নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুয়া মফিজ

ভুয়া মফিজের সাথে ভুয়ামি না করাই ভালো...

ভুয়া মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিউনিখের কড়চা.....চতুর্থ পর্বঃ মানবতার নির্বাসন-কাল – ৩

১০ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩



আগের পর্বগুলো:
মিউনিখের কড়চা.....প্রথম পর্বঃ হোম অফ দ্য মঙ্কস
মিউনিখের কড়চা.....দ্বিতীয় পর্বঃ মানবতার নির্বাসন-কাল – ১
মিউনিখের কড়চা.....তৃতীয় পর্বঃ মানবতার নির্বাসন-কাল – ২


সেই প্রাচীনকালে একটা সিরিজ শুরু করেছিলাম মিউনিখ ভ্রমন নিয়ে। এই জিনিস যে কবে শেষ হবে তা আমার জানা নাই; একমাত্র উপরওয়ালা জানে। কেন জানি আজকাল ছবিওয়ালা কোন পোষ্ট দিতে চরম আলসেমী লাগে। বসে বসে হুদাই একের পর এক ছবি আপলোড করো, এক যাত্রায় ১০টার বেশি আপলোড করা যায় না.........সেটা নিয়ে কায়দা-কানুন করো, তাদের সম্পর্কে কিছু বলো ইত্যাদি ইত্যাদি। অত্যাধিক বোরিং কর্ম। তারপরেও শুরু যখন একবার করেছি, শেষ করা আমার নৈতিক দায়িত্ব, তাই না!! সেইজন্যই দাহাউ কনসেন্ট্রেশান ক্যাম্প নিয়ে আবার পোষ্টাইলাম। তবে, কষ্ট-মষ্ট করে আর কাটছাট করে কোনমতে এই পার্টটা শেষ করলাম আজকে, টানতে আর ভালো লাগছে না!!!

এই দাহাউ কনসেন্ট্রেশান ক্যাম্পটা হিটলারের স্থাপিত প্রথম তো বটেই, সেইসাথে সবচাইতে দীর্ঘ সময় ধরে পরিচালিত (১৯৩৩-১৯৪৫) ক্যাম্প। ক্যাম্পটা শুধুমাত্র বন্দীদের জন্যই ছিল না, একইসঙ্গে এটা ছিল হিটলারের কুখ্যাত এসএস বাহিনীর ট্রেইনিং গ্রাউন্ড। এখান থেকেই নির্যাতনের উপর গ্র্যাজুয়েশান করা এসএস সদস্যরা জার্মানী আর অধিকৃত জার্মানীর অন্যান্য ক্যাম্পে ছড়িয়ে পড়তো। এই ক্যাম্পেই প্রথম মানব-সন্তানদেরকে গিনিপিগ বানিয়ে বিভিন্ন রকমের মেডিক্যাল এক্সপেরিমেন্টের প্রচলন শুরু হয়। আরো অনেক অনেক প্রথমের সাক্ষী এই ক্যাম্প।

আগের পোষ্টে যেই ''নরকের প্রবেশদ্বার'' দিয়ে ঢুকেছিলাম, সেটা দিয়েই আবার আমরা একসময়ে বের হয়ে এলাম। মনে হলো যেন একটা দমবন্ধকরা গুমোট পরিবেশ থেকে বের হয়ে বুক ভরে শ্বাস নেয়ার মতো জায়গায় ফিরে এলাম। যতোক্ষণ ওই কম্পাউন্ডের মধ্যে ছিলাম, কেমন যেন একটা ঘোরের মধ্যে ছিলাম। আক্ষরিক অর্থেই ফিরে গিয়েছিলাম দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সেই ভয়াবহ বেদনাময় দিনগুলোতে। প্রফেসর সাব আর তার সহধর্মিনীর দিকে তাকিয়ে বুঝলাম, তাদের অবস্থাও বিলকুল আমার মতোই।

যাক গে, আর বক বক না করে চলেন.............কিছু সচিত্র বর্ণনায় যাওয়া যাক। মানে, ক্যাম্পের বাকী অংশটুকু আপনাদের যথাসম্ভব ঘুরিয়ে দেখাই।

নরকের প্রবেশদ্বার দিয়ে বের হয়ে বর্তমানে যেই বিশাল খোলা জায়গা পাওয়া যায়, তা সেই সময়ে খোলা ছিল না। ছিল কয়েদীদের জন্য ব্যারাক। এখন আর সেই ব্যারাকগুলো নাই। তার বদলে নিঃসঙ্গভাবে দাড়িয়ে আছে একটা খৃষ্টানদের চ্যাপেল, একটা খৃষ্টানদের মেমোরিয়াল আর একটা ইহুদীদের মেমোরিয়াল।


এটা হলো ক্যাথলিক খৃষ্টানদের একটা মেমোরিয়াল। ক্যাম্পের উত্তর দিকে স্থাপিত এই মেমোরিয়ালটার নাম The Catholic Mortal Agony of Christ Chapel.


