নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তাপে তপ্ত হই না হলে পড়ে থাকি মরুভূমির বালিকণার মত

ঢুকিচেপা

“স্বপ্ন সেটা নয় যেটা মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে; স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না।” এ.পি.জে আব্দুল কালাম

ঢুকিচেপা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন মায়ের ঈদ উৎসব

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৯



পরিচিত হলেই আপন হয় না। যেমন হয়নি বয়ে চলা পাশের যমুনা নদী। শৈশবে কত গা ভাসিয়েছে এই নদীতে। মনে হতো নদীটা বুঝি বুক আগলে ধরে রেখেছে মায়াকে। অথচ এই নদীটাই গ্রাস করেছিলো তাদের সুখের জীবন। একবারো ভাবলো না, যে মেয়েটা তার বুকে পানি ছিটিয়ে, সাঁতার কেটে খেলা করতো তার কি হবে!

মায়াদের বাড়ী থেকে একটু দূরেই ছিল নদীর বাঁধ।
আত্মীয়স্বজন এবং প্রতিবেশীদের বাড়ী ছিল বাঁধ সমান্তরাল এক লাইন বরাবর। টিনের তৈরী সব বাড়ীর সামনের এবং পিছনের চিত্র এক। সামনে মূল দরজার দুপাশে ফুলের বাগান, নানা রঙের ফুল ফুটে থাকতো সারা বছর। একটু দূরে সবজি ক্ষেত এবং অনেকটা জায়গা জুড়ে থাকতো বিভিন্ন ফলের বড় বড় গাছ। এই গাছের নিচে আবার প্রতি বাড়ীর লোকজনের বসার জন্য থাকতো বাঁশের মাচা। সন্ধ্যার পর এখানে বসে অনেক রাত পর্যন্ত আড্ডা চলতো পরিবারের লোকজনদের। বাড়ীর পিছনের দিকটা মূলতঃ অন্দরমহল। ফসল রাখার গোলা ঘর, রান্নাঘর, স্নান ঘর, গোয়াল ঘর, খড়ের পালা এইসব।

মায়ার বাবা প্রতি সপ্তাহে নৌকা বোঝাই পন্য বিভিন্ন হাটে বিক্রি করতো। পাট এবং ধান ছিল তার মূল পন্য। এই রাতগুলোতে মায়া জেগে থাকতো বাবার জন্য। বাবা কিছু না কিছু হাতে নিয়েই ফিরতো। কখনো মিষ্টি, কখনো কাপড় আবার কখনো সাজ সামগ্রী। প্রথম যেদিন সাজ সামগ্রী পেয়েছিল সেদিনের কথা ভীষণ মনে পড়ে। মুখে পাউডার, ঠোঁটে লিপস্টিক, কপালে একটা টিপ দিয়ে বাবার গামছাটাকে ঘোমটা বানিয়ে হারিকেনের মৃদু আলোয় নিজেকে দেখেছিল আয়নায়। নিজেকে কেমন যেন বউ বউ লাগছে, লজ্জায় সে চোখ বুঁজেছিল অনেক্ষণ।

একটা সময় তাদের সব ছিল। অথচ আজ পড়ে আছে নদীর বাঁধে ঝুপড়ি ঘরে। অন্ধকার রাতে দূরের পাড় ভাঙ্গার শব্দ শুনতে পাচ্ছে। ঝড়ো হাওয়া নদী থেকে অশনি বার্তা নিয়ে একটু পরপর আঘাত হানছে ঝুপড়ি ঘরে। ছিঁড়ে যাওয়া পলিথিন আর ভাঙ্গা টিনের গায়ে বাতাস লেগে বিভৎস পরিবেশ তৈরী করেছে। এমন পরিবেশে মায়াদের পক্ষেই থাকা সম্ভব। পাশে শুয়ে আছে মাথায় পটি বাঁধা চার বছরের শিশু নয়ন। একটু পরপর কেঁপে উঠছে সে বাতাসের আঘাত হানা শব্দে।

অসহায় মায়ার দুচোখে রয়েছে শুধু অনিশ্চয়তা। রাত শেষে কিছু প্রাপ্তির আশায় চোখজোড়া চকচক করে উঠছে। নিঃর্ঘুম চোখের দৃষ্টি হারিয়েছে অন্ধকারে। দৃষ্টির সীমানা কোথায় বলতে পারবে না মায়া। রাত পোহালে যে প্রাপ্তির আশায় প্রহর গুনছে তা শুরু হয়েছিল অনেক বছর আগে। মায়ার হিসাবে যে বছর স্কুল মাঠে হেলিকপ্টার নেমেছিল সে বছর থেকে। তার কাছে বছরের হিসাবটা বড় গোলমেলে। বছরের নির্দিষ্ট কোন ঘটনাকে কেন্দ্র করে সে তার মতো বছরের নামকরন করে থাকে।

প্রতি বছর এই দিনে মায়া তার অতীতে ফিরে যায়। চারপাশে শুধু পানি আর পানি। বন্যায় ডুবে গেছে নদী অঞ্চল। ত্রাণ দিতে হেলিকপ্টার নেমেছে স্কুল মাঠে। বন্যার সাথে যুদ্ধ করে পরাজিত মায়ার বাবা অসুস্থ্যতার কারণে ত্রাণ নিতে আসতে পারেনি। তাছাড়া ত্রান নিতে যেতেও তার আত্মসম্মানে লেগেছিল। এতদিন তার কি ছিল না ? দুই হাতে মানুষকে সাহায্য করেছে অথচ আজ তার এই অবস্থা। মায়াকে সাথে নিয়ে তার মা চুপ করে গিয়েছিল ত্রাণ আনতে কিন্তু ভীড়ের কারণে কিছুই পায়নি। ভীড় ঠেলে ত্রাণ নেয়ার মতো পরিবেশের সাথে অভ্যস্ত না তারা। মায়ার মা ছিল গৃহস্থ ঘরের মেয়ে।

