নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুয়া মফিজ

ভুয়া মফিজের সাথে ভুয়ামি না করাই ভালো...

ভুয়া মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

উপরে ফিটফাট, ভিতরে সদরঘাট!!!

২৯ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫০



স্কটল্যান্ড থেকে বেড়াতে আসা আমার এক মামাকে নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটলো কয়েকটা দিন। আমার আপন মামা না, বাল্যকালের এক বন্ধুর মামা; সেই সুবাদে আমারও মামা। তবে আপন মামার চেয়ে কম কিছু না। খুব অল্পবয়সে প্রবাসী হয়েছিলেন। দেশে থাকতে পাশাপাশি বাসা হওয়ার কারনে বন্ধুর কল্যানে উনার আনা বিদেশী চকলেট প্রচুর খেয়েছি একটা সময়ে; তখন থেকেই সখ্যতা মামার সাথে। বেশ কিছুদিন আগে স্কটল্যান্ড গিয়েছিলাম উনার মেয়ের বিয়েতে। ফিরতি মেহমানদারীর অমন্ত্রণ দিয়েছিলাম তখনই। উনিও আশ্বাস দিয়েছিলেন, আসবেন। মামা দেশের খবর বেশ ভালই রাখেন। একদিন আলাপের সময় জানালেন এই চলমান মহামারীতে দেশের বেসরকারী প্রাথমিক শিক্ষকদের দুরবস্থার কথা। বিষয়টা মাথায় ছিল। মামা বিদায় নেয়ার পর নেট ঘাটাঘাটি করলাম। বেরিয়ে এলো এক ভয়াবহ চিত্র। ধান ভানতে শীবের গীত গাওয়া হয়ে যাচ্ছে। মূল প্রসঙ্গে চলে আসি বরং।

ছোটবেলায় ভাবসম্প্রসারন করতাম, শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করতে হতো, শিক্ষা কেন একটা জাতির মেরুদন্ড। একটা দেশের প্রাথমিক শিক্ষকদেরকে ধরা হয় সেই মেরুদন্ড শক্ত করার প্রথম সারির কারিগর হিসাবে, কারন শিক্ষার্থীদের শিক্ষার বুনিয়াদ তথা মেরুদন্ড শক্ত করার প্রাথমিক দায়িত্ব পালন করতে হয় উনাদেরকেই। এই শক্তকরন প্রক্রিয়া ঠিকমতো না হলে জাতির কি দূর্গতি হতে পারে সেটা বিতং করে বলার কিছু নাই। যে কোনও প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত একজন ব্যক্তি খুব ভালোভাবেই জানেন। এখন এই শিক্ষকদের নিজেদের মেরুদন্ডই যদি অশক্ত হয়, তাহলে উনারা অন্যের মেরুদন্ড শক্ত করার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবেন, এটা আশা করা বাতুলতা, নয় কি?

প্রায় দু'বছর হতে চললো, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ। কারন, আশ্চর্যজনকভাবে করোনা ভাইরাসের ঘাটি মূলতঃ আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতেই বিদ্যমান। তাই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের এই দুষ্ট ভাইরাস থেকে রক্ষার মহান দায়িত্ব শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিজেদের কাধে তুলে নিয়েছেন। বেসরকারী প্রাথমিক শিক্ষকবৃন্দ এই দু'বছর কিভাবে চলছেন তা সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা না ভেবেছেন, না কিছু করেছেন। আমাদের বর্তমান মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে যথাযথ শিক্ষা দিয়ে এখন শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ধরেছেন। সম্ভবতঃ এ'বছরও অটোপাশের সক্রিয় চিন্তা-ভাবনা উনার বিবেচনাধীন। এক মনি তার কর্মতৎপরতায় কিছুদিন আগে আকাশ-পাতাল এক করে ফেলেছিলেন প্রায়, আরেক মনি দেশের শিক্ষা-ব্যবস্থার আকাশ এবং পাতাল এক করার কাজ আরো আগেই সফলভাবে সেরে ফেলেছেন। জাতির এই দুই চোখের মনি'র এহেন কর্মকান্ডে এই হতভাগা জাতি আজ মোটামুটিভাবে দিশেহারা অবস্থায় নিপাতিত।

আপনারা দেশে যারা আছেন, নিশ্চয়ই এই বেসরকারী শিক্ষকদের বর্তমান মানবেতর জীবন-যাপনের বিস্তারিত জানেন। আমি তাতে কিছু যৎসামান্য যোগ করি; আশা করছি এতে করে সার্বিক চিত্র পর্যালোচনা করতে সুবিধা হবে। এই শিক্ষকরা না পারছেন ঠিকমতো খেতে, আর না পারছেন বাড়িভাড়া দিতে। আরো নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে, জীবনধারনের মৌলিক চাহিদাগুলোই উনারা পূরণ করতে পারছেন না। তাই পেশা বদল করে কেউ হয়েছেন হকার, কেউ দিন-মজুর, কেউ চা-ওয়ালা, আর কেউ বা খেলনা বিক্রেতা। তাদের এই জীবনযুদ্ধ কেমন? দেখুন এই ভিডিও ক্লিপটাতে। দেখেছেন? খোদ রাজধানীতেই দু'জন প্রধান শিক্ষক/শিক্ষিকার জীবন সংগ্রাম যদি এমন হয় তাহলে দুর-দুরান্তের মফস্বল শহর আর গ্রামের স্কুলের শিক্ষকদের কি অবস্থা? সেটাও একটু দেখেন এখানে। আমাদের সরকারের লোকজন কি কিছুটা লজ্জা পাচ্ছেন? না, এতোটা উচ্চাশা আমি অবশ্য পোষণ করি না। আমি নিশ্চিত, উনাদেরকে জিজ্ঞেস করলে উনারা বলবেন, ''লজ্জা? সেটা আবার কি জিনিস?? খায় নাকি পিন্দে''???

পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে (কবে হবে আল্লাহ মালুম!!) এই শিক্ষকগণ যখন তাদের পুরানো পেশায় ফিরবেন, উনারা হয়তো উনাদের পেশা ফেরত পাবেন, কিন্তু হারানো সন্মান কি ফিরে পাবেন? এমনিতেই বর্তমানে আমরা শিক্ষকদেরকে যথাযথ সন্মান দিতে কার্পন্য বোধ করি। তার উপরে ক'দিন আগের পুরানো কার্যকারন ভুলে গিয়ে সমাজ কি তাদের দিকে আঙ্গুল তুলবে না…….আরে তুমি তো দুইদিন আগে চা বেচছো, রিকসা চালাইছো, দোকানদারি বা দিনমজুরী করছো, তুমি আবার বাচ্চা-কাচ্চাদেরকে কি শিখাইবা! কেউ কি বলবে না….আরে উনি তো ''স্যার'' হওয়ারই যোগ্যতা রাখেন না!! সেই হারানো সন্মান ফিরে পাবার নিশ্চয়তা কি আছে? মাস গেলে উনারা বেতনের টাকা পাবেন ঠিকই, কিন্তু শিক্ষক হিসাবে যেই সন্মান, শিক্ষাদানের যেই উৎসাহ আর উদ্দীপনা, সেটা কি ফিরে আসবে? রাষ্ট্রের দায়িত্ব রাষ্ট্র পালন করবে না, কিন্তু শিক্ষকের দায়িত্ব শিক্ষক পালন করবেন…..এটা আশা করা কতোটা সঠিক!!!

