নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথম পর্বের লিঙ্ক
বৃহসপতিবার ঠিক সকাল ৭টার সময়ে নাস্তার জন্য নীচে নেমে এলাম। প্রধান উদ্দেশ্য, সময়ের অপচয় রোধ করা আর দ্বিতীয় উদ্দেশ্য একটু নিরিবিলি, শান্তিতে নাস্তা-পর্ব সম্পাদন করা। আগেরদিন রাতেই শুনে নিয়েছিলাম এদের নাস্তার টাইমিং…...৭টা থেকে ৯:৩০ পর্যন্ত। খানিকটা লজ্জা লজ্জাও লাগছিল, একেবারে শুরুতেই চলে আসা সংক্রান্ত নিজের এই হাভাতে ছ্যাচড়ামীতে। কিন্তু নীচে এসে আমার লজ্জারাঙ্গা মুখাবয়ব আবার স্বাভাবিক রং ধারন করলো যখন দেখলাম, আমার চেয়েও বড় ছ্যাচড়া দু'জন বসে আছে নাস্তার অপেক্ষায়! হোটেলের কর্মীদের তখন ব্যস্ত পদচারণা নাস্তার ডিশগুলো নির্দিষ্ট জায়গায় রাখতে।
প্রথমবারের হাল্কা ওয়ার্মআপ রাউন্ডের পর যখন স্ক্র্যাম্বলড এগের ডিশটার উপর দ্বিতীয়বারের মতো ঝাপিয়ে পড়ার পায়তারা করছি, পাশে এক মহিলা এসে দাড়ালো। হাত নেড়ে নেড়ে স্প্যানিশ ভাষায় কিছু তুবড়ি ছোটালো যার মধ্যে 'নো সাব্জিয়াস' কথাটাই আমার এন্টেনা ক্যাচ করলো। আমার মনে হলো, মহিলা সব্জির কোন ডিশ খুজছে, কিন্তু স্প্যানিশ ভাষার সব্জি আর বাংলার সব্জি এক কিনা, সেই ব্যাপারে কিঞ্চিৎ অনিশ্চিত থাকায় বিস্বাদ মুখে বললাম, আমি তো ভইন স্প্যানিশ জানি না! নো স্প্যানিশ, ওনলি ইংলিশ। পেছন থেকে কেউ একজন বিশুদ্ধ ইংরেজিতে বললো, ও তোমাকে স্প্যানিশ মনে করেছে!! তাকিয়ে দেখি, এক ফ্রেঞ্চকাট দাড়িওয়ালা হাস্যোজ্জল ভদ্রলোক। ভাবলাম, বিষয়টা কি? জার্মানীতে এসে স্প্যানিশ দ্বারা ঘেরাও হয়ে গেলাম!!! ভদ্রলোক হাসতে হাসতে বললো, ও বলেছে ''লো স্যাবিয়াস…...অর্থাৎ তুমি কি জানো…….?'' আমার ''সব্জি'' মনে করার বিষয়টা নিয়ে একচোট হাসাহাসি হলো।
ভদ্রলোক মাদ্রিদের সেইন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক। স্ত্রীসহ বেড়াতে এসেছেন এক সপ্তাহের জন্য। সেদিন ছিল ওনাদের মিউনিখে চতুর্থ দিন। এর মধ্যে উনারা একজন স্প্যানিশও দেখেন নাই। আমাকে দেখে ভদ্রমহিলার মনে হয়েছিল, আমি নিশ্চিতভাবেই স্বদেশী কেউ হবো! যদিও অধ্যাপক সাহেব সেটা তৎক্ষনাৎ খারিজ করে দিয়েছিলেন। এটা নিয়ে দু‘জনের মধ্যে হাল্কা বেটাবেটিও হয়ে গিয়েছিল আমার অজান্তেই!!!
আমি আর অধ্যাপক সাহেব কফির পেয়ালা হাতে নিয়ে বাইরে গার্ডেনে এসে বসলাম। নেশাখোরদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক যে সব সময়েই অত্যন্ত দ্রুততায় সৌহার্দ্যপূর্ণ হয়, তা আরেকবার প্রমানীত হলো। এক কথা, দুই কথায় সম্পর্কটা জমতে সময় নিল না। কথায় কথায় জানলাম, আমার আজকের পরিকল্পনা তাদের পরশু‘র, তবে একসাথে ঘোরার নিয়্যতে একদিন এগিয়ে নিয়ে এসে একসাথেই যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন উনি, আমিও ফাও সঙ্গী পেয়ে গেলাম!!!
রুমে এসে তৈরী হতে হতে বহু বছর আগে ফিরে গেলাম। আমি তখন ক্লাশ ফোর বা ফাইভে পড়ি, আব্বা আমাকে একটা মুভি দেখাতে নিয়ে যান মধুমিতা হলে। মুভিটার নাম ছিল ''ব্যাটল ফর বার্লিন''। আব্বার খানিকটা ব্রিফিংয়ে কিছুটা বুঝলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিশালতা আর বর্বরতা বোঝার মতো পরিপক্কতা তখনও হয়নি আমার। কিন্তু ''বন্দুক-পিস্তল-মেশিনগান নিয়ে যুদ্ধ'' জিনিসটা আমার বরাবরই পছন্দ, মানে দেখতে ভালো লাগে আর কি! সেই শুরু। এরপরে কতো যে বিশ্বযুদ্ধের মুভি দেখেছি, কতো এ‘নিয়ে গল্প-উপন্যাস আর আর্টিকেল পড়েছি, তার কোন ইয়ত্তা নাই। আস্তে আস্তে বিশ্বযুদ্ধের কদর্যতা বুঝতে শুরু করলেও এ'নিয়ে আমার মোহ কাটে নাই এখনও। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূতিকাগার জার্মানীতে আসবো, আর এই সংক্রান্ত কোন কিছু না দেখেই ফিরে যাবো, এটা আমার জন্য একটা অসম্ভব ব্যাপার!!