দুইদিন পর কোরবানী ঈদ অথচ স্কুলঘরে আশ্রয় নেয়া মানুষের মনে কোন উৎসব নেই। ঈদের দিন খুব ভোরে মায়ার প্রতিবেশী চাচি মায়াকে নিতে আসে। শহরে গিয়ে কোরবানীর মাংস সংগ্রহ করবে। সঙ্গে ছোট বাচ্চা থাকলে একটু বেশীই পাওয়া যাবে। অনিচ্ছা সত্ত্বেও; অবস্থার প্রেক্ষিতে মায়াকে ছাড়তে রাজী হয় তার মা। মায়া সেদিন অনেক মাংস পেয়েছিল।

মাঝখানে অনেক বছর কেটে গেছে, অনেক পরিবর্তন এসেছে মায়ার জীবনে। ছোটবেলায় যেটা না বুঝে খেলার ছলে করেছিল অথচ আজ তার প্রতিক্ষায় দু’চোখের পাতা এক করতে পারছে না। বিশেষ করে গত দিনের ঘটনার পর থেকে আরো বেশী।

মায়া যে বাড়ীতে কাজ করতো সেখানে ক’মাস আগে কাজ থেকে না বলে দিয়েছে। সারাদেশে কি যেন এক অসুখ শুরু হয়েছে। সাহায্যের জন্য কারো বাসায় যাওয়াও যায় না, গেলে অচেনা মানুষের মত আচরণ করে। এই কারণে কোন বাসাতে কাজও পাচ্ছে না। ছোট ছেলে নিয়ে তার সংসার। জামানো যেটুকু চাল ছিল তা শেষ হয়েছে কাজ থেকে বিদায় হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে। চাল যতো ফুরাচ্ছিল নিজেকে ততোই অসহায় মনে হচ্ছিল। ভেবেছিল চাল শেষ হতে হতেই দেশ থেকে সব অসুখ চলে যাবে। কিন্তু তা হয়নি বরং উল্টো হয়েছে। শেষে উপায় না দেখে বাঁধের পাশ থেকে কিছু শাক তুলে বাজারে বিক্রি করেছে। যা পেয়েছে তা দিয়ে নিজে না খেলেও বাচ্চাটাকে খাইয়েছে।

আজ হঠাৎ চেয়ারম্যান বাড়ী থেকে ডাক পড়েছে। এক সপ্তাহ আগে মামুন এসেছে ঢাকা থেকে। ঈদের আগের দিন অনেক কাজ তাই মায়া যেন জরুরী দেখা করে।

চেয়ারম্যান সাহেবের বড় ছেলে মামুন, পরিবার নিয়ে ঢাকায় থাকে। করোনা শুরু হওয়ার পর তার প্রতিষ্ঠানও বন্ধ হয়ে যায়। সারাদেশে লকডাউনের কারণে যান চলাচল বন্ধ। গৃহবন্ধী থাকতে থাকতে অস্থির হয়ে উঠেছে সবাই। ঈদের আগে গাড়ী চলাচল শিথিল হতেই মামুন পরিবারসহ বাড়ীর উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। বাবা-মায়ের সঙ্গে ঈদ করবে। যতদিন করোনা শেষ না হয় ততোদিন গ্রামেই থাকবে।

মায়া সকাল থেকেই চেয়ারম্যান ভাবীর সাথে কাজ শুরু করে দিয়েছে। সময় গড়িয়ে যাচ্ছে, দুপুরে নামাজের পর সবাই খেতে আসবে। তার এতদিনের পরিচিত ঘর অথচ এই ক’মাস কাজে না আসাতে খেই হারিয়ে ফেলছে। কাজ করতে ভুল হচ্ছে আর এজন্য মাঝে মাঝে বকাও খেতে হচ্ছে।

দুপুর বেলা বারান্দায় রাখা ডাইনিং টেবিলে খাবার সাজিয়ে রেখে ব্যস্ত মায়া আবার রান্নাঘরে চলে যায়। এতক্ষণে কাজ অনেক সহজ হয়ে গেছে।

দুপুরে নামাজ শেষে মামুন তার বাবাসহ বৌ-বাচ্চা নিয়ে খেতে বসে। তাদের খাওয়ার সময় নয়ন উঠোনে দাঁড়িয়ে তাদের দেখছিল। আগে এলে মামুনের ছেলে তার সঙ্গে খেলতো, ভেজা বালুতে ছবি আঁকতো, আরো কত কি। কিন্তু এবার তার কাছে আসছে না, কথাও বলছে না। নয়ন ভাবছে তাকে বুঝি চিনতে পারছে না। এমন সময় মামুনের ছেলে নয়নকে বলে মাংস খাবি ? এই নে খা, বলে একটা টুকরা ছুঁড়ে দেয়। আসলে সেটা ছিল বড় সাইজের হাড়। হাড়ের ধারালো অংশে নয়নের কপাল কেটে যায়। ছেলের চিৎকার শুনে মায়া বেরিয়ে এসে দেখে কপাল দিয়ে রক্ত ঝরছে। নয়নের কান্নায় বিরক্ত হয়ে চেয়ারম্যান সাহেব মায়াকে বললো বাড়ী নিয়ে যেতে। যেন কিছু হয়নি এমন স্বভাবিকভাবে তারা খেতে খেতে গল্প শুরু করে দিল। মায়া ছেলেকে নিয়ে দ্রুত তার ঝুপড়ি ঘরে এসে গমের আটা ক্ষত স্থানে দিয়ে খুব সুন্দর করে একটা ব্যান্ডেজ বেধে দেয়।

