নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুয়া মফিজ

ভুয়া মফিজের সাথে ভুয়ামি না করাই ভালো...

ভুয়া মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনা মহামারীঃ বাংলাদেশের গন্তব্য আসলে কোথায়?

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৩৮



দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আর কিছু লিখবো না ভেবেছিলাম। ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে খানিকটা মেজাজ খারাপ করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু না লিখে আর পারলাম কই! লিখে আর কিছু হোক আর না হোক…...মনের রাগ, দুঃখ আর হতাশা কিছুটা হলেও তো প্রশমিত হয়! আমাদের এই প্রিয় প্ল্যাটফর্মের কার্যকারীতা তো এখানেই। যতো দিন যাচ্ছে, আমলা-মন্ত্রীদের কাজ-কারবার ততোই এলোমেলো মনে হচ্ছে। দেশের পরিস্থিতি আসলেই যে কোনদিকে যাচ্ছে তার পরিস্কার কোন একটা চিত্র কারো কাছেই নাই। সরকারের সব কাজেই এখন ''উঠ ছেড়ি, আইজই তোর বিয়া'' নীতির সমাহার। পরিকল্পনাহীনতার চুড়ান্ত প্রদর্শনী বোধহয় একেই বলে।

করোনা আসলে চোখে আঙ্গুল দিয়ে অনেক কিছু দেখিয়ে দিয়েছে। আমাদের সরকারের সফলতা (আসলেই যদি থেকে থাকে), ব্যর্থতা, এই রকম পরিস্থিতিতেও কতিপয় রাজনীতিবিদ আর আমলাদের লোভ, দেশপ্রেমের অভাব, পরিকল্পনাহীনতা, অতিরিক্ত ভারত-প্রেম ইত্যাদি ইত্যাদি। আসলে কোনটা ছেড়ে কোনটা বলবো? তালিকা বড় হতেই থাকবে। তবে অত্যন্ত আশ্চর্য হই এটা দেখে যে, মহামারীর মধ্যেও রাজনৈতিক আর প্রশাসনিক লম্পটরা তাদের লাম্পট্য প্রদর্শনে কোন রকমের দ্বিধা করছে না। এরা সম্ভবতঃ নিজের মা-বাপ-পরিবার-পরিজনদের মৃতদেহ সামনে রেখেও লাম্পট্য চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ যদি পায়, ছাড়বে না। করোনা রোগীর শ্বাসকষ্ট এখন পরিনত হয়েছে ব্যবসা আর লুটপাটের একটা প্রধান মাধ্যমে।

ছোটবেলায় ঢাকায় দেখতাম বিভিন্ন রুটে লোকাল বাস চলতো। তো, বাস ব্যবসায়ীরা মানুষের পকেট কাটার জন্য চালু করলো বেশী ভাড়ার 'ডাইরেক্ট বাস'। ভালো কথা। কিছুদিন পরে মানুষ দেখলো, আরে এটাতো নামে ডাইরেক্ট, আসলে তো সেই আগের লোকাল বাসই। মানুষ বিশ্বাস হারালো। এরপরে তারা চালু করলো, ননস্টপ সার্ভিস। সেটারও একই দশা। ফলে ব্যবস্যায়ীরা চালু করলো, গেটলক বাস। বলা হলো, এটা জেনুইন গেট লক, এক্কেবারে ডাইরেক্টই যাবে…….ননস্টপ। সেটাও কয়েকদিন পরে হয়ে গেল ফের লোকাল। সাধারন মানুষ কাকে বিশ্বাস করবে?

আমাদের লকডাউনেরও সেই অবস্থা। ১৮ দফা নির্দেশনা অর্থাৎ সাধারন লকডাউন, সর্বাত্মক লকডাউন, কঠোর লকডাউন, কার্ফিউ ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু দিন শেষে সেই পুরানো চিত্র। প্রশ্ন হলো, করোনা প্রতিরোধে সরকারের আদৌ কোন রোডম্যাপ ছিল, নাকি আছে? মাঝখানে যাদের ''দিন আনি, দিন খাই'' অবস্থা, তাদের কোভিড ছাড়াই মরার দশা হয়েছে। একটা সরকার কতোটা উজবুক হতে পারে? আসলেই কতোটা? আমার তো মাথায় ধরে না। একটা মিনিমাম যোগ্যতা তো থাকা দরকার দেশ চালানোর। আমাদের রাজনীতিবিদ আর আমলাদের তো সেটাও নাই। এরা আসলে জানেই না কোন পরিস্থিতিতে কি করা দরকার। শুধু জানে পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে নিজের পকেট ভারী করা যায়।

বসুন্ধরায় ৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত করোনা হাসপাতাল বন্ধ করে দেয়া হয়, রোগী নাই…...এই অজুহাতে। কারন সেই হাসপাতালে প্রতিমাসে খরচ ছিল ৬০ লক্ষ টাকা। কিন্তু হিসাব করলে দেখা যায়, মাত্র সাড়ে তিন কোটি টাকা খরচ করে সেটাকে চালু রাখলে আজ আবার কোটি কোটি টাকা খরচ করে ডিএনসিসি মার্কেটে আরেকটা হাসপাতালের দরকার পড়তো না। এছাড়া ডিএনসিসি মার্কেটেরই আরেকটা ফ্লোরে ১৩ কোটি ব্যয়ে আরেকটা হাসপাতাল করা হয়েছিল, যেটাও উধাও। অন্যদিকে প্রয়াত কবরীর আইসিইউ সেবা প্রাপ্তির জন্য প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছিল। তাহলে সাধারন জনগনের কি অবস্থা তা সহজেই অনুমেয়। অথচ আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন শাখা-উপ শাখা ক্রমাগত বলে যাচ্ছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। সেটা কেমন নিয়ন্ত্রণ একমাত্র সর্বশক্তিমান আল্লাহ তায়ালাই জানেন, খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানেন কিনা আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে। বিমানবন্দরে বিদেশ থেকে আসা কোভিড চিকিৎসা সামগ্রী বছর ধরে পরে থেকে প্রায় নষ্ট হয়ে যায়, শুধুমাত্র সরকারের কোন বিভাগ সেটাকে ছাড় করাবে সেই টানা-হেচড়ায়!! এমনই আমাদের কর্মকর্তাদের কর্মতৎপরতা!!!

ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউটের সাথে চুক্তি হলো তিন কোটি ডোজ সরবরাহের, যেটা প্রতিমাসে ৫০ লক্ষ করে দেয়ার কথা। যার মধ্য থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ পেয়েছে ৭০ লক্ষ ডোজ। একদিকে ভারতীয় সরকারের মুখপাত্র বলছে, বাংলাদেশে ভ্যাক্সিন সরবরাহে কোন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয় নাই। অন্যদিকে সেরাম ইন্সটিটিউট বলছে, সরকারী নিষেধাজ্ঞার কারনে তারা বাংলাদেশে কোন নতুন চালান পাঠাতে পারবে না। আর আমাদের ট্রিপল এ্যকটিভ পাপন সর্দার বলছেন, ''তিন কোটি ডোজের মুল্য অগ্রীম পরিশোধের পরও তারা ভ্যাক্সিন দিচ্ছে না। ভারত বাংলাদেশের কেমন বন্ধু…….তা মুল্যায়নের সময় এসেছে''। সত্যিই!!! একজন আওয়ামী সাংসদ হিসাবে উনার কি জানা নাই যে, বাংলাদেশের এক আজব বন্ধু রাষ্ট্র ভারত! আর কঠিন সত্য হলো এই যে, বাংলাদেশ ভ্যাক্সিনের ব্যাপারে পুরাপরি এই ভারতের উপরেই নির্ভর করেছে, কোন বিকল্প চিন্তা না করে। ভারতের চোখ উল্টানো কি কোন নতুন বিষয়? আসলে ভারতের ব্যাপারে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি বুঝতে প্রশ্নফাস করা বিশেষ ডিগ্রি লাগবে।

প্রথম ডোজের কথা বাদই দেন, এই প্যাচাপ্যাচির গ্যাড়াকলে পড়ে ভুক্তভোগী হবে যারা ইতোমধ্যে প্রথম ডোজ নিয়ে দ্বিতীয় ডোজের জন্য অপেক্ষা করছে, তারা। সবাই দ্বিতীয় ডোজের টীকা পাবে কিনা, সেটারই কোন নিশ্চয়তা নাই এখন। টাকা নিয়ে পন্য না দেয়া একটা প্রতারণা। এই প্রতারণা করছে ভারত। ভারত কে? বাংলাদেশের কুটুমবাড়ি। পাপন বলেছেন, ''সরকারের কঠোর ভূমিকা নেয়া উচিত এই ব্যাপারে''। কিন্তু আমাদের সরকার কুটুমবাড়ির বিরুদ্ধে কি বলবেন, বলেন দেখি!!!

এমন একটা পরিস্থিতিতে গ্লোব বায়োটেকের বঙ্গভ্যাক্সকে প্রায় বছর ধরে ট্রায়ালের অনুমতি দেয়া ঝুলিয়ে রেখেছে সরকার। সমস্যাটা নাকি কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট এর। কার সাথে কিসের কনফ্লিক্ট? নাকি বেক্সিমকোর টীকা মনোপলি যাতে ক্ষুন্ন না হয়, সেটার দেখভাল করছে সরকার? এমন একটা সময়ে আজ যদি আমাদের নিজস্ব একটা টীকা থাকতো, তাহলে ভারতের পা নিয়ে টানাটানি করার দরকার পরতো? নাকি কুটুমদের ইঙ্গিতে গ্লোব বায়োটেককে আটকে রাখা হয়েছে, কে বলতে পারে!! লাইলী-মজনুরা যেখানে একজন আরেকজনের জন্য জীবন দিয়ে দিতে পারে……..এই কাবাবে মে হাড্ডি গ্লোব বায়োটেকের বঙ্গভ্যাক্স তো সেখানে কোন বিষয়ই না!!!!

একই ধরনের খেলা হয়েছিল গণস্বাস্থ্যের সাথে। সরকারের এই আমলাতান্ত্রিক জটিলতা খুবই হতাশাজনক এবং তাদের ইমেজের জন্য লজ্জাজনক। অবশ্য বে-শরম হওয়ার কারনে তারা লজ্জা পান না। কিন্তু আমরা, সাধারন জনগন উনাদের কর্মকান্ডে লজ্জিত হই। আরো বিশেষ করে আমরা যারা দেশের বাইরে থাকি; কারন, আমাদেরকে অনেক হাস্যরসের মুখোমুখি হতে হয়। কাদের স্বার্থে এবং কেন সরকার এই ধরনের খেলা খেলে, সেটা জানার অধিকার দেশের জনগনের রয়েছে, বিশেষ করে এই ধরনের সেনসিটিভ পরিস্থিতিতে। এমনিতে সরকারী এবং রাজনৈতিক লোকজনেরা দূর্ণীতি করুক, কানাডার বেগমপাড়াতে বাড়ি তৈরী করুক; কিন্তু এমন একটা মহামারীর সময়ে তারা কিছুটা হলেও সততা আর কর্মতৎপরতা দেখাক.…….এ'টুকু তো আমরা চাইতেই পারি!

এখন আবার অক্সিজেন নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন খেলা। এই খেলা আমাদেরকে কোথায় নিয়ে ফেলে সেটাই দেখার বিষয়; কারন, ইতোমধ্যেই জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে; ভয়ের কোনই কারন নাই। আমি খেলা এই কারনে বলছি যে, সরকারের মন্ত্রীরা মুখ খুললেই কেন জানি বিপর্যয় শুরু হয়ে যায়!!!

ভারতে ডাবল/ট্রিপল মিউট্যান্ট সনাক্তের খবর জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা (B1617ভ্যারিয়েন্ট)। এগুলো বর্তমানগুলোর চেয়ে নাকি তিনগুন বেশী শক্তিশালী। সেই ভাইরাস বাংলাদেশে ঢুকে পড়লে পরিস্থিতি সামাল দেয়া যাবে? সেই প্রস্তুতি কি আমাদের আছে? এটা প্রতিরোধে একটাই উপায় ছিল…….সীমান্ত বন্ধ করে দেয়া। ভারতের পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারন করা শুরু হয় এপ্রিলের একেবারে শুরু থেকেই। প্রতিদিন ইনফেকশানের হার সেখানে বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করে লাখ ছাড়িয়েছে বহু আগেই। শ্মশানগুলো ২৪ ঘন্টাই ব্যস্ত। কবরস্থানে নাকি গনকবর দেয়া হচ্ছে; আর এ'দিকে সরকার ত্যানা প্যাচাতে প্যাচাতে মাত্র গতকাল দু'সপ্তাহের জন্য সীমান্ত বন্ধ করেছে। সর্বনাশ যা হওয়ার, ইতোমধ্যেই যে হয় নাই তার নিশ্চয়তা কে দিবে? দেশে সংক্রমন হঠাৎ যেভাবে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তা কিসের আলামত? সীমান্ত বন্ধ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, এতে করে আশাকরি ঢাকা-দিল্লী কুটনৈতিক সম্পর্কে কোন প্রভাব পড়বে না। কি আহ্লাদী কথা!! এখন প্রতিটা দেশই প্রয়োজনমতো তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিচ্ছে, কিন্তু কেউ কোন দেশের এই ধরনের আহ্লাদী কথা শুনেছেন? আমাদের সরকারের লোকজনের এমন প্রেমপূর্ণ বানী শুনলে ইচ্ছা করে বাইরে গিয়ে নিজের গাড়ির নীচে শুয়ে পড়ে আত্মহত্যা করি!!!