মেমোরিয়ালের ভিতরের দেয়ালে এই ভাস্কর্যটা করা, যেখানে কাটার মুকুট পড়া যীশু গালে হাত দিয়ে বিষন্নভাবে বসে আছেন আর বিভিন্ন ভাষায় লেখা আছে, ''এই ক্যাম্পের প্রতি তিনজন ভিক্টিমের একজন ছিল পোলিশ''সহ আরো কিছু কথা।






এটা ইহুদীদের মেমোরিয়ালের বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে তোলা ছবি। এই মেমোরিয়ালটা যেই কনসেপ্টে তৈরী করা হয়েছে, সেটা একটু বর্ণনা করি।

মেমোরিয়ালটাতে ঢালু রাস্তা একটা অন্ধকার ঘরের দিকে এগিয়ে গিয়েছে (আলো থেকে নীচে অন্ধকারের দিকে যাত্রা), যার গেইট আর দুই পাশের দেয়াল কাটায় (প্রতীকী বেদনা) মোড়ানো। কিন্তু ঘরের ভিতরে মধ্যখানে মার্বেল পাথরের একটা আলোর বীম আকাশের দিকে উঠে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে (দ্বিতীয় ছবিতে ছাদে আলো ছড়িয়ে পড়া প্রতীকীভাবে দেখানো)। মূল মানে হলো, দাহাউ এর মতো একটা অন্ধকার জায়গাতেও আশার আলো খুজে পাওয়া সম্ভব!!!




এই জায়গাগুলোতে ছিল কয়েদিদের সারি সারি ব্যারাক। কোথায় কতো নাম্বারের ব্যারাক ছিল, সেটা এই রকম সিমেন্টের বেদীর মতো করে লেখা আছে। ৭ আর ১৩ নাম্বার ব্যারাকের সামনে দাড়িয়ে ভাবছিলাম, এই ৭নং ব্যারাকের কয়েদিরা কি নিজেদেরকে লাকী মনে করতো? কিংবা ১৩নং এর কয়েদিরা আনলাকী? নিশ্চয়ই না..........তবে আপনাদের জানিয়ে রাখি ১, ৩ আর ৫নং ব্যারাকের কয়েদিরা নিঃসন্দেহে আনলাকী ছিল। কারন এই তিন ব্যারাকেই বিভিন্ন নিষ্ঠুর মেডিক্যাল এক্সপেরিমেন্টের গিনিপিগ হিসাবে ব্যবহার করার জন্য কয়েদিদেরকে রাখা হতো।


ছবিতে যেই ব্যারাক দু'টা দেখছেন, এই দু'টা শুধুমাত্র বর্তমানে দর্শনার্থীদের জন্য রাখা হয়েছে। তাহলে চলেন, ভিতরে গিয়ে দেখি কিভাবে সেই সময়ে থাকতো কয়েদিরা!!



এই রকমের তিনতলা বাঙ্ক, যার প্রতিটা খোপ একজন কয়েদির বিছানা। এটাই ছিল তাদের ঘুমানোর জায়গা। তবে সংখ্যা বেড়ে গেলে সেই সুযোগটাও থাকতো না; শেয়ার করতে হতো তখন। সেই সময়ের তোলা অন্য ছবিটা দেয়ালের ডিসপ্লে বোর্ড থেকে নেয়া।


হাত-মুখ ধোয়ার বেসিন।


ইনফরমাল কমন রুম। এখানে প্রাকৃতিক কর্মের সাথে সাথে কয়েদিরা নিজেদের মতো করে কিছু সময় ব্যয় করতে পারতো।


ফরমাল কমন রুম।


এই তিনটা আইটেম প্রতিটা কয়েদির জন্য বরাদ্দ ছিল। এগুলো কি কাজে লাগতো সেটা নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না!!!



ক্যাম্পের মিউজিয়ামে রাখা এই ট্রলি ব্যবহার করা হতো ক্যাম্প সংলগ্ন ভেষজ বাগানে। তবে এটার আরেকটা কাজও ছিল। ক্ষুধা, তৃষ্ণা আর তীব্র শীতে অসুস্থ হয়ে যাওয়া কিংবা মরে যাওয়া কয়েদিও বহন করা হতো এটাতে। তবে জীবিত অবস্থায় যতোই অসুস্থ হোক, কেউ এটাতে উঠতে চাইতো না। কারন, বোঝায় পরিণত হওয়া চলৎশক্তিহীন চরম অসুস্থদেরকে নাৎসিরা সাধারনতঃ বাচিয়ে রাখতো না।


মিউজিয়ামে প্রদর্শিত একটা স্বস্তিকা চিহ্ন। ইন্টারেস্টিং আর খুবই ইনোভেটিভ, কি বলেন!!!!