কাজে কাজেই, আমার আজকের গন্তব্য দাহাউ (জার্মান ওরিজিনাল উচ্চারণটা হ আর খ এর মাঝামাঝি যেটা লিখে প্রকাশ করা সম্ভব না, তাই দাহাউ-ই বলছি) নামে একটা শহরে যেখানে হিটলারের প্রথম কনসেন্ট্রেশান ক্যাম্প স্থাপিত হয়েছিল।
এই ক্যাম্প দেখাটা আমার জন্য বিভিন্ন কারনে একটা আবেগের ব্যাপার। তাই নিজস্ব চর্মচোক্ষে এটা দেখতে দেখতে প্রায়শঃই আবেগ তাড়িত হয়েছি। শিউরে উঠেছি। বর্ণনায়-সিনেমায় দেখা আর নিজ চোখে বাস্তবে দেখে উপলব্ধি করার মধ্যে যে একটা বিশাল ফারাক আছে, সেটা জেনে বাকরুদ্ধ হয়েছি; সেসব যথাসম্ভব তুলে ধরার চেষ্টা থাকবে, যদিও জানি, সেটা পুরাদস্তুর সম্ভব না। তা সত্বেও তোলা ছবিগুলো দেখানোর চাইতে বকবকানী বেশী থাকবে। যাদের বকবকানী পছন্দ না, তারা সেগুলোকে স্কিপ করে শুধু ছবিগুলো দেখতে পারেন।
যাকগে এসব কথা। চলেন, যাওয়া যাক।
মিউনিখের হপবানহফ ট্রেন স্টেশন থেকে ট্রেনে করে গেলাম দাহাউ। সেখান থেকে বাসে করে দাহাউ কনসেন্ট্রেশান ক্যাম্প। কর্তৃপক্ষ এই ক্যাম্প দেখার জন্য শাটল বাসের ব্যবস্থা করে রেখেছে পর্যটকদের জন্য, যেটা শুধুমাত্র ট্রেন স্টেশন আর ক্যাম্পের মধ্যে যাতায়াত করে।
এই ক্যাম্পের পরতে পরতে জড়িয়ে আছে অগুনতি কান্নাভেজা গল্প; ভয়ংকর সব নির্যাতনের রোমহর্ষক ঘটনা যা কল্পনা করতে গেলেও শরীর শিউরে ওঠে। হিটলারের ''ফুয়েরার'' হয়ে ওঠার কয়েকদিন পরেই ১৯৩৩ সালে এই ক্যাম্প খোলা হয় রাজনৈতিক বন্দীদের জন্য, যাদেরকে হিটলার ''দেশের শত্রু'' হিসাবে দেখতো। তবে শীঘ্রই এটা পরিনত হয় জিপসী, সমকামী এবং সর্বোপরি ইহুদীদের নিধনকেন্দ্র হিসাবে। এই ক্যাম্পে ৩২টা ব্যারাক আর ৭টা গার্ড টাওয়ার ছিল। প্রধান ফটকে লোহার ফ্রেমে লেখা ছিল টিটকারী মেশানো কয়েকটা নিষ্ঠুর শব্দ ''Arbeit Macht Frei'' (Work sets you free বা কর্মেই মুক্তি)।
ক্যাম্পের মূল প্রবেশদ্বারের লংশট আর মাঝারীশটের দু‘টা ছবি। তৃতীয় ছবিটার মতো একটা ছবি তোলার জন্য বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে রণে ভঙ্গ দিয়েছিলাম। প্রতিনিয়তই কেউ না কেউ আসছে যাচ্ছে। তাছাড়া কাঙ্খিত ছবিটা তুলতে হলে গেট বন্ধ করতে হবে, সেটাও সম্ভব হয় নাই। তাই শেষ ভরসা গুগল মামার শরনাপন্ন হতে হলো।
ছবিসূত্র।
এখানে একটা বিষয় জানিয়ে রাখি, তৃতীয় ছবির Arbeit Macht Frei লেখা ছোট গেটটা কিন্তু ওরিজিনাল না, কপি। মূল গেট টা একবার চুরি হয়ে গিয়েছিল। পরে সেটাকে উদ্ধার করার পর কর্তৃপক্ষ আর লাগানোর সাহস পায় নাই। সোজা ক্যাম্পের মিউজিয়ামে ঢুকিয়ে দিয়েছে। এই সেই আসল গেটের ছবি।
গেট দিয়ে ঢুকলে ডানদিকে মিউজিয়াম আর প্রশাসনিক ভবন। বায়ে তাকালে দেখা যায় পরীখা, বিদ্যুৎহীন বৈদ্যুতিক বেড়া আর গার্ড টাওয়ার। সে সময়ে গার্ড টাওয়ারের বুভুক্ষু মেশিনগান আর বিবিধ নিরাপত্তা ব্যুহ ভেদ করে কয়েদিদের পলায়ন ছিল একটা অসম্ভব ব্যাপার। তাছাড়া, নিরাপত্তা বেস্টনীর আশেপাশে কেউ গেলেও 'শ্যুট টু কিল' এর নির্দেশনা ছিল। তারপরেও পাশবিক নির্যাতন যারা আর সইতে পারতো না, মানসিকভাবে একেবারেই ভেঙ্গে পড়তো, তারা দিনে-দুপুরে হঠাৎ করেই বৈদ্যুতিক বেড়ার দিকে দৌড় দিত। আসলে কয়েদিদের মধ্যে এটা ছিল আত্মহত্যার জনপ্রিয় আর সহজতম উপায়!!!
মিউজিয়ামে রক্ষিত তখনকার নিরাপত্তা বলয়ের বর্ণনাসহ একটা ছবি।
ক্যাম্পে কয়েদিদের ৩২টা ব্যারাক এখন আর নাই। নীচের ছবিতে দেখেন, ব্যারাক তুলে দিয়ে সারিবদ্ধ ব্যারাকের জায়গা রেখে দেয়া হয়েছে। শুধু দুরে যে দু'টা ব্যারাক দেখা যাচ্ছে, সেই দু'টা স্যাম্পল হিসাবে রাখা হয়েছে। ফলে আজকের দর্শনার্থীরা জানতে পারে, সে'সময়ের কয়েদিদের জীবন-যাপনের মান কেমন ছিল।
এক পর্বে এই ক্যাম্প ঘুরে দেখানোর বৃত্তান্তে সমাপ্তি টানার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু এটা আসলে এতো বিরাট আর এতোকিছু দেখার আছে যে সেটা আসলে সম্ভব না। দুই পর্বেও পারবো কিনা জানি না। কারন আপনাদেরকে ডিটেইলসে দেখানোর চেষ্টা করছি।
দোয়া রাইখেন, যেন বাকী পর্বগুলোও তাড়াতাড়ি দিতে পারি।
বি.দ্রঃ এই পোষ্ট দিতে গিয়ে মেজাজ চরম খারাপ। ৯টা ছবি আপলোড দিলাম, আর দেয়া যাচ্ছে না। আগে তো কায়দা-কানুন করে ৩৫টা পর্যন্ত ছবি আপলোড দিয়েছি এক পোষ্টে। এখন কি হলো.........কেউ কি জানেন? আরো ছবি দিতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পারলাম না। এই দুঃখ রাখি কোথায়? হালার কপাল!!!!
