নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তাপে তপ্ত হই না হলে পড়ে থাকি মরুভূমির বালিকণার মত

ঢুকিচেপা

“স্বপ্ন সেটা নয় যেটা মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে; স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না।” এ.পি.জে আব্দুল কালাম

ঢুকিচেপা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নভোনীল-১১ (রিম সাবরিনা জাহান সরকারের অসম্পূর্ণ গল্পের ধারাবাহিকতায়)

৩০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৫৫



ঘুমের ঘোরে টেবিল ঘড়িটা চেক করে দেখলো ভোর হয়েছে কিনা।
কেবল রাত ১২.৩৫, ইস!! কখন যে ভোর হবে!!!
ভোর ৫টায় গাড়ী ছাড়বে।
শিক্ষা সফরে উত্তরবঙ্গের মহাস্থান গড়ে যাচ্ছে মৃনরা।

সারারাত এপাশ ওপাশ করে ভোর তিনটায় উঠেছে।
ফোলা ফোলা লাল চোখ নিয়ে ভোর সাড়ে চারটায় কার্জন হলের সামনে হাজির মৃন।
গাড়ীটা এখান থেকেই ছাড়বে।
শুধু গাড়ী আছে কিন্তু কেউ আসেনি। নিজেই নিজেকে বকা দিচ্ছে।
ভোরের আঁধারে নভো দেখবে ভেবে ঠিকমত সাজতেও পারলো না।
কি আর করা, নিজের গাড়ীতেই অপেক্ষা করতে লাগলো।

দুরন্ত স্বভাবের কারণে ক্লাশমেটরা নভোকে এই ট্রিপের টীম লিডার বানিয়ে সমস্ত দায়িত্ব ওর ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছে।
নভো এসবে অভ্যস্ত। প্রতিটা কাজ সে ছক বেঁধে করতে শিখেছে সেই তখন থেকে যখন বিভিন্ন জেলায় তাকে আন্ডার-১৯ ক্রিকেট টিম নিয়ে খেলতে হয়েছে।

গাড়ীর উইন্ডোতে টক টক শব্দে ঘুমটা ভেঙ্গে গেল মৃনের। চোখদুটো খচখচ করছে, দেখে নভো ঈশারা করছে গাড়ী থেকে বের হতে।

শিক্ষা সফরের গাড়ীতে উঠে মৃনের চোখ ছানাবড়া, ওমা সবাই এসে গেছে।
ভেবেছিল নভোর পাশে বসবে কিন্তু নভোরি সিট নেই সে বসেছে ইঞ্জিন কভারের উপর। যেহেতু সে টীম লিডার তাই তাকেই সেক্রিফাই করতে হলো।

গাড়ী ছাড়ার আগ পর্যন্ত সবাই হৈচৈ করলেও গাড়ী ছাড়ার পর সবাই চুপ, বেশীর ভাগই ঘুমাচ্ছে।
হোটেল এ্যারিট্রোক্রাটে আধা ঘন্টার যাত্রা বিরতি। গাড়ী যখন চান্দাইকোনা ক্রস করছে তখন বমির শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল অনেকের। মৃন তার সামনের সিট ভাসিয়ে দিয়েছে। পাবলিক বাসে চলাচলে অভ্যস্ত না সে। সবাই তো হো হো করে হাসতে লাগলো। লজ্জ্বা পেয়ে মৃন মাথা নিচু করে আছে, তার বমি এখনো শেষ হয়নি। চোখের কোনায় দেখতে পাচ্ছে একটি পলিথিন। মুখ তুলতেই দেখে নভো দাঁড়িয়ে আছে পলিথিন, পানির বোতল আর মেডিসিন নিয়ে।
নভো জানতো এমন কিছু ঘটতে পারে তাই টীম লিডারের দায়িত্ববোধ থেকে কিছু এ্যাভোমিন ও পলিথিন ব্যাগ নিয়ে রেখেছিল।

এতক্ষণ রূপসচেতন সিন্থিয়া বসেছিল মৃনের পাশে কিন্তু আর বসতে চাচ্ছে না। শুধু সিন্থিয়া কেন ওর পাশে কেউই বসতে চাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে নভো ইঞ্জিন কভার ছেড়ে মৃনের পাশে বসলো।
মৃন ঔষধ খেয়ে চিন্তা করছে, ইস.... বমিটা আরো আগে এলো না কেন!!!
নভোর তড়িৎ রিফ্লেকশন মৃনকে আবারো মুগ্ধ করলো।
সে ভাবছে এমন ছেলেই টীম লিডার হবার যোগ্য এবং এমন ছেলের হাতেই নিজেকে সঁপে দেয়া স্বার্থক। আর ভাবতে পারছে না, শরীরটা খুব দুর্বল লাগছে তাই চোখ বন্ধ করে ফেললে।

এসে গেছি, এসে গেছি চিৎকারে ঘুম ভেঙ্গে গেল মৃনের।
নভো ইচ্ছা করেই ওকে জাগায়নি। ঘুমন্ত মৃনকে সে অপলক চোখে চেয়ে দেখেছে, চোখে চোখ পড়ার ভয় নেই। মৃনের চুল যখন বাতাসে উড়ে নভোর মুখে পড়ছিল তখন চুল কিছুটা ছুঁয়েও দেখেছে।
গাড়ী থেকে নামার পর মহাস্থানগড়ের বাউন্ডারী ওয়ালের উপর দিয়ে হাঁটছে সবাই। মৃন চাচ্ছে নভোর পাশাপাশি থাকতে কিন্তু নভোর গতির সাথে পাল্লা দিয়ে কুল পাচ্ছে না।

অনেক্ষণ হাঁটার পর এলো যাদুঘরে। ঘুরেফিরে সবাই দেখছে, তাও মাঝে মধ্যে নভো কিছু বর্ণনা করে শোনাচ্ছে বন্ধুদের। টীমের দায়িত্ব পাওয়ার পর মহাস্থান সম্পর্কে গুগল থেকে অনেক কিছু জেনে এসেছে এখন সেগুলো মিলিয়ে দেখছে আর বলছে।