এতো গেল শিক্ষকদের কথা। শিক্ষার্থীদের কি অবস্থা? গ্রাম বা মফস্বলের শিক্ষার্থীদের একটা বড় অংশ নিয়োজিত হয়েছে শিশুশ্রমের মতো কাজে। এদের বেশীরভাগই ঝরে পড়বে বলাই বাহুল্য; শিক্ষাজীবনে ফিরে আসার সম্ভাবনা এদের নাই বললেই চলে। বড় বড় শহরের শিশু-কিশোররা জড়িয়ে পড়ছে গ্যাং কালচারের সাথে। রাস্তার মোড়ে দাড়িয়ে পথ-চলতি মেয়েদের সাথে ফস্টিনস্টি করা আর মোটরবাইক নিয়ে শো-অফ করা এদের নিত্য নৈমিত্তিক কাজ। জড়িয়ে পড়ছে মাদক সেবন, বেচাকেনার সাথে; অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকান্ডের সাথে। আর বাকী অংশের দৈনন্দিন রুটিন হলো টিভি দেখা আর ভিডিও গেইম খেলা। হ্যা.….অল্প কিছু অভিজাত স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা অনলাইন পড়াশোনাতে ব্যস্ত ঠিকই, তবে এটাকে যদি আপনি দেশের সার্বিক চিত্রের প্রতিফলন বলে মনে করেন, তাহলে বলবো এসব কুপমন্ডুকতা ছাড়েন। 'চক্ষু মেলিয়া, ঘর হইতে দুই পা ফেলিয়া বাহির হইয়া' দেখেন। এতে করে আশা করা যায়, কিছু বাস্তব চিত্র চক্ষু-সম্মুখে ধরা পড়বে!!!

ডয়চে ভেলের একটা রিপোর্ট পড়লাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৩১ কোটি টাকার বাজেটে গবেষণায় বরাদ্দ ১১ কোটি টাকা। আশ্চর্য হলাম! টাকা কি তেজপাতা? ১১ কোটি টাকা জলে ফেলে দেয়ার মানে কি? অর্থ সম্পদের কি নিদারুন অপচয়! এই টাকাটা বরং বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাতে একটা মার্কেট বা আন্তর্জাতিক মানের রেস্টুরেন্ট তৈরীতে বিনিয়োগ করা উচিত। তবে হ্যা…...এটা জাতীয় বাজেটের একটা প্রকৃত প্রতিফলন বটে! আমাদের জাতীয় বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দের দৈন্যতা নিয়ে অতীতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পোষ্টে বলেছি। বারে বারে এক জিনিস নিয়ে কথা বলতে উৎসাহ পাই না। বরং অন্য একটা কথা বলি। বলা হচ্ছে, ২২ হাজার কোটি টাকার মেট্রোরেল প্রকল্প ঢাকার যানজট উল্লেখযোগ্যভাবে কমাবে। এখন আবার প্রায় ৫৩ হাজার কোটি টাকা খরচ করে পাতাল রেলের প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। যদিও ঢাকার যানজটের আসল সমস্যার সমাধান না করে এসব প্রকল্প দীর্ঘমেয়াদে কতোটা সুফল বয়ে আনবে, সেই ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। তবে এতে একটা কথা প্রমানীত যে, আমাদের সরকারের হাতে অঢেল টাকা রয়েছে। তাহলে শিক্ষাখাতে বরাদ্দের এই দৈন্যদশা কেন? শিক্ষকদের এই দূর্গতি কেন? এর একটা খন্ডিতাংশ পরিমানও যদি শিক্ষাখাতে ব্যয় হয়, তাহলে দেশের চেহারাই পাল্টে যাবে; বাহ্যিক না হলেও আত্মীকভাবে তো বটেই! আর সেটার সুফল যে কতোটা সুদূরপ্রসারী হবে, সেটা কি সরকার বুঝতে পারছে না? ''জাতির মেরুদন্ড'' আর তার কারিগরদের মেরুদন্ড নিয়ে কাজ করতে সমস্যাটা কোথায়??

সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে সন্মানীত সাধারন এবং একটা বিশেষ দলীয় আনুগত্য প্রদর্শনকারী ব্লগারদের কাছে আমার প্রশ্ন, এই দুই বছরে জাতির মেরুদন্ড কতোটা শক্ত হয়েছে বলে আপনারা মনে করেন? আর তার কারিগর শিক্ষকদের কতোটা অশক্ত??

আমার প্রিয় একজন ব্লগার হাসান কালবৈশাখী। প্রখর যুক্তিবাদী মানুষ। সময়ে সময়ে উনার যুক্তিগুলো এতোই কঠিন হয় যে, আমার মতো কম জানা মানুষের পক্ষে সেগুলো খন্ডন করা দুঃসাধ্য বিষয় হয়ে দাড়ায়। কয়েকদিন আগে উনি একটা পোষ্ট দিয়েছিলেন, ''দেশে শিক্ষিত বেয়াদব ধান্দাবাজ লোকের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে'' শিরোনামে। দেশে এই শ্রেণীর লোকের সংখ্যা বাড়ার পিছনে মূল কারনটার উপরে যদি উনি কিন্চিৎ আলোকপাত করতেন, তাহলে অনেক কিছুই আমাদের কাছে পরিস্কার হয়ে যেতো। জাতির মেরুদন্ড অশক্ত হলে এই জাতীয় বাই প্রোডাক্ট অবশ্যম্ভাবী কিনা, সেটাও জানা যেতো। উনার কাছ থেকে এমন একটা পোষ্ট আমরা দাবী করতেই পারি!!!

১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর চুড়ান্তভাবে পরাজিত হওয়ার প্রাক্কালে পাক হানাদার বাহিনী আর তাদের এ'দেশীয় দোসররা পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী এই দেশের ''মেরুদন্ড'' ভেঙ্গে দেয়ার ব্যবস্থা করে। সেই অপূরনীয় ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা যে কোনও জাতির জন্যই একটা দূরুহ ব্যাপার। সেই ভাঙ্গা মেরুদন্ড গত পঞ্চাশ বছরে কতোটা মেরামত করা গিয়েছে সেটা একটা বড় প্রশ্ন বটে! পাকীরা এটা করেছিল সচেতনভাবে। আমাদের সরকারগুলো অবচেতনভাবে কি ঠিক সেটাই করছে না, বিশেষ করে বর্তমান সরকার!! সেই সময়ে যাদেরকে আমরা হারিয়েছি, তার সমপর্যায়ের বা কাছাকাছি পর্যায়ের কয়জনকে পরবর্তীতে গড়ে তোলা গিয়েছে, সেটা ভেবে দেখার সময় মনে হয় এসেছে।

প্রকৃত শিক্ষার মাধ্যমে জাতীয় বিবেক সৃষ্টি করতে না পারলে তার পরিনতি হয় ভয়াবহ। সেই ভয়াবহতা আমরা ইতোমধ্যেই আচ করতে শুরু করেছি। দূর্বল বা অশক্ত মেরুদন্ড ভবিষ্যতে কেবল পঙ্গুত্বই ডেকে আনতে পারে। আমাদের ভবিষ্যত কিন্তু আমার কাছে ভালো ঠেকছে না একেবারেই।

আপনাদের কি মনে হয়???


ফটোঃ প্রধান শিক্ষক এখন দোকানদার। নিউজ টুয়েন্টিফোর ডট কমের সৌজন্যে।

মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +২৬/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০৪

রানার ব্লগ বলেছেন: বাংলাদেশের বেশীরভাগ অভিভাবক মনে করে স্কুল বন্ধ তো বেতন দিতে হবে কোন দুঃখে !!!

২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:১৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: স্কুল বন্ধ থাকলে অভিভাবকরা বেতন দিবে কোন দুঃখে?

২| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:১১

Isthekar বলেছেন: https://isthekarvoice1908.blogspot.com/

২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:১৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকেন।

৩| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩

জুন বলেছেন: শিক্ষকদের অসহায় অবস্থার কথা জানি ভুয়া। আবার অল্প আয়ের শিক্ষার্থীদের পরিবারও বিপদে, চাকরি হারিয়ে দিশেহারা বাবা মায়ের খাবার জোটানোরই সাধ্য নেই, তাই বেতন দেয়ারও সামর্থ্য নেই। থাইল্যান্ড এ প্রতিদিন চাকরিহারা মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে। এক পাইলট ফুটপাতে ভাত বিক্রি করছে তার মাথার ক্যাপটা ঝোলানো পাশেই।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের উপর তার রহমত বর্ষন করুন।

২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কম-বেশী আমরা সবাই জানি। কিন্তু যাদের জানাটা বেশী জরুরী, তারা জানে না কিংবা জানলেও গুরুত্ব দেয় না। তারা আছে তাদের ধান্ধায়। এই করোনার কারনে ভবিষ্যতে আরো খারাপ অবস্থা হবে। সে'জন্যে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা দরকার। সেটার কোন লক্ষণই দেখছি না।

টাকা থাকলেই কি ঘি খেতে হবে?

