নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বলা হয়ে থাকে, কুত্তায় তাড়া করলে বিড়াল নাকি সামনে এমনকি মান্দার গাছও যদি পড়ে যায়, তাতেই লাফ দিয়ে উঠে। যারা জানেন না তাদেরকে বলছি, মাদার গাছ বা আন্চলিক টানে বলা মান্দার গাছ ভর্তি বড় বড় কাটা থাকে। সাধারনভাবে বিড়াল এই গাছে বোধগম্য কারনেই ওঠে না। তবে কুকুর তাড়া করলে ভিন্ন কথা। তখন জান বাচানোই প্রধান ইস্যু হয়ে দাড়ায়। এরকম আরো বেশকিছু প্রবাদবাক্য বাংলায় আছে। যেমন, ঠেকায় পড়লে বাঘে-গরুতে একঘাটে পানি খায়। যাই হোক, আপনারা আবার ভুল বুঝবেন না। এটা ভাষা শিক্ষা সংক্রান্ত কোন পোষ্ট না। এসব কথা বলার ফোকাল পয়েন্ট হলো, বেকায়দায় পড়লে মানুষ অনেক অপ্রিয় কাজ করতেই বাধ্য হয়।
আর প্যাচাই না। মূল প্রসঙ্গে চলে আসি।
তবে মূল প্রসঙ্গে আসতে চাইলেই তো আর চট করে আসা যায় না। সব সময়েই মূল প্রসঙ্গ বুঝতে চাইলে প্রসঙ্গের আরো মূলে যাওয়াটা জরুরী হয়ে পড়ে। তো এই সূত্রানুসারে, চলেন আমরা ১৯৮১ সালে ফিরে যাই। মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব, কাতার, বাহরাইন, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত আর ওমান একটা আন্চলিক সহযোগিতা ফোরাম গঠন করে। এর গালভরা নাম হলো গাল্ফ কো-অপারেশান কাউন্সিল, সংক্ষেপে জিসিসি। ২৫শে মে ১৯৮১ সালে এই ছয়টা দেশের এই ধরনের একটা ফোরামের মাধ্যমে এক হওয়ার প্রধান কারন ছিল অর্থনৈতিক। তবে, কান টানলে যেমন মাথা আসে; তেমনি অর্থনৈতিক বিষয়াদি নিয়ে কাজ করতে গেলে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই অবধারিতভাবে রাজনীতি চলে আসে। দেশগুলোর মধ্যে ধনে-মানে-আয়তনে সৌদি আরব হলো প্রধান মাতবর। তা তারা বিবিধ কারনে হতেই পারে, কিন্তু অনেক পরিবারেই যেমন একজন বিদ্রোহী টাইপের দুষ্টু ছেলে থাকে; তেমনি জিসিসি পরিবারেও একটা দুষ্টু ছেলে আছে। সে হলো কাতার।
কথায় বলে, ধেনো মরিচ সাইজে ছোট হলেও এর তেজ অত্যন্ত বেশী। কাতার ধীরে ধীরে তাদের সেই ধেনো মরিচীয় চেহারা দেখাতে শুরু করে। ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত জিসিসিতে সৌদি আধিপত্য বা এক কথায় ডিক্টেটরশীপ মোটামুটিভাবে আনচ্যালেন্জড ছিল। কিন্তু এই সালেই কাতারে একটা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্রাউন প্রিন্স হামাদ বিন খলিফা আল থানি যখন তারই পিতা আমীর খলিফা বিন হামাদ আল থানিকে ক্ষমতাচ্যুত করেন, তখন পাশার দান উল্টে যাওয়ার সূত্রপাত হয়। নতুন আমীর সৌদিদের ঘোরতর শত্রু ইরানের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক জোড়দার করা শুরু করে আর আল জাজিরা নামক একটা স্যাটেলাইট চ্যানেল চালু করে। সৌদি আরব যেখানে মুসলিম ব্রাদারহুডের মতো রাজনৈতিক ইসলামিক দলগুলোকে অপছন্দ করে, কাতার সেখানে আল জাজিরার মাধ্যমে তাদের মতাদর্শ প্রচারের সুযোগ করে দেয়। কাতারের আমীরের এই ধৃষ্টতা বা উদ্ধতপূর্ণ আচরন সৌদি আরবের পক্ষে কি সহ্য করা সম্ভব? ফলে ক্ষমতা গ্রহনের পরের বছরেই, অর্থাৎ ১৯৯৬ সালে আরেকটা ব্যর্থ পাল্টা ক্যু এর মাধ্যমে যখন কাতারী আমীরকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা করা হয়, সৌদি আরব, আরব আমিরাত আর বাহরাইন তাতে সমর্থন যোগায়। তিন দেশের এই সমর্থন ছিল অনেকটা পাগলকে সাকো নাড়াতে নিষেধ করার মতো একটা বিষয়!!
পাগল কিন্তু সাকো ধরেই বসেছিল, নাড়ানোর জন্য একটা সুযোগের অপেক্ষায়! সেই সুযোগ এসে গেল ২০১০ সালে ''আরব বসন্ত'' এর মাধ্যমে। কাতারের আল জাজিরা এটার বিশাল কাভারেজ দেয়। এই আরব বসন্তের উন্মাতাল তালে পড়ে মিশরের হোসনি মোবারকের সরকারের পতন হলে সৌদি আরব পুরাই ভড়কে যায়। ২০১২ সালের নির্বাচনে মুহাম্মেদ মুরসী মিশরের ক্ষমতায় আসেন মুসলিম ব্রাদারহুডের প্রত্যক্ষ সমর্থনে। পরের বছরই মুরসীকে সরিয়ে দিয়ে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করে। মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতা-কর্মীদের ব্যাপক ধর পাকড় শুরু হয়ে যায়। ফলে এরা দিকবিদিক পলায়ন শুরু করে। এটারও বিশাল কাভারেজ দেয় আল জাজিরা আর এদের একটা বড় অংশকেই আশ্রয় দেয় কাতার। এর ফলে জিসিসির বাকী সদস্যরা ধরেই নেয় যে, কাতার পুরাপুরিই পাগল হয়ে গিয়েছে। ফলাফল…...২০১৪ সালে তারা কাতারের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে আর সেইসাথে তাদের গডফাদার আমেরিকাকে অনুরোধ করে তাদের এই পদক্ষেপকে সমর্থন প্রদানের জন্য। কিন্তু তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার তখন সব মনোযোগ ছিল ইরানের সাথে তাদের পরমাণু কর্মসূচী নিয়ে সমঝোতা করার দিকে। ফলে কার্যতঃ সে সৌদি আরব আর তার চেলা-চামুন্ডাদের দিকে বেশী মনোযোগ দেয়ার প্রয়োজন মনে করে নাই।
যাইহোক, এরই মাঝে বিশ্ব রঙ্গমন্চে আবির্ভাব ঘটে আরেক পাগলের। ২০১৭ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন 'পেসিডেন' নির্বাচিত হয়। সৌদি আরব আর তার চামচারা ভাবলো এই সুযোগ। পাগল দিয়েই পাগলকে শায়েস্তা করতে হবে। ফলে মার্কিন পাগলের পূর্ণ সমর্থন নিয়ে তারা (সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, মিশর) ২০১৭ সালের ৫ই জুন কাতারের উপর অবরোধ আরোপ করে। তাৎক্ষনিকভাবে জল-স্থল-আকাশ বন্ধ করে দেয়া হয় কাতারের জন্য। ১৩টা শর্ত রাখা হয় কাতারীদের সামনে। বলা হয়…….হয় এগুলো মেনে হাটুগেড়ে বসে নতজানু হও, নয়তো ভুগো!! এর মধ্যে প্রধান তিনটা শর্ত ছিল, বিষফোড়া আল জাজিরা বন্ধ করো, ইরানের সাথে প্রেম-ভালোবাসা কমাও আর শয়তানদের (তথাকথিত টেররিস্ট) সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করো! এই সবকিছুর কলকাঠি নাড়ার নেপথ্যে ছিল এমবিএস। এমবিএসকে তো নিশ্চয়ই চিনেন আপনারা!! আমাদের দেশের স্বঘোষিত প্রিন্স মুসা বিন শমসের না; রাষ্ট্রঘোষিত সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহামেদ বিন সালমানের কথা বলছি। উদ্ধত, অহঙ্কারী, নিষ্ঠুর আর একই সঙ্গে রাজনৈতিক আর কূটনৈতিক জ্ঞান বহির্ভূত কিংবা অপরিপক্ক একটা বড়লোকের বাপের বখে যাওয়া সন্তান! যার মাথার মধ্যে ঘিলু কম, উটের গোবর বেশী!! অনেকেই হয়তো গুরুত্ব দেয় না; তবে দুর্মুখেরা বলে, সে আসলে একটা স্যুগার-কোটেড সায়ানাইড পিল অর্থাৎ ইসলামী জোব্বায় ঢাকা ইসরায়েলের প্রতিনিধি!!!
