নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ এগিয়ে চল..

বিশ্বাস করি বাংলাদেশ বিশ্বসেরা, যতই হোক আমাদের বিভেদ দিন শেষে সবাই মিলে আমরা এক মহান জাতি! বাংলাদেশী! বাঙালী!

বিশ্বাস করি 1971-এ

Someone wanna share ideas! :)

বিশ্বাস করি 1971-এ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পিলখানা হত্যাযজ্ঞের মূল টার্গেট ছিল হাসিনা ও জে. মঈনকে হত্যা ॥ নেপথ্যে আইএসআই [সাকা ৪০ কোটি টাকা দেয় বিডিআরের এক সাবেক ডিজিকে ॥ সিএনএন ওয়েবসাইটে আই-রিপোর্ট]

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৮

দেশের ইতিহাসের জঘন্যতম নৃশংসতা বিডিআর হত্যাযজ্ঞের পরিকল্পনায় ছিল পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা-আইএসআই। যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী টেলিভিশন সিএনএনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরে বলা হয়েছে, আইএসআইয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ফাঁসির দ-প্রাপ্ত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। ভারত সরকারের সচিবালয় সাউথ ব্লকের বরাত দিয়ে সিএনএন বলেছে, এই বিদ্রোহের মূল পরিকল্পনায় ছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন-উ আহমেদকে হত্যা। আইএসআই শেখ হাসিনার মধ্যপন্থী মতাদর্শিক অবস্থানের কারণে শঙ্কিত হয়েই এই পরিকল্পনার আদেশ দেয়। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সালাইদ্দিন কাদের চৌধুরী ৪০ কোটি টাকা দেন। এই ঘটনায় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বিডিআরের এক সাবেক মহাপরিচালককে ব্যবহার করেন। বিডিআরের সদস্যদের মধ্যে নানা ক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে হত্যাকা- চালানো হয়। এর পাশাপাশি সেনাবাহিনীতেও পাকিস্তানপন্থী কর্মকর্তারা অভ্যুত্থানের চেষ্টা করেছিলেন।

দেশের ইতিহাসের জঘন্যতম এই হত্যাযজ্ঞ মামলার রায় প্রদান করা হচ্ছে আগামী ৫ নবেম্বর। গত ৩০ অক্টোবর এ হত্যাযজ্ঞ মামলার রায় প্রদান হওয়ার কথা ছিল। এ উপলক্ষে ব্যাপক নিরাপত্তা জোরদারও করা হয়। যেসব কারাগারে বিডিআর জওয়ানরা রয়েছে সেসব কারাগারে গড়ে তোলা হয়েছিল বিশেষ নিরাপত্তাবলয়। লালবাগের অস্থায়ী বিশেষ জজ আদালতকে কেন্দ্র করে গড়ে তোলা হয়েছিল নজিরবিহীন নিñিদ্র নিরাপত্তার আয়োজন। তবে শেষ পর্যন্ত নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কায় তারিখ পরিবর্তন করা হয়। তবে ২৯ অক্টোবর প্রকাশিত সিএনএন তার প্রতিবেদনে তুলে এনেছে ভয়াবহ সব তথ্য। হত্যায় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা-আইএসআই জড়িত বলে সিএনএন দাবি করেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বিদ্রোহের মূল পরিকল্পনায় ছিল শেখ হাসিনা এবং সে সময়ের সেনাপ্রধান মইন-উ আহমেদকে হত্যা। ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিদ্রোহ হলেও তা করার পরিকল্পনা ছিল আগের দিন। সেদিন শেখ হাসিনা এবং মইন-উ আহমেদ বিডিআর দরবার হলে গেলেও ষড়যন্ত্রকারীরা অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিতে পারেনি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রক্তক্ষয়ী এই ষড়যন্ত্রের খেসারত ঢাকাকে বেশ ভালভাবেই দিতে হয়েছে। অন্যদিকে তৎকালীন মাত্র দুই মাস মেয়াদ অতিক্রান্ত শেখ হাসিনার সরকারের স্থিতিশীলতার জন্য যা ছিল এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। পিলখানা হত্যাকা-ে বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) উচ্চপদস্থ ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭০ জন নিহত হন। ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআরের একদল সদস্য তাদের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের লাইন করে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করে। হত্যাকা-টি এতই বর্বর ছিল যে, শুধু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদেরই নয়, তাদের পরিবারের সদস্যদেরও হত্যা করে ম্যানহোলের মধ্যে স্তূপ করে রাখা হয়েছিল। এর বাইরে গণকবরও দেয়া হয়েছিল অনেক লাশ। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী জড়িত উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিডিআর বিদ্রোহের পরিকল্পনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ফাঁসির দ-প্রাপ্ত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী জড়িত। এতে বলা হয়, ভারত এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থার কাছে এই ঘটনায় প্রভাবশালী বিএনপি নেতা এবং আইএসআইয়ের চর সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী জড়িত থাকার প্রমাণ আছে। এই বিএনপি নেতাকে প্রতিবেদনে এই অঞ্চলের অপরাধ জগতের সঙ্গে ওতপ্রতোভাবে জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়।