৪| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগার আরোগ্যকে বলছি.....চুপি চুপি এসে লাইক দিলে হবে না। আবার আগের মতো সক্রিয় হন। আমরা সবাই আপনাকে মিস করছি। :)

৫| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩

নিয়াজ সুমন বলেছেন: দেশে এখন মা বাবা নাই। এতিম দেশ। যে যেদিকে বলছে সেই দিকে ছুটছে।
আদো সঠিক পথের ঠিকানা কবে পাবে তা অনিশ্চয়তায় ভরপুর :((

২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বাবা নাই, মানছি। মা তো আছে! সেই মা উনার দেশ মায়ের জন্য কতোটুকু ভাবছে সেটাই বিবেচ্য বিষয়। সামনের দিনগুলোর দিকে তাকিয়ে করার বহু কিছুই আছে। শক্ত প্রস্তুতি নেয়ার এখনই সময়। তবে কিছু করার, প্রস্তুতি নেয়ার মানসিকতাটা খুবই জরুরী। ভবিষ্যতের ভয়াবহতা বুঝতে না পারাটাও একটা ভয়াবহ ব্যাপার।

৬| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:১৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমরা এই দেশে ভাল ছিলাম কবে সেটাই তো মনে করতে পারছিনা।
আর এই দেশটাকে স্বাধীনই বা ভাবি কি করে যেখানে মন খুলে দু কলম লিখতে গেলে ভাবতে হয়।
করনা কালে সাধারন মানুষের জীবন আরও বিপর্যস্ত হয়েছে।
সামনে আমাদের জন্য এক অনিশ্চিত ভবিষ্যত অপেক্ষা করছে হয়তো।
তবে এত সব কিছুর মাঝে একটা খুশির খবর আপনি হয়তো জানেন,সুইচ ব্যাংকে টাকা রাখায় বাঙালী জাতী তিন নাম্বারে আছে ;)

২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৪৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সমস্যাটা এখানেই। সুইস ব্যাঙ্কে সব টাকা চলে যাচ্ছে। আর কানাডার বেগমপাড়ায়। সবই জনগনের টাকা।

একটা কথা ঠিক বলেছেন, সাধারন জনগন কবে ভালো ছিল, সেটাই একটা বিশাল গবেষণার বিষয়। একটা দেশের ক্ষমতাবানরা যখন দেশের সর্বনাশ করে, তখন জনগনের মুখ বন্ধ রাখার প্রক্রিয়াটা তাদের ঠিকমতো করতে হয়, নয়তো মানুষ আজকাল এতো বোকা না যে, কিছুই বুঝবে না। ফলে প্রতিবাদের কন্ঠরোধ করাটা জরুরী।

আল্লাহ আমাদের নেতাদের মৃত্যুভয় অনুভব করার শক্তি দিন। ক্ষমতা আর টাকা যে মারা যাওয়ার পর কোন কাজে আসবে না, সেটা বোঝার তৌফিক দান করুন। আমীন।

৭| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৫৭

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: শিক্ষার ব্যাপারে যেকোনো সরকারই বরাবরই উদাসীনতা দেখিয়ে এসেছে। করোনাকাল নয় শুধু, করোনাকাল ছাড়াও স্বাভাবিক সময়ে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জীনবযাত্রার মান নিম্নই থাকে। তদের মূল আয় আসে টিউশনি থেকে।তাও বহু অভিভাবক দিনের পর দিন বেতন আটকে রাখে। নীতি নির্ধারকদের নাগরিকের জীবনযাত্রা সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই। তার কেউ ফিল্ড স্টাডি করে নীতি নির্ধারণ করে বলে মনে হয় না।

২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৫৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অতীতের সরকারগুলো যা করেছে, করেছে। সেটাকে তো আর অতীতে গিয়ে ঠিক করা যাবে না। কিন্তু এই সরকার যেহেতু দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় আছে, তাই এখন এনাদেরই দায়িত্ব সমস্যার সমাধান করা। অতীতের সরকার অবহেলা করেছে বলে আমরাও করবো.....এই মানসিকতা হবে আত্মঘাতী!!

পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে প্রাইমারী শিক্ষকদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেয়া হয় তাদের কাজের গুরুত্ব বিবেচনা করে। এই বিষয় সরকারকে বুঝতে হবে, যেহেতু আমাদের দেশটাও এখন সিঙ্গাপুর, ফ্রান্স, আমেরিকা, বৃটেনের সমপর্যায়ে উপনীত হয়েছে।

ফিল্ড স্টাডি করে নীতি নির্ধারণ সেটা যখনই করবে, যখন সমস্যার গভীরতা বোঝার মতো মন-মানসিকতা থাকবে। এনারা নিজেদের স্ট্যাটাস স্টাডি করেই কূল পায়না, বাকী কাজ করবে কখন? X(

৮| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:০৪

নীল আকাশ বলেছেন: আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা আবার কবে আগের জায়গায় ফিরে যাবে জানি না। আদৌ ফিরতে পারবে কিনা জানি না।
তবে দেশে শিক্ষা ব্যবস্থা মোটামোটি শেষ হয়ে যাচ্ছে।
আজব এক দেশ!
.
নাইট ক্লাবগুলি চালু থাকতে পারে,
ডিজে পার্টি হতে পারে,
সীসা লাউঞ্জ খোলা থাকতে পারে,
.
মাগার........................
.
স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদালয় খোলা রাখা যাবে না।
.
করোনা মনে হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির আশেপাশেই শুধু ঘুরাঘুরি করে!
#বেয়াদপ_করোনা

২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে মোটামুটি পরিকল্পিতভাবেই শেষ করে দেয়া হচ্ছে। ক্ষমতাবানদের দরকার একটা ধামা ধরা প্রজন্ম। সেই লক্ষেই এগুচ্ছেন উনারা। কোয়ালিটি শিক্ষা থাকলে প্রতিবাদটাও কোয়ালিটি হবে। সেটা উনারা ঠিকই বুঝতে পারছেন।

নাইট ক্লাবগুলি চালু থাকতে পারে, ডিজে পার্টি হতে পারে, সীসা লাউঞ্জ খোলা থাকতে পারে.....সেটাই। কোনটা বাকী আছে? সবই হচ্ছে......সবই খোলা। শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাদে। দুঃখটা এখানেই!!!

আজব এক দেশ! ততোধিক আজব এই দেশের সরকারের চিন্তা-ভাবনা।

৯| ২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:০১

মিরোরডডল বলেছেন:




লিংকগুলো দেখলাম ভুম । খুবই করুণ, হৃদয়বিদারক !!!
এটা কখনই কাম্য না । উই উইশ সরকার তাদের দিকটা ভেবে দেখবে ।

একটা প্রশ্ন ভুম, গ্রিনলিফের শিক্ষিকা ডলি, কিন্তু গলার স্বরটা পুরুষের এটা কিভাবে কি B:-)
নাকি শুধু আমিই কানে ভুল শুনলাম :(


২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: গ্রিনলিফের শিক্ষিকা ডলি, কিন্তু গলার স্বরটা পুরুষের ঠিক পুরুষের না, তবে উনার স্বরটা মোটা। এটা অনেকেরই হতে পারে, স্বাভাবিক। সবার তো আর আমাদের রাজকন্যার মতো কিন্নরকন্ঠী সুরেলা গলা হবে না, তাই না!!! :P

লিংকগুলো দেখলাম ভুম । খুবই করুণ, হৃদয়বিদারক !!! আল্লাহ আমাদের নেতাদের আর আমলাদের সুমতি দান করুন, যতো দ্রুত সম্ভব!!

