নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বলতে চাই

বিদ্রোহী কণ্ঠ

বিদ্রোহী কণ্ঠ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আবহাওয়ার পরিবর্তনে হারিয়ে যাওয়া এক সবুজ জনপদ সাহারা মরুভূমি

০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৭


মরুভূমির কথা মনে আসলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে চারিদিকে শুধু বালি আর বালি। প্রচন্ড গরমে পথ হারা কোন এক ক্লান্ত পথিকের বুকফাটা পিপাসা। ওই দূর প্রান্তরে চিকচিক করা বালির মধ্যে মিথ্যা পানির মরীচিকা। মাথার উপর সূর্য আর পায়ের নিচে তপ্ত বালির সমুদ্র, মাথার উপর ঝকঝকে নীল আকাশের এপার থেকে ওপার মেঘের লেশ মাত্র নেই। কোনো এক রহস্যময় মায়ায় কিসের যেন আশায় পথের সঙ্গী হয়ে থাকে মাথার উপর কয়েকটি উড়ন্ত চিল। কত কিছুই না কল্পনার জগতে চলে আসে! কিন্তু কখনো কি কল্পনা করে দেখেছি কিভাবে এই মরুভূমির সৃষ্টি, কেনই বা এক সময়ের সবুজ তৃনভূমি সময়ের সাথে সাথে আজ শুধুই জনমানুষহীন মরুপ্রান্তর

যাই হোক, বিশাল এই পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে ছোট বড় অসংখ্য মরুভূমি ছড়িয়ে আছে। এরই মধ্যে সাহারা মরুভূমি আয়তনের দিক দিয়ে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তর মরুভূমি, যা আফ্রিকা মহাদেশের প্রায় এক তৃতীয়াংশ জুড়ে আবস্থিত। এটি আলজেরিয়া, চাদ, মিশর, লিবিয়া, মালি, মরিতানিয়া, মরোক্কো, নাইজার, পশ্চিম সাহারা, সুদান, এবং তিউনিসিয়া জুড়ে অবস্থিত। এর মোট আয়তন ৩৫,৫২,১৪০ বর্গ মাইল বা ৯২,০০,০০০ বর্গ কিলোমিটার। যা আয়তনের দিক দিয়ে আমাদের এই ছোট্ট সোনার বাংলাদেশের চেয়ে ৬২ গুন বড়। সাহারা মরূভূমির পূর্ব দিকে লহিত সাগর, উত্তরে ভূমধ্যসাগর, পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর ও এটলাস পর্বতমালা এবং দক্ষিণ সীমান্তে নাইজার নদী ও সাহেল দ্বারা বিভক্ত।

সাহেল হচ্ছে মরূভূমি সংলগ্ন এমন একটি অঞ্চল যেখানকার পরিবেশ ও আবহাওয়া মরূভূমি থেকে কিছুটা ভিন্ন, অনেকটা আধা শুকনো। এর কোন কোন অংশে বনভূমি, কোথাও আবার জলাভুমি, কোথাও পাথুরে পাহাড়, আবার কোন কোনো অঞ্চলে যতদূর দৃষ্টি যায় তৃনভূমির কোন চিহ্ন মাত্র নাই। সাহারা মরুভূমির দক্ষিণ সীমান্তে অবস্থিত এই সাহেলের মোট আয়তনই প্রায় ৩,০৫৩,২০০ বর্গ কিলোমিটার।

