নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রচন্ড রকমের মন এবং মেজাজ দু'টাই খারাপ করে বসার ঘরে এসে টিভি খুলে বসলো মুহিব। এই মূহুর্তে টিভি দেখার মতো মন বা মানসিকতা কোনোটাই নেই মুহিবের। কিন্তু বিক্ষিপ্ত মনকে ডাইভার্ট করার জন্য এর চেয়ে ভালো আর কোন উপায় ওর মাথায় আসে নাই। একটু আগে রুপার সাথে তুমুল ঝগড়া করেছে ও। রুপা ওর স্ত্রী। আট বছরের দাম্পত্য জীবন ওদের। এই আট বছরে রুপার সাথে এই লেভেলের ঝগড়া ও কোনদিন করেছে বলে মনে পড়ে না। বউকে জীবন দিয়ে ভালোবাসে ও। তাহলে কি এমন ঘটনা ঘটলো?
ঘটনা হলো, ওরা নিঃসন্তান। যদিও মুহিব এটাকে তেমন কোন সমস্যা বলে মনে করে না। পৃথিবীতে কতো লাখো দম্পতিরই তো বাচ্চা-কাচ্চা হয়নি। তাই বলে কি জীবন থেমে থেকেছে কারো? তবে রুপা এসব উচ্চ শ্রেনীর দার্শনিক কথা মানতে নারাজ। ওর কথা হলো, যে কোনও উপায়ে হোক, ওর একটা বাচ্চা চাই।
বিয়ের প্রথম দুই বছর বলতে গেলে চোখের পলকে চলে গিয়েছিল। প্রেমের বিয়ে ওদের। বিয়ের আগে বিবাহ-পরবর্তী যা যা পরিকল্পনা ওরা দু‘জনে মিলে করেছিল তার সবকিছুর বাস্তবায়নও হচ্ছিল ধীরে ধীরে। বিয়ের দু‘বছর যেতে না যেতেই দু'পক্ষের বাবা-মায়েরাই আকারে ইঙ্গিতে বলার চেষ্টা করেছে, এভাবে উড়াধুরা জীবন আর কতোদিন? এবার বাপু তোমরা বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে একটু থিতু হও। এভাবে চলে আরো বছর তিনেক। পাচ বছর পার হওয়ার পরে শুরু হয় আত্মীয়-স্বজনদের তরফ থেকে উপদেশ আর দিক-নির্দেশনামূলক কথাবার্তা। ওরা তো আর মুখ ফুটে কাউকে বলতে পারে না, আরে আমরা তো চেষ্টা করছি……..আমাদেরকে সময় দিতে হবে না? তাছাড়া বাচ্চা-কাচ্চা নেয়ার সিদ্ধান্তটা তো বাবা-মায়ের উপরই বর্তায়, তোমরা এতো মাথা ঘামাচ্ছো কেন! আকারে ইঙ্গিতে বলেছেও এসব কথা। কিন্তু কে শোনে কার কথা! লোকজনের কথায় অতীষ্ঠ হয়ে শুরু হলো ডাক্তারের কাছে দৌড়াদৌড়ি। যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব এই সমস্যার সমাধান না করলে ওদের অসামাজিক হয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোনও গতান্তর থাকবে না। এই টেস্ট, সেই টেস্ট…..ওমুক ডাক্তার তমুক ডাক্তার! গত তিনটা বছর ধরে এসব করতে করতে মুহিবের জীবন মোটামুটি কাহিল! সারাদিন অফিস, ডাক্তার আর ডায়াগোনোস্টিক সেন্টারে চক্কর কাটে, শেষে রাতে বাসায় এসে পাড়ার নেড়ি কুত্তাগুলোর মতো আধহাত জিহ্বা বের করে হাপায় আর ভাবে, বিয়ে করে এ কি সমস্যায় পড়লো!! মোটামুটি বেতনের একটা চাকুরী করে ও। স্বচ্ছন্দে জীবন চালানোর জন্য যথেষ্টই বলা যায়। কিন্তু ডাক্তার আর ডায়াগোনোস্টিক সেন্টারগুলোর চক্কর কাটতে কাটতে ওর সন্চয় যা ছিল তাতো শেষই, উল্টা বন্ধু আর আত্মীয়মহলে বেশকিছু ধার দেনাও হয়ে গিয়েছে ইতোমধ্যে।
সব ডাক্তার একই কথা বলে…….আপনাদের তো দেখি সবই স্বাভাবিক, তাহলে কনসিভ হচ্ছে না কেন বুঝতে পারছি না! শেষে খরচের কথা না ভেবে দেশের অন্যতম বিশিষ্ট গাইনোকলজিস্ট ডা. টি. এ চৌধুরীকেও দেখিয়েছে। সব দেখেশুনে ডা. চৌধুরী মুহিবকে বললেন, মুহিব সাহেব, আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞান এখনও সব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সক্ষমতা অর্জন করেনি। আপনাদের সবই স্বাভাবিক। কিন্তু কোন এক অজানা কারনে আপনার স্ত্রীর ফার্টিলাইজড এগ ইউটেরাসের দেয়ালে ইম্প্ল্যান্টেড হচ্ছে না। আমি আপনাকে বলবো, আপনারা চেষ্টা করতে করুন। এ'ধরনের সমস্যাগুলো অনেক সময়ে হঠাৎ নিজে নিজেই ঠিক হয়ে যায়। আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।
এরপরে আর কোন কথা থাকে না। দুর বিদেশ তো দুরের কথা, কাছের ভারতে গিয়েও চেষ্টা করার সামর্থ্য মুহিবের নাই, যদিও অনেকে সেই পরামর্শও দিয়েছে। রুপার ভারতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও ও জানে মুহিবের সামর্থ্য কতোটুকু। তাই এ'নিয়ে কোন উচ্চবাচ্চ্য করে নাই ও।
গেল সপ্তাহে রুপার এক বান্ধবীর বাচ্চা হয়েছে, দেখতে গিয়েছিল ওরা। সেখানে দুই বান্ধবী গোপনে ফুসুর-ফাসুর করে অনেকক্ষণ কথা বলেছে, মুহিব জানে না কি সেসব কথা। তবে সেখান থেকে ফেরার পর থেকেই রুপা কি যেন চিন্তা করে সব সময়। কোন একটা কথা জিজ্ঞেস করলে সাথে সাথে উত্তর পাওয়া যায় না। বোঝাই যায়, ওর মাথায় অন্যকিছু খেলা করছে। শেষে গতকাল রুপা ভয়ে ভয়ে মুহিবকে জানিয়েছে ওর ইচ্ছার কথা।
রুপার বান্ধবী লাবনীদেরও একই সমস্যা ছিল। বাচ্চা হচ্ছিল না। শেষে কামরাঙ্গীর চরের কোন এক ফকীর বাবার দরবারে ধর্ণা দেওয়ার কিছুদিন পরেই লাবনী কনসিভ করে। লাবনীর কথা অনুযায়ী খুবই কামেল সেই বাবা। এই বাবার কাছ থেকে যদি ঠিকভাবে দোয়া নিয়ে আসা যায়, তাহলে বাচ্চা হবেই, এটা পরীক্ষিত। লাবনী রুপাকে ওখানে একবার গিয়ে শেষ চেষ্টা করার পরামর্শ দিয়েছে। শুনেই মুহিবের মেজাজ টং হয়ে যায়। রীতিমতো বকাবকি শুরু করে দেয় রুপাকে। রুপাও জানতো, মুহিব এসব পীর-ফকিরের কথা শুনলেই ক্ষেপে যাবে। তাই ক'দিন ধরেই চিন্তা করছিল, কিভাবে মুহিবকে বিষয়টা ভেঙ্গে বলা যায়! এই নিয়েই ঝগড়ার একপর্যায়ে আজ মুহিব রুপাকে চড় মেরে বসে; তারপরে রুপাকে কান্নায় ভেঙ্গে পড়া অবস্থায় রেখে বসার ঘরে টিভি খুলে বসে।
বসে বসে দীর্ঘসময় আকাশ-পাতাল চিন্তা করলো মুহিব। রুপার গায়ে হাত তোলার কথা কোনদিন স্বপ্নেও ভাবে নাই ও। আজ কি হয়ে গেল? অনুশোচনা আর অনুতাপে নিজের উপরেই চরম অভক্তি চলে এলো ওর। এখন তো রুপার সামনে যেতেও লজ্জা করবে! অনেকক্ষণ ধরে ও বসে আছে বসার ঘরে। রুপারও কোন সাড়া-শব্দ নাই। কোন শব্দ না করে আস্তে আস্তে উঠে গিয়ে বেডরুমে উকি দিল। লাইট অফ না করেই এলোমেলো বিদ্ধস্ত অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়েছে রুপা।
চড় মারার পর থেকে মনটাও ওর অনেকটাই দুর্বল হয়ে গিয়েছে। ভাবলো, সব পীর-ফকীরই যে ভুয়া এমন তো কোন কথা নাই। কারো কারো অলৌকিক ক্ষমতা থাকতেও তো পারে! লাবনীদের সব কথাই ও জানে। ওদের অবস্থাও তো একই রকমের ছিল। শেষ পর্যন্ত তো ওরাও সন্তানের মুখ দেখলো।অনেক চিন্তা-ভাবনা করে মুহিব সিদ্ধান্ত নিলো, ও আর বাধা দিবে না। রুপা যদি যেতে চায় যাক, তবে ওকে একা ছাড়া যাবে না। লাবনী যেহেতু আগে সেখানে গিয়েছে……...ও যদি সাথে যায়, তাহলেই শুধুমাত্র রুপাকে যেতে দিবে।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
বছর দেড়েক পরের কথা।
গত তিন মাস ধরে রুপা মুহিবকে যেন ঠিকমতো চিনেই না। সারাদিন বাচ্চা নিয়ে পড়ে থাকে। হ্যা, তিন মাস বয়স হলো ওদের ছেলের। পৃথিবীর সবটুকু সুখ যেন ওদের এই ছোট্ট ফ্ল্যাটটাতে এসে আটকা পড়েছে!