বাংলাদেশে সালাউদ্দিন চৌধুরী একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের মধ্যে একজন বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। ২০০৪ সালে চট্টগ্রামে দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান ঘটনার সঙ্গেও তিনি জড়িত বলে অভিযোগ আছে। যদিও তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ভারতে সন্ত্রাসী কর্মকা- চালানোর উদ্দেশ্যে অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র চোরাচালান হচ্ছিল বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, বিডিআরের সদস্যদের মধ্যে নানা বিষয়ে ক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে পিলখানা হত্যা ঘটানো হয়। এই পরিকল্পনা এতটাই সুচারু ছিল যে, কোন গোয়েন্দা সংস্থা তা ধরতে পারেননি। এ ঘটনায় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বিডিআরের সাবেক মহাপরিচালক ফজলুর রহমানকেও ব্যবহার করেন। ওই ডিজিকে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ৪০ কোটি টাকা দেন বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। আর সে সময় বিডিআরের চার উপসহকারী পরিচালককে পাঁচ কোটি করে টাকা দেন। আর চার শ’ সিপাইকে দেয়া হয় পাঁচ লাখ করে টাকা। কেউ কেউ ৫০ লাখ করে টাকা পেয়েছেন বলেও গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে। প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে, ঘটনা চলাকালে বাংলাদেশকে নিয়ে ভারত সরকারের উদ্বেগ বাড়তে থাকে। ২৮ ফেব্রুয়ারি ভারত সরকার শেখ হাসিনাকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়ার প্রস্তুতিও নেয়। ভারতের সে সময়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী (বর্তমান রাষ্ট্রপতি) প্রণব মুখার্জি শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। পাকিস্তানী চরের ফোনে আড়ি পেতে তথ্য উদ্ধার করা হয় জানিয়ে সিএনএন বলেছে, ঢাকায় পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা সাজ্জাদ রসুলের সঙ্গে টেলিফোন কলে আড়ি পেতে তার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে গোয়েন্দারা। এই কর্মকর্তার সঙ্গে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর যোগাযোগ ছিল। গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, ওই পাকিস্তানী কর্মকর্তা ঢাকার গুলশান এলাকা থেকে গোটা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছেন এবং পাকিস্তানকে সব জানিয়েছে। ২৫ ফেব্রুয়ারি বেলা সাড়ে ১২টায় সাজ্জাদ রসুল আইএসআইয়ের সদর দফতরে ফোন করে সে সময় বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদকে হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, যখন বাংলাদেশ সরকার এবং সেনাকর্মকর্তারা কিছুই জানতে পারেননি, তখন পাকিস্তানী প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা কীভাবে ভেতরের সব ঘটনাপ্রবাহ জানলেন, তা একটি বড় প্রশ্ন।’ ওই সময় জামায়াতে ইসলামীর কজন শীর্ষস্থানীয় নেতাও ফোনে দুবাই, লন্ডন এবং ইসলামাবাদে আইএসআইয়ের চরদের সঙ্গে ঘটনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলের তুলনায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার মধ্যপন্থী। ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার অবস্থান কঠোর। এই সরকার টিকে থাকলে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর এ দেশীয় দোসরদের বিচারের ভয়ও পাকিস্তানী গোয়েন্দাদের মধ্যে ছিল। গোটা বিদ্রোহে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদও নানা সহযোগিতা করেছেন বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। বলা হয়েছে, ভারত নীতি এবং অন্যান্য অবস্থানের কারণে শেখ হাসিনা সরকারকে নিয়ে পাকিস্তান উদ্বিগ্ন ছিল। এ জন্যই পথের কাঁটা দূর করার চেষ্টা করেছে আইএসআই। উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বিডিআরের তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের সভাপতিত্বে দরবার হলে বার্ষিক দরবার শুরু হয়। আচমকা উপস্থিত জওয়ানরা জাগো বলে হুঙ্কার দিয়েই দরবার হল ত্যাগ করে। তারা অস্ত্রাগার লুট করে। সিপাহি মাঈন রাইফেল নিয়ে মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের দিকে তাক করে। উপস্থিত সেনা কর্মকর্তারা মাঈনকে নিরস্ত্র করে ফেলে। এর পরই শ’ শ’ বিদ্রোহী অস্ত্রসহ দরবার হলে প্রবেশ করে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে থাকে। গুলিতে পুরো দরবার হল ঝাঁজরা হয়ে যায়। হত্যা করা হয় বহু সেনাকর্মকর্তাকে। পরদিন ২৬ ফেব্রুয়ারিও একইভাবে চলে হত্যাকা-। টানা ২ দিনে ৫৮ সেনাসদস্যসহ ৭৪ জনকে হত্যা করে বিদ্রোহীরা। ৫৮ সেনাসদস্যের মধ্যে ৫৭ জনই কর্মকর্তা। হত্যার পর সেনা কর্মকর্তাদের মৃতদেহ ম্যানহোল দিয়ে বুড়িগঙ্গা নদীতে ভাসিয়ে দেয়া হয়। অনেকের মৃতদেহ পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়। গণকবর দেয়া হয় অনেক সেনা কর্মকর্তার মৃতদেহ। হত্যার পর দ্রুত লাশ গুম করতে মৃতদেহগুলো খুবই আপত্তিকর অবস্থায় ফেলে দেয়া হয় ড্রেনে, ম্যানহোলে ও নর্দমায়।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৮

