![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অসীম আকাশ আসে মোর পাশ তারা দীপালি জ্বালি বলে পরবাসী কোথা কাদঁ আসি হেথা শুধু চোরাবালি।।
প্রবীণ একজন আইনজীবি বলেছেন, এট্রাইবুনাল হলো আওয়ামী ট্রাইবুনাল। বাস্তবতা হলো বাংলাদেশের মিডিয়া হলো আওয়ামী গৃহপালিত মিডিয়া। আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল হোসেন, মোজাম্মল বাবু ,গোলাম দস্তগীর, মাহফুজুর রহমানের মতো কট্টর আওয়ামীলীগার মালিকাধীন মিডিয়া থেকে তো আর নিরপেক্ষ , বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ আশা করা যায় না। এর বাইরে যারা আছে আদালত অবমাননার ভয়ে তো তাদেরও কিছু বলার সুযোগ নেই বিচারের রায় নিয়ে। কিন্তু আন্তর্জাতিক আদালতের রায় নিয়ে আন্তর্জাতিক মিডিয়া প্রকাশ করলো যতার্থ খবর।
মাওলানা আবুল কালাম আযাদ ছিলেন একজন ইসলামী টিভি ব্যক্তিত্ব, ইসলাম প্রচারক তা দেশের কোন মিডিয়ায় এলো না।
**** এ এফপি **** লিখেছে-
রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত এবং প্রাইভেট টিভি স্টেশনে মাওলানা আযাদের ইসলামী অনুষ্ঠান বিপুল সংখ্যক দর্শক উপভোগ করতেন ।
**** রয়টার্স **** লিখেছে-
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সংঘঠিত অপরাধের মামলার প্রথম রায়ে বাংলাদেশের বিতর্কিত ট্রাইবুনাল একজন জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপককে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে ।
২০০১-এ পরাজয়ের পর থেকে নিরবিচ্ছিন্ন পরিকল্পনা, কৌশল, দেশি-বিদেশি বোঝাপড়া ও হস্তক্ষেপ এবং স্থূল ও সূক্ষ্ম প্রচেষ্টার মাধ্যমে ২০০৬-এ প্রকাশ্য রাজপথে লগি-বৈঠা দিয়ে সাপের মতো মানুষ পিটিয়ে হত্যা করে গণতন্ত্র নিয়ে ধাপ্পাবাজ খেলোয়াড়রা তাদের পছন্দের সেনা-সমর্থিত ১/১১ আনে।
তারপর তৎকালীন প্রটোকলবিহীন জনৈক নেত্রীকে বেড়াতে নিয়ে প্রতিবেশী দেশের ‘রাষ্ট্রীয় সম্বর্ধনা’ সবাইকে অবাক করে দেয়! মইনকেও নিয়ে ছয়-ঘোড়া-থেরাপীপূর্বক সুনির্দিষ্ট মিশন বাস্তবায়নের ডিকটেশন দিয়ে ফেরত পাঠানো হয়। ওদিকে একই উৎসের প্রণোদনায় গঠিত হয় ‘সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম’ - যার সেক্রেটারী জেনারেলের ডেসটিনি আজ ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা আত্মসাতের কথা স্বীকার করে জামিনপ্রাপ্ত! অপরদিকে তল্পিবাহক নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে জিয়ার দলকে ক্ষত-বিক্ষত করার সবরকমের অপচেষ্টা করা হয়।
এভাবেই মানুষকে ঘোরের মধ্যে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ, দিনবদল আর যুদ্ধাপরাধের বিচারের চুষনি মুখে পুরে দিয়ে ২০০৯-এ ধ্বংসাত্মক এক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতা ম্যানেজ করে বর্তমান কমিউনিস্ট-স্টিয়ার্ড, একাট্টা প্রতিবেশী-বান্ধব শোষকগোষ্ঠী!
শুধুমাত্র ক্ষমতা কুক্ষিগত রাখার উদ্দেশ্যেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে বাতিল করা হয়। আজও জানা যায় নি, কার স্বার্থে সংবিধান থেকে আল্লাহর ওপর আস্থাকে বাতিল করা হয়েছে! যা হোক, তবে ঐ উদ্দেশ্যকেই আরো সুনিশ্চিত করতে বিরোধীজোটকে বিভক্ত এবং দুর্বল করার একটি পদক্ষেপ হিসেবে আইসিটি-র প্রথম রায়কে বলা হয়েছে ‘নতুন যাত্রা’...!!!