মায়া আজ ঘুমাবে না। ভোর হওয়ার আগেই বেরিয়ে পড়বে। করোনার এই সময় গাড়ী বন্ধ। হাঁটতে হবে বহুদুর, তারপর কোন ভ্যানে চড়ে যেতে হবে শহরে। মাংস পাওয়ার উপর নির্ভর করছে অনেক কিছু। বিপদের সময় পাশে দাঁড়ানোর কেউ থাকে না, যারা থাকে তারা সুযোগ সন্ধানী। স্বামী বেঁচে থাকতে অনেক স্বপ্ন দেখতো। ছেলে লেখাপড়া শিখে গাড়ী চালাবে। তার ধারণা গাড়ী চালাতে হলে অনেক লেখাপড়া শিখতে হয়। এখন সে আর কোন স্বপ্ন দেখে না, শুধু কাজ চায়। একটা কাজ হলে তাদের মা-ছেলের দিন চলে যাবে। এবার অল্প কিছু মাংস বিক্রি করবে রেল লাইনের পাশে। বন্যার কারণে যদি ঝুপড়ি ঘর ছেড়ে স্কুলে আশ্রয় নিতে হয় তখন কিছু নগদ টাকা দরকার। বেশিরভাগ মাংস নিয়ে আসবে, ছেলেটা যেন তিন বেলা পেট ভরে মাংস খেতে পারে।

দমকা হাওয়ার সোঁ সোঁ শব্দে চাপা পড়ে গেছে গুমড়ে ওঠা কান্নার শব্দ। আজ নদীর সব বানের পানি বুঝি আশ্রয় নিয়েছে মায়ার চোখে, কোন বাঁধেই আটকানো যাচ্ছে না।



উৎসর্গঃ শ্রদ্ধেয় ব্লগার ঠাকুরমাহমুদ ভাই

কৃতজ্ঞতাঃ বন্ধু শাহীদুর রহমান বিপ্লব (গল্পটির থিম দেয়ার জন্য)।


ছবি।

মন্তব্য ৯০ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৯০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬

আমি সাজিদ বলেছেন: সুন্দর গল্পটি। প্লাস দিয়ে গেলাম।

আমি অনেকদিন পর যখন এই করোনার লকডাউনে ব্লগে আসলাম আবার, ঠাকুরমাহমুদ ভাইয়ার সাথে বোধহয় সিভিল সার্ভিস নিয়ে তুমুল তর্ক লেগে গিয়েছিল, আমি ভেবেছিলাম উনি বোধহয় আমার বয়সীই হবেন। পরে যখন দেখলাম উনি বেশ সিনিয়র মানুষ, তখন আমি মন্তব্যের জন্য বেশ লজ্জায় পড়ে গিয়েছিলাম।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

ঢুকিচেপা বলেছেন: প্লাসসহ ১ম মন্তব্যে আপনাকে পেয়ে ভালো লাগলো।
ঠাকুরমাহমুদ ভাই অনেক সিনিয়র সেটা তো জেনেই গেছেন তবে উনার মন মানসিকতা খুব ভালো।
ব্লগে তর্ক চলে এটা কোন ব্যাপার না, লজ্জা পাওয়ার কিছু নাই।
আশা করছি উনি আপনার কমেন্ট দেখবেন।

শুভকামনা রইল, বাড়ী এলে আওয়াজ দিয়েন।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: :(

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০০

ঢুকিচেপা বলেছেন: একটা গল্প আছে, চিঠি লিখতে বললে বলে পা ব্যথা। গল্পটা জানেন নিশ্চই।

আপনার পায়ে ব্যথা না থাকলে ইমোর মিনিংটা এসে বলে দিয়েন।

লাইকসহ উপস্থিতির জন্য ধন্যবাদ।

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গল্পটা খুব ভালো লেগেছে। বর্তমান সময়ের বাস্তবতা নিয়ে অসহায় মানুষের কাহিনী লিখেছেন। তবে ঘটনা ও কাহিনীর আবর্তন আরেকটু বেশী থাকলে আরও ভালো হতো।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: “ তবে ঘটনা ও কাহিনীর আবর্তন আরেকটু বেশী থাকলে আরও ভালো হতো।”
আপনি ঠিক বলেছেন। আমি নিজেই ধর্য্য হারিয়ে ফেলি আর ভাবি লেখা বড় হলে পাঠক পড়বে ?
পরবর্তী সময়ে চেষ্টা থাকবে। আপনার কথামত এবার কিন্তু প্রেম বর্জিত লেখা দিয়েছি।

লাইকসহ উপস্থিতিতে শুভকামনা রইল।

৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০২

মিরোরডডল বলেছেন:



করুণ কাহিনী ঢুকি । এরকম কতো হাজারো মায়ার কষ্টের বাস্তব গল্প আছে তার কতটুকুই বা আমরা জানি । আসলে দরিদ্র হওয়াটাই একটা অভিশাপ । আর যাদের অবস্থা ভালো থেকে এরকম খারাপ হয়ে যায়, পরিস্থিতির স্বীকার তাদের কষ্টটা আরও অনেক বেশী । ভালো লিখেছে ঢুকি ।

ঠামার জন্যও অভিনন্দন ।


২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: “ আর যাদের অবস্থা ভালো থেকে এরকম খারাপ হয়ে যায়, পরিস্থিতির স্বীকার তাদের কষ্টটা আরও অনেক বেশী ।”
আমার পোস্টের মূল বিষয়টাই আপনি বলেছেন। এই শ্রেণীর জন্য উপরে উঠা বা নিচে নামা দুটোই কঠিন। করোনা শুরুর পর থেকে অনেক ফ্যামিলির অবস্থা খুব খারাপ। আপনার অবজার্ভেশন দারুণ।

গানপাগল আপুর জন্য


লাইকসহ উপস্থিতিতে শুভকামনা রইল।

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: করোনায় মরার উপর খরার ঘাঁ ।

গরীবের হয়েছে মরন দশা।

গল্পটা শেষে আরেকটু ছোট প্যারা জুড়ে দিলে চমৎকার হতো।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪২