এক সময়ের সবুজ সাহারা

সাহারা মরুভূমি যা আফ্রিকা মহাদেশের এক তৃতীয়াংশ অঞ্চল জুড়ে অবস্থিত তা প্রাচীনকালে অর্থাৎ আজ থেকে কয়েক হাজার বছর পূর্বে এক বিশাল তৃনভূমি ছিল, এখানে ছিল অসংখ্য নদনদী ও বনজঙ্গল। কিন্তু তার পরে এমন একটি কিছু ঘটে যা সবুজ সাহারাকে মরুভূমিতে পরিনত করে। এই ব্যাপক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণগুলো নিয়ে আজও বিজ্ঞানীদের মধ্যে দ্বিধা দ্বন্দ্বের শেষ নেই তবে অধিকাংশ বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে, পৃথিবীর কক্ষপথের পরিবর্তনের কারনেই সাহারা শুকিয়ে গেছে। পৃথিবীর কক্ষপথের এই ভৌগলীক অবস্থানের পরিবর্তনের কারনেই জলবায়ু সংক্রান্ত কিছু বিষয় যেমন ঋতু পরিবর্তন, দিনের সময়, মৌসুমী বায়ু প্রবাহ ইত্যাদি সরাসরি নির্ভর করে থাকে।

নাসার গড্ডার্ড ইনস্টিটিউট অব স্পেস স্টাডিজ বিভাগের জলবায়ু বিজ্ঞানী স্মিথ ব্যাখ্যা করেছেন যে, প্রায় চার হাজার বছর পূর্বে পৃথিবীর কক্ষপথটি আজকের মতো ছিল না। যদিও বর্তমানে পৃথিবীর কক্ষপথ সূর্যকে কেন্দ্র করে ২৪.১ ডিগী কোণে অবস্থিত আছে কিন্তু চার হাজার বছর পূর্বে তা ২৩.৫ ডিগী কোণে অবস্থিত ছিল। আর এই কারনেই মৌসুমী বায়ু প্রবাহ অন্য দিকে তার গতিপথ পরিবর্তন করে। বৃষ্টিপাতের পরিমান অত্যাধিক হারে কমে যায়। সাহারা পরিনত হয় শুকনো মরুভূমিতে। যেহেতু এতো প্রাচীনকালে জলবায়ু পরিবর্তনের কোন রেকর্ড পাওয়া যায়নি তাই বর্তমানে পৃথিবীর জলবায়ু পরিবর্তনের পরিসংখ্যান জানতে বিজ্ঞানীদের কম্পিউটার সিমুলেশনের আশ্রয় নিতে হয়।

১৯৯৯ সালে একদল জার্মান বিজ্ঞানী এই সিমুলেশন ব্যাবহার করে প্রাচীন পৃথিবীর জলবায়ু পরিবর্তনের একটি মডেল তৈরী করেন। এতে তারা উল্লেখ করেন যে, অক্ষরেখার ঢাল পরিবর্তনের মাত্র ৩০০ বছরের মধ্যেই সাহারা শুকিয়ে য়ায। বিজ্ঞানীদের ধারনা মতে পৃথিবীর কক্ষপথের এই ঢ়াল পরিবর্তন একটি সময় চক্রাকারে পুনরাবৃত্তি হয়। তাই কিছু কিছু বিজ্ঞানীদের মতানুসারে হয়তো অদূর ভবিষ্যতে সাহারা আবারো সবুজে পরিনত হতে পারে।

সাহারা মরুভূমিতে বসবাসরত বন্যপ্রাণী

সাহারা মরুভূমির আরও একটি বিশেষ বৈশিষ্ট হচ্ছে এটি বিশ্বের সবচেয়ে গরম মরুভূমি। এখানে দিনের বেলায় গড় তাপমাত্রা থাকে ৫০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড। আর রাতের বেলায় এই তাপমাত্রা কোথাও কোথাও শুন্যের কাছাকাছি নেমে যায়। এখন পর্যন্ত রেকর্ডকৃত সাহারা মরুভূমির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫৮ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড।

চারিদিকে শুকনো পরিবেশ, প্রচন্ড বাতাস, তীব্র তাপ, দিনে রাতে তাপমাত্রার ব্যাপক পরিবর্তন, পানির অভাব সব মিলিয়ে জীবন ধারনের জন্য সম্পূর্ণ অযোগ্য এক পরিবেশ। তা সত্ত্বেও এখানে দেখা মেলে অসংখ্য বন্যপ্রাণীর সমাহার। এসব বন্যপ্রানীর আধিকাংশই স্তন্যপায়ী এবং এদের শারীরিক গঠন তুলনামূলকভাবে ছোট যা তাদের পানি প্রয়োজনীয়তাকে অনেকটাই হ্রাস করে। জীবন ধারনের জন্য প্রয়োজনীয় পানি তারা তাদের খাদ্য থেকেই পূরন করে থাকে। এরা সাধারনত দিনের বেলায় আশ্রয় গ্রহন করে এবং রাতে যখন তাপমাত্রা কমে যায় তখন শিকারে বের হয়।