সর্বশেষ খবর হলো, বর্তমানের ভুয়া লকডাউন বাড়িয়ে ৫ই মে পর্যন্ত করা হয়েছে। প্রথম থেকেই করোনা নিয়ে সরকারের ছেলেখেলা আর সিদ্ধান্ত বদলের খেলায় সাধারন জনগনও বিভ্রান্ত হয়ে ঢিলেঢালা আর অসাবধান হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের লকডাউনের লক খুলতে খুলতে এখন আর কোন লকই বাকী নাই। সব খুলে দিয়ে এ কেমন লকডাউন? এই সকল তামাশা বন্ধ করা উচিত অবিলম্বে। এমন পরিস্থিতিতে কিভাবে নিয়ন্ত্রণে আসবে করোনা সংক্রমন? প্রতিবেশী দেশের উচ্চ সংক্রমণের সূত্র ধরে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে কোনও সময়ে বাংলাদেশে শুরু হয়ে যেতে পারে করোনার তৃতীয় ঢেউ। পরিকল্পনাহীনতা, অব্যবস্থাপনা, সমন্বয়হীনতা আর দূর্নীতি বন্ধ করতে না পারলে সামনে ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করছে বাংলাদেশের জন্য তা বলাই বাহুল্য!

এই করোনা সহসা তাদের মরণ ছোবল বন্ধ করবে না। সেটা মাথায় রেখে আমাদের প্রশাসক আর নীতি-নির্ধারকগণ দয়া করে একটু গা-ঝাড়া দিবেন কি?


তথ্য ও ছবিঃ গুগলের সৌজন্যে।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৫০

আমি সাজিদ বলেছেন: ইয়া নফসি করা ছাড়া উপায় নাই। সরকার দলীয় লোকজন করোনার বিরুদ্ধে বিজয় বলে তো মিটিং করলো। মজার বিষয়, আমি যেই হই আমার অধিকার ভ্যাক্সিন পাওয়া। রাষ্ট্র দিতে বাধ্য এই সুবিধা। এখন তো প্রচার হয় অমুকের দয়ায় আজ আমরা ভ্যাক্সিন পাচ্ছি। খেয়াল করেছেন এই ধরনের প্রচারে রাষ্ট্র তার জনগনের উপরে মাথা মারতে চায় ( আমাদের ধরনের রাষ্ট্র)। আচ্ছা ধরে নিলাম দেশে সবাই খারাপ একমাত্র এক ফেরেশতা আছেন, উনার দয়ায় আমরা ১% ভ্যাক্সিন পেয়েছি। :)

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: তা তো বটেই। আমি গত বছর করোনার শুরুতেই একটা পোষ্টে বলেছিলাম, বাংলাদেশকে আল্লাহই রক্ষা করবেন। তবে কতোদিন....সেটাই ভাবছি। দয়ার কথা আর কি বলবো, এর কি কোন শেষ আছে? কারো দয়ায় আমরা পাসপোর্ট পাই, কারো দয়ায় মোবাইল তো কারো দয়ায় ইন্টারনেট। ভ্যাক্সিনই বা বাদ যাবে কেন? :(

আচ্ছা ধরে নিলাম দেশে সবাই খারাপ একমাত্র এক ফেরেশতা আছেন, উনার দয়ায় আমরা ১% ভ্যাক্সিন পেয়েছি। :) ঠিক। পেলে সেটা ভাবতে কোন অসুবিধা নাই। B-)

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আজাইরা লকডাউন। অফিস তো ঠিকই করতেছি । সবাই করতেছে। আগের মত মাথায় বন্দুক লাগায়েও দেখে না জ্বর আছে কিনা। মানুষের মনে বিশ্বাস নাই যে করোনা আছে এখনো। অনেকেই আক্রান্ত । প্রতিদিন গড়ে ৯৫ করে মরতেছে তবুও মানুষের মনে ডর নাই :(

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কিয়ের লকডাউন? আমি তো দেখলাম, সব খোলা। রাস্তায় জ্যাম। এগুলা হইলো ফাইজলামী। X(

মানুষ কি করবো? তাদের তো রুটি-রুজির জন্য বাইরে আইতেই হইবো। সরকারের দায়িত্ব লকডাউন কার্যকর করা, আর যাদের সাপোর্ট দরকার, তাগো সাহায্য করা। হুদাই চিল্লাইলেই কি মার্কেট পাওন যায়? :D

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:১৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :( :( :( :( :(

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৪৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: :((

৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০১

আমি সাজিদ বলেছেন: পুলিশের আইজিপি যেভাবে মুভমেন্ট পাসের কথা বললেন তাতে ভেবেছিলাম সিরিয়াস কিছুই হবে। শুরুতে কয়েকদিনের জন্য ভেবেছিলাম পুরো প্রসেসটি বোধহয় ঠিক হবে। কিন্তু যা দেখলাম তাতে হতাশ। স্বয়ং পুলিশের লোকেরাই স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না মাঝে মাঝে, অন্য পেশার লোকের কথা তো বললামই না। আমি করোনার পর থেকে স্পষ্ট কোন নীতিমালা দেখিনি যেটা মানতেই হবে, কোন ছাড় নেই৷ বাইরের দেশে জনস্বাস্থ্য বিষয়ক সরকারি সংস্থাগুলো সব বিধিনিষেধ লকডাউন নিয়ন্ত্রণ করে, এখানে এমনকি সরকারেরও হস্তক্ষেপের উপায় নাই। একমাত্র আমাদের দেশেই দেখলাম পুরো দেশের লকডাউন নিয়ে বিধিনিষেধ নিয়ে সচিবালয় থেকে নির্দেশ আসছে। এ বিষয়ে আইনত কোন এখতিয়ার তাদের আছে কিনা তাও কেউ প্রশ্ন করেনি। একজন মন্ত্রী ( কোটি টাকার রিস্ট ওয়াচ যিনি পড়েন) ঘরে বসেই বলে দেন বেশী রাস্তায় ঘুরাঘুরি করলে লকডাউন দিয়ে দিবো। এই কথা বলার এখতিয়ার তিনি রাখেন কিনা কে জানে! এর ফলশ্রুতিতে সবাই দেখেছে, নানা সিদ্ধান্তহীনতা। একবার উচ্চ পদস্ত একজন এখতিয়ারের বাইরে এটা বলে তো আরেকজন আরেকটা বলে।

