নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
আহারে এসব লিখা দেখে নিজেই আবেগে আপ্লুত হই। কত আবেগ মিশানো লিখাগুলো। ফেসবুক এসব স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়, ডে বাই ডে।
-----------------------------------------------------------------------------------------------
ট্রেনের জার্নিটা বেশ লাগে আমার..শা শা করে ছুটে চলে মাঠের পর মাঠ, পথ পেরিয়ে পথ.. বন-বৃক্ষরাজিরা ঘুরতে ঘুরতে হারিয়ে যায় দৃষ্টির সীমানা ছেড়ে, ধূলো-বালি শো শো বাতাসের বেগ উপেক্ষা করে জানালার বাইরে চোখ দুটি দেখে যায়, ফেলে যায় সময় স্মৃতি...
ঝিঁকঝাঁক ঝিঁকঝাঁক, ঝক ঝক শব্দ কখনো কানে তালা,, তালা খুলতে ডুক গিলি, চাবিটা খুব কাজের। সম্বিত ফিরে পেয়ে দেখি তখনো আমি ট্রেনের জানালায়, আবিষ্ট মনে।
একটু পর পর চিপস, চানাচুর, চা ওয়ালারা বেশ বিরক্ত ধরিয়ে দেয়,
মাঝে মাঝে আলস্য কাটাতে চা অথবা চানাচুরের স্বাদ নেই সবে মিলে,
ট্রেনের চানাচুর এত ভাল লাগে কেনো? এর রহস্য কি! এসব রহস্য ভেদ করে ট্রেন ছুটে চলে সে তার আপন গতিতে।
পিছনের সব হাহাকার ভুলে উপভোগ করি ট্রেন যাত্রা, আবেগ, ভালোবাসা কোনকালেই কম ছিল না...অন্তরজুড়ে আবেগরা ঝড় তুফান বইয়ে চোখকে বন্যায় ভাসিয়ে দেয়, জানালার বাতাস সে জল চুষে নেয়, চারপোকার মতো। সব ধুরছাই বলে....মন শাটারের ক্লিকে ক্লিকে তুলে রাখি পিছনের রং বাহারী স্মৃতি। কখনো আকাশ, কখনো হকার, কখনো চায়ের কাপ বন্দি করে আমি মুগ্ধতার কোলে বসে গন্তব্যের প্রহর গুনি।
স্বপ্নগুলো ঝড়ো হাওয়ায় উড়তেই থাকে ট্রেনের জানালার বাইরে, আমার সাথে সাথে ওরাও গন্তব্যে যেতে চায়, চলতে চলতে ট্রেন ঝাঁকি দিয়ে মাঝপথে থেমে যায় ধপ করে । ক্রসিং....
হাঁক ছাড়তে ছাড়তে জানালায় বসে দেখি খাবার কেনাবেচার হাঁট, হুইশেল বাজিয়ে ফের ছুটে চলে অবিরাম গতিতে আমার স্বপ্ন ট্রেন। আমি ভাসা ডুবা চিন্তার সাগরে...নিরূপায় মুখবন্ধ মগ্ন ধেয়ানে।
হাজার চিন্তার জাল ছিঁড়ে ছিঁড়ে ট্রেন ছুটে চলে....কখনো মাঠের পর মাঠ জোরে ঢেউ তুলা পানির পর পানি...কখনো সবুজের সীমান্ত জুড়ে হলুদ আর হলুদ সরষে ক্ষেত..মাতাল ঘ্রাণ এসে নাকের সাথে লাগে ধাক্কা...
মন পাগল করা ঘ্রাণে বন্ধ হয়ে আসে দুচোখ...
ভালোলাগার সময়টুকু শেষ হয়ে আসে ক্রমেই...শেষ হুইশেল বাজিয়ে ট্রেন খক করে কেশে থেমে যায় গন্তব্যে, বাস্তবে ফিরে এসে দেখতে পাই...