যাদুঘর থেকে বেরিয়ে আরো কিছু দর্শনীয় স্থান দেখছে আর বর্ণনা করে শোনাচ্ছে নভো।

সম্প্রতি খনন করে পাওয়া কিছু স্থাপনা


হাঁটাহাটির পর সবাই ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। বিশ্রামের জন্য তারা এলো জিয়ৎ কুন্ড বা জিয়ৎ কূপের কাছে।
মৃত মানুষকে কূপের মধ্যে ফেললে আবার জীবিত হয় এই গল্পটা নভো সবাইকে শোনাচ্ছিল। মৃন খেয়াল করে দেখছে নভোর বর্ণনা খুব সাবলিল এবং গোছানো সে ভেবে পায় না একটা মানুষের এতটা ভালদিক কীভাবে থাকতে পারে।

সবাই যখন বিশ্রামের সময় মহাস্থানগড়ের কটকটি খেতে ব্যস্ত মৃন তখন নভোকে ঈশারা করে কূপের কাছে আসতে। নভো এলে দুজন মিলে কূপের ভেতরটা দেখে। অনেক গভীর আর পানিগুলো কালো দেখাচ্ছে। মৃন ভয় পেয়ে যায়।
নভো বলে একটা মজার জিনিষ শুনবে ?
মৃন বলে কী?
নভো তখন কূপের ভিতর মুখ দিয়ে চিৎকার করে বলে মৃন
প্রতিধ্বনি হয়, মৃন মৃন ন নননন
মৃন মজা পেয়ে ডাকে নভো
নভো নভো ভো ভো ভো

অনেক বেলা হয়ে গেছে। খাওয়া দাওয়া সেরে ফেরার পথে গোকুলের বেহুলা বাসর ঘর দেখার জন্য দল বেধে সবাই গাড়ী থেকে নামলো। যে যেদিকে পারছে ঘুরে ঘুরে দেখছে ছবি তুলছে।

মৃন নভোকে বললো আমার কয়েকটা ছবি তুলে দাও। ক্যামেরা নেয়ার সময় নভোর আঙ্গুলের স্পর্শে মৃনের শরীর শিহরিত হয়ে উঠে। মহুর্তের জন্য চোখ বন্ধ করে অনুভূতিটাকে মনের গভীরে পোঁছে দেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করতে থাকে।

নভোনীল পর্ব -১ ব্লগার রিম সাবরিনা জাহান সরকার
নভোনীল পর্ব-২ পদ্ম পুকুর
নভোনীল পর্ব-৩ ব্লগার মেঘশুভ্রনীল
নভোনীল পর্ব -৪ ব্লগার খায়রুল আহসান
নভোনীল পর্ব-৫ ব্লগার আখেনাটেন
নভোনীল পর্ব-৬ ব্লগার পুলকঢালী
নভোনীল পর্ব – ৭ ব্লগার নিযাজ সুমন
নভোনীল পর্ব- ৮ ব্লগার কবিতা পড়ার প্রহর
নভোনীল পর্ব-৯ ব্লগার মনিরা সুলতানা
নভোনীল পর্ব-১০ ব্লগার বিলুনী
নভোনীল পর্ব-১২ ব্লগার মোঃ মাইদুল সরকার
নভোনীল পর্ব-১৩ ব্লগার কল্পদ্রুম



ছবিঃ নেট থেকে।


যাদের এক একটি মন্তব্য আমাকে কাছে টেনেছে, যাদের ছায়ায় শিখছি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতাঃ
“বিজন রয়, নেওয়াজ আলি, রাজীব নুর, ইসিয়াক, সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, পুলক ঢালী, খায়রুল আহসান, মিরোরডডল, সেলিম আনোয়ার, আহমেদ জী এস, মা.হাসান, মনিরা সুলতানা, শায়মা, মুহা: ইয়াসিন, রাকু হাসান, মোঃ মাইদুল সরকার, কাজী ফাতেমা ছবি, সোহানাজোহা, সাড়ে চুয়াত্তর, নূর মোহাম্মদ নূরু, ইফতেখার ভূইয়া, পার্থিব হোসেন, বিএম বরকতউল্লাহ, গিয়াস উদ্দিন লিটন, আজাদ প্রোডাক্টস, ঠাকুরমাহমুদ, কল্পদ্রুম, সাহাদাত উদরাজী, আকিব ইজাজ, জুন, মোহাম্মদ গোফরান, মুক্তা নীল, এস এম মামুন অর রশীদ, ফুয়াদের বাপ, পগলা জগাই, বিদ্রোহী ভৃগু, লরুজন, স্বপ্নের শঙ্খচিল, মৌরি হক দোলা”

(পাসওয়ার্ড পাওয়ার পর এ পর্যন্ত ৪টি লেখা পোস্ট করেছি, প্রথম পোস্টে ১ম মন্তব্যকারী থেকে নাম শুরু করা হয়েছে। সবাই আমার কাছে সম্মানীয়, আশাকরি নামের ক্রম নিয়ে ভুল বুঝবেন না।)


ভুল স্বীকারঃ প্রকৃতপক্ষে জিয়ৎ কূপ মাটি দিয়ে ভরাট। গল্পের প্রয়োজনে গভীর উল্লেখ করা হয়েছে।
মহাস্থানগড় সম্পর্কে কৌতুহল থাকলে

মন্তব্য ৮০ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৮০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:০২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বাহ বাহ এ যে উপন্যাস হয়ে যাচ্ছে। বই করে ফেললে মজা করে পড়তে পারতাম

৩০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:০৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: প্রথম মন্তব্যসহ লাইকে প্রিয় আপুকে দেখে খুব ভাল লাগলো।
কিছুদিন আগে শ্রদ্ধেয় ব্লগার খায়রুল আহসান ভাই বলেছিলেন একটা পর্ব লিখতে। ঢাকা ভাল চিনিনা বলে তখন না করেছিলাম। পরে চিন্তা করে দেখলাম ওদের যদি আমার শহরে নিয়ে আসতে পারি তাহলেই তো হয়ে গেল।
“বই করে ফেললে মজা করে পড়তে পারতাম”
হা হা... এটা উপর মহলের ব্যাপার।

শুভেচ্ছা রইল আপু।

২| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:১৯

নিয়াজ সুমন বলেছেন: শুনতে একটু বিদঘুটে মনে হলেও আপনি চমৎকার টেকনিক দিয়ে নায়িকার পাশের সিটটি নায়কের জন্য বরাদ্ধ করে পেললেন।
... এবার দেখার পালা মহাস্থানগড় এর আলতো নরম স্পর্শে প্রেমের শিহরন জাগানো অনুভুতি পরবর্তী লেখক কোথায় নিয়ে যায়..