১০| ২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:০৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দরকার হলো টেকসই উন্নয়ন। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন বখে না যায়। তারা যেন আদর্শ নাগরিক হতে পারেন সে বিষয়ে জোর দেয়া দরকার। অবকাঠামো গত উন্নয়ন যেন টেকসই হয় গুণে এবং মানে সেদিকে ও খেয়াল রাখতে হবে। সর্বপরি দরকার সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব।

২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবই বলেছেন সেলিম ভাই। এটাই তো আমরা সবাই চাই। কিন্তু সমস্যা হলো, এই পোড়া কপাল জাতির ভাগ্যে এটাই নাই। এগুলো হলে আমরা সত্যি সত্যিই আজ ইওরোপ বা সিঙ্গাপুরের মতো হতে পারতাম।

ভেবে ভেবে কূল পাই না। লোভ আসলে মানুষকে কতোদূর নিতে পারে......কতোদূর!!! :(

১১| ২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৫৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: শিক্ষা শিক্ষক শিক্ষা ব্যবস্থা , এ সব কিছুর যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেলো আমাদের দেশের। জানি না এর সমাধান কি।

২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অপূরণীয় ক্ষতিই হয়েছে, তারপরেও তো এর থেকে বের হওয়ার কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। এভাবে চললে ক্ষতির পরিমান যে কোথায় গিয়ে দাড়াবে, সেটা ভাবতেও ভয় হয়। সারা বিশ্ব যাচ্ছে একটা ক্রান্তিকালের মধ্যে দিয়ে। আমাদের সরকারের কার্যকলাপে তার কোন আলামত কি দেখা যায়? :(

১২| ২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:৫৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: যে কোন কিছুর সঠিক পরিচর্যার জন্য ভাল মানষিকতার সাথে নীতি-নৈতিকতাবোধ জরুরী। আর নৈতিকতাবোধ তাদের থেকেই আশা করা যায় যাদের নিজেদের অবস্থানটাও নৈতিকভাবে সমর্থিত ।

আমরা এখন যেখানে বসবাস করছি সেখানে না আছে ভাল মানষিকতা বোধের মানুষ আর না আছে আমাদের নৈতিক কোন অবস্থান । বর্তমানে আমাদের দেশের আনাচে কানাচে এত এত :(( মণি-মুক্তা ছড়িয়ে আছে এবং তারা এত এত জ্ঞেনী যে তারা জীবিত থাকা অবস্থায় বা তাদের শাসনকালে নতুন করে নতুনভাবে কাউকে শিক্ষিত হবার প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন না এবং শিক্ষিত মানুষ তাদের জন্য ক্ষতিকরও বটে। কারন,শিক্ষিত মানুষের মেরুদন্ড শক্ত হয় ।আর শক্ত মেরুদন্ডী প্রাণী তথা মানুষ সকল দেশে,সকল সময়,সকল স্থানে অমেরুদন্ডী তথা জনসমর্থনহীন এবং নৈতিক অবস্থানহীন শাসকের জন্য ক্ষতিকরও বটে।

আর তাইতো, উল্টো রথের পিঠে চলছে দেশ,আমার সোনার বাংলাদেশ।

৩০ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শিক্ষিত মানুষের মেরুদন্ড শক্ত হয় ।আর শক্ত মেরুদন্ডী প্রাণী তথা মানুষ সকল দেশে,সকল সময়,সকল স্থানে অমেরুদন্ডী তথা জনসমর্থনহীন এবং নৈতিক অবস্থানহীন শাসকের জন্য ক্ষতিকরও বটে। এটাই হলো আসল কথা। তবে শুধু শিক্ষিত না, টার্মটা হবে প্রকৃত শিক্ষিত!! শুধু শিক্ষিত বললে আমাদের আমলারাও লিস্টে চলে আসে। তবে, আমার দৃষ্টিতে তারা প্রকৃত শিক্ষিত না।

আমাদের বাংলাদেশ নামেই সোনার বাংলা। এটা কামেও সোনার বাংলা হতে পারতো। সেই যোগ্যতাও ছিল কিন্তু কতিপয় দুস্কৃতিকারীর জন্য হতে পারছে না।

১৩| ২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১৩

শায়মা বলেছেন: কি আশ্চর্য্য! এই অবস্থা আরও কত দিন চলবে জানা নেই কিন্তু শিক্ষার কি হাল হবে সেই অজানা ভয়েই অন্তরাত্মা কেঁপে ওঠে।

শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড আর সে শিক্ষার কান্ডারীদেরই এই দূর্দশা। এর প্রতিকার কি ?

৩০ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:১৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই অবস্থা আরো বহুদিন চলবে। ইন্ডিয়ান ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের পর এখন এসেছে ডেল্টা প্লাস যেটা আরো চার গুন বেশী ভয়ানক। এরপরে কি আসে কে জানে!! ওদিকে অবস্থা স্বাভাবিক হওয়ার আশায় সরকার বসে আছে। বেকুব আর কাকে বলে!!! X(

শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড আর সে শিক্ষার কান্ডারীদেরই এই দূর্দশা। এর প্রতিকার কি? প্রতিকার তো পোষ্টে বললাম। ৫৩ হাজার কোটি টাকা দিয়ে পাতাল রেল করা কি এখন জরুরী নাকি শিক্ষা ব্যবস্থার বেহাল অবস্থা ঠিক করা জরুরী? কতোগুলো ছাগল প্রশাসনে বসে আছে, যারা প্রায়োরিটি শব্দটার মানেই বোঝে না।

১৪| ২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১৮

ইসিয়াক বলেছেন: আগে পোস্ট পড়বো তারপর মন্তব্য করবো। মনে হয় এখানে আমার কিছু কথা বলার আছে। কি বলবো? আজ ভীষণ মন খারাপ। নতুন করে লক ডাউনের খবরে আজ আমার আরও একটা টিউশনি বন্ধ হয়ে গেল,মারাত্মক আর্থিক সংকটে পরিবারটি গ্রামে ফিরে যাচ্ছে । পরে আসছি......

৩০ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:২৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মনে হয় এখানে আমার কিছু কথা বলার আছে। মন আমারও খারাপ। আপনের কথা শোনার জন্য কান পেতে রাখছি। দেশের এই ভয়াবহ অবস্থা আর অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মধ্যে পাতাল রেলের জন্য ৫৩ হাজার কোটি টাকা খরচ!!! সরকারের মাথা খারাপ হয়া গেছে গা!!! :(

১৫| ২৯ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০০

আরোগ্য বলেছেন:
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগার আরোগ্যকে বলছি.....চুপি চুপি এসে লাইক দিলে হবে না। আবার আগের মতো সক্রিয় হন। আমরা সবাই আপনাকে মিস করছি

আত্মগোপনে আছি :P but I will be back in my town again very soon B-) إن شاء الله .





আপাতত লার্নিং অ্যান্ড টিচিং এ সময় দিচ্ছি, ব্লগে তেমন সময় দিতে পারছি না তাই ভালো লাগা পোস্ট গুলিতে জানান দিয়ে যাই। ;)। সময় বের করে শীঘ্রই আসবো। দোয়া করবেন সবাই ।

৩০ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৩২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওয়াও.......ওয়ান অফ দ্য বেস্ট সারপ্রাইজ!!! :)

আপাতত লার্নিং অ্যান্ড টিচিং এ সময় দিচ্ছি খুব ভালো। ক্যারিয়ার ঠিক করার সময় এটা, এটাতেই মন দেয়া উচিত। ব্লগিংয়ের জন্য সময় তো পড়েই আছে সামনে.....একেবারে হাওয়া না হয়ে গেলেই হলো!!

শুভ কামনা আর অনেক অনেক দোয়া রইলো।

১৬| ২৯ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৫

আমি সাজিদ বলেছেন: শিক্ষকদের নিয়ে কেউ ভাবে নাই। ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে কেউ ভাবে নাই৷ শিক্ষামন্ত্রী বলেন ছাত্রছাত্রীরা বাসায় নিজেরা পড়াশুনা করে ফেলো, কি সস্তা কথা।

একটা দুইটা সেতু কম করে, একজন দুইজন খেলাপীকে টাকা না দিয়ে স্কুলগুলোর শিক্ষক ও ছাত্রদের নিয়ে ভাবলে দেশের লাভ হতো।

৩০ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৪৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাদের দেশে এতো কাঠাল গাছ থাকতে শিক্ষামন্ত্রীর পুষ্টির অভাব হয় কিভাবে, সেটাই বুঝি না।

একটা দুইটা সেতু কম করে, একজন দুইজন খেলাপীকে টাকা না দিয়ে স্কুলগুলোর শিক্ষক ও ছাত্রদের নিয়ে ভাবলে দেশের লাভ হতো। ঠিক কথা, তবে তাতে কি তাদের নিজেদের লাভ হতো?