পুরো ব্যাপারটা মুহিবের এখনও স্বপ্নের মতো মনে হয়। মাঝে মাঝে বিশ্বাসই হতে চায় না, ওর কপালেও এতো সুখ লেখা ছিল! বেশ কিছুদিন ধরেই ও ভাবছে, যার দোয়ায় আজ ওদের সংসার পূর্ণতা পেয়েছে, তার কাছে মিষ্টি নিয়ে গিয়ে সুসংবাদটা দিয়ে আসা উচিত। রুপাকে একবার বলাতে ও ব্যাপারটাকে এমনভাবে উড়িয়ে দিয়েছে, যেন ওই ফকীরবাবার কোন অস্তিত্বই নাই এই দুনিয়ায়। তবে রুপার মতো তো ও এতোটা কান্ডজ্ঞানহীন হতে পারে না! তাই জরুরী কাজের কথা বলে অফিস থেকে আধাবেলা ছুটি নিয়ে একদিন চলে গেল কামরাঙ্গীর চরে ফকীর বাবার আস্তানায়। ঠিকানা জানাই ছিল, তবে যাওয়া হয়নি কখনও, ফলে বাবার দর্শনলাভও হয়নি।
আস্তানায় দর্শনার্থীদের বেশ ভিড়। বেশ কিছুক্ষণ বসে থাকার পর মুহিবের ডাক পড়লো। যেই রুমে ঢুকলো, ছোট্ট সেই রুম পুরোটাই কার্পেটে মোড়ানো, কোন আসবাবপত্রই নাই। মাঝামাঝি দু‘টা তাকিয়ায় ভর দিয়ে বাবা হাসি হাসি মুখ করে বসে আছেন। আরো দু‘জনের সাথে কথা বলতে বলতে ইশারায় মুহিবকে বসতে বললেন। আগে কোনদিন দেখা হয় নাই, তারপরেও বাবার চেহারাটা মুহিবের কেমন যেন চেনা চেনা লাগলো; বিশেষ করে চোখ থেকে কপালের গড়নটা। কথা বলতে বলতেই ডানদিকের দরজার দিকে মুখ করে কোন একজনকে ডাকলেন। তখনই মুহিবের চোখে পড়লো বাবার কপালের বাম ভ্রু'র ঠিক উপরে খয়েরী রংয়ের একটা জড়ুল।
বিদ্যুৎ-চমকের মতো মুহিবের মনের পর্দায় ছেলের চেহারাটা ভেসে উঠলো। ওদের বাবুটারওতো বাম ভ্রু'র ঠিক উপরে এমনি একটা জড়ুল আছে না!!!!
মোটামুটিভাবে ডায়ালগবিহীন একটা গল্প লেখার আগ্রহ ছিল। তাই এটা লিখে ফেললাম। কমেন্ট করার সময় সুপ্রিয় ব্লগারগন আমার এই এক্সপেরিমেন্টটার সফলতা কিংবা ব্যর্থতা নিয়েও যদি কিছু বলেন…...বড়ই কৃতার্থ হবো!!!
ছবিটা যথারীতি গুগল থেকে নেয়া।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কয়েকদিন আগে ইউটিউবে একটা ভিডিও দেখেছিলাম। তখন থেকেই বিষয়টা মাথায় ঘুরছিলো। শেষমেষ এটা লিখে ফেললাম!
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: ঘটনাটা দারুন! আরো লিখুন।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: একই ঘটনা নিয়ে আরো লিখবো, নাকি অন্যকিছু নিয়ে? বিষয়টা পরিস্কার না। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইজান।
৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৫
জুন বলেছেন: আমাদের দেশের এক বিশাল কামেল ফকির এই ব্যবসায় জড়িত ছিল ।
এই ভুয়া ফকির নিয়া একসময়ে বহুৎ তোলপাড় হইছে ভুয়া
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কোন কামেল ফকীর? ব্যাটার নাম কন। গল্প নিয়া তো ভালো-মন্দ কিছুই কইলেন না। ঘটনা কি?
৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:০৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ,
এটা কাকতালীয় নয়। ইঙ্গিত আছে ফাঁকতালীয়'র।
তবে সেই ফাঁকতাল মুহিবের সাথে জমলো না কেন ?
এইটা নিয়ে আর একটি গবেষণাধর্মী গপ্পো হতে পারে।
ডায়লগবিহীন গল্প হবেনা কেন ? ভালো এবং ঝরঝরেই তো হয়েছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা কাকতালীয় নয়। ইঙ্গিত আছে ফাঁকতালীয়'র। হে হে হে........কাকতালের লগে ফাকতালের একটা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিদ্যমান।
গবেষণাধর্মী গপ্পো ওরে বাবা। গবেষণা আর গপ্পো......দুইটা একসাথে আমারে দিয়া হইতো না। দেহি, অন্য কেউ আগায়া আহে কি না! তয়, এর লাইগা আপনেরেই আমার সবথাইকা যোগ্য বইলা মনে হয়!!
ডায়লগবিহীন গল্প এর আগে লেখি নাই কিনা! তাই ইকটু সন্দো আছিলো। আপনের আশ্বাসে আশ্বাসিত হইলাম।
৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:১৮
আখেনাটেন বলেছেন: গল্প পড়ে মনে হল পাড়ার টং চায়ের দোকানে হিংসুক মফিজ্জা কাইজ্জা লাগার লাগার জন্য মহিব্বার বউয়ের নামে গীবতের ড্রাম উপুড় করে ধরেছে।
যাহোক, সবি ফকির বাবার ছিলছিলা। এভাবেও যদি সুখন খুঁজে পাওয়া যায় মন্দ কি? জয় ফকিরা।
গল্প মুতামুতি থুক্কু মুটামুটি।
গম আছন নি।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে ছিঃ ছিঃ.......এইসব কি বলেন! আমি গীবত করবো কেনো!! আর মফিজ্জা হিংসা করবেই বা কেনো? মফিজ খালি একটা প্রসঙ্গের উপরে কিছু ছায়াপাত করছে। যে যেমনে সুখ পায় পাক না, মফিজের কি? জয় ফকীর বাবা!!!