শিরোনামের ছবির গেটটা বর্তমানে আর নাই। ১৯৪৫ সালে আমেরিকান সৈন্যরা ক্যাম্প দখল করার পরে মূল ফটকে তাদের অবস্থান গ্রহন। ছবিসূত্র।
ছবিসূত্রঃ আমার মোবাইল।
তথ্যসূত্রঃ বিভিন্ন ট্যুরিষ্ট গাইড আর লোকেশানের ইনফরমেশান বোর্ড।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মস্করা করেন! ঘুম ভাঙ্গায়া দিয়া কন পরে পড়মু!!!! ইট পাহাড়া দিতে পারুম না।
২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৭
ফ্রেটবোর্ড বলেছেন: নারী কন্ঠে সব্জি.... আমি ভাবলাম গল্পটা ভালোই হবে, তা দেখি ভ্রমন কাহিনী, বেশ ভালো। তবে ফেরার সময় হিটলারের পদধুলী নিয়ে আসতে ভুলবেন না।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গল্প না, ভ্রমন কাহিনীই..................আপনাকে নিরাশ করতে হলো। স্যরি!!
হিটলারের কাজ-কাম দেখতেই গিয়েছিলাম। ব্যাটা বেচে থাকলে পদধুলী অবশ্যই নিয়ে আসতাম। আপনি যদি তারপরেও জোড়াজুরি করেন, তাইলে ওইপাড়ে গিয়ে নিয়ে আসতে পারি।
৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর লিখেছেন প্রিয় ব্লগার।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে কি কন না কন! আমি আবার অসাধারন সুন্দর লেখলাম কবে? ঠিকমতো ব্লগারই তো হইতে পারলাম না!!!
৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
দারাশিকো বলেছেন: আসলেই চমৎকার পোস্ট। কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প তো সিনেমায় অনেক দেখিছি, এবার আপনার চোখ দিয়ে দেখি। ভেতরের জায়গাটা কত বড়? হেঁটেই বেড়াতে হয়?
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ.........তবে নিজের চোখে দেখতে পারলে সবচেয়ে ভালো।
ভেতরের জায়গা বিশাল, যদিও এটা আপেক্ষিক একটা ব্যাপার। হেঁটেই বেড়াতে হয়? হাটা ছাড়া কোন গতি নাই।
৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মিউনিখের বাংলা একাডেমির বৃহস্পতিবার বানান শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
সাত সকালে নাস্তা করতে যাওয়ার মধ্যে লজ্জা লজ্জা ভাব!!! বিনয়ের অবতার!!
অধ্যাপক পত্নীর একজন স্প্যানিশের সঙ্গে কথা বলার লোভাতুর হবার ঘটনাটা মনে ধরেছে। এটা জেনে ভালো লাগলো কারণ আপনার গ্রীক দেবতা অ্যাপোলো সদৃশ্য চেহারাই বোধহয় ওনাকে আকৃষ্ট করার কারণ অথবা সাফল্যের চাবিকাঠি বলতেই হবে
আর কফি কাপে চুমুক দেওয়ার মধ্যে নেশা জাতীয় কথা বেমানান।মানতে পারলাম না।
চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ার সময় দেখা 'ব্যাটল ফর বার্লিন' এখনো মনে রেখেছেন; আপনার স্মৃতিশক্তিকে তারিফ করতেই হবে।
বাকি ঐতিহাসিক ঘটনা বর্ণনা খুবই ভালো লেগেছে++। আরো কিছু ছবি দেওয়ার অনুরোধ রইলো।
আপনের শীতঘুম দেইখ্যা আমিও লম্বা ডুব দিয়েছিলাম।এক্ষণে তপন ভাইয়ের পোস্টে আপনেকে দেখ্যা লগ ইন করলাম।দেইখলাম সন্নাস লইয়া দ্যাশ বিদ্যাশ ঘুইরা বেড়াইছৈন। কাজের কাজ করছেন।পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভাষা যতো সহজ করবেন, ততো ভালো। বৃহস্পতি আর বৃহসপতি, দুইটাই সঠিক। উদাহরন দেই, বৃটিশরা লেখে colour আর আম্রিকানরা লেখে color........ দুইটাই সঠিক। আম্রিকানরা খাটুনী কমায়া একটা অক্ষর কম লেখে, মন্দ কি? এই একটা অক্ষর কম লিখে যেই সময় বাচে, সেটা তারা দুই নম্বরী কাজের চিন্তার পিছনে ব্যয় করতে পারে!!!
সাত সকালে নাস্তা করতে যাওয়ার মধ্যে লজ্জা লজ্জা ভাব!!! বিনয়ের অবতার!! লজ্জার বিষয়টা বোঝেন নাই। তেমনি কফির সাথে নেশার সম্পর্কটাও বোঝেন নাই। আপনেদেরকে সব কিছু ব্যাখ্যা কইরা বোঝাইতে হয়, এই বিষয়টাও আমার জন্য লজ্জার!! তারপরেও এইটা ব্যাখ্যা করি।
কফি হোটেলের ডাইনিংয়ে বসেই খেতে পারতাম, তারপরেও গার্ডেনে গেলাম কেন? এখানেই চিন্তাশীলদের জন্য চিন্তার খোরাক আছে। তাহলে বলি, বিড়ি ছাড়া কফি জমে না। নেশার প্রসঙ্গ সেই কারনে এসেছে। আমার সব লেখাতেই বিড়ি প্রসঙ্গ চলে আসে, যেটা আবার অনেকে পছন্দ করে না। তাই এবার সচেতনভাবেই বিড়ির কথা বলি নাই। ভেবেছিলাম, ব্লগাররা যেখানে 'ক' কইলে ''কলিমুদ্দি'' বোঝে, সেখানে এটা তো ডালভাত। কিন্তু ঘটনা দাড়াইলো কি? এখন কপাল চাপড়ানো ছাড়া আর কোন গতি আছে? আমার কি লজ্জা পাওয়া উচিত? আপনে কি কন???