১৭| ২৯ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:


শিশুরা দেশের ভবিষ্যৎ
তারা বেঁচে থাকলেই শিক্ষার
প্রয়োজন !! =p~
তাদেরকে বাচাবার মহান
দ্বায়িত্ব নিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
কেউ এটাকে ভিন্ন চোখে দেখবেন না!!

১২ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শিশুরা দেশের ভবিষ্যৎ, তারা বেঁচে থাকলেই শিক্ষার প্রয়োজন !! অতি সত্যি কথা কইছেন। তবে, সঠিকভাবে বাচার তেমন কোন সম্ভাবনা দেখি না। :P

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

১৮| ২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:৪০

স্বপ্নাশিস বলেছেন: করোনার থেকে ও ভয়াবহ রোগে ধরেছে দেশকে‌। যা ভ্যাকসিন কিংবা ঔষধ-পত্রে সারানো সম্ভব নয়।

১২ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অতি সত্যি কথা বলেছেন। :)

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

১৯| ২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো বিষয় নিয়ে লিখেছেন। করোনাতে সবচেয়ে কম গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের। এটার দীর্ঘ মেয়াদি পরিণতি সরকার বুঝতে পারছে না। দেশের ৯৫% খোলা রেখে ৫% বন্ধ করে কি লাভ হচ্ছে এটা আমার মাথায় আসে না।

১২ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:০৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমরা আসলে ভাবি, সরকারের লোকজনের মাথায় বুদ্ধি কম, তাই এসব অনাসৃষ্টি করছে। তবে, আমার ধারনা অন্য রকম। সরকার এসব করছে অন পারপাস!! নির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণ করা আসল কথা। যারা কোটি কোটি টাকা মুহুর্তে গায়েব করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে, তাদেরকে বোকা ভাবার কোন কারন নাই।

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

২০| ২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: বিষয়টা নিয়ে আমি ভীষন মর্মবেদনায় আছি
আমার আশে পাশেই এমন কিছু শিক্ষক ও ছাত্র আছে
এইসব শিক্ষকদের অসহায়ত্বে কথা আর কি বলব- আপনি অনেক কিছুই বলেছেন
ধন্যবাদ আপনাকে

১২ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:১৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যে কোনও বিবেকবান মানুষই মর্মবেদনায় ভুগবে। যাদের নীতিবোধ আছে, তাদের সবার জন্যই এটা সত্যি। তবে, যারা নিজের ছাড়া আর কিছুই বোঝে না, তাদের কথা আলাদা। এদের নিজেদের স্বার্থে দেশকে জলান্জলী দিতেও বাধে না। এসব দরিদ্র শিক্ষকদের কথা ভাবার সময় তাদের কোথায়? এই যে, চারিদিকে এতো মৃত্যু.......তবুও এদের চরিত্রের পরিবর্তন হয় নাই বিন্দুমাত্র! হওয়ার কোন সম্ভাবনাও নাই।

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

২১| ৩০ শে জুন, ২০২১ রাত ১:৩৬

জটিল ভাই বলেছেন:
শিক্ষক আমি শ্রেষ্ঠ সবার,
পেটে ভাতের কি দরকার? :(

গুরুত্বপূর্ণ টপিকে লিখার জন্য জটিলবাদ।

১২ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৩০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের জটিলবাদ সাদরে গৃহীত হইলো।

আপনেও কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়া লেখেন। সারাদিন উলুবনে মুক্তা ছড়ায়া লাভ কি? হুদাই সময় নষ্ট। আপনে যা কইতে চান, তা বুঝনের মতো মগজ আপনের টার্গেট অডিয়েন্সের নাই। ;)

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

২২| ৩০ শে জুন, ২০২১ ভোর ৪:৩৮

রোকসানা লেইস বলেছেন: শিক্ষকতা মহান পেশা কিন্তু অবহেলায় জর্জরিত।
আপনি একটা প্রশ্ন করেছেন সরকারের লোকজন লজ্জা পায় কিনা। লজ্জা পেলে তো কিছু হলেও শিক্ষকের মাইনে দিত। সরকারি স্কুলগুলো ছাড়া কোথাও বেতন দেওয়া হয়না। আর শিক্ষকরা এক সময় বেতন চাইছিল সেটা নিয়েও অনেক ট্রল হয়েছে।
করোনা ভিতরের অনেক গোমড় বের করে দিচেছ।
কেউ পাশ করছে অনলাইনে পড়ে কেউ কোন সুযোগ পাচ্ছে না পড়ালেখার। আর কেউ ভেরেন্ঢা ভাজছে।
যদি জাতী একটা শিক্ষা পেত এই মহামারী থেকে।
দূর্নীতির দেশে বেহাল অবস্থা।

১২ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাদের দেশে প্রাইমারী শিক্ষকগন সব সময়েই অবহেলিত। অবস্থা অনেকটা 'দিন আনি, দিন খাই' এর মতো। এই মহামারীর সময়টা এনাদেরকে একেবারে নাঙ্গা করে দিয়েছে। যাদের হাত ধরে একটা শিশুর শিক্ষার শুরু হয়, তাদের এই অবস্থা মেনে নেয়া যায় না। অবশ্য এটা আমাদের দেশে স্বাভাবিক। বাস্তবতা হলো, আমাদের সাংসদরা সবাই মোটামুটি অশিক্ষিত শ্রেণীর, শিক্ষা আর শিক্ষকের মর্যাদার চাইতে এদের কাছে টাকা আর ক্ষমতা গুরুত্ব পাওয়াটাই বাস্তবসম্মত! এদের কাছ থেকে জাতি কি আশা করতে পারে?

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

২৩| ৩০ শে জুন, ২০২১ সকাল ৮:৩৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: দেশ আগেই উন্নয়নের মহাসড়কে ছিল। এখনও আছে। সবার জন্য টিকার ব্যবস্থা করা হয়েছে যা খুব কম দেশই করতে পেরেছে। =p~ এমন একটা উন্নত দেশের বিরুদ্ধে কারা আজেবাজে কথা বলে জানেন তো =p~ =p~ আপনার প্রিয় ব্লগার কালবৈশাখীদের দল আর কতবার আপনারে সতর্ক করবে? =p~

১২ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে খালি সরকারের নামে আজেবাজে কথা কন। আপনের লগে কোন কথা নাই!! দেশ সিঙ্গাপুর হইছে বইলা আপনে যে হিংসা করেন, সেইটা বুঝতে আমার বাকী নাই। :P

একলা তো পারুম না, আমার প্রিয় ব্লগাররে নিয়াই আপনেরে দৌড়ানী দিমু। খাড়ান!!! :-B

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

২৪| ৩০ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:২০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী আর কমু :( দুঃখে পরানডা জ্বইলা যায়। বাসায় টিচার দিয়া পড়াশুনা চালাচ্ছি আমরা । দুঃসহ অবস্থা। মন এত খারাপ হয়। অথচ সবই চলছে। অফিস করছি আসছি যাচ্ছি, হইলে করোনা আমাদের দ্বারাই হয়ে যেতে পারে। বুঝি না কেন এমন সিদ্ধান্ত অটল রয়ে যাচ্ছে প্রায় দুই বছর যাবত। শহরে তাও আমরা সচেতন। গ্রামের পোলাপান শেষ। একেবারে শেষ ।

১২ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের তো তাও জ্বলনের লাইগা পরান আছে, ওনাগো তাও নাই!!! :(

আমাগো দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এক্কেবারে শেষ। দেশের মোট জনসংখ্যার কয়জন আর শহরে থাকে? এর মধ্য থেইকা যাও দুই একজন মেধাবী বাইর হইবো, তাগোও একটা বিরাট অংশ দেশের বাইরে যাইবো গা। বাকী যা থাকবো, এরা বিসিএস দিয়া সেই দুর্ণীতিই করবো। এর বাইরে যেই দুই চাইরজন সৎ থাকবো, হ্যাগো আপনে অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়াও খুইজা পাইবেন কিনা, সন্দেহ আছে।

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

২৫| ৩০ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৩৯

নতুন বলেছেন: এই দুইটা বছরের শিক্ষার ক্ষতি কিভাবে পুরন করবে?

