নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সম্পর্কে: https://t.ly/atJCp এছাড়া, বইটই-এ: https://boitoi.com.bd/author/2548/&

দারাশিকো

লেখালিখির প্রতি ভালোবাসা থেকে লিখি

দারাশিকো › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা সিনেমা রিভিউ: ইভটিজিং - ইতিবাচক পৃথিবীর নেতিবাচক কর্ম

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৮

সিনেমাহলের একটি বিশেষ ক্ষমতা আছে। অনেকগুলো মানুষকে পেটের মধ্যে নিয়ে অন্ধকার একটি ঘরে ত্রিশ ফুট চওড়া সাদা পর্দায় যখন ছবি চালতে শুরু করে, তখন পেটের ভেতরে থাকা দর্শকরা এক অন্য জগতে স্থানান্তরিত হয়। সেই জগতে সরব থাকে শুধু পর্দার লোকজন, ঘটনা ঘটে শুধু তাদের জীবনে, এপাশে বসে থাকা মানুষগুলো নীরবে সেই ঘটনার সাক্ষী হয়, তাদের আনন্দে হাসে, দুঃখে কাঁদে। সিনেমাহলের এই ক্ষমতাকে ব্যবহার করার জন্য গল্প তৈরী করে ছবি নির্মান করে সাদা পর্দায় প্রক্ষেপন করতে পারাটাই পরিচালকের যোগ্যতা, সিনেমার স্বার্থকতা। ছবি বিচারের এই যদি হয় মাপকাঠি, তবে কাজী হায়াৎ পরিচালিত সিনেমা 'ইভটিজিং' একটি সার্থক চলচ্চিত্র। কিন্তু সিনেমাহলের বাহিরের চিন্তাভাবনা-বিশ্লেষণ যদি মাপকাঠির অন্তর্ভূক্ত হয়, তবে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজনও বাড়ে।



ইভটিজিং চলচ্চিত্রের প্রধান চরিত্র কাশেম। তার পেশা রিকশা ভ্যানে করে অপঘাতে মৃত লাশ নিয়ে লাশকাটা ঘরে পৌছে দেয়া এবং কাটা লাশ আবার ফেরত নিয়ে আসা। কাশেম পিতৃহীন ও দরিদ্র, পরিবারে তার মা এবং ক্লাস নাইনে পড়ুয়া আদরের ছোট বোন হোসনে আরা। কাশেমের স্বপ্ন ছোটবোনকে 'ম্যাট্রিক' পাশ করাবে কিন্তু ইভটিজিং নামক সামাজিক ব্যাধির শিকারে পরিনত হওয়া হোসনে আরার ঘটনাকে কেন্দ্র করে তার জীবন যে পরিণতির দিকে এগিয়ে যায় সে গল্প নিয়েই ইভটিজিং চলচ্চিত্র।



ছবির নাম ইভটিজিং হলেও ইভটিজিং ছবির একাধিক উপকরণের একটি। চলচ্চিত্রের সম্পূর্ণ গল্পই আবর্তিত হয়েছে প্রধান চরিত্র কাশেমকে কেন্দ্র করে। কাশেম সৎ, সরল, পরিশ্রমী, দায়িত্বশীল, স্নেহপ্রবণ, অনুগত, বন্ধুবৎসল - এই সকল গুণ তুলে ধরার ক্ষেত্রে ইভটিজিং এর ঘটনা অন্যতম সহায়ক উপকরণ। সামগ্রিক দিক বিবেচনা করে চলচ্চিত্রের নাম যদি ইভটিজিং না হয়ে 'কাশেম' অথবা 'মরা টানা কাশেম' হয় - তবে নামকরণ তুলনামূলকভাবে বেশী স্বার্থক হয়। কাশেমের চরিত্র অতি সরলতার দোষেও দুষ্ট হতে পারে। বিশেষ করে, হোসনে আরা যখন নির্যাতনের শিকার হয় তখন কাশেমের আচরণ একে নির্বুদ্ধিতা হিসেবে উপস্থাপন করে।