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: Click This Link

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৪

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: সিএনএন :

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

বিশ্বাসরা বলেছেন: ভারত সরকারের সচিবালয় সাউথ ব্লকের বরাত দিয়ে সিএনএন বলেছে,.....আপনার লজ্জা করেনা এই জাতীয় সোর্স ব্যবহার করতে?
রেীমারিতে ১৫গজন বিএসএফ হারামী যারা মেরেছে তাদেরকে খুন করবে আইএসআই!নূনতম জ্ঞান থাকলে এই জাতীয় পোষ্ট দেওয়ার আগে ভেবে নিতেন একবার

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

মেহেদী হাসান '' বলেছেন: ভারত সরকারের সচিবালয় সাউথ ব্লকের বরাত দিয়ে সিএনএন বলেছে,... WTF...
একটি পোস্ট করার আগে একজন বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে ভেবে দেখুন! নাকি আপনি কোলকাতা থেকে লেখেন??

৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৮

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: সোর্সটা দেখেন । আমি শুধু এই ব্লগে পোষ্ট করসি । আজকে জনকন্ঠ দেখেন ।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২১

ফারুক মৃধা বলেছেন: ছাগল সাংবাদিক। এটি সিএনএনআই রিপোর্ট। প্রকৃতপক্ষে ব্লগ লেখার মত। যে কেউ একাউন্ট খুলে মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখতে পারে। আর এইটা নাকি সি এন এন এর রিপোর্ট বলে রিপোর্ট করেছে জনকন্ঠ ও ঢাকা টাইমস নামের একটি অনলাইন পত্রিকা । এদেরকে সাংবাদিকতা কে শিখাইছে ? ব্লগ আর পত্রিকার রিপোর্ট এটা ও চিনে না। শাহবাগের বিরানি কম খায়। বিরানীতে পুষ্টি কম। এবার ঘিলুটাকে কাজে লাগা


আমি ও একটা আই রিপোর্ট লিখেছি। এইটা ও সিএন এন এর রিপোর্ট ?
http://ireport.cnn.com/docs/DOC-1055436

BDR Mutiny in Bangladesh : Those(Awami League) who are found guilty

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৩

ফারুক মৃধা বলেছেন: বিডিয়ার হত্যাকান্ডে কারা জড়িত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
http://bdrmutiny.com/

পুরো ওয়েবসাইট বিডিয়ার নিয়ে

৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৪

মেহেদী হাসান '' বলেছেন: দালাল পত্রিকা!! এরা সিল মারা দালাল!!
৭১ এর বিশ্বাসীরা এমন পোস্ট করলে। ৭১ এর সম্মান হানি হয়। আপনার এমন পোস্ট করা ঠিক হয়নি

৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩০

ল্যাটিচুড বলেছেন: এসব আউল ফাউল কি সব লিখছস ? কানে ধরে থাবড়ামু কইলাম।

সরকারের শেষ সময়ে এমনিতেই রাজাকার আর হেফাজতিদের বিভ্রান্তিকর অপপ্রচারে -সকলেই বিব্রত তার উপর তুই কইতে চাস -সরকার বিডিআর বিদ্রোহে সালাউদ্দিন কাদের এর জড়িত থাকার প্রমান থাক সত্বেও চুপ আছে।

এসব লিখে তুই কি প্রমান করতে চাস ? সরকারের শেষ সময়ে এসে ভালো মানুষ সেজে সরকারের পুটকিতে আঙলি মারতে চাও চান্দু ........