ব্রোন্জের তৈরী ভাস্কর্য, যাতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে কাটাতারে ঝুলে থাকা মানবদেহ। ভারতের ''ফেলানী কান্ড'' এর জার্মান সংস্করণ। ভারত সম্ভবতঃ এই ভাস্কর্য থেকেই প্রেরণা নিয়েছে।


পাচটা ভাষায় লেখা........NEVER AGAIN ভাস্কর্য!!! আয়রনি হলো, ইজরায়েল রাষ্ট্রটা এই কথাটার কোন মুল্যই দেয় নাই, কোন শিক্ষাও নেয় নাই। হিটলারের এথনিক ক্লিনজিংয়ের কাজের ব্যাটনটা এখন তাদের হাতে।

এটাই ছিল আমাদের শেষ দ্রষ্টব্য। এখানে একটা ঘটনা ঘটে, যেটা মনে হলে এখনও আমার কিঞ্চিৎ অস্বস্তি হয়। ভাস্কর্যটা দেখতে দেখতে একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে আমি বলেছিলাম, শালার ইহুদীরা ইতিহাস থেকে কোন শিক্ষাই নেয় নাই। ভবিষ্যতে এদের পরিণতি হবে ভয়াবহ। পাশে দাড়ানো অধ্যাপক সাহেবও ফোস করে একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে আমার পিলে চমকে দিয়ে বললো, একজন ইহুদী হয়েও তোমার কথার সাথে আমি একমত!!! আমার মাথায় যেন বাজ পড়লো........হালায় কয় কি!!! এই কথা এতো সময় ধরে পেটের মধ্যে ধরে রাখার কোন মানে আছে? আমার অবস্থা দেখে বললো, তোমার লজ্জা পাওয়ার কিছু নাই। এই বিষয়ে তার বক্তব্যটা ছিল এই রকম,

''দেখো একজন ইহুদী হিসাবে আমি প্যালেস্টাইনীদের দুঃখ বুঝতে পারি, কারন আমার বাবাকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে একই অবস্থার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছিল। তখন আমার বাবা প্রাণভয়ে মাতৃভূমি জার্মানী থেকে পালিয়ে ইউরোপের বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয় নিয়েছিল। আমি প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতার পক্ষের একজন মানুষ। ইজরায়েল সেখানে যা করছে, তা অবশ্যই যুদ্ধাপরাধ।''

তারপরে বিড়ির প্যাকেট বের করে আমাকে একটা স্টিক দিয়ে ফিচেলমার্কা হাসিতে মুখ ভর্তি করে বললো, ''এইটা ধরাও। তোমার ঝুলে পড়া চোয়াল ঠিক হয়ে যাবে!!!!''


ফটো ক্রেডিটঃ শিরোনামসহ সবগুলো ছবিই আমার মোবাইলে তোলা। শিরোনামের ছবিটা ক্যাম্পের মিউজিয়ামে প্রদর্শিত ''দাহাউ কনসেন্ট্রেশান ক্যাম্পের একটা প্রোটোটাইপ'' এর।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪

জুন বলেছেন: ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলে যা বলছিলেন তা সেই ইহুদি লোকটা বুঝলো কেম্নে :-* আপনি কি বাংলায় বলেন্নাই! নাকি বেটারে বুঝানোর জন্য ইংরেজিতে :| যাউকগা শ্যাষে একটা বিড়ি তো পাইছেন ফ্রি ফ্রি, এইটাই লাভ ভুয়া :-0
চমৎকার একটি ছবি ব্লগ সাথে ইতিহাস খুব ভালো লাগলো।
প্রথম ভালোলাগা
+

১০ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: তো আপনে কইতে চাইতেছেন, এখন থিকা আমি বৈদেশে ইংরেজিতে যা যা কথোপকথন করি সব তেমনেই পোষ্টে লেখি!! ব্লগারদের সামনে আমারে হাস্যকর বানানোর চেষ্টা? আপনের নিয়ত দেখি ভালো না; আমারে বিপদে ফেলার চেষ্টা করতাছেন!!! B:-)

যাউকগা শ্যাষে একটা বিড়ি তো পাইছেন ফ্রি ফ্রি, এইটাই লাভ ভুয়া :-0 এইটা একটা দারুন কথা কইলেন। ফ্রি যে কোনও কিছুই আমার অতীব পছন্দ। :-B

২| ১০ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: ভুলেই গেছিলাম... এদ্দিন বাদে!!!

১০ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:২৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্যাস..........পোস্ট নিয়া এইটুকুই আপনের কওনের আছে!!!! :P

৩| ১০ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬

যাযাবর চখা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

১০ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৫৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ!! :)

৪| ১০ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: না আরো কথা কমু; মোবাইলে আছি তো টাইপ করতে বিরক্তি লাগে। স্পিচ-এ গেলে ব্যাপক ভুল হয়- আপনি তো আবার ভুল ধরায় ওস্তাদ :)

১০ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: না আরো কথা কমু যাক, বাচাইলেন। আমি তো ডরাইছিলাম!! :-B