আপনে গল্পরে মুতামুতি বলাতেই আমি খুশী।
আমি তো গম আছি, আপনের খবর কি? দুইদিন পরে পরে কি পুরানো দেশে বিবির লগে হাওয়া খাইতে যান? দুইদিন আগে ব্লগে আপনের ভাই-বেরাদারদের ছবি পোষ্ট করলাম, আর আপনের দেখা নাই। কোন কথা হইলো?
৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২১
আখেনাটেন বলেছেন: আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ,
এটা কাকতালীয় নয়। ইঙ্গিত আছে ফাঁকতালীয়'র।
তবে সেই ফাঁকতাল মুহিবের সাথে জমলো না কেন ? ---- লগডাউনে পড়ে 'জী' সাবের 'লক' এ কী 'কি' আটকে গেছে নাকি। জব্বর কমেন্তো।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জী এস ভাইয়ের মন্তব্য সব সময়েই ইউনিক। প্রচুর চিন্তার খোরাক থাকে। আমি তো উনার মন্তব্য নিয়া এখনও ভাবতেই আছি.....ভাবতেই আছি!!
লগডাউনে পড়ে 'জী' সাবের 'লক' এ কী 'কি' আটকে গেছে নাকি। আপনের এই কথাতেও প্রচুর ভাবনার রসদ আছে। দেখি, সময় কইরা ভাবতে হবে!!!
৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২৭
মুক্তা নীল বলেছেন:
ভাই ,
নিছকই কাকতালীয় ঘটনা না, এমনটা হচ্ছে। এই ভন্ডপীর
ফকির বাবাদের কত যে সন্তান আছে .....
গ্রামেগঞ্জে অসহায় মানুষদের অবস্থা আরো শোচনীয়।
লেখা ভালো হয়েছে এবং ভাল লেখেছে ।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মানুষদের সচেতনতা আর প্রকৃত শিক্ষার অভাবের কারনেই এসব বাবা নামধারী ভন্ডরা মার্কেট জমাতে পারে। প্রচুর ভক্ত আর টাকা-পয়সাও জোটাতে পারে। সমস্যা হলো, ভুক্তভোগীরা লোকলজ্জার ভয়ে এদের বিরুদ্ধে কিছু বলে না। চুপচাপ ঘটনা হজম করে ফেলে। এদের বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর অবস্থানে যাওয়া উচিত।
এই সময়ে তো আপনাকে সাধারনতঃ ব্লগে দেখা যায় না। আজ হঠাৎ? কাজকামের চাপ কম মনে হচ্ছে!!
৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩৭
আখেনাটেন বলেছেন: দুইদিন পরে পরে কি পুরানো দেশে বিবির লগে হাওয়া খাইতে যান? দুইদিন আগে ব্লগে আপনের ভাই-বেরাদারদের ছবি পোষ্ট করলাম, আর আপনের দেখা নাই। কোন কথা হইলো? -- হা হা হা।
ভাই-বেরাদরদের দেখতে গেছিলেন নাকি। ওয়াও।
বহুদিন পরে আসলাম। এ পাড়া ও পাড়া ঘুরে আপনার ওখানে যামু নে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভাই-বেরাদরদের দেখতে গেছিলেন নাকি। না, তেমন কিছু না। করোনার কল্যানে সেই সুযোগ কি আর আছে? পুরানো কিছু ছবি দিছিলাম। তার মধ্যে গুটিকয় আপনের পরিচিত......এই আর কি!!
আপনের পাড়াঘুরানি আনন্দময় হোক!!!
৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: আপনের এই কথাতেও প্রচুর ভাবনার রসদ আছে। দেখি, সময় কইরা ভাবতে হবে!!! --- হা হা হা। কী ভাববেন? লকে কীভাবে কি সেট খায়?
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৫১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লকের সেট খাওয়ার ব্যাপারটা তো আছেই। সাথে আদ্যোপান্ত আরো অনেক কিছুই ভাবতে হবে। তালা-চাবির মেকানিজম নিয়ে প্রচুর ভাবনা-চিন্তা আর গবেষণার ব্যাপারও আছে। সময় করে গালে হাত দিয়ে বসবো।
১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:০০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর একটা কাহিনী পড়লাম। বাচ্চা থাকলে জীবন থেমে থাকে না । তবে যার বাচ্চা নাই তার মাতৃত্বের স্বাদ নাই । বাবা ডাক শুনতে ব্যাকুল থাকে লোক।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার মতে, বাচ্চা থাকলেও ভালো; না থাকলেও ভালো। দু'টারই কিছু ভালো, কিছু মন্দ দিক আছে।
১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:৪৭
মুক্তা নীল বলেছেন:
ভাই,
সবসময় চেষ্টা করি আমার প্রিয় ব্লগারদের লেখাগুলো যাতে
আমার পড়তে এবং মন্তব্য করতে মিস না হয়,বিশেষ করে
আমি যাদের লেখা পছন্দ করি। টাটকা পোস্টে মন্তব্য করার মজাই আলাদা কিন্তু অনেকদিনহলো আমিও একটু ইরেগুলার মন্তব্য করার বেলায় অনেকদিন যাবত আমার মনে হয়
কোন নাম না জানা রোগ অথবা ভুতে ধরেছে ।
তবে এটা বলতে পারি ব্লগের ভূত কেউ আমাকে ছাড়তে
পারবে না ।
অনেক অনেক ধইন্যবাদ আপনাকে ।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: টাটকা পোস্টে মন্তব্য করার মজাই আলাদা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। দেশে করোনা থাকতে কোন নাম না জানা রোগ কিভাবে ধরে বুঝতে পারছি না। ভুতে ধরার একটা চান্স আছে। বিশেষ করে ব্লগে ইদানীং যেভাবে ভুতের আনাগোনা বৃদ্ধি পাচ্ছে!
শেষের দিকে এসে দেখি আবার ব্লগটাকেই ভুত বানিয়ে দিলেন। যাইহোক, অসময়ে আপনাকে ব্লগে দেখে ভালো লাগলো।
১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:১৫
কল্পদ্রুম বলেছেন: পারিবারিক শান্তির জন্য আপাতত কাকতালীয় ধরে নেওয়া উচিত।
এক্সপেরিমেন্ট সফল হয়েছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কাকতালীয় ধরে নিতে পারলে তো খুবই ভালো। তবে মানব চরিত্র বোঝা খুবই মুশকিল। কল্পনার তো কোন সীমা-পরিসীমা নাই। কল্পনার লাগাম ছেড়ে দিলে কোত্থেকে কি হয়ে যায় তার কি কোন ঠিক আছে?
এক্সপেরিমেন্ট সফল হয়েছে। ধন্যবাদ। উৎসাহ পাইলাম।
বেশ কিছুদিন ধরে আপনার কোন গল্প ব্লগে দেখছি না। যে কোন কিছুর একটা পোষ্ট দিয়ে ফেলেন।
১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: বহু দম্পতির সন্তান হয় না। এই সমস্যাটা বিকট হয়ে দেখা দিয়েছে সমাজে। সন্তান হলেও সেটা মিসক্যারেজ হয়ে যায়।
আপনি কোনো গল্প লিখেন নি। গল্পের ছলে সমাজের সমস্যা তুলে ধরেছেন। আমার পরিচিত অনেকেই এই সমস্যায় আছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সন্তান না হওয়া যেমন সমস্যা, তেমনি অতিরিক্ত সন্তান হওয়াটাও সমস্যা। মিসক্যারেজ হলে আর সন্তান হলো কিভাবে? শুধুমাত্র কনসিভ না হলো......কোন রকমের আউটপুট ছাড়া।
সমাজের সমস্যা তো যে কোনও ভাবেই তুলে ধরা যায়। সেটা গল্প, প্রবন্ধ কিংবা কবিতাও হতে পারে। আমি শিরোনামে দিয়েছি গল্প; আপনি বলছেন, গল্প লেখি নাই। তাইলে কি লিখলাম? বিষয়টা বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেন তো? একটু বোঝার চেষ্টা করি!
