলোকের হাত ধরেই জ্ঞানচর্চার একটা নতুন শাখার সূত্রপাত হয়। ইজিপ্টোলজি। কি এটা? এক কথায় বললে, এটা  প্রাচীণ ইজিপ্শিয়ান, অন্যকথায় মিশরীয় সভ্যতার ইতিহাস, ধর্ম, ভাষা, শিল্প ও সাহিত্য নিয়ে পড়ালেখা বা গবেষণা। জ ফ্রসোয়া শম্পলিয়র হাত ধরে যেহেতু এর সূ্ত্রপাত, তাই উনি হয়ে যান ফাদার অফ ইজিপ্টোলজি। এই প্রাচীণ মিশরীয় সভ্যতা নিয়ে যারা গবেষণা করেন কিংবা এ'সম্পর্কিত পড়ালেখা করেন, তাদের কাছে 'হোরাসের চোখ' খুবই পরিচিত একটি বিষয়।
জ ফ্রসোয়া শম্পলিয়
এই 'হোরাসের চোখ' বিষয়টা কি? তাহলে এবার মূল গল্পটা বলি।
হোরাসের মা ছিলেন যাদুবিদ্যার দেবী আইসিস আর বাবা অসিরিস, মৃত্যুপরবর্তী জীবনের দেবতা। কথিত ছিল, দেবতাগিরির সাথে সাথে এই অসিরিস আকাশ এবং মাটির মিশরের অধিপতিও ছিলেন। তো, এ্যাজ ইয়ুজুয়্যাল…….যেখানে রাজত্বের প্রশ্ন, সেখানেই চক্রান্ত আর ষড়যন্ত্র! অসিরিসের ভাই সেথ (যুদ্ধ, ঝগড়া-ফ্যাসাদ আর ঝড়ের দেবতা) সিংহাসনের লোভে পরে অসিরিসকে মেরে একটা কফিনে পুরে নীলনদে ডুবিয়ে দিয়ে সিংহাসনে চড়ে বসলো।
বিধবা আইসিস বৈধব্যের জ্বালা সইতে না পেরে তার যাদুবিদ্যার বলে অসিরিসকে খুজে বের করে পূনর্জীবন দান করে। গাধা অসিরিস কেমন দেবতা ছিল ইশ্বর জানে, মারাও খায়……..থুক্কু মারাও যায়, আবার নতুন জীবন লাভের জন্য তাকে বউয়ের সাহায্যও নিতে হয়! সে যাই হোক, জ্যান্ত অসিরিসকে দেখে ক্ষীপ্ত সেথ গালাগালি করে তাকে ৪২টা টুকরা করে এবং সারা মিশরে ছড়িয়ে দেয়। মনে রাখতে হবে, তৎকালীন মিশরে ৪২টা প্রদেশ ছিল; কাজেই সেথের চিন্তা-ভাবনা ইনোভেটিভ ছিল বললে অত্যুক্তি হবে না!
বেচারী আইসিস আবার তার হতভাগ্য বেকুব স্বামীর সব টুকরা খুজে বের করে ( পতিভক্তির এমন উদাহরন সম্ভবতঃ আর কোন মিথে নাই! )। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, পুরুষাঙ্গ আর খুজে পায় নাই। এখন এই ইউজলেস খোজা স্বামী দিয়ে আইসিস কি করবে? সে সময়ে ব্লগার শেরশায়েরীও ছিলেন না…...যার কাছ থেকে আইসিস এ'সংক্রান্ত মুল্যবান তথ্য বা সহযোগিতা পেতে পারতো! শেষমেষ দিশামিশা না পেয়ে সে সোনার তৈরী একটা পুরুষাঙ্গ সংযোজন করে অসিরিসের দেহে (আমার মতে, বর্তমানের হিউম্যান বডি পার্টস রিপ্লেসমেন্ট সার্জারীর প্রথম অনুপ্রেরণা সেখান থেকেই আসে)। তৎকালীন মিশরে পূজনীয় সর্বশক্তিমানের কি মহিমা, এই স্বর্ণলিঙ্গের সক্রিয়তায়ই অবশেষে হোরাসের জন্ম হয় (বাচ্চালোগ!…….লাগাও তালিয়া!!!)।    
এখানে আরেক দেবী ওয়াদজেৎ এর কথা না বললে তার অবদানের প্রতি অবিচার করা হয়। ইনি হলেন পরম পূজনীয়া সুরক্ষা, সুস্বাস্থ্য আর রাজকীয় ক্ষমতার দেবী। মিশরের ফারাওরা তাদের মুকুটে ইনার প্রতীক ধারন করতেন সবসময়ে। এই দেবী একইসঙ্গে সন্তান জন্মদানকারী মাদেরকেও সুরক্ষা প্রদান করতেন। কথিত আছে, ইনি শিশুদেবতা হোরাসের নার্স হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেন। শয়তান দেবর সেথের নজর এড়িয়ে মা আইসিস, ওয়াদজেৎ এর সহযোগিতায় হোরাসকে (যে কিনা আবার রাজত্ব আর আকাশের দেবতা) লুকিয়ে রেখে তার বাবার প্রতি অবিচারের প্রতিশোধ নেয়ার জন্য ধীরে ধীরে তৈরী করতে থাকে। পরবর্তীতে শয়তান চাচার সাথে হোরাস একাধিক মল্লযুদ্ধ করে। চুড়ান্ত যুদ্ধে চাচা (সেথ) ভাতিজার (হোরাস) বাম চোখ উপড়ে ফেলে। হোয়াট এ শেইম!!!
দেবী ওয়াদজেৎ
 
 
ফারাওদের মাথায় সব সময়ে শোভা পেতো দেবী ওয়াদজেৎ
  
এ'পর্যায়ে চলেন, আপনাদেরকে প্রাচীণ মিশরে চর্মচোক্ষে সেই দেবতাদ্বয়ের যুদ্ধ দেখাতে নিয়ে যাই। এখানে অবশ্য পরিচালক মাতবরী করে সেথকে দিয়ে হোরাসের দুই চোখই তুলে নেওয়ায়; যেটা শুধু অমানবিকই না, মূল ঘটনার সাথে সামন্জস্যহীন। যুগে যুগে এ'ধরনের লোকেরাই ইতিহাসকে বিকৃত করেছে। যাকগে, আপনারা শুধু বাম চোখই কল্পনা করে নিয়েন দয়া করে কারন মূল স্ক্রীপ্টে তাই বলা আছে। যুদ্ধ দেখতে এইখানে ক্লিকান সেথ এবং হোরাসের মল্লযুদ্ধ
পরবর্তী কাহিনী একটু সংক্ষেপ করি। পতিসেবা করতে করতে ক্লান্ত, বিধ্বস্ত আইসিস এবার ক্ষ্যান্ত দিলে এগিয়ে আসে হোরাসের বউ হাথোর (আনন্দ আর ভালোবাসার দেবী)। সে ওই উৎপাটিত চোখ রিপেয়ার করে ফের হোরাসের অক্ষিকোটরে সংযোজন করে। হোরাস আর সেথের মধ্যে কাইজ্জা ফ্যাসাদ লাগাতার চলতেই থাকে….চলতেই থাকে এবং একপর্যায়ে দেবতা কমিউনিটি ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে হোরাসকেই সিংহাসনের জন্য উপযুক্ত ঘোষণা করে।
এই হোলো হোরাসের চোখের মূল কাহিনী। মিশরীয় মিথ অনুসারে হোরাসের ডান চোখ সূর্য (পৌরুষত্ব) কে প্রতিনিধিত্ব করে, আর বাম চোখ চাদ (নারীত্ব) কে। অনেকে আবার হোরাসের ডান চোখকে 'রা' এর চোখ বলে  এবং 'রা' এর সাথে গুলিয়ে ফেলে কারন, 'রা' হলো সূর্যদেবতা। পরবর্তীতে হোরাস তার এই বাম চোখ তার বেকুব দেবতা বাপ অসিরিসকে নিবেদন করে। তারপর থেকেই মিশরীয় মিথে হোরাসের বাম চোখকে পুনরুদ্ধার, নিরাময়, প্রেম, সুরক্ষা এবং ত্যাগের প্রতীক হিসাবে দেখা হয়। এক অর্থে যা নারীত্বের প্রতীকও বটে! 
 