যাকগে, মূলে ফিরে আসি আবার। অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি, ঘরের বউকে ঠিকমতো চিনতে না পারার মতোই এতোদিন একসাথে ঘর-সংসার করেও জিসিসি‘র বাকী সদস্যরা কাতারকে ঠিকভাবে চিনতে পারে নাই। ''বাশের চেয়ে কন্চি বড়'' তত্ত্বকে সঠিক প্রমানীত করে সৌদি আর তার দোসরদেরকে মধ্যমাঙ্গুলি দেখিয়ে কাতার সব সমস্যা কাটিয়ে উঠে ভালোভাবেই টিকে রইলো। শুধু টিকে রইলো বলা ঠিক হবে না; বরং বলা যায়, আরো এগিয়ে গেল। সৌদিদের লাভের মধ্যে লাভ যেটা হলো, সেটা চেয়ে চেয়ে সিনেমা দেখা……..কাতার কিভাবে ইরান আর তুরস্কের সাথে সম্পর্ক আরো মজবুত করলো। আর সমস্যাগুলোকে চিহ্নিত করে সমাধানের মাধ্যমে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠলো।
ট্রাম্পের পতন যখন নিশ্চিত, ঠিক সেই মূহুর্তে পাশার দান আবার উল্টে গেলো। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট-ইলেক্ট এর মনোভাব দেখে আর অবস্থার বেগতিকতা উপলব্ধি করে সৌদি আরব আর তার চামচারা অবশেষে একতরফা অবরোধ উঠিয়ে নেয় গত ৫ই জানুয়ারী ২০২১ এ। তবে ভুল বুঝবেন না। যেই ১৩টা শর্ত মানার সাপেক্ষে অবরোধকারীরা এই অবরোধ অবসানের কথা বলেছিল, তার একটা শর্তও কাতার মানে নাই। নট এ্য সিঙ্গল ওয়ান!!!
এই পর্যায়ে অবরোধ জারীর পর পরই কাতারের একটা আনুষ্ঠানিক বক্তব্য তুলে ধরার লোভ সামলাতে পারলাম না।
''It has not resulted in the way they wanted to. They wanted to take control of our decisions and get us to comply with their demands. That’s failed. Qatar will never be for sale to the blockading countries or to anyone else. We are a sovereign country, we will remain a sovereign country.''
Saif al Thani, Director of Qatar’s Government Communication Office.
এটা শুধু কথার কথা ছিল না। কাতার এটা প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়েছে সারা বিশ্বকে। তারা দেখিয়ে দিয়েছে, সমস্যা নিয়ে হা-হুতাশ না করে কিংবা বসে না থেকে সঠিক ডিপ্লোম্যাসির মাধ্যমে কিভাবে তড়িৎগতিতে তার কার্যকর সমাধান করা যায়।
মনে রাখতে হবে কাতার মাত্র ৪,৪৭১ বর্গমাইলের ছোট্ট একটা দেশ যার জনসংখ্যা প্রায় ২৮ লক্ষ! পক্ষান্তরে সৌদি আরবসহ তার চেলাদের মিলিত আয়তন আর জনসংখ্যা দেখেন; কাতারের অর্জন ম্যাজিকাল মনে হয় না! মনে হয় না……...এটা কিভাবে সম্ভব!! আসলে কেউ যদি মেরুদন্ড সোজা রাখতে ডেসপারেট হয়, সেই মেরুদন্ড নোয়ানো অসম্ভব। কাতার আর বাংলাদেশের তুলনা করতে চাই না, তবে এক দিক দিয়ে দু‘দেশের আশ্চর্য মিল রয়েছে। বিশ্ব মানচিত্রে একটু নজর বুলালেই বুঝতে পারবেন। এখন বাংলাদেশ কাতারের কাছ থেকে শিখবে কিভাবে বৃহৎ শক্তির অ-বন্ধুসুলভ প্রতিবেশীকে টেক্কা দিতে হয়, নাকি কাতার বাংলাদেশের কাছ থেকে শিখবে কিভাবে অসৎ প্রতিবেশীর খাই পূরণ করতে করতে শেষ পর্যন্ত পরনের লুঙ্গিও খুলে দিয়ে দিতে হয়!
এই অবরোধ কাতারের জন্য ছিল একটা আশির্বাদ। এই সাড়ে তিন বছর কাতারকে ৩০ বছর এগিয়ে দিয়েছে। এখান থেকে বাংলাদেশ কি কোন শিক্ষা নিতে পারে? এই আলোচনা বরং আরেকদিনের জন্য তোলা থাক!!!
ছবি, তথ্য সবই গুগলের কৃপায় বিবিধ ওয়েব সাইট থেকে নেয়া।
------------------------------------------------------------
পোষ্টের শেষে অফ টপিক কিছু কথা। বেশ কিছুদিন ধরেই ব্লগিং করে ঠিক জুৎ পাচ্ছি না। ভাবলাম, কিছুদিন অফ গিয়ে দেখি কেমন হয়! ১০ দিনের একটা প্রজেক্ট নিলাম ব্লগ থেকে দুরে থাকার। দুরে মানে দুরে…..টোটাল সেপারশান। কিছুটা যে মিস করি নাই, বললে মিথ্যা বলা হবে। তবে লক্ষ্যে অবিচল ছিলাম। এই পোষ্ট দিয়েই আবার ফিরলাম; দেখি কেমন লাগে। বুঝতে পারছি না, মজা কি আমি নিতে পারছি না, নাকি ব্লগ দিতে পারছে না!!!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইটা ট্রায়াল দিলাম। আমি সোজাসাপ্টা মানুষ.....যা মনে আসে তাই বলি। আপনেরা চেইতা গেলে তো সমস্যা!
আচ্ছা.....পরে সময় কইরা আসেন। তখন কথা কমুনে!!
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সৌদী আরব, কুয়েত, কাতার, ওমান, বাহরাইন, আমিরাতের সরকারগুলো মোটামুটি রাজতন্ত্রের মত দেশ চালায়; ওরা উপরে উপরে যত কিছুই বলুক, ভেতরে ভেতরে ওখানে রাজ পরিবার ও ধনী আরবরা (শেখ ) সবকিছু কন্ট্রোল করে; এদের মডেল বিশ্বের কেহ অনুসরণ করার কথা নয়; শেখ হাসিনা যেখানে আমেরিকা ও ও ইউরোপকেই অনুসরণ করে না, উনি আরবদের থেকে কোন দু:খে কি শিখতে যাবেন? আপনি আধুনিক বিশ্বের (জাপান, কানাডা, সুইডেন ইত্যাদি ) কথা না বলে, কোন সব বেদুইন ফেদুইনদের মডেল হিসেবে দেখছেন?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের সাথে কথা বলা মানে বার্তা নষ্ট করা। পরে আইসেন.....দেখি কি করা যায়!!