তা তো বটেই! আরো পিলখানা, আরো শেয়ার, আরো পদ্মা, আরো আবুল, আরো সুরঞ্জিত, আরো ডেসটিনি, আরো হলমার্ক, আরো ট্রানজিট, আরো সীমান্ত হত্যা, আরো দ্রব্যমূল্য-খুন-গুম-মামলা-রিমান্ড, আরো বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের পথে যোগ হলো এবার ‘বিতর্কিত আদালতের মাধ্যমে প্রাণনাশের নতুন যাত্রা’! তবে সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত ফাঁসির আদেশপ্রাপ্ত দলীয় খুনীদের কিন্তু বিমুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
‘আন্তর্জাতিক’ বিচারের বিশাল সাফল্যের(!) স্মরণীয় এই দিনে আন্তর্জাতিক মিডিয়া আজ যা বলেছে:
Reuters:
Bangladesh's war crimes tribunal sentenced a popular Islamic televangelist to death on Monday, the first verdict by the controversial body set up to probe abuses during the country's bloody struggle for independence.
The tribunal has been criticised by rights groups for failing to adhere to standards of international law.
Critics say the tribunal is being used by the Prime Minister as an instrument against her opponents in the country's two biggest opposition parties, the Bangladesh Nationalist Party and the Jamaat-e-Islami.
Human Rights Watch has said the law under which the accused were being tried fell short of international standards of due process. It cited defence lawyers, witnesses and investigators as saying they had been threatened during the trial.
Deutsche Welle:
This was the first verdict handed down by Bangladesh's controversial International Crimes Tribunal (ICT), a domestic court with no international oversight.
The ICC has also been criticized by international rights groups for violating standards of international law. Human Rights Watch has said the tribunal operates under legal provisions that fall short of international standards.
BBC:
Critics of the tribunal, however, say the charges against Maulana Azad and others are politically motivated. The court is not endorsed by the United Nations.
The New York Times:
Prime Minister Sheikh Hasina set up the tribunal in 2010. Human rights groups have criticized it for not operating by international law, and members of the opposition say Ms. Hasina has used it to undermine her opponents.
Al-Jazeera:
A controversial Bangladeshi war crimes court probing the nation's independence war has sentenced a fugitive Muslim TV preacher to death as it handed down its first judgement.
The International Crimes Tribunal, a domestic body with no international oversight, was created by the government in 2010 and has been tainted by allegations it is politically motivated.
The Guardian:
The first verdict handed down by a controversial tribunal.
International human rights groups have raised questions about the conduct of the tribunals set up by the government in 2010 to prosecute those accused of war crimes.
New York-based Human Rights Watch has complained about flaws in the process – including the disappearance of a defence witness outside the courthouse gates.
A judge presiding over another tribunal resigned last month after the Economist reported that it had records of Skype and email conversations between him and a Belgium-based Bangladeshi lawyer that raised serious questions about the workings of the tribunal.
Voice of America:
New York-based Human Rights Watch has said legal procedures used by the tribunal fall short of international standards.
তবে যে যা-ই বলুক, ক্ষমতার ধারাবাহিকতা টিকিয়ে রাখা হবেই - জেলখানাগুলোতে স্থান-সংকুলান না হলে অস্থায়ী কারাগার দিয়ে ‘নতুন যাত্রা’ অব্যাহত রাখা হবে। আর মুখরাদের আপ্যায়নের জন্যে রাবার বুলেট, জল-কামান, ডাণ্ডাবেড়ি, ব্যাটনের সাথে এখন সাউন্ড-গ্রেনেড, ‘পরিবেশ-বান্ধব বাক-রুদ্ধক পিপার-স্প্রে’ আছে না?! আপনার সরকারের দিকে তাকাবেন? মরিচের গুড়া থেকে সাবধান! undefined
চলো! এগিয়ে চলো বাংলাদেশ! হাসো বাঙালী... হাসো!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৯
বীরবল007 বলেছেন: হ্যাঁ ভাই একজন রাজাকার ইসলামের লোক হতে পারে না, ইসলামের লোক হতে পারে আওয়ামীলীগার হলে। আন্তর্জাতিক স্বাধীনতা? এ বিষয়ে আমি তো কিছু লিখিনি।
অন্ধ আওয়ামীলীগার হলে যে মাথা কত খারাপ হতে পারে তা আপনার লেখা দেখে বুঝতে পারছি।
মানুষ এখন আওয়ামীলীগকে কী বলে গালি দেয় জানেন ?