১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০১
মিরোরডডল বলেছেন:
এটা কি পড়লাম ভুম ? ভয়াবহ !
কাকতালীয় না হয়ে যদি সেরকম কিছু হয়ে থাকে তাহলে এটাতো একটা ক্রাইম । এই ভণ্ডকে শুলে চড়ানো উচিৎ আর ভিকটিম কি করে চেপে যায় এতো বড় ঘটনা
ভুমের এরকম গল্প মনে হয় প্রথম পড়লাম । লেখা পড়তে ভালো লাগছিলো ।
তবে ছবির বাবুটা সুপার কিউট !!!!! একদম খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে করে ।
গালদুটো ইয়াম ইয়াম !!!!
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভয়াবহ তো বটেই! আমাদের দেশে ভিক্টিমরা বিভিন্ন কারনে এসব চেপে যায়। পাশ্চাত্যের সংস্কৃতির সাথে তুলনা করলে তো হবে না। এগুলো প্রকাশ পেলে ভন্ডের আর কি হবে......বড়জোর জেল-জরিমানা; কিন্তু ভিক্টিমের সমাজে টিকে থাকাই কষ্ট হয়ে যায়!
এ‘রকম গল্প আর লেখি নাই......এটা অতি সত্যি কথা। একই ঘটনা নিয়ে দু‘টা গল্প লেখার কি কোন মানে আছে!!!
লেখা পড়তে ভালো লাগছিলো। ধন্যবাদ। আপনার মতো বিজ্ঞ পাঠকের ভালো লাগাই তো আমার চলার পথের পাথেয়।
নেটের বাবুগুলি বেশীরভাগ সুপার কিউটই হয়। তবে খেয়ে ফেলার আইডিয়াটা সুবিধার মনে হলো না। কিছুদিন আগে ব্লগার ইসিয়াক একটা খাওয়া-খাওয়ির গল্প ফেদেছিল। আপনি কি সেটা পড়েছেন? পড়া না থাকলে সেখান থেকে উৎসাহ নিতে পারেন।
১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এভাবে গল্প লিখতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে দেখতে হয় বর্ণনা ও ঘটনার ঘনঘটা দুটো মিললেই ইয়াহু, ফাটাফাটি।
গল্পর বিষয় বাস্তবেও ঘটে আবার গল্পেও ঘটে তবে এধরনের অঘটন থেকে বেঁচে থাকাই শ্রেয়।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তবে এ ক্ষেত্রে দেখতে হয় বর্ণনা ও ঘটনার ঘনঘটা দুটো মিললেই ইয়াহু, ফাটাফাটি। আমার গল্পের ক্ষেত্রে বর্ণনা ও ঘটনার ঘনঘটা দুটোই কি মিলেছে? আমি কি ইয়াহু বলবো?? বুঝতে পারলাম না।
অবশ্যই এধরনের অঘটন থেকে বেচে থাকা শ্রেয়। দ্বি-মত পোষণ করার কোন সুযোগই নাই।
১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইয়া মাবুদ হাহাহাহা এই বজ্জাত গল্পের কথা মাথায় আসলো কিভাবে
বেচারা.... কেনো যে গেলো মিষ্টি নিয়ে
আহারে বাবা
ভালো লাগলো গল্প
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে দেখি খালি পোষ্টই পড়েন, মন্তব্য পড়েন না। পড়লে এই বজ্জাত গল্পের কথা মাথায় কিভাবে আসলো জানতে পারতেন। সবসময়ে মন্তব্য পড়বেন। কতো জ্ঞানী জ্ঞানী মন্তব্য আসে। এগুলো পড়লে জ্ঞানার্জনের জন্য আপনেরে আর সূদুর চীনে যাইতে হইবো না। ব্যাংকে বইসাই জ্ঞানী হয়া যাবেন। আসলে আপনে এমনেই জ্ঞানী.....বরং বলা উচিত অতিজ্ঞানী হয়া যাইবেন।
এই গল্প থিকা কোন কবিতার আইডিয়া পাইলে সেইটা মা হাসান ভাইজানেরে উৎসর্গ করতে পারেন।
১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:১৯
ইসিয়াক বলেছেন: বাবার কেরামতি থেকে আপনার কেরামতি দেখছি বেশি । আসলে দুনিয়াডাই ভুয়া কি বলেন? কে যে কার কেডা কইবো।
#এক্সপেরিমেন্ট ভালোই হইছে।
#আচ্ছা এইডা আপনের গল্প নাতো? চেনা চেনা লাগতেছে তাই কইলাম আরকি!
মজা করলাম।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কি কন.......কেরামতির দিক দিয়া আমি বাবার উপ্রে যামু কেমনে? আমারে দেইখাই দুনিয়া সম্মন্ধে কোন সিদ্ধান্ত নিয়া ফালানো ঠিক হইবো না। চাইলে যে কোনও ভুয়ার ভুয়ামী ধরন যায়। যেমন, ভুয়া বা জেনুইন বায়োলজিক্যাল বাপ বাইর করনের লাইগা ডিএনএ টেস্ট আছে।
এক্সপেরিমেন্ট ভালো হইছে তো বুঝলাম, কিন্তুক আমার সব গল্পই ‘আমার গল্প‘ মনে করার লাইগা আপনেরে ‘বাবা থেরাপী‘ দেওন জরুরী হয় পড়ছে। ব্লগে ভুতের পর্ব চলতাছে.......দেখি আপনেরে বাবা বা ভুত, কোন একটা থেরাপী দেওন যায় কিনা!!!
১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৫৬
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: হে: হে: হে:!!!!!! ভূয়া ভাই,বুঝছি।বুঝছি।।
কেউ ছাতি দিয়ে বাঘ মাইরে দিছে।আর সেই ভাগের (বাঘ না) ফসল মুহিব ভাগে পাইছে.।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে তো বুঝবেনই। যেমনে চেয়ারে হেলান দিয়া বইছেন! দুনিয়াদারী আপনে না বুঝলে বুঝবো ক্যাডা?
১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:০৫
মা.হাসান বলেছেন: ভালো লাগে নাই।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সইত্য কথনের জন্য ধইন্যবাদ।
আমার **ছাল গল্প ভালো না লাগতেই পারে, কিন্তু ক্যান ভালো লাগে নাই ভাইঙ্গা না কইলে আমার উবগার হইবো ক্যামনে! নাকি আপনে চান না আমার কোন উবগার হউক!!!
২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১
পদ্মপুকুর বলেছেন: একটা কৈতোক আছে, ১৮+ কিনা বুঝ্বার পার্তাছি না....
- এক ফ্যামিলির এক বাচ্চা হইছে। বাচ্চার এমনই গুণ, মুখে বুলি ফোটার পর একদিন বলে উঠলো 'দাদি'। পরদিনই দাদি ইহজগত ত্যাগ করলো। সবাই কান্নাকাটি করলেও কেউ কোনো সংযোগ আবিষ্কার করার চেষ্টা করেনি।
-এর সপ্তাহখানেক পর বাচ্চা আবার একদিন আওয়াজ দিলো 'মামা' এবংব পরদিন সেই মামাও ধরাধামকে গুডবাই বলে ফেললো। মাইনষের একটু খটকা লাগলো...
- এর কিছুদিন পর একদিন কইলো 'চাচ্চু'। অমনি চাচ্চুও পগারপার! পাব্লিক বুইঝা ফালাইলো যে এই পোলার কিছু একটা সমস্যা আছে। এরপর থেকে যার নামই নেয়, সেই অক্কা পায়।
এম্নে একদিন বাচ্চা ডাক দিলো- 'বাবা....
এইডা শুইনা বাবাতো ভয়ে কাপতে লাগলো কিন্তু পরদিন দেখা গেলো পাশের বাসার আব্দুল চাচা মরে ভুত.......
আমি ঠিক নিশ্চিত নই যে আপনার গল্পের সাথে বাস্তবতার কোনো যোগ আছে কি না, কিন্তু আমি নিজে কামরাঙ্গীর চরে একজন এ রকম এক দরবারে যাওয়ার ব্যাপারে ব্যাপক প্রেসারে ছিলাম যদিও ওখানে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন আমি কখনওই বোধ করিনি...