দুরে গিয়ে মর, ছাগুর বাচ্চা ছাগু

১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৩

আহ্নিক অনমিত্র বলেছেন: ওরা মনে করছে আই-রিপোর্ট কি বাংলাদেশের আ** পাবলিক কি আর তা জানে।
ভাইরে মিথ্যে বলারও তো কৌশল আছে, পদ্ধতি আছে...

১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪১

গোলক ধাঁধা বলেছেন: সিএনএন আই-রিপোর্ট :-<

১২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৫

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: আপনি সোর্স দিছেন জনকন্ঠ আর সাউথ ব্লক এর। আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা ঐখানেই তো ধুলিস্যাৎ। তার পরে কি আর এত বড় লেখার কোন দরকার পড়ে?

১৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বিশ্বাসরা বলেছেন: ভারত সরকারের সচিবালয় সাউথ ব্লকের বরাত দিয়ে সিএনএন বলেছে,.....আপনার লজ্জা করেনা এই জাতীয় সোর্স ব্যবহার করতে?
রেীমারিতে ১৫গজন বিএসএফ হারামী যারা মেরেছে তাদেরকে খুন করবে আইএসআই!নূনতম জ্ঞান থাকলে এই জাতীয় পোষ্ট দেওয়ার আগে ভেবে নিতেন একবার

১৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৯

নূর আদনান বলেছেন: ভারত সরকারের সচিবালয় সাউথ ব্লকের বরাত দিয়ে সিএনএন বলেছে... :P :P


২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআরের একদল সদস্য তাদের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের লাইন করে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করে। =p~ =p~

আমি আর কিছু কমু না....এখন আপনারাই বুঝেন.....

১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০২

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: কথায় বলেনা "অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী, জুতারেও কয় আলমারী" , এদের অবস্থা এখন এরকমই..

১৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬

নিয়েল হিমু বলেছেন: বাঁশেরকেল্লায় উইকিলিক্সের লিংক কৈয়া ডাসট্ট সাবের পোষ্ট চালায়া বিডিয়ার বিদ্রহের যেই খবর ছাপছে ঐটাই চির সত্য । আপনে আম্লীগের দালাল ভাগেন এহেনেত্তে ।
নারায়া দে ।

১৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: এটা একটা iReport যা যে কেউ লিখতে পারে, যার কোন সত্যাসত্য যাচাই করা হয় না।

১৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

মাইবম সাধন বলেছেন: যে যাই বলুক, জড়িতদের অবশ্যই সাজা হওয়া উচিত.. :-&

১৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

বিডি আইডল বলেছেন: এইসব বাল মার্কা খবর ছাপাইয়া হাসিনা রক্তের দাগ হাত থেকে মুছতে পারবে না...সেনাবাহিনী আর বিডিআররে ধ্বংস কইরা ক্ষমতার মসনদে পাকপাকি থাকনের খায়েশ তার পুরোন হবে না

২০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

িনষ্ঠুর বলেছেন: আই রিপুরট লিখতে মুন চায়

২১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

Birds Lover বলেছেন: মাইবম সাধন বলেছেন: যে যাই বলুক, জড়িতদের অবশ্যই সাজা হওয়া উচিত..

২২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

নতুন বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

সিএন এন এর আইরিপোট` এর রেফারেন্স???

২৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

অন্য কথা বলেছেন: এ রকম স্পর্শকাতর ইস্যু নিয়া সংবাদ পরিবেশন করার আগে যে কোন তথ্যের সত্যতা যাচাই করা উচিত । পত্রিকা কাটতির জন্য মানুষকে দ্বিধান্বিত করা ঠিক না ।

জনকণ্ঠ ব্যান করা উচিত ।

২৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

স্বাধীকার বলেছেন:
শুয়োর জঘন্যকন্ঠ সরকারী নাটকের প্রযোজনায় থাকে সব সময়। এটিকে পত্রিকা বললে নিজেকে শয়তানের সাথে তুলনা করা হয়। জনকণ্ঠ পত্রিকাটি ভারতের পারপাস সার্ভ করতে সদাতৎপর, এটির উদ্দেশ্য ও সংবাদের দিকে খেয়াল করলে প্রশ্নজাগে, এইটিতে ভারতের গোয়েন্দাদের বিনিয়োগ আছে কিনা?