মানুষ বলে, .এই তুই মানুষ না আওয়ামীলীগরে!
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬
প্রগতিশীল ইকবাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ্যাঁ ভাই একজন রাজাকার ইসলামের লোক হতে পারে না, ইসলামের লোক হতে পারে আওয়ামীলীগার হলে। আন্তর্জাতিক স্বাধীনতা? এ বিষয়ে আমি তো কিছু লিখিনি।
অন্ধ আওয়ামীলীগার হলে যে মাথা কত খারাপ হতে পারে তা আপনার লেখা দেখে বুঝতে পারছি।
মানুষ এখন আওয়ামীলীগকে কী বলে গালি দেয় জানেন ?
মানুষ বলে, .এই তুই মানুষ না আওয়ামীলীগরে!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
বীরবল007 বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৯
মাসুদ সিলেটি বলেছেন: বিদেশীরা ব্যাপারটি নিরপেক্ষভাবে দেখছে এই কারনে তারা এই ট্রাইবুনালকে বিতর্কিত বলছে। আমরা হইছি হুজুগে বাঙ্গাল তাই আমরা অন্ধের মত আবেগতাড়িত কথা বলছি।
প্রকৃতপক্ষে এই ট্রাইবুনাল তার বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছে
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
বীরবল007 বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সত্য উপলব্দকিরার তৌফিক দিন।
ধন্যবাদ।
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২
সোলেমানের বাপ বলেছেন: নমরুদের ট্রাইবুনালে হজরত ইব্রাহীম (আঃ) কে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছিল তৎকালীন প্রচলিত আইনে। ফেরাউন তার দেশের প্রচলিত আইনে হজরত মুসা (আঃ) কে মৃত্যুদন্ড দিয়েছিল। হজরত ইসা(আঃ) কে শুলে চড়াতে নির্দেশ দিয়েছিল সেই সময়ের রাষ্ট্রীয় আইন বিভাগ। আমাদের নবী মুহাম্মদ (সাঃ) কে বিভিন্ন অপবাদে দোষী সাব্যস্ত করে তার রাজ্যের নেতারা একমত হয়ে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছিল। এমনকি আমাদের নবী (সাঃ) কে তার জন্মভুমি থেকে হিজরত করতে বাধ্য করা হয়েছিল। বিশিষ্ট দার্শনিক সক্রেটিস কে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়েছিল তৎকালীন শাসকদের নির্দেশে। লেনসন মেন্ডেলা ৪২ বছর কারাগারে ছিল বিচারবিভাগের রায়ে। এদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম সংগ্রামী সুর্যসেন আইনের দৃষ্টিতে বড় সন্ত্রাসী। আইনের ১৪৪ ধারা লংঘন করে মিছিল করায় আমাদের ভাষা শহীদরা তৎকালীন পাকিস্তানী আইন ব্যবস্থায় অপরাধী ও আইন লংঘনকারী। এমনকি শেখ মুজিবকে আইন লংঘন করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
উপরোক্ত সকল মহাপুরুষদেরকে তাদের সমসাময়িক আদালত দোষী সাব্যস্ত করেছিল।
তাহলে আমরা কি বলতে পারি এরা আসলেই দোষী এরা খুনি, মানবতাবিরোধী!!!!
আমাদের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)
হজরত ইব্রাহীম (আঃ)
হজরত মুসা (আঃ)
হজরত ইসা(আঃ)
দার্শনিক সক্রেটিস
লেনসন মেন্ডেলা
সংগ্রামী সুর্যসেন
ভাষা শহীদ
শেখ মুজিব
এইসব মহাপুরুষদের আদালত দোষী সাব্যস্ত করলেও আমরা জানি উনারা কেমন ছিলেন।
আমার অভিমত হচ্ছে
আদালত কাউকে মৃত্যুদন্ড দিলেই সে যে অপরাধী এটি মনে করার কোন কারন নেই।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
বীরবল007 বলেছেন: ভাই দারুণ আপনার লেখাটি।
এটি আমি আপনার অনুমতি না নিয়ে ফেসবুকে শেয়ার করেছে-ক্ষমা করবেন।
ধন্যবাদ।
৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩০
টিনটিন-টুনটুন বলেছেন: নাস্তিক আওয়ামী-বামদের বুদ্ধি চমৎকার। তারা আলেম ওলামাদের প্রহসনের মাধ্যমে বিচার করে দোষী বলে রায় দিবে। অনেক পাবলিক আছে যারা আইন বুঝে না, তারা মনে করবে আসলে আলেম ওলামারা ভন্ড, খুনি, ধর্ষনকারী।
এরপর এদেশে নাস্তিক রাজত্ব কায়েম করবে আওয়ামীলীগ। বাহ ! আওয়ামীলীগ বাহ!!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
বীরবল007 বলেছেন: সত্যের উপলব্ধির বহি:প্রকাশ এদেশের মানুষের একদিন ঠিকই হবে ,সেদিন ওরা পালাবার পথ পাবে না।
ধন্যবাদ।
৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: কেনো দিগন্ত, ইসলামিক টিভি কি আওয়ামীলিগ করে নাকি ???