আমার চেহারা সম্পর্কে যেমন আপনের ধারনা নাই, তেমনি স্মৃতিশক্তি সম্পর্কেও ধারনা নাই। কিছুদিন আগেই শাহরুখ খানের লেটেস্ট সিনেমার নাম মনে করতে পারি নাই!!!
ছবি দেওয়া নিয়া প্যারার মধ্যে আছি। এই পোষ্টে যেই ছবি রেডি করেছিলাম, তার অর্ধেক দিতে পারলাম। ঘটনা তো পোষ্টেই বলেছি। আমার কয়েকদিনের অনুপস্থিতিতেই সামু কি ক্যারিকেচার করলো বুঝতে পারলাম না।
আপনের শীতঘুম দেইখ্যা আমিও লম্বা ডুব দিয়েছিলাম। আমার ভালোটা দেইখা শিখেন না, খারাপটা দেইখা তো দেখি ঠিকই শিখেন! এই হইলো বাঙ্গালীর দোষ!!!
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। নয়টা ছবি দিয়া বেড়ানোর পোষ্ট পোষ্টায় কোন হালায়? বেশী ছবি আপলোড করতে না পারলে আর পরের পর্বই দিমু না।
৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪২
ঢাবিয়ান বলেছেন: এনি ফ্র্যংকের ডাইরি পড়েছিলাম। কন্সেন্ট্রেশন ক্যম্প এর ছবি দেখে সেই বইটার কথা মনে পড়ে গেল।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বইটার একটা বুক রিভিউ দিয়া ফালান। যদিও আমি বুক রিভিউ পড়ি না, তাই কমেন্ট করমু না.......আগেই কয়া রাখলাম!!!
৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৫
শায়মা বলেছেন: আমিও ভেবেছিলাম সব্জিয়াস মানে বাংলা ভাষার মত একই ভাষাভাষী আমরা।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তোমার এই মন্তব্য মাথার উপর দিয়া গেল। আরেকটু লম্বা হলে হয়তো এন্টেনাতে ক্যাচ করতে পারতাম!!!
বুঝায়ে বলার অনুরোধ থাকলো।
৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আর কফি কাপে চুমুক দেওয়ার মধ্যে নেশা জাতীয় কথা বেমানান।মানতে পারলাম না
ভুয়া মফিজ ভাই - বুঝায় দেন, কাহিনী কি??
আপনার ভ্রমনের সাথে আপনার ওই সুন্দরী কাঠখোট্টা কলিগ রমণী থাকলে জম্পেশ হয়। যদিও শেষে তার সাথে আবেগী কথাবার্তার পরে একসাথে ভ্রমন রিস্ক হয়ে গেছে
ইংরেজী এক্স' কে রাশিয়ানেরা হ' ও খ' এর মাঝামাঝি উচ্চারন। গলার মধ্যে কফ জমে গেলে খ উচ্চারন করতে যে শব্দ বের হয় সেরকমটা। ওদেরটাও কি তেমনি। ছবি দেখে একেবারে মন ভরেনি। আর লেখা মনে হোল এট্টুখানি- জমতে জমতে শেষ হয়ে গেল বড় ফাঁকিবাজি করলেন।
যাক তবুও আসলেন তো- সামনে বড় লেখা আর বেশ কতক ছবি চাই। এখন এডিটে ফের ট্রাই করেন তো ছবি যোগ করা যাইয় কি না?
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ভায়াকে নেশার বিষয়টা ব্যাখ্যা করেছি। আশাকরি পরিস্কার হয়েছে।
আমার কাটখোট্টা কিন্তু সুন্দরী কলীগের সাথে ঘুরলে আপনাদের হয়তো আনন্দ হয়, কিন্তু আমার সাংসারিক জীবনে অগ্নিকান্ডের সূচনা হতে পারে। আপনারা কি চান, এই বুড়া বয়সে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করি?
আমি ভাই রাশান ভাষাও জানিনা, জার্মানও না, কাজেই আমার কাছে সবই সমান। আর এই পোষ্ট আসলে তৈরী পোষ্টের অর্ধেক। ছবি দিতে না পারায় তার সাথে সাথে বকবকানীও বাদ পড়ে গিয়েছে। সামু এইটা একটা কাম করলো? আপনেরা কোন ব্যবস্থাও নেন না। এইভাবে তো দুনিয়া চলতে পারে না।
এই পোষ্টে আর যোগ-বিয়োগ করবো না। যেভাবে আছে, সেভাবেই থাক। সামনে যদি চাহিদামতো ছবি না দিতে পারি, তাহলে এই বিষয়ে আর কোন পর্বই দিব না। বাঙ্গালীর এক কথা।
৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫১
কোলড বলেছেন: Nice topic! I wish I could write like you when I was kicked out of the Auschwitz camp in 2016, apparently for not showing "respect" to the victims.
Incidentally, Dachau KZ was the only camp where US soldiers committed war crimes. US soldiers lined up 122 Waffen SS soldiers (camp guard), who had already surrendered, against a wall and proceeded to execute them.
Even the freed inmates too beat the camp guards to death.
"We stood aside and watched while these guards were beaten to death, beaten so badly that their bodies were ripped open and innards protruded. We watched with less feeling than if a dog were being beaten. In truth, it might be said that we were completely without feeling. Deep anger and hate had temporaliy numbed our emotions." - Max Eichhorn, US Army soldier 45th infantry.
Dachau is nothing compared to Auschwitz in terms of exhibits.