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এতক্ষণে বুঝলাম বিধবার স্বামী নাই.....
দুই বন্ধুর প্রেম প্রীতি চলছে। মাঝে থার্ড পার্টি ব্রাজিল ঢুকে পড়েছে। এর বেশি কিছু কমু না...
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিধবার স্বামী নাই..... এইটা মনে হয় এই সালের প্রথম মুল্যবান আবিস্কার। আপনাকে অভিনন্দন!!!
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩১
করুণাধারা বলেছেন: পড়তে পড়তে ভাবছিলাম কার তরে এত ইশারা? শেষে এসে দেখলাম ধারণা ঠিক হয়েছে, একশতে একশ। তবে এই ইশারার মর্ম বুঝলে তো!!
আসলে কেউ যদি মেরুদন্ড সোজা রাখতে ডেসপারেট হয়, সেই মেরুদন্ড নোয়ানো অসম্ভব। এটা একশতে একশো ভাগ সত্যি কথা। কিন্তু কেউ যদি মেরুদন্ড নোয়াতে নোয়াতে কুঁজা হয়ে যায়, তাকে আর সোজা করা যায় না, যত ইশারা ইঙ্গিত আশা ভরসার কথা বলেন না কেন। (দীর্ঘ শ্বাসের ইমো হবে)
একটা মন্তব্য লিখেছিলাম, পোস্ট করতে গিয়ে দেখি হয়না। অগত্যা সেটা কপি করে রেখে দিয়েছিলাম। আজকে আবার পোস্ট করতে গিয়ে দেখি ওয়াইফাই নাই, তাই পোস্ট করতে পারলাম না। এখন ভাবছি, আমার ডাকার এমনি জোর, মন্তব্য পোস্ট না করতেই কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গ হয়ে গেল!! যাই, মন্তব্য পোস্ট করি।
নতুন বছরের প্রথম পোস্টে শুভেচ্ছা।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইশারা কতোটুকু বুঝবে জানি না। দেখেন না, উপরে একজন কি বাণী উগরায়া গেল। মানুষের জ্ঞান-বুদ্ধি সীমিত থাকলে আমার কি করার আছে কন দেখি!!!
আশায় থাকা ভালো। ধরে নেই, এই কুজাভাবটা স্থায়ী না। সঠিক ভঙ্গিতে চলাফেরা করলে অতি-সত্বর ঠিক হয়ে যাবে। তবে দীর্ঘ শ্বাসের ইমো আমাদের ব্লগের ইমো লিস্টে থাকাটা খু্বই জরুরী।
একটা মন্তব্য লিখেছিলাম, পোস্ট করতে গিয়ে দেখি হয়না। এই পোষ্টের জন্য, নাকি দাওয়াতী পোষ্টের জন্য!!!
নতুন বছরের প্রথম পোস্টে শুভেচ্ছা। এটা তো প্রথম না, এই বছরের দ্বিতীয় পোষ্ট!!!
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভুল ভাবনার উপর লিখেছেন, উহাকে দাঁড়া করাতে আরও ১০ টি ভুল কথা বলতে হবে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভুল বোঝার উপরে আছেন, উহা ঠিক করতে আপনেরে ১০০টা কথা বলতে হবে। আপনের পিছনে এতো এনার্জি নষ্ট করার কোন মানে নাই!!
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৭
জুন বলেছেন: আপনে বেদুইন, আপ্নের পোস্টে এইবার ইট ও রাখুম না
করুনাধারার কারবারটা দেখলেন? আপনার দুই ভুয়া পোস্টে দুইটা কমেন্ট আর আমার বাসায় দাওয়াত দিলেন তো সেইখানে যাওয়ার তার কোন আগ্রহই নাই। আমার কি উচিত হবে আম্রিকা গেলে তার সাথে যোগাযোগ করা
ইন্ডিয়া যে আমাদের রাইখা ব্রাজিলরে টিকা দিতেছে এইটাই মনে হয় পদাতিক বইলা গেল। ব্রাজিল প্লেন সহ টাকা পয়সা নিয়া দিল্লী বইসা আছে। আর আমাদের উনাদের কাছে নিজামুদ্দিন আউলিয়ার মত বলতে হয় দিল্লি হনুজ দূর অস্ত
+
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে বেদুইন, আপ্নের পোস্টে এইবার ইট ও রাখুম না আপনের ওই মাইট্টা ইট রাখলেই কি আর না রাখলেই কি! সোনার ইট হইলে একটা কথা আছিল!!
করুনাধারার কারবারটা দেখলেন? আপনার দুই ভুয়া পোস্টে দুইটা কমেন্ট আর আমার বাসায় দাওয়াত দিলেন তো সেইখানে যাওয়ার তার কোন আগ্রহই নাই। এর থিকাই তো বুঝন যায় যে আমার পোষ্ট দুইটা ভুয়া না। আর আপনের পোষ্টেও যাইবো। সবুর করেন। সবুরে মেওয়া ফলে!!!
ব্রাজিল টাকা আগেই দিয়া দিছে। অহন পেলেন পাঠাইছে। তয় ইন্ডিয়া অগোরে এখনই দিবো কিনা সন্দেহ আছে। অপেক্ষা করেন.....খেলা এখনও বাকী আছে।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন:
সকল জল্পনা -কল্পনার অবসান করে সৌদি আরব এবং কাতার সম্পর্ক পুনরায় স্থাপন হয়েছে। দীর্ঘ তিন বছরের অধিক সময় পর কাতারের উপর দেওয়া অবরোধ গত ৫ই জানুয়ারি প্রত্যাহার করে সৌদি জোট। সৌদিতে অনুষ্ঠিত জিসিসি সম্মিলনকে সামনে তাই বিবদমান দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন হয়। কুয়েতের ওকালতিতে দুই দেশের মধ্যে একটা চুক্তি স্বাক্ষর হয় যার ফলে মধ্যপাচ্যে শান্তি ফিরে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে । ১৯৮১ সালে উপসাগরে দেশগুলির মধ্য গঠন করা হয় গালফ কোং অপরেশান ক্যাউন্সিল (জিসিসি)। কুয়েত, কাতার সৌদি আরব, আরব আমিরাত, ওমান ও বাহারাইন এই ছয়টি দেশ নিয়ে গঠন করা হয় জিসিসি মুলত এইটা আসলে একটা বাণিজ্য বক্ল। পারস্য উপসাগরের পশ্চিম পান্তে অবস্থিত ছোট দেশ কাতার যার আয়তন চার হাজার চারশ ঊনানব্বই মাইল, ১৯৭১ সালে বৃটেনের কাছ হতে কাতার পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে। কাতারকে সর্ব প্রথম স্বীকৃতি দানকারী দেশের মধ্য আরব দেশগুলিই সামনের আসনে। একই বছর কাতার জাতি সংঘ ও আরব লীগের সদস্য পদ লাভ করে ১৯৮৮ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন ও সমাজতন্ত্রী চীনের সাথে কূটনীতিক সম্পর্ক স্থাপন করে।
আটাশ লাখ জনসংখ্যার এই দেশটির একমাত্র সৌদি আরবের সাথে স্থল যোগাযোগ রয়েছে। ইয়েমেনে বর্তমানে হুতি আর সরকারের সাথে যে যুদ্ধ চলছে তা নিয়েই সৌদির সাথে কাতারের বিরোধ তুঙ্গে উঠে। আগেই বলেছি ইয়েমেন সরকারকে মদদ দেয় সৌদি আরব আর হুতি (শিয়া) গোষ্ঠীকে মদদ দেয় ইরান। ইয়েমেন যুদ্ধে কাতার,সৌদি ও আমিরাতের পক্ষ নিতে অস্বীকৃতি জানায় শুধু তা নয় কাতার ইরানের সাথে সমানতালে সুসম্পর্ক রক্ষা করে চলে এতে ক্ষুব্ধ হয়ে কাতারকে অবরোধ আরোপ করে সৌদি জোট। শুধু অবরোধ নয় জল স্থল সব রাস্ত বন্ধ করে দেয় যোগাযোগের আর এতে সাময়িক বেকাদায় পড়ে কাতার। ২০১৭ সালে ৫ই জুন জেসিসি ভুক্ত দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের পাটল সৃষ্টি হয়। কাতারের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ করে সৌদি জোটভুক্ত আরব আমিরাত, বাহারাইন ও মিশর এবং অবরোধ আরোপ করে এইসব দেশ সকল প্রকার কূটনীতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। তাদের অভিযোগ ২০১৪ সালের জেসিসি চুক্তি লঙ্ঘন করেছে কাতার। এই অবরোধে যোগ দেয় মালদ্বীপ, মৌরিয়া, তানিয়া, জিবুতি, লিবিয়া ও সেনেগাল তবে ওমান কোন পক্ষেই ছিলো না আর কুয়েত চেষ্টা করে মধ্যস্থতা করার তাই মুলত কুয়েতের কারণে এই সম্পর্ক আবার স্থাপন হলো।