এসব পোস্ট করার আগে দেখে নিন আপনার লবনের গুণাগুন ঠিক আছে কিনা?

২৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: .@ লেখক এসব লেখা তথ্যের কোন সত্যতা নেই এগুলো বিভ্রান্তিকর। বাঙ্গালী এমনি হুজুগে দৌড়ায় এমন সংবাদ মানুষের মধ্য বিতর্ক জন্ম দেয়.

@ বিডি আইডল ও স্বাধিকার আপনারা দিন দিন বড় হচ্ছেন নাকি ছোট।? নোংরা রাজনীতির জন্য নিজেদের নোংরা ভাব্ব তুলে ধরছেন এই সুন্দর ব্লগটায়। কথা বলে সাবলীল ভাষায়।কি সব ভাষা ব্যহার করেন আপনাদের মত জ্ঞানি গুনি মানুষ গুলো সত্যি অবাক হই।

২৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্বাধীকার বলেছেন:
শুয়োর জঘন্যকন্ঠ সরকারী নাটকের প্রযোজনায় থাকে সব সময়। এটিকে পত্রিকা বললে নিজেকে শয়তানের সাথে তুলনা করা হয়। জনকণ্ঠ পত্রিকাটি ভারতের পারপাস সার্ভ করতে সদাতৎপর, এটির উদ্দেশ্য ও সংবাদের দিকে খেয়াল করলে প্রশ্নজাগে, এইটিতে ভারতের গোয়েন্দাদের বিনিয়োগ আছে কিনা?


কিনা বলেন কেন?

অবশ্যই। ইকোনোমিষ্টের রিপোর্টে দেখেন নাই কি নির্লজ্জ ভাবে হাসিনাকে তাদের চাই বলেছে...

ঢাকায় আওয়ামী লীগ সরকার ভারতকে নিরাপত্তা ও কানেকটিভিটির যে সুবিধা দিয়েছে, তা ঢাকার কোনো সরকার আগে কখনো দেয়নি। হাসিনা সরকারকে টিকিয়ে রাখার পক্ষে ভারতের যৌক্তিক কারণ রয়েছে, যদিও তিনি যে প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়েছেন, সে সম্পর্কে কূটনীতিকরা অসচেতন নন।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ থেকে কোট -
"ভারত সরকার সরাসরি কিছু না বললেও তার মিডিয়া এলিট শ্রেণী এবং জনগণের একটা বড় অংশ হাসিনা ও তার আলীগকেই পুনরায় ক্ষমতায় দেখতে চায়। ভারতের মিডিয়া ও এলিট শ্রেণী ভারত সরকারের অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে ভারত অন্যায্যকর ও একতরফা সুবিধা পাবে না বিধায় হাসিনা ও তার আলীগই দিল্লীর একমাত্র ভরসা। হাসিনা সহ সমমনা ধর্মনিরপেক্ষ ও ভারপন্থী বুদ্ধিজীবি প্রআলোর মতি, মাহফুজ গংরাও একই বিষয় চায়। যেই কারণে এই মতি গংরা ১/১১ সমর্থন করলেও আজকে তারা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চাচ্ছে না। তারা চায় হাসিনার অধীনেই যেন পরবর্তী নির্বাচনটা হয়। ভারতীয় ইকোনোমিক টাইমস প্রকৃতপক্ষে ভারতের নীতি নির্ধারকদের মনের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরছে। এখন দেশের জনগণ ইসলামী মূল্যবোধ(৫ম ও ৮ম সংশোধনী) এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে চলমান আন্দোলন এগিয়ে না নিলে হাসিনা কারচুপি, ডাকতির মাধ্যমে অবৈধ ভাবে জনমত উপেক্ষা করেই ক্ষমতায় আসবে। এই আন্দোলন সফল হলে বাংলাদেশ সার্বভৌম থাকবে নতুবা চিরস্থায়ী ভারতের গোলামী করে যেতে হবে। এর বাইরে অন্য কিছু নাই। "

সেই য়ড়যন্ত্রের আবালীয় ধোয়া তুলা প্রচারনা এই পোষ্ট! মেইক পিপল কনফিউজড!!!!!তত্ত্বে্ অথবা কিপ দেম ডিভাইডেড অলওয়েজ!!!!!!

++++

২৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

আহলান বলেছেন: দৈনিক যৌনকন্ঠ .... এটা এখন কেউ পড়ে .... ;)
?

২৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৪

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: :||

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.