স্পিচ-এ গেলে ব্যাপক ভুল হয়- আপনি তো আবার ভুল ধরায় ওস্তাদ :) এইটা একটা বিরাট সমস্যা আমার; কেমনে কেমনে জানি ভুলগুলাই খালি আমার চোখে ভাসে। এই কারনে আমার বউও আমার উপ্রে চেইতা যায়। B:-)

৫| ১০ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

লিখন২০১৬ বলেছেন: বালো লিকিচেন বাহে। পিলাচ লন।

১০ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পিলাচ লইলাম আর ধইন্যা দিলাম। :)

৬| ১০ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: এইটা কবে পড়েছিলাম সেইটা আমার কিছুই মনে নেই । সুপ্রাচীন কালের পোস্টের কথা মনে না থাকাই স্বাভাবিক।

সাদা শার্ট পরা ঐ ভদ্রলোককে শেতাঙ্গা মনে হলেও পাশের জনকে তো উপমহাদেশীয় মনে হচ্ছে ! এ কিডা? #:-S

একজন ইহুদী হয়েও ইসরায়েলের অপরাধ ঠিকই বুঝতে পারছে অথচ আমাদের ব্লগেই এমন সব কুলাঙ্গার পাবেন যারা ইসরায়েলের দোষ না খুজে ফিলিস্তিনিদের দোষ খুজে বেড়াচ্ছে ।

যাই হোক নিচে একটা ভিডিও দিলাম । তিন কন্যার গান । তবে ভিডিওতে পরিচিত কিছু দেখতে পাবেন ;)
Trio Mandili - Kakhuri

১১ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে আগের পোষ্টগুলির লিঙ্ক তো দিছি, একটু চোখ বুলাইলেই মনে পড়বে। ;)

সাদা শার্ট পরা ঐ ভদ্রলোককে শেতাঙ্গা মনে হলেও পাশের জনকে তো উপমহাদেশীয় মনে হচ্ছে ! এ কিডা? #:-S হবে কোন উপমহাদেশীয়!! আমি কি উপমহাদেশের সবাইরে চিনি? :-B

একজন ইহুদী হয়েও ইসরায়েলের অপরাধ ঠিকই বুঝতে পারছে অথচ আমাদের ব্লগেই এমন সব কুলাঙ্গার পাবেন যারা ইসরায়েলের দোষ না খুজে ফিলিস্তিনিদের দোষ খুজে বেড়াচ্ছে । আপনে কি সব সময়েই এমন আক্রমনাত্মক? মাঝে-মধ্যে তো একটু ছাড় দিলেও পারেন!!! :P

তিন কন্যার থিকা আমার গাধা আর তার শাগরেদরে বেশী পছন্দ হইছে!!!!!!!! =p~

৭| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:২৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ,



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কালের এই কুখ্যাত ক্যাম্পটির নাম জেনেছি/পড়েছি বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে বিভিন্ন লেখাতে। সে অনেককাল আগে। আজ আবার আপনার লেখায় তার ভেতরটাও দেখলুম। ১৯৪৫ সালের এপ্রিলে আমেরিকান বাহিনীর হাতে এ্টি মুক্ত হবার সময় নথিভুক্ত ৩০ হাযার বন্দী মৃত্যুর সংবাদ জানা যায় আর কতো হাযার যে অনথিভুক্ত ছিলো তা কে জানে! এই ক্যাম্পের "আয়রনি" হলো এটাই যে, যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে এখানেই বিচারাধীর এস,এস সৈনিকদের বন্দী করে রাখা হয়েছিলো।
আজ স্বস্তিকা চিহ্নটি আসাধারন ভাবে ইনোভেটিভ তো বটেই শৈল্পিকও। কিন্তু এতো সুন্দর জিনিষটিই এককালে চরম নিষ্টুরতার প্রতীক ছিলো !!!
কাটা তারে ঝোলানো মানুষের ভাস্কর্য নিয়ে যা বললেন তাতে ১০০ তে ১০০! :)
যীশুর ভাস্কর্যটি কি গালে হাত দিয়ে বসা না কি দাঁড়িয়ে ???? ছবি দেখে তো দাঁড়ানো মনে হচ্ছে!!!!!!! :|

জুন বলেছেন - যাউকগা শ্যাষে একটা বিড়ি তো পাইছেন ফ্রি ফ্রি, এইটাই লাভ... হা....হা...হা.... =p~

ছবি সহ চমৎকার লেখা ।

১১ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৫৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আজ স্বস্তিকা চিহ্নটি আসাধারন ভাবে ইনোভেটিভ তো বটেই শৈল্পিকও। কিন্তু এতো সুন্দর জিনিষটিই এককালে চরম নিষ্টুরতার প্রতীক ছিলো !!! এমনিতে হিটলারের স্বস্তিকা চিহ্নের ইতিহাস ভিন্ন, সেটা কতোটা ইনোভেটিভ বা শৈল্পিক সেটা নিয়ে আলোচনা বা বিতর্ক হতে পারে। তবে আমার দেয়া ছবির স্বস্তিকা চিহ্ন ইনোভেটিভ এবং শৈল্পিক এই কারনে যে, এখানে দু'জন মরনাপন্ন হাড্ডিসার মানুষ দিয়ে চিহ্নটা বানানো হয়েছে। বিষয়টা আপনি নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন!!! :)