ওমান ও কুয়েত কোন পক্ষকে সমর্থন না করে নিরপেক্ষ থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। সৌদি ও কাতারের বিরোধ মিটাইতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে কুয়েত আর এতে সমর্থন দেয় আরেক জিসিসিভুক্ত দেশ ওমান। বিশেষ করে কুয়েত শাসকের জন্য এইটা ছিলো বিরাট কূটনীতিক সাফল্য তাই মধ্যপাচ্যে বিরাট এক দ্বন্দ্ব মিটে যায়। কুয়েত ও ওমানের আন্তরিকতায় সৌদি ও কাতার আলোচনার টেবিলে বসতে রাজি হয় তবে এতে যুক্তরাষ্ট্র বিরুদ্ধে ছিলো। যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের ডেমোক্রেট দলীয় বেশ কিছু সদস্য সৌদি যুবরাজের কর্মকাণ্ড ভালোভাবে নেয়নি।যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের কিছু বিতর্কিত কাজ সৌদি ইমেজ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। জো বাইডেন ক্ষমতা গ্রহনের পর জেসিসিভুক্ত দেশগুলি নিয়ে কি সিদ্ধান্ত নেয় তা নিয়েও চিন্তিত মধ্যপাচ্য। চুক্তি মোতাবেক জিসিসি সম্মিলনে যোগ দিতে সৌদি তার আকাশ, স্থল ও জল সব পথ খোলে দেয়, বিনিময় কাতার তার বিরুদ্ধে অবরোধকারি দেশসমূহের আইনি কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে রাজি হয়।
সৌদি আরব এবং কাতারের মধ্যে সম্পর্ক পুনরায় স্থাপনে জেসিসিভুক্ত দেশগুলির মধ্যে যে দ্বন্দ্ব পুরোপুরি মিটে যাবে তা এই মুহুত্বে বলা কঠিন। এবং সৌদি আর কাতারের দ্বন্ধ দুর না হলেও এই চুক্তির ফলে মধ্যপাচ্যের দেশগুলির মধ্যে স্থিতিশীলতা আসতে পারে হয়তো। তবে মধ্যপাচ্য গবেষকগণ মনে করেন এই দুই দেশের চুক্তি মধ্যপাচ্যে অতি তাড়াতাড়ি দ্বন্দ্ব সংঘাত দুর হবে তা বলা যায় না, তাহাছাড়া গত ৪০ বছরে তারা তাদের দেশের মধ্যে সামরিক বাহিনীর ভিতর আন্তরিকতা গড়ে তুলতে পারেনি এছাড়াও রয়েছে বাহিরের দেশের সাথে নানা স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলি। গত অবরোধে সৌদি জোট কাতারের সাথে সমঝোতা করার পূর্বশর্ত হিসাবে তেরটি শর্ত দিয়ে ছিলো গত তিন বছরে কাতার একটি শর্তও মেনে নেয়নি এমনকি বর্তমান সমঝোতার চুক্তিতে তের দফা মানতে কিংবা ভবিষ্যতে এমন হলে তখনও মানতে হবে এমন কথাও উল্লেখ করা হয়নি।
(চলবে)।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার দীর্ঘ এবং মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শেষে ''চলবে'' লিখেছেন। বাকীটা কবে নাগাদ পাবো?
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমার লেখার একটা অংশ । ছোট করে মন্তব্য করতে গিয়ে ন্যাট স্লো ছিলো বলে কোথায় হতে কি হচ্ছে কিছু আর দেখি নাই । তখন দেখেছি পোষ্ট হয়নি এখন দেখি সবটি পোষ্ট ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইয়েমেনে বর্তমানে হুতি আর সরকারের সাথে যে যুদ্ধ চলছে তা নিয়েই সৌদির সাথে কাতারের বিরোধ তুঙ্গে উঠে। ইয়েমেন যুদ্ধে কাতার,সৌদি ও আমিরাতের পক্ষ নিতে অস্বীকৃতি জানায় শুধু তা নয় কাতার ইরানের সাথে সমানতালে সুসম্পর্ক রক্ষা করে চলে এতে ক্ষুব্ধ হয়ে কাতারকে অবরোধ আরোপ করে সৌদি জোট। আপনি এই পয়েন্টটাকে বেশ বড় করে দেখিয়েছেন। তবে আসলে এটা ১৩টা দাবীর মধ্যেও নাই। হ্যা, ইরানের সাথে সম্পর্ক কমানোর কথা অবরোধকারীরা বলেছিল, তবে সেটার পারসপেক্টিভ আরো বড়। এটা শুধু ইয়েমেনেই সীমাবদ্ধ না।
বাকীসব ঠিক আছে। তবে আমার পোষ্টে মন্তব্য আকারে এটা দেয়ার মানে বুঝলাম না। এটা তো আমার পোষ্টের জন্য প্রাসঙ্গিক মন্তব্য না; এটা বরং আপনার আলাদা একটা পোষ্ট হতে পারতো।
ছোট করে মন্তব্য করতে গিয়ে ন্যাট স্লো ছিলো বলে কোথায় হতে কি হচ্ছে কিছু আর দেখি নাই । আপনি বরং সেই ছোট মন্তব্যটাই আবার করার চেষ্টা করতে পারেন।
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২১
নীল আকাশ বলেছেন: @নেওয়াজ আলি ভাই, আপনার লেখা মন্তব্যটা পছন্দ হয়েছে। আমি এটা পূর্ণাঙ্গ পোশট বা ধারাবাহিক পোস্ট হিসেবে পড়তে চাই। ব্লগে এবং গ্রুপে।
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫২
রানার ব্লগ বলেছেন: তিন বছরের কঠিন অবরোধের পরও কাতার তার অবস্থানে টিকে ছিলো, ভাই কাতারের অর্থনৈতিক অবস্থা একবার দেখুন আর বাংলাদেশের অবস্থা দেখুন। আমরা মোটামুটি ভিক্ষুক শ্রেনীর দেশ আর ভিক্ষুক শ্রেনীর দেশের কি মানায় বড়লোক পড়শির সাথে মুখ ব্যাজার করে থাকা। আমাদের অবস্থা হোল চর থাপ্পর যাই মারেন মারতে থাকেন আমার বর্ষা কাল গেলেই হোল। যে দেশের আমি নিজে চোর সেই দেশকে আপনি বলেন ভারতের সাথে টেক্কা দিতে, ভাল বলেছেন। ভারোত থেকে গরু/ পেয়াজ না আনলে যে দেশে হাহাকার লেগে যায় আবার গরু/পেয়াজ আনা বন্ধ করলে দেশের ব্যাবসায়ীরা সাধারন মানুষকে লুটপাট করে সেই দেশের পক্ষে মাজা সোজা করা কুজার কাত হয়ে শোয়ার সমান। তারপরেও আমি আপনার মত আশাবাদি একদিন আমরা বিজয়ী হব আজ না হয় কাল ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কাতার আর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার মধ্যে তুলনা করলে তো হবে না, সেটা আমার এই পোষ্টের উদ্দেশ্যও না। কাতার-অবরোধকারী দেশগুলোর মিলিত শক্তির অবস্থা, আর বাংলাদেশ-ভারতের অবস্থার একটা কম্পারেটিভ এনালাইসিস করে দেখতে পারেন, কোন হিন্টস পাওয়া যায় কিনা!