------------------------
বগুড়ার বেহুলার বাসরঘর দেখতে গেলে মন্দ হয় না.. যদি লেখক চাই আর কি !!
যাই হোক, শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন এই মহ্ঞে অংশগ্রহণ করার জন্য..

৩০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:২৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: নায়ক বলে কথা। নায়ক-নায়িকা এক সাথে না হলে তো দর্শক পিটাবে।
লাইক সহ আপনার উপস্থিতিতে অনুপ্রাণিত।

মহাস্থানগড় সহ বেহুলার বাসরঘর দেখে যাবেন। আসার আগে অবশ্যই জানাবেন।

শুভেচ্ছা রইল।

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:০২

পদ্মপুকুর বলেছেন: ধোনীর বায়োপিকে দেখা যায় সম্প্রতি দলে আসা ধোনী চিন্তিত মুখে হোটেলে নিজ কামরার জানালায় দাঁড়ানো, হঠাৎ পিএবিএক্স-এ রিং বাঁজলো। ধোনী রিসিভার উঠানোর সাথে সাথে ওপার থেকে সৌরভের কন্ঠ ভেসে আসলো 'ধোনী, ইউ আর ইন ইলেভেন'। ফোন সংযোগ কেটে গেলো।

আমার ওভাবে বলার সুযোগ নেই। আপনি নিজগুণেই একাদশে চলে এসেছেন। অভিনন্দন। নভোনীল টিমের বেস্ট ইলেভেন এ আপনিও এসে গেছেন।

ভালো লাগলো যে পুরোনো একটা চরিত্র স্বমহিমায় ফিরে এসেছে অল্প সময়ের জন্য হলেও। তবে নভো কিন্তু দুরন্ত স্বভাবের না, বরং দৃঢ় এবং ধীরস্থির কিন্তু সংবেদনশীল। নেতৃত্বগুণ সম্পন্ন কিন্তু রোমান্টিক।

আমার কাছে আপনার পর্বটি খুব নিরেট মনে হয়েছে। বৈচিত্র্যময় এবং গতিশীল। সাথে বেশ নিপুণভাবে মহাস্থানগড়ের ইতিহাসও জানিয়ে দিলেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যসহ আপনার উপস্থিতিতে স্বাগত।
আপনার সাদর গ্রহণ বার্তায় আমি মুগ্ধ।
দুরন্ত স্বভাবটা সাবরিনা আপুর যে লাইনে পেয়েছি সেটা দিলাম। সেখান থেকে আর একটি সূত্রও তুলে এনেছি, সেটা এখন বলবো না।

“কিন্তু ছোটবেলা থেকে ক্রিকেট-ফুটবল, সাঁতার,সাইক্লিং করে বেড়ানো দুরন্ত স্বভাবটা তাকে গড়ে-পিটে এমন এক খেলোয়াড়ী আদল দিয়েছে যে হঠাৎ চোখে পড়লে ধাতস্থ হতে সময় লাগে।”

আপনার + সহ আগমনে সত্যিই অভিভূত।

শুভেচ্ছা রইল।

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:০৪

মিরোরডডল বলেছেন:



ইস......বমিটা আরো আগে এলোনা কেন!!!
হা হা হা ...

ওভারল ভালো লেগেছে । লাস্ট দুলাইন খুব মিষ্টি একটা অনুভূতি ।

আচ্ছা ঢুকি, একটু নেগেটিভ বলি ?
ছবির এই পিঙ্ক কালার টিশার্ট মেয়েটা কখনোই মৃন্ময়ীর পোর্ট্রেটের সাথে যায়না ।
ছবিটা কি চেঞ্জ করা যায় ।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: বেচারা মৃনের কি অবস্থা দেখে আপনি হাসছেন ?

যাক আপনার ভাল লেগেছে তাতেই আমি ধন্য।

এখন আর নেগেটিভ বলার কিছু নাই আপু। উপরে দেখেন।
পাঠকের মন রক্ষার্থে কত কিইনা করতে হয়।

লাইক ও সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:২৪

নিয়াজ সুমন বলেছেন: আমন্ত্রন সানন্দে গ্রহণ করলাম। যদি সবকিছু আগের মতো ঠিক হয়, যাওয়ার ইচ্ছা আছে। ইনশাআল্লাহ।
আপনার সাথে যোগাযোগের জন্য বিস্তারিত [email protected] এ দিলে আপনার আমন্ত্রন বাস্তবায়ন করা সহজ হবে।
আপনাকেও আমার শহরে (চট্টগ্রাম) আসার আমন্ত্রন রইলো..

৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: কিওবা হটেত থন আইয়ে, ইক্কায়ো ইক্কায়ো

হা হা হা.... সুমন ভাই অনেক দিন আগে শিখেছিলাম, ঠিক আছে কিনা জানি না।
আপনার মেইল নিয়ে রাখলাম পরে মেইল দিয়ে আমারটা জানাবো।

আপনার আমন্ত্রনের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: বাহ, খুবতো আমন্ত্রণ -নিমন্ত্রণ পর্ব চলছে.... আমন্ত্রণ দিলে বাকি ৯জনকেও দিতে হবে কিন্তু! না হলে ম. হাসান স্যারের কাছে বিচার দেয়া হবে X(( X((

৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: “বাহ, খুবতো আমন্ত্রণ -নিমন্ত্রণ পর্ব চলছে”
হা হা হা..... কাউকে বিচার দিতে হবে না।

আপনারা সবাই ঠিক করুন কবে আসবেন। আমি আছি তো সাথে।

আপনার আন্তরিকতার জন্য ধন্যবাদ।

৭| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮

মিরোরডডল বলেছেন:



থ্যাংকস ঢুকি, এবার পারফেক্ট হয়েছে । লেখাটাও যেমন প্রানবন্ত, সাবলীল, উচ্ছল ছবিটাও সেরকম সুন্দর ।
এবার লাস্ট দুলাইনের সাথে যাচ্ছে । ওয়েল ডান ।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:১২

ঢুকিচেপা বলেছেন: অয়েলকাম আপু।
যাক পাঠকের মন রক্ষা করতে পেরে ধন্য।

৮| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার গল্প বলার একটা নিজস্বতা বুঝেছিলাম আপনার প্রথম গল্প চুকিঢেপা আই মিন রেশম পোকার গল্প পড়েই। এখানেও গল্পের ভেতর দিয়ে মহাস্থান গড়ের কিছু বর্ণনা দিয়ে দিলেন।

আপনার বর্ণনাশৈলীতে আমি সত্যিই মুগ্ধ। এ পর্বটা অনন্যসাধারণ। একটানে পড়ে ফেলা গেছে। নভো এবং মৃনের বৈশিষ্ট্য সাবলীলভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।

নভো আর মৃন গাড়িতে উঠে দেখলো সব সিট ওকোপাইড। ইঞ্জিন কাভারে বসলো নভো, তাহলে মৃন সিট পাইল কীভাবে?

৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:২২

ঢুকিচেপা বলেছেন: আমার ঐ প্রথম লেখার পরে শ্রদ্ধেয় ব্লগার খায়রুল আহসান ভাই একটি পর্ব লিখতে বলেছিলেন। ঢাকা যেহেতু ভাল চিনি না, ইউনির্ভাসিটির পরিবেশের সাথেও পরিচিত না তাই নভো-মৃনদের বাইরে নিয়ে আসলাম। গল্প লেখা শেষ, ওরা হয়তো এতক্ষণ ঢাকা চলে গেছে এবং আপনার অপেক্ষায় আছে। গেট খুলে একবার উঁকি দিবেন নাকি!!!!

“ইঞ্জিন কাভারে বসলো নভো, তাহলে মৃন সিট পাইল কীভাবে?”
রবি চাচাই আপনার মাথাটা নষ্ট করেছে দেখছি। লেডিস বলে কথা আছে না ? লেডিস সিট দখল করবে এমন দুই মাথাওয়াল মানুষ দেখান দেখি একটা।

৯| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

মিরোরডডল বলেছেন:


@ পদ্ম পুকুর

তাইতো পদ্ম, কেউ দাওয়াত পাবে কেউ পাবে না , তা হবে না, তা হবে না ।
আমাদের সবাইকে কেনো না ? :)

৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:২৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: খুব নায্য কথা,
কেউ পাবে না, কেউ পাবে না
তা হবে না, তা হবে না আবার হতেও পারে

আশা করছি পদ্ম পুকুর ভাই কিছু বলবেন।

১০| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



মহাস্হানগড়ের ছবি দেখলসাম, গরু পানি খেতে নদীতে এসেছে?

৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৫১

ঢুকিচেপা বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ব্লগার চাঁদগাজী আপনাকে স্বাগত।
এতদিন পানির অভাবে নদী ছিল শুকনা। এখন যেহেতু বর্ষা মৌসুম চলছে, পানি বেশী তাই গরু হয়তো পানি খেতে নদীতে এসেছে।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১১| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: বাহ চমতকার।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনি চমৎকার বলেছেন তাহলে মনে হচ্ছে কিছু একটা হয়েছে।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১২| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢুকিচেপা,




আগে কোথাও সম্ভবত বলেছি , আপনার লেখার হাত ভালো।
নভো আর মৃন এর ভ্রমনের জায়গার ছবি যুক্ত হয়ে পোস্টটিকে একটা আলাদা ইমেজ দিয়েছে।

মিরোরডডল বলেছেন: ইস......বমিটা আরো আগে এলোনা কেন!!!
আসলে বমিটা আসাতেই দুজনের কাছে আসার সুযোগ ঘটেছে। এটা লেখকের একটা ষ্টান্ট.................

৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যসহ ভাল লাগা বাটনে ক্লিক করার জন্য।
যেহেতু শিক্ষা সফর আর গুগলে ছবি পাওয়া যায়, তাই দিলে ভাল হবে ভেবে দেয়া।
আপনাদের ছায়াতলে লেখার চেষ্টা করেছি।

আপনার মন্তব্যে বরাবরের মত অনুপ্রাণিত হলাম।

১৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমতঃ গল্পটার কথা বলি, খুবই চমৎকার লিখেছেন, সেজন্য গল্পে + + দিয়েই মন্তব্য লেখা শুরু করলাম।
আমার অনুরোধে সাড়া দিয়ে একাদশতম পর্ব লিখেছেন, এবং তা উল্লেখও করেছেন, প্রীত হ'লাম, এবং এজন্য ধন্যবাদ।
অল্প কথায় বুদ্ধি করে নিজের আগের কিছু অভিজ্ঞতা গল্পে শেয়ার করেছেন, এতেও চমৎকৃত হ'লাম।
আপনার পর্যবেক্ষণ শক্তি বেশ প্রখর, তার পরিচয় বেশ কয়েকটা প্রতিমন্তব্যে পেলাম, এবং সেগুলোতে 'লাইক'।
নিজের গল্পকে বেশ চমৎকারভাবে 'ডিফেন্ড' করে কৌশল এবং মুন্সীয়ানার পরিচয় দিয়েছেন, এজন্য সাধুবাদ।
আপনার হাতে গল্প খুলবে, গল্প লেখা চালিয়ে যান।
শুভকামনা....

৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: এত সুন্দর করে মন্তব্য করলেন, আমি তো সত্যিই ক্ষানিকক্ষণ চুপ করে ছিলাম। প্রতিউত্তর কী দিব?
সত্যি কথা বলতে কি, লেখাটা পোস্ট করার পর ভয়ে ভয়ে ছিলাম, পর্বটা গ্রহণযোগ্য হবে কিনা ভেবে।
আপনাদের কাছ থেকেই শিখছি আর চেষ্টা করছি।

আপনার মন্তব্যে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত হলাম।

১৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ক্যাপশন ছবিটা চমৎকার। প্রথম ছবিটাও বেশ ভাল লেগেছে। অবশ্যই অন্যান্যগুলোও। +

৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: সব ছবি ভাল লেগেছে জেনে মন্তব্য করায় প্রীত হলাম।

১৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৩

মা.হাসান বলেছেন: নভো আর মৃন্ময়ী ট্যাটু করা ছেলে মেয়ে, বেশ আধুনিক, ভালো।
পর্ব গুলো বেশ ঘটনা বহুল হচ্ছে, আপনি সেই ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন।
ভালো টেকনিক।

জিয়ৎ কুন্ডকে গভীর করা কাহিনীর প্রয়োজনে দরকার ছিলো, এটি ভুল বলে মনে করি না।

চান্দাইকোনা পার হয়ে ধনকুন্ডির কাছে মনে হয় ফুড ভিলেজ। সিরাজগঞ্জ রোডে চৌরাস্তার মোড়ে একটা আছে, বগুড়া গামি বাস ওখানে সাধারণতঃ থামতে দেখিনি।

লেখা চমৎকার হয়েছে।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: হা..হা
আসলে ছবি যে পাইনি তা নয়, এই ছবিটাই ভাল লেগে গেল।

যে কারণে ভুল স্বীকার করা, গল্পটি পড়ে আপনারা সবাই ভালো বলছেন, হয়তো দেখা যাচ্ছে এমন কেউ গল্পটি পড়লো যার এ সম্বধ্যে ধারণা নাই, সে জেনে যাবে কূপটি গভীর এবং তাতে পানিও আছে। যেহেতু এটি একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা বা নিদর্শন সেহেতু ইচ্ছাকৃত বিকৃত করা ঠিক হবে না, এ কারণেই ভুল স্বীকার করা।

আপনি ঠিকি ধরেছেন কিন্তু ফুড ভিলেজ আছে ২টি। বগুড়া-ঢাকা হলে থামে ধনকুন্ঠি আর ঢাকা-বগুড়া হলে থামে সিরাজগঞ্জ ফুড ভিলেজ প্লাসে, এটা এ্যারিট্রোক্রাট হোটেলের অপজিটে। বরাবর যে এ নিয়মেই থামে তা নয়।

আপনার ভাল লাগায় অনুপ্রাণিত হলাম।

০২ রা আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: এডিট করার সুযোগ থাকায় ছবি এবং ফুড ভিলেজ বিষয়টা চেঞ্জ করে দিলাম। আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪৪

শায়মা বলেছেন: বাপরে!!!!!!!!!

একদম মহাস্থান গড়ে নিয়ে গেলে ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!


গুড গুড ভেরি গুড!!!!!!!!!!

মজার হয়েছে আসলেই ।

আর ভালো আইডিয়া একদম ঢাকার বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া।

কক্সেস বাজার বা বান্দরবানের পাহাড়ে কিংবা সুন্দরবনের জঙ্গলে প্রেম করাই দিলে তো মজার হত মনে হচ্ছে!!!!!!!!!

৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৪৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: শায়মাপুর আগমনে ধন্য। আপনি না আসাতে এতক্ষণ ফাঁকা ফাঁকা লাগছিল।
কক্সেস বাজার বা বান্দরবানের গেছি কিন্তু অভিজ্ঞতার ঝুলিতে কিছু নেই। তাই নিজের এলাকাই বেস্ট।
ওরা বাচ্চা কাচ্চা মানুষ আপনি অবশ্যই ওদের ঘুরিয়ে আনবেন কিন্তু।

আপনার মন্তব্যে দারুণভাবে আনন্দিত।

১৭| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!! ওদেরকে কটকটি খাইয়ে দিলে না কেনো!!!!!!!!

৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৪৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: সত্যিই আপু আপনি খুব মুল্যবান বিষয়টিই ধরেছেন। এটা আমার ভুল ছিল, স্বীকার করছি।
যেহেতু সংশোধন করার সুযোগ আছে তাই সংশোধন করে দিলাম।
এখন যা দাঁড়ালো:
“সবাই যখন বিশ্রামের সময় মহাস্থানগড়ের কটকটি খেতে ব্যস্ত মৃন তখন নভোকে ঈশারা করে কূপের কাছে আসতে।”

ভুল ধরার জন্য আপনার জন্য রইল মহাস্থানগড়ের কটকটি

১৮| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি চমৎকার বলেছেন তাহলে মনে হচ্ছে কিছু একটা হয়েছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


ভালো থাকুন।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৫১

ঢুকিচেপা বলেছেন: রাজীব ভাই আপনার দ্বিতীয়বার আগমনে পুলকিত।

আপনিও ভাল থাকবেন।

১৯| ৩১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:২৬

শায়মা বলেছেন: ঘুরাই আনবো??
তাইলে হানিমুনে পাঠায় দাও ওদেরকে বিয়ে দিয়ে এক্কেবারে.....।


কক্সেসবাজার টু সুন্দরবন। সমগ্র বাংলাদেশ। এক মাসের প্ল্যান। তারই মাঝে ঝগড়া ঝাটি মারামারি হয়ে গেলে আমার দোষ নাই বাবা।

৩১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: হা.. হা..
দোষ তো আমিও নিতে চাই না।
সাবরিনা আপুর সাথে বিয়ের ব্যাপারে কথা বলতে পারেন যেহেতু আপনার উপর দায়িত্ব এবং আপনিই মুরুব্বী।

২০| ৩১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৯

শায়মা বলেছেন: ৩১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৪১

লেখক বলেছেন: হা.. হা..
দোষ তো আমিও নিতে চাই না।
সাবরিনা আপুর সাথে বিয়ের ব্যাপারে কথা বলতে পারেন যেহেতু আপনার উপর দায়িত্ব এবং আপনিই মুরুব্বী।



তাইলে ঘটকালী শুরু...... :)

৩১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১:০০

ঢুকিচেপা বলেছেন: এটা আরো বলতে................
তাড়াতাড়ি কথা বলেন,
যেদিন খাওয়া হবে তার স্থান আর সময় জানালেই চলবে, আপনাকে বেশী কষ্ট করতে হবে না।

২১| ৩১ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৮

পুলক ঢালী বলেছেন: ঢুকিচেপা খুব সুন্দর লিখেছেন। আমি আসলে শিক্ষা সফরের আইডিয়াটিতে চমৎকৃত হয়েছি, পরের অংশটুকু প্রায় ছবি ব্লগ হয়ে গেছে।
এর ধারাবাহিকতায় ডিপার্টমেন্ট পিকনিক আসার সম্ভাবনা তৈরী হল যেটা কক্সেসবাজার,সেন্টমার্টিন বা অন্য কোথাও শায়মা ম্যাডাম অলরেডী বলেছেন, ইভেন মৃনের বাবা বা মায়ের মেডিক্যাল চেকআপের জন্য সিঙ্গাপুর,ব্যংকক ভ্রমনও হতে পারে।
বমি হা হা হা উছিলা একটা তৈরী করেছেন বটে !!