মোটামুটি ডায়ালগবিহীন গল্পের মন্তব্যে ডায়ালগ ঝরে ঝরে পড়ছে । ভালো ভালো।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সম্পর্ক থাকুক, চাই না থাকুক.......কৈতোক সেইরাম হইছে!!
কামরাঙ্গীর চরে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত ভালো ছিল।
২১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৩
মিরোরডডল বলেছেন:
এগুলো প্রকাশ পেলে ভন্ডের আর কি হবে......বড়জোর জেল-জরিমানা; কিন্তু ভিক্টিমের সমাজে টিকে থাকাই কষ্ট হয়ে যায়!
এই লেভেল পর্যন্ত যায় কিভাবে এটাই বুঝিনা । ওঝা পীর ফকির করেও বাবু নিতেই হবে, এরকম ডেস্পারেট কেনও হয়, সমাজে কি এতিম অনাথ কম আছে , এরকম বাবুকে এডপ্ট করতে পারে । পৃথিবীতে জনসংখ্যা যে হারে বাড়ছে, একটু থামলে ভালো হয় ।
এ‘রকম গল্প আর লেখি নাই......এটা অতি সত্যি কথা। একই ঘটনা নিয়ে দু‘টা গল্প লেখার কি কোন মানে আছে!!! হা হা হা......... এটা হচ্ছে ভুম ।
আপনার মতো বিজ্ঞ পাঠকের ভালো লাগাই তো আমার চলার পথের পাথেয়।
এটা কি হলো ??? টিজিং
নেটের বাবুগুলি বেশীরভাগ সুপার কিউটই হয়। তবে খেয়ে ফেলার আইডিয়াটা সুবিধার মনে হলো না। কিছুদিন আগে ব্লগার ইসিয়াক একটা খাওয়া-খাওয়ির গল্প ফেদেছিল। আপনি কি সেটা পড়েছেন? পড়া না থাকলে সেখান থেকে উৎসাহ নিতে পারেন।
নাহ ইসিয়াকের গল্প পড়িনিতো ! শুধু নেটের বাবু না, আমার নিজের ৭/৮ মাসের পিক দেখলেও আমার ওটাকে ফেলতে ইচ্ছে করে
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই লেভেল পর্যন্ত যায় কিভাবে এটাই বুঝিনা । ওঝা পীর ফকির করেও বাবু নিতেই হবে, এরকম ডেস্পারেট কেনও হয়, সমাজে কি এতিম অনাথ কম আছে , এরকম বাবুকে এডপ্ট করতে পারে । পৃথিবীতে জনসংখ্যা যে হারে বাড়ছে, একটু থামলে ভালো হয় । সবাই তো আর অস্ট্রেলিয়ায় থাকে না!!! বাংলাদেশটা এখনও অনেক পশ্চাৎপদ.......সেটা শিক্ষা-দীক্ষা, সংস্কার (কু এর পরিমান বেশী), সামাজিক কাঠামো ইত্যাদি বহুবিধ দিক দিয়ে। আমাদের দেশে এখনও সন্তান না হওয়াটা একটা ক্রাইম!!
এটা কি হলো ??? টিজিং আপনি যেহেতু একজন ইভ, মনে হচ্ছে আমাকে ইভ টিজিংয়ের মামলায় জড়াতে চাচ্ছেন! আসলে কলিকাল একেই বলে। আজকালকার জমানায় কারো প্রশংসা করলেও বিপদ; আর না করলে তো কথাই নাই। আচ্ছা, কিভাবে প্রশংসা করলে আপনি খুশী হবেন, লিখে জানান। এরপর থেকে ওইটা কপি-পেষ্ট করবো।
আমার নিজের ৭/৮ মাসের পিক দেখলেও আমার ওটাকে ফেলতে ইচ্ছে করে এটাকে ইচ্ছার মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেন। নয়তো আমরা সামু‘র একজন ডাইহার্ড ব্লগার হারাবো।
২২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬
ওমেরা বলেছেন: ভূয়া মফিজ ভাইয়া আফনে কিন্তক ভন্ডবাবার চরিত্র উন্মোচন করতে চেয়ে নারী চরিত্রকে কলংকিত করেছেন শুধু তাই না ভদ্র পুরুষ জাতিকেও অফমান কচ্ছেন——— সেটা কি বুইচতে পাচ্ছেন!! হা হা হা ——-
গল্প গল্পের মতই মনে হয়েছে মানে ভালো হয়েছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: একই গল্পে ভন্ডবাবার চরিত্র উন্মোচন, নারী চরিত্র কলংকিতকরন, ভদ্র পুরুষ জাতিকে অপমানকর.......এতোসব কিভাবে সম্ভব? ভুয়া মফিজ তো এতোটা চৌকশ না। আপনে দেখি ভুয়া মফিজের অক্ষমতা নিয়ে ব্যঙ্গ করছেন!!! আপনেরে এডাম টিজিংয়ের মামলায় ফাসাইতে হবে।
গল্প ভালো লাগানের জন্য ধন্যবাদ।
২৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮
মিরোরডডল বলেছেন:
@পদ্ম পুকুর
পাশের বাসার আব্দুল চাচা মরে ভুত !!!!!!
হা হা হা ....
পদ্ম, জোকসটা দারুণ !!!!!!!!!!
২৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৩
মিরোরডডল বলেছেন:
লাস্ট লাইনে টাইপো ছিলো, *** খেয়ে ফেলতে ***
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি ভুয়া হলেও ওইটুকু বুঝতে পেরেছি। তারপরেও এক্সট্রা কেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।
২৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬
মিরোরডডল বলেছেন:
ভুমের কমেন্ট অনেক মজার
প্রিয় একটা গান দিয়ে যাই ।
অরিজিনাল John Legend
লাস্ট দুদিন ফিমেল ভোকালে কাভারটা শুনছি , মেয়েটার এক্সপ্রেশন এতো সুন্দর !
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: শুনলাম। ঠিকই বলেছেন, এক্সপ্রেশন সুন্দর। আসলে সুন্দর মুখে যাই করা হোক, সুন্দরই লাগে। জন লেজেন্ডের অরিজিনাল ভার্সানটা আগেই শুনেছি। আমার পছন্দের একটা গান।
love your curves and all your edges কথাটা আমার খুব পছন্দের, তবে একজন সুন্দরীর মুখে এটা মানায় না।
শেয়ার করার জন্য থ্যাঙ্কস।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার একটা প্রিয় গান দিলাম। আগে না শুনে থাকলে কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না যেন!! view this link
২৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি তো পাক্কা খেলুড়ে মানে গল্প লেখিয়ে। ডায়ালেক্ট ভালো হত। তবে না থাকলেও মন্দ হয়নি। চেষ্টা চালিয়ে যান। মানে লেখক হতে। হেহেহে
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি তো আমাকে একেবারে কনফিউজড করে দিলেন। একবার বললেন, আপনি তো পাক্কা খেলুড়ে মানে গল্প লেখিয়ে; আবার বললেন, চেষ্টা চালিয়ে যান। মানে লেখক হতে।। আবার শেষে ভিলেইনের মতো হেহেহে হাসিও দিলেন।
মাথা পুরাই আউলা-ঝাউলা হয়ে গেল!!!
২৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪০
ঢুকিচেপা বলেছেন: “ ওদের বাবুটারওতো বাম ভ্রু'র ঠিক উপরে এমনি একটা জড়ুল আছে না!!!!”