ইভটিজিং ছবির প্রেক্ষাপট গ্রাম এবং সময় বর্তমান। কাহিনীকার কাজী হায়াৎ অত্যন্ত চমৎকার বুননে যৌক্তিকভাবে নানা ঘটনাবলীর সাথে তুলে ধরেছেন গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা এবং তলোয়ার খেলা। এই দুই খেলার সাথে যাদের ধারনা নেই তারা লাঠি ও তলোয়ার যুদ্ধ বলে ধারনা করতে পারে, কিন্তু এর পোশাক, নৃত্য, বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার ইত্যাদি সম্পর্কে ধারনা করা সম্ভব না। বিলুপ্তপ্রায় এই ঐতিহ্যবাহী খেলাকে বেশ দারুণভাবে তুলে ধরার জন্য কাহিনীকারকে ধন্যবাদ।



ইভটিজিং এর ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায়। তবে, তার আগে কাজী হায়াৎ এর দৃষ্টিভঙ্গী সম্পর্কে ধারনা থাকা প্রয়োজন। কাজী হায়াৎ এর দৃষ্টিতে পৃথিবী ভালোয় পরিপূর্ণ, প্রায় সবকিছুই ইতিবাচক কিন্তু অল্প কিছু মানুষ এবং তাদের কর্মকাণ্ড পৃথিবীকে কলুষিত করে তুলছে। এই দৃষ্টিভঙ্গীর পরিচয় পাওয়া যায় এমন কিছু ছবির তালিকায় আম্মাজান, ইতিহাস, ওরা আমাকে ভালো হতে দিল না ইত্যাদির পাশাপাশি ইভটিজিং-ও যুক্ত হবে। বরং, অন্যান্যগুলোর তুলনায় ইভটিজিং এ এই দৃষ্টিভঙ্গীর ছাপ তুলনামূলকভাবে বেশী স্পষ্ট। পরিচালকের এই দৃষ্টিভঙ্গী যদি দর্শকের কাছে গ্রহনযোগ্য হয়, তবে 'ইভটিজিং ' ও গ্রহণযোগ্য হবে, অন্যথায় নয়। কাজী হায়াতের ছবিতে ভালো কথা আর পরামর্শ থাকবেই - তার ছবিকে শিক্ষামূলক ছবি বলবেন না নাকি বিনোদনমূলক - সে বিচার দর্শকের।



ছবিতে মোট গান আটটি। একটি আধ্যাত্মিক বাউল গান, একটি লাঠি খেলার গান। বাকী পাঁচটির একটি হিন্দী, চারটি ফোক। প্রত্যেকটা গানই এত চমৎকার হয়েছে যে শুধু গান শোনার জন্য আরেকবার সিনেমাহলে যাওয়া যায়। সুর এবং সংগীত পরিচালনা করেছেন সাগীর আহমেদ - তাকে ধন্যবাদ।



কাশেম চরিত্রে কাজী মারুফ অভিনয় করেছেন। হাতে গোনা কয়েকটা দৃশ্য বাদে তিনি ভালো অভিনয় করেছেন। নাচের দৃশ্যে তাকে আগেও ভালো লাগে নি, এবারও লাগল না - বেশ জড়তাপূর্ণ নৃত্য। কাশেমের প্রতি অনুরক্ত চাচাতো বোন কুলসুমের চরিত্রে তমা মির্জা আকর্ষণীয় এবং চমৎকার অভিনয় করেছেন। এ দুয়ের দৃশ্যগুলো উপভোগ্য। পরিচালক, কাহিনীকার কাজী হায়াৎ অভিনেতা হিসেবে মোটেও চমৎকার নন - আরও একবার এই অনুভূতি হল। মনি ডাক্তার চরিত্রে তাকে শিক্ষক বলে মনে হচ্ছিল। আরও একটু প্রাণবন্ত অভিনয় খুব প্রয়োজন ছিল এই চরিত্রে। কানাই ডোম চরিত্রে কাবিলা যথারীতি ভালো অভিনয় করেছেন।