আমার চারপাশ জুড়েই হাহাকার, বুঝতে পারি না কি সেই যন্ত্রণা অন্তরজুড়ে। আমার ট্রেন যাত্রা কল্পপুরীর প্রান্ত ছুঁয়ে, আমি ঠিক তখনো যন্ত্রণার বেড়াজালে থাকি আটকে নিশ্চুপ ঘরের বিছানায়।
(২৬-০৮-২০১৪)
২৮ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:০১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: তামীম কেবল বাসে চড়তে চায় । তামীমই বেশীর ভাগ আমার সাথে যায় হবিগঞ্জ, কত বায়না ধরে বাসে যাবে। আমি নাছোরবান্দা ট্রেন ছাড়া যাবো না। আসলেই ট্রেন যাত্রা খুব আনন্দের হয়। তবে একটু নিরানন্দ দেখা দেয় যখন উল্টা সীট পাই
থ্যাংকিউ সো মাচ ভালো থাকুন ভাইয়া
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৪৫
শাওন আহমাদ বলেছেন: ট্রেন জার্নির মতো মজার কোনো জার্নিই হয় না। ট্রেনে উঠলেই আমি কবি হয়ে যাই কবি থেকে প্রেমিক।
২৮ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহা আমিও কবি হয়ে যাই। আমারও বেশ ভালো লাগে ট্রেন যাত্রা
মোবাইলে বসে লিখে ফেলি যা ইচ্ছে তাই
থ্যাংকিউ সো মাচ
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৫৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বাংলাদেশে ট্রেন ভ্রমণের অভিজ্ঞতা আমার খুব একটা ভালো না।
২৮ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনি কীসে করে ভ্রমণে যান?
আমি ট্রেনেই যাই, যেখানে যাই
থ্যাংকিউ মরু ভাইয়া ভালো থাকুন
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: কি ব্যপার সবাই আজকে ট্রেইন ট্রেইন করছো কেনো!!!!!!!!
যাইহোক অনেক সুন্দর লেখা আর ছবিটাও।
তোমার দেখলাম আজ মন উদাস। কেউ ভালোবাসেনি টাইপ পোস্ট দিয়েছো।
শুনো কেউ বাসুক না বাসুক মানুষ ভালোবাসে নিজের জন্য।
কাজেই তুমি যাদেরকে ভালোবেসেছিলে সেটাই তোমার অর্জন।
সো নো এক্সপেকটেশন!!!!!!!!!
২৮ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি দেয়ার পর দেখি আরও ট্রেন ট্রেন পোস্ট আছে হাহাহা দারুন ব্যাপার তবে কাকতালীয়। উদাস হইয়াও লাভ নাই মান অভিমান কইরাও লাভ নাই তাই নিজেই ভালো থাকি আপু
থ্যাংকিউ সো মাচ আপু ভালো থেকো।
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫০
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: আমি ভ্রমনপিপাষু!
বাসের চেয়ে রেল ভ্রমন আমার অনেক পছন্দের। যদিও রেল ভ্রমনের অভিজ্ঞতা আমার খুব একটা সুখকর নয়।
তবে ঢাকা বরিশাল লঞ্চ ভ্রমন সত্যিই রাজকীয় ও আরামদায়ক!
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:০১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি ট্রেনেই যাতায়াত করি খুব ভালো লাগে
কিন্তু লঞ্চে এখনো উঠিনি। খুব ইচ্ছে লঞ্চে কোথাও যাই দূরে
থ্যাংকিউ সো মাচ হাসান ভাই
৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:২২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ট্রেন ভ্রমণ আমার কাছেও প্রিয় কারণ নিরাপদ ভ্রমণ। আর ট্রেনের ঝিকঝিক শব্দও আমার কাছে ভালো লাগে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:০৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই নিরাপদ ভ্রমণ। ভালো লাগে। মাঝে মাঝে মাইক্রো দিয়ে যেতে হয় বমি করতে করতে শেষ হয়ে যাই। এর চেয়ে ট্রেণই ভালো
থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া জি
৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: সুন্দর।
৩০ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইমরোজ ভাই
ভালো থাকুন
৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:০৩
জটিল ভাই বলেছেন:
আপনিও আমার মতো ট্রেন নিয়ে মোতেছেন দেখে ভালো লাগলো
৩০ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কাকতালীয়ভাবে মিলে গেছে
থ্যাংকিউ সো মাচ
অনেক ভালো থাকুন
৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কী দারুণ লিখেছেন ! ট্রেনে ভ্রমণ আমি অল্প কিছুদিন থেকে করছি এবং খুব উপভোগ করছি। আপনার লেখায় নস্টালজিয়া আপু। কখনো যা করি নাই করবো বলে ও ভাবি নাই - আজ আপনার উদাস মন দেখে নিজের লেখা ট্রেন নিয়ে একটা কবিতা শেয়ার করছি মন্তব্যে। ব্লগার রা আপনাকে ভালোবাসে, লিখে এত ভালোবাসা পাওয়া ও কিন্তু চারটে খানি কথা না।
একাহিক!
