নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে কোন মূর্খের পক্ষেই সমালোচনা, নিন্দা বা অভিযোগ জানানো সহজ কাজ- বেশিরভাগ মূর্খই তাই করে। কিন্তু অপরকে বুঝতে পারা আর ক্ষমাশীলতা পেতে গেলে দরকার চারিত্রিক দৃঢ়তা আর আত্ম-সংযম।কোন মহান মানুষের মহত্বের প্রকাশ ঘটে তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করেন ত

নীলা(Nila)

নিজের মনে যা ঠিক বলে মনে হয় তাই করি-কারণ আমার সমালোচনা করা হবেই।কাজ করলেও লোকে আমার সমালোচনা করবে-আবার না করলেও তাই।

নীলা(Nila) › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামে মানবাধিকার

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:২২

মানবাধিকার শব্দটি দুটো আলাদা শব্দ দিয়ে গঠিত- মানব ও অধিকার। দুটো শব্দের অর্থগত ব্যাপকভা রয়েছে। তবে সংক্ষেপে বলা যায়, মানবাধিকার হলো মানুষের প্রতি স্বীকৃতি। শুধু খাদ্য-বস্ত্রের মতো মৌলিক অধিকারই নয়, এতে অন্তর্ভুক্ত মানুষে-মানুষে সাম্য ও বাক স্বাধীনতার মতো আধ্যাত্মিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক অধিকারও। ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ইসলামই প্রথম স্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট করে মানুষের মৌলিক অধিকার প্রদান করেছে। ইসলামে
মানবাধিকার বলতে সেসব অধিকারকে বোঝানো হয়, যেগুলো স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাকে প্রদান করেছেন । পৃথিবীর কেউ তা রহিত করার অধিকার রাখে না। এ অধিকার কখনো রহিত হওয়ার নয়।

→ ইসলামে মানবাধিকার : ইসলামে মানবাধিকার বলতে বুঝায় মহান আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসূল (সা.) প্রদত্ত অধিকার,
কুরআন-সুন্নায় বর্ণিত অধিকার, খোলাফায়ে রাশেদীন এবং তৎপরবর্তী উমাইয়া এবং আব্বাসীয় ন্যায়পরায়ণ শাসকগণ কর্তৃক বাস্ত বায়িত অধিকার। যুগে যুগে মানবতার মুক্তি ও মানবাধিকার নিশ্চিত করার আশাবাদ শুনিয়েছেন বিভিন্ন মনীষী ও দার্শনিকগণ।ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক হযরত মুহাম্মদ (সা.) সপ্তম শতকে হাজির হয়েছিলেন মানুষের মর্যাদা সম্পর্কে নতুন ধারণা নিয়ে। তিনি প্রচার করেছেন মানুষ পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি ও মানুষকে সর্বোত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করা হয়েছে। ইসলাম বর্ণ, গোত্র, ভাষা,সম্পত্তি বা অন্য কোনো মর্যাদার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে না। এটি একটি সমন্বিত ধারণা।

১. কুরআনের আলোকে মানবাধিকার : ইসলামে মানবাধিকারের মধ্যে রয়েছে জীবনের নিরাপত্তা, সম্পদের নিরাপত্তা, ইজ্জতের
নিরাপত্তা, নারীর অধিকার, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার, গীবত না করা, ক্ষমা প্রদর্শন করা, সদাচরণ, রাজনৈতিক অধিকার, শ্রমিকের অধিকার, ব্যক্তিগত অধিকারসহ অনেক কিছু। সামাজিক অধিকারের মধ্যে রয়েছে বেঁচে থাকার অধিকার, ব্যক্তি স্বাধীনতা, মালিকানার অধিকার, সাম্যের অধিকার, চুক্তিবদ্ধ হওয়ার অধিকার, লেখা, বলা ও প্রচার কার্যের অধিকার।
পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে,
অর্থাৎ, “তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত,যাদেরকে মানুষের জন্য বের করা হয়েছে। তোমরা ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে বারণ করবে, আর আল্লাহর প্রতি ইমান পোষণ করবে। আর যদি আহলে কিতাব ইমান আনত, তবে অবশ্যই তা তাদের জন্য কল্যাণকর হত।” (সূরা আল ইমরান-১১০)