সরকার কি স্কুল কলেজ বন্ধ রেখে আন্দলনের ঝামেলা কমাতে চাইছে?

যদিও করোনা খুবই ব্যপক আকারে ছড়িয়েছে দেশে কিন্তু অনলাইন শিক্ষার উপরে জোর দেওয়া উচিত ছিলো। তবে সবাই অন্তত পড়াশুনার সাথে থাকতো এবং শিক্ষকদেরও এমন কস্ট করতে হতো না।

১২ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই দুই বছরের শিক্ষাতে যে ক্ষতি হয়েছে, সেটা অপূরণীয়। তবে, চাইলে এটাকে খুব ভালো ভালো কিছু পদক্ষেপ নিয়ে সামাল দেয়া যায় যাতে করে ভবিষ্যতটা নিয়ন্ত্রণে থাকে। সমস্যা হলো, যাদের এই কাজ করার কথা, তারা সমস্যাটা নিয়ে মাথাই ঘামাচ্ছে না। তারা মাথা ঘামাচ্ছে, কিভাবে কানাডার বেগমপাড়ায় একটা বাড়ি কেনা যায়। কাজেই আমাদের আশাবাদী হওয়ার কোন কারন নাই।

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

২৬| ৩০ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: স্কুল একটি প্রতিষ্ঠান এর নিজেস্ব আয় ব্যায়ের কোন খাত নাই, শিক্ষার্থির বেতনই হলো এদের আয় ব্যায়ের মুল খাত। এখন স্কুল বন্ধ বলে শিক্ষার্থি বেতন দেবে না এটা ভাই কোন ধরনের কথা। শিক্ষকদের বেতন তা হলে স্কুল কর্তিপক্ষ কোথা থেকে পরিষধ করবে। স্কুল বন্ধ জাতীয় সংকটের কারনে, স্কুল কর্তিপক্ষ তো নিজেদের প্রয়জনে স্কুল বন্ধ রাখে নাই এবং শিক্ষার্থি তো স্কুল থেকে ট্র্যান্সফার হয়ে যায় নাই। বেতোন দিতে তবে কি সমস্যা।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে আসলে মনে হয় খুব সহজ-সরল টাইপের মানুষ। দুনিয়ার প্যাচ-ঘোচ ততটা বোঝেন না। অবশ্য ব্লগে আপনের ইন্টারএকশান দেইখা তাই মনে হয় আমার। ;)

যে'সকল স্কুল, শিক্ষক, শিক্ষার্থী আর অভিভাবকদের কথা বলা হচ্ছে, লকডাউনে তাদের কি অবস্থা আপনার বোধহয় জানা নাই। তারা তাদের জীবন-ধারনের ন্যুনতম চাহিদা মেটাতে যেখানে হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে কে এমন স্কুলে বেতন দিবে, যাদের কোন শিক্ষা-কার্যক্রমই চালু নাই!!

আপনার কথা শুনে মনে হলো সেই রানীর কথা। যে তার দরিদ্র প্রজা সম্পর্কে বলেছিল, ভাত পায় না, তাতে কি? পোলাও খেলেই তো পারে!!! =p~

স্কুল বন্ধ জাতীয় সংকটের কারনে, স্কুল কর্তিপক্ষ তো নিজেদের প্রয়জনে স্কুল বন্ধ রাখে নাই এবং শিক্ষার্থি তো স্কুল থেকে ট্র্যান্সফার হয়ে যায় নাই। বেতোন দিতে তবে কি সমস্যা। এটা জাতীয় সংকট। তাহলে এখানে সরকারের ভূমিকা কি? সিনেমা দেখা??

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

২৭| ০১ লা জুলাই, ২০২১ রাত ১২:০৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: শিক্ষা ব্যবস্থা বন্ধ থাকার কারণে শিক্ষকরা সত্যিই খুব অসহায় হয়ে পড়েছে।
সাংবাদিকের প্রতিবেদনের কারণে ২/১ জন সম্পর্কে জানতে পারছি কিন্তু অজানার সংখ্যা কম না।
আমি যখন রিক্সায় চড়ি তখন প্রায়ই খেয়াল করে দেখি চালককে রিক্সাওয়ালা মনে হয় না, তার ড্রেস বা কথা শুনে। আমি জিজ্ঞেস করি এবং তারা জানায় আগে ভালো চাকরি করতো।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাদের কাছে আসলে সমুদ্রের কয়েক ফোটা জলের খবরই আসে, বিশাল জলরাশি পেছনে রয়ে যায়।

প্রতিটা দরিদ্র মানুষেরই জীবন এখন যায় যায় অবস্থায় আছে। যতোটা না করোনার কারনে, তার চাইতে বেশী দারিদ্রতার কারনে। অথচ দেখেন, সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা কোথায় খরচ করছে!!! মানুষের জীবন আগে, নাকি এসব প্রজেক্ট আগে? ভাবে মনে হয়, এসব যারা নিজেেদের চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত টিকে থাকবে, তাদের জন্য। সরকারের এদেরকে বাচাতে কোন ভূমিকা রাখার প্রয়োজন নাই।

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

২৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৩৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: শিক্ষাখাতে বাজেট না বাড়িয়ে মেগা প্রজেক্টে বাজেট বাড়ানোর কারণটা দিনের আলোর মতই স্পষ্ট। বিদেশী মনিবদের কাজ পাইয়ে দিয়ে খুশী রাখা যায়, আবার নিজেদের দুর্নীতি করার সুযোগতো থাকছেই। লুটেপুটে পেট না ভরলে ফি বছর সংশোধন করে বাজেট বাড়ানোর আর নতুন করে লুটপাটের সুযোগতো থাকছেই।এসব করে আর শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা নিয়ে ভাবার অবকাশ এদেশের নীতি নির্ধারকদের নেই।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:২৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার প্রতিটা কথার সাথে একমত। আসলে আমাদের দেশে সব কিছুর মধ্যেই বানিজ্য। অথচ সরকারের মূল দায়িত্ব হলো, জনগনের সেবা করা। মেগা প্রজেক্টগুলোর কারনে যেভাবে নেতা-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স স্ফীত হয়, জানলে মনে হয় কোন দুনিয়ায় বাস করছি!! একজন মানুষের লোভ কতোটা সীমাহীন হতে পারে তা আমাদের কল্পনা বাইরে।

শিক্ষকদেরকে নিয়ে ভাবলে তো নিজেদের পকেট ভারী হবে না, তাই ভাবে না। এরা মরলেই কি, আর বাচলেই কি?