রাইটার্স লাইসেন্স বলে একটা কথা আছে তাই বাস্তবে না থাকলেও কবি বা লেখকের ভাবনায় যা আসবে তাই সই মানে লেখা যাবে কে কি বললো বা বাস্তবতা কি নো বদার্স। :D
যাই হোক মহাস্তান গড়ে বাস থামলে তো বগুড়ার দৈ এর দোকানের ঘাটতি নেই সেটা বাদ পড়লো কিভাবে ? ;) =p~ =p~
এই দৌড়ে সামিল হওয়ার জন্য অভিনন্দন।
ভাল থাকুন ঢুকিচেপা ।

(আপনার নিকের মাহাত্ন কি ? চেপা শুটকী কেউ কোথাও ঢুকিয়ে রেখেছিল আপনি সেখান থেকে উদ্ধার করে নিজেকে অলঙ্কৃত করেছেন ?? :D )

৩১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনি চমৎকৃত হয়েছেন জেনে ধন্য।

যেহেতু ঐতিহাসিক স্থাপনা তাই আপনাদের জন্য কিছু ছবি দিয়েছি। পোস্ট করার পর মনে হলো ছবির সংখ্যা বেশীই হয়ে গেছে।

হা..হা.. শায়মাপু ওদের বিয়ে নিয়ে ব্যস্ত আর আপনি মেডিক্যাল চেকআপে সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক যাচ্ছেন? তাহলে দাওয়াত খাওয়ার কি হবে ?

ওদের কটকটি খাওয়াতেই আমার টাকা শেষ, তার উপর আবার দই ? হা.. হা.... ওরা ফেরার পথে কিনে নিতে পারবে।
বর্তমানে বগুড়ার দই বলতে, বগুড়া সদর এবং শেরপুরের দই বোঝানো হয়।

আপনার মন্তব্য খুব ভাল লেগেছে, অসংখ্য ধন্যবাদ।

আর হ্যাঁ, নামের মাহাত্ম নিয়ে একটি পোস্ট দিব ভাবছি, ততক্ষণ অপেক্ষায় থাকুন।

০৭ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৩০

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার প্রশ্নর উত্তরের জন্য একটি পোস্ট তৈরী করে ফেলেছি।

২২| ০১ লা আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯

ইসিয়াক বলেছেন:
আপনি কিন্তু খুব সুন্দর লেখেন। দেরিতে এলাম বলে প্লিজ কিছু মনে করবেন না।
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।
ঈদ মোবারক।
নিরন্তর শুভকামনা।

০১ লা আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:১২

ঢুকিচেপা বলেছেন: আরে ইসিয়াক ভাই ঈদ মোবারক।
না না কিছু মনে করিনি। আমি জানি ঈদের আগে একটু ব্যস্ততা থাকতেই পারে।
আমি বলি গেল কই, অবশেষে দেখা হলো।
লাইকসহ সুন্দর মন্তব্য এবং আপনার উপস্থিতিতে ধন্য।

ধন্যাবাদ।

২৩| ০১ লা আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২২

ইসিয়াক বলেছেন:
আসলে একটু অভিমান হয়েছে আমার।ইদানিং আমার কবিতা ব্লগে কেউ তেমন একটা পড়ছে না। তাই কবিতা শুধু ফেসবুকের ওয়ালে পোস্ট দিচ্ছি। তিন চারটা গল্প লিখেছি। কিন্তু গল্প হুটহাট করে পোস্ট দেওয়া যায় না। অনেক এডিট করতে হয়,কারেকশন করতে হয়। সামনে আমার পাঁচশত পোস্ট সেজন্য একটা লেখা রেডি করছি কিন্তু কাজের চাপে তাও হচ্ছে না। তাই আপাতত কবিতা পোস্ট করছি না।
শুভকামনা।

০১ লা আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: বুঝলাম আপনার বিষয়টা।
আমার ক্ষেত্রে যেটা বলবো, আমি শুধু ছন্দ কবিতা বুঝি। ছোটবেলা থেকেই গদ্য কবিতা বুঝিনা বা বোঝার মত ধর্য্য থাকে না। কেউ পড়ছে না বলে লেখা কখনোই বন্ধ করবেন না।
খুব ভাল কথা যে গল্প লিখছেন।
আমার নিক পুরাতন হলেও আমি কিন্ত লেখালেখিতে নবিস।

আপনার জন্য একটা পরামর্শ আছেঃ
নেট থেকে বাংলা গানের লিরিক নামান, সেটা ভালভাবে পড়ে ঐ আদলে ২৫টা লেখা কমপ্লিট করে বাংলাদেশ বেতারে গীতিকারের জন্য আবেদন করুন। আপনার লেখা কবিতায় সুর করলে সেটা হবে গান, ছড়িয়ে পড়বে আকাশে বাতাসে।

এই করোনাকালে অভিমান করে ব্লগ ছেড়ে কোথাও যাবেন না।

শুভেচ্ছা রইল।

২৪| ০১ লা আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

ইসিয়াক বলেছেন: লেখা লেখি আমি কোন দিনই ছাড়বো না। আর ব্লগ থেকেও না ,কারণ এই ব্লগ আমাকে অনেক অনেক কিছু দিয়েছে। আমি এখান থেকে অনেক কিছু শিখেছি জ্ঞানী গুণি ব্লগার বৃন্দের কাছ থেকে। আমি অনেকগুলো গল্প লিখেছি কিছু প্রকাশিত কিছু অপ্রকাশিত।
আপনি চাইলে আমার গল্পের পেজে ঘুরে আসতে পারেন। সেখানে আমার পাঠকপ্রিয় গল্পগুলো একত্রিত করেছি।

https://www.facebook.com/groups/319299356116086
# হ্যাঁ কিছু গীতি কবিতা লিখেছি। দেখা যাক সামনে কি হয়। শুভকামনা রইলো।