আলাদা আলাদা ভাবে ছবিতে দুর্বলতা অনেক। পরিচালক রাত-দিনের পার্থক্যকে দর্শকের চোখকে ফাঁকি দেয়ার চেষ্টা করেছেন। কন্টিনিউটি ব্রেক আছে বেশ কিছু। লাঠি খেলা, তলোয়ার খেলার জন্য হাজার লোককে একত্রিত করেছেন, কিন্তু খেলাকে আরও জমিয়ে তুলতে সক্ষম হন নি। সম্পাদনায় জোড়াতালি দেয়ার চেষ্টা হয়েছে। বাণিজ্যিক কারণে নায়িকার শরীরে অহেতুক ক্যামেরা ঘুরে বেড়িয়েছে। কাজী মারুফের কস্টিউম আকর্ষণীয়, কিন্তু বর্তমান সময়ের বিচারে এই কস্টিউম বাতিল। শেষ দৃশ্যে তমা মির্জা র রূপসজ্জাবিহীন মুখ অনেক বেশী পছন্দনীয়।



সামগ্রিক বিচারের মাপকাঠিতে ইভটিজিং সম্পূর্ণ সফল নয়, তবে এফডিসি নির্ভর ছবির তুলনায় ইভটিজিং বেশ ভালো একটি ছবি। ত্রুটি বিচ্যুতি ছাড়িয়ে ছবি যদি দর্শককে তৃপ্ত করতে পারে তবেই পয়সা উসুল - ইভটিজিং দর্শককে তৃপ্তি দিয়েছে।



ছবি মুক্তির আগে থেকেই শোনা যাচ্ছে ইভটিজিং কাজী হায়াৎ এর শেষ ছবি। প্রায় চল্লিশটি চলচ্চিত্রের নির্মাতা এখানেই দাড়ি টানলে দর্শক বঞ্চিত থেকে যাবে। শেষ ছবি হিসেবে ইভটিজিং একটি ভালো সমাপ্তি। ভালো থাকুন কাজী হায়াৎ।



রেটিং: ৪/৫



ছবি কৃতজ্ঞতা: বাংলা মুভি ডেটাবেজ

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১০

খেয়া ঘাট বলেছেন: ছবিটি দেখার ইচ্ছা আছে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৬

দারাশিকো বলেছেন: বেশী দেরী কইরেন না। নতুন ছবির জোরে ধারে কাছের হলে দেখার সুযোগ পাবেন না। আর এই ছবি সিনেমাহলের বাইরে দেখার জন্য নয়।

শুভকামনা।

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫

১১স্টার বলেছেন: আমারও দেখার ইচ্ছা আছে

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

দারাশিকো বলেছেন: কুইক কুইক। দেরী করলে টিভিতে দেখা ছাড়া উপায় থাকবে না, তখন আর সেই মজা পাবেন না।

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সুযোগ পেলে দেখব।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২

দারাশিকো বলেছেন: দেখে ফেলুন। ভালো লাগবে আশা করি।

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:



সত্যি বলতে এখন আর বাণিজ্যিক বাংলা সিনেমা দেখা হয়ে উঠে না। অথচ একটা সময় ছিলো প্রতি সপ্তাহে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা না দেখলে ভালো লাগতো না। আমার মনে হয় আমি যখন সিনেমা হলে গিয়ে ছবি দেখতাম সেটা ছিলো বাংলা চলচ্চিত্রের স্বর্ণ যুগ। সে সময় কাজী হায়াৎ যেসব ছবি দেখেছিলাম যতদূর মনে পরে তার অন্যতম দায়ী কে, দাঙ্গা, ত্রাস, দেশ প্রেমিক, সিপাহী, চাঁদাবাজ, দেশদ্রোহী।


