নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দুর্নীত ও সন্ত্রাস মুক্ত বাংলাদেশ চাই !!!,বিরবল৩

বীরবল ৩

আমি অতি সাধারণ পরিবারের একটি ছেলে। আমি আমার দেশকে ভালবাসী কিন্তু দেশের রাজনিতি ও বর্তমান রাজনিতি ব্যক্তিদের ঘৃণা করি। আসুন না আমরা আমাদের সমাজটাকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করি।

বীরবল ৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ ব্যাংক আগুন ? নাকি রিজার্ভ ?

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩১




বাংলাদেশ ব্যাংক একটি স্পর্শকাতর স্থাপনা ।।
বাংলাদেশ ব্যাংক এ পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা আছে। প্রতিটি বিভাগে একজন প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আছেন । নিয়মিত ভিত্তিতে মহড়াও হয়ে থাকে ।
কিসের মহড়া ? রিজার্ভ ? নাকি আগুন ?
যে ছবি গুলো ভেসে ওঠে আমার মানস পটে …
ব্যাংক মানেই এমন একটি নিরাপদ স্থান। যেখানে মানুষ তিল তিল করে ফোঁটা ফোঁটা রক্ত দিয়ে তৈরি স্বপ্ন গচ্ছিত রাখে। চাহিবা মাত্র যে স্বপ্ন ফেরত দিতে বাধ্য থাকে।
ব্যাংকার মানেই একজন সাধারন অথচ বুদ্ধিদীপ্ত মানুষ। যিনি অংকের হিসাব নিকাশ খুব ভাল বোঝেন। দেশ ও বিদেশের অর্থনীতির, বাণিজ্য নীতির খোঁজ খবর রাখেন। জানেন বিভিন্ন সুচক কেন ও কিভাবে এদের উঠা নামা হয়। উনি একজন সৎ, নির্ভীক ও দায়িত্ববান মানুষ। উনি করেন না কোন স্বজনপ্রীতি, দলীয় সক্রিয় রাজনীতি। উনি জানেন না কিভাবে তেল দিয়ে পদোন্নতি নিতে হয়। উনি ঘুমের ঘোরের স্বপ্নেও কারো স্বপ্ন চুরি করেন না ! সেখানে টাকা চুরি তা তো উনি ভাবতেই পারেন না। উনি যে সততার প্রতীক !! কি বলেন ??
বাংলাদেশ ব্যাংক মানেই রাষ্ট্র যার কাছে দেশের অর্থনীতির পুরো শরীর জিম্মায় রেখেছেন। দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও মুদ্রা নিয়ন্ত্রণের প্রধান কর্তৃপক্ষ। যার অনুমিতি ছাড়া একটি টাকা এক স্থান থেকে আর এক স্থানে যাবার ক্ষমতা রাখে না। একটি দেশের সংরক্ষিত ক্ষমতাধর স্থান।
যা একটি আধুনিক, গতিশীল, কার্যকর ও দূরদর্শী কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে দেশের অর্থনীতির দ্রুত প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন ঘটানোর জন্য লক্ষ্যে দেশের মুদ্রা ও আর্থিক বাজার ব্যবস্থাপনার কাজ করে।
আর তাই প্রধানত (১) মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে; এবং (২) সুষ্ঠু আর্থিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য ব্যাংক এবং নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ নিয়ন্ত্রণ করে।
এখন প্রশ্ন নিজেরাই যদি রিজার্ভ চুরির সাথে জড়িত থাকে সেখানে অন্যান্য দের কি মনিটরিং করবে ?
নিয়ন্ত্রক আর নিয়ন্ত্রিত দের এই কলুষিত অধ্যায় কি রাষ্ট্র যন্ত্র কে যন্ত্রনা দিচ্ছে না ??
কোনো হৃদয়বান হয়তো বলবেন অ্যাকসিডেন্ট হতেই পারে! কিন্তু না , রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর জায়গায় যেমন চুরি হতে পারে না তেমন রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগতে পারে না।
এখন এই আগুন ঢাকতে আরও কত আগুন জ্বলবে কে জানে ?? কেউ কেউ জানে ... ...
বাংলাদেশ ব্যাংক একটি স্পর্শকাতর স্থাপনা ।।
বাংলাদেশ ব্যাংক এ পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা আছে। প্রতিটি বিভাগে একজন প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আছেন । নিয়মিত ভিত্তিতে মহড়াও হয়ে থাকে ।
কিসের মহড়া ? রিজার্ভ ? নাকি আগুন ?
যে ছবি গুলো ভেসে ওঠে আমার মানস পটে …
ব্যাংক মানেই এমন একটি নিরাপদ স্থান। যেখানে মানুষ তিল তিল করে ফোঁটা ফোঁটা রক্ত দিয়ে তৈরি স্বপ্ন গচ্ছিত রাখে। চাহিবা মাত্র যে স্বপ্ন ফেরত দিতে বাধ্য থাকে।
ব্যাংকার মানেই একজন সাধারন অথচ বুদ্ধিদীপ্ত মানুষ। যিনি অংকের হিসাব নিকাশ খুব ভাল বোঝেন। দেশ ও বিদেশের অর্থনীতির, বাণিজ্য নীতির খোঁজ খবর রাখেন। জানেন বিভিন্ন সুচক কেন ও কিভাবে এদের উঠা নামা হয়। উনি একজন সৎ, নির্ভীক ও দায়িত্ববান মানুষ। উনি করেন না কোন স্বজনপ্রীতি, দলীয় সক্রিয় রাজনীতি। উনি জানেন না কিভাবে তেল দিয়ে পদোন্নতি নিতে হয়। উনি ঘুমের ঘোরের স্বপ্নেও কারো স্বপ্ন চুরি করেন না ! সেখানে টাকা চুরি তা তো উনি ভাবতেই পারেন না। উনি যে সততার প্রতীক !! কি বলেন ??
বাংলাদেশ ব্যাংক মানেই রাষ্ট্র যার কাছে দেশের অর্থনীতির পুরো শরীর জিম্মায় রেখেছেন। দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও মুদ্রা নিয়ন্ত্রণের প্রধান কর্তৃপক্ষ। যার অনুমিতি ছাড়া একটি টাকা এক স্থান থেকে আর এক স্থানে যাবার ক্ষমতা রাখে না। একটি দেশের সংরক্ষিত ক্ষমতাধর স্থান।
যা একটি আধুনিক, গতিশীল, কার্যকর ও দূরদর্শী কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে দেশের অর্থনীতির দ্রুত প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন ঘটানোর জন্য লক্ষ্যে দেশের মুদ্রা ও আর্থিক বাজার ব্যবস্থাপনার কাজ করে।
আর তাই প্রধানত (১) মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে; এবং (২) সুষ্ঠু আর্থিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য ব্যাংক এবং নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ নিয়ন্ত্রণ করে।
এখন প্রশ্ন নিজেরাই যদি রিজার্ভ চুরির সাথে জড়িত থাকে সেখানে অন্যান্য দের কি মনিটরিং করবে ?
নিয়ন্ত্রক আর নিয়ন্ত্রিত দের এই কলুষিত অধ্যায় কি রাষ্ট্র যন্ত্র কে যন্ত্রনা দিচ্ছে না ??
কোনো হৃদয়বান হয়তো বলবেন অ্যাকসিডেন্ট হতেই পারে! কিন্তু না , রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর জায়গায় যেমন চুরি হতে পারে না তেমন রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগতে পারে না।
এখন এই আগুন ঢাকতে আরও কত আগুন জ্বলবে কে জানে ?? কেউ কেউ জানে ... ...