ঢুকিচেপা বলেছেন: হাহাহা মরন দশা শুধু গরীবের না, করোনা সবাইকে নিয়ে খেলছে, কাউকে আরামে রাখেনি।

গল্পটা অনেকদিন থেকে লিখবো লিখবো করে লেখা হচ্ছিল না।

“ গল্পটা শেষে আরেকটু ছোট প্যারা জুড়ে দিলে চমৎকার হতো।”
নতুন লেখক হলে যা হয় আরকি। এখনো অনেক শিখতে হবে।

মন্তব্যসহ উপস্থিতিতে রইল শুভকামনা।

৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বাস্তবতাকে গল্পের আদলে চমৎকার লিখেছেন। মন ছুঁয়েছে

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: আলি ভাই আপনার মন ছুঁয়েছে জেনে খুব ভালো লাগলো।

মন্তব্যসহ উপস্থিতিতে রইল শুভকামনা।

৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯

মিরোরডডল বলেছেন:



অনেকদিন পর এই গানটা শুনলাম । থ্যাংকস ঢুকি ।
ঢুকি কি জানে ফিডব্যাকের মাঝি শিরোনামে আরও একটা গান আছে ।


ও মাঝিরে,
পড়নে তোর ছেড়া কাপড়, সাগর কি জানে
ঘরে তোর আহার নাইরে, মানুষ কি বোঝে
জলে দেহ ভাসায় নিলো, কঠিন সমুদ্রে






২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: “ অনেকদিন পর এই গানটা শুনলাম ।”
কপি-পেস্ট এন্ড ওয়েলকাম।
সে সময় অনেক শুনেছি এই গান। আসলে সাবজেক্ট ভিত্তিক কিছু কিছু ভালো গান আছে যা সচরাচর শোনা হয় না এবং অসময়ে শুনলে মজাও পাওয়া যায় না, যেমন ২১ ফেব্রুয়ারির গান, বিজয় দিবসের গান। অথচ নির্দিষ্ট দিবসে ঐ গানগুলো অমৃতর মতো মনে হয়।
দীর্ঘদিন পর গানটা শোনানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১২

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর সাজানো গোছানো লেখা।
মায়াদের গল্প পড়ে ভালো লাগলো।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২২

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার প্রশংসায় দারুণ খুশি।

আপনার জন্য

৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা কি গল্প নাকি সত্যি ঘটনা? ঘটনা ফুটিয়েছেন চমৎকারভাবে!!

বাই দ্য ওয়ে! দেখলাম, আপনার লেখার প্রশংসা করলে আপনি বার্গার খাওয়ান। আমিও প্রশংসা করলাম। এইবার গরীবের দিকে একটু নজর দিয়েন!! :P

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: এটা পুরোটাই গল্প।
“ বাই দ্য ওয়ে! দেখলাম, আপনার লেখার প্রশংসা করলে আপনি বার্গার খাওয়ান। আমিও প্রশংসা করলাম। এইবার গরীবের দিকে একটু নজর দিয়েন!!”
হাহাহা আগে তো অর্ডার দিয়ে যেতে হবে, কি খাবেন।
রাজীব নুর ভাই অনেকদিন আগে অর্ডার দিয়েছিলেন। প্রশংসা করলেও দেই না করলেও দেই।

আপনাকে যেটা দিতে চেয়েছিলাম সেটা নাকি আপনার ঘরে এক কার্টুন আছে তবে আপাততঃ এটা খেয়ে নেন।

লাইকসহ মন্তব্যে ধন্যবাদ।

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ঢুকিচেপা ভাই, প্রথমে আপনার লিংগ ছিনতাইয়ের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী ( আসলে সায়মা বনি/কবিতা পড়ার প্রহর এক মন্তব্যে আপনাকে আপু বলেছিল,আর তাই আমিও বনি :P বলেছি) । গলতিছে মিসটেক হো গিয়া,মুজে মাপ কর দো ভাই।

অনেকদিন পরে দেখলাম ,ভাল লাগল আপনাকে দেখে।

নদীভাংগন অনেক পরিবারকে নিঃশেষ করে দেয় এবং অনেক স্বপ্নের অপমৃত্যু ঘটে।নদীমাতৃক বাংলাদেশে এ এক নির্মম ট্রাজেডি।

আর করোনা? এই এক করোনা আমাদের সমাজের প্রচলিত অনেক কিছুকে দুমড়ে-মুচড়ে দিয়ে মানুষকে এক নতুন পরিস্থিতির মাঝে এনে দাড় করিয়েছে যা আমাদের অনেকের কাছেই অজানা ছিল।মানুষে মানুষের সম্পর্ক যে কতটা ঠুনকো এবং মেকি তা করোনা চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়েছে।দেখিয়েছে মানব জীবনের ফাক ফোকর গুলি বড় নির্মম ভাবে।

আর মায়া তথা গরীবদের ঈশ্বর থাকেন নদীর উপারে। তাদের কান্নাকাটি বা কষ্ট মানুষকে ছোয়না এবং সময়ে সময়ে ঈশ্বর ও শুনেন না।
চমতকার গল্পের জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: হাহাহা এটা কোন ব্যাপার না।

মাঝে মাঝে আসা হয় না, তবে প্রায়ই ঢুঁ মেরে যাই। আপনার পোস্ট দেখি মন্তব্য করিনা তবে ঠান্ডা মাথায় আপনার প্রতিউত্তর খুব উপভোগ করি। ব্যক্তিগত কারণে রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় পোস্টে মন্তব্য করি না এই জন্য কাগজে কলমে আপনার সাথে সাক্ষাৎ হচ্ছে না তবে সাথেই আছি।