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আউসওয়েৎজ ক্যাম্প দেখা হয় নাই। আমার কিছু পোলিশ বন্ধু-বান্ধব আছে। তারা যেতে বলে। কোন একদিন যাওয়ার ইচ্ছা আছে। এ'ধরনের স্থাপনাগুলোতে ভিক্টিমদের প্রতি কোন অশ্রদ্ধা যেন না হয়, সেই জন্য তো বিরাট করে নির্দেশনা দেয়া থাকে। দাহাউতেও দেখেছি; সে'সবের তোয়াক্কাও কেউ খুব একটা করে না। আপনি কি এমন করলেন, যে আপনাকে একেবারে কিক আউট করলো? আপত্তি না থাকলে জানায়েন। আগ্রহ হচ্ছে।
আমি এমন কিছু লেখি না যে, আপনি পারবেন না। আপনারটা আরো ভালো হবে। অভিজ্ঞতাটা লিখে ফেলুন।
আমার পরের পর্বগুলোতে আমেরিকান সৈন্যদের ব্যাপারগুলো ইতোমধ্যেই লিখেছি। আশাকরি, পড়বেন।
১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২৯
রোকসানা লেইস বলেছেন: ভালোলাগল ভ্রমণ স্মৃতি তবে দুঃসহ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা মনে করে জার্মানিদের পছন্দ করতাম না। কিন্তু বেশ কিছু জার্মান বাসিন্দার সাথে পরিচয়ের পরে বদল হয় ভাবনা।এই বিশ্বের মানুষ যুদ্ধ চায় না কিন্তু যুদ্ধের ভিতর দিয়ে যেতে হয় অনিচ্ছায়।
অসম্ভব সুন্দর একটা দেশ জার্মানি ঘুরে বেড়িয়ে খুব ভালোলেগেেছে।
বিশ্বযুদ্ধের স্মৃতি দেখা একটা নেশার মতন হয়ে গিয়েছিল আমার এক সময়। কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প, ফ্লাণ্ডার ফিল্ড, যুদ্ধ মিউজিয়াম দেখা আর মানুষের কাহিনী শোনা এর ভিতর অনেকটা সময় কাটিয়েছি।
ইউরোপের বেশ কয়েকটা দেশে গিয়েছি এবং দেখেছি।
এখন আর যেতে ইচ্ছা করে না । মনে হয় এত রক্ত এত কষ্ট জীবন্ত হয়ে উঠে যেন, মৃতদের নিঃশ্বাস চেপে ধরে আমাকে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জার্মান কেন, কাউকেই অপছন্দ করার কিছু নাই। মানুষ হচ্ছে স্রষ্টার সৃষ্টিগুলোর মধ্যে হিংস্রতম। সাধারনভাবে, ক্ষমতা আর সুযোগ দেয়া হলে যে কোনও মানুষই ভয়ংকর। আবার সেটা না থাকলে এই মানুষটাই দেখবেন আপনার ছা-পোষা প্রতিবেশী কিংবা পরিচিতজন। ইটস অল এবাউট সুযোগ। আপনি হয়তো কিছু উদাহরন দিতে পারেন যে ক্ষমতা থাকার পরেও নিরীহ........আমিও পারি। তবে সেসব নিছকই ব্যতিক্রম!!!
আমার পশ্চিম ইউরোপ দেখা মোটামুটি শেষ, আর খুব বেশী দেখার নাই; আগ্রহও তেমন একটা নাই। ভাবছি, এবার পূর্ব ইউরোপের দিকে নজর দেব।
বিশ্বযুদ্ধের স্মৃতিগুলো দেখার অভিজ্ঞতা নিয়ে পোষ্ট দেন। পড়ার আগ্রহ প্রকাশ করছি।
১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
অপু তানভীর বলেছেন: যুদ্ধের মুভি কেন জানি আমি দেখে একদম মজা পাই না । কেমন একটা দম বন্ধ দম বন্ধ ভাব লাগে ! বিশেষ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের উপরে বানানো মুভি খুব কম দেখেছি ।
কফি কাপে চুমুক দেওয়ার মত নেশা খুব কমই আছে । যারা পদাতিক ভাই সম্ভবত কফি লাভার না তাই তার কাছে বেমানান মনে হইতেছে ।
পরের পর্ব জলদি শেষ দিয়ে শেষ করেন ।
০১ লা মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবার সবকিছু ভালো লাগবে, এমন কোন কথা নাই। যেমন, কেউ রাজনীতি-টেকনোলজি-শিক্ষা-অল্প বয়সী মেয়ে ইত্যাদি নিয়ে কথা বলতে ভালোবাসে; কেউ প্রেম বা ভৌতিক বিষয় আবার কেউ প্রাচীণ সভ্যতা......যুদ্ধ যার একটা অবশ্যম্ভাবী অনুষঙ্গ! যার যেমন পছন্দ, কি বলেন!!
তবে দম বন্ধ দম বন্ধ ভাব লাগাটা খারাপ। প্রত্যেকেরই মুক্ত আলো-বাতাসের অধিকার আছে। সেইজন্য আপনার সত্যিকারের যুদ্ধ বাদ দিয়ে প্রেম-যুদ্ধে মেতে থাকাই ভালো। কি দরকার শুধু শুধু অক্সিজেনের অভাবে ভোগার!!!
কফির নেশা, বিড়ির নেশাসহ পৃথিবীর তাবৎ নেশাই কোন না কোন নেশাখোরের কাছে আকর্ষনীয়। খুজলে পদাতিক ভায়ারও নেশার সন্ধান পাওয়া যাবে। তবে দরকার নাই। শেষে কেচো খুড়তে সাপ বের হয়ে যেতে পারে!!!
পরের পর্ব জলদি দিয়ে শেষ করেন। ছবি সমস্যার সমাধান না হলে আর পর্ব দিয়ে লাভ নাই। বিষয়টা নিয়ে একটু গবেষণা করেন দেখি! কেন বেশী ছবি আপলোড দেয়া যাচ্ছে না এখন?