এইসব মানুষ নামের পশুদেরকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুন।

অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

২৯| ১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:১১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুবই দুর্ভাগ্যজনক ও দুঃখজনক ব্যাপার। পরীক্ষা সিস্টেম নিয়ে ভারত বাংলাদেশ একি লাইনে অবস্থান করছে। সেক্ষেত্রে বেসরকারি বিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের আর্থিকভাবে সহযোগিতা করাই যেত।ভারতেও শুরুতে এমন একটা অবস্থা তৈরি হয়। স্কুলগুলো সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলো না নিজেদের ভবিষ্যৎ কি হবে।নামী স্কুলগুলো অনলাইনে পড়া চালু করে পূর্বের হারে বেতন ঘোষণা করে। তুলনায় অখ্যত স্কুলগুলো তখনও কোন দিশা খুঁজে পায়নি। আমার পূত্র এমনি একটি অনামী স্কুলে পড়ে।করোনার প্রথম চার পাচ মাস যাদের পরিস্থিতি বুঝতে চলে যায়। যাইহোক নামী স্কুলের ফি কাঠামোর বিরুদ্ধে একটা জনস্বার্থের মামলায় সুপ্রিয় কোর্ট ঘরে বসে পড়াশোনা করায় পূর্বের ফি কাঠামোর অর্ধেক ঘোষণা করে। উল্লেখ্য এরপর আমার ছেলের স্কুল অর্ধেক হারে বেতন নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে। আশেপাশের সব বেসরকারি স্কুলগুলোও অল্পদিনের মধ্যেই খুলতে থাকে।এটা যেমন আশার তেমনি দুঃখজনক ব্যাপার হলো সরকারী বিদ্যালয়ের পড়াশোনা আজোও সেই তিমিরেই আছে।ব্যক্তিগত ভাবে দুএকজন শিক্ষক মহাশয় অনলাইনে ক্লাস নিচ্ছেন কিন্তু তা যৎসামান্য। বেশিরভাগ সরকারী বিদ্যালয়ের অভিভাবকদের সন্তানদের জন্য কোনো স্মার্ট ফোন না থাকায় এই অচলাবস্থা। সেখানে বেসরকারি বিদ্যালয়ের অভিভাবকরা তুলনায় সচ্ছল হওয়ায় সন্তানদের অনলাইনে পড়ালেখা করার ব্যবস্থা করতে সক্ষম হয়েছেন।আর এখানেই বেসরকারি ও সরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থার বৈষম্য ধরা পড়েছে।এদেশে সরকার অবশ্য এখনও আনুসাঙ্গিক কাজকারবার করে সরকারী বিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের বেতন চালু রেখেছেন।যেমন চালু আছে বেসরকারি বিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদেরও। কাজেই বলার যে শিক্ষকদের পেশা ছেড়ে জীবনের তাগিদে চায়ের দোকান কিম্বা খেলনির দোকান চানালোর ভূমিকা নিঃসন্দেহে অশনিসংকেত। কিন্তু অনলাইনে শিক্ষার ব্যবস্থা চালু রাখলে বোধহয় এতটা অবর্ননীয় অবস্থায় পড়তে হতো না। পাশাপাশি সরকারের দায় কোনো অবস্থাতেই অস্বীকার করা যায় না। রেশনে দুটাকা বা সস্তায় চাল ডাল আলু দিয়ে অতিমারির সময়কে স্পেশাল ভাবে দেশবাসীর প্রতি নিজ কর্তব্য পালন করতেই পারতো। উল্লেখ্য ভারতে এই করোনা কালীন বিশেষ রেশন ব্যবস্থা আজো চালু আছে।কোনো কাজ না থাকলেও অন্তত রেশনের সুবিধা মানুষ পাচ্ছেন।
যাইহোক ভুক্তোভোগীরা যতদ্রুত নিজ পেশায় ফিরুন।চালু থাকুক বাড়ি বসেই শিক্ষা ব্যবস্থা। সঙ্গে সরকারো সদয় হোন বিষয়টির মানবিক গুরুত্ব উপলব্ধি করে।


ভালো থাকবেন সবসময়।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:২৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পাশাপাশি দেশ হিসাবে অনেক কিছুতেই দুই দেশের মিল আছে। বিশেষ করে রাজনৈতিক নেতা আর প্রশাসনের লোকদের মধ্যে। তবে ভারতে এখনও রেশনিং পদ্ধতিটা চালু আছে, যেটা খুবই ভালো একটা দিক। বিশেষ করে দরিদ্র মানুষদের জন্য। আমাদের দেশ থেকে এই সিস্টেমটা তুলে দেয়া একেবারেই বাজে একটা সিদ্ধান্ত ছিল।

আমাদের দেশে বৈষম্য এখন মহামারীর পর্যায়ে আছে। সেটা শিক্ষা, আয়সহ সবক্ষেত্রেই। সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় হলো, সরকারের এটা থেকে বের হয়ে আসার কোন ইচ্ছাই নাই। যতোই দিন যাচ্ছে, এই বৈষম্য ততোই বাড়ছে।

দেশের সাধারন মানুষের ভবিষ্যত নিয়ে সবাই শঙ্কিত। তবে এর মধ্যে শিশুদের শিক্ষার ভার যাদের উপর ন্যস্ত, তাদের দেখভার করার অবহেলা একেবারেই মেনে নেয়া যায় না, কারন এর সাথে দেশের ভবিষ্যত প্রজন্ম জড়িত। জানি না, দেশ এর থেকে কবে বের হয়ে আসতে পারবে। :(

এখন একমাত্র আল্লাহই ভরসা।

৩০| ১২ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৪৭

আমি সাজিদ বলেছেন: নন এমপিও শিক্ষকের বেতন নাই, এইসব কথা এখন সরকারের কানে যায় কি? জানি না। নাকি বিষয়টা এমন যে, আমাদের শিক্ষকেরা বাজারে দোকানদারি করবে, আমাদের সন্তানেরা মিল কারখানার শ্রমিক হবে, তাতেই পেঙ্গুইন কোটের গোষ্ঠী ও তাদের যে বুরোক্রেসি ক্ষমতায় রেখেছে তারা উল্লাস করবে?
আজকের আলো পত্রিকা দেখুন -

এক ডলারের নিচের বেতনে চাকরি করে কতো শিশু ও নারী যে দেশের প্রবৃদ্ধি বাড়ালো, সে খবর কে রাখে?


১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৪৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই সরকারের আমলে জাতীয় আয় যেমন বেড়েছে, সেই সাথে পাল্লা দিয়ে সামাজিক বৈষম্যও সমানুপাতিক হারে বেড়েছে। দুঃখের বিষয় হলো, এই বৈষম্য কমিয়ে আনার ব্যাপারে সরকারের তরফ থেকে কোন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে না। সরকার ব্যস্ত বিভিন্ন বিশাল বিশাল প্রোজেক্ট বাস্তবায়ন নিয়ে। কারনটা সবার কাছেই পরিস্কার।

আর শিক্ষকদের প্রতি বিমাতাসুলভ আচরণ এই সরকারের জন্য কোন নতুন বিষয় না। লুটপাটে ব্যস্ত থাকলে শিক্ষার মতো আপাতঃদৃষ্টির একটা অনুৎপাদনশীল খাত নিয়ে মাথা ঘামায় কোন লুটেরা?

৩১| ১২ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৬

জুন বলেছেন: অসুস্থ থাকায় উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।
কি হয়েছে আবার ?? জানিয়েন । আমি ভেবেছি বেড়াতে গিয়েছেন কোথাও হয়তো ।

১২ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আর কয়েন না আপা, এক্কেরে হালুয়া টাইট হয়া গেছিল। এখনও পুরাপুরি ভালো হই নাই, তাও বেশ ভালো। দেহি, একটা পুষ্ট দেওন যায় নি এই বিষয়ে। জনগনের জানার অধিকার আছে........কি কন!! ;)

৩২| ১২ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪২

জুন বলেছেন: জনগনের জানার অধিকার আছে........কি কন!! ;) ঠিকিতো #:-S
তা ইউরো জ্বর নাকি !! ২০০ বছর বৃটিশদের গোলামী করছি তাই এখনো রক্তের টানে ইংল্যন্ড সাপুর্ট করি :`>
কালকের রেজাল্টে মন্টা খুব খ্রাপ :(
আর শোনেন যদি পোস্ট দেয়ার মত সুস্থ হন তাইলে কিন্ত তাঁর আগে আমার তিন পোস্টে বিশাল বিশাল মন্তব্য করতে হপে /:)

১২ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ২০০ বছর বৃটিশদের গোলামী করছি তাই এখনো রক্তের টানে ইংল্যন্ড সাপুর্ট করি আপনের রক্তের টান দেইখা তো আমি মুগ্ধ!! এমন গোলামই তো ওগো দরকার ছিল!!! =p~

আমি ফুটবল খেলাই দেখি না, সাপোর্ট কি করুম? তাও নিজের দ্বিতীয় দেশ বইলা কথা। খোজখবর না রাখাটা কিন্চিৎ শরমের ব্যাপার!! ;) আমি দুঃখ পাইছি, আমরা জিতলে একটা ব্যাঙ্ক হলিডে পাইতাম, সেই জন্য!!