থাকেন আপ্নের বিদেশি পত্রিকা নিয়া। আংশিক খবর কপি পেষ্ট মেরেই স্বান্তনার ঢেকুর তুলেন। ওই রাজাকারের নিজের গ্রামের লোকেরাও কাল আনন্দ করছে। বিবিসি, এএফপি ওই জামাতের টাকা খাওয়া মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানের বরাত দিয়ে যাই বলুক, ওদের বলেন সরে জমিনে এসে মানুষের উচ্ছাস দেখে যেতে। তবে যদি ছাগুদের আমন্ত্রনে চোরের মতো এসে মানুষ রুপি ছাগশিষ্যদের ইন্টারভিউ নিয়া রিপোর্ট করে তাইলে কথা আলাদা।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩০
বীরবল007 বলেছেন: আদালতের রায় নিয়ে কিছু লিখলেই তো আদালত অবমাননা হয়ে যাবে।
তাছাড়া দেশের মিডিয়া তো এখন কঠোরভাবে নিযন্ত্রিত।
আন্তাজাতিক মিডিয়া যদি সব জামায়াত কিনে নিতে পারে তাহলে আপনারা কীভাবে দেশ চালাবেন?
দেশটা ছেড়ে দেন জামায়াতের হাতে।
দেশ চালানোর,সুশাসন প্রতিষ্ঠার যোগ্যতা ও ইচ্ছা যে আওয়ামীলীগের নেই তা আজকের ডিসি হারুনকে পদক দিয়ে পুরস্কৃত করার মধ্র দিয়ে দেশের মানুষের কাছে পরিষ্কার হয়ে গেছে।
৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: ছাগু ।
৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
বীরবল007 বলেছেন: আদালতের রায় নিয়ে কিছু লিখলেই তো আদালত অবমাননা হয়ে যাবে।
তাছাড়া দেশের মিডিয়া তো এখন কঠোরভাবে নিযন্ত্রিত।
আন্তাজাতিক মিডিয়া যদি সব জামায়াত কিনে নিতে পারে তাহলে আপনারা কীভাবে দেশ চালাবেন?
দেশটা ছেড়ে দেন জামায়াতের হাতে।
দেশ চালানোর,সুশাসন প্রতিষ্ঠার যোগ্যতা ও ইচ্ছা যে আওয়ামীলীগের নেই তা আজকের ডিসি হারুনকে পদক দিয়ে পুরস্কৃত করার মধ্র দিয়ে দেশের মানুষের কাছে পরিষ্কার হয়ে গেছে।
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৫
মুহাই বলেছেন: ছাগু
১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৯
এম এস আই জুেয়ল বলেছেন: প্রকৃতপক্ষে এই ট্রাইবুনাল তার বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছে।
Click This Link
১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪১
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: দেখেন এই কপি পেস্ট টা পছন্দ হয় নাকি।
এক জানোয়ারের গল্পঃ
(নটরডেম কলেজে গুহ স্যারের এই একটা ক্লাসে সময় থেমে গিয়েছিল।যেন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছিল পুরো ক্লাস)
১৯৭১।
বাচ্চু রাজাকার তখন দিনে দুপুরে মেয়ে ধরে নিয়ে ধর্ষণ করে।দশ বছরের বাচ্চার সামনে ধর্ষণ করতে তার কোন লজ্জা হয়না। ধরে নিয়ে যাওয়া মেয়েদের মধ্যে স্যারের এক শিক্ষিকা (দিদিমণি) ছিলেন।
যুদ্ধের পর।
বঙ্গবন্ধু এসে সম্ভ্রম হারানো বীরাঙ্গনাদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের জোড়া বেঁধে দিচ্ছিলেন।বিয়ে করিয়ে দিচ্ছিলেন।
স্যারের ওই দিদিমণি ওখানে ছিলেন না।
হঠাৎ কোথা থেকে এসে বঙ্গবন্ধুর সামনে এসে জামা কাপড় সব খুলে ফেললেন।
চিৎকার করে সবার সামনে বললেন,"আমাকে যে বিয়ে দিবি, আমার সন্তানকে আমি কীভাবে স্তন্য দেব?দেখ! "
জীবনে বোধহয় এতটা ধাক্কা কক্ষনো খাইনি।
জানোয়ারের ফাঁসির আদেশ হয়েছে আজ।
আমি খুশি!!! আমার চিৎকার করে হাসতে ইচ্ছা হচ্ছে,
কারণ আমি ভয় পাই, নাহলে হয়ত ওই দিদিমণির হাহাকার আমার কানে আসবে।
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহা!!!