১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: অনেকদিন পর এসে ভালো একটা পোষ্ট দিয়েছেন।
আপনার বাবা আপনাকে ছোটবেলায় 'মধুমিতা' নিয়ে গেছেন সিনেমা দেখাতে। বিষয়টা আমার খুব ভালো লেগেছে।
আমার বাবা আমাকে কখনও সিনেমাতে দেখাতে নিয়ে যায়নি। আব্বা আমাকে নিয়ে যেতো খোলা জায়গায়। বলতো মনের মতো খেলা করো। আমি ধুলোবালিতে গড়াগড়ি খেতাম। আব্বা কিছু বলতো না। সারা গায়ে মাটি মেখে বাসায় ফিরতাম।
আব্বা আমাকে নিয়ে যেতো যাদুঘরে, পার্কে, চিড়িয়াখানায়। আর গল্প বলতো। অনেক গল্প বলতো। রুপকথার গল্প নয়। জীবনের গল্প। একসম বাস্তব গল্প।
০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ। সব বাবার কার্যক্রম এক রকমের হবে, এমন কোন মানে নাই। এক রকমের যেটা, সেটা হলো, সন্তানের প্রতি শর্তহীন ভালোবাসা।
১৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:১২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হিটলারের সেই নিধণযজ্ঞ মনে পড়ে গেল, যা বইয়ে পড়েছি, মুভিতে দেখেছি। কি ভয়াবহ দিন পাড় করেছে পৃথিবী।
০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হিটলারই প্রথম এবং শেষ না। মানব সভ্যতার ইতিহাসে, যুগে যুগে এমন বহু হিটলার এসেছে, গিয়েছে। সামনেও আসবে। ক্ষমতাবানেরা ক্ষমতা দেখাতে ভালোবাসে। আমাদের এই পৃথিবী সব ঘটনারই সাক্ষী।
১৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভ্রমণ দেখি শোকগাঁথা হয়ে যাবে।
যুদ্ধ নো লাইক।
আপনার ভ্রমণ গল্পে লাইক।
০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: চাহিদামতো ছবি আপলোড করতে না পারলে ভ্রমন শোকগাথা না হয়ে উপায় কি? যুদ্ধ কেডা পছন্দ করে? কেউ না........খালি যুদ্ধবাজরাই পছন্দ করে। ভ্রমন গল্পে লাইক দেওয়ায় চির-কৃতজ্ঞ হইলাম।
১৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দর। ছবি গুলো দেখলে ভয়ে কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায়।
ইউরোপ ভ্রমন সুন্দর হোক।
০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই ছবি দেইখা যদি ভয়ে কলিজা ঠান্ডা হয়, তাইলে সামনে যেই ছবি দিবো সেগুলা দেখলে আপনের কলিজা কাজকাম করা বন্ধ করতে পারে। সাধু সাবধান!!!
১৬| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ২:৫৯
রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ লিখতে চাই আবার হেয়ে উঠে না।
যুদ্ধ না শান্তি চাই তাই বিশ্ব শান্তি দিবসে এই লেখাটা লিখেছিলাম।
উত্তর সাগরের পাড়ে ফ্রান্সের নর্মেন্ডির যুদ্ধ মিউজিয়াম দেখার পর।
শান্তির কথা বলেছি। যদিও শান্তি কখনো পাবো না যুদ্ধের ডামাডোল বাজতেই থাকবে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও।
মিউজিয়ামের ছবি আছে প্রচুর আমার কাছে তেমন যোগ করি নাই এখানে।
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মানুষ যতোদিন আছে, ততোদিন শান্তি আসলেই পাওয়া যাবে না। অতীতে পাওয়া যায় নাই, বর্তমানে কি হচ্ছে দুনিয়াজোড়া, সেটা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি। ভবিষ্যতেও কোন সম্ভাবনা নাই। আমরা যতোই ''যুদ্ধ চাই না'' বলে গলার রগ ফুলাই না কেন, ক্ষমতাবানরা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। পৃথিবীব্যাপি সমরাস্রের যেই রমরমা বাজার, সেটাকে টিকিয়ে রাখতেই বৃহৎ শক্তিগুলো বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যুদ্ধ বাধিয়ে রাখবে।
যাকগে, আপনার লেখাটা পড়বো অবশ্যই। নর্ম্যান্ডি উপকূলের যুদ্ধটা বিখ্যাত একটা যুদ্ধ। এটা নিয়ে অনেক মুভিও হয়েছে।
১৭| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ৩:০০
রোকসানা লেইস বলেছেন: Click This Link
লিঙ্কটাই দেয়া হয়নি
০৩ রা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লিঙ্কটার জন্য ধন্যবাদ।
১৮| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:১০
সোহানী বলেছেন: ও মোর খোদা, এত্তো বড় লেখা!!!!! রাত ১২টা বাজে, এইটা পড়তে বসলে কাল অফিসে ঝিমামু । আপাতত: পাথ্থর বিছায়ে গেলাম, আবার আসুম। পর্বও তো দেখি আরেকখান আছে....... আপনিতো মিয়া সময় পুরাটাই নিবেন দেখতাছি
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৪২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: উপরে শেরজা তপন ভায়া কইলো ছোট লেখা; ভাবলাম পরেরটা বড় কইরা লেখুম। এখন আপনে কন এত্তো বড় লেখা!! কোন দিকে যামু!!!
যাক, ইট না বিছায়া পাত্থর বিছাইছেন.......এইটা একটা কামের কাম করছেন। পর্ব আরো অনেক হইবো, তয় আর দিমু কিনা ডিসিসশান লইতে পারতাছি না। ছবি না দিতে পারলে পুষ্টায়া লাভ কি?
আপনিতো মিয়া সময় পুরাটাই নিবেন দেখতাছি আরে, দিলেন না হয় ইট্টু সময়। আমরা আমরাই তো!!!
১৯| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: প্রিয় ভাই,
কয়দিন ধইরা মনের ভিতর কেমন জানি ডর ডর লাগতাছে। মনে হয় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ছায়ার নিচেই বসে আছি সবাই। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ যদি বাস্তব অর্থে লেগেই যায় তবে তার বিভীষিকাময় ভয়াবহ অভিজ্ঞতা পৃথিবীবাসী কিভাবে বহন করবে কল্পনা করতেও গা শিওরে উঠে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে না...........আপনে দেশে থাকলে ডরের তেমন কিছু নাই। হিসাব অনুযায়ী তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগার কথা না। তবে পুটিনরে বিশ্বাস করা যায় না। হালায় পাগল। ফট কইরা এটম বোমা মাইরা দিতে পারে। তাইলেই কেল্লা ফতে। আর এটম বোমা মারলে ইংল্যান্ডেও দুই/একটা মাইরা দিবে। তাইলে ভুয়া মফিজের ব্লগিংয়ের দফা রফা!!!
দোয়া রাইখেন।
২০| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০৫
করুণাধারা বলেছেন: "মানবতার নির্বাসন কাল", চমৎকার শব্দ গুচ্ছ সম্বলিত শিরোনাম!