মোটামুটি ভাবে সাহারা মরুভূমিতে প্রায় ৭০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ৯০ প্রজাতির পাখি, ১০০ প্রজাতির সরীসৃপ এবং অসংখ্য আর্থপোড প্রজাতির প্রাণীর দেখা মেলে। প্রাণীগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বারবেরি ভেড়া, অরেক্র নামক একধরণের ছাগল, বানর প্রাজাতির একধরণের বেবুন, হায়েনা, হরিণ, শিয়াল, পাখি, বিভিন্ন প্রাজাতির সাপ, কিছু কিছু জায়গাতে যেখানে জলের দেখা মেলে সেখানে কুমিরও পাওয়া যায়। তাছাড়া আর্থপোড প্রাণীর মধ্যে অসংখ্য পিঁপড়া, পোকামাকড় ও কাকড়াবিছা পাওয়া যায়।

সাহারার সবচেয়ে বিখ্যাত প্রাণীটি হলো উট। হাজার হাজার বছর ধরে এদেরকে এখানে পাওয়া যায়। উটের শরীরে অত্যাধিক চর্বি ও পানি সংরক্ষনের জন্য থলে থাকার কারনে এরা দীর্ঘ দিন কোন খাবার বা পানি সঙ্গে না থাকা সত্ত্বেও মরু পরিবেশে জীবন ধারণ ও ভ্রমন করতে পারে। এদের বড় পুরু ঠোঁট দিয়ে এরা খুব সহজেই কাঁটাযুক্ত উদ্ভিদ খেতে পারে এবং একবারে ৩০ গ্যালন পর্যন্ত পানি পান করতে পারে।

মানুষ ও সংস্কৃতি

সমগ্র সাহারায় আনুমানিক ২০ লক্ষেরও কম বা এর কাছাকাছি মানুষ বসবাস করে। জনবসতিগুলো গড়ে উঠেছে ঐসব অঞ্চলকে কেন্দ্র করে যে অঞ্চলগুলোতে পানির খুব ভাল উৎস পাওয়া যায়। ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে পানির উৎস কমে যায় তখন এখানকার মানুষেরা ঐ স্থান ত্যাগ করে নতুন স্থানে বসতি গড়ে তোলে। তাই সাহারায় বসবাসরত এসব মানুষগুলোকে যাযাবর বলা হয়। এসব যাযাবর মানুষগুলো আরও একটি নামে পরিচিত ”বারবার”।

সাহারার বেশিরভাগ জনসংখ্যাই ইসলাম ধর্মের অনুসারী। সপ্তম শতাব্দীর শেষ দিক থেকে সাহারায় মুসলমানদের আগমন শুরু হয়। এদের বেশির ভাগই আরবিও বংশধর এজন্য আধিকাংশ মানুষই আরবি ভাষায় কথা বলে। গত শতাব্দীতে সাহারা মরুভূমিতে বেশ কিছু সংখ্যক অটোমান, স্প্যানিশ, ইতালীয় ও ফরাসি মানুষের আর্বিভাব ঘটে। তাছাড়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানী ও মিত্রশক্তির মধ্যে প্রচন্ড যুদ্ধ সংঘঠিত হয় ফলশ্রুতিতে আরও কিছু সংখ্যক লোক রিফুজি হিসেবে সাহারায় আশ্রয় গ্রহন করে। সাহারা মরুভূমিতে জীবন ধারনের প্রধান উপায় হচ্ছে পশু পালন ও পশু শিকার। তাই এই অঞ্চলের মানুষদের পশু পালন ও শিকারের জন্য বছরের বিভিন্ন সময় এক স্থান হতে অন্য স্থানে স্থানান্তরিত হতে হয়।