যীশুর ভাস্কর্যটি কি গালে হাত দিয়ে বসা না কি দাঁড়িয়ে ???? ছবি দেখে তো দাঁড়ানো মনে হচ্ছে!!!!!!! :| আপনাকে ভালো করে দেখার বন্দোবস্ত করে দিলাম। ;)

আচ্ছা, কন দেহি...........ফ্রি ভালোবাসে না, এমন মানুষ কি এই দুইন্নায় আছে? :-B

৮| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৩৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া সাদা শার্ট পরাটাই তুমি! চিনে ফেলেছি কিন্তু.... তোমাকে ভেবেছিলাম গোল্লাগাল্লা মাথায় চুলে ভরা একজন মানুষ।

এখন দেখছি সেটা না!!! :P

১১ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:৫৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাকে চিনতে পারা মোটেই সম্ভব না, যতোক্ষণ পর্যন্ত না আমি চেনাবো!! সত্যিকারের আমাকে দেখলে একটা কথাই তোমার মনে হবে.............আলো তুমি আলেয়া। =p~

৯| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:২৬

আরইউ বলেছেন:



ভুয়া,

লেখা খুব ভালো লেগেছে, প্রাসঙ্গিক ছবিগুলোও। আপনার এই সিরিজটা নিয়ে একটা বই হতে পারে।

দু' একটা টাইপো চোখে পরলো -- ১০টার বেশি; ব্যারাকের সামনে দাঁড়িয়ে; বাঁচিয়ে রাখতো না; পাঁচটা ভাষায় লেখা। একটু চেক করে দেখবেন।

ভালো থাকুন।

১১ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বেশী আর বেশি নিয়ে আমার মাঝে-মধ্যেই সমস্যা হয়ে যায়। এটা নিয়ে আমরা এই কিছুদিন আগেও কথা বলেছি। পোষ্টে ঠিক করে দিলাম, ধন্যবাদ। আপনি খেয়াল করলে দেখবেন, আমি আমার লেখায় কখনও ''চন্দ্রবিন্দু'' ব্যবহার করি না, সচেতনভাবেই। কাজেই এটাকে বানান ভুল হিসাবে দেখলে আমার ভুরি ভুরি বানান ভুল পাবেন, যেটা আসলে অন্ততঃ আমার দিক থেকে না:)

কেন ব্যবহার করি না, সেটা বহু আগে ব্লগার পদাতিক চৌধুরিকে একবার ব্যাখ্যা করেছিলাম। সেটা উনি মেনেও নিয়েছিলেন। বিরাট ব্যাখ্যা, আবার টাইপ করা মুশকিল.........দেখি সেটা খুজে পাই কিনা!!! পেলে আপনাকে জানাবো।

এই পিতিবির/ব্লগের কেউ কেউ দাবী করলেও আমি নিজেকে নির্ভুল মানুষ হিসাবে দাবী করি না। সেটা বাস্তবে সম্ভব না। তবে আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকে বানাম বুল না করার!!! :P

১১ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার এই সিরিজটা নিয়ে একটা বই হতে পারে। আপনার মন্তব্যের এই অংশটা পরে নজরে আসলো। আসলে বই তো হতেই পারে, কিন্তু বই লেখার মতো মেধা আর যোগ্যতা আমার নাই; এটাই হলো সমস্যা। তবে ভুয়া মফিজের হয়ে অন্য কেউ বইটা লিখলে ব্যাপারটা কেমন হয়? ;)

১০| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪০

অপু তানভীর বলেছেন: খাইছে আমারে! আরইউয়ের চোখে ভুয়ার পোস্টের বানান ভুল ধরা পড়ছে !! B:-/

১১ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে!!! আমি কবে কইলাম আমার কোন বানাম বুল হয় না? :((

১১| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪০

জুন বলেছেন: যেম্নে শায়মা সারাদিন আমার রাজপুত্তুর ভাইয়া, রাজপুত্তুর ভাইয়া বলে আমি তো স্বাভাবিক ভাবেই সাদা মানুষ্রে টার্গেট করলাম। আবার দেখি ব্যাটার শুভ্র সফেদ ছাগলা দাড়ি তবে একটু লম্বা। বিশাল বিভ্রান্ত হইলাম। শেষে এখন দেখি আমাদের শার্লক হোমস ওরপে শামাপ্পি আপনাকে চিঞ্চে। আমিও কনফার্ম হইলাম শেষতক। নইলে বিশাল একটা প্যারার মধ্যে পরতে হইতো।
কি যন্ত্রণা কনদেখি B-) =p~