আসলেই করোনা আমাদের জীবনের সত্য মিথ্যা আলাদা করে দেখতে সাহায্য করেছে।

আপনার ভালোলাগা এবং চমৎকার মন্তব্যের জন্য শুভকামনা রইল।

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১২

ওমেরা বলেছেন: সুখ - দুঃখ নিয়েই জীবন । তবে সুখের পরে কষ্ট এলে জীবনটা মনে হয় বেশী কষ্টকর হয় । গল্প ভালো লেগেছে ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: আসলেই তাই, সুখের পরে কষ্ট এলে জীবনটাই এলোমেলো হয়ে যায়।

গল্প ভালো লেগেছে জেনে দারুন লাগলো।

মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য শুভকামনা।

১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৪

আমি সাজিদ বলেছেন: হায় আল্লাহ, ১০ নম্বর মন্তব্য পড়ে আমি তো দ্বিধায় পড়ে গেলাম। আমি যে আপু বলি। আপনি স্পষ্ট করে বলেন তো আপু ডাকবো নাকি ভাইয়া?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: হাহাহা আমি তো ভাইয়া হয়েই আছি। শায়মাপু দুষ্টমি করে আপু বলেছে।

১৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: কঠিন বাস্তবতার দৃশ্যপট !

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপু আপনাকে স্বাগত। বাস্তবতার উপর একটা গল্প ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করেছি।

আপনার আগমন, মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

শুভকামনা রইল।

১৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২

মিরোরডডল বলেছেন:



বাই দ্যা ওয়ে ঢুকি, আমি শুধুই ভুলে যাই । স্যরি ফর লেইট উইশ । হ্যাপি এনিভার্সারি ! :)

তাই নদী ভাঙ্গনের আরেকটা গান উপহার দিলাম :P







২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০

ঢুকিচেপা বলেছেন: “ বাই দ্যা ওয়ে ঢুকি, আমি শুধুই ভুলে যাই ।”
আপনার তাহলে ভুলো রোগে ধরেছে। তিনবেলা খাওয়া বন্ধ করে দেন সব ঠিক হয়ে যাবে।

“ তাই নদী ভাঙ্গনের আরেকটা গান উপহার দিলাম :P
নদী ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে মানুষের থাকার জায়গা শেষ হয়ে যাচ্ছে আর আপনি ভাঙ্গতেই আছেন!!!


ধন্যবাদ নতুন গান শেয়ার করার জন্য।

১৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৩

শায়মা বলেছেন: মায়ার মত আরও কত মায়ার জীবনে মায়া দয়ার ছিটেফোটাও আর পড়ে না। :(

অনেক কষ্টের গল্প হাড় ছুড়ে দেওয়া বেয়াদপ ছেলেটাকে পেলে এক থাপড়ে তার বেয়াদপী ছুটানো যেত।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২

ঢুকিচেপা বলেছেন: আরে আপুনি হাজিরররররররর

প্রতিটা মায়ার জীবন একটি করে গল্প।

আপনার বেয়াদপী ছুটানো মানে কি সেই ১০৭ লাইন কবিতা!!!!!!!!!!

আপনার আগমন, জ্বালাময়ী মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত। নতুন বছরে নতুন সিরিজ চালুর প্রস্তুতি নেন।

১৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮

মিরোরডডল বলেছেন:



@ শায়মা

হা হা হা...... শায়মাপু তোমার মন্তব্যে প্লাস ।

সত্যি কিছু মানুষ গরীবদের মানুষ বলে ট্রিট করে না ।
এগুলোকে যে কি করতে ইচ্ছা করে X((



২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১

ঢুকিচেপা বলেছেন: শায়মাপুর কমেন্টে লাইক দিলেন, এখন তো কবিতা ১০৭ লাইন থেকে ২১৪ লাইন হয়ে যাবে।

মানুষকে মানুষ মনে করার জন্য ছোটবেলা থেকেই শিক্ষা দেয়া প্রয়োজন।

১৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে।‌++ গল্পে বিষন্ন ভালোলাগা রইলো।
উৎসর্গে ভালো লাগা। আশাকরি শীঘ্রই ঠাকুরমাহমুদ ভাই নৈবেদ্য গ্রহণ করবেন।

পোস্টে দশম লাইক।

শুভেচ্ছা জানবেন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: দাদা আপনার ভালো লেগেছে জেনে দারুণ খুশি।
ঠাকুরমাহমুদ ভাই সম্ভবত গ্রামে গেছেন। ফিরে এলে আপনার মন্তব্য দেখবেন আশা করছি।

ভালোলাগা জানিয়ে মন্তব্য এবং লাইকে অনুপ্রাণিত।

১৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০১

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ঢুকিভাইয়াপু...... ১০৭ লাইন কবিতা!!!!!!!!!!
দরকারে ২১৪ লাইন হবে।

নতুন সিরিজের প্রথম লাইন বারতা পেয়েছি মনে মনে আর নাম হলো - এসেছিলে তবু আসো নাই ......

কিন্তু নতুন নিকটা কি হবে ভাবছি ...... আনারকলি নাকি ফুলনদেবী?
আর মিররডল ঠিকই ঐ বেয়াদপের বেয়াদপী ছুটাতে আমার একটা চড়ই যথেষ্ঠ। হাতে লোহার গ্লাভস পরে নেবো! :)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১২

ঢুকিচেপা বলেছেন: হাহাহা
থাক কবিতার পিছনে সময় দিয়ে কাজ নেই, তারচেয়ে নতুন সিরিজে মন দেন।
ফুলনদেবী ভালো হতো তবে নিক যেটাই নেন সেটা গোপন থাক আমরা যেন না জানি।
আবার চোর-পুলিশ খেলা হবে।

চিলেকোঠায় মারামারি করে আপনার হাত যথেষ্ট শক্ত হয়ে আছে লোহার গ্লাভস পরার দরকার নাই।

১৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৯

রামিসা রোজা বলেছেন:

নদীর পাড় ভাঙার আওয়াজ এর মতই ঝংকার তুললো
এই গল্পটার কাহিনীতে । যমুনা নদীর উত্তাল ঢেউয়ে কতো
মানুষ যে সহায় সম্বলহীন হয়েছে তাদের সেই ঘরভাঙ্গা ও
ভিটেমাটি ছাড়া গৃহহীন মানুষদের কষ্টের জীবনচিত্র মনে হলো
স্বচক্ষে দেখতে পেলাম ।
আর একজন দুঃখী মায়ের চরিত্র ভিশন মায়াবতী হয়েছে ,
আসলে আমাদের বাংলার মায়েরা এমনই হয় ।
অনেকদিন পর গল্প দেওয়ার জন্য স্পেশাল থ্যাংকস ।
কষ্টের গল্পের মাঝেও ভাললাগা রেখে গেলাম +++

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: নদীর পাড় ভাঙ্গার কারণে অনেক মানুষ নিঃস্ব হয়েছে, এমন ২/১ জনকে চিনি এবং জানি।
একটা সময় তাদের অঢেল ছিল কিন্তু এখন কিছুই নাই।
গল্প লেখা হয়ে ওঠেনা তাই পোস্ট করা হয় না।
স্পেশাল থ্যাংকস গৃহীত হইলো এবং উহা বাক্স বন্দী করিলাম। আবার কবে পাইবো তার ঠিক নাই তবে মাঝে মাঝে দেখিবো।

মায়াদের জীবনটাই কষ্টের।

আপনার সুন্দর মন্তব্য এবং প্লাসে আপ্লুত।

২০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৬

শায়মা বলেছেন: ঢুকিচেপাভাইয়াপু...... চিলেকোঠা আমি পেন্সিল গ্রুপে মাত্র একটা পাবলিশ করেছি গতরাতে..... হা হা হা সবাই কিউরিয়াস হয়ে গেছে..... :P


২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: এখানেও দেখি ১০৭ কমেন্ট!!!!! লোহার গ্লাভসের ভয় দেখিয়েছেন বুঝি ?

২/১ টা পর্ব বাদে সব পর্বই চমৎকার ছিল। শুরু হিসাবে ১ম পর্ব সত্যিই অসাধারণ ছিল।
ওখানেও ভালো সাড়া পাবেন। বই ছাপানোর কি অবস্থা ?

২১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৪

শায়মা বলেছেন: দূর বই ছাপানোর শখ আর সেই আগের মত নেই। জানো প্রথম কবিতা ছাপার অক্ষরে দেখিয়েছিলো এই সামুতে আমাকে সোনাবীজভাইয়া। সেই ম্যাগাজিনের নাম সবুজ অঙ্গন। কি যে মজা লেগেছিলো!!!!!!!!!! কবিতা ছিলো-

জলমোতিটা দুলছে চোখের পাতায় ........ হা হা হা

এরপর ভাইয়ার কত কত ম্যাগাজিনের যে লিখেছি আমি।

তারপর নিজের কবিতার বই গল্পের বই সম্পাদনা কত কত কি ?????????? হা হা হা সবচাইতে ভালো লাগে আর্টিকেল রাইটিং।

বাট গল্প যখন লিখি ভালোই মানুষকে ঘোল খাইয়ে হাসাই কাদাই নিজেও কাঁদি ..... :P

সব গল্পের পিছেই কিন্তু একটা করে গল্প আছে কিন্ত তার ভিত্তি হয়ত এক্কেবারেই শূন্যের উপর ......

হা হা হা বেঁধেছো এমনও ঘর শূন্যের উপর পস্থা করে
ধন্য ধন্য বলি আমারে ..... :P :P :P

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: বুঝতে পারছি নিজের কবিতা ছাপা অক্ষরে দেখতে কেমন লাগে।
আপনার কাজ ভালো হওয়ার পেছনে আপনার একাগ্রতা ভীষণভাবে কাজ করে।

“ বাট গল্প যখন লিখি ভালোই মানুষকে ঘোল খাইয়ে হাসাই কাদাই নিজেও কাঁদি ..... :P
এটা হলো একজন ভালো লেখকের গুন।

সব গল্পের পিছনের গল্প আমাদের জানার দরকার নাই, আপনি শুধু লিখে যান।

“ হা হা হা বেঁধেছো এমনও ঘর শূন্যের উপর পস্থা করে
ধন্য ধন্য বলি আমারে ..... :P :P :P


২২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২২

শায়মা বলেছেন: শূন্যের উপর পযতা করে ......... বেঁধেছি এমনও ঘর .....

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: ধন্যবাদ গান শেয়ার করার জন্য।
আপনি ঘরের গান দিয়েছিলেন তাই আমি অন্য ঘরের গান দিয়েছিলাম।

লালনগীতি ফরিদা পারভীনের পর কিরন চন্দ্রের কন্ঠেও ভালো লাগে।

২৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ভুয়া মফিজকে কোক দিলেন। আমাকে তো দিলেন না!!!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: এই যে আপনাকেও দিলাম।

২৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভাই ঢুকিচেপা,
আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞতার সাথে আপনার উৎসর্গ গ্রহণ করেছি। আপনি আমাকে উৎসর্গ করে যে ভালোবাসায় ঋণী করেছেন আমি আপনার কাছে ঋণী রইলাম। ভালোবাসার ঋণ ভালোবাসা দিয়েই দিতে হয়, আপনি অবস্যই অবস্যই এই ঋণের প্রতিদান পাবেন।

আমি অত্যন্ত দুঃখিত আমার মন্তব্যতে আসতে বেশ দেড়ি হয়েছে, অফিসে বেশ কাজের ঝামেলাতে ছিলাম আমি এখনও অফিসেই আছি। যদিও আপনার দেয়া পোস্ট খুব সম্ভব বিকাল আনুমানিক পাঁচটার দিকে আমি লক্ষ্য করেছি কিন্তু মন্তব্য ও কৃতজ্ঞতা্ স্বীকার করতে পারিনি সে জন্য আবারও দুঃখ প্রকাশ করছি।

