![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা যে কতটা ঘনিষ্ঠ ছিলাম, তা হয়ত অনেকেই জানেনা। অভিনয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সালমান প্রায়ই আমাকে টেলিফোন করতো। আমি কিন্তু কখনোই বিরক্ত হইনি। অথবা একবারের জন্যও বলিনি, সালমান আমাকে বিরক্ত কোরো না। কারণ আমার মতে, জ্ঞান নিজের মধ্যে বন্দি করে রাখার বিষয় নয়। জ্ঞান হচ্ছে ছড়িয়ে দেয়ার জিনিস। তাই আমি প্রায়ই চেষ্টা করতাম সালমান কিংবা ওমর সানির মত তরুণ অভিনেতাদের মোটিভেশন দিয়ে সিনেমা শিল্পকে আরো উন্নত করতে।
কিন্তু হায়, যার জন্য এত কষ্ট করা, সেই তো রইলো না। আমাদেরকে দুঃখের সাগর কিংবা সমুদ্রে একা ফেলে চলে গেলো। কোনো বিচার পেলো না আমার বন্ধু সালমান। স্বাধীন দেশের মাটিতে এটা কি মেনে নেয়া যায়?
আজ অনেকদিন পর পুরনো কম্পিউটারে সালমানের সাথে আমার এই অন্তরঙ্গ ছবিটি পেয়ে গেলাম। বেশ ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে, সালমান মরেনি। এই তো বেঁচে আছে আমার বন্ধুটি। দিব্যি শুয়ে শুয়ে বলছে, মারুফ ভাত খাবিনা?
হলে গিয়ে আমার ছবি দেখবেন। আমার অভিনিত সিনেমাগুলোর ডিভিডি কালেকশন স্বল্পমূল্যে কিনতে নিকটবর্তী সিডির দোকানে যোগাযোগ করুন ।
(সংগৃহীত)
২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:২২
অপর্ণা সেন বলেছেন: সালমানের প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা থাকা দরকার ছিল।
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: কাজী হায়াতের পোলা মারুফ না কী? ও আর সালমান ফ্রেন্ড...ক্যামনে কী?
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
রাজ হাসান বলেছেন: সম্পূর্ন ভাওতাবাজী কথা বার্তা তাও আবার একজন মৃত ব্যাক্তিকে নিয়ে।
কাজী মারুফ (জন্ম: ৪ ডিসেম্বর, ১৯৮৩) জনপ্রিয় বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা। খুব অল্প সময়েই বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এই অভিনেতা। বাবা প্রখ্যাত পরিচালক কাজী হায়াৎ-এর মাধ্যমে চলচ্চিত্রে এসে তারই পরিচালনায় করা ছবি ইতিহাস দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
অ্যাকশন ঘরানার চলচ্চিত্রের অভিনেতা কাজী মারুফ তার চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন ইতিহাস ছবির মাধ্যমে। কাজী হায়াৎ পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় ২০০২ সালে। প্রথম ছবিতেই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে নেন কাজী মারুফ।
সালমান শাহ (জন্ম: ১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ - মৃত্যু: ৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬), বাংলাদেশের ১৯৯০-এর দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নায়ক।[১] তাঁর প্রকৃত নাম শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন[২]। টেলিভিশন নাটক দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু হলেও পরে তিনি চলচ্চিত্রে একজন জননন্দিত শিল্পী হয়ে উঠেন। ১৯৯৩ সালে তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত "কেয়ামত থেকে কেয়ামত" ১৯৯৩ সালে মুক্তি পায়[১]। একই ছবিতে নায়িকা মৌসুমী ও গায়ক আগুনের অভিষেক হয়। জনপ্রিয় এই নায়ক নব্বইয়ের দশকের বাংলাদেশে সাড়া জাগানো অনেক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি সর্বমোট ২৭টি চলচ্চিত্র অভিনয় করেন এবং সবকয়টিই ছিল ব্যবসাসফল।[৩] তিনি ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর অকালে রহস্যজনক ভাবে মৃত্যুবরণ করেন[১]। অভিযোগ উঠে যে, তাকে হত্যা করা হয়; কিন্তু তার সিলিং ফ্যানে ফাঁসিতে হত্যাকান্ডের কোনো আইনী সুরাহা শেষ পর্যন্ত হয়নি।
তাহলে কাজী মারুফের বন্ধু হল কিভাবে সালমান শাহ??? আর ছবিটি যে এডিটিং করা তা যে কোনো ভাল ফটোশপার দেখেই বুঝতে পারবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুধুমাত্র কোম্পানির প্রচারের জন্য!