আলোচ্য কয়েকজন দেবতা
এভাবেই প্রাচীণ মিশরীয় মিথে হোরাস এবং তার চোখ একটা বিশেষ ভূমিকা পালনকারী প্রতীকে পরিনত হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষকদের কাছে এটা আকর্ষণীয় হয়ে ওঠার কারন কি? কারন এই প্রতীকটার বিশেষ কিছু ফিচার।
হোরাসের চোখের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য সাতটি পৃথক হায়ারোগ্লাইফ রয়েছে যা সাধারণতঃ মিশরীয় ভাষায় "ইর/টি" হয়, যার অর্থ 'তৈরি করা বা করা' বা 'যারা করে'। মিশরীয় পৌরাণিক কাহিনীতে চোখটি যতোটা না 'দেখার অঙ্গ'  ছিল, তার চেয়েও বেশী ছিল ক্রিয়া, সুরক্ষা বা রাগের প্রতীক। সেজন্যেই এটা প্রাচীণ মিশরীয় বর্ণমালার এক বা একাধিক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে ওঠে। 
জেনে রাখা ভালো, প্রাচীণ মিশরে ভগ্নাংশ লিখতে লব সবসময়ে ১ রাখা হতো। যেমন ১/২, ১/৩, ১/১২ ইত্যাদি। কাজেই তারা ৩/৪ না লিখে লিখতো, ১/২+১/৪। Rhind Mathematical Papyrus প্রাচীণ মিশরীয়দের গাণিতিক উৎকর্ষতার একটা নমুনা। সেখানে হোরাসের চোখের ভগ্নাংশসমূহ এভাবে বর্ণিত আছে, 
The right side of the eye = 1 ⁄2
The pupil = 1⁄4
The eyebrow = 1⁄8
The left side of the eye = 1⁄16
The curved tail = 1⁄32
The teardrop = 1⁄64 ( সূত্রঃ উইকিপিডিয়া ) 
 
মিথ অনুসারে, সেথ হোরাসের চক্ষু উৎপাটনের পরে প্রচন্ড ক্রোধে ছিড়ে ৬ টুকরা করে। হোরাসের চোখের গাণিতিক মডেলের অংশও ৬টা। হোরাসের চোখের প্রতিটা অংশের কিন্তু স্বতন্ত্র অর্থ আছে। চোখের ডান দিকটা ঘ্রানেন্দ্রিয়ের সাথে সম্পর্কিত, কারণ এটা নাকের কাছাকাছি এবং এই অঙ্গটির সাথে সাদৃশ্যযুক্ত। বলাই বাহুল্য, পিউপিলটা দৃষ্টিশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে। ভ্রু চিন্তার প্রতিনিধিত্ব করে, কারণ এটি আমাদের চিন্তাভাবনা প্রকাশ করতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। চোখের বাম দিকটা শ্রবণশক্তিকে রিপ্রেজেন্ট করে কারন এটি কানের দিকে নির্দেশ করে। বাঁকা লেজ গম বা শস্যের একটি রোপিত ডাটা থেকে বের হওয়া অঙ্কুরের মতো। খাবারের উপস্থাপনা হিসাবে বা স্বাদ অর্থে এটাকে দেখা হয়। অবশেষে, অশ্রুবিন্দু স্পর্শের অনুভূতিকে উপস্থাপন করে।
মিশরীয় মিথে হোরাসের বাম চোখকে পুনরুদ্ধার, নিরাময়, প্রেম, সুরক্ষা এবং ত্যাগের প্রতীক হিসাবে দেখা হতো এবং সেইসাথে তারা এটাও বিশ্বাস করতো যে, এই চোখের একটা আধ্যাত্মিক শক্তি আছে। এই বিশ্বাস থেকেই তারা তাদের নৌকাতে এই প্রতীক আকতো। এছাড়া, এই প্রতীক সম্বলিত লকেট, তাবিজ, আংটিসহ বিভিন্ন ধরনের গয়নাগাটিও তারা ব্যবহার করতো। যদিও প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার অবসান ঘটেছে, তবুও 'হোরাসের চোখ' কেন্দ্রিক শক্তির প্রতি বিশ্বাসী মানুষের অভাব নাই আজও, আর সে কারনেই এই প্রতীকটি এখনও ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ভূমধ্যসাগরীয় দেশগুলিতে জেলেরা সুরক্ষার জন্য প্রায়শঃই তাদের নৌকা/জাহাজে এই চিহ্নটি আকেন। অনেকে অন্যের অশুভ প্রভাব থেকে নিজেকে রক্ষা করতে এখনও গহনা হিসাবে হোরাসের চোখ পরেন। এটি অতিপ্রাকৃত শক্তি বা আধ্যাত্মিকতা চর্চাকারী এবং ষড়যন্ত্র তত্ত্ব নিয়ে যারা নাড়াচাড়া করেন তাদের মধ্যেও জনপ্রিয়। এনারা চক্ষুটিকে কেবল একটি প্রতিরক্ষামূলক প্রতীক হিসাবেই দেখেন না বরন্চ শক্তি, জ্ঞান এবং মায়া (ইল্যিউশান)র উৎস হিসাবেও দেখেন। 
 
প্রাচীণ মিশরীয় লকেট
প্রাচীণ মিশরীয় নৌকা
আধুনিক মিশরীয় লকেট 
 
আধুনিক মিশরীয় নৌকা
আপনারা যারা বহুবিধ বিপদে আছেন, তারা একটা সাদা কাগজে এই চক্ষু অঙ্কন পূর্বক একটা মাদুলিতে ভরে অঙ্গে ধারন করলে বিপদ থেকে উদ্ধার পেতে পারেন। ব্লগারগণ তাদের যে কোনও পোষ্টে কোন রকমের কু-দৃষ্টি থেকে যদি পরিত্রাণ পেতে চান, পোষ্টের শুরুতেই এটা ঝুলিয়ে রাখতে পারেন……..তবে আগেই বলে রাখি, সাফল্যের কোন গ্যারান্টি আমি আপনাদেরকে দিতে পারবো না! স্যরি!!!  
 
ছবি ও তথ্যের জন্য গুগলের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা।
 ৭০ টি
    	৭০ টি    	 +২২/-০
    	+২২/-০  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:০১
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অবশ্যই লিঙ্ক দিবেন, পড়নের লেইগা আমি রেডি। কি নান্না করেন? দেহি আমার কিছু কমন পরে নিহি! 
২|  ০৩ রা মে, ২০২০  সকাল ১১:৫৭
০৩ রা মে, ২০২০  সকাল ১১:৫৭
জুন বলেছেন: আরেকটা খবর ভুয়া,  কাল নেটের একটা নিউজে দেখলাম মেগান মার্কেল নজর না লাগার জন্য সেই আফ্রিকা সফরের সময় থেকেই গলায় একটা নজর পেন্ডেন্ট পরে আছে।   এই মহিলা পারেও।  আপ্নেতো লন্ডনে আছেন খোজ নিয়েন, তবে সেতো ছোট রাজপুত্তুরকে নিয়ে কানাডা হয়ে ক্যালিফোর্নিয়া চইলা গেছে, দেখার চান্স কম
  এই মহিলা পারেও।  আপ্নেতো লন্ডনে আছেন খোজ নিয়েন, তবে সেতো ছোট রাজপুত্তুরকে নিয়ে কানাডা হয়ে ক্যালিফোর্নিয়া চইলা গেছে, দেখার চান্স কম   
     
আর হ্যা আপ্নের লেখায় প্লাস দিছি। আর এই সব খাজুইরা মন্তব্য দেখলে কাকু রাগ করতে পারে  
  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:১২
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি তো লন্ডনে থাহি না আপা, তারপরেও খবর নিলাম। কোনটা পড়ছে হ্যায়, এইডা? 
 মার্কেলরে আমার পছন্দ। বিদ্রোহী বধু.....এক্কেরে ডায়ানার লাহান!  
 
কাকু রাগ করতে পারে  কোন কাকুর কতা কন? আমি অবশ্য কোন কাকু / ডাকু রে গণায় ধরি না!!! 
৩|  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:২৩
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:২৩
সাইন বোর্ড বলেছেন: খুব বিক্ষিপ্ত সময় পার করছি, কোন কিছুতেই গভীর মনোনিবেশ করতে পারছি না । আপনার আয়োজনটা চমৎকার !
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ৩:১০
০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ৩:১০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বর্তমান বিক্ষিপ্ত সময়ই অন্যকিছুতে মনোনিবেশ (অবশ্যই গভীরভাবে) করার আসল সময়। যেটা পুরাপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নাই, সেটা নিয়ে বেশী চিন্তা না করাই ভালো। যদিও এটা করা কষ্টকর.....তারপরেও, একটু চেষ্টা করলেই পারবেন।  
 
আপনার আয়োজনটা চমৎকার ! ধন্যবাদ। আয়োজনটাতে গভীরভাবে মনোনিবেশ করেছি দেখেই না আপনার ভালো লাগলো!! 
৪|  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:৪৭
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:৪৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: মিশরের রকেটগুলো মধ্যপাচ্যে প্রচুর চলে। আর সাপের ছবি দেখতে ভয় ভয় লাগে । জানলাম অনেক তথ্য।
  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:১৩
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:১৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা সাপের ছবি বলে তো আপনি দেবীকে অপমান করছেন। দেবীর অভিশাপ পড়তে পারে....সাবধান!!! 
৫|  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১:১৫
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১:১৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: এক্করে সঠিক টাইমে সঠিক ঔষধ নিয়া হাজির হইসেন। শুধু মিশরীয়রাই নয় প্রাচীন গ্রীক ও রোমানরা পর্যন্ত  বিশ্বাস করত , হোরাস আই প্রতীক তাদের কুনজর থেকে রক্ষা করবে। আপনি যদিও সাফল্যের গ্যরান্টি দেন নাই কিন্তক আপনার পোস্ট যদি কুনজর থেইকা রক্ষা পায় তাইলে অন্যরাও ভাইবা দেখতে পারে   
  
  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:১৬
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রাচীন গ্রীক ও রোমানরা পর্যন্ত বিশ্বাস করত , হোরাস আই প্রতীক তাদের কুনজর থেকে রক্ষা করবে। ঠিকই কইছেন। 
সাফল্যের গ্যরান্টি দিয়া কি বিপদে পড়মু? দেহা যাক.......হোরাসের চোখ ভরসা!!! 
৬|  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১:২৯
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এরকম পোস্ট সাধারণ আমরা শায়রী ভাইয়ের কাছ থেকে পেয়ে থাকি। আনন্দের যে এখন থেকে তালিকায় আরও একজন যোগ হলো।  রূপকথার মিশর পড়তে পড়তে টাইম মেশিনে চলেগেছিলাম প্রাচীন মিশরে।ওরে বাব্বা কি ভয়ঙ্কর যুদ্ধ! অবশেষে হেরাসের পরাজয় ও চক্ষু হারানোর যন্ত্রণা। তবে তেরা পাশে মাম্মি ছিল বলে রক্ষে। পিতা-পুত্র মিলে কাকাকে যুদ্ধে না হারাতে পেরে দেবরাজের স্মরণাপন্ন ও একপ্রকার অবৈধভাবে সিংহাসন উদ্ধার।  
  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:২৫
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যুদ্ধটা আসলেই ভয়ংকর, দেবতাদের মধ্যে যুদ্ধ বলে কথা। এইটা তো আর আপনের-আমার যুদ্ধ না....কি বলেন!  
 