মন্তব্যে ধন্যবাদ জানচ্ছি প্রিয় ***পদাতিক চৌধুরি ভাইকে, ধন্যবাদ জানাচ্ছি ***আমি সাজিদ ভাইকে।

মায়ের অবদান যদি ওজন করার কোনো ব্যবস্থা থাকতো আমি বিশ্বাস করি পৃথিবীর ওজন তাঁর চাইতে কমই হতো। মায়ের কোনো বিকল্প নেই। সর্বশেষে বলছি মায়েদের জন্য বেশী কিছূ করতে হয় না, মা’কে শুধু এটুকু বললেই চলে মা আমি আপনার পাশে আছি, পাশে থকবো অনন্তকাল। মায়ের সন্তানের কাছে আর কোনো কিছু চাওয়ার নেই - পাওয়ারও নেই।

ভাই ঢুকিচেপা আপনাকে আবারও ধন্যবাদ সহ আপনার জন্য শুভ কামনা করছি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার উপস্থিতি এবং স্নেহতেই আমি ধন্য, ঋণী কোন বিষয় না।
আর দেরিতে আসার জন্য দুঃখ প্রকাশ করার দরকার নাই।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আমি আর কিছু বলছি না তবে আপনাকে অভিনন্দন/শুভেচ্ছা জানানো ব্লগার মিরোরডডল, পদাতিক চৌধুরি এবং আমি সাজিদ’কে ধন্যবাদ।

সুস্থতাসহ দীর্ঘায়ূ জীবন কামনা করছি।

২৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




কৃতজ্ঞতার সাথে পোস্টটি প্রিয়তে রাখছি। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা রইল।

২৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৭

আমি সাজিদ বলেছেন: সবাই বার্গার কোক পাচ্ছে দেখে আসলাম আবার। না ঘুমালে এ সময় খিদে লাগে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: নো সমস্যা, পাটি বিছিয়ে বসে যান।
সবাই যদি পেয়ে থাকে আপনি বাদ যাবেন কেন ? ভাগির ভাগ ছাড়তে নেই।

২৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৩

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: গল্পটি ভালো লেগেছে।
কমেন্টগুলো পড়েও মজা পেয়েছি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনাকে স্বাগত।
গল্প এবং কমেন্ট পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো।
আপনার ব্লগে দেখলাম কিছু লেখেন নাই। কিছু একটা লিখুন গল্প, কবিতা, স্মৃতিচারণ।

শুভকামনা রইল।

২৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৪৪

সোহানী বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপু আপনার আগমন এবং ভালো লাগা জানিয়ে মন্তব্যে দারুণ খুশি।
প্লাসে ভীষণভাবে অনুপ্রাণিত।

শুভকামনা রইল।

২৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৩

জুন বলেছেন: মায়াদের জীবনে এমন দয়া-মায়াহীন মানুষ আসে যে তাদের প্রতি শেষে একটা ঘৃনারই সৃষ্টি হয়। ছোট থেকেই যদি বাচ্চাদের ভালো মন্দ শেখানো না হয় তবে বড় হয়েও সে তেমনই আচরণ করে । যাইহোক আপনার গল্পতো গল্পই তবে গল্প থেকেও মানুষের শেখা উচিত।
অনেক ভালো লাগা রইলো ঢুকিচাপা ।
+

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: প্রকৃতপক্ষে মায়ারা খুবই সহজ সরল, আর এই সহজ সরল মানুষরাই সমাজে বিভিন্নভাবে বাধার সম্মুখীন হয়।
আপনার সুরেই বলছি, ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে পারিবারিক শিক্ষা খু্বই জরুরী পাশাপাশি স্কুলেরও একটা দায়িত্ব থাকা উচিত।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আপ্লুত।
সুন্দর মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

শুভকামনা রইল।

৩০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫২

ইসিয়াক বলেছেন: আপু না ভাইয়া এটা আগে ক্লিয়ার করেন :( না হলে কিন্তু ভায়াপু বলবো হা হা হা। গল্প পড়িনি মন্তব্য পড়ছিলাম। পরে আসছি।
শুভসকাল

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২১

ঢুকিচেপা বলেছেন: হাহাহা, কোন ডিটারজেন্টে যে ক্লিয়ার হবে বুঝতে পারছি না।

“ গল্প পড়িনি মন্তব্য পড়ছিলাম। পরে আসছি।”
আপনি কিন্ত মন্তব্য পড়তেও ফাঁকি দিয়েছেন। ১২ নম্বর কমেন্টে Surf Excel দিয়ে ক্লিয়ার করা আছে।
আপনার ইট লাল সালু দিয়ে ঢাকা থাকলো পরে এসে পড়ে নিবেন।

প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা ইসিয়াক ভাই।

৩১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৩

ফয়সাল রকি বলেছেন: দুটো ঘটনাই খুব কষ্টের! করোনাকালীন সময়ে আমাদের সবারি কিছু না কিছু দায়বদ্ধতা আছে, যা আমরা অস্বীকার করতে পারি না।
লেখায় +++

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২২

ঢুকিচেপা বলেছেন: রকি ভাই খুব সুন্দর কথা বলেছেন।
বর্তমান পরিস্থিতিতে সবারই দায়বদ্ধতা পালন করা উচিৎ।
অনেকেই পালন করছে কিন্তু একটা অংশ এখানেও ফায়দা লুটতে ব্যস্ত।

প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইল।

৩২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: না, এখন আমার কোক লাগবে না।
আমাকে কেন চেয়ে নিতে হবে?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: “ না, এখন আমার কোক লাগবে না।”
ঠিক আছে এখন না লাগলে রেখে দেন, পরবর্তী পোস্টে এলে হাতে করে কোক নিয়ে আসতে ভুলবেন না।