০১ লা আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:১৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো আপনার দৃঢ়তা। মানুষের জীবনে খারাপ সময় আসে এবং সেটা চলেও যায়।
আমি অবশ্যই লিঙ্ক পেজে ঘুরে আসবো।

ধন্যবাদ।

২৫| ০১ লা আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৬

রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: এখানে দেখি হুলুস্থুল চলছে। আগের দুই পর্ব ব্যস্ততায় কিভাবে যেন মিস হয়ে গেছে। সে দুজন লেখককেও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। আর এই লেখককে ধন্যবাদ দিয়ে কুলাবে না। খেলাটা যে সবাই মিলে আগ্রহ নিয়ে খেলবে, একদম ভাবি নি। তাই কেউ নতুন পর্ব লিখলে অদ্ভূত আনন্দ হয়।

০১ লা আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: আহা কি শান্তি!!!!!!!!!!!
ঈদের দিনে আপনার পদধুলিতে মুখরিত হয়ে উঠলো।
আপনার চিন্তাতেই একটু নার্ভাস ছিলাম, পর্বটা কিভাবে গ্রহণ করবেন, যেহেতু আমি একেবারেই নতুন।
শায়মাপু তো বিয়ের জন্য অস্থির হয়ে গেছে, কোন সময় দেখা যাবে বেকার অবস্থাতেই বিয়ে দিয়ে দিয়েছে।
শেষে পুত্র আর পুত্রবধু আপনাকে পালতে হবে।

আপু আপনার আগমনে খুব খুশি হয়েছি। ঈদ মোবারক।

২৬| ০১ লা আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:১০

রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: বাল্যবিবাহ ঘটিয়ে দিলে মুশকিল। জি বাংলা গোছের শাশুড়ির খপ্পরে পড়ে গল্পের মোড় ঘুরে যাবে একদম।

০১ লা আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:১৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: “জি বাংলা গোছের শাশুড়ির” বলেছেন দারুণ।

ধন্যবাদ আপু।

২৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভাই, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত আমি কিছুদিন বেশ ব্যস্ত থাকায় ব্লগে নিয়মিত আসতে পারিনি তাছাড়া আমার নাম উৎসর্গের তালিকায় দেখে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপণ করছি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

০৩ রা আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: এভাবে বলে লজ্জ্বায় ফেলে দিলেন। দুঃখিত হওয়ার কিছূ নেই।
আজ একজনকে উৎসর্গ করে পোস্ট দিয়েছেন, তাই ভাবলাম আপনার নামেও কিছু একটা অপেক্ষা করে আছে এই যা।

আপনার আগমনে আপ্লুত।

২৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার নিক নেম এর অর্থটা বুঝতে পারিনি।
আপনি যদি একটু দয়া করে আপনার নিক নেমের অর্থটা বলে দিতেন তাহলে খুবই খুশি হতাম।

আপনার পোস্ট সুন্দর হয়েছে।

০৩ রা আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: হা..হা সাজ্জাদ ভাই সবাই জানতে চায়, ভাবছি এটা নিয়ে একটা পোস্ট দিব।
তেমন কিছু না বিষয়টা হলো কোন কিছু গিলে খাওয়া। এটার একটা স্প্যানিশ নাম দিয়েন।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যে।

২৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অনেক বছর আগে বুলবন ওসমান রচিত একটি উপন্যাস পড়েছিলাম।
পুরো ঘটনাটাই মহাস্থানগড়কে ঘিরে ।
সেই কারণে মহাস্থানগড় নিয়ে আমি অনেক আগে থেকেই জানি।

আপনার পোস্ট পড়ে খুবই ভালো লাগলো।

০৩ রা আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: দেশে ফিরলে একদিন আসেন ঘুরে নিয়ে দেখাবো।
উপরে একটি ছবিতে দেখতে পাবেন ১৩০০ এবং ২৫০০ বছরের কিছু স্থাপনা, যেগুলো সম্প্রতি খনন করা হয়েছে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০| ০৩ রা আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২২

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: এরপর আর কোনো পর্ব আসেনি?
আমি নতুন এক লেখা শুরু করলাম আজ। আমার গল্প। দেখতে এলাম নভোনীলদের কি অবস্থা।

০৩ রা আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩১

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনাকে স্বাগত।
না, এরপর আর পর্ব আসেনি। ঈদের খাওয়া নিয়ে সবাই ব্যস্ত।
আপনেও তো নভো-মৃনের একজন পরিচালক, আপনার কাছেও খবর নাই?
“আমি নতুন এক লেখা শুরু করলাম আজ। আমার গল্প।”
ভাল খবর, দেখি পড়ে আসছি।

শুভ কামনা রইল।

৩১| ০৩ রা আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩৭

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আচ্ছা আসেন। সুস্বাগতম। নতুন লেখাটা নিয়ে অনেকগুলি দিন যাবে আর কি।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:২৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: আসবো কি, ইতোমধ্যেই “চিলেকোঠার প্রেম -১” পড়া এবং মন্তব্য করা শেষ।
ভাল লেখিকার লেখা ভাল লেগেছে, আগামী পর্বেও আছি।

ফিরতি মন্তব্যে সুস্বাগতর জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার এই পর্বটা আর মনিরা সুলতানা আপার পর্বটা পড়েছি। দুইটাই ভালো লেগেছে। আপনারটার নতুনত্ব সচিত্র বর্ণনা। আপনার এই লেখার এই লাইনটি ভালো লেগেছে 'ম্রিন ওষুধ খেয়ে চিন্তা করছে , ইশ …… বমিটা আরও আগে এলো না কেন!!!'