মানুষ কেন লক ডাউন মানবে? মানুষের শাসকের প্রতি বিরাট অনাস্থা আছে। শাসক মানুষের মনে ভয় ঢুকাতে পেরেছে কিন্তু সম্মান অর্জন করতে পারেনি যেখানে মানুষ নিজে থেকেই সব মেনে নিয়ে বিধি মেনে চলবে।


আর ফেরেশতার কথা নাই বললাম, কিছুদিন আগে কারবালার সাথে একটা দিনকে তুলনা করা হয়েছিল, এখন ফেরেশতার মন্ত্রী উনাকে পৃথিবী থেকেই বেহেশতের টিকেট দিয়ে দিচ্ছেন। এরপর একদিন বেহেশতের ডিজিটাল উন্নয়নের দায়িত্বও খোদার পক্ষ থেকে তাকে দিয়ে দেওয়া হবে মনে হয়। আর বিশ্বনেতা ফেতা সেগুলো তো অনেক আগের। পেপারে পড়েন না যে বিশ্বনেতাদের এই উপদেশ দিচ্ছেন ফেরেশতা, ওই উপদেশ দিচ্ছেন ফেরেশতা - তোমরা এই করো ওই করো, তোমাদের এটা করতে হবে ওটা করো না কেন?

লাভের লাভ দেশের মানুষ যেমন করেই হোক উপকৃত হলেই হলো। লাভ পেলে ফেরেশতা ভাবতেও অসুবিধে নেই। ঠিক।


আমি জানি না কি হতে যাচ্ছে, আমাদের ডেটার উপর আমার বিশ্বাস নেই। কয়েকদিন আগেই প্রথম আলোতেই একমাত্র রিপোর্ট এসেছিল, হাসপাতালের রোগীর সাথে অধিদপ্তরের রোগীর সংখ্যার মিল নেই।

শেষে আশা করি, ইন্ডিয়ান ভ্যারিয়েন্ট আমাদের দেশে আসবে না। আমরা কোন না কোন ভাবে ভ্যাক্সিন ম্যানেজ করতে পারবো। খুব জলদি সব স্বাভাবিক হবে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৪৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যার যখন যা মনে হয়, একটা কিছু করে বসে। কোন পূর্ব-প্রস্তুতি নাই। কোন পরিকল্পনাও নাই। দেশটা তো এভাবেই চলছে। মুভমেন্ট পাসও সেরকম একটা জিনিস। ভাবখানা এমন, দেশে সবার স্মার্টফোন, প্রিন্টার আছে। যে রিক্সাওয়ালার রিক্সা ভাঙ্গা হচ্ছে, সে তার পরিবারের মুখে খাবার কিভাবে তুলে দিবে, তারও কোন দিক নির্দেশনা নাই। এসব লকডাউনের কোন মানে আছে? দেশটা হবুচন্দ্র রাজা তার গবুচন্দ্র মন্ত্রীদের দ্বারা চালাচ্ছে। আর তাদের তাল দেয়ার জন্য আছে আমলা নামের চামচা। কষ্টের কথা আর কি বলবো?

একটা উন্নত দেশে আছি। তাই দেশের দুই নাম্বারী কাজ-কারবারগুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে পারি। কারন, দুই দেশের সিস্টেমের মধ্যে তুলনা করা আমার জন্য অনেক সহজ।

করোনার একেবারে শুরু থেকে যদি দেখেন, পদে পদে সমন্বয়হীনতা আর পরিকল্পনাহীনতা। লোকজন স্বাস্থ্যবিধি মানবে কেন? এখানে সরকার দৃষ্টান্ত তৈরী করে। তারপরে জনগনকে বাধ্য করে। আর আমাদের দেশে সরকার কেমনধারা দৃষ্টান্ত তৈরী করে, তাতো জানেনই। আর কোন ব্যাপারে সমন্বয় থাকুক আর না থাকুক, জনগনের টাকা চুরির ব্যাপারে সমন্বয় ষোল আনার উপরে আঠারো আনা আছে।

বান্দরের হাতে মেশিনগান দিলে পরিণতি কেমন হতে পারে, বুঝতেই পারেন।

এখন ফেরেশতার মন্ত্রী উনাকে পৃথিবী থেকেই বেহেশতের টিকেট দিয়ে দিচ্ছেন। এটা তৈলবাজীর একটা অনুপম দৃষ্টান্ত।

আমাদের ডেটার উপর আমার বিশ্বাস নেই। কয়েকদিন আগেই প্রথম আলোতেই একমাত্র রিপোর্ট এসেছিল, হাসপাতালের রোগীর সাথে অধিদপ্তরের রোগীর সংখ্যার মিল নেই। অধিদপ্তরের ডিজি একজন নির্লজ্জ টাইপের মানুষ। করোনা হাসপাতাল উধাওয়ের রিপোর্ট নিয়ে দেখলাম এক সাংবাদিকের উপর চড়াও হলো। এর করোনা হওয়া খুব জরুরী। আগাছা দেশে যতো কমে, ততো ভালো। পরের হিসাব হবে মরার পরে!!!

শেষে আশা করি, ইন্ডিয়ান ভ্যারিয়েন্ট আমাদের দেশে আসবে না। আমরা কোন না কোন ভাবে ভ্যাক্সিন ম্যানেজ করতে পারবো। খুব জলদি সব স্বাভাবিক হবে। ঠিক তাই। এ'ছাড়া সাধারন মানুষের করার খুব একটা কিছু নাইও!!

৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:১৬

শায়মা বলেছেন: ভুয়াভাইয়া তোমার নিকটার মত ভুয়া লকডাউন চালু হলো দেখছি বাংলাদেশে! :P

লকডাউন দিয়ে লাভ নেই। মানুষ মানবে না....... আরও অনর্থ বাড়বে।

এখন কে কোথায় মরছে এখনও চোখের সামনে আসছে না...... শুধু নাম্বারটাই আসছে। যদিও আত্মীয় স্বজন পাড়া পড়শীদের মৃত্যু সংবাদে বিপর্যস্ত হচ্ছি ঠিকই কিন্তু রিক্সাওয়ালার না খেয়ে থাকা, টোকাইদের চোখে কান্না এসব দেখে আমরাও কষ্ট পাচ্ছি মনে হচ্ছে দরকার নেই লকডাউনের। ওদের চলবে কিভাবে?

এই ভাবনাটা যেমন সত্য তেমনই সত্য এইভাবে লকডাউন না মানলে আমাদের অবস্থাও ইন্ডিয়ার মতই হবে।


ইন্ডিয়ার মত মরনগুলো চোখের সামনে আসতে বেশি দিন নেই আর .......

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশের লকডাউন কবেই জেনুইন ছিল? সবসময়েই তো ভুয়া!! B-)

লকডাউন শুধু দিলেই তো হবে না, সরকারকে তো উদাহরনও সৃষ্টি করতে হবে, তাই না!! সরকারের কর্মকান্ডে মানুষের আস্থা কিভাবে আসবে? শুধু ঘোষণা দিলেই কি আর মানুষ মানে? যারা দিন আনে, দিন খায় শ্রেণীর মানুষ, তাদের তো একটা মিনিমাম ব্যবস্থা করতে হবে থাকা-খাওয়ার। সরকারের তো টাকার অভাব নাই। তাহলে?

ভারতের অবস্থা দেখো, একটা ভিডিওর লিঙ্ক দিলাম। view this link

আমি জানি না, সরকারে যারা আছে, তারা পরিস্থিতির ভয়াবহতা কতোটুকু বুঝতে পারছে। তবে, সাবধান হওয়ার এখনই সময়। বেটার লেইট দ্যান নেভার!!

৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:২৫

স্প্যানকড বলেছেন: সরকার কুতকুত খেলে আমরা ভাবি কাবাডি ! আল্লাহর হাতে সব ছাইড়া দিছি। ভালো থাকবেন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আল্লাহর হাতে ছাইড়া দেওয়াটা তো শেষ কথা। তার আগে কিছু কথা আছে না! সেইটাও তো ভাবতে হইবো, নাকি!!!

৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৬

স্প্যানকড বলেছেন: ভাবতে ভাবতে জীবন শেষের গোড়ায় ! ঐ একটুকুন আশায় চোখ বুজি আর খুলি। ভালো থাকবেন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অত্যন্ত দার্শনিক মন্তব্য করছেন। আপনেও ভালো থাকবেন। :)

৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫১

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভ্যক্সিনের চাইতেও অনেক বেশী জরুরী ভারতের সাথে সড়কপথ, আকাশপথের যোগাযোগ ততদিন বন্ধ রাখা যতদিন পর্যন্ত ভারতের পরিস্থিতি ঠিক না হয়। কারন ইন্ডিয়ার ডাক্তাররা জানিয়েছে যে ইন্ডিয়ান ভ্যরি্যেন্ট এর বিরুদ্ধে কোন ভ্যাকসিনই কার্যকরী না। একমাত্র সমাধান হচ্ছে এর এই ভ্যরি্যেন্টের চেইন ভাঙ্গা । ইন্ডিয়ান এক ডাক্তারের পোস্ট ভাইরাল হয়েছে ফেসবুকে। সেই ডাক্তার বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানকে লৌহ্কঠিন লকডাউনের পরামর্শ দিয়েছে তা নাহলে এই দেশগুলোর অবস্থাও ভারতের মত হবে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সঠিক বলেছেন। ওই ইন্ডিয়ান ডাক্তারও ততোধিক সঠিক বলেছে। এখন শেষ ভরসা, আমাদের নেতা-নেত্রীদের মগজ। এই সঠিক কথাগুলি সেখানে ঠিকমতো প্রসেস হলেই ভালো। B-)

৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:১০

কামাল১৮ বলেছেন: আপনি লিখেন আমরা পড়ি এই পর্যন্ত,আর কিছু না।সময় থাকলে লিখবেন,সময় থাকলে পড়বো।শিক্ষনিয় কিছু খাকলে বোধ বুদ্ধি কিছুটা উন্নত হবে।নয়তো দুই জনেরই সময় নষ্ট।অবশ্য বাংঙ্গলীর সময়ের কোন অভাব নাই,সময় কাটানো একটা সমস্যা।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: খুবই জ্ঞানগর্ভ কথামালা। মনে হচ্ছে, আমরা অত্যন্ত জ্ঞানী একজন ব্লগার পেয়েছি! আপনাকে সু-স্বাগতম!! :)

১০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গন্তব্য খুব কাছে, রাজনৈতিক নেতার ছাপায় পরাজিত করোনা।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য! তবে রাজনৈতিক নেতার ছাপা কথাটা বুঝি নাই!! :P

১১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৩১

মা.হাসান বলেছেন: বাংলাদেশ কোথায় যাবে? বাংলাদেশ পৃথিবীতে ছিলো, পৃথিবীতেই আছে। পৃথিবী সূর্যের চারপাশে সেকেন্ডে প্রায় ৩০ কিলোমিটার স্পিডে ঘুরছে, সাথে নিজের অক্ষের উপরও ঘুরছে।

তবে আগে জানতাম গ্রাভিটির কারনে এসব ঘুরাঘুরি, এখন জানি মন্ত্রীরা উন্নয়নের ঘোড়াকে চাবুক মারতেছেন বলে পৃথিবী দৌড়াইতেছে।

রেল মন্ত্রিকে জিজ্ঞাসা করা হলো ট্রেন চলবে কি না। উনি নিজেও জানেন না। বললেন- আর সব চললে ট্রেনও চলবে।
সবাই তাকায়ে থাকে গায়েবি নির্দেশের দিকে।

আগে ক্যাবিনেট মিটিং হতো। কারো কখনোই কিছু বলার ছিল না। মাদার অফ ডেমোক্রেসি মন্ত্রীদেরকে ডিসিশন গুলা রিডিং পড়ে শুনাতেন। ওনারা জেনে যেতেন। করোনাকালে অনলাইনে মিটিং হতো। এখন সব গায়েবি আওয়াজ থেকে হয়।