অথবা "মানুষের নির্মমতার কাল"ও বলা যায়। যেভাবেই বলেন, বিষয়টা আমার কাছে মোটেও আকর্ষণীয় নয়। পোস্ট পড়ে মন্তব্য না করেই চলে গেলাম। তারপর আরো দুবার পড়লাম ছবিগুলো খুঁটিয়ে দেখার জন্য। ছবিগুলো ভালো তুলেছেন।
পৃথিবীর সব হানাহানি যদি বন্ধ হয়ে যেত, মানুষে-মানুষে, দেশে- দেশে...
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার শিরোনাম পছন্দ হয়েছে জেনে শান্তি পেলাম। আসলে আজকাল কেমন যেন একটা কবি কবি ভাব এসে গিয়েছে। সোজাসাপ্টা শিরোনাম পছন্দ হয় না। আপনারটাও চমৎকার। শিরোনাম পাল্টে দিবো নাকি!!!
যুদ্ধ.........হানাহানি কারই বা পছন্দ? এটা তো আসলে ক্ষমতাবানদের লোভের কারনেই হয়ে থাকে যার ভুক্তভোগী সব সময় সাধারন মানুষ। আম-জনতা শুধু ইউটোপিয়ান স্বপ্ন দেখবে। তবে এটা এমন একটা স্বপ্ন, যা কোনদিন বাস্তবে রূপ নিবে না। অনেকটা ছেড়া কাথায় শুয়ে কোটি টাকার স্বপ্ন দেখার মতো!!
২১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৪৬
ইসিয়াক বলেছেন:
কিছু কিছু মানুষের অবিবেচক কর্মকাণ্ডের কারণে,তাদের ব্যক্তিগত খায়েশ পূরণের উদ্দেশ্যে গৃহীত পদক্ষেপের কারণে আমাদের এই পৃথিবীর সাধারণ মানুষ বারবার নানা দুঃখ যন্ত্রণা অপমানের মধ্যে পতিত হয়।অবিবেচক অনৈতিক কর্মকাণ্ড কোনদিন মানবজাতির জন্য সুফল বয়ে আনতে পারে নাই।এটা পরীক্ষিত সত্য। দিনে সভ্যতার এত উন্নতিতেও অসভ্যতা ছাড়তে পারলো না কিছু মানুষ।
অকারণ হানাহানি বন্ধ হোক।
পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায়.....
শুভকামনা রইলো প্রিয় ব্লগার।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অতি সত্যি কথা কইছেন।
মানুষ আসলে যতো সভ্যই হোক না কেন, দিনশেষে অসভ্যই থেকে যাবে। মানুষ যতোদিন থাকবে, লোভ, হিংসা ইত্যোকার শব্দগুলোও ততোদিন থাকবে। এর থেকে আমাদের মু্ক্তি নাই। নিজের উপরে কোন কিছু না আসলে আমাদের কখনও হুশ হয় না। আবার আমরা যেই অন্যায়ের সম্মুখীন হই, সুযোগ আসলে সেই অন্যায়টাই আমরা অন্যের সাথে হুবহু করি।
বর্তমানের ইজরায়েল এর সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরন!!!
২২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৪
মিরোরডডল বলেছেন:
যখন স্ক্র্যাম্বলড এগের ডিশটার উপর দ্বিতীয়বারের মতো ঝাপিয়ে পড়ার পায়তারা করছি, পাশে এক মহিলা এসে দাড়ালো।
ভুম থাকবে, পাশে মহিলা থাকবে না তাই কি হয়???
একদিন এগিয়ে নিয়ে এসে একসাথেই যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন উনি, আমিও ফাও সঙ্গী পেয়ে গেলাম!!!
এই না হলে ভুমের ভ্রমণ
একটা ভ্রমণ তখনই আনন্দমুখর হয় যখন পাশে এমন সঙ্গী থাকবে যার সাথে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি।
এই ক্যাম্পের পরতে পরতে জড়িয়ে আছে অগুনতি কান্নাভেজা গল্প
একারনেই ওয়্যার মুভিজ আমার ভীষণ পছন্দ। এ মুভিগুলোতে সেইসময়ের প্রতিটা মানুষের পেছনের যে ইমোশনাল মর্মস্পর্শী গল্প, যার তুলনা হয়না। এরকম একটা মুভিতে নাম মনে নেই, ইভেন একজন জার্মান সোলজার দায়িত্বপালনের জন্য যুদ্ধে অংশগ্রহন করলেও তার বিবেক তাকে কষ্ট দিচ্ছিলো, এরকম কত স্টোরি।
দোয়া রাইখেন, যেন বাকী পর্বগুলোও তাড়াতাড়ি দিতে পারি।
Okie dokie.
cuando veremos a nuestro chico español
০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভুম থাকবে, পাশে মহিলা থাকবে না তাই কি হয়??? চিন্তার কিছু নাই, বয়স্ক একজন মহিলা। সারাহর মতো না।
এমনিতে আমি একা ঘুরতে পছন্দ করি, তবে ''দায়িত্ব না নেয়া সঙ্গী'' পেলে একেবারে মন্দ হয় না। ওয়ার মুভি মানেই যে সারাক্ষণ যুদ্ধ হবে, তেমনটা না। এর মধ্যে পাশবিকতা যেমন থাকে, তেমনি মানবিকতাও থাকে।
cuando veremos a nuestro chico español নো স্প্যানিশ, ওনলি বাংলিশ লাইক মিড!!!
২৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:০৬
সোহানী বলেছেন: এই সব যুদ্ধ ফুদ্ধ থেইকা ১০০ হাত দূরে। এমন কি সিনেমাও দেখি না। আজাইরা সব কাম কাইজ। মানুষ মাইরা বাহাদুরী.........
এক সময় এক জার্মান ডোনার এজেন্সিতে ছিলাম। তখনই প্রথম জানলাম তারা হিটলার নিয়া কোন কথা বলে না। কারন আমি খুব আগ্রহ নিয়া জিগাইতেই কইলো ওইটা অনেকটা ওপেন হিডেন বিষয়। ২০১৪ মিউনিখে গেছি বাট ওইসব এরিয়া দেখার আগ্রহ প্রকাশ করি নাই। শুধু বার্লিনে যেয়ে ওয়াল টোয়াল দেখে আসছি।
আমি হলাম প্রকৃতি প্রেমী। যেখানেই গেছি গাছপালা ফুল ফল লতা পাতা নদী সমুদ্র খুঁজছি । কোন যুদ্ধ ময়দান খুঁজি নাই ................