আপনার পুরনো পোস্টগুলি পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:৩১

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুব আনন্দিত।
মনিরাপু তো অসম্ভব ভাল লেখেন।

“আপনার পুরনো পোস্টগুলি পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”
এটা আমার জন্য নিঃশন্দেহে অনুপ্রেরণার একটি লাইন। তবে আপনার পড়ার জন্য কতটুকু রসদ আছে সেটা নিয়েই চিন্তিত।
আমি এখনো হাঁটি হাঁটি পা-পা অবস্থায়।

আপনার আগমনে আপ্লুত।

৩৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯

মিরোরডডল বলেছেন:

ঢুকি কি ছবিটা এডিট করেছে ? ট্যাটু কোথায় :-*

০৪ ঠা আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: হ্যাঁ, এডিট করে দিয়েছি। এখন পর্যন্ত তাদের যে পারিবারিক পরিচয় উঠে এসেছে তাতে ট্যাটু থাকার কথা না, তাই এই অবস্থা।

৩৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩

মিরোরডডল বলেছেন:

ওকে :|

০৪ ঠা আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: ধন্যবাদ রইল।

৩৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:১৬

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আপনার দেওয়া টাকা পয়সায় ঘর সাজিয়েছি আর হাড়িপাতিলে কিচেন। একবার সময় করে বেড়িয়ে যাবেন।

০৭ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: বেশ ভাল কথা শুনেই ভাল লাগলো। টাকাটা তাহলে বিফলে যায়নি।

৩৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:০৬

মুক্তা নীল বলেছেন:
স্টাডি ট্যুরে এখানে নভোদের সাথে আমরাও ঘুরে এলাম
বগুড়া । ঐতিহাসিক জায়গাগুলো ঘুরে দেখার আনন্দই আলাদা আমি অনেক আগে বগুড়া গিয়েছিলাম ।
আমি সেদিন আপনার এখানে মন্তব্য করে দেখি সেটি নাই
এজন্য আমি দুঃখিত মন্তব্য । কিভাবে যেন সেটা মুছে গেলো
ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

০৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৪০

ঢুকিচেপা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো যে ভ্রমনে আপনিও নভোদের সঙ্গে ছিলেন।

“ঐতিহাসিক জায়গাগুলো ঘুরে দেখার আনন্দই আলাদা আমি অনেক আগে বগুড়া গিয়েছিলাম ।”
ঐতিহাসিক জায়গা দেখতে সত্যিই খুব আনন্দ হয়। মনের মাঝে শতশত বছরের অজানা তথ্য গ্রাস করে।
পদ্ম পুকুর ভাইসহ কয়েকজন নাকি আসবেন, আপনিও আসতে পারেন।

“আমি সেদিন আপনার এখানে মন্তব্য করে দেখি সেটি নাই”
সেদিন আমিও দেখলাম আপনি এসেছিলে, কিন্তু দেখি পাথর (লাইক) আছে আংটি (মুক্তা নীল) নেই।
আজ মন্তব্য করায় পাথরসহ আংটি রয়ে গেল।

আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৩৭| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ দারুণ !!
একটু এগিয়ে পাহাড়পুর গেলেই তো আমার সাথে দেখা হয়ে যেত ঈদে ওখানেই ছিলাম।
বেশ চমক আছে এ পর্বে :)

অভিনন্দন রিলেরেসে অংশগ্রহণের জন্য।

১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:৩০

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপু আপনার আগমনে দারুণ খুশি হয়েছে।
“একটু এগিয়ে পাহাড়পুর গেলেই তো আমার সাথে দেখা হয়ে যেত ঈদে ওখানেই ছিলাম।”
হা..হা... আগে জানলে অবশ্যই ঘুরিয়ে আনা যেত। আমি ঘুরে এসেছি ২০১৮ সালে।
আপনার জন্য আমার তোলা একটি ছবি দিলাম।


রিলেরেসে অভিনন্দন জানানোর জন্য আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ।

৩৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ছবি সহ এ পর্বটা বেশ হয়েছে। বিশেষ করে ঐতিহাসিক স্থাপনার ছবি বর্ননা ও গল্পর ঘটনার রসায়ন দারুন জমেছে।

পরের পর্ব কেউ নিশ্চয় লিখবে। একটা রেকর্ড হোক সামুতে একই গল্পের ২০ জন লেখক(কম বেশি হতে পারে গল্প শেষ হওয়া পর্যন্ত)।

১৩ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০১

ঢুকিচেপা বলেছেন: মাইদুল ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্য খুব ভাল লাগলো। আপনার অভাবটা বেশ কিছুদিন হলো লক্ষ্য করেছি, পরে আপনার কোন এক মন্তব্যে বিষয়টা পরিষ্কার হলো।
পরের পর্বের বিষয় সম্পর্কে আমি ক্লিয়ার না। তবে আপনিও কিন্তু একটা পর্ব লিখতে পারেন। বিশেষ করে সাবরিনা আপু এবং পদ্ম পুকুর ভাই এ বিষয়ে দারুণ উৎসাহী।
সামুতে আমার অল্পদিনের পথ চলায় এমন বিষয় দেখিনি, একটা গল্প অনেকজন মিলে লিখবে। বিষয়টা সত্যিই খুব মজার।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৩৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৩১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
নভোনীলের সবগুলো পর্ব রিভিউ করলাম। ১৩তম পর্ব কে লিখবে জানিনা। হয়তো কল্পদ্রুতও লিখতে পারে।

দ্রুত কেউ না কেউ এগিয়ে না আসলে প্রজেক্ট ধীর গতির হয়ে যাবে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার উদ্যোগের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আমি আসলে হুট করে ১১ তম-তে ঢুকে গেছি। আসলে কে লিখছেন বা লিখবেন এ বিষয়ে আমার কাছে কোন তথ্য নেই। তবে লিখতে উৎসাহী করার জন্য কাউকে এগিয়ে আসতে হবে। আমার মনে হয় পদ্ম ভাই এবং মা.হাসান ভাইয়ের সাথে আলোচনা করে উৎসাহ দেয়ার দায়িত্বটা আপনি নেন।

দীর্ঘদিন বিরতীর পর আমার আগমন তাই সবার সাথে পরিচয়ও হয়নি।

“ হয়তো কল্পদ্রুতও লিখতে পারে।”
ওনার লেখা অবশ্যই ভাল হবে এবং পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.