এ তো দেখি জহুরীর চোখ, স্মরণশক্তিও বলিহারি।
গল্প ভাল লেগেছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছেলে তো বাসায় সবসময় মুহিবের চোখের সামনেই থাকে, ভালো স্মরণশক্তির কি কোন দরকার আছে? জায়গামতো জড়ুল দেখলে ছেলের কথা স্বাভাবিকভাবেই মনে হবে। মন্তব্যটা ঠিক পরিস্কার না আমার কাছে। যাই হোক, গল্প ভালো লাগাতে ভালো লাগছে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: এই জাতীয় কাহিনী পার্শবর্তী দেশে বেশী শোনা যায়
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যাইতেই পারে.......ওইটাতো এই পিতিবির সব চাইতে অঘটন ঘটার দেশ। তবে, যেই ভিডিও দেইখা আমার এই গল্পের অবতারনা, সেইটা আমাদের দেশের।
২৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪১
শায়মা বলেছেন: ফাঁকতালীয় নিয়েই অনেক পীর ফকিরের দোয়ায় এইভাবেই কাজ হয় শুনেছিলাম।
২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ফাকতালীয়কে কাকতালীয় বানিয়ে বেকুব লোকজনদেরকে আরো বেকুব বানানোই ভন্ড পীর আর ফকিরদের কাজ। এটাই ওদের রুটি-রুজির পথ। আমিও শুনেছিলাম, ইউটিউবে চাক্ষুষ দেখে তো আমার চোখ ছানাবড়া না, পুরাই রসগোল্লার মতো হয়ে গিয়েছিল।
তাই ভাবলাম, একটা কিছু না লিখলে মাথা থেকে বিষয়টা যাচ্ছে না।
৩০| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট থেকে আপনার মন্তব্য গুলোই আমার বেশি ভালো লাগে।
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তাহলে এখন থেকে পোষ্ট না দিয়ে শুধু এদিক-সেদিক মন্তব্য করে বেড়ালে কেমন হয়?
৩১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫৯
সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: গল্পটি পরে যা মনে হলো , সমস্যাটা সম্ভবত মুহিবের ছিল তবে সেটা প্রচ্ছন্ন , এখন এরকম ঘটনা অহরহ , যদি মেয়ের সমস্যা হয় তাহলে তো ছেলেকে দ্বিতীয় বিয়ে করতে উদ্দত হয় আর যদি কিনা সমস্যা ছেলের হয় তাহলে তো কথাই নেই , সেই ছেলে পরিবার , সমাজ ,স্ত্রী সবার কাছে অপাংতেয় হয়ে যায়
একটা বিয়ে তো মানুষ অনেক কিছু স্বপ্ন সামনে রেখেই করে সেখানে সন্তানের বাবা মা হওয়া গুরুত্বপূর্ণ একটা অধ্যায় কিন্তু একমাত্র কি এই একটা কারণেই মানুষ বিয়ে করে ??? এ ব্যাপারগুলো তো স্রষ্টা প্রদত্ত , কিন্তু সমাজের অনেক পুরুষ কিংবা মহিলার নীরব কান্না আমাদের চোখে পরে কি ???
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:১৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই গল্পে পাঠক চাইলে অনেক কিছুই নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে পারবে। সেটা আমি পাঠকদের যার যার জ্ঞান, রুচি আর পরিস্থিতি বোঝার ক্ষমতার উপরই ছেড়ে দিচ্ছি। আপনার প্রতিটা বাক্য নিয়েই দীর্ঘ আলোচনা করা যায়, তবে সেটা সময় এবং টাইপ করার এনার্জি সাপেক্ষ। তাই সেদিকে না যাই!
৩২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২৪
আমি সাজিদ বলেছেন: আমি ভাবতেসি কি খাওয়ানোর পরে রুপার রেট্রোগেড এমনেশিয়া হলো যে এই সুযোগে মুস্কিল আসান বাবা সমস্যার সমাধান করে দিলেন!
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার 'রেট্রোগেড' এ প্রথমে কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে গিয়েছিলাম। পরে বুঝলাম আপনি আসলে 'রেট্রোগ্রেড' বলতে চেয়েছিলেন।
এসব বাবাদের টেকনিকের বা সোজাকথায় ছলের কোন অভাব হয় না। সেজন্যেই তারা সহজেই মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে। ৩১ নং মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য পুরোটা দেখেন। আমি বলেছি, এই গল্পে পাঠক চাইলে অনেক কিছুই নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে পারবে।
এখানে কি কি সম্ভাব্য পরিস্থিতি হতে পারে?
১. রুপা এতোটাই ডেসপারেট ছিল যে, যে কোন ভাবেই সে বাচ্চা পেতে চেয়েছিল
২. আপনি যেটা বলেছেন, বাবাজী যেভাবেই হোক, রেট্রোগ্রেড এমনেশিয়ার পরিস্থিতি তৈরী করতে পেরেছিল
৩. বাবাজী ফোর্স এপ্লাই করেছিল, লোক লজ্জার ভয়ে যা রুপা চেপে যায়
৪. লাবনী বাবার ওখানে যাওয়ার আগেই সবকিছু ব্যাখ্যা করে রুপাকে মোটিভেট করে ফেলে
৫. বাবাজী রুপাকে পুরাপুরি হিপ্নোটাইজ করে ফেলে..........ইত্যাদি ইত্যাদি।
৩৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৫৭
জাদিদ বলেছেন: এই জাতীয় ফকিররা হচ্ছেন - ধার্মিক প্লে বয়। মাইর হবে কিন্তু সাউন্ড হবে না আর কি।
যাইহোক, এই গল্পের প্রধান উপজীব্য বিষয় লেখার প্রাঞ্চলতা।
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৪৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই জাতীয় ফকিররা হচ্ছেন - ধার্মিক প্লে বয়। অতি সত্যি কথা জাদিদ ভাই। মাইরের উপ্রে কোন অষুধ নাই। সবচেয়ে ভালো, ছ্যাচা মাইর দেয়া। উপর দিয়ে কিছু বোঝা যাবে না, কিন্তু ভিতরে সবকিছু থেতলে যাবে!
আপনাকে একটা সত্যি কথা বলি। এই গল্পের বিষয়বস্তু চমৎকার, কিন্তু আমি আমার লেখাতে সন্তুষ্ট না। এটা নিশ্চিতভাবেই আরো চমৎকারভাবে লেখা যেতো, তবে আকারে বড় হয়ে যেতো। বেড়ানোর ফাকে ফাকে লেখার ফলে আমার তাড়াহুড়া ছিল, অনেক খুটিনাটি বিষয় এড়িয়ে গিয়েছি, বড় লেখা ব্লগের পাঠকগন খুব একটা পছন্দ করেন না, সেটা সব সময়েই বাই ডিফল্ট মাথায় থাকে। বাসায় এসে ফাইন টিউন করা যেতো, কিন্তু আলসেমির কারনে আর ইচ্ছা করে নাই। যা লিখেছি তাই দিলাম পোষ্ট করে।
তারপরেও আপনার যাইহোক, এই গল্পের প্রধান উপজীব্য বিষয় লেখার প্রাঞ্চলতা। কথাটুকু প্রেরণাদায়ক!! ধন্যবাদ!!!
৩৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:০৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: কোয়ান্টাম গরু,, মিল্টন দেওয়ান, সাঈদাবাদী-আরামবাগী ঢাকার নামকরা ভন্ড বাবা।এদের মধ্যে কোয়ান্টাম গরু সেরা। তার মতো জোচ্চেুরী করে টাকা আর কেউ আয় করতে পারে না। দেশের বহু নামী-দামী লোক তার শিষ্য !!!!!
তবে সে লম্পট না,এটাই সৌভাগ্য।
তবে এখানে দুইটা বিষয় আছে ।অনেক বঞ্চিত নারী স্বেচ্ছায় এদের কাছে বিশেষ শান্তির খোজে যায়, নিজে দেখেছি।।তাদের কি বলবেন?
আর তাদের লাম্পট্যের ফলে যে একটা পরিবারে শান্তি আসলো, সেটার কি হবে?
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভন্ড বাবা ইজ ভন্ড বাবা! এদের মধ্যে কে সেরা, তা জেনে আর লাভ কি বলেন!