ফাঁসি চাই!!!ফাঁসি!!!
ছাগল চদা এই বলদ সুলাইমানের বাপ রে জিগাই আপ্নের লিস্টের কয়জন রাইতের অন্ধকারে পালায়ে গেছিলো?
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪১
বীরবল007 বলেছেন: আহা পাগলের প্রলাপ আর কাকে বলে?
বর্তমানে কত ডজন ডজন বোনের কান্না আপনার কানে পৌছায় না।
কারণ আপনারা হলেন, মূক, বধির ও অন্ধ।
১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪২
এমদাদুল কদির বলেছেন: "একটি গুরুওপুর্ন কথা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, এ রায় নিয়ে তাঁর সন্তুষ্টি বা অসন্তুষ্টি নেই। তিনি বলেন, কারণ তিনি বাহাত্তর সালে এই অপরাধের বিচার চেয়েছিলেন, কিন্তু পাননি। যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, উল্টো তাঁরাই মুক্তিযুদ্ধের সনদ নিয়ে ঘুরছেন। তিনি বলেন, সঠিক বিচার করলে আপত্তি নেই। কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে করা হলে সমস্যা। চার-পাঁচজনের বিচার করলে এই সিম্বলিক বিচার দিয়ে কী হবে। তিনি বলেন, যাঁরা উপস্থিত, তাঁদের বিচার আগে না করে যিনি পলাতক, তাঁর বিচার আগে করা হলো। এটা কোনো নাটক কি না, এ নিয়েও তিনি প্রশ্ন তোলেন।"পরিশেষে নিশ্চয়ই সত্যের শক্তি মিথ্যার চেয়ে বহুগুণ বেশী। মিথ্যা সাময়িকভাবে বিজয়ী হলেও চূড়ান্ত বিচারে অবশ্যই পরাজিত।ধন্যবাদ ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪১
বীরবল007 বলেছেন: Thanks
১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৭
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ঘাঁটলে আযাদের সাথে আরও বেশ কিছু নাম আসে যাদের সবাইকে এক পাল্লায় আনা হয়না, হয়নি। আনলে যারা বিচার চায় তাদের অনেকের অস্বস্তি হওয়ার কথা। সার্বজনীন ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে এটাই বড় সমস্যা। তারপরেও আরেকজনের হচ্ছেনা বলে কারোরই হবেনা তাতো না। হোক বিচার। রাজনীতি চলবে; সব পক্ষেই।
১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
শিক্ষানবিস বলেছেন: মাওলানা আবুল কালাম আযাদকে আমি আমাদের দেশের জাকির নায়েক বলে মনে করি। তার যুক্তিনির্ভর আলোচনা খন্ডাতে পারতো না কেহ। সেই ১৩ বছর বয়স থেকেই তার আলোচনা শুনার জন্য পাগল হয়ে যেতাম। কখনো ভাবিনি তাকে এত বড় এক বিশাল ঈমানী পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে। হিজরত করতে হবে। আসলে যে যত বড়, তার পরীক্ষা তত বড় হয়ে থাকে। ইসলামের নবী এটা বলে গেছেন। তবে এটাকে শেষ বিচার ভাবলে আমার ঈমান থাকবে না। তাই মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতে হয়, এটা শেষ বিচার নয়। আসলে বিচারই নয়, অবিচার।
অপরদিকে ভাবি, জাকির নায়েক আসলেই ভাগ্যবান। আমাদের দেশে জন্মালে এতদিনে তার ফাসী হয়ে যেত। কারণ আমাদের দেশের মালাউনেরা অনেক শক্তিশালী।
আরো আশ্চর্য হই, দেশে এত মানুষ থাকতে দেশী মিডিয়াগুলোকে মালাউনেরা কিভাবে দখল করল?