যদি পোস্ট দেয়ার মত সুস্থ হন তাইলে কিন্ত তাঁর আগে আমার তিন পোস্টে বিশাল বিশাল মন্তব্য করতে হপে /:) কন কি? তিন তিনখানা পোষ্টায়া ফালাইছেন এরই মইদ্দে? আইচ্ছা.....দেখতাছি। তয় পোষ্ট দেওন, মন্তব্য করন সব একলগেই করতে হইবো আমার। হাতে টাইম কম। কবে মইরা যাই ঠিক-ঠিকানা নাই কুনো!!! :((

৩৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৫৫

রানার ব্লগ বলেছেন: দুনিয়ার প্যাচ গোচ থেকে যতোটা দূরে থাকা যায় ততটাই উত্তম, ধন্যবাদ আমাকে সহজ সরল বোকা কিছিমের লোক ভাবায় , সন্মানীত বোধ করছি।

সরকার তার বেতন কার্যক্রম বন্ধ রাখে নাই। সরকার প্রতিটি সরকারি শিক্ষকের বেতন সময় মতোই দিয়ে যাচ্ছে যদিও তা তুলনা মুলক ভাবে কম, আমি বলছি সেই সব শিক্ষকদের কথা যারা সরকারের তালিকাভুক্ত নয়, যাদের আয়ের উৎস স্কুলের বেতন তারা আজ অনেকেই সবজি বিক্রেতা বা ফুটপাতে ছ্যান্ডেল বিক্রেতা। আমি তাদের কথা বলছি না যারা ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষক আমি তাদের কথা বলছি যারা সাধারণ বাংলা মিডিয়ামের বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক, আপনার মনে হয় ধারনা নাই একজন বেসরকারি সাধারণ বাংলা মিডিয়ামের শিক্ষকের বেতন কতো, সর্বসাকুল্যে এই সময়ে ৬০০০ টাকা। একটি সাধারণ বাংলা মিডিয়ামের স্কুলের শিক্ষার্থি ফি কতো জানেন ৩৪৫ টাকা, আমি তাদের কথা বলছি না যাদের টিউসান ফি ৯০০০ টাকা।

অবশ্যই করোনা কালীন সময়ে মানুষের আয় কমে গেছে, তাই বলে কি ব্যয় কমে গেছে? সামনে কোরবানী দেখবেন কে কত দামে গরু কিনলো তার মহা উৎসব লেগে যাবে, গতো বছর করনাকালীন সময়ে একি চিত্র ছিলো , করনার জন্য ব্যায় কমে গেছে এমন তো শুনাই নাই আয় অবশ্যই কমে গেছে।

সকল হিসেব নিকেশ কেবল স্কুলের বেতনের ক্ষেত্রে। জাতি হিসেবে আমরা ফ্রী খেতে আগ্রহী, সম্পুর্ন শিক্ষা ফ্রি করে দিলেই হয় তাহলে দেখি কয়জন শিক্ষক আপনি পান সমাজে। সরকার সব শিক্ষক সরকারীকরণ করবে এমন আশা করা অন্যায়।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৫৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সহজ সরল ভেবেছি, বোকা কিসিমের না। দুইটার মধ্যে তফাৎ আছে। নিজেকে বোকা কিসিমের ভাবাটা আপনার সিদ্ধান্ত, আমার না!! ;)

সরকারী না, আমি বেসরকারী শিক্ষকদের কথা বলেছি, যারা সংখ্যাগরিষ্ঠ। তারাও এই দেশের নাগরিক। ভবিষ্যত প্রজন্মকে শিক্ষিত করার ব্যাপারে তাদের অবদান আছে। তাদের ব্যাপারে সরকারের কোন দায়িত্ব নাই? তারাই তো এই মহামারীতে সবচাইতে বেশী সাফার করছে। আর শিক্ষা ব্যবস্থাকে যে সরকার ধ্বংস করে দিল, সেই ব্যাপারে আপনার বক্তব্য কি? নাকি এই আপদকালীন সময়ে ইনফ্রাস্ট্রাকচারের পিছনে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করা সরকারের প্রায়োরিটি হওয়া উচিত?

আমার পোষ্টের বিষয়বস্তু আর আপনার মন্তব্যগুলির মধ্যে সামন্জস্যতার অভাব আছে। এমন কি আপনার নিজের মন্তব্যগুলিই কিছুটা পরস্পর বিরোধী। আরেকবার পোষ্ট এবং আপনার করা মন্তব্যগুলি পড়ার অনুরোধ করছি। :)

৩৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:০১

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার সুস্থতা কামনা করছি, অসুস্থ থাকাটা একধরণের মানুষিক যন্ত্রনা।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৫৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ। :)

৩৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৫২

করুণাধারা বলেছেন: বেসরকারি স্কুল কলেজের শিক্ষকদের কয়েকজনের দুরবস্থার কথা জানি, এসব ভাবলে মন খারাপ ছাড়া ভালো তো হয়না। তাই এ প্রসঙ্গে কথা বলছি না।

সেই যে, সিনেমায় দেখেছিলাম "আজ থেকে পাঠশালা বন্ধ", শুধু সেকথা মনে হচ্ছে। কিন্তু এসব ভেবে আপনার মত উত্তেজিত হানা, এটা আমাদের ভবিতব্য।

ভালো লিখেছেন। ++++

১৮ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সরকারের কাজ-কারবার দেখলে মন ভালো হওয়ার তো কোন উপায় নাই। কি আর করা! সবই আমাদের কপাল। ''হীরক রাজার দেশে'' সিনেমায় এমনটা হয়েছিল। আপনি কি সেটাই বলছেন, নাকি অন্য কোন সিনেমা? যাই হোক, এসব সিনেমাতে দেখলেই ভালো ছিল। বাস্তবে দেখবো, এমন আশা করি নাই। মাঝে মাঝে দেখি, বাস্তবতা ফিকশানের চাইতেও চমকপ্রদ!!!

উত্তেজিত তো হতে চাই না......তারপরেও হয়ে যাই। কি আর করবো? আমারই ব্যর্থতা। :(

পোষ্টে আপনাকে পেয়ে ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন। অতি দ্রুত আপনার একটা নতুন পোষ্ট আশা করছি।

১৮ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওহ্...........ঈদ মোবারক জানাতে ভুলে গিয়েছিলাম। ঈদ মোবারক আর রেডমিট কম খাবেন। :)

৩৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খামোশ!!!

যায় যদি যাক প্রাণ হিরকের রাজা ভগবান!

শিক্ষাখাতে বাজেট দিলে কি কমিশন মিলে?
যানজট নিরসনে ৯৯ ক্রসরোড করলে বিনা সিগনালে পুরো ঢাকা ঘোরা যাবে না থেমে
এইটা বাস্তবায়ন করলেতো সুইস ব্যাংক ভরবে না!

জনগন!!!! সে আবার কি

মধ্যরাতে তাহাজ্জুদের পরে ভোট হলে জগনগন ক্যায়া চিজ হ্যায়!
দুনিয়াতো লাথ মারো দুনিয়া তুমহারী হ্যায় নীতিতেই দেশকে সবে মারছে ভায়া :((
সবাই মারছে! বিএম্পিও মারছে! তারা যদি মরে যেত জনগন ঠিকই নিজের মতো করে পথ খুজে নিতো!
এখন না ঘরকা না ঘাটকে হয়ে পথ আগলে আছে!
আর সবাই দেশকে মারছে ভায়া :((

২০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৪১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওকে......খামোশ হইলাম! :P

বেশী কথা কইলে আবার কোন ধারায় ফালায়া দেয়, কোন ঠিক-ঠিকানা নাই। ডরে ডরে এইটুকুনই কইলাম! ভুল হইছে......ভূয়া মনে কইরা মাফ কইরা দিয়েন। :-B

ঈদ মোবারক আর রেডমিট কম খাবেন। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.