======= শেষবাঁশি' তে দুই প্রান্তে অপেক্ষমাণ দু' টি ট্রেন মেঘের ধোঁয়া উড়িয়ে পা বাড়ায় গন্তব্যে
কার্বন ফেলা নি:শ্বাসের সাথে পাল্লা দিয়ে
ওড়ে কিছু ছেঁড়া কাগজ।
জলপাই আমলকি বন একে একে মেশে
দুইধারের জংলা জলাশয়ে;
কেউ ছোঁয় শালবন তো ও' পাড়ে কুচলা তল
গৃহবধু'র ফিকে হয়ে আসা আচঁলে সুখ বাঁধা রাখে - স্টেশন ছেড়ে আসা লোকাল
আর -
পারাবত ছোটে পাহার চূড়ায়।
জংশনে চা’য়ে চা’য়ে কুল্লর
ব্যস্ত ক্যান্টিন বয়।
ও ধারেতে নুন- বাদামে ঝালঝাল উহ !
মানে গুনে গতরে গম্ভীর যে লম্বা ভ্রমনে সুস্থির আন্তঃনগর
লোকাল নামেই ছোটপাখি সুর তোলে কুউ উ উ ঝিকঝিক।
দিনে শুধু একবার ঝলকে অতিক্রম করে দু'জনে
দৃষ্টি' র তারায় ফোটে হিমঝুরি ফুল;
মিলায় তারা আলাদা দিগন্তে-
ঐ টুকু চেয়ে থাকা সুখে হাসিমুখে তুলে নেয় বোঝা যত এ শহরের ।
৩০ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মা্শাআল্লাহ এত সুন্দর লিখনি। এত ভালো লাগলো আপু । লিখাটা আমার ওয়ালে শেয়ার করি। এত সুন্দর শব্দ কই খুঁজে পাও।
অসাধারণ হইছে । পুরো কবিতাটা যদি পোস্ট আকারে পোস্ট দিতে সবাই পড়ার সুযোগ পেত।
জাজাকিল্লাহ খইর
১০| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কল্প জগতের ট্রেন ভ্রমণ ভালো লাগলো।
ইদানিং আমার ট্রেন জার্নি বেড়ে গেছে। বাংলাদেশে এখনও অনেক সবুজ অবশিষ্ট আছে দেখে ভালো লাগে।
৩০ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি যদি স্বাধীন হতাম ট্রেনে ট্রেনে দেশটা ঘুরতাম। অনেক ভালো লাগে ট্রেন যাত্রা
থ্যাংকিউ সো মাচ ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৫৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখক বলেছেন: মা্শাআল্লাহ এত সুন্দর লিখনি। এত ভালো লাগলো আপু । লিখাটা আমার ওয়ালে শেয়ার করি। এত সুন্দর শব্দ কই খুঁজে পাও।
অসাধারণ হইছে । পুরো কবিতাটা যদি পোস্ট আকারে পোস্ট দিতে সবাই পড়ার সুযোগ পেত।
জাজাকিল্লাহ খইর.
ধন্যবাদ ছবিপু
আপনার ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন, খুব খুশি হব।
কবিতা টা আমার ব্লগে আছে, আগের লেখা আপনার লেখার সাথে মিলে গেলো বলে সেখান থেকে কপি এনেছি।
শুভ কামনা সতত আপনার জন্যে।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপুনি
ভালো থাকুন ভালোবাসা নিন
১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:০২
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: সুন্দর। ফাটাফাটি। চমৎকার।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরোজ ভাইয়া
ভালো থাকুন
১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:২১
মিরোরডডল বলেছেন:
ট্রেন জার্নি ভালো লাগে ।
ট্রেনে কখনও চানাচুর খাওয়া হয়নি কিন্তু ছোটবেলায় ট্রেনে করে মামাবাড়ি যাবার সময় মসলামাখা একধরণের ঝাল বাদাম খেয়েছিলাম । বড় হবার পর এই জিনিস আর দেখিনি ।
আশা করি এই কয়দিনে ছবিপুর মনের বিষণ্ণতা কেটে গেছে ।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপু উত্তর দিতে দেরী সরি সরি সরি
ট্রেন জার্নি ভালো লাগে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না থুক্কু পাওয়া যাবে একজন আছে সেটা হলো তামীম
সে খালি বাস দিয়া নানাবাড়ী যাবে এই বায়না। এই বায়না রাখতে পারিনি বারবারই ট্রেনে যাই।
থ্যাংকিউ সো মাচ আপু। বিষন্ণতা কেটে গেছে
১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আমি মুগ্ধতার কোলে বসে গন্তব্যের প্রহর গুণি" - আপন মনের ভাবনাগুলোর কি চমৎকার একটি কাব্যিক বর্ণনা! খুব সুন্দর!