মানুষে মানুষে সাম্যের ধারণা প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে,
يا أيها الناس إنا خلقناكم من ذكر وأنثى وجعلناكم شعوبا وقبائل لتعارفوا إن أكرمكم عند الله أتقاكم
অর্থাৎ, “হে মানবজাতি, আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি এক নর ও নারী হতে। তোমাদের বিভক্ত করেছি বিভিন্ন গোত্র ও বংশে, যাতে তোমরা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হতে পার। আর তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি অধিক মর্যাদাবান যে অধিক মুক্তাকি।” (সূরা হুজুরাত-১৩)

২. রাসূল (সা.) এর জীবনে মানবাধিকার : ইসলামের প্রথম যুগে মদিনাভিত্তিক সমাজে মুসলিম নাগরিকরা সামাজিক,
আধ্যাত্মিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সকল অধিকার ভোগ করতেন। ইসলামের শান্তির বাণী শুধু নিজ ধর্মের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়।বরং পরমত ও পরধর্মের প্রতি সহনশীলতা ও সহানুভূতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোকদের মধ্যে সম্প্রীতি ও ঐক্যের গুরুত্ব দেন রাসূল (সা.)। উম্মার ধারণার মধ্যে অন্যান্য ধর্মের স্বাধীনতা ও অধিকার গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। রাসূল (সা.) এ সময়কালে করা চুক্তিগুলো দেখলে সেটি বুঝা যায়। হিজরি ৬২৪ সালের মদিনা সনদ মানবাধিকারের স্বীকৃতির জন্য বিখ্যাত দলিল। এই সনদে মোট ৪৭টি ধারা ছিল। ধারাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো-
ক. মদিনা সনদে স্বাক্ষরকারী ইহুদী, খ্রিষ্টান, পৌত্তলিক ও মুসলমান সম্প্রদায়সমূহ সমান নাগরিক অধিকার ভোগ করবে।
খ. পূর্ণধর্মীয় স্বাধীনতা বজায় থাকবে। মুসলমান ও অমুসলমান সম্প্রদায়ের লোকেরা বিনা দ্বিধায় নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে
পারবে। কেউ কারো ধর্মে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।
গ. রক্তপাত, হত্যা, ব্যভিচার এবং অপরাপর অপরাধমূলক কার্যকলাপ একেবারেই নিষিদ্ধ করা হলো।
ঘ. দুর্বল ও অসহায়কে সর্বতোভাবে সাহায্য ও রক্ষা করতে হবে।
ঙ. ইহুদীদের মিত্ররাও সমান নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা ভোগ করবে।
নব্যুয়তপ্রাপ্তির আগে গঠিত 'হিলফুল ফুযুল' ছিল বর্ণবাদে আক্রান্ত অন্ধকার আরবে মানুষের স্বাধীনতা ও বেঁচে থাকার অধিকারের
প্রতি স্বীকৃতি। রাসূল (সা.) তার বিদায় হজ্বের ভাষণে অন্যান্য অধিকারের সাথে সাথে দাস-দাসীদের অধিকার নিশ্চিত করার কথা বলেছেন। সেখানে বলা হয়েছে- "মানুষে মানুষে কোনো ভেদাভেদ নেই। সবাই সমান।” তিনি আরো বলেন, “কোনো আরবের উপরে অনারবের প্রাধান্য নেই। প্রাধান্য নেই কোনো অনারবের আরবের ওপর।”

ইসলামে মানবাধিকারের গুরুত্ব :
১. জীবনের নিরাপত্তা লাভের অধিকার : জীবনের নিরাপত্তা লাভের অধিকার মানুষের সব অধিকারের মূল । জাতি-ধর্ম-বর্ণ-ভাষা-সংস্কৃতি নির্বিশেষে সব মানুষের জীবনের নিরাপত্তা প্রদান করেছে ইসলাম। রাজনৈতিক বা অন্য কোন মতামত, সামাজিক বা রাষ্ট্রীয় কোন কারণে কেউ মানুষের এ মৌলিক অধিকার খর্ব করতে পারে না। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন,
অর্থাৎ, “ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তি ব্যতীত কেউ কাউকে হত্যা করলে সে যেন পৃথিবীর তামাম মানবগোষ্ঠীকে হত্যা করল । আর কেউ কারও প্রাণ রক্ষা করলে সে যেন পৃথিবীর গোটা মানবজাতিকে প্রাণে রক্ষা করল।” (সূরা মায়িদা -৩২)।
এ প্রসঙ্গে বিদায় হজের ভাষণে রাসূল (সা.) বলেন,
অর্থাৎ, “নিশ্চয়ই তোমাদের জীবন, সম্পদ ও সম্মান তোমাদের জন্য এমনই পবিত্র যেমন তোমাদের আজকের এই দিনটি
পবিত্র।” (বুখারী, মুসলিম)