আমরা ভিক্ষুক শ্রেণীর দেশ আর ভারত বড়লোক পড়শী.....কথাটা মানতে পারলাম না। আবার আমার উপরে বলা কথাটা নিয়ে চিন্তা করতে পারেন। কিউ দিলাম!
মাজা সোজা কাকে করতে বলেছি, সেটা আপনার তো বোঝা উচিত। নাকি আসলেই বোঝেন নাই! সমস্যাটা আসলে মানসিকতার। আমার মনে হয় আপনাকে উদাহরন দিয়ে বোঝাতে হবে না। এমনিতেই আপনি অনেক বোঝেন......অন্ততঃ আপনাকে ব্লগে যতোটা দেখেছি, তাতে করে আমার তাই মনে হয়েছে।
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এই খেলা চলবে চিরকাল
ব্লগ থাকবে যতকাল।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কঠিন দার্শনিক মন্তব্য!!!
১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: গত ৩ বছরে কাতারের অভ্যন্তরীণ অর্থনীতি চাপে ছিল। দ্রব্যমূল্যের দাম ছিল অনেক বেশি। যার খেসারত দিতে হয়েছে প্রবাসীদের। কাতার সমঝোতা করেছে বিশ্বকাপকে সামনে রেখে। কাতারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা মার্কিনীদের হাতে। তুরস্ক সম্ভবত একটি সামরিক ঘাঁটি করছে সম্প্রতি।
আগামী এক দশকের মধ্যে কাতার বড় ধরনের বিপর্যয়ে পড়তে পারে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার প্রতিটা লাইন নিয়েই বিতর্ক করার অবকাশ আছে। নেটে খুজলে এগুলো সম্পর্কিত প্রচুর আর্টিক্যাল পাবেন। পড়ে দেখতে পারেন.....আপনার চিন্তাধারা বদলে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। চাইলে আমিও আপনাকে অনেক লেখা রেফার করতে পারি।
তবে হ্যা, এটা ঠিক যে অবরোধের প্রথম দিকে কাতার কিছুটা চাপে ছিল। তবে সেটা তাদের জন্য শাপে বর হয়েছে। সমস্যার মুখোমুখি হলেই তো কারো দৌড় বোঝা যায় আর সমাধান ত্বরান্বিত হয়, তাই নয় কি!!!
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনি আমাকে অনেক লেখা রেফার করতে পারেন কিন্তু আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যে কোনও অবরোধেই একটা সাময়িক অসুবিধা হয়। এটা স্বাভাবিক। তবে আপনাকে লেখা রেফার করার দরকার নাই বলেই মনে হচ্ছে!!
১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩২
রানার ব্লগ বলেছেন: মাজা সোজা কাকে করতে বলেছি, সেটা আপনার তো বোঝা উচিত। নাকি আসলেই বোঝেন নাই!
আমি জলে থেকে কুমীরের সাথে বিবাদে যেতে চাচ্ছি না ।
বিয়ে করা সোজা কিন্তু সংসার এর চাপ সবাই নিতে পারে না ভাই।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি জলে থেকে কুমীরের সাথে বিবাদে যেতে চাচ্ছি না। সেক্ষেত্রে অবশ্য আমার বলার কিছু নাই। তবে একটা কথা না বলে পারছি না......সোজা বিয়ে না করাই ভালো। যে সংসারের চাপ নিতে পারবে, তারই বিয়ে করা উচিত!!!
১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
নীল আকাশ বলেছেন: কাতারে আমার যাবার অভিজ্ঞতা হয়েছিল। আমার পরিচিত আরেকজনের কাছেও শুনেছি। জাতি হিসেবে ওরা খুব প্রাউড। নিজের দেশের ব্যাপার ওরা সবাই এক থাকে। এই কারণের এত কিছুর পরেও এরা একসাথে ফাইট করেছে। কোন বিদেশি দালাল সেখানে নেই।
কিন্তু বুগান্ডা নামের দেশে দালালের কোন হিসাব নেই। এরা একটা দেশের চামচাবৃত্তি করে রাজনীতি থেকে শুরু করে জীবন অতিবাহিত করে। সেই দেশের বিরুদ্ধে কিছু বললেই এদের গাত্রদাহ শুরু হয়ে যায়। মূল বিষয় হচ্ছে মন মানসিকতা এবং দেশের জন্য ভালবাসা। এইদালালদের দলের আগা থেকে গোরা পচে গছে। এরা নিজের দেশে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে চাই বানিয়ে অন্য দেশের গাছে ছাই দিয়ে আসে। এরা পাছায় লাথি খেলে হাসিমুখে লাথির গুনাগুন লিখতে এবং বলতে থাকে। মিডিয়ার অবস্থা আরো খারাপ। যতদিন পর্যন্ত এই মন মানসিকতার উন্নিতি না হবে কোন ভালো কিছুর আশাই নাই।
আমি বুগান্ডার কোন উন্নতি হবার কোন সম্ভাবনা দেখি না।
লেখা ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ, শুভ কামনা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জাতি হিসাবে তো আমরাও প্রাউড, তবে আমরা তার চেয়েও বেশী প্রাউড নিজের ব্যাপারে। ব্লগেও এমন নমুনা কম নাই! সেই জন্যেই আমরা আবার একসাথে থাকতে পারিনা।
আপনার কাছ থেকে বিস্তারিত শুনে বুগান্ডা দেশটা ঘুরে দেখার আগ্রহ জন্মালো। দেখি, ট্রাভেল এজেন্সিতে খোজ-খবর করতে হবে। লক ডাউনটা উঠে গেলেই যাবো ভাবছি! কেউ যাওয়ার চিন্তা করলে আমাকে জানায়েন। মানুষ যতো বেশী হয়, ততোই ভালো।
১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২২
সোহানী বলেছেন: যা বলার ১৩ নং কমেন্টে নীল আকাশ ভাই বলে দিয়েছেন। নতুন কিছু বলার নাই।
অনেক কিছু পারি, পারতাম, পারবো। কিন্তু দিন শেষে কিছু দালাল প্রজাতি পাছার কাপড়ের টুকরাটাও খুইলা দিয়া সাথে পাছাও বাড়ায়ে দেয় দুইটা লাথি দেয়ার জন্য। তাই মেরুদন্ড সোজা কি সহজ কথা!!! ওইসব দালালগুলো আছে না বাঁকা করার জন্য!!!
যাক্, ১০ দিনের শানেনজুল জানার অপেক্ষায়
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আচ্ছা..........তাইলে ১৩নং এর প্রতি-মন্তব্যটাও দেইখেন।
১০ একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যা। ম্যারাডোনার জার্সি নাম্বার আছিল ১০। আমাগো পরধানমন্ত্রীর বাসা ১০ নং ডাউনিং স্ট্রীট। এই হইলো ১০ দিনের শানে নজুল!!!!
১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে "কিশোরদের আসর"।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আবার আইছেন? কচি-কাচার আসরে বুইড়ার কাম কি? আবার আইলে কইলাম জাহাঙ্গীর আলমের কাছে নালিশ দিমু!!