অনেক বঞ্চিত নারী স্বেচ্ছায় এদের কাছে বিশেষ শান্তির খোজে যায়, নিজে দেখেছি।।তাদের কি বলবেন? এরা বৈচিত্রে বিশ্বাসী। এদের প্রতিদিন একই জিনিস পছন্দ না।
আর তাদের লাম্পট্যের ফলে যে একটা পরিবারে শান্তি আসলো, সেটার কি হবে? এই শান্তি সাময়িক। দূর্ণীতি করে কোটি কোটি টাকা থেকেও পরিবারে শান্তি আসে। কিন্তু শেষ পরিণতি কি হয়?
৩৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:২১
নিঃশব্দ অভিযাত্রী বলেছেন: লেখা ভালো হয়েছে তবে এর থীম আরো ভাল লেগেছে।
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: একেবারে আমার মনের কথা বলেছেন, থীমটা আসলেই দারুন! লেখাতে আমি খুব বেশী সন্তুষ্ট না, তারপরেও আপনার ভালো লেগেছে জেনে শান্তি পাচ্ছি!!
৩৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাহলে এখন থেকে পোষ্ট না দিয়ে শুধু এদিক-সেদিক মন্তব্য করে বেড়ালে কেমন হয়?
না না তা বলি নাই।
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওকে......বুজছি। তাইলে পোষ্ট দেওন বন্ধ করুম না।
৩৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দেখো দিকি কি কান্ড!
পদ্মপুকুর ভায়ার বাবা বলতে পাশের বাসার চাচার মৃত্যুর গপ্প পড়ে আসতে না আসতেই
জরুর দেখে যায় ফকির চেনা গপ্প!
বলি দেশে শুরুটা হইলো কি?
ফাঁকে একটা ভূয়া আইডিয়া ক্লিক করলো - ডিএনএ টেষ্ট কীট আবিস্কার করা দরকার!
প্লাগ এন্ড প্লে মুডের ইজি গোয়িং
বিলিয়ন ডলার ব্যবসা নাকি কন?
গপ্পে +++
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ডিএনএ টেষ্ট কীট দিয়া কোন লাভ নাইক্কা। কেউ এইডা কিনতো না, ব্যবসাও হইবো না। ব্যাকতেই জানে, নিজেরা কে কি করছে!!
আপনের এই নয়া ইস্টাইল আমার পছন্দ না। জায়গামতো পিলাচ না দিয়া মন্তব্যে তিনখান পিলাচ দেওনের মানে কি? ব্লগার পদ্মপুকুরের লাহান আপনেও দেহি, বাসমতি চাইল দেহায়া নাজির শাইল খাওয়ান!!!
৩৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:১৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই ধরণের একটা গল্প পেলাম
এটা আমাদের সিলেটী জামীল ভাইয়ার
সন্তান কনসিভ
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গল্পে গেছিলাম। ''চলবে'' দেইখা পড়ার আগ্রহ হারায়া ফালাইছি। উনার ১৭৭টা পোষ্ট। এর মধ্যে থিকা 'চলবে' বাইর করার টাইম আমার নাই।
৩৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৫০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: =========================
আপনিই কইছে আমার কোনো দোষ নাই কিন্তুক
===========================
কত যাদু টোনা কত পির ফকিরি পন্থা করো অবলম্বন,
অদৃশ্য যাদু টোনায় আসক্ত হয়ে পাপ'টারেই করো চুম্বন
আল্লাহর উপর নেই ভরসা, পীরের কথাতেই নেচে উঠো,
মনের অশান্তি, অথবা সন্তান লাভের আশায়
সেই পির কবিরাজের কাছেই ছুটো, বুঝো না এক বিন্দু,
কী করে মোহ কথায় তোমাকে পাপে ফাঁসায়।
অন্ধের মত বিশ্বাস রাখো, মুরিদ হতে ছুটো নির্দ্বিধায়,
ঈমানের ভিত ভঙ্গুর বড়, প্রভুর প্রতি বিশ্বাসের জানাও বিদায়,
মুখে আল্লাহর নাম, মনে পুষো পিরের প্রতি আস্থা
নামাজ রোজা ঈমাণ সবই করে দাও সস্তা।
ইহ জীবনের সুখ পেতে কত হাপিত্যেশ, কত হাহাকার,
নিমেষেই হতে চাও কোটিপতি, পথ বেছে নাও অন্ধকার;
ব্যবসায়ে লাভবান হতে চাও, চাও পরী বউ পেতে,
ধৈর্যহারা মানুষ, পলকে সবই চাও নিজের করে,
মন্ত্র ঝাঁড়ফোঁক আহা! বাঁধে না ঈমানে পিরের কাছে যেতে,
তাবিজ বেঁধে রাখো হাতে, কোমরে অথবা দোরে!
সন্তান হয়নি, সন্তানের মুখ দেখবে বলে ধরলে শেষে পির,
এক ঝটকায় সকল পেতে হও অধির;
চরিত্র লুটিয়ে পড়ে পীরের পায়ে, চরিত্রে বাঁধে না শুতেও তার সাথে,
পাপের ফসল নিয়ে আসলে ঘরে আপন হাতে!
এ কেমন চরিত্র, এ কেমন চাওয়া লুটোপুটি খাও মোহ সমুদ্দুরে,
একদিন পুড়ে হবে ছারখার,
যে আশায় নিয়েছো সন্তান, সে হবে কু, ছাই হবে পুড়ে পাপ রোদ্দুরে,
সেদিনও সন্তান জন্ম না দিলে হতো ভালো, বুকে উড়বে সে হাহাকার।
===============
ব্যবসাতে লাভ করবে বাপু, ধরো পিরের পায়ে,
প্রেমিকার মন পেতে খুঁজো পিরকে ডানে বায়ে,
স্ত্রীকে বশে আনতে পুরুষ, পিরের মুরিদ হইয়ো;
স্বামীকে চাও নিজের করে, পিরকেও তা কইয়ো!
পানির বোতল হাতে নিয়ে, কই কবিরাজ বাড়ি,
ফুঁয়ে ফুঁয়ে থুথুর পানি, খেতে দিয়ো পাড়ি;
পরীক্ষায় পাশ করতে পুত্র, পিরের কাছে চাইছো
ফুঁয়ের পানি পান করিয়ে, পাশ কী পুত্রের পাইছো?
গরু এনো মুরগি এনো, পিরের বাড়ী আসতে,
মোমবাতিও এনো কিছু, পাপের আলোয় ভাসতে,
পিরের পায়ে পানি দিয়ে, সওয়াবের আশায় ধুইয়ো,
পির বললে তার সাথে কইন্যা ইচ্ছে হইলে শুইয়ো!
পিরকে গোসল করিয়ো গো, বসো পিরের পাশে,
বেটা পির ঐ দেখো কেমন হিংস্র দাঁতে হাসে,
গাঁজাখুড়ি গল্প শুনো, পিরের কাছে বসে,
আয় উন্নতি হবে ভালো, কাটবে রঙ্গে রসে।
মুর্খ মানুষ ভন্ড পিরের, আস্তানাতে গিয়ে,
বাল ফালাইয়া আসলা বুঝি পাপের বস্তা নিয়ে,
ঈমাণ আমান তোমাদের কী এত এত সস্তা?
বিশ্বাস চরিত্র বিকাতে, ধরো পাপের রাস্তা!
কেউ শিক্ষিত কেউ বা মূর্খ, একই পথে হাঁটো,
পিরের বাড়ী যেতে বাপু পাপের পথটাই ঘাঁটো;
পির ধরতে যাও আস্তানাতে, ঈমাণ এতো পাতলা,
অল্প জলে নেমে বাপু ধরতে যে চাও কাতলা!
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওরে বাপরে..........আমার পুষ্টে এইডা কি? ডরে চক্ষু বন কইরা ফালাইছি। কিসসু দেহি নাইক্কা!!!
আর আমি বেফাস কিছু কইলেই সেইটা পালন করতে হইবো এই দিব্যি আপনেরে দিছে ক্যাঠায়!!!