২. আইনের দৃষ্টিতে সমতা : আইনের দৃষ্টিতে সমতা হলো আইনের শাসন এবং মানুষের অধিকার বিষয়ে সমান দৃষ্টিভঙ্গি
পোষণ । রাসুল (সা.) মদিনা সনদে প্রতিটি মানুষের আকিদা, ইবাদত ও নিরাপত্তার অধিকারের বিষয়টি নিশ্চিত করার সঙ্গে সঙ্গে নিশ্চিত করেছেন সব মানুষের মৌলিক অধিকারে সাম্যতাও। একজন চিন্তাশীল গবেষক মানব সভ্যতা ও সংস্কৃতির অনেক প্রাথমিক মূলনীতিই এতে খুঁজে পাবেন। যারা সাধারণত মানবাধিকার বিষয়ে সোচ্চার কণ্ঠ, তারা অবশ্যই স্বীকার করতে বাধ্য হবেন, রাসুল (সা.)-ই মানবাধিকারের গোড়াপত্তন করেছেন এবং কোর'আন-সুন্নাহ অনুযায়ী তা ঢেলে সাজিয়েছেন। পক্ষান্তরে যে মানবাধিকারের প্রতি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও সংগঠন আহ্বান জানাচ্ছে, যাকে তারা মানবাধিকার বলে দাবি করছে, তা হচ্ছে মূলত অন্যায়-অবিচার ও মানবগোষ্ঠীর অধিকার হরণ এবং এক জাতি দ্বারা অন্য জাতিকে নিষ্পেষিত ও নিঃশেষ করণের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি মাত্র।

৩. মানব কল্যাণকর : ইসলামের সব কার্যক্রম মানবকল্যাণে নিয়োজিত। কল্যাণকর সবকিছু ইসলাম মানুষের জন্য বৈধ
করেছে। সমাজে বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ বিদ্যমান। কেউ ধনী, কেউ গরিব। আবার কেউ প্রতিবন্ধী, কেউ বা সুবিধাবঞ্চিত,
কেউ এতিম, কেউ বা নারী, কেউবা অভাবগ্রস্ত; প্রমুখের কল্যাণ সাধন করেছে ইসলাম। রাসূল (সা.) বলেন,
অর্থাৎ “পারস্পরিক কল্যাণকামিতা ও সদিচ্ছাই হচ্ছে ধর্ম।” (আল হাদিস)

৪. মানবাধিকার রক্ষা করা ফরজ : মানবাধিকারের ক্ষেত্রে ইসলাম এতই গুরুত্ব দিয়েছে যে, এটাকে ফরজ সাব্যস্ত করেছে।
মহান আল্লাহ বলেন,
অর্থাৎ, “অতএব আত্মীয়কে দাও তার হক এবং অভাবগ্রস্ত ও মুসাফিরকেও। যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে তাদের জন্য এটা
উত্তম এবং তারাই তো সফলকাম।” (সূরা রুম : ৩৮)।
অন্য আয়াতে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার সরাসরি নির্দেশ দিয়ে বলা হয়েছে,
إن الله يأمر بالعدل والإحسان وإيتاي ذي القربى وينهى عن الفحشاء والمنكر والبغي يعظكم لعلكم تذكرون
অর্থাৎ, “নিশ্চয় আল্লাহ আদল-ন্যায়পরায়ণতা, ইহসান-সদাচরণ ও আত্মীয়স্বজনকে দানের নির্দেশ দেন এবং তিনি অশ্লীলতা,
অসৎ কাজ ও সীমা লঙ্ঘন থেকে নিষেধ করেন; তিনি তোমাদের উপদেশ দেন যাতে তোমরা শিক্ষা গ্রহণ করো।” (সূরা নাহল : ৯০)
রাসুল (সা.) বলেন, “মানুষের মধ্যে সেই উত্তম যে মানুষের কল্যাণ করে।” (তিবরানী)।