১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমেরিকা হাত তুলে নিলে সবাই ফুস।আরবের পুরো মানচিত্রই পাল্টে যাবে।খুঁটির জোরে মেড়া কোদে।
বাংলদেশ চীন ভারতকে যতদিন ম্যানেজ করে চলতে পারবে ততদিন ভাল থাকবে,একদিকে বেশি ঝুকলে কিছু নতুন সমস্যার শৃষ্টি হবে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আম্রিকার দিন ফুরাইতেছে। অপেক্ষা করেন।
ভারতকে ''ম্যানেজ'' করার কিছু নাই। এরা সব সময়ে খাইতে দিলে শুইতে চায়......তারপরে মাথায় উঠে।
১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৩
জাহিদ হাসান বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যের সবগুলো দেশই (বিশেষ করে পোস্টে বর্ণিত বিবাদমান দুই গ্রুপ) এক গোয়ালের গরু।
ভীষণ দুষ্ট গরু। কেবল আমেরিকাই এদের যোগ্য রাখাল হতে পারে।
আমেরিকার জয় হোক। বাংলাদেশের জয় হোক।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গরুতে গরুতে তফাৎ আছে, তবে সেই আলোচনা আপনার সাথে করে কাজ নাই। আমেরিকার নিজেরই আর ক'দিন পরে রাখাল দরকার হবে।
২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ ,
অনেকদিন পরে ব্লগে " ভুয়া মফিজ" নামটি দেখে সেই কুত্তার তাড়া খাওয়া বিলাইয়ের মতো মান্দার গাছে চড়তেই হৈলো। মান্দার গাছের কাডার খোঁচা খাওনের পরেও লাফ দিয়া নামি নাই। যদি মান্দার ফুল দেহা যায় কোনও। দেখলাম.....
নীল আকাশ এর বুগান্ডা নামের দ্যাশের মান্দার ফুল দেখলাম। ফোডে ফোডে অবস্থা , ভালো কইরা ফোডে নাই।
একটু ফুডাইলে কি হৈতো ?
নিজের দেয়া ব্লাগাবরোধ তো কাতারের মতো ভাঙতেই হৈলো আপনের ! কাতারের যেমুন পৃথিবী ছাইড়রা যাওনের যায়গা নাই হেমন আপনেরও ব্লগ ছাইড়রা যাওনের যায়গা নাই! ব্লগ রাজনীতিতে এই "দিস্টান্ত" কামে দেবে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের মন্তব্য পইড়া বুকে তীক্ষ্ণ ব্যাথা অনুভব করলাম ভাইজান। আমার নিক দেইখ্যা মান্দার গাছে উঠতে হইবো ক্যান, উঠবেন কচু গাছে!! বুগান্ডার মান্দার ফুল দ্যাখতে হইলে ওই দ্যাশে যাওন ছাড়া গতি নাই। লন যাই, দেইখ্যা আহি!!!
আমার অবরোধ আমিই ভাঙ্গছি; কিন্তু কাতারেরটা তো কাতার ভাঙ্গে নাই! কোমর সোজা না রাখতে পাইরা অবরোধকারীরাই ভাঙ্গছে।
আপনেরও ব্লগ ছাইড়রা যাওনের যায়গা নাই! সেইটাই! তারপরেও টেরাই কইরা দেখলাম। আমি আবার টেরাই ছাড়া কুন ব্যাপারে নিচ্চিন্ত হইতে পারি না।
২১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: আসল কথার চেয়ে অদরকারী কথা পোষ্টে বেশী বলেছেন।
ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়া টাইপ হয়ে গেছে।
হিটলার কি জয়ী?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি আসলে পোষ্ট লেখাটাই ঠিকমতোন শিখতে পারলাম না।
আপনে এক কাজ করেন। একটা কোচিং সেন্টার দেন.......কিভাবে ''দরকারী'' কথাওয়ালা পোষ্ট দেওয়া যায় সেইটা শেখানোর জন্য। আমি প্রথম ছাত্র। আর দ্বিতীয় ছাত্র হিসাবে কা_ভা ভাইকে নিয়েন। উনি কিভাবে এমন ''অদরকারী কথা বলা'' পোষ্টে লাইক দিলেন সেটা আমার মাথায় ঢুকলো না। ওনারও কিছু টেরনিং দরকার।
অন্যের লেখা কপি/পেষ্ট করে কিভাবে পোষ্টানো যায়, এইটা শেখা আমার খুবই দরকার। আর এই ব্যাপারে আপনি গুরু.....মানতেই হবে!!!
২২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৬
জুন বলেছেন: জাহিদ হাসান বলেছনঃ আমেরিকাই এদের যোগ্য রাখাল হতে পারে।
আমেরিকার জয় হোক। এই বিশ্লেষণের পর আর কি কিছু কউয়া লাগবে ভুয়া? কারণ আমি আম্রিকা যাবো তাই আম্রিকার সব কিছু ভালো লাগে, এমনকি
ইরাক আক্রমণের অনেক বছর পর একবার কুয়েত হয়ে কই জানি যাচ্ছিলাম। ট্রানজিট ছিল ২ ঘন্টা। একদা সমৃদ্ধশালী কুয়েতের এয়ারপোর্ট দেখেই বোঝা গেল ক্ষুদে দেশটির ভেতর আর বাইরের কি অবস্থা। মায়াই লাগছিল করুন অবস্থা দেখে। ডিউটি ফ্রি শপিং এরিয়াতে একটা মাত্র ঘড়ির দোকান। আমার সহ পর্যটক সেখান থেকে একটা টিসট হাতঘড়ি কিনলো। জিজ্ঞেস করলাম এইটা কেনার তোমার কি দরকার ছিল তার উত্তর "ওদের দেখে আমার খারাপ লাগছিলো"। বোঝেন আমাদের বাংগালীদের কি মায়ার শরীর! সৌদি আমেরিকা আর ইরাক মিলে একটি ক্ষুদ্র স্বাধীন দেশকে ধ্বংস করে দিল ওদের মায়া নাই আমাদের মায়া মমতা বিশাল। কাতার শুধুমাত্র তাদের সঠিক ও শক্ত নেতৃত্বের জোরে টিকে আছে নইলে অন্য আরব দেশের মত সৌদি আর আমেরিকার পায়ে পরতে হতো। এদিক দিয়ে আমি ইয়েমেনকেও বাহবা দেই। হাজার হাজার শিশুর করুন মৃত্যুও সৌদির মন গলাতে পারে না। এরা কিসের তৈরি আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে ভুয়া।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হ....দেখলাম। কেউ কেউ আম্রিকা না গিয়াই যেমনে আম্রিকার গুনগান গায়, সেইখানে আপনের লাইগা তো এইটা মাস্ট।
কুয়েতের খারাপ অবস্থা দেইখা দুলাভাই ওগোরে সাহায্য করনের লাইগা টিসট ঘড়ি কিন্যা ফালাইলো! এমন দিলদরিয়া মানুষই আমার দরকার। দুলাভাইরে কইবেন, ব্লগে একটা মফিজ আছে। একে তো ভুয়া, তার উপ্রে আবার অত্যন্ত গরীব। হ্যারেও য্যান একটা টিসট ঘড়ি কিন্যা দেয়। এইটা আমার আজীবনের শখ......ট্যাকার অভাবে কিনতে পারিনা!!!
বোঝেন আমাদের বাংগালীদের কি মায়ার শরীর! এখনও পরিস্কার বুজতাছি না। ঘড়িটা পাইলে পুরাপুরি বুঝুম!!
সৌদি আর আম্রিকার গুনের কথা আর কি কমু। সাতকাহন নিয়া পড়ার কোন মানে নাই। সারা দুইন্যার বড় বড় অর্থনৈতিক আর রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাই কাতারের প্রশংসা করছে। এই ধরনের কিছু লেখার আগে আমি বহুত ইস্টাডি করি বিষয়ের ব্যাপারে বিস্তারিত ধারনার লাইগা। এই ইস্টাডি করতে গিয়া তো আমার মাথা পুরাই খারাপ!! যেইভাবে তারা ডিপ্লোম্যাসি আর সঠিক পরিকল্পনা দিয়া সব কিছু ব্যালেন্স কইরা এই সাড়ে তিন বছরে আরো আগায়া গ্যাছে.....এইটা বিস্তারিত না জানলে বিশ্বাস করা কঠিন। এইটা ঠিক, যে ওগো অনেক ট্যাকা। কিন্তু অতো না থাকলেও ট্যাকা তো আমাগোও যথেষ্ট আছে। বেগমপাড়ায় বাড়ি বানানি ছাড়া সেইটার প্রোপার ইউটিলাইজেশান আমরা কতটুকু করতাছি? মাথা ঢাইক্যা পাও উদাম কইরা রাখছি। একেকটা মেগা প্রজেক্টে যেই পরিমান লুটপাট হয়.........দেখলে চৌক্ষের পানিও শুকায়া যায়!!!!