সাহারা মরুভূমিতে অবস্থিত কিছু অদ্ভুত জিনিস
------------------------------------------------
সাহারার চোখ (The Eye of the Sahara)

সাহারার পশ্চিম কেন্দ্রীয় মাউরিতানিয়ার ওয়াডেনে অবস্থিত একটি রহস্যময় স্থান হচ্ছে রিচাত স্ট্রাকচার। এটি সাহারার চোখ নামেও পরিচিত। ২৫ কিলোমিটার ব্যাস বিশিষ্ট গোলাকার এই স্থানটি অনেকটা চোখের মতো দেখতে। এটি কখন কিভাবে তৈরি হয়েছিল তা নিয়ে আজও বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে। কেউ বলে এটি কোন বিশাল গ্রহাণুর আঘাত থেকে সৃষ্টি, আবার কেউ বলে কোন বিশাল আকৃতির ইউএফও এখানে অবতরন করার কারণে এটি সৃষ্টি হয়েছিল। তবে বর্তমান ভূতাত্ত্বিকদের মতে এটি সৃষ্টির মূল কারণ হলো, আজ থেকে ১০৪ মিলিয়ন বছর পূর্বে এখানে একটি ভূতাত্বিক গম্বুজ ছিল যা সময়ের বিবর্তনে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে আজকের রুপ ধারণ করেছে।

মেরো পিরামিড (Meroe Pyramids)

মিশরের গিজায় অবস্থিত পিরামিডগুলো সর্ম্পকে হয়ত আমরা সবাই জানি কিন্তু সুদানের অংশের সাহারায় অবস্থিত মেরো পিরামিডগুলোর নাম হয়তো আমরা অনেকেই আজ প্রথম শুনলাম। পিরামিডগুলো নুবিয়ান পিরামিড হিসেবেও পরিচিত। ইউনেসকোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের সম্মাননা পাওয়া বেলেপাথরের বিশাল বিশাল ব্লক দিয়ে নির্মিত মেরো পিরামিডগুলো আজ হতে ২৩০০ বছর পূর্বে কুশিতে সাম্রাজ্যের সময় তৈরি হয়েছিল। এখানকার পিরামিডগুলো মিশরের পিরামিডগুলো থেকে অনেক ছোট। এখানে প্রায় ২৫৫টি পিরামিড দেখা মেলে যা কুশিতে সাম্রাজ্যের রাজা রাণীদের সমাধিক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার হতো।

ওয়াও এন নামুস (Waw an Namus)

গুগল ম্যাপে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে লিবিয়ার ঠিক দক্ষিণে একটি ভিন্ন প্রকৃতির কালো অঞ্চলের দেখা মিলবে। এটিকে ওয়াও এন নামুস বলা হয়। যা একটি আরবি শব্দ এবং এর অর্থ মশার মরুদ্যান। এ অঞ্চলটি লক্ষ কোটি মশার আবাস স্থল। কোন এক সময় এটি একটি আগ্নেয়গিরি ছিল, যার অগ্নুৎপাতের ফলে এখানকার বালির রং কালো বর্ণ ধারণ করে। ২০১১ সালে লিবিয়ার গৃহযুদ্ধের পূর্বে এটি একটি বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত ছিল।

বালির ঝড় ( Sand Storm)

সাহারা মরুভূমিতে যখন প্রচন্ড বাতাস ওঠে তখন তা বালি ঝড়ে রূপান্তরিত হয়। এই ঝড় অনেক দূরের বড় বড় শহর গুলোকে পর্যন্ত আচ্ছন্ন করে ফেলে। এসব ঝড়ের গতিবেগ ঘন্টায় প্রায় ৪৭ কিলোমিটার পর্যন্ত ওঠে এবং বালি প্রায় ৫০০০ ফিট উচ্চতা পর্যন্ত পৌঁছে যায়।