১১ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নাহ্.............আপনেদেরকে নিয়া বিরাট যন্ত্রণায় আছি আপা। উপ্রে জী এস ভাই বসা যীশুরে খাড়া দ্যাখে। আপনে একজন ক্লিনশেইভ মানুষের শুভ্র সফেদ ছাগলা দাড়ি দ্যাখেন!!!! ঘটনা কি কন দেহি? দুইজনেই আবার এখন আম্রিকাতে আছেন। ওদিকে আমার বড়ভাইয়েরও চোখে সমস্যা!!!! আম্রিকাতে কি কোন নতুন ভাইরাসের আক্রমন হইছে নাকি? B:-)


আর শায়মার উপ্রে বেশী নির্ভর কইরেন না। বিপদে পড়বেন কইলাম!!!! :P

১২| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

আরইউ বলেছেন:



@ অপু, যারা ভালো লিখতে পারেনা তারা হয় সমালোচক আর যাদের নিজেদের বানান ভুল বেশি হয় তারা অন্যের ভুলটাও ভালো ধরতে পারে।

১৩| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: আরইউ বলেছেন: @ অপু, যারা ভালো লিখতে পারেনা তারা হয় সমালোচক।


আমার তো মনে হয় যারা ভালো লিখতে পারে না, সেই সাথে যাদের খেয়ে-দেয়ে কোন কাজ নেই প্লাস যারা বাস্তবে মানুষের কাছ থেকে বিতাড়িত কেবল তারাই হয় সমালোচক ! নিজেদের ক্ষুদ্র জ্ঞানকে ঢাকার জন্যই এরা অন্যকে হেয় করার চেষ্টা করে !

১৪| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯

আরইউ বলেছেন:



@অপু, একটা হচ্ছে সমালোচনা আরেকটা হচ্ছে "কুআলোচনা"; কেউ কেউ সমালোচক আর কেউ কেউ হচ্ছে "কুআলোচক"। কন্সট্রাকটিভ ক্রিটিসিজম সবসময় ভালো। কিন্তু, আপনি যার/যাদের কথা বলেচেন তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন!

১৫| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬

করুণাধারা বলেছেন: মানবতার নির্বাসন কাল সিরিজের আরও কয় পর্ব বাকি আছে?

ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে। অবশ্য এমন উজ্জ্বল ঝকঝকে দিনের সাথে এই কালিমালিপ্ত জায়গাকে মেলানো কষ্টকর! ব্যারাকগুলো দেখে মনে হয় মুরগির খাঁচা!! কী ভীষণ কষ্টে বন্দীদের দিন কেটেছে!! :(

কাঠের ঠেলাগাড়ির ছবি দেখেই মনে হয়েছে এটা দিয়ে মৃত বন্দীদের নিয়ে কোথাও ফেলে আসতো!! স্বস্তিকা চিহ্নটি সত্যিই ইনোভেটিভ! কাঁটাতারের ছবি দেখেই আমারও ফেলানীর কথা মনে হয়েছে। পরে দেখি আপনিও সেটাই লিখেছেন।

মনখারাপ করে দেয়া পোস্টে একটা প্লাস দিলাম। অনেক কষ্ট করে ছবিগুলো তুলেছেন আর আমাদের জন্য পোস্টে লোড করেছেন। ধন্যবাদ।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মানবতার নির্বাসন কাল সিরিজের আরও কয় পর্ব বাকি আছে? নাহ্........আর নাই। আপনাকে আর কষ্ট দিতে মন চাইলো না। পোষ্টে কিন্তু বিষয়টা পরিস্কার করেছি, খেয়াল করেন নাই বোধহয়। এরপর মিউনিখের অন্য বিষয়গুলো সামনে আনার চেষ্টা করবো।

মনখারাপ করে দেয়া পোস্টে একটা প্লাস দিলাম। আগেরবার দেন নাই, এইবার দিলেন দেখে আশ্চর্য হলাম। আসলে এই পিতিবিতে প্রতিনিয়তই কতো আশ্চর্য ঘটনাই না ঘটে!!!! :P

তবে ভালোর মর্ম ঠিকভাবে বোঝার জন্য মাঝে-মধ্যে মন খারাপ করা খারাপ কিছু না।

১৬| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০

ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্টে +++ । ছবি দেখলাম, বর্ননা পড়লাম কন্সেন্ট্রেশন ক্যম্পের। বাস্তবে মনে হয় পারতাম না এই নরকে ঢুকতে। নার্ভের উপর এত চাপ নেয়ার শক্তি নাই।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইটা একটা কথা কইলেন? আপনের নার্ভ এতোই দূর্বল? বুঝা যায় ঢাবিতে পড়ার সময় গোলাগুলির মধ্যে পড়েন নাই। পড়লে তো গুলির শব্দেই অক্কা পাইতেন মনে কয়!!!! =p~

১৭| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই নির্যাতন ক্যাম্পের কিছু ভিডিও ইউটিউবে দেখেছি। কয়েকজন নারীরও ফাঁসি হয়েছে এই ক্যাম্পে অত্যাচার এবং হত্যার কারণে।