০৮ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমিও এই সব যুদ্ধ ফুদ্ধ থেইকা ১০০ হাত দূরে থাকি। এই বুড়া বয়সে যুদ্ধ করমুই বা কার লগে? খালি মাঝে-মইদ্দে বউয়ের লগে যুদ্ধ লাইগা যায়। এড়াইতে পারি না। তয় যুদ্ধের মুভি কইলাম ঠাসায়া দেখি!!
আপনে প্রকৃতি-প্রেমী জাইনা আনন্দ পাইলাম। প্রকৃতিরে কেনা ভালোবাসে? কিন্তু সময়-সুযোগমতো প্রকৃতির বারোটা বাজাইতেও কেউ ছাড়ে না।
বার্লিন ওয়াল দেখতে যাওনের ইচ্ছা আছে। একটা ইনভাইটেশানের অপেক্ষায় আছি। আপনের ওয়াল দেখনের অভিজ্ঞতা নিয়া একটা পোষ্ট দিয়া ফালান।
২৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৩
রাফখাতা- অপু তানভীর বলেছেন: ঢাবিয়ানের পোস্টে মুছে দেওয়া মন্তব্যের একটা স্ক্রিনশট আমার কাছে আছে। শান্তি যেহেতু পাইতেছেন না মেইল পাঠাইলাম। চেক করে দেখেন।
০৮ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেখলাম। ধন্যবাদ। কলিজা ঠান্ডা হইলো। এই উপকারের ঋণ কিভাবে পরিশোধ করবো বুঝতে পারতেছি না।
২৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৮
আমি সাজিদ বলেছেন: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে এম্পায়ার অব দ্যা সান সিনেমাটা আমার বেশ পছন্দের। ক্রিস্টিয়ান বেলের ছোটবেলার সিনেমা। ওখানেও বন্দীশিবিরের গল্প, কিন্তু পটভূমিটা সে সময়ের চায়নায়, যখন জাপান হামলা চালায়। জার্মানির দাহাউ কনসেনট্রেশান ক্যাম্প যেন সেই সিনেমাটায় মনে করিয়ে দিলো। আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসেরও তো জ্বলন্ত স্বাক্ষী পাকিদের কনসেনট্রেশান ক্যাম্পগুলো!
রুদ্রের কনসেনট্রেশান ক্যাম্প যে কবিতায় কি তীব্র কষ্ট ও আর্তনাদ ফুটে উঠে!
এখন জানতে ইচ্ছা করে এক সময়ের আবু গারিব কারাগার বা হালের পুতিনের কনসেনট্রেশান ক্যাম্পগুলোতেও কি একই বর্বরতায় অত্যাচার করা হয় কিনা!
সেই arbeit macht frei লেখা পুরনো গেইটটি দেখে খুবই শিহরিত হয়েছি। অত্যাচারে বৈদ্যুতিক বেড়ার দিকে যারা ছুটে গিয়ে জীবন দিয়েছে, তাদের মাথায় শেষ সময়ে কি চিন্তা বয়ে যাচ্ছিলো কোনদিন জানা যাবে না, ধারণা করা যায় কিছুটা হয়তো।
লেখায় প্লাস। সেই স্প্যানিশ প্রফেসর কি আলভারো মোরতের মতো দেখতে? এবার কি রাশিয়াকে কেন্দ্র করেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে? কে জানে!
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: 'কনসেনট্রেশান ক্যাম্প' কনসেপ্টটা নাজিদের। তাদের টর্চারগুলো অনেক ডাইভার্স ছিল। অন্য যে গুলোর কথা বললেন সেগুলো সবই আসলে টর্চার ক্যাম্প। নাম যাই হোক। একই জিনিস, শুধু নাম আলাদা। তাই এগুলোকে টর্চার ক্যাম্প বলাই ভালো।
অত্যাচারে বৈদ্যুতিক বেড়ার দিকে যারা ছুটে গিয়ে জীবন দিয়েছে, তাদের মাথায় শেষ সময়ে কি চিন্তা বয়ে যাচ্ছিলো কোনদিন জানা যাবে না, ধারণা করা যায় কিছুটা হয়তো। তাদের মাথায় আর কি চিন্তা থাকবে? চিন্তা করে তো কেউ আত্মহত্যা করে না। অনাহারে, অত্যাচারে তাদের জীবনের কাছে আর কোন চাওয়া-পাওয়াই ছিল না। 'কর্মেই মুক্তি'র বদলে তাদের কাছে 'মৃত্যুই মুক্তি' বেশী গ্রহনযোগ্য ছিল।
আলভারো মোরতেটা কে? এই বেচারাকে তো চিনলাম না!! তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হওয়াটা লজিক্যাল না। তবে পুতিনকে বিশ্বাস নাই। ব্যাটা একটা পাগল!!!
২৬| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হিটলার, জার্মানি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ... এক অপ্রিয় সত্য ঘটনা; অস্বীকার করার উপায় নেই। যদিও বিশ্বযুদ্ধর নিষ্ঠুরতম ইতিহাস আমার পছন্দের বিষয় নয়, তবু পুরো সিরিজ পড়তে পারবো আশা করি আপনার লেখনীর কারণে। সাবলীল এবং সরস লেখনীতে ++++
১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যে কোনও যুদ্ধই আমার পছন্দ বলা হয়তো ঠিক হবে না, তবে আগ্রহের বিষয় কোন সন্দেহ ছাড়াই। বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব, কিংবা স্বৈরাচারেরা যে স্বার্থের জন্য কতোটা নীচে নামতে পারে, এইসব যুদ্ধের আগের আর পরের ঘটনাগুলো বিচার বিশ্লেষণ করলেই জানা যায়।
আমি একজন গরীব টাইপের ব্লগার। আমার এইসব অং বং লেখার প্রশংসা করলেন, সেই জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।
২৭| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই আপনি গরীব হইলে আমি "নাইক্কা" ব্লগার। আর আপনার লেখাখানি অং বং ঢং হইলে মন্তব্য কইরতাম না। আসলেই ভালো লেগেছে। এখন থেকে ব্লগে ঢুঁ মারলে অবশ্যই আপনার পোস্টের খোঁজ থাকবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার লেখা বলে কথা! লাইক মেরে ইট বিছিয়ে গেলাম পরে এসে পড়বো নিশ্চিত