৫. সমান মর্যাদার অধিকারী : ইসলাম মানবজাতিকে জন্মগতভাবে সমানভাবে সমান মর্যাদায় অভিষিক্ত করেছে। মহান আল্লাহ
তায়ালা বলেন,
অর্থাৎ “হে মানষজাতি, আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি এক নর ও নারী হতে। তোমাদের বিভক্ত করেছি বিভিন্ন গোত্র ও বংশে, যাতে তোমরা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হতে পার। আর তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি অধিক মর্যাদাবান যে অধিক মুক্তাকি।" (সূরা হুজুরাত : ১৩)
রাসূল (সা.) তার বিদায় হজ্বের ভাষণে অন্যান্য অধিকারের সাথে সাথে দাস-দাসীদের অধিকার নিশ্চিত করার কথা বলেছেন।
সেখানে বলা হয়েছে, “মানুষে মানুষে কোনো ভেদাভেদ নেই। সবাই সমান।” (আল হাদিস)

৬. মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা : মানুষের জীবন, স্বাধীনতা এবং ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে ইসলামে
বিবেচনা করা হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে মানবজীবন অতি পবিত্র এক সম্পদ। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন,
ولا تقتلوا النفس التي حرم الله إلا بالحق ومن قتل مظلوما فقد جعلنا لوليه سلطائا فلا يشرف في القتل إنه كان منصور
অর্থাৎ, “আল্লাহ যে জীবনকে হত্যা করা নিষিদ্ধ করেছেন, যথার্থ কারণ ছাড়া তোমরা তাকে হত্যা করো না। যদি কেউ
অন্যায়ভাবে মারা পড়ে, তার উত্তরাধিকারীকে তো আমি ক্ষমতা দিয়েছি প্রতিকার করার। কিন্তু সে যেন হত্যার ব্যাপারে সীমা
অতিক্রম না করে। কেননা, সে সাহায্য পেয়েছে।” (সূরা বনি ইসরাইল : ৩৩)।

৭. সম্মানের নিরাপত্তা : ইসলাম কাউকে কারো মর্যাদা হরণের অনুমোদন দেয় না। আল্লাহ বলেন-
ولقد كرمنا بني ادم وحملناهم في البر والبحر ورزقناهم من الطيبات وفضلناهم على كثير ممن خلقنا تفضيلاً
অর্থাৎ, আমি বনী আদমকে সম্মান দান করেছি এবং স্থল ও জলে সওয়ারীর ব্যবস্থা করে দিয়েছি এবং তাকে পবিত্র জিনিস দ্বারা
রিযিক দান করেছি। আর তাকে শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি বহু জিনিসের উপর যা আমি সৃষ্টি করেছি।” (সূরা বনি ইসরাঈল-৭০) হাদিসে বলা হয়েছে, “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাস রাখে সে যেন তার প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়।” এমনকি যুদ্ধের সময় বিরোধী পক্ষের নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও যুদ্ধবন্দীদের সাথে ভালো আচরণের কথা বলা হয়েছে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

মুহিব্বুল্লাহ বলেছেন: পুরোটা পড়ে মন্তব্য করিনি। তবে ভালোই লিখেছেন। মাশাআল্লাহ। ধর্মীয় স্বাধীনতার ক্ষেত্রে আরবের পৌত্তলিকদের স্বাধীনতা দেয়া হয়নি। বরং ইহুদি খ্রিস্টান যারা সেসময় নিজেদের কিতাবি দাবি করত। কিন্তু... এখানে কথা থেকে যায়। আশা করি আরো পড়াশোনা করবেন। ইসলাম আল্লাহ তাআলা ব্যতীত আর কারো সামনে মাথানত করার স্বীকৃতি দেয় না।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

নীলা(Nila) বলেছেন: ঠিক আছে ভাইয়া

২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:০২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


কেমন আছেন? আমি দুঃখিত, সত্যিকার অর্থে আপনাকে লিখে দেবার কথা মনে ছিলো না। ডোন্ট মাইন্ড, ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.