ইহুদি জাতির একটা অংশ এতো অল্প সময়ে অতীত কিভাবে ভুলে গেল এটাই মাথায় আসে না। একটা অংশ বলছি কারণ সব ইহুদি খারাপ না। আপনার লেখাতেও সেটা প্রকাশ পেয়েছে।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইয়েস! এদের মধ্যে সবচেয়ে কুখ্যাত ছিল এসএস মহিলা ডিভিশনের ইরমা গ্রীজ। ফাসি দেয়ার সময়ে এর বয়স ছিল মাত্র ২২ বছর। অভাগা জার্মান জাতি!!! এতো অল্প বয়সেই ঝুলতে হলো ইরমাকে। বেচে থাকলে আরো বহুদিন সে জাতিকে তথা বিশ্ব মানবতাকে সার্ভিস দিতে পারতো, কি বলেন!!! মাদাম তুশোর মিউজিয়ামের এক্সপার্টদেরকে দিয়ে এর একটা মুর্তি বানিয়ে দাহাউ ক্যাম্পে রাখা উচিত।

ক্যাম্পে একটা ব্যারাক ছিল মেয়েদের। যাদেরকে রাখাই হয়েছিল এসএস সদস্য আর গার্ডদের সার্ভিস দেয়ার জন্য। এটা নিয়ে বিস্তারিত বলার ইচ্ছা ছিল কিন্তু সবাই ক্ষেপে যাবে দেখে পোষ্টে কিছু বলি নাই। তথ্যটা দেয়ার জন্য আপনাকেই আমার সুইটেবল মনে হলো!!! ;)
অন্যভাবে নিয়েন না, আপনার সাথে সুখ-দুঃখ শেয়ার করা যায়। :P

১৮| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৭

মিরোরডডল বলেছেন:




যাক, চরম অলস ভুম শেষ পর্যন্ত অনেক পরিশ্রম করে পোষ্টটা দিলো।

লেখাটা যত পড়ছি আর ছবিগুলো দেখছি দমবন্ধ হয়ে যাচ্ছে :(
কি নিদারুন কষ্ট!

শায়মাপু কি কারণে এই সাদা টি-শার্টকে ভুম মনে করলো!!

ভূমকে আগে এক পোষ্টে দেখেছিতো!!
পা দেখে চিনতে পেরেছিলাম, মনে আছে?? :)


১৩ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আসলেই........অনেক পরিশ্রম হয়েছে। আমি মাঝে মধ্যে গালে হাত দিয়ে ভাবি এই যে আমি এতো এতো পরিশ্রম করি, কিন্তু তার মুল্যায়ন কোথায়? তারপর পরেই মনে পড়ে, ''এই দুনিয়ায় গুনী আর পরিশ্রমী মানুষের সব সময়েই কদর খানিকটা কম''!! ক্রুয়েল ট্রুথ!!!!B:-)

শায়মা আসলে আমাদের সাথে মশকরা করেছে। ওর সেন্স অফ হিউমার এমনিতেই অনেক বেশী।

ভূমকে আগে এক পোষ্টে দেখেছিতো!! পা দেখে চিনতে পেরেছিলাম, মনে আছে?? :) সবাই আসলে আমাকে পা দেখেই চিনে। আমার মুখের দিকে তো তাকানো যায় না; পুরোটা বডিতে শুধুমাত্র পা দু'টাই দেখার মতো। তাই সবাই প্রথমে আমার সুন্দর পা-ই দেখে!!! :-B

আজকাল মিডকে ব্লগে খুবই কম দেখা যাচ্ছে। Is everything within the grip?

১৯| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:০০

মিরোরডডল বলেছেন:




অধ্যাপক ভদ্রলোকের রিয়ালাইজেশন ভালো লেগেছে, নিঃসন্দেহে উনি একজন ভালো ইহুদি।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নিঃসন্দেহে উনি একজন ভালো ইহুদি। কোন সন্দেহ ছাড়াই বলা যায়। উনি একজন চমৎকার মানুষও। যতোক্ষণ আমরা একসাথে ঘুরেছি, কখনও মনে হয় নাই যে উনি আমার স্বল্প পরিচিত একজন মানুষ।

২০| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ,



প্রতিমন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
যীশুর ভাস্কর্যের ছবিটি বড় করে দেয়াতে এবার বুঝতে পারা গেলো। তবে ১১ নম্বর প্রতিমন্তব্যে জুন কে নিয়া বিরাট যন্ত্রণায় আছেন বলেছেন! বলেছেন আমাদের চোখে ভাইরাসের আক্রমন নিয়া শংকাতেও নাকি আছেন ! জুনকে দেয়া প্রতিমন্তব্যে আপনার শংকা অমূলক নয়। আপনাকে কানে কানে বলি - আমার চোখে ছানি পড়বে পড়বে অবস্থা কিন্তু জুনের চোখে অলরেডী ছানি পড়ে গেছে নাইলে আমার "ঘুরে এলুম অস্ট্রেলিয়া পর্ব ২" তেও উনি কি সব বিল্লি ঝিল্লি দেখেছেন , আমি তো চিৎপটাং.............. :D

আপনার দেয়া ছবির স্বস্তিকা চিহ্নটি তার উপস্থাপনার কারনেই ইউনিক এবং ইনোভেটিভ। কিন্তু এতো সুন্দর জিনিষটিই এককালে চরম নিষ্টুরতার প্রতীক ছিলো বলতে ঐ স্বস্তিকা চিহ্নটিকেই বুঝিয়েছি, এটা নিশ্চয়ই আপনি বুঝেছেন!