আপনার রিভিউ বরাবরের মতই চমৎকার। আশা করছি এই সিনেমাটা দেখবো।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

দারাশিকো বলেছেন: ভাই, এই ছবিটা দেখেন।
হতাশ হবেন না - কারণ ওই একই সময়ের দর্শকও চমৎকার ভাবে গ্রহণ করেছে ছবিটা।

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: ভাইরে, ইচ্ছে থাকলেও ছবিঘরে দেখতে পারছিনা।

তবে ইউটিউবে ছবির ট্রেলার দেখলাম। নায়কের অভিনয় ততো সুবিধার মনে হয়নি। একেবারে ন্যাচারাল অভিনয় বলে যে একটা কথা আছে সে অভিনয়টা কেন যেন আমাদের দেশের বেশিরভাগ অভিনয় শিল্পীরা পারেন না। মনে হয় উনারা আসলে অভিনয়ই করছেন।

অবশ্য ইউটিউবে ক্লিপটি দেখার আগেই টিভিতে ফেসঅফ ছবিটা দেখলাম নিকোলাস কেইজ আর জন ট্রাভলটার। এটাও ভালো না লাগার একটা কারণ হতে পারে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

দারাশিকো বলেছেন: অভিনয় সুবিধার মনে হবে না - ব্যাপারটা সত্যি। মারুফের অভিনয় নিয়ে আমি নিজেও প্রশ্ন তুলি।
কিন্তু এই ছবিতে সব মিলিয়ে ফেলে দেয়ার মত অভিনয় করে নাই।
আবারও বলি - সিনেমাহলে যাওয়া ছাড়া এই ছবির মজা পাবেন না।
বেস্ট অব লাক।

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৭

বেকার যুবক বলেছেন: প্রসঙ্গ- সিনেমা 'ইভটিজিং' একটি সুন্দর সিনেমা,অন্য প্রসঙ্গ- বাংলাদেশের সিনেমায় নায়িকাদের উপস্থাপন, মোস্তাফিজুর রহমান মানিক, উত্তম আকাশ এবং অন্যান্য।

সিনেমাটা আসলেই ভালো হয়েছে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ বেকার যুবক।
আপনার লেখাটাও পড়ে এলাম। :)

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: প্রতিটা বাংলা ছবি দেখবো ভাবি, কিন্তু দেখা হয় না!

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

দারাশিকো বলেছেন: সব ছবি না দেখলেও চলে সাহাদাত ভাই, তবে কিছু ছবি বাদ দেয়া উচিত না - একদিন সময় ম্যানেজ করে সবাইকে নিয়ে দেখে ফেলুন।

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: দেখিদেকি করেও এখনো দেখতে পারলাম না.........

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫

দারাশিকো বলেছেন: সময় গেলে সাধন হবে না ;)

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: দেখি রাজশাহীতে আসলেই দেখতে যাব। :)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৮

দারাশিকো বলেছেন: দ্যাটস দ্য স্পিরিট। রাজশাহী শহরে নাকি মাত্র একটা সিনেমাহল? সত্যি নাকি?

১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এই ছবির প্রশংসা শুনছি।
দেখতেই হয়।

কাজী হায়াৎ-মান্না জুটি সম্ভবঃত বাঙলা চলচ্চিত্র ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী ও জনপ্রিয় পরিচালক-নায়ক জুটি। কি মত আপনার?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

দারাশিকো বলেছেন: আমার মতামতও 'সম্ভবত' - নিরেট প্রমাণ দিতে পারছি না। শহীদুল ইসলাম খোকন-রুবেল জুটিও হতে পারে - ওভাবে হিসেব করি নাই।
তবে করা যেতে পারে।

১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭

আমি অপদার্থ বলেছেন: ছবিটা দেখবো দেখবো ভাবতেছি কিন্তু দেখতে পারছিনা। /:)

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

দারাশিকো বলেছেন: কেন কেন কেন?