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: একটা বাচ্চা ছেলেও বুঝবে--- আগুন লাগানো হয়েছে!

২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

বীরবল ৩ বলেছেন: একে বারে মনের কথা বলেছেন।।।

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আগুন লাগানো হয়েছে অবস্যই। কাউয়া তো অনেক আগেথেকেই ছিল। সুযোগ পাইয়া কাম সারছে।

এজাবৎ প্রাপ্ত তথ্যে ফিলিপিনো তদন্তে হ্যাক হওয়া অর্থ বাংলাদেশী কেউ নিতে পারেনি। বাংলাদেশের কারও আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনাও ছিলনা। টাকাগুলো গেছে ফিলিপিনো জুয়ার আড্ডার নামে উত্তর কোরিয়াতে। আমেরিকান ব্যাঙ্ক উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করেছে কদিন আগে।
হ্যাকাররা একরাতেই একটা একটা করে মোট ৩৫টি ট্রাঞ্জেকশান রিকোয়েষ্ট মোট 9.5 বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ দেশের রিজার্ভ প্রায় অর্ধেক খালি করে দেশকে পথের ভিকিরি বানানোর ভয়াবহ চক্রান্ত ছিল এটি। তবে ভাগ্যক্রমে ৩৫টির ভেতর ৩০টি আদেশ আটকে দিয়েছিল সুইফট। তৎকালিন মার্কিন সরকারের একটা প্রভাবশালি অংশ জরিত। ব্যাঙ্কের ভেতরের কাউয়া তো ছিলই। আগুন কারা লাগাইতে পারে, বুইজ্জা লন।

আরো জানতে এটি পড়ুন - Click This Link target='_blank' >view this link

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: লিঙ্কটি কাজ করছে না - এখানে দেখুন -
যেভাবে ঘটল, ট্রেজারি ডাকাতি, ইতিহাসের বৃহত্তম ফর্জারি

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: দেশের এখন আর কোন প্রতিপক্ষ নাই, দেশপ্রেম না থাকলেই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হত্যা করা হয়। আজ দেশের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নিহত।তাই যা ইচ্ছা তাই করা হবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.