.ফ্রি ভালোবাসে না, এমন মানুষ কি এই দুইন্নায় আছে? থাহার কি কতা ??????? :| B-))

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার চোখের সমস্যার ব্যাপারটা পরিস্কার। আর জুন আপা পরিস্কার না করলেও আপনার মন্তব্য থেকেই বোঝা যাচ্ছে, জুন আপাকে নিয়ে আমার শংকা সত্য!! আপনে তো এখন চিৎপটাং.........জুন আপাকে নিয়ে আমার প্রায়শঃই চিৎপটাং অবস্থা হয়!!! :P

আপনার দেয়া ছবির স্বস্তিকা চিহ্নটি তার উপস্থাপনার কারনেই ইউনিক এবং ইনোভেটিভ। কিন্তু এতো সুন্দর জিনিষটিই এককালে চরম নিষ্টুরতার প্রতীক ছিলো বলতে ঐ স্বস্তিকা চিহ্নটিকেই বুঝিয়েছি, এটা নিশ্চয়ই আপনি বুঝেছেন! এইবার একেবারে জলবৎ তরলং!!!! :)

ফ্রি ভালোবাসে না, এমন মানুষ কি এই দুইন্নায় আছে? থাহার কি কতা???? :| B-)) হেইয়াই তো মুই কইলাম!!:-B

২১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:০২

আরইউ বলেছেন:



সচেতনভাবে চন্দ্রবিন্দু ব্যবহার না করার বিষয়টা ইন্টারেস্টিং। এটা কী ব্যাকরণগতভাবে শুদ্ধ? আমি লেজিট জানতে আগ্রহী।

ভুয়ার বই লেখার মেধা লাগবেনা, অন্য কেউ নিজ নামে লিখলেই হবে।

ভালো থাকুন, ভুয়া!

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নিজের মন্তব্যের স্ক্রীণশট তো রাখি না। পদাতিককে দেয়া মন্তব্য খানিকটা খুজলাম, পেলাম না। প্রায় শতখানেক পোষ্টের কোথায় সেই মন্তব্য আছে পাওয়া মুশকিল। তাই চেষ্টা বাদ। :)

এটা কী ব্যাকরণগতভাবে শুদ্ধ? এই মুহুর্তে না, তবে হয়ে যাবে। আমি আশাবাদী। কাউকে না কাউকে তো শুরু করতে হবে। তাই না!!!! দাবী কিন্তু বিভিন্ন অক্ষর নিয়ে বিভিন্নভাবে উঠছে। কিছু অক্ষর অলরেডি বিলুপ্ত হয়েছে। কিছু বিলুপ্তির পথে। কিছু নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। আমার কাছে চন্দ্রবিন্দু একটা অপ্রয়োজনীয় অক্ষর।

ভাষা সব সময়েই পরিবর্তনশীল। বৃটিশ ইংলিশে Labour, আম্রিকান ইংলিশে Labor, বর্তমান বিশ্বে দু'টাই শুদ্ধ। দুনিয়ার সব ভাষাই বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায়। আমাদের বাংলাও এর বাইরে না। আমাদের ''ঈদ'' নাকি ''ইদ'' এটা নিয়ে বিতর্ক আছে। কেউ কেউ দু'টাকেই শুদ্ধ বলছে..............hence, you know what i mean!!!!! ;)

ভুয়ার বই লেখার মেধা লাগবেনা, অন্য কেউ নিজ নামে লিখলেই হবে। এটা নিয়ে গভীরভাবে ভাবতে হবে। :P

২২| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

মিরোরডডল বলেছেন:




লেখক বলেছেন: আজকাল মিডকে ব্লগে খুবই কম দেখা যাচ্ছে। Is everything within the grip?

well, currently I'm out of station.
Working remotely from overseas.
At the same time, it's a pleasure trip.

সবকিছু মিলিয়ে এত ব্যস্ত, সামুতে লগইন করা বা সামুর পাতায় চোখ রাখার সময় পাই না, ফ্রি টাইমে একটু আসি।
যেমন আজ সারাদিন ঘুরে ফিরে সামুতে :)

১৪ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: it's a pleasure trip nice to hear that!!!! এসবের দরকার আছে। সুন্দর পা সম্বলিত কেউ আশেপাশে থাকলে এই ধরনের ট্রিপ আরো সুন্দর আর উপভোগ্য হয়!!! =p~

আমিও কিছুদিন আগে একটা প্লেজার ট্রিপ দিয়ে আসলাম। এনজয়ড অ্যা লট!!!! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.