সৌদি আর আরব আমিরাত মিল্যা ইয়েমেনে যেই মানবিক বিপর্যয় ঘটাইছে..........এইটার ফল তারা একদিন পাইবো, ইনশা আল্লাহ! তহন কাইন্দাও কুল পাইবো না।
২৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০৫
শাহ আজিজ বলেছেন: এবারের সামিট দূরে আল উলা মানে ইরানের মিসাইল রেঞ্জের বাইরে হইছে । এম বি এস মাস্কের উপর কি একখান উম্মা দিল কাতারি বেরাদররে , মাস্ক না থাকলে গোস্ত উইঠা যাইত । আমি সৌদি মিনিস্টারের বাসায় তারাউই পড়তে যেতাম সেই ৮০ এর শেষে । কাতারিরা সেইখানে আইত না । অবশ্য দুইদিক আমার খুবই দরকারি বিষয় কারন মাসে ১ মিলিয়ন ডলার জমা হইত আমাদের ব্যাঙ্কে , কম কি ? কাতার গাদাফির কিলিঙ্গে পুরা খরচ দিছে । ভাসানচর নিয়া খুব হাউকাউ করছিল আল জাজিরা , কেন জানি থাইমা গেল । কাতারতো মান্দার গাছে উঠছে কবে নাইমা যাইতে হয় আল্লা জানে , গাছ কাটা করাত নিয়া কে যন অপেক্ষায় নিচে ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইরান এমনেই মিসাইল মারতো না, হ্যাগো দোস্ত আছিল সেইখানে। চিন্তার কোন কারন নাই!!
এম বি এস মাস্কের উপর কি একখান উম্মা দিল কাতারি বেরাদররে , মাস্ক না থাকলে গোস্ত উইঠা যাইত মজা পাইলাম। তয় গোস্ত উঠাইতে পারলে হ্যায় খুশীই হইতো। মনে মনে যে আরবীতে কয়খান গালি দিছে আল্লাহ মালুম!!
আপনে তো আজিজভাই জানেনই কোন শাসকই ক্লীন না, অকাম করে না কে? তারপরেও কাতাররে আমার পছন্দ। কারনের লিস্টি দিয়া মন্তব্য বড় করি না। তয় আমার এই পোস্টানুসারে কাতার না, মান্দার গাছে উঠছে সৌদি আর তার চামুচ হগল। কাতার-সৌদি/আরব আমিরাত দা-কুমড়া সম্পর্ক, আর পরের দুইটারে আমি দুই চৌক্ষে দেখতে পারি না!!!
২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৯
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ইউনাইটেড আরব আমিরাত নিয়ে আপনার একটি লেখা চাই।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:৪৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দিলাম না হয় ইউনাইটেড আরব আমিরাত নিয়ে একটা লেখা। সেই পোষ্টের বিষয়বস্তু নিয়ে কোন কথা না বলে আপনি হয়তো বলবেন, কুয়েত নিয়ে আপনার একটি লেখা চাই।
কোন মানে হয়??
২৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৮
জুন বলেছেন: কিশোরদের রাজনীতির আসর
অনল চৌ আমার পোস্টে আমার বয়স জানতে চাইছে। তারা এইখানে আস্তে কন তাইলেই বুঝবো আমি কি কিশোরী
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যাক.....আপনে শেষ পর্যন্ত আবার কিশোরী হইছেন, অনেক অনেক কনগ্র্যাচুলেশানস!!!
অনল চৌ তো ব্লগই ছাইড়া দিতাছে। এইখানে আর আইবো কুনহানতে!!
২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জেনে কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না কিন্তু!!
২৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: তারা দেখিয়ে দিয়েছে, সমস্যা নিয়ে হা-হুতাশ না করে কিংবা বসে না থেকে সঠিক ডিপ্লোম্যাসির মাধ্যমে কিভাবে তড়িৎগতিতে তার কার্যকর সমাধান করা যায়।
বাংলাদেশ কবে শিখবে এই জিনিস!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কোন একদিন হয়তো শিখবে, তবে সেটা দেখে যেতে পারবো কিনা শংকায় আছি। তার আগ পর্যন্ত......গোলেমালে যায় যদ্দিন!!!
২৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১০
আমি সাজিদ বলেছেন: বুগান্ডা তরতর করে উন্নয়নের রকেট গতিকেও হার মানিয়ে যাচ্ছে। করোনায় বাকিসব দেশের অবস্থা ত্রাহিত্রাহি। বুগান্ডা ঠিকই সবাইকে ল্যাং মেরে এগিয়ে গেল।
পোস্ট ভালো হয়েছে। অনেক কিছু শেখার কাছে কাতার থেকে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বুগান্ডার অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক, এই দোয়াই করি।
কাতার থেকে শিক্ষা বাংলাদেশ নিলেও নিতে পারে........বুগান্ডার কোন চান্স নাই!!
২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গতকালই পড়েছিলাম লেখাটি ব্যস্ততার কারনে পরে আর মন্তব্য করা হয়নি।
আশা করি ভাল আছেন?যে বিষয়ে লিখেছেন সেটা আমার মত সাধারন মানুষরা না জানলেও কোন ক্ষতি নাই।
তবে বাংলাদেশ কখনও কোথা থেকে ভাল কিছু শিখেছে এটা মনে হয় বিরল।
যায় হোক সামু থেকে দূরে থাকার চিন্তা বাদ দেন তাইলে কিন্তু আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করুম
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্যস্ততা একটু বোধহয় কমেছে, নাকি?
আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি। তবে আমিও ব্যস্ততার মধ্যেই আছি।
তবে বাংলাদেশ কখনও কোথা থেকে ভাল কিছু শিখেছে এটা মনে হয় বিরল। পৃথিবীর সবাই এখন বাংলাদেশকে রোল মডেল ভাবে। তারা আমাদের থেকে শিখবে। দেশের রাজনীতিবিদ আর নির্বাচন কমিশনের লোকজনকে জনশক্তি রপ্তানীতে অন্তর্ভুক্ত করার জোর দাবী জানাচ্ছি।
সামু থেকে দুরে কিছুদিন হয়তো থাকতে পারি মাঝে-মধ্যে। তবে শেষ পর্যন্ত সামু'র সুশীতল ছায়াতলে না এসে কি উপায় আছে?
