নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

* বই মনের চোখ খুলে দেয়। বই পড়ি জ্ঞানী হই। সনদধারী উচ্চশিক্ষিত লোকের চেয়ে জ্ঞানী মানুষ অনেক বেশী সম্মানিত |কার কত বেশী সার্টিফিকেট আছে বা নেই, এর চেয়েও বড় প্রশ্ন কে কতটা জ্ঞানী।

দেবদাস বাবু

দেবদাস বাবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের চতুর্থ শ্রেণির কর্মকর্তার এত সম্পদ!

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫০



বিপুল সম্পদের তথ্য পেয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মেডিকেল এডুকেশন শাখার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. আবজাল হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন সংস্থার উপপরিচালক সামছুল আলম। দুদক সূত্র প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

দুদকের অভিযোগ থেকে জানা যায়, আবজাল দম্পতির নামে রাজধানীর উত্তরায় ১৩ নম্বর সেক্টরের ১১ নম্বর রোডে তিনটি পাঁচতলা বাড়ি রয়েছে। বাড়ি নম্বর ৪৭,৬২ ও ৬৬। ১৬ নম্বর রোডে রয়েছে পাঁচতলা বাড়ি। বাড়ি নম্বর ১৬। উত্তরার ১১ নম্বর রোডে রয়েছে একটি প্লট। প্লট নম্বর ৪৯। এ ছাড়া রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ও ফরিদপুরের বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে তাঁদের অঢেল সম্পদ। অস্ট্রেলিয়ায় রয়েছে তাঁদের বাড়ি। দুদক সেই বাড়ির সন্ধানও পেয়েছে বলে জানা গেছে।

দুদক জানায়, আফজালের স্ত্রী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন শাখার স্টেনোগ্রাফার রুবিনা খানমের বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান করছে দুদক। এর আগে এই দুজনের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সংস্থাটি। তাঁদের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু হলে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক সামসুল আলম এই নিষেধাজ্ঞা আরোপের আবেদন করলে তা গৃহীত হয়। গত সোমবার তিনি পুলিশের বিশেষ শাখার বিশেষ পুলিশ সুপার (ইমিগ্রেশন) বরাবর এই আবেদন করেন।

গত সপ্তাহেই অবৈধ সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবজাল হোসেনকে নোটিশ দেয় দুদক। দুদকে আসার সময় জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের ফটোকপি, নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে অর্জিত স্থাবর, অস্থাবর সম্পদের বিবরণ ও আয়কর রিটার্নের ফটোকপি সঙ্গে রাখতে আবজাল হোসেনকে বলা হয়।

সূত্র: প্রথম আলো

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১

uzzalhosain বলেছেন: শালারা শিহ্মিত চোর । এদের জন্য দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয় এবং জনগণ তাদের সঠিক সেবা থেকে বঞ্চিত হয় । সরকারের বদনাম হয় । এদের ধরে উওম মাধ্যম দেওয়া হোক

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৩

দেবদাস বাবু বলেছেন: একদম সঠিক বলেছেন সবার আগে এদের সার্টিফিকেট বাজেয়াপ্ত করা উচিত
উনিতো চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আচ্ছা।

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৬

শেখ মফিজ বলেছেন: এদের সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হওয়া উচিত । যদি তারা দোষি হয় ।

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৩

ইসিয়াক বলেছেন: ডিজিটাল চোর।

৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু স্বাস্থ্য না সব অধিদপ্তরের একই অবস্থা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.