আমার ছোটবেলা থেকে আমি ট্রেনে করেই বেশি যাতায়াত করেছি। কারণ আমার বাড়ি থেকে ট্রেনে যাতায়াতই সুবিধেজনক ছিল। সড়কপথে সুবিধে হয়েছে ১৯৯০ এর পর থেকে। সেই ছোটবেলা থেকেই সেজন্য ট্রেন জার্নি আমার খুবই প্রিয়। ট্রেনে শুধু যাতায়াত করাই নয়, এমন কি কাছে বা দূরে থেকে চলন্ত ট্রেনের ছুটে চলা দেখতে আমি ভালবাসতাম, এখনো ভালবাসি। আমাদের গ্রামের বাড়ির উত্তর পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছিল 'বিন্যাগাড়ীর বিল'। সে বিলটিতে প্রচুর মাছ পাওয়া যেত এবং শীতকালে অসংখ্য পাখি এসে বসত বলে বিলটি সে সময়ে বিখ্যাত ছিল। বিলের উত্তর প্রান্ত ঘেঁষে পূবে-পশ্চিমে একটি রেল লাইন চলে গিয়েছে, সেটা দিয়ে প্রতিদিন ও রাত মিলিয়ে ৩টি ৩টি করে মোট ৬টি ট্রেন আপ-ডাউন করতো। ট্রেন আসার শব্দ পেলেই আমি বিলের এ প্রান্তে দাঁড়িয়ে পিলপিল করে চলা ট্রেনের দিকে তাকিয়ে থাকতাম। 'পিলপিল' করে যেত, কারণ কাছেই একটা স্টেশন ছিল। হয় ট্রেনগুলো স্টেশন থেকে ছেড়ে যেত, নয়তো স্টেশনে এসে থামতো। উভয় কারণে ট্রেনের গতি খুব শ্লথ থাকতো। তাই সেগুলো ঠিক ছুটে চলতো না, বরং পিলপিল করে আসতো। কি মধুর সেসব স্মৃতি। এখন বিলটি ভরাট করে মানুষজন ঘরবাড়ি বানিয়েছে, বিলের উপর দিয়ে পাকা সড়ক চলে গেছে। সেই সাথে চিরতরে হারিয়ে গেছে 'মধুর সেসব স্মৃতি'!
সুন্দর পোস্টে দশম প্লাস। + +
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ট্রেন যাত্রা আরামের হয়। কারণ ট্রেনে উঠলে বমি হয় না। বাসে বা মাইক্রো/কারে উফ কী পরিমাণ বমি হয়। পেট গুলিয়ে আসে।
আমিও বেশীর ভাগই ট্রেনে যাতায়াত করি। যদিও আমাদের বাস সুবিধা অনেক আগে থেকেই আছে। কিছুদিন মিতালী বাসে আসছি জবের আগে, তখন ফেরী পার হইতে হইতো। বিরক্তিকর লাগতো। এখন ব্রিজ হয়েছে আর সমস্যা নেই। বাসগুলোও ভালো আমাদের রাস্তার।
এত সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন পড়ে ভালো লাগলো। আপনার মন্তব্য বরাবরই খুবই মুল্যবান এবং ভালো লাগে
কৃতজ্ঞতা রইলো ফি আমানিল্লাহ
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: ট্রেনের জার্নির ভেতরে সত্যিই আলাদা একটা মধুরতা আছে, ছন্দ আছে । যখন ট্রেন চলতে শুরু করে তালে তালে তখন অনেক কিছু আমার মনে চলে আসে । কত ভাবনা কত ভালোলাগা আর কত বিসন্নতা !