৩০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৫
মা.হাসান বলেছেন: আপনার বক্তব্যের শিরোনামের সাথে একমত হতে পারলাম না, দুঃখিত।
মানুষ মনে রাখবে এমনটা চাইলে বিজয়ের দরকার নাই, দরকার ভাস্কর্য তৈরি করে রাখার।
উদাহরণ সহ প্রমান দেই। সুর-অসুরের যুদ্ধে দেবী দূর্গা অসুরদের পরাজিত করেন। আপনার থিওরি ঠিক হলে মানুষের মনে রাখার কথা দেবী দূর্গা কে। কিন্তু ভাস্কর্য বানানোর সময়ে দেবী দূর্গার সাথে সাথে মহিষাসুরের ভাস্কর্যও তৈরি করা হয়। মানুষ কিন্তু দেবী দূর্গার সাথে সাথে মহিষাসুরকেও মনে রাখছে।
তবে এসব তো আপনার বোঝার কথা না। এমন দেশে থাকেন যেখানে ভাস্কর্য তৈরি করা যায় এমন কোনো যোগ্য লোক নাই।
আরব দেশের পরিবর্তন সাময়ীক। আগামি তিন বছরের মধ্যে অনেক পরিবর্তন আসবে। মানুষ দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝলো না। ট্রাম্পের মতো ভালো মানুষকে ষড়যন্ত্র করে সরায়ে দেয়ার পরিনাম ভালো হবে না।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার ইমেইল এড্রেসটা দেওয়ার আবেদন জানাইলাম। এখন থেকে পোষ্ট লিখে আপনাকে পাঠাবো। আপনি একটা কায়দামতো শিরোনাম দিলেই সেটা পোষ্টাবো।
ভাস্কর্য কোন ভালো সলিউশান না। এইটা ফেতনা-ফ্যাসাদ সৃষ্টির মাধ্যমে জাতিকে বিভক্ত করে। আমরা বর্তমানে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছি। এমন সময়ে আপনার মতো কিছু লোক উনাকে ভাস্কর্য স্থাপনের কথা বলে ভুল পথে পরিচালিত করছে। এগুলো হলো উনাকে বিতর্কিত করার কায়দা। তীব্র গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে আপনাদেরকে প্রতিহত করা হবে।
আরব দেশের পরিবর্তন সাময়ীক। আগামি তিন বছরের মধ্যে অনেক পরিবর্তন আসবে। কথাটা আপনার দ্বি-চারিতার একটা নমুনা। তবে এ'ব্যাপারে আমার সাজেশান হলো, আরো পরিপক্কতা অর্জনের জন্য রাজীব নূরের কাছ থেকে টেরনিং নেওয়া।
মানুষ দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝলো না। ট্রাম্পের মতো ভালো মানুষকে ষড়যন্ত্র করে সরায়ে দেয়ার পরিনাম ভালো হবে না। অনেকদিন পরে এই একটা ব্যাপারে আপনার সাথে একমত হইলাম। আসেন ভার্চুয়ালী কোলাকুলি করে এইটা সেলিব্রেট করি!!!
৩১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখা আর মন্তব্য মন দিয়ে পাঠ করছি
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আশাকরি এতোদিনে শেষ করতে পারছেন!!!
৩২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৯
ইসিয়াক বলেছেন: ইট রাখলাম । আগামীকাল আসবো
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ২০শে জানুয়ারীর আগামীকাল হয় ২১শে জানুয়ারী। আশা করি এইটা আপনের জানা আছে। ইট পাহারা দিতে দিতে ঘুমায়া গেছিলাম, এই জন্য অনেকের মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হইলো। এই জন্য কইলাম আপনেই দায়ী!!
৩৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫২
আমি সাজিদ বলেছেন: অফটপিক - এই পোস্টে আমি কয়েকজনের মতামত চেয়েছি। ফ্রি সময়ে একটু ঘুরে আসবেন।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অবশ্যই........একটু সময় লাগতে পারে। ASAP আসবো। দাওয়াতের জন্য ধন্যবাদ।
৩৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১২
শায়মা বলেছেন: রাজনীতি টীতি বুঝিনা শুধু বিজয় আর বিজয়ী বুঝি আর বুঝি রাজ্য আর রাজপুত্র ভাইয়া.......
কিন্তু দুইটা কমেন্ট দেখে তোমাদের আমি হাসতে হাসতে মরে গেছি ভাইয়া !!!
১৭. ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে "কিশোরদের আসর"।
লেখক বলেছেন: আবার আইছেন? কচি-কাচার আসরে বুইড়ার কাম কি? আবার আইলে কইলাম জাহাঙ্গীর আলমের কাছে নালিশ দিমু!!
হা হা হা হা ....... তুমিও কম না ......
আহারে চাঁদগাজী ভাইয়াটা!! কেউ কি সাধ করে বুড়া হয়!! বলো!!!!!!
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বুড়া সবাই হয় / হবে.........কিন্তু দিন শেষে এমন স্পেশাল বুড়া কয়জন হয়?
এরেই বলে,
ওয়ান পিস মেড
কারিগর ডেড!!!
৩৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৬
কল্পদ্রুম বলেছেন: কুয়েতের থেকে আমরাও মেধা,বুদ্ধিতে পিছিয়ে নেই। ডিপ্লোম্যাসিতে হয়তো আমাদের অনেক শেখার আছে। তবে তার চেয়ে বড় বিষয় সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে আমরা সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছি। যাদের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা তারা তৈলমর্দন করে দিন পার করে দিচ্ছেন।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কুয়েতের থেকে আমরাও মেধা,বুদ্ধিতে পিছিয়ে নেই। কুয়েত না, আপনি মনে হয় কাতার বোঝাতে চেয়েছেন। তবে আপনার কথায় সহমত। শুধু সহমতই না, আমার ধারনা, মেধা, বুদ্ধিতে আমরা ওদের চেয়ে অনেক এগিয়ে। তবে সমস্যা হলো, আমাদের মেধা, বুদ্ধি পুরোটাই ব্যয় হয় দুই নাম্বারীতে। জানেনই তো, ভালো কাজের চাইতে সফলভাবে খারাপ কাজ করতে তুলনামূলকভাবে মেধা বেশী লাগে।
তবে ওরা আমাদের চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে আছে দেশপ্রেমে। এটাই হলো ওদের সাফল্যের চাবিকাঠি। নয়তো ওদের দেশে যতোই টাকা থাকুক না কেন, সবই বিদেশে পাচার হয়ে যেতো।
আপনি বুলস আই'তে হিট করেছেন। নেতৃত্বহীনতা বা দূর্বল নেতৃত্ব আমাদের প্রধান সমস্যা। এর সাথে যোগ হয়েছে দেশপ্রেমের অভাব আর বাই প্রোডাক্ট হিসাবে এসেছে দূর্ণীতি। ফলাফল........আজ স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও ভারতের পদলেহন!! বড় বড় প্রোজেক্টের বদৌলতে কোটিপতি বৃদ্ধি আর কানাডার বেগমপাড়া!!!
৩৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:২০
ইসিয়াক বলেছেন: প্রথমে ভাবলাম আবার ইস্কুলের পড়া পড়তে হবে মনে হয়। পরে আশ্বস্ত হলাম এটা ভাষা শিক্ষা সংক্রান্ত পোস্ট নয় দেখে ।
কি আর বলব অন্যরা খায় আর আমরা দেখি,ছুড়ে দিলে কিছু পাই ,তাও আবার ধুলা থেকে কুড়াই,যার কোন মূল্য নাই। নিজেরা নিজেরা খাবলা খাবলি করলে কোনদিনও এ জাতির উন্নতি নাই।তবে সবচেয়ে আগে মেরুদন্ড সোজা রাখতে হবে যে কোন মূল্যে। সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে। আর তেলের শিশি হইতে সাবধান হতে হবে। তবেই যদি কিছু হয়।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি জানি, আপনার মতো কয়েকজন বিষয়টা প্যাচাইতে পারে। এই জন্য শুরুতেই বলেছি, এটা ভাষা শিক্ষা পোষ্ট না।
মেরুদন্ড সোজা রাখার কোন বিকল্প নাই, আর তেলের শিশিও বিষবৎ পরিত্যাজ্য। আমাদের দেশের উন্নতি এর মধ্যেই নিহিত আছে। কিন্তু এটা বোঝার মতো মানুষ দেশে কয়জন? এটাই জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন!!
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সেপারেশনটা কার সঙ্গে? আমাগো ব্লগের নামে এত বড় অপবাদ!!! তবে সেপারেশন যার সঙ্গেই হোক 10 দিনের মধ্যে যে মনের আগুন নিভে গেছে এতেই আমরা মহা খুশি। দুই নম্বরে একটা ব্যাড স্পর্ট দিয়ে গেলাম আপনি পাহারা দিয়েন পরে আবার আসছি...