এ বছরের আলোচিত ছবিগুলো দেখেছি - ধারনা করছি ইভটিজিং কোন ঘটনা ঘটাবে - পুরস্কার টুরস্কার পেয়ে গেলে অবাক হবো না।

১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৩

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: হ্যাঁ ভাই। বছর দুই আগে দুইটা ছিল, একটা ডেস্টিনি কিইনা ভাঙ্গা ফ্যালাইছে। আর একটা কোন মতে বাইচা আছে। আমরা হলাম দুর্ভাগা :(

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬

দারাশিকো বলেছেন: তাই তো দেখছি।
দেখি আপনাদের ওখানে আবার একটা সিনেমাহল নির্মান করাতে পারি কিনা।

১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনারটা ছাড়া ইভটিজিং মুভির বাকি যে কয়টা রিভিউ পড়েছি তার সবগুলোতেই কেবল প্রশংসা, ত্রুটিবিচ্যুতির কোন উল্লেখ ছিল না। এই রিভিউটা পরে মোটামুটি নিরপেক্ষ মনে হল। ধন্যবাদ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা।
এরকম মন্তব্য প্রেরণা জোগায়। ভালো থাকবেন।

১৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১১

আরহাসান বলেছেন: তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: হ্যাঁ ভাই। বছর দুই আগে দুইটা ছিল, একটা ডেস্টিনি কিইনা ভাঙ্গা ফ্যালাইছে। আর একটা কোন মতে বাইচা আছে। আমরা হলাম দুর্ভাগা



রাজশাহীতে ৪টা সিনেমা হল ছিল।
১. উৎসব ( পুরাতন নাম কল্পনা)
২. স্মৃতি ( অলকা )
৩. বর্নালী এবং
৪. উপহার (স্নিগ্ধা)
বর্তমানে শুধু উপহার হলটি টিকে আছে। :( :(

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯

দারাশিকো বলেছেন: :( :(

১৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২২

আম্মানসুরা বলেছেন: আপনার রিভিউ ভালো লাগে। রিভিউ পরলে সিনেমার অর্ধেক দেখা হয়ে যায়। বাকি অর্ধেক সময় ও সুযোগের অভাবে অদেখাই রয়ে যায় :(

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২১

দারাশিকো বলেছেন: আরও একটু শক্ত সিদ্ধান্ত নেবেন - একবার হলের গেটে ঢুকে পড়লে সিনেমা দেখে ফেলতে পারবেন - ব্যাপার না :)

অট: যদি কিছু মনে না করেন - আম্মানসুরা কি নারী না পুরুষ?

১৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

ড. জেকিল বলেছেন: ঠিকই শুনছেন, রাজশাহীতে ছিনেমা হল নাই। আগে ৪ টা ছিলো শহরের মধ্যেই, মাত্র কয়েক বছর আগের কথা। এখন একটা আছে, সেটার মান ভালোনা। আর একটা মোটামুটি ভালো কিন্তু শহর থেকে অনেক দূরে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ ড. জেকিল।
আমার বড় ভাই রাজশাহী ঘুরে এসে বলেছিলেন - সিনেমাহলের মত বিনোদন না থাকায় রাজশাহীর পার্কগুলোর অবস্থা খুবই খারাপ :(

১৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

এক্স রে বলেছেন: দেখার ইচ্ছা আছে .।
দারাশিকো ভাই ., ২০১২ আর ২০১৩ সালের সিনেমার পর্যালোচনা ., কতটুকু পরিবর্তন হল ইত্যাদী নিয়ে গবেষণা ধর্মী পোস্ট আশা করছি .।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ এক্সরে - এরকম পোস্ট বছর শেষে দেয়ার ইচ্ছা আছে। গত বছরের পোস্টটিতে চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন।

Click This Link

১৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩০

আম্মানসুরা বলেছেন: আম্মানসুরা নারী :)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ সহজভাবে নেয়ার জন্য।
ভালো থাকবেন আম্মানসুরা :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.