নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের মনে যা ঠিক বলে মনে হয় তাই করি-কারণ আমার সমালোচনা করা হবেই।কাজ করলেও লোকে আমার সমালোচনা করবে-আবার না করলেও তাই।
ইসলামের পাঁচটি ভিত্তির মধ্যে প্রথম ভিত্তি হলো ঈমান।ঈমান ছাড়া ইসলাম অর্থহীন। ঈমান আনয়নের মাধ্যমে ইসলামে প্রবেশ করা হয়ে থাকে।ঈমান ছাড়া অন্য সব ইবাদত, বিধিবিধান যতই মেনে চলা হোক না কেন তা সম্পূর্ণ অর্থহীন। ঈমান তথা বিশ্বাস ছাড়া যে কাজ করা হয়ে থাকে তাকে অর্থবহ না বলে লৌকিক বলা যুক্তিসঙ্গত। ইসলাম এমন একটি ধর্ম যেখানে মানবকল্যাণ নিহিত। ইসলামের বিধিবিধান পালন করে নিজের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে মানব জীবনে সার্বিক কল্যাণ সাধিত করে।
ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় মহানবী (সা.) আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে যা কিছু নিয়ে এসেছেন সেগুলোর উপর বিশ্বাস স্থাপন করে মহান আল্লাহ তায়ালা ব্যতীত অন্য সব কিছু থেকে নিজের সম্পর্কহীনতার কথা সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করা হচ্ছে ঈমান। অন্য ভাবে বলা যায় যে, ঈমান হচ্ছে আল্লাহ তায়ালা ও রাসূল (সা.) নির্দেশিত বিধানাবলির প্রতি বিশ্বাস স্থাপন এবং সেগুলো বাস্তবে রূপদান করা হচ্ছে ঈমান। মূলত ইসলাম ধর্মের প্রতি মৌখিক স্বীকৃতি এবং সে অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে ঈমান।
ঈমান গ্রহণ করা একজন মুসলমানের জন্য সর্বপ্রথম ফরজ হিসেবে বিবেচিত। কুরআন ও হাদিস আলোকে ৭টি বিষয়ের প্রতি ঈমান আনা অতীব জরুরি। যার মাধ্যমে একজন মুসলমান সঠিক, সুন্দর ও ন্যায়ের পথে চলতে পারবে। ঈমান আনার জন্য যেসব বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে তার কোনো একটির উপর বিশ্বাস স্থাপন না করলে সেই ব্যক্তি কাফির হয়ে যাবে। ঈমানের কোনো একটি বিষয় অস্বীকার করা আল্লাহকে অবিশ্বাসের নামান্তর। সুতরাং একজন প্রকৃত ঈমানদার হওয়ার জন্য ঈমানের মূল সাতটি বিষয়ের প্রতি ঈমান আনা আবশ্যকীয় শর্ত।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২০
নীলা(Nila) বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব ভালো লাগলো পোস্ট।
কোরআন এবং হাদিসের পরিপন্থি কিছু বলা বা বিশ্বাস করা মানে ঈমান হারানো।