“ ভুয়া মফিজকে কোক দিলেন। আমাকে তো দিলেন না!!!”
আপনি ভুয়া ভাইয়ে খাওয়াতে নজর দিলেন, এতে যদি তার পেটে সমস্যা হয় তখন কী হবে !!!!!!!
তাই মেডিসিন মূল্য বাবদ কিছু ডলার দিয়ে যাবেন। ভুয়া ভাইয়ের ওখানে কিন্তু টাকা চলে না।

৩৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৬

শায়মা বলেছেন: ঢুকিচেপা আপু তোমার এ ভায়ারুপ আমি মেনে নিতে পারছি না। সাজিদভাইয়ুও পারছে না বিশ্বাস করো। আমাকে ইনবক্সে বলেছে। না না না ইহা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না .... :(

কি যে করি ....

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: একটা বুদ্ধি আছে................
শুধু সাজিদ ভাইকে আপনার বাসায় দাওয়াত দিয়ে ভালো মন্দ খাওয়ান।
আমাকে শুধু সময় বললেই হবে।

৩৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩২

শায়মা বলেছেন: হা হা কি করবা?? গলা টিপে দেবে নাকি আমাদেরকে!!!!!!!!

সর্বনাশ!!!


জীবনেও দাওয়াৎ দেবোনা সে তুমি আমার চিলেকোঠার সংসারে যত টাকা পয়সা বাড়ি ভাঙ্গা গাড়ীই দিয়ে থাকো না কেনো ......

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪০

ঢুকিচেপা বলেছেন: “ হা হা কি করবা?? গলা টিপে দেবে নাকি আমাদেরকে!!!!!!!!”
হায় হায়!!!! কী বাঁচাটাই না বেঁচে গেলাম। গলা টেপা তো আপনার কাজ। আমি আর যাচ্ছি না।
চিলেকোঠার গাড়ী বাড়ীর কথা ভুলে গেছি।

৩৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩১

ইসিয়াক বলেছেন: ভাইয়া আবার আসলাম এবার আমি পোস্ট পড়ে মন্তব্য করেই ছাড়বো যত কাজই থাকুক না কেন।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: হাহাহা অতটা চাপ নেয়ার দরকার ছিল না। সময় সুযোগ মত পড়ে মন্তব্য করলেই চলতো। যাইহোক নিয়ত যখন করেই ফেলেছেন বাধা দিয়ে কী হবে।

৩৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৫

ইসিয়াক বলেছেন: গল্পটা খুব ভালো হয়েছে। নদী যে কত মানুষের জীবন ওলোট পালোট করে দিয়েছে তার ঠিক নেই্ যেমন ওলোট পালট করে দিয়েছে দেশ ভাগ।
বেশির ভাগ মানুষই বুঝে না সকালে যে আমির সন্ধ্যায় সে ফকির হয়ে যেতে পারে সবই উপরওয়ালার ইচ্ছা অনিচ্ছা । তার মধ্যেও মানুষ বেঁচে থাকে আশায় ,ভালো থাকার আশায়। আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে।

# আর পারিবারিকভাবে প্রত্যেক বাবা মায়ের উচিত সন্তানকে সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা। গরীব বলে কাউতে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা কোন ক্রমেই উচিত নয়।

শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
ভালো থাকুন সবসময়।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার মন্তব্য খুবই সুন্দর এবং প্রাসঙ্গিক হয়েছে।
প্রতিমন্তব্যে আমার যা বলা কথা সবই বলেছেন।
ক্ষণস্থায়ী জীবনে মানুষকে মানুষ হিসাবে মূল্যায়ন করা উচিত।
“ পারিবারিকভাবে প্রত্যেক বাবা মায়ের উচিত সন্তানকে সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা।”
১০০% সহমত।

আগামী বছর আপনার সুন্দর কাটুক এই প্রত্যাশা।

৩৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৩

মিরোরডডল বলেছেন:

খবর কি ঢুকি, দিনকাল যাচ্ছে কেমন ?
নতুন পোষ্ট নেই । নেক্সট কি হবে গল্প না কবিতা ।


১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২২

ঢুকিচেপা বলেছেন: “খবর কি ঢুকি, দিনকাল যাচ্ছে কেমন ?”


“নতুন পোষ্ট নেই । নেক্সট কি হবে গল্প না কবিতা ।”
আপাততঃ নতুন কিছু নেই। নেক্সট কি হবে বলতে পারছি না। আপনি কামেল মানুষ একটু দোয়া করে দিয়েন যেন মাথায় কিছু আসে.....

৩৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৩

কল্পদ্রুম বলেছেন: নদী ভাঙ্গনের মতো চিরায়ত সমস্যার সাথে সমকালীন সমস্যাও উঠে এসেছে। স্রেফ গল্প হিসেবেও চমৎকার লেখনী। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য আপনার পরবর্তী লেখার জন্য।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: আমাদের এখানে কোরবানী ঈদের সময় দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসে মাংস সংগ্রহ করতে। মূলতঃ এটার উপর একটা গল্প লেখার চেষ্টা।
সুন্দর মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

আপনার জন্যও রইল শুভকামনা।

৩৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৬

মিরোরডডল বলেছেন:



ওকে দোয়া দিয়ে ফু দিয়ে দিলাম । নেক্সট হবে গল্প, অবশ্যই রোম্যান্টিক :)
কিন্তু ওই মাঝ নদীতে নিয়ে নৌকা ডুবিয়ে দেবার মতো না , পিওর রোম্যান্টিক লাভ স্টোরি ।






১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: ফু দিতেই কাজ হয়েছে মনে হচ্ছে।

মাঝ নদীতে নায়ক নায়িকা নৌকা নিয়ে