ম্যাক্সিমাম আপলোড লিমিট শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে পরবর্তী ছবিগুলো আপলোড দেয়া সম্ভব হচ্ছেনা। তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে ক্লিক করুন RARE বাংলা

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৯:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৯:১৭

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: পড়তে অসুবিধা হচ্ছে। প্রথম দিকের লেখায় ২-৩টা প্যারা করেন।

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: অসুবিধার জন্য দুঃখিত। প্যারা করে দিয়েছি।

৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৯:১৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: লেখাটি পড়লাম। ভাল লেগেছে।

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৯:২৫

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: "অদূর ভবিষ্যতে সাহারা আবারো সবুজে পরিনত হতে পারে।"
- ঘটনা সত্য।


"অত্যাধিক চর্বি ও পানি সংরক্ষনের জন্য থলে থাকার কারনে এরা দীর্ঘ দিন কোন খাবার বা পানি সঙ্গে না থাকা সত্ত্বেও মরু পরিবেশে জীবন ধারণ ও ভ্রমন করতে পারে।"
- উটের চর্বি কোথায় থাকে??

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: পানি সংরক্ষণের জন্য যে থলে রয়েছে ঐখানেই চর্বি থাক
ধন্যবাদ

৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৯:৩২

এক হতভাগা বলেছেন: সাহারা ৩য় বৃহত্তম মরুভূমি হলে সবচেয়ে বড় কোনটা ? যতটা জানি সাহারাই সবচেয়ে বড়

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: মরুভূমি দুই প্রকার মেরূদেশীয় এবং মরুদেশীয় এমন। আন্টার্কটিক পোলার মরুভূমি ৫.৫ মিলিয়ন বর্গ মাইল জায়গা দখল করে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভূমি বলে স্বীকৃত। আর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে আর্কটিক পোলার মরুভূমি যার আয়তন ৫.৪ মিলিয়ন বর্গ মাইল। তবে সাহারা হলো মরুদেশীয় মরুভূমিগুলোর মাঝে সবচেয়ে বড় মরুভূমি। অথবা সাহারাকে উত্তর আফ্রিকার প্রায় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় মরুভূমিও বলা যায়। সাহারা মরুভূমির আয়তন
৩.৫ মিলিয়ন বর্গ মাইল।
ধন্যবাদ

৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

নায়লা রহমান বলেছেন: এত বিস্তারিত জানানোর জানানের জন্য ধন্যবাদ। বিস্তারিত জানতে পেরে ভালো লাগলো

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১০:১৭

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ভাল লাগলো

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: ধন্যবাদ

৮| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১০:২০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এক হতভাগা-র সাথে সহমত। আমিও জানি সাহারা সবচেয়ে বড় মরুভূমি। যাই হোক ফিচারটি ভালো লেগেছে...

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: মরুভূমি দুই প্রকার মেরূদেশীয় এবং মরুদেশীয় এমন। আন্টার্কটিক পোলার মরুভূমি ৫.৫ মিলিয়ন বর্গ মাইল জায়গা দখল করে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভূমি বলে স্বীকৃত। আর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে আর্কটিক পোলার মরুভূমি যার আয়তন ৫.৪ মিলিয়ন বর্গ মাইল। তবে সাহারা হলো মরুদেশীয় মরুভূমিগুলোর মাঝে সবচেয়ে বড় মরুভূমি। অথবা সাহারাকে উত্তর আফ্রিকার প্রায় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় মরুভূমিও বলা যায়। সাহারা মরুভূমির আয়তন
৩.৫ মিলিয়ন বর্গ মাইল।
ধন্যবাদ

৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! খুব ভাল লেখা ও ছবি পেলাম।ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভাইকে

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সাহারা এক সময় রোমান সাম্রাজ্যের খাদ্যের প্রদান উৎস ছিলো।

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: ধন্যবাদ

১১| ০৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

বিদ্রোহী কণ্ঠ বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.