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪২
বীরবল007 বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই।
অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
ম.র.নি বলেছেন: আযাদ সাহেবকে আমি চিনি টিভি প্রোগ্রামের মাধ্যমে।৭১ এ উনি যদি কোন অপরাধ না-ই করে থাকেন তাহলে পালালেন কেন?সবার কাছে গ্রহনীয় 'আদালত' স্থাপন করলেও কি উনি পালাতেন না?উনার নামে যত অপরাধের কথা শুনি সবই কি ভুয়া?শুধু মা্ত্র ইসলামিক পান্ডিত্য দেখান বলেইকি উনার কোন অপরাধ আছে বলে বিশ্বাস হয় না?আর ৭১ এ বাংলাদেশের স্বাধীনতা জামাতীরা চাননি এবং পরবর্তীতে স্বাধীন দেশে থেকেও রাজনীতি করবে অথচ স্বাধীনতার বিরুধীতা করার জন্য ক্ষমা প্রার্থী হবেন না এটা কেন?দয়া করে জানাবেন।
আর আপনি বলেছেন ক্ষমতা ছেড়ে দেন জামাতের হাতে, আপনার সখটার দিকে তাকাতে পারলাম না।আরেকটু হলে বোমী করেদিছিলাম।
১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
টাইটান ১ বলেছেন: বীরবল আমি লীগ করি। এটা আমার বক্তব্যে কখনো বলেছি? আমিও বলিনি আপনি কী করেন? দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ। স্বাধীনতার যুদ্ধে আপনারা দেশপ্রেমিক ছিলেন। এখনো আছেন মনে করেন। এই মনে করাটাই আপনাদের সমস্যা? অস্বীকার করতে পারেন জামায়াত কখনো আদর্শের রাজনীতি করে না। তারা দখলের রাজনীতি করে। বেছে বেছে প্রশাসন, বিচারসহ গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলো দখল করছে। এটা কেন করছে? ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য? আমরা অপেক্ষা করছি সেই দিনের জন্য? যাদের নিয়ত দখল করা তারা তো দখলদার। তারা তো আদর্শ নয়। একটা ক্ষোভ থেকে জন্ম নিয়ে তারা দেশের জন্য ভালো করতে পারে? আমার বিশ্বাস হয় না। আপনারা যারা তাদের অন্ধভক্ত তারা যুগ যুগ ধরে একটা মিথ্যে বংশগত টান নিয়ে আসছেন। এই উপমহাদেশে কারা ইসলাম প্রচার করেছে। তারা খাঁটি মুসলিম ছিল কিনা? তা তো আজকে আপনাদের মতো মানুষকে দিয়ে বুঝতে পারছি। যদি ঈমানদার মুসলিম হতেন, এরকম হতে পারতেন না। আর আপনি আন্তর্জাতিক মিডিয়া নিয়ে কথা বলেননি? আসল কথা যখন বলতে যাই তখন এড়িয়ে যান। আপনাদের হাতে-কলমে ডিবেট শেখায়। কীভাবে একজন মানুষকে ইসলামের পথে ডেকে ইসলামের ক্ষতি করেন। কথাটা অন্যরকম লাগল। এই অন্যরকম স্টাইলে আপনারা মানুষকে ঠকান।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
টাইটান ১ বলেছেন: একজন রাজাকার ইসলামের লোক হয় কীভাবে? তাকে ইসলাম প্রসারী কে হতে বলেছে? ইসলামের ক্ষতি করে এসব লোক। আন্তর্জাতিক স্বাধীনতা বলছেন? ফিলিস্তিনে অন্যায় চলছে, হত্যা চলছে, বোমা মারছে? আপনার আন্তর্জাতিক স্বাধীনতা কী বলছে? মাথা তুলে দাঁড়ালে নিজে থেকে দাঁড়ান। কারো আশ্রয় নিতে যায়েন না। মানুষের সাথে প্রতারণা করবেন না।