![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অসীম আকাশ আসে মোর পাশ তারা দীপালি জ্বালি বলে পরবাসী কোথা কাদঁ আসি হেথা শুধু চোরাবালি।।
স্কাইপি কথোপকপোনে নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য প্রকাশ হওয়ায় তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন পদত্যাগী বিচারক এ কে এম জহির আহমেদ। উপর মহলের নির্দেশেই তিনি পদত্যাগ করেছেন- এমন তথ্য স্বীকার করে সাম্প্রতিক তিনি এই প্রতিবেদকের কাছে বেশ কিছু তথ্য প্রকাশ করেছেন। তবে আইন কমিশনের চাকুরীর লোভে নয়, উপরের নির্দেশ বাস্তবায়নের জন্যই তিনি পদত্যাগ করেছেন বলে প্রতিবেদককে জানান। বিশেষ করে সাঈদীর মামলায় পুলিশের কাছে দেয়া বক্তব্য স্বাক্ষ্য হিসেবে নেয়া হবে কিনা, এই বিষয়ে বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের সাথে মতোবিরোধ সৃষ্টি হয় এ কে এম জহির আহমেদ। এ কে এম জহির আহমেদ এই বিষয়ে প্রসিকিউশনের আবেদন গ্রহণ করার পক্ষে ছিলেন না। ট্রাইবুনালে আসামীপক্ষের দেখানো টিভি রিপোর্ট থেকেও তিনি বুঝতে পেরেছেন, এটি পুলিশের মনগড়া। এই বিষয়ে অধিকতর শুনানির পক্ষে ছিলেন জহির। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু বিষয়েও দ্বিমত করেছিলেন তিনি। ফলে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন বিচারপতি নাসিম। পরবর্তিতে বিষয়টি আইনমন্ত্রীকে জানান বিচারপতি নাসিম। এরপরই অনেকটা তড়িঘড়ি করে জহিরকে পদত্যাগের নির্দেশ দেয়া হয়।
প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে এ কে এম জহির আহমেদ পুলিশের কাছে দেয়া ১৬ জনের বক্তব্যকে স্বাক্ষ্য হিসেবে নেয়ার আদেশকে নজিরবিহীন হিসেবে উল্লেখ করেণ। সারা পৃথিবীতে এরকম কোথাও হয়নি বলে মন্তব্য করেন।
মানবতা বিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের ক্ষেত্রেও বিচারপতি নাসিম, এটিএম ফজলে কবির ও তার কোন পরামর্শ গ্রহণ করা হয়নি বলে জানান এ কে এম জহির আহমেদ।
এ কে এম জহির আহমেদ এই প্রতিবেদককে জানান, ট্রাইবুনালে বহাল থাকলে যত বাঁধাই আসুক, তিনি ন্যায্য বিচার করতেন। বিভক্ত রায় হতে পারে এই আশঙ্কা থেকে তাকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে শুধুমাত্র হ্যাঁ সূচক উত্তর দিয়েছেন বিচারপতি এ কে এম জহির আহমেদ।
আইন কমিশনের চাকুরীর টোপ দেয়া হয়েছে বলে বিচারপতি নাসিম স্কাইপি আলাপে যে মন্তব্য করেছেন এই বিষয়ে জহির বলেন, এটা জঘন্য মিথ্যাচার। এতদিন নিজেকে বিতর্কমুক্ত রাখতে মিডিয়ার সামনে অনাগ্রহ ছিলো বিচারক এ কে এম জহির আহমেদের
View this link
©somewhere in net ltd.