৪০| ২৬ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:১২
জুন বলেছেন: এই হ্যালোউইন সময়ে আপ্নে ভুতের গল্প না লেইখা এইসব কি লিখছেন হক মওলাদের নিয়া কাভা বলছে যার ভুতের গল্প ভালো হপে তাকে নাকি কি জানি দিবে
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কাভা ভাইয়ের ঘোষণা দেখছি অনেক পরে। অনেক টাইম না পাইলে আমার পক্ষে কিছু লেখন সম্ভব না। তাছাড়া আমি নির্লোভ সন্নাসী টাইপের মানুষ। পার্থিব কোন কিছু পাওয়া আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ না।
৪১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আজিব তো, এক মুখে দুই কথা
মানি না মানবো না...।
মা হাসান ভাইয়ার কাছে বিচার দিমু
২৬ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:০৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মা. হাসান সাবেরে কি আমি ডরাই? তাছাড়া উনার এই গল্প পছন্দ হয় নাই, ক্যান হয় নাই, সেইটা জিগানের পরেও কোন উত্তর দেয় নাই। এই পরিস্থিতিতে বিচার দিয়া আপনে সুবিদা করতে পারবেন না। হ্যায় এইসব দেখনের লাইগা এই পুষ্টে আইবো না............হে হে হে!!!
৪২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এইজন্যই চাইছিলাম ট্যাগ দেওনের ব্যবস্থা করতে ব্লগে
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:৪৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কার কাছে চাইছেন? আপনে জানেন না, এই ব্লগে যা চাওয়া হয়, তা পাওন যায় না!!!
৪৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:১০
করুণাধারা বলেছেন: প্রথমবার পড়ে মনখারাপ করে গল্পের বিষয় নিয়ে ভাবছিলাম; অনেক মহিলা সাধারণ হুজুরের দ্বারস্থ হয়েও এভাবে অলৌকিক সন্তান লাভ করেন... এমন সময় আমার খালা ফোন করলেন, একথা সেকথার পর বললেন তার খুব মনখারাপ কারণ তার দুই ছেলের কারোর কেন সন্তান নেই বলে এ নিয়ে তাকে সবসময় মানুষের প্রশ্ন বাণের মুখে পড়তে হয়। তাঁর এক ছেলে এই যন্ত্রনা এড়াতে বিদেশে চলে গেছে...
আপনার গল্প পড়ার পরপরই এই সমস্যা নিয়ে শোনা, এটা হয়ত কাকতালীয়... কিন্তু এটা ঠিক যে নিঃসন্তান দম্পতিদের প্রতি মানুষের আচরণ বড় নির্মম হয়। আপনি একটা ভালো বিষয়ে লিখেছেন।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই ব্যাপারটা পশ্চিমা দেশগুলোতে ভালো। কেউ কারো ব্যাপারে অহেতুক মাথা ঘামায় না। আর আমাদের দেশে অন্যের ব্যাপারে নাক তো ঢুকায়ই, পারলে পুরোটা শরীর ঢুকিয়ে ফেলে। ম্যানার বলে যে একটা জিনিস আছে, সেটা আমাদের বেশীরভাগ শিক্ষিতরাও ঠিক মতো জানে কিনা সন্দেহ। এসব কারনেই নিঃসন্তান দম্পতিরা, বিশেষ করে মেয়েরা ডেসপারেট হয়ে যায় যেন তেনভাবে একটা বাচ্চা পাওয়ার জন্য। শকিং!!!
গল্পটা পড়ার পরই আপনার খালার ফোন আর এই প্রসঙ্গ তো পুরাই কাকতালীয়! আশ্চর্যজনক!! এমনটা সচরাচর দেখা যায় না।
৪৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:৩৪
মিরোরডডল বলেছেন:
নাহ ভুম Gypsy woman আগে শুনিনি , আই লাভ কান্ট্রি সং, what a vocal !
থ্যাংক ইউ ।
Ivory skin against the moonlight
and the taste of life’s sweet wine
দারুন !
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এক সময়ে ওয়েস্টার্ণ মুভির পোকা ছিলাম, তখন থেকেই কান্ট্রি মিউজিকের সাথে আমার প্রেমের সূত্রপাত। গানটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
৪৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:৫০
সোহানী বলেছেন: আরে মিয়া ওই বেচারী রুপার উপর দোষ চাপানোর চিন্তা আদ দেন..... । পুরুষশাষিত সমাজে রুপারাই সবখানে ভিক্টিম।
যাউগ্গা, এই থিমের উপ্রে কম কইরা ৩ খান ইন্ডিয়ান মুভি দেখছি। নাম কইতে পারুম না, ভুইলা গেছি।
৩০ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: রুপারে দোষ দিলাম কই! ওই সিদ্ধান্তটা তো আমি পাঠককুলের উপ্রে ছাইড়া দিছি। দ্যাখেন ৩২ নং মন্তব্যের উত্তর। যে যা খুশী মনে কইরা লইতে পারে। এরেই কয় পাঠকের স্বাধীনতা। আর সমাজ পুরুষশাষিত হইলে আমি কি করতাম কন!! সমাজ তো আমি বানাই নাই......আমার উপ্রে চেইতা লাভ কি? আমার ঘাড়ে যদি সমাজ বানানের দায়িত্ব পড়তো, তাইলে আমি মহিলাশাষিত সমাজই বানাইতাম, আর আপনেরে বানাইতাম এর পেসিডেন!!!
আচ্ছা, একবার চেত উঠলে আপনে কয়দিন চেইতা থাকেন? অতীত ইতিহাস কি কয়?
আপনে কি শামসুন্নাহার হলের নেত্রী কিরণরে চিনতেন? সে ছাত্রলীগের শামসুন্নাহার হল শাখার জিএস (জেনারেল সেক্রেটারী)ও ছিল এক সময়ে।
৪৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৮
অপু তানভীর বলেছেন: ফকির বাবা দেখতেছি আসলেই বড় কামেল লুক ।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অবশ্যই কামেল.......নয়তো ফকিরবাবা হইলো ক্যামনে!!
৪৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুন বলেছেন: প্রায় দুই সপ্তাহ হইলো এখন একটু একটু চিন্তা করা উচিত কি না কন
মা নিয়ে লিখেছেন তাই এক মায়ের কথা বলে গেলাম ভুয়া ।
এক মা এর স্মৃতিচারণ
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: না না.....চিন্তার কিছু নাই। আমার বিলাইয়ের জান।
সামার শেষ হয়া যাইতাছে। করোনার জ্বালায় এইবার কায়দামতো কিছুই করতে পারলাম না। হের লাইগা সামারের শ্যাষ হলিডে লন্ডনে কাটায়া আইলাম। ফ্যামিলি বেড়ানি। খালি বার-বি-কিউ পার্টি পইত্যেক দিন। মুরগী খাইতে খাইতে আমিও অহন মুরগীর মতোন হয়া গেছি।
আপনের লেখা পড়ছি। দরকারী কামও সাইরা আইলাম। দেইখেন!! আপনে তো আবার ভুইলা যান!!!
৪৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক আগে জীবন মানে জি বাংলায় একটা সিরিয়ালের এক পর্বে দেখেছিলাম কিভাবে কুলগুরুর দয়া ও দোয়ায় সন্তান লাভ হয়।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে অনেকদিন পর পর ক্ষণিকের জন্য একটু উদয় হন, অনেকটা গুরু, বাবাদের মতো! ঘটনা কি? এর চাইতে তো দুবাই-ই ভালো ছিল। তারপরেও ক্ষণিক সময়ের মধ্যেও আমার পোষ্টে উকি দিলেন......কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা ভুইলা গেছি।
জি বাংলায় একটা সিরিয়ালের এক পর্বে দেখেছিলাম কিভাবে কুলগুরুর দয়া ও দোয়ায় সন্তান লাভ হয়। বাবা, গুরু.....ইত্যাদিদের দয়া এবং দোয়া ছাড়া জীবনই বৃথা। সন্তান তো অনেক পরের কথা!!
উত্তর দিতে দেরী হওয়াতে দুঃখিত। ইদানীং ব্লগে কিন্চিৎ অনিয়মিত হওয়াতে আপনের মন্তব্যটা নজরে আসে নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল লিখেছেন- এমন ঘটনা আসলেই ঘটছে! সেটা আপনিও জানেন