এরকম পোস্ট সাধারণ আমরা শায়রী ভাইয়ের কাছ থেকে পেয়ে থাকি। ঠিক বলেছেন। এরকমের পোষ্ট একটু আধটু কদাচিৎ আমিও দিয়েছি। তবে এমন একটা পোষ্ট তৈরী করা বেশ শ্রমসাধ্য কাজ। মেধাও লাগে। এদিকে আমি আবার অলস প্রকৃতির মানুষ। প্রবাসে বিভিন্ন কাজে প্রচুর ব্যস্ত থাকতে হয়। মেধাও শের ভায়ার চেয়ে কম......তাই উনার মতো ঘন ঘন এমন পোষ্ট দিতে পারি না। তবে ইচ্ছা ষোলর উপর আঠারো আনাই থাকে। তারপরেও আমার এ'ধরনের কয়েকটা পোষ্টের লিঙ্ক দিলাম। সময় যদি করতে পারেন, দেখবেন আশাকরি।
রহস্যময়তাঃ ফিবোনাচ্চি রাশিমালা থেকে গোল্ডেন রেশিও
প্যারালাল ইউনিভার্সঃ বাস্তব নাকি কল্পনা?
বাংলাদেশ: একটি নবীন রাষ্ট্রের অভ্যুদয়কালীন প্রথম ডাকটিকেট
স্টোনহেন্জঃ এক অমিমাংসিত রহস্য
৭|  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:১৭
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:১৭
পুলক ঢালী বলেছেন: বিশ্বজুড়ে কত রকমের মিথ যে চালু তার মনে হয় সীমা পরিসীমা নাই। মিশরীয় দেব দেবী, গ্রীক দেব দেবী, ভারতীয় পুরানের দেব দেবী সবাই অনেক ক্ষমতাধর হলেও ক্ষেত্র বিচারে দুর্বল। আগেকার মানুষের সৃজনশীল কল্পনা মনে হয় বাস্তবে দৃঢ়মূল বিশ্বাসে পরিনত হয়ে পূজা আর্চায় রূপ নিয়েছিলো যা বর্তমানেও চলমান আছে। আপনার বর্ননা ও বিষয়টি ভাল লাগলো। বাংলাদেশে শ্রীমঙ্গলে গ্র্যান্ড সুলতান নামে একটা রিসোর্ট আছে ওখানে মনে হয় আপনার চোখ আছে  না না ভুল হলো আপনার পোষ্টের চোখের অনুরূপ চোখ আছে। গ্র্যান্ড সুলতানে যেটা আছে সেটা বিভিন্ন রং এর পাথর ও পাথর কুচি দিয়ে তৈরীর প্রচেষ্টা বলে মনে হয়েছে ।
  না না ভুল হলো আপনার পোষ্টের চোখের অনুরূপ চোখ আছে। গ্র্যান্ড সুলতানে যেটা আছে সেটা বিভিন্ন রং এর পাথর ও পাথর কুচি দিয়ে তৈরীর প্রচেষ্টা বলে মনে হয়েছে । 
  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:৩২
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার ছবিটা আসে নাই। গ্র্যান্ড সুলতানের চোখটা দেখার আগ্রহ হচ্ছে। লিঙ্কটা কি দিতে পারেন?
আসলে মিথের এইসব দেব দেবীদের কাজ কারবার মানুষের মতোই। তখনকার মানুষেরা কল্পনায় বেশী দূর যেতে পারে নাই। মানবীয় গুনাবলীর সাথে কিছু এক্সট্রা ক্ষমতা যোগ করেই তারা তাদের কল্পিত দেবতা বানিয়েছে। সেজন্যেই তারা আপনার কথা অনুযায়ী ক্ষমতাধর হলেও ক্ষেত্র বিচারে দুর্বল। 
৮|  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:২৪
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:২৪
করুণাধারা বলেছেন: ছবি দেখেই লাইক দিয়ে গেলাম।  দৌড়ের উপ্রে আছি, থামলে পরে এসে পড়ে নিব।
  দৌড়ের উপ্রে আছি, থামলে পরে এসে পড়ে নিব।
  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:৩৬
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ২:৩৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছবি দেখেই লাইক দিয়ে গেলাম। কিভাবে যে ধন্যবাদ দিব, বুঝে উঠতে পারছি না।  
 
দৌড়ের উপ্রে আছি, থামলে পরে এসে পড়ে নিব। আপনি কি পি.টি. উষার মতো হওয়ার চেষ্টা করছেন? 
৯|  ০৩ রা মে, ২০২০  বিকাল ৩:১০
০৩ রা মে, ২০২০  বিকাল ৩:১০
রাজীব নুর বলেছেন: এটা আধুনিক যুগ। যাদুর দেবী, কালো যাদুর দেবী- এযুগে এসব বিশ্বাস করা যায় না। তবে এগুলো পুরোপুরি মিথ্যা নয়।
  ০৩ রা মে, ২০২০  রাত ১১:৩৩
০৩ রা মে, ২০২০  রাত ১১:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবাই নিজেদের যুগকে আধুনিক যুগ হিসাবেই দেখে। মিশরীয়রাও তাই দেখতো; একসময় এরিস্টোটল, প্লেটোরাও......! তেমনি ভাবে আজ থেকে ৫০০ বছর পরও আধুনিক যুগ, প্রাচীন যুগ থাকবে। আপনার মতোই কেউ একজন এমন ধরনের কথাই বলবে। বুঝতে পারছেন, কি বলতে চাচ্ছি! 
১০|  ০৩ রা মে, ২০২০  বিকাল ৪:৪২
০৩ রা মে, ২০২০  বিকাল ৪:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দরুন পোষ্ট মুগ্ধ পাঠ  
 
প্রাচীন মিশরিয়ারা যে জ্যামিতি এবং অংকেও দুর্দান্ত ছিল চোখের গানিতিক প্রকাশে তাই মুগ্ধ হয়ে ভাবছিলাম।
আপনার পোষ্ট পড়েই দেবতার মানে খুঁজতে গিয়ে পেলাম -
দেবতা   /বিশেষ্য পদ/ দেব ও দেবী।
দেবতা শব্দের অর্থ হলো যাদের মানে ও দানে আমরা পুষ্ট। প্রকৃতির যে সকল উপাদান বা পরমেশ্বর সৃষ্ট বিভুতি জীবের জীবনধারাকে সর্বদা মসৃন করে রাখে এবং তাদের দানে জীব তথা মানুষ পুষ্ট থাকে – এরাই মূলতঃ দেবতা। দেবতাদের মাতৃরুপ বা বিপরীত লিঙ্গের চিন্তনই হলো দেবী। দেবতারা হচ্ছেন ভগবানের/স্রষ্টার দ্বারা নিযুক্ত এ জড়জগতের বিভিন্নকার্য সম্পাদনের নিয়ন্ত্রণ কর্তা। 
মানুষেরাই যারা ক্ষমতা এবং যোগ্যতায় উন্নততর ছিল তাদেরই সাধারন মানুষ দেবতা সনে বসিয়ে দিতেন। তাদের মাধ্যমে প্রভুত কল্যান এবং উপকার ভোগের প্রতিদানে তাদের পূজনীয় জ্ঞান করতেন সম্মানার্থেই। 
তবে যেহেতু মানুষ তাই মানবীয় দোষ ত্রুটি, ক্রোধ, লোভ তাদের মধ্যে দৃশ্যমান্ও বটে  
 
বাহ! বেশ জানা শোনা হলোতো  
 
হা হা হা
+++
  ০৩ রা মে, ২০২০  রাত ১১:৪৬
০৩ রা মে, ২০২০  রাত ১১:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রাচীন মিশরীয়রা বহুকিছুতেই দুর্দান্ত ছিল। এদের নিয়ে আপনি যতোই পড়ালেখা করবেন, আপনার ততোই বদ্ধমূল ধারনা হবে যে এলিয়েনরা এসে তাদেরকে এসব শিখিয়ে গিয়েছিল। বহু আগে ছাত্রাবস্থায় সেবা প্রকাশনীর দু'টা চমৎকার বই পড়েছিলাম এসবের উপর। ভিন গ্রহের মানুষ (রহস্য), ভিন গ্রহের মানুষ (প্রমাণ)। না পড়ে থাকলে একটা ট্রাই মারতে পারেন। আপনার চিন্তাধারা নতুনভাবে প্রবাহিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
দেবতা/দেবী নিয়ে আপনার গবেষণা ভালো লাগালো। আপনার সাথে সাথে আমিও বেশ কিছুটা জ্ঞানার্জন করলাম।
তয় দেবতাদের সংজ্ঞা কিন্তু জাতি-ধর্ম ভেদে বেশকম হইতে পারে......এইটাও মাথায় রাখতে হইবো। 
১১|  ০৩ রা মে, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩০
০৩ রা মে, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩০
শের শায়রী বলেছেন: কিডা কইছে আমি হেই সময় ছিলাম না? ইমহোটেপ নামে আমি হেই সময় আইসিস রে হেল্প না করলে অয় কি সব অঙ্গ খুইজা পাইত। আর ওই অংশটা গুজাইয়া রাখছিলাম আশা ছিল আমি তো আছিই..... যাউজ্ঞা মহিলার কান্না কাডিতে বাধ্য হইয়া একটা স্বর্ন..... বানাইয়া দিতে হইলো।
সেথ আর অসিরিসের কাহিনী কিন্তু আবার উলটানো আছে মিশরীয় পুরাকথায় সেথরে খারাপ দেবতা দেখানো হয়েছে, কিন্তু মিশরীয়দের আক্রমন কইরা তছনছ বানাইয়া দিছিল যে জাতি হিতাইত জাতি সেই জাতি কিন্তু আবার সেথের উপাসনা করত তাদের প্রতিপালক হিসাবে, হিতাইত গো নিয়া খুব বেশি কিছু লেখা নাই, হাতাইয়া হুতাইয়া যা পাইছি অনেক আগে একটা পোষ্ট দিছিলাম। টাইম পাইলে ঘুইরা আইসেন ইতিহাসের হারিয়ে যাওয়া জাতি ( হিতাইত জাতি)
অসিরিসের সাথে কিন্তু আপনি মিল খুজে পাবেন হিন্দু ধর্মের পার্বতীর বিরাট কাহিনী সেদিকে না যাই। তাকেও বিষ্ণু কেটে খুব সম্ভবত ১৩ না ১৭ টুকরা করেন যা এখন বড় বড় মন্দির হিসাবে পুজিত হয়। আর হোরাসের চোখের সব থেকে বড় এ্যাডভার্টাইজমেন্ট কিন্তু সেই ম্যাসনদের চোখ। আমেরিকান ডলারে পিরামিডের ওপর যে চোখ।
পোষ্টে দারুন ভালো লাগা। প্রিয় বিষয়
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ১২:১৯
০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ১২:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইমহোটেপরে নিয়া বহুত গ্যান্জাম আছে। হ্যায় কোনখানে নায়ক, কোনখানে ভিলেন। আপনে নিজেরে কোনটা ভাবেন? বর্ণনা শুইনা তো আপনেরে ভিলেন মনে হইতাছে। আবার মহিলার কান্নাকাটিতে মন গইলা যাওনে তো আপনেরে নায়ক মনে হইতাছে! মাথামুথা তো দেহি আউলায়া গেল!!!  
 
সেথরে বেশীর ভাগ খারাপভাবেই দেখানো হইছে। বলা হয়, শয়তান (শয়তান-স্যাটান-সেথ) শব্দটা আইছেই 'সেথ' থিকা। এইডাও ঠিক, এ'গুলার কোন তাল পাইবেন না। মূল লেখার ভ্যারাইটি যেমন আছে, অনুবাদেও তেমন ভ্যারাইটি আছে বহুত। এইডা লেখতে গিয়াই আমি বহুত ডালপালা কাইট্টা এই শেপে আনছি। সেথ আর হোরাসের যুদ্ধেরই বহুত রকমের ব্যাখ্যা/বর্ণনা আছে।
হিটাইট গো নিয়া আমার ভালো পড়াশুনা আছে। ইন ফ্যাক্ট, আমার লাইফের একটা বড় সময় আমি ব্যয় করছি এইসব প্রাচীন জাতি, স্থাপনা এইসব লয়া। মাথা খারাপ হয়া গেছিল একসুময়!!  আমার ভ্রমনের শখ আর আগ্রহও আইছে ওইহানতে। যাউকগ্যা, আপনের লেহা আবার না পইড়া থাহি কেমনে? অবশ্যই পড়ুম।
  আমার ভ্রমনের শখ আর আগ্রহও আইছে ওইহানতে। যাউকগ্যা, আপনের লেহা আবার না পইড়া থাহি কেমনে? অবশ্যই পড়ুম। 
অসিরিসের সাথে কিন্তু আপনি মিল খুজে পাবেন হিন্দু ধর্মের পার্বতীর বিরাট কাহিনী সেদিকে না যাই। তাকেও বিষ্ণু কেটে খুব সম্ভবত ১৩ না ১৭ টুকরা করেন যা এখন বড় বড় মন্দির হিসাবে পুজিত হয়। আর হোরাসের চোখের সব থেকে বড় এ্যাডভার্টাইজমেন্ট কিন্তু সেই ম্যাসনদের চোখ। আমেরিকান ডলারে পিরামিডের ওপর যে চোখ। এগুলি সবই একেকটা বিশাল ব্যাপার। বহুত কিছু কইতে হইবো। আঙ্গুল অলরেডি ব্যথা করতাছে। তাই হেই দিকে আর না যাই বরং!!! 
১২|  ০৩ রা মে, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৮
০৩ রা মে, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৮
সোহানী বলেছেন: চমৎকার এবং প্রিয় একটা বিষয় নিয়ে লিখলেন। (কুমীরামী তাহলে শেষ   
   )
 )
এ নিয়ে একটা মুভি মনে হয় দেখেছিলাম অনেক আগে। নাম ধাম ভুলে গেছি। আর যাই হোক বোকা দেবতারে যেভাবে বউ বারবার বাচাঁইছে তারেই আসলে সিংহাসনে বসানো দরকার ছিল   ।
 ।
তবে দা ইভিল আই বা নজর চোখ আর হোরাসের চোখের সাথে কিন্তু দারুন মিল আছে। তবে আধুনিক মানুষদের নজর আই এর গহনা পড়তে দেখে আমি অবাক হই। 
শেষ প্রশ্ন, মিশরীয় জিনিস ব্রিটিশ মিউজিয়ামে ক্যান??
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ১২:৫৭
০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ১২:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কুমিরামী কি শেষ হওনের বিষয়? এইটা হইলো ঢেউয়ের মতো, আসে...যায়, আবার আসে...আবার যায়।  
 
বোকা দেবতারে যেভাবে বউ বারবার বাচাঁইছে তারেই আসলে সিংহাসনে বসানো দরকার ছিল B বউরা তো বরাবরই স্বামীগো উপরে ছড়ি ঘুরাইছে! আমরা তো আসলে স্বামী না, আমরা হইলাম ডামী.......আসল কলকাঠি তো আপনেরাই নাড়েন, নাকি মিছা কইলাম!
 বউরা তো বরাবরই স্বামীগো উপরে ছড়ি ঘুরাইছে! আমরা তো আসলে স্বামী না, আমরা হইলাম ডামী.......আসল কলকাঠি তো আপনেরাই নাড়েন, নাকি মিছা কইলাম! 
ইভিল আই কন আর হোরাসের চোখ কন, আধুনিক মাইনসে ব্যবহার করে দেইখাই তো আপনের নজরে পড়ছে। অবাক হওনের কিছু নাই। মানুষ যতোদিন থাকবো, এইসবও ততোদিন থাকবো। খালি ঘুরায়া প্যাচায়া আইবো, এই আর কি! 
মিশরীয় জিনিস ব্রিটিশ মিউজিয়ামে ক্যান? এইডা তো আমারো প্রশ্ন, ক্যান?? ক্যান মিশরীয় ওবেলিস্ক প্যারিস, রোম আর ইস্তান্বুলের রাস্তায় দেখি.....ক্যান???? 
১৩|  ০৩ রা মে, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৬
০৩ রা মে, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৬
আখেনাটেন বলেছেন: হোরাসের চোখ আমারেও একটি দ্যান। কোন দিক থেকে কে যে চোরাগুপ্তা আক্রমণ শানায় এ নিয়ে ভীত-সন্ত্রস্ত! ব্লগে মনে হচ্চে টগবগ করে খই-মুড়ি ফুটছে। করোনাকালে যত পারেন খই মজুদ করেন। ব্লগের পানসে দিনগুলিতে মেখে খেতে পারা যাবে।   
  
লেখা ভাল্লাগছে। 
ভ্যালি অব কিংস, লুক্সর-কারনাক টেম্পল, টেম্পল অব ফিলি, আবু সিম্বেল ও নেফারতিতি টেম্পল সবখানেই এই সব আঁকিজুঁকিতে দেয়ালগুলো একাকার।মুগ্ধ হয়ে দেখেছিলাম। শত্রুর হাত থেকে বাঁচার জন্য কত না প্রচেষ্টা! কিন্তু বাঁচতে পারে নাই...তো সাধু সাবধান!! শত্রু মানে ঢ়োড়সের চোখ কিন্তু দেখছে!! 
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ২:৩৩
০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ২:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হোরাসের চোখ আমারেও একটি দ্যান। আপনেরে আমি দেওনের কে? এগুলি তো আপনেগো বংশ পরস্পরা সম্পত্তি। আমি তো এতোদিন আশায় ছিলাম, ব্লগের এই খই-মুড়ি ফোটা সময়ে আপনে সবাইরে এইসব রক্ষা-কবচ বিলাইবেন। 
আপনে তো সব দেইখা আসছেন, হিংসা কইরা আমাগো দেহাইতে চান না দেইখা পুষ্টানো বন্ধ করছেন.....আপনেরে আর কি কমু! শত্রুর থিকা পার্মানেন্টলি কেউই বাচতে পারে না। কয়জনরে ঠেকাইবো? একটা গেলে দশটা আহে। এইসব ছবি-লেখা দিয়া হ্যারা মনুষ্য জাতিরে সাবধান করার চেষ্টা করছে, পারে নাই। মনুষ্য জাতি কেউ কারো কথা হুনে না; কিছুই কওনের নাই!! 
১৪|  ০৩ রা মে, ২০২০  রাত ৮:৫৪
০৩ রা মে, ২০২০  রাত ৮:৫৪
নীল আকাশ বলেছেন: মিথের কাহিনীগুলি কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য সেটা নিয়ে আমি প্রশ্ন তুলতে চাই না। তবে যারা এইসব কাহানী বানায় তাদের আরেকটু জ্ঞান থাকলে ভালো হতো।
সেথ আর হোরাসের মারামারি কোন মুভিতে যেন দেখেছিলাম।
আপনাকে আমি লতিফ ভাইয়ের খোজ নিতে বলেছিলাম, পেয়েছেন কিছু?
ধন্যবাদ।
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ২:৪৫
০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ২:৪৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মিথ মানে মিথ.......এগুলো আপাততঃ বিনোদন। এসব নিয়ে জ্ঞানগর্ভ আলোচনার কোন মানে নাই। মানুষের অভ্যাস তিলকে তাল করা। শুরুতে হয়তো কোন একটা ঘটনা বা ইল্যুশান জাতীয় কিছু ঘটে......তারপর তিলকে তাল বানানো শুরু হয়। তবে, প্রাচীণ মিশরীয়দের জ্ঞান নিয়ে আজকের অনেক বাঘা বাঘা বিশ্লেষকও কোন কনক্রীট মতামত দিতে পারে না, এমনই তাদের জ্ঞান ছিল। এ'জন্যেই অনেকে এসবের মধ্যে এলিয়েনদের কানেকশান খোজে।
আপনার দেয়া নাম্বারে বেশ কয়েকবার কল করা হয়েছে, রিং হয়, কেউ ধরে না। আপনার/আমার নিক উল্লেখ করে টেক্সট মেসেজ পাঠানো হয়েছে, নো রিপ্লাই। কাজেই আর কিছু করার নাই। মানুষকে বেশী বিরক্ত করা ঠিক না।  
 
১৫|  ০৩ রা মে, ২০২০  রাত ৮:৫৪
০৩ রা মে, ২০২০  রাত ৮:৫৪
ইসিয়াক বলেছেন: পোষ্টের মধ্যে ও আপনি মজা করেন, কি আর বলবো  হা হা হা । তালি কিন্তু দিয়েছি  ।
 ।   
# পোষ্টের সাথে সাথে তাবিজ মাদুলিও  বেচা কেনা করলেন দেখলাম,তো হাদিয়া কত? হা হা হা ... পোষ্টে ভালো লাগা।   
    
# শের শায়েরী ভাইজান আবার কি সব নাকি লুকাইয়া রাখছিলো ..।ব্যপক বিনোদন। 
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ৩:৩৯
০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ৩:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইখানে তো আমি মাষ্টারী করতে আসি নাই, তাই না! আপনাদের সাথে একটু মজা করার উপায়ই তো পোষ্ট আর মন্তব্য। তাই মাধ্যম দু'টো য়ুটিলাইজ করি, এই আর কি! আপনার তো তালি দেয়ারই কথা। আপনার প্রোপিক সেই ধারনাই দেয়! 
কিছু বেচা-কেনা করি নাই। আমি চ্যারিটিতে বিশ্বাসী। আপনাদেরকে আইডিয়া দিলাম; দিন শেষে যার ম্যাও সেই সামলাবে....কি কন!!
শের শায়েরী ভাইজান আবার কি সব নাকি লুকাইয়া রাখছিলো ..।ব্যপক বিনোদন।  উনার কথা আর বইলেন না। উনার উপরে কু-দৃষ্টি তো খামাখা পড়ে না!
 উনার কথা আর বইলেন না। উনার উপরে কু-দৃষ্টি তো খামাখা পড়ে না! 
১৬|  ০৩ রা মে, ২০২০  রাত ১১:৪১
০৩ রা মে, ২০২০  রাত ১১:৪১
ভূত গোয়েন্দা বলেছেন: গল্পটি খুব সুন্দর ছিলো
১৭|  ০৩ রা মে, ২০২০  রাত ১১:৪২
০৩ রা মে, ২০২০  রাত ১১:৪২
ভূত গোয়েন্দা বলেছেন: গল্পটি খুব সুন্দর ছিলো। আরো গল্প আর বিশেষ করে যদি অনুবাদ বইয়ের ভক্ত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই ঘুরে আসবেন আমাদের ব্লগে। যেকোন ধরণের বাংলা গল্প আর অনুবাদ বই pdf format এ ডাউনলোড করতে পারবেন মাত্র এক ক্লিকে ভালবাসার গল্প আর অনুবাদ বই পেতে
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ৩:৫২
০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ৩:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
অনলাইনে গল্পের বই পড়তে আমি খুব একটা পছন্দ করি না। যতোটুকু সময় পাই তাতে এই ব্লগের সব লেখাই পড়তে পারি না, অন্য ব্লগে যাওয়ার সময় কই? তারপরেও লিঙ্কের জন্য ধন্যবাদ। 
১৮|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ১২:০২
০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ১২:০২
নতুন বলেছেন: আপনারা যারা বহুবিধ বিপদে আছেন, তারা একটা সাদা কাগজে এই চক্ষু অঙ্কন পূর্বক একটা মাদুলিতে ভরে অঙ্গে ধারন করলে বিপদ থেকে উদ্ধার পেতে পারেন। ব্লগারগণ তাদের যে কোনও পোষ্টে কোন রকমের কু-দৃষ্টি থেকে যদি পরিত্রাণ পেতে চান, পোষ্টের শুরুতেই এটা ঝুলিয়ে রাখতে পারেন 
এই রকমের কিছু তাবিজ বিক্রি করতে পারেন। 
জনগন করোনার মোকাবেলায় ভুয়া বাবার কাছথেকে তাবিজ কিনবে। 
উপরে হোরাসের সাথে সেত এর যুদ্ধের মুভিটা দেখতে হবে। ভাললাগছে। ++
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ৩:৫৮
০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ৩:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই তাবিজ করোনার মোকাবেলার জন্য না। তারপরেও আপনি চেষ্টা করতে পারেন। ভুয়া বাবার কাছ থেকে কেউ তাবিজ কিনবে বলে মনে হয় না, বাবা হিসাবে ভুয়াবাবা ফ্লপ! আমি ধারনা দিলাম.....বাদবাকী দায়িত্ব ভুক্তভোগীর।  
 
পপকর্ণ মুভি। দেখতে পারেন। পপকর্ণ চাবাইতে চাবাইতে দেখলে খারাপ লাগবে না। ভালো সময় কাটবে। 
১৯|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ৩:২০
০৪ ঠা মে, ২০২০  রাত ৩:২০
রোদ্দূর মিছিল বলেছেন: লেখাটা ভালো লাগল।  একটা ছোট কারেকশন দিচ্ছি। আশা করছি কিছু মনে করবেন না। Jean-François Champollion নামটির সঠিক উচ্চারণ হবে জঁ ফ্রঁসোয়া শম্পলিয়ঁ, জীন ফ্র্যাঙ্কোইস শ্যাম্পোলিন নয়।লেখাটা ভালো লাগল।  একটা ছোট কারেকশন দিচ্ছি। আশা করছি কিছু মনে করবেন না। Jean-François Champollion নামটির সঠিক উচ্চারণ হবে জঁ ফ্রঁসোয়া শম্পলিয়ঁ, জীন ফ্র্যাঙ্কোইস শ্যাম্পোলিন নয়। 
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৪:০৮
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৪:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি। কারেকশানের জন্য ধন্যবাদ। তবে লেখায় আমি চন্দ্রবিন্দু কখনও ব্যবহার করি না।
আমি জানি, ইংরেজি বানানে যে উচ্চারন হয়, সেটা অরিজিনাল ফরাসী উচ্চারন না। তবে, ভাষাটা না জানার ফলে আমি এভাবেই বলি/লেখি। কার্যোপলক্ষ্যে আমাকে প্রায়ই প্যারিস যেতে হয়। আমার ওখানকার কলীগ আর স্টেকহোল্ডাররা এটা নিয়ে অনেক হাসাহাসি করে, তবে আমি গায়ে মাখি না। ফরাসী ভাষাটা আমার কাছে খুবই খটোমটো মনে হয়।
আশা করছি কিছু মনে করবেন না। কিছু মনে করার প্রশ্নই আসে না। আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। 
২০|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৪:১০
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৪:১০
নতুন বলেছেন: হুম পপকণ মুভি। 
দেখলাম। এখন আগুন্তক দিখছি।
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৪:১৬
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৪:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গতকালকে দেখেছি, 'ফর এ ফিউ ডলারস মোর'; এখন তৃতীয়বারের মতো 'দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশান' দেখবো। গত এক সপ্তাহ ধরে আগের দেখা ক্লাসিক মুভিগুলো দেখছি। 
২১|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৪:২৫
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৪:২৫
নতুন বলেছেন: নেটে ফ্রী মুভি দেখতে দেখতে প্রায় শেষ হয়ে যাচ্ছে। 
দুপুরে দেখলাম ন হন্যতে । খুব ভাল লেগেছে। 
গিন্নীর সাথে বেশি স্লো মুভি দেখা যায় না।
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৪:৪৮
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৪:৪৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা ট্রাই করেন, যদি না করে থাকেন। ডাউনলোড করে দেখলে ভালো। এদের কোয়ালিটিও ভালো। তবে, এটাতে ইংলিশ মুভি নাই। বাংলা আর হিন্দি।view this link
আমি গিন্নীর সাথে মুভি দেখি না। আমাদের পছন্দ আলাদা। আর মুভি দেখতে গেলে ও খুব বিরক্ত করে, খালি কথা বলে! চরম বিরক্তিকর!! 
২২|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৫:১৩
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৫:১৩
নতুন বলেছেন: আমার এখানে ব্লকড দেখায়। অফিস বন্ধ সারাদিন বাসায়। মুভি দেখাই এখন কাজ।   
 
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৫:৪১
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৫:৪১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দ্যাটস স্যাড! ইউকে, ইউএস, কানাডাতে এদের বেশীরভাগ সাবসক্রাইবার। দুবাই ব্লক করেছে কেন? নো ক্লু। যাই হোক, আপনি কোন স্পেশাল মুভি দেখতে চাইলে জানাবেন। ডাউনলোড করে ই-মেইল করে দিতে পারি। 
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৫:৫০
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৫:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হিন্দি ফানি মুভিতে ইন্টারেস্ট থাকলে এইটা দেখতে পারেন। আমার এক বন্ধু দিয়েছিল লিঙ্ক; আমার ভালোই লেগেছে। view this link
২৩|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৬:১৫
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৬:১৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: মিশরীয়দের মিথ আমার ভাল লাগে, বিশেষ করে মুভি। গড অব ইজিপ্ট মুভিটা দেখেছি আগেই। তবে একটা কথা স্বীকার করতে হয় মিশরীয়রা অনেক ক্রিয়েটিভ ছিল। তাদের মিথ তৈরির হাত চমৎকার।
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৬:৩৩
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৬:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তাদের মিথ তৈরির হাত চমৎকার। তারা তো ভাই মিথ তৈরী করে নাই। এগুলোকে মিথ বলি আমরা। তারা এসব দেব-দেবীর পূজা করতো। এটাই ছিল তাদের ধর্ম।
মিশরীয়রা অনেক ক্রিয়েটিভ ছিল এটা অস্বীকার করার কোনই উপায় নাই। প্রাচীণ মিশর আমাকে আমৃত্যু মুগ্ধ করে রাখবে। 
২৪|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৬:৩৮
০৪ ঠা মে, ২০২০  ভোর ৬:৩৮
মা.হাসান বলেছেন: ছালাউদ্দিন কাদের  কইছিলো-- ...ওনাকে ওনার স্বামী সোনা দেয় নাই? উনি আমার সোনা নিয়ে এতো টানা টানি করেন ক্যান? হেরাথের মতো সোনায় বাধানো ইয়ে থাকলে লোকে টানা টানি করতেই পারে। 
দাক্ষায়ণী দেবি ছিলেন শিবের স্ত্রী। কোন কারনে স্বামী এবং নিজের অপমান সহ্য করতে না পেরে দাক্ষায়ণী যজ্ঞের আগুনে আত্মহত্যা করেন।  ক্রুদ্ধ শিব মৃত স্ত্রীর দেহ ঘাড়ে নিয়ে প্রলয় নাচন শুরু করেন।  ভগবান বিষ্ণু  পৃথিবী রক্ষার্থে সুদর্শন চক্র দিয়ে দেবীর দেহ ৫১ টুকরো করে ফেলেন। টুকরো গুলো  ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে।  যেখানে যেখানে টুকরো পড়েছিল এগুলোকে তারাপীঠ বলা হয় । বাংলাদেশেও কয়েকটা তারাপীঠ আছে । ট্রিনিটি  সহ হিন্দু ধর্মে প্রচলিত অনেক কনসেপ্ট  মিশর থেকে এসেছে বলে কেউ কেউ  ধারণা করেন। 
মাদুলির কমারশিয়াল প্রোডাকশন শুরু হলে ব্লগের অনেকেই কিনতে আগ্রহী হবেন।  তবে আপাতত বদ নজর এড়ানোর জন্য সুমনা ভাবীর একটা মাদুলী খুব দরকার । 
পৃথিবী ছোট হয়ে আসছে,তাই জন্যেই কি মিশরের নৌকাও ছোট হয়ে আসলো ? বাংলাদেশে কিন্তু নৌকা মাশাল্লা বাড়তেই আছে, থাকবে, ষড়যন্ত্র করে কেউ ছোট করতে পারবে না। 
মানুষ দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বোঝে না। আপনি সময় থাকতে শমশের ভাইয়ের থেকে ফ্রেঞ্চটা একটু ঠিক করে নেন না, গুনি মানুষ একটু বললেই দেখিয়ে দেবে। 
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ৭:০২
০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ৭:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে কিরপিন ভাই যে, কই ছিলেন? আমার আগের পোষ্টটাতে আপনের সুললিত মন্তব্য মিস করছি। গল্প লেখছিলাম একটা!  
 
সোনা দিয়া আইসিস তো কোন দিশা না পায়া বান্ধাইছিলো। আমাগো শেরভাই লুকায়া রাখছিল, বেচারী কি করবো! তারপরেও উনি আইসিসরে অরিজিনালটা দেয় নাই; চিন্তা করছেন হ্যায় কিরাম মানুষ!! 
মিশরীয়রা হইলো মিথের গুরু। বাকীরা ওগো ফলো করছে মাত্র। সুমনা ভাবীর মাদুলি আপনের দরকার? দাম কিন্তু বেশী পড়বো। আপনে তো আবার কিরপিন......ব্রিটিশ পাউন্ডে দাম মিটাইতে পারবেন?  
 
বাংলাদেশের নৌকা নিয়া কিছু কমু না। আর ফ্রেঞ্চ বড়ই ভেজাইল্যা ভাষা। আমার শিখনের কোন ইচ্ছা নাই। আপনে শিখেন। আমারে দরকার মতো ইন্টারপ্রেট করলেই হইবো।
২৫|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ৯:০৬
০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ৯:০৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: তারা তো ভাই মিথ তৈরি করে নাই। এগুলোকে মিথ বলি আমরা। তারা এসব দেব-দেবীর পূজা করতো। এটাই ছিল তাদের ধর্ম।
এখানে থ্রোন নিয়ে গডরা নিজেদের সাথে যুদ্ধ লিপ্ত ছিল, হেরাসের চোখ উপরে ফেলা, তার বাবাকে বারবার মেরে ফেলা যদিও লোকটার কই মাছের প্রাণ ছিল মনে হয়।  এই যে ঘটনাগুলো এগুলো-তো কেউ লিখেছে, এগুলো নিশ্চয়ই সত্যিই ঘটেনি। কেউ লিখেছিল, আর এই লেখাগুলোকে পরবর্তীতে মানুষ ধর্ম হিসেবে মেনেছে!  তাদের দৃষ্টি এগুলো সত্যিই ঘটেছে কিন্তু ফ্যাক্ট হল কেউ লিখেছিল।  আমি তাই বলেছি যারা লিখেছিল তারা খুব ক্রিয়েটিভ ছিল।
মিশরীয়রা অনেক ধরণের গডে বিশ্বাস করত। এগুলো নিয়ে লিখুন। পড়তে ভাল লাগে।
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  দুপুর ২:৫২
০৪ ঠা মে, ২০২০  দুপুর ২:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি বলেছেন, এই যে ঘটনাগুলো এগুলো-তো কেউ লিখেছে, এগুলো নিশ্চয়ই সত্যিই ঘটেনি।একটা কথা আছে, যা রটে, তার কিছু তো ঘটে! এখন আমার দৃষ্টিভঙ্গির একটা ব্যাখ্যা দেই; এটা একান্তই আমার ব্যাখ্যা। 
প্রায় সাড়ে পাচ হাজার বছর আগে আসলে কি ঘটেছিল তা জানার একমাত্র উপায় হলো, বিভিন্ন জায়গায় তাদের লিখে রাখা স্ক্রীপ্ট। আপনি যদি সেগুলো ঘাটাঘাটি করেন, তাহলে দেখবেন.......তাদের দেবতাদের কাজ-কারবারের সাথে, বর্ণনার সাথে অতি বুদ্ধিমান কিছু মানুষের সংযোগ আছে। এরা কারা? এই প্রশ্নের উত্তর কেউ দিতে পারে নাই। তৎকালীন মিশরীয়দের যে জ্ঞান ছিল, সেটা এমনকি পরবর্তী শত-সহস্র বছরেও অন্য এলাকার লোকের ছিল না। এই উন্নতমানের জ্ঞান তারা হঠাৎ কোথা থেকে পেল? জ্ঞানের বিকাশের একটা ধারাবাহিকতা থাকে, সেটা কিন্তু মিশরীয়দের ক্ষেত্রে ঘটে নাই। উদাহরন হিসাবে, সে সময়ে ব্যাটারীর মাধ্যমে ইলেক্ট্রিসিটি উৎপাদনের কথা বলা যায়।  
এসব চিন্তা করেই অনেক নামী দামী বিশেষজ্ঞ বিভিন্ন সময়ে মতামত দিয়েছেন যে, একমাত্র ভিন গ্রহের অতি-উন্নত লোকজনের কথা মেনে নিলেই এসব মিসিং লিঙ্ক জোড়া লাগানো যায়। আর এই ভিন গ্রহের আগন্তুকদের কাজ-কারবার দেখলে তাদেরকে দেবতা মনে করাই স্বাভাবিক। তারপরে কিছু রং তো চড়ানোই হয়েছে....যেটা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। 
আপনি নিশ্চয়ই জানেন, খুব বেশীদিন আগের কথা না। পৃথিবীর অনেক জায়গাতে সাদাদের প্রথম দেখে স্থানীয়রা দেবতা মনে করতো। বন্দুক ছিল তাদের কাছে দেবতাদের বজ্রলাঠি!! 
মিশরীয়রা অনেক ধরণের গডে বিশ্বাস করত। এগুলো নিয়ে লিখুন। পড়তে ভাল লাগে। চেষ্টা করবো। এসব প্রচুর পড়েছি একসময়ে। তবে এখন সময় একটা বড় ফ্যাক্টর। বিভিন্ন তথ্য সংযোজন করে একটা পোষ্ট তৈরী করা সময়সাধ্য ব্যাপার। আপনার কাছ থেকেও তো আমরা এ'ধরনের লেখা দাবী করতে পারি!  
      
২৬|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ১০:৩৮
০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ১০:৩৮
পুলক ঢালী বলেছেন: ভূঁয়া ভাই আমার দেয়া ছবিটা কেন আসেনি বুঝতে পারছিনা। আমি তো দেশে বসে বেশ দেখতে পাচ্ছি, তাহলে দেশের বাহিরে কি দেখা যাচ্ছেনা ? হায় ! হায় ! তাহলে আমার সাম্প্রতি স্ট্যাচু অব লিবার্টি পোষ্ট টি তো মাঠে মারা গেছে।  
  
যাই হোক এই লিঙ্কে গেলে মনে হয় চোখটা দেখতে পাবেন। তবে পুরো চোখের ছবি উঠাতে ড্রোন লাগবে মনে হয়।  
 
ভাল থাকুন।
view this link
  ০৫ ই মে, ২০২০  রাত ১:০৮
০৫ ই মে, ২০২০  রাত ১:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এবার আপনার লিঙ্ক কাজ করছে। আসলে সব ফরম্যাটের ছবি আপনি এখানে দিতে পারবেন না। কিছু কিছু ফাইল ফরম্যাটের ছবি আসে না। আপনার পোষ্টে প্রচুর ছবি। একটু সময় করে দেখতে হবে, তবে অবশ্যই দেখবো। লিঙ্কানোর জন্য ধন্যবাদ। 
২৭|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ১০:৫৩
০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ১০:৫৩
জুন বলেছেন: প্রায় মিথগুলোই জটিলতায় ভরা, বাস্তবের সাথে কল্পনার মিশেলে এদের সৃষ্টি।  যেমন ইজিপশিয়ান   তেমনি মহাভারত,রামায়ণ আর সাথে পাল্লা দেয়া হোমারের ইলিয়ড আর ওডেসি।  বেচারা হোমার এক অন্ধ চারণ কবি গান গেয়ে গেয়ে ভিক্ষা করতো।  আর তার গানই ছিল ইলিয়াড ওডেসির মহাকাব্য যা পরে লিখে রেখে অমর করে গেছেন অনেকে।  হায়রে এখানে কে যে কার সাথে যুদ্ধ করছে, কে কার শত্রু কে মিত্র তা বিশাল এক দ্বন্ধে ফেলে দেয় মুহুর্তে মুহুর্তে।  বার বার পৃষ্ঠা উল্টে দেখা। অনেকবার না পড়লে বোঝা দুস্কর। তবে প্রতিটি ছোট ছোট কাহিনিই অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক যেমন হারকিউলিসের হাইড্রা বধ।  ট্রয়ের প্যারিসের গ্রীক রাজার বৌ চুরি তার পেছনেও দেবীদের শয়তানি।  
মিশরীয় মিথগুলোও তেমনি, স্বর্গের দেব দেবীদের খুশি করার জন্য মর্তের রাজা রানীদের আপ্রাণ চেষ্টা।আসোয়ান বাধের কাছে এক ছোট দ্বীপে ফিলায়ের মন্দির যা দেবী আইসিসকে উৎসর্গ করে তৈরি। তাদের জীবন সৃষ্টিই হয়েছিল যেন পরলোকের জীবনকে ঘিরে তা পিরামিড (কবর) বানানোই হোক আর মন্দির। 
হোরাসের চোখওয়ালা  নজর পেন্ডেন্ট (কার্তুচ) কিনি নাই। তবে আমি যেটা কিনেছি সেই গোল্ডের কার্তুচে হেইরোগ্লিফিকে লেখা টুটেনখামুন   
 
 সুন্দরী দোকানী মেয়েটা বল্লো এটা বিশাল ভাগ্যবান এর সিম্বল। কেমনে কি!  পা খোড়া টুটতো আঠারো বচ্ছর বয়সেই পটল তুলেছে   
      
আর মিশরের পুরাতাত্ত্বিক জিনিসপত্র বৃটেন আর ফ্রান্সে গেছে তখন যখন মিশর উপনিবেশ ছিল।  বৃটিশরা লুটেরা হলেও শিক্কিত জ্ঞ্যানীগুনি ছিল।  তাই বৃটিশ মিউজিয়াম ভরা মমি আর মমি। রসেট্টা অবলিস্কটা নেপলিয়ন নিয়ে গিয়েছিল।  
আর তারাই বিভিন্ন জায়গায় লম্বা আকৃতির নাম ফলকের নাম দিয়েছিল কার্তুচ ( কার্তুজ) যা তাদের কাছে বন্দুকের কার্তুজের মত লেগেছিল।  কার্তুচ শিরোনামে আমার একটা লেখাও আছে পঈড়েন।  
ধন্যবাদ প্রিয় একটা বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।  যাই এইবার। পোষ্টের চেয়ে মন্তব্য বড় হইয়া যাইতেছে  ভুয়া  
           
  ০৫ ই মে, ২০২০  রাত ৩:৪৫
০৫ ই মে, ২০২০  রাত ৩:৪৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তুতেনখামেন তরুণ বয়সে মারা যাওয়ার ফলেই আবার পূর্নজন্ম নিয়া এই ব্লগের ব্লগার হইছে। আমরা সেইদিক দিয়া ভাগ্যবান বলা যায়! হ্যায় নিজেও ভাগ্যবান, আধুনিক যুগে আবার জন্মায়া। সুন্দরী দোকানী মেয়েটা বোধহয় এইটাই আপনেরে কইতে চাইছিল!!  
  
প্রায় মিথগুলোই জটিলতায় ভরা, বাস্তবের সাথে কল্পনার মিশেলে এদের সৃষ্টি। এই ব্যাপারে আমার ধারনা ২৫ নাম্বার মন্তব্যের উত্তরে কিছুটা দিয়েছি আপা, সেইজন্যে আর রিপিট করলাম না। আরো অনেক কিছুই বলার ছিল, তবে সেখানে ধর্ম আর মিরাকল সংক্রান্ত কথা-বার্তা চলে আসবে দেখে বলি নাই। মানুষ স্বভাবগতভাবেই তিলকে তাল বানায়। ওই গল্পটা তো জানেন; কিভাবে তথ্য বিকৃত হয়ে রাণীর পেট থেকে শ'য়ে শ'য়ে কাক বের হয়ে উড়ে যাচ্ছে.....এমন বার্তা রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছিল।  
 
চুরি তো চুরিই, তারপরেও পশ্চিমারা চুরির মাধ্যমে পূরাকীর্তিগুলো সংরক্ষণ করেছিল বলেই আমরা আজ সেগুলো দেখতে পারছি। নয়তো এর অনেককিছুই কালের গর্ভে হারিয়ে যেতো। কার্তুচ শিরোনামে আমার একটা লেখাও আছে পঈড়েন। পড়ুমনে। লিঙ্কটা দিয়েন। বিশাল মন্তব্য দিছেন, ভালো লাগলো। এইটা আমারও প্রিয় একটা বিষয়। এইটা নিয়া কথা কইতে ভালো লাগে......টায়ার্ড হই না! 
২৮|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ১১:২৫
০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ১১:২৫
নতুন নকিব বলেছেন: 
জ্ঞানগর্ভ পোস্টে +++
  ০৫ ই মে, ২০২০  ভোর ৪:২৩
০৫ ই মে, ২০২০  ভোর ৪:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইটা কি বলেন নকীব ভাই। এটা কোন অর্থেই জ্ঞানগর্ভ পোষ্ট না। জাস্ট মজা করে লেখা। মজা করতে যেহেতু একটা মাধ্যম লাগে, তাই আমার একটা অন্যতম প্রিয় বিষয়.....প্রাচীণ মিশরীয় সভ্যতাকে টেনে নিয়ে এসেছি। তারপরেও, আপনার উপস্থিতিতে অনুপ্রাণিত হলাম। শুকরিয়া। 
২৯|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  দুপুর ২:৪৭
০৪ ঠা মে, ২০২০  দুপুর ২:৪৭
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার দেয়া নাম্বারে বেশ কয়েকবার কল করা হয়েছে, রিং হয়, কেউ ধরে না। আপনার/আমার নিক উল্লেখ করে টেক্সট মেসেজ পাঠানো হয়েছে, নো রিপ্লাই। কাজেই আর কিছু করার নাই। মানুষকে বেশী বিরক্ত করা ঠিক না।  
আমাদের সবার পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা রইলো আপনার কাছে।
  ০৫ ই মে, ২০২০  ভোর ৫:৩৮
০৫ ই মে, ২০২০  ভোর ৫:৩৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। 
৩০|  ০৫ ই মে, ২০২০  ভোর ৪:৩৬
০৫ ই মে, ২০২০  ভোর ৪:৩৬
আখেনাটেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: তুতেনখামেন তরুণ বয়সে মারা যাওয়ার ফলেই আবার পূর্নজন্ম নিয়া এই ব্লগের ব্লগার হইছে। -- ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে............  
  ০৫ ই মে, ২০২০  ভোর ৪:৫৮
০৫ ই মে, ২০২০  ভোর ৪:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেখছেন, অতীন্দ্রিয় ক্ষমতা আছে বইলাই আপনের নাম নিতেই আপনে জাইনা ফালাইছেন। আসলে, আমাগো বিভ্রান্ত করার জন্য আখেনাটেন নাম নিছেন আর কি! সবাইরে ফাকি দিতে পারলেও আমারে পারেন নাই।
৩১|  ০৫ ই মে, ২০২০  সকাল ১১:৪০
০৫ ই মে, ২০২০  সকাল ১১:৪০
জুন বলেছেন: ভুয়া আমি টুটকে বাসায় আনলে কি হবে!  পরজন্ম গ্রহনকারী টুট কেন জানি আমার ব্লগ বাড়ির উঠানেও যায় না   আমি ব্যাপারটা নিয়া চিন্তিত।  আপনি তাকে একটু গুপনে জিজ্ঞেস কৈরেন যে মহামান্য ফারাও টুটেনখামুন ওরফে আখুন কি আমার উপর মাইন্ড করছে
   আমি ব্যাপারটা নিয়া চিন্তিত।  আপনি তাকে একটু গুপনে জিজ্ঞেস কৈরেন যে মহামান্য ফারাও টুটেনখামুন ওরফে আখুন কি আমার উপর মাইন্ড করছে  
  ০৬ ই মে, ২০২০  ভোর ৬:২৭
০৬ ই মে, ২০২০  ভোর ৬:২৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইয়োর কনসার্ন হ্যাজ বিন কনভেয়েড টু দ্য রাইট প্লেস!!!  
  
৩২|  ০৬ ই মে, ২০২০  সকাল ৮:৪১
০৬ ই মে, ২০২০  সকাল ৮:৪১
ওমেরা বলেছেন: হোরাসের চক্ষু লকেট আমার একটা আছে সেটা সব সময় আমার সাথেই থেকে আমাকে পাহাড়া দেয়।
  ০৭ ই মে, ২০২০  দুপুর ১২:০৬
০৭ ই মে, ২০২০  দুপুর ১২:০৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে পাহাড়া দেয়ার দরকার কি? সুইডেনে তো শুনেছি আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি ভালো। রাস্তা-ঘাটে চুরি-ছিনতাই কি ইদানিং বেড়ে গিয়েছে!!?? 
৩৩|  ০৯ ই মে, ২০২০  বিকাল ৩:৪৬
০৯ ই মে, ২০২০  বিকাল ৩:৪৬
করুণাধারা বলেছেন: সবগুলো মন্তব্য পড়লাম। যা যা লিখবো ভাবছিলাম সবই কেউ না কেউ লিখে ফেলেছেন।  
 
একটা কথা, আমাদের দেশেও অনেক নৌকায় আমি চোখ আঁকা দেখেছি, (দেখানোর জন্য ইন্টারনেটে খুঁজলাম, পেলাম না) এই চোখ কোত্থেকে এল কে জানে!!
  ১৩ ই মে, ২০২০  রাত ৩:৩৫
১৩ ই মে, ২০২০  রাত ৩:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেরীতে আসলে এমনই হয়। খাবার ঠিকমতো পাওয়া যায় না। যাও পাওয়া যায়........পোড়া, হাড়ির তলারটা!  
 
আমাদের দেশী নৌকার চোখ মনে হয় হিন্দুদের কোন দেবীর তৃতীয় নয়ন। কিংবা নিছক ডেকোরেশান হতে পারে। হোরাসের চোখ হওয়ার কোন চান্স নাই আপা। 
৩৪|  ১৫ ই মে, ২০২০  বিকাল ৪:২৩
১৫ ই মে, ২০২০  বিকাল ৪:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: এই চোখের নিয়ে যে এই রকম জ্যামিতি আর গণিত ধারণার বাইরে ছিল । গডস অব ইজিপ্ট মুভিটা দেখেছিলাম কিন্তু এই চোখ নিয়ে যে এতো কাহিনী আছে সেটা একেবারেই কোন আইডিয়া ছিল না । চমৎকার মুগ্ধ পাঠ । 
শের সাহেবের পোস্টেই এতোকাল এই সব পোস্ট গুলো পড়তাম । আপনার মুগ্ধ পাঠক হলাম !
পোস্টে প্লাস !
  ১৬ ই মে, ২০২০  দুপুর ১:২৬
১৬ ই মে, ২০২০  দুপুর ১:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মিশরীয় সভ্যতা আমাকে সব সময়ে মুগ্ধ করে যেটা আমৃত্যু থাকবে। এক সময়ে এসব নিয়ে প্রচুর পড়াশোনা করেছি। এখন আর সময় পাই না। এ'ধরনের একটা পোষ্ট তৈরী করতে অনেক সময় লাগে.....নেটে প্রচুর ঘাটাঘাটি করতে হয়। তাই ইচ্ছা থাকা সত্বেও দিতে পারি না।
ব্লগার শের শায়েরী এই ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ, উনার সাথে কি আমার তুলনা হয়? ৬ নং মন্তব্যের উত্তরে আমার এ'ধরনের কয়েকটা জোড়াতালি পোষ্টের লিঙ্ক আছে। সময় করে কোন একসময়ে দেখতে পারেন, ভালো লাগলেও লাগতে পারে। 
মন্তব্য আর প্লাস.....দু'টার জন্যই অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩৫|  ০৫ ই জুন, ২০২০  বিকাল ৪:৪৬
০৫ ই জুন, ২০২০  বিকাল ৪:৪৬
মুক্তা নীল বলেছেন: 
ভাই ,
হোরাসের চোখ রহস্যময়ী প্রতীক এর উৎপত্তির ব্যাখ্যা 
পড়ে আমি অভিভূত। মিশরীয়দের মতোই পুরো বিশ্বে যদি 
এই হোরাসের চোখ এখন কাজ করতো করনা'র কারণে
তাহলে আর চিন্তায় ছিলো না। আপনার এই সমৃদ্ধশালী 
লেখাটা পড়ে একটি কথা মনে হলো আপনার কি কোন 
গোপন হোরাসের চোখটোখ আছে না-কি? লেখায় কোন 
কোন কু-নজর,বদ নজর পড়ে না ইদানিং।
সত্যিই পুরো পোস্টের লেখাটা এবং কিছু মন্তব্য প্রতিমন্তব্য 
পড়ে খুব ভালো লেগেছে।
অনেক ধন্যবাদ এবং ভালো থাকুন ।
  ০৭ ই জুন, ২০২০  সকাল ১০:৪৯
০৭ ই জুন, ২০২০  সকাল ১০:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি সঠিক ধরেছেন.....হোরাসের চোখ আমার কাছে একটা আছে।  
 
আপনাকে মনে হয় বেশকিছুদিন পরে দেখলাম, এর মধ্যে কতোগুলো পোষ্ট দিয়ে দিলাম! সব কিছু ঠিকঠাক আছে তো!!
মিশরীয়রা আসলেই খুবই বিশাল রকমের জ্ঞানের অধিকারী ছিল। দেখি, ভবিষ্যতে তাদের জ্ঞান নিয়ে আর কোন জ্ঞানী পোষ্ট দেয়া যায় কিনা! ভালো থাকবেন। 
৩৬|  ১৬ ই জুন, ২০২০  সকাল ১০:৪৬
১৬ ই জুন, ২০২০  সকাল ১০:৪৬
আরোগ্য বলেছেন: ভুয়া ভাই, 
হোরাসের চোখে আমার চক্ষু আটকায়া ছিলো। অবশেষে উদ্ধার করলাম।  বর্তমানে হোরাসের চোখরে দাজ্জালের এক চোখ বইলা পুরোদমে প্রচার কইরা হোরাসের এতো বড় বলিদানের অপমান করা হইতাসে।  হোরাস এইটা জানতে পারলে সে নিজেই অপর চক্ষু উৎপাটন করতো । 
যাই হোক আমার যখন গ্রীক মিথোলজি পাঠ্য    ছিল,  পড়ে বেশ মজা পেতাম। অনেক বিনোদন  আছে গ্রীকমিথোলজিতে   ।
 । 
এই পোস্টও প্রিয়তে। একবার পইড়া মন ভরে নাই।
  ১৬ ই জুন, ২০২০  দুপুর ১২:৩২
১৬ ই জুন, ২০২০  দুপুর ১২:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হোরাসের চউক্ষে চক্ষু আটকায়া গেলে তো সমস্যা। হ্যার দিকে চোখ তুইল্যা তাকাইলে আবার কোন বিপদ শুরু হয়া যায় ঠিক নাই; চোখে চোখ রাখা হ্যার পছন্দ নাও হইতে পারে। মানুষ পারেও........কই হোরাসের চোখ আর কই দাজ্জালের চোখ!! হোরাস এইটা জানতে পারলে সে নিজেই অপর চক্ষু উৎপাটন করতো ।   
   
 
পোষ্ট প্রিয়তে লওনের জন্য অভিনন্দন!! 
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মে, ২০২০  সকাল ১১:৪৮
০৩ রা মে, ২০২০  সকাল ১১:৪৮
জুন বলেছেন: হোরাসের চোখ নিয়াও গনিত অংক আতংক বইলা আমার একটা পোস্ট আছে সময় কৈরা লিংক দিমু পইড়েন। কিরাম ডরান ডরাই আমি বুঝবেন
  অংক আতংক বইলা আমার একটা পোস্ট আছে সময় কৈরা লিংক দিমু পইড়েন। কিরাম ডরান ডরাই আমি বুঝবেন   
 
অক্কে মিশরের প্রাচীন ইতিহাস আমার প্রিয় বিষয়। আসুমনে সুমায় কইরা (ফেবু স্টাইলে) ভুয়া। এক্ষন খালি চক্ষু বুলায় গেলাম নান্না করতে করতে