রাস্তায় মানুষ কি ভাবে চলবে এটা ঠিক করে দেয়ার ক্ষমতা পুলিশকে কবে দেয়া হলো? মানুষকে চাকরির জন্য বের হতে গেলেও অ্যাপ থেকে অনুমতি নিতে হবে। কয়জন পুলিশ এখন পর্যন্ত অনুমতি নিয়েছে? বলবেন অন ডিউটিতে অনুমতি লাগে না। সকাল নটা-পাঁচটা ডিউটি। বাসা থেকে পুলিশ হেড কোয়ার্টারে আসতে সময় লাগে আধা ঘন্টা। নিয়ম মতো ঐ সময়টার জন্য তো মুভমেন্ট পাস লাগার কথা।

মুভমেন্ট পাশের ওয়েব সাইট, অ্যাপ, সার্ভার খরচ বাবদ কত খরচ হলো কোনোদিন জানা যাবে কি?

চিকিৎসা ভিসা নিয়ে ভারত গেছিলো এমন অনেক বাংলাদেশি প্রতিদিন ভারতে থেকে বাংলাদেশে ফিরছেন। এদের মধ্যে করোনা সনাক্ত হওয়া সাত জন হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেছিলেন, পুলিশ পরে ধরে এনেছে। এর মাঝে এরা কত জনকে সংক্রামিত করেছেন জানা নেই।
ভারত থেকে প্রতিদিন কয়েকশত ট্রাক আসে। ট্রাকে ড্রাইভার হেলপার অ্যাসিস্ট্যান্ট মিলে ২-৩ জন থাকে। এদের কোনো কোয়ারেন্টাইন নেই।

আল্লার মাল আল্লায় নিলে নিবে, রাখলে রাখবে। এটা ছাড়া বলার কিছু নাই।

২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:২৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে অত্যন্ত জ্ঞানের কথা বলছেন, বাংলাদেশের তো আসলে হাত-পা নাই যে পায়ে হেটে বা হাত-পায়ে ভর দিয়া ছ্যাচড়াইতে ছ্যাচড়াইতে কোথাও যাবে। আমারই ভুল হইছে। এখন কি করা যায় বলেন দেখি? শিরোনাম বদলায় দিবো? একটা সাজেশান দিয়েন!

দেশ এখন গায়েবী নির্দেশেই চলে....থুক্কু......চলে বললে বলবেন, কিভাবে চলে? বাংলাদেশের কি চাক্কা আছে? তো পরিচালিত হয় বলাটাই সেইফ! নাকি কন!! B-)

সমস্যার কথা বলছেন অনেকগুলা। পরিকল্পনা মতো কাজ করলে আর সদ্চ্ছিা থাকলে সব সমস্যারই সমাধান আছে। আমার মতোন নাদান বান্দাই যেখানে এসবের সমাধান জানে, কর্তারা কি জানে না মনে করছেন? কিন্তু ধান্ধা যদি থাকে অন্য, তাইলে আসল কাজ করবে কখন?

বিলাইয়ের নজর থাকে মাছের দিকে....তারে ঘর পাহারা দিতে বললে কোন কাজ হবে?

১২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:২৩

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: ভাই তবু যদি একটু দয়া করে গা-ঝাড়া দেয়

২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সেইটাই.....যদি একটু দয়া করেন উনারা!! :)

১৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:০৩

সোহানী বলেছেন: এই সব বইলা কোন ফায়দা নাই। আল্লাহর মাল আল্লাহই নিয়া যাইবে, দুই দিন আগে বা দুই দিন পরে........।

২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:১১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ফায়দা যে নাই, সেইটা কি আমি জানি না মনে করছেন! তারপরেও এইসব ক্যান লেখি সেইটা তো পোষ্টের শুরুতেই ব্যাখ্যা করছি, নাকি করি নাই!!! :P

১৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:৫২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সরকার কোন সিদ্ধান্তই সঠিক ভাবে নিতে পারছেনা। একবার এটা বলে তো একটু পরে আর একটা বলে এই হচ্ছে সরকারের অবস্থা।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৪৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সরকার পরিস্থিতির গুরুত্বই বুঝতে পারছে না। এটার জন্য দূর-দৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্ব দরকার। একেকটা সমস্যা আসে, সরকারের মোড়ামুড়িতেই অনেক সময় চলে যায়। তারপরে যাও বা কিছু একটা করার চেষ্টা করে, দিনশেষে লেজে-গোবরে করে ফেলে।

১৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৫৯

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার জানা নাই। কেউই সঠিক ভাবে কিছুই মানছে না। গতকাল দেখলাম গাউছিয়াতে লোক জন হুমড়ি খেয়ে পরেছে, এদের মনে এত্ত সুখ কোথা থেকে আসে কে জানে। ভারতের ভয়াবহতা দেখেও এদের হুস ফেরে না। একজন রিক্সা চালক রাস্তায় নামছে বা একজন সিএনজি ড্রাইভার রাস্তায় নামছে এটা মানা যায় তারা অর্থ উপার্জনের তাগিদে নেমেছে।কিন্তু এই যে গায়ছিয়া, নিউমার্কেট, এলিফেন্ট রোড লোক জিন গাদাগাদি করে হৈ-হুল্লোড় করে কেনাকাটা করছে এদের আপনি কি বলবেন।

বাংলাদেশে এক প্রকার জাতি আছে, যারা কখনোই কিছুই মানবো না এমন একটা মতাদর্শ নিয়ে থাকে। আপনে আমাকে রেসিস্ট বলতে পারেন কিন্তু এই যে যারা টুপি দাড়ি বোরখা পরে চলাচল করে এদের আপনি কোন ভাবেই থামাতে পারবেন না, না এরা মাস্ক পরে না কোন প্রতিরোধ মুলক ব্যবস্থা গ্রহন করে, খুললামখুল্লা এরা ঘুরতেছে।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:২৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কথা হচ্ছে নিয়ম মানা, না মানা নিয়ে। এর মধ্যে টুপি-দাড়ি-বোরখা আসলো কোত্থেকে? সবকিছুর মধ্যেই এই প্রসঙ্গ টানা আপনাদের বদ-অভ্যাস হয়ে দাড়িয়েছে। আমি টিভির খবরে, ইউটিউবে যতো নিয়ম না মানা মানুষ দেখি, তার মধ্যে আপনার কথিত শ্রেণীর লোকজন তো এক-দশমাংশও দেখি না। আর নিয়ম যেই না মানবে, তাদেরকে মানানোর দায়িত্ব সরকারের। সেইটা নিয়ে কথা বললে ভালো হয়।

১৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:২১

নীল আকাশ বলেছেন: হাসান ভাই বলেছেন, আল্লার মাল আল্লায় নিলে নিবে, রাখলে রাখবে। এটা ছাড়া বলার কিছু নাই।
বাংলাদেশের জন্য এরচেয়ে সত্য আর কিছুই হতে পারে না।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নীল আকাশ বলেছেন: হাসান ভাই বলেছেন, আল্লার মাল আল্লায় নিলে নিবে, রাখলে রাখবে। এটা ছাড়া বলার কিছু নাই। বাংলাদেশের জন্য এরচেয়ে সত্য আর কিছুই হতে পারে না। উনি অত্যন্ত জ্ঞানী মানুষ; সত্য বই মিথ্যা বলেন না! :-B

১৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৩

মিরোরডডল বলেছেন:



দীর্ঘশ্বাস ফেলা ছাড়া আর কিছু বলার নেই :(
যাদের হাতে ক্ষমতা আছে কিছু করার, সময় থাকতে তাদের শুভবুদ্ধি হোক ।



০২ রা মে, ২০২১ সকাল ১১:৪২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস ফেলা ছাড়া আর কিছু বলার নেই :( ঠিক, আসলেও কিছু করার নাই।

আমি শুধু অবাক হয়ে ভাবি, এদের কি কোন মৃত্যুচিন্তা নাই? মরার পরে কি হবে একবারও চিন্তা করে না!! X(

১৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ,




বাংলাদেশ নামের বাসটির মালিক, ড্রাইভার , কন্ডাক্টর, হেল্পার কেউই জানেনা গন্তব্য কোথায়!
শুধু ডাইরেক্ট থেকে ননষ্টপ, ননষ্টপ থেকে গেট লক করে করেই বেলা গেল ক্ষ্যান্তির মা ! শেষমেশ ঐ তো লোকাল বাস-ই।

মালিক যদি বলে বাস যাবে গুলিস্থান থেকে সাভার , ড্রাইভার কয় - হৈত ন! সাভারের রাস্তায় একসিডেন হয় বেশী। বাস চালামু গাজীপুর তক। হেল্পার কয় - ওস্তাদ গাজীপুরের রাস্তায় জ্যাম, হেয়ানে গেলে তিন ঘন্টা লাগবে যাইতে। আইতে আরও চাইর ঘন্টা। একটা খ্যাপের বেশি মারা যাইত ন। কন্ডাক্টর কয় - তয় অতদূর যাওনের কাম কি? ডাইরেক্ট কৈয়া গুলিস্থান - মহাখালি খ্যাপ মারি গোডা বিশেক। :P :P :( :((

ক্ষ্যান্তির মা কফালডারে চাপরাইয়া কয় - এরে ক্ষ্যান্তি ওঠ, যামু সাভার হেডা তো হৈলো না - কফালে আছে মহাখালি হেহানেই যাই মাঝখানে ফার্মগেট নাইম্মা সাভারের বাস ধরুম নে ... :((

দুর্গতি আর অব্যবস্থাপনার সামগ্রিক চিত্র এঁকেছেন আমার এখানে লেখা মন্তব্যটির মতোই।

০২ রা মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: গন্তব্য যেমনই হোক, মালিকের তো অন্ততঃ জানার কথা! এইটা কেমন মালিক?? তয় এই মালিক ধান্ধাবাজি কইরা ট্যাকা কামানো ছাড়া আর কিছুই বোঝে না মনে হয়!! :P

ফার্মগেটে গিয়া সাভারের বাস পাইলেই হয়! নয়তো ক্ষ্যান্তির মা'র কফালে দুঃখ আছে। অবশ্য সব ড্রাইভারই যদি একই রকমের চিন্তা করে, তাইলে ক্ষ্যান্তির মা এই ঢাকা শহর থিকাই বাইর হইতে পারবো না। এইজন্যই শ্যাষপর্যন্ত ক্ষ্যান্তির মা কোন দিশা-মিশা পায় না। বেদিশা হয়া এদিক-ওদিক ঘোরাঘুরিই সার!!! :(

মন্তব্যে মজা পাইলাম। :)

১৯| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ২:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: অনেকদিন পর আপনি একটা ভালো লেখা লিখেছেন। শাবাস।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শাবাসীর জন্য ধন্যবাদ। তবে অনেকদিন পর বলতে কি বোঝালেন, বুঝি নাই। :D

২০| ০৫ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব সুবিধা হলো।মিয়া ভাই বাসায় তিন দিন নেই দেখে ঢু দিয়া গেলাম।আহা! ফাঁকা মাঠে গোল দেওয়ার মজাই আলাদা। আপাতত শীত ঘুমে আছেন যখন ডিসটার্ব করবো না।ঘুমান ভালো করে।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:০১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আজকাল তো আপনেরেও খুব একটা দেখা যায় না। শীত ঘুমে নাই, লম্বা ছুটিতে বাইরে গেছিলাম। আপনে যে আমারে ইয়াদ করছেন, সেইজন্য কৃতজ্ঞতা। ফাকা মাঠে গোল দেওয়া কিন্তু সব সময়ে ভালো না। সাবধান!!! :P

২১| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:২৯

নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে হার্ড ইমিউনিটিই ভরসা। সবাই কোন না কোন ভাবে আক্রান্ত হবে, ইমিউন হবে। , মুরুব্বিদের বড় একটা অংশ হারাবো আমরা ।

কয়েকদিন আগে আমার বসের বাবা এবং মা দুজনই ১ দিনের ব্যবধানে মারা গেছে ভারতে। তার ভাইও আইসিউ তে আছে অবস্থা ভালো না।

দেশের মানুষের জন্য কোন সরকারই কাজ করেনা। করে তাদের পকেট যাতে ভরে সেই কাজ।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য হলো, করোনার ক্ষেত্রে হার্ড ইমিউনিটি মোটামুটি অসম্ভব। একটা বড় কারন হলো, এটার দ্রুত নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টে রুপান্তরের সক্ষমতা। আপনার জন্য একটা আর্টিকেল দিলাম। পড়ে দেখতে পারেন। view this link

মুরুব্বীদের হারানোটা এখন একটা সাধারন ব্যাপার হয়ে যাচ্ছে। ভবিষ্যত কোনদিকে যাবে, বলা মুশকিল। সরকারের অনেক কিছু করার ছিল। করে নাই। দেশের মানুষের জন্য কোন সরকারই কাজ করেনা। করে তাদের পকেট যাতে ভরে সেই কাজ। সেটাই আমাদের দেশের আসল সমস্যা। এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া মনে হয় অসম্ভব। :(

২২| ২৬ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর সুস্থ হয়ে ব্লগে এসে আপনার ৩টা লেখা দেখছি । হু করোনা দুনিয়াটাকে এক্কেবারে শেষ করে দিচ্ছে। আজ একটা নিউজ পড়লাম যাতে একজন নোবেল প্রাইজ উইনার ভাইরোলজিষ্ট বলছে যারা টিকা নিছে তারা সব্বাই ২বছরের মধ্যে মারা যাবে। কি অবস্থা কন তো :-* আমাদের দেশ করোনা নিয়ে গরীবরা মাথা ঘামায় না। তাদের ধারনা এটা বড়লোকের রোগ। বিল গেটস মনে হয় জানছে ভ্যাক্সিন নিয়ে দুই বছর পর মারা যাবে, একমাত্র বাচার উপায় গরীব হওয়া, তাই দান ধ্যান শুরু করছে, এমনকি প্রথমেই বউটাকে বিদায় :P
ভালো লাগা রইলো। ভালো থাইকেন।

২৭ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৩৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের অসুস্থতা নিয়া একটা পোষ্ট দ্যান, বিস্তারিত। অসুস্থ অবস্থায় বিছানায় শুয়ে শুয়ে আপনের মনে নিশ্চয়ই অনেক ভাবনার উদয় হইছে, সেইগুলিও বিস্তারিত জানতে চাই। সামনে আমি অসুস্থ হইলে এই অভিজ্ঞতা কামে লাগবো।

আজ একটা নিউজ পড়লাম যাতে একজন নোবেল প্রাইজ উইনার ভাইরোলজিষ্ট বলছে যারা টিকা নিছে তারা সব্বাই ২বছরের মধ্যে মারা যাবে। বলেন কি! কয়ডোজ? যারা দুই ডোজ নিছে, তারাও? আমি তো একডোজ নিছি, দরকার হইলে পরেরটা আর নিমুই না।

অনেক দিন পর সুস্থ হয়ে ব্লগে এসে আপনার ৩টা লেখা দেখছি। যাক, তিনটার মধ্যে একটাতে আপনের পদধুলি পড়লো। বাকী দুইটার জন্য অপেক্ষা করি। আপনের মন্তব্য না পাইলে পোষ্টায়া লাভ কি? B-)

আমিও মি.গেটস এর মতোন ভাবতাছি সব দান কইরা বউ খেদায়া পুরাই গরীব হইয়া যামু। এই বিষয়ে আপনের পরামর্শ চাই। :-B

২৩| ২৮ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:২১

জুন বলেছেন: আমার পরামর্শ হইলো ১ নম্বর, এইবার যদি গাড়ি চুরি হয় তো ঐটা ফেরত পাওয়ার জন্য থানা পুলিশ এক কইরা ফালাইয়েন্না, ভাববেন এক ধাপ পতন হইলো মানে গরীব হইলেন আর হেমন্তের যা গেছে তা যাক গাইবেন। ২নং, ভাবী যদি শপিং যাইয়া দেরী করে তো সেকেন্ডে সেকেন্ডে ফোন দিয়া কখন আইবা,কখন আইবা করবেন্না, সাথে যদি আপনার কার্ড আর মানিব্যাগ নিয়া যায় তো আলহামদুলিল্লাহ। এইভাবে কেরমে কেরমে আপনার জীবন থিকা এইসব ধনী মার্কা জিনিস পত্র বিদায় নিলেই আপনি গরীবের খাতায় নাম লেখাইয়া বাইচা যাইবেন। সেই সাথে স্বতসিদ্ধ ভাবে প্রমানিত অইবে "করোনা বড়লোকের ব্যারাম " =p~
পরামর্শটা ওকে হইলে আমার পোস্টে গিয়া জানায় আসবেন, আমি আর বিনা পয়সায় পরামর্শ দিতে আস্তে পারমুনা /:)
:P

২৮ শে মে, ২০২১ রাত ১০:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু একটা সমস্যা তো আছে.........গরীব হইলে খামু কি? দুইন্যা দেখমু কেমনে? এমনে বাইচ্চা থাইকা লাভই বা কি? এইসব প্রশ্নের উত্তরও দিয়া যান! ওহ......আপনে তো এইখানে আর কিছু কইবেন না কইছেন। আপনের পোষ্টে নেওনের লাইগা এইভাবে ব্ল্যাকমেইল করন কি ঠিক? :(

যাউক গা........আপনের হোম টাস্কে আমার আরেকটা পোষ্ট আছে। ওইটার জন্য কি দাওয়াত দেওন লাগবো?

২৪| ৩১ শে মে, ২০২১ সকাল ১০:০৪

জুন বলেছেন: আপনি আমি একই শিক্কা পতিষ্টানের ছাত্র /ছাত্রী, আমরা একই রকম গিয়ানী, আমরা একই বলয়ের মানে দেশের লোক =p~ সেই আপনে কৈলেন আমার জুক্স বুঝেন্নাই :-* এই কথাডা কি আমারে বিশ্বাস কর্তে কন ভুয়া!!!!!!! (শায়মার মত একগাদা আসচর্যবোধক চিনহ দিলাম) :P
:(
যান মাতা ঠান্ডা কৈরা একটা সুচিন্তিত মন্তব্য কৈরা আসেন। আরে আমি কতদিন পর একটা পুস্ট দিলাম, আপ্নের মন্তব্য ছাড়া কি হয়???

০১ লা জুন, ২০২১ রাত ১:৫০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শিক্কা পতিষ্টান এক হইলেও পেকাল্টি, ডিপাটমেন হগলডি আলাদা। আমি বেবসা-বানিজ্যের লোক, সাহিত্য কেমনে বুঝুম? জুক্স তো সাহিত্যই......নাকি মিছা কইলাম!!! :-B

আমরা একই রকম গিয়ানী এই কতার তেব্র ফরতিবাদ করলাম। আমার কুন গেয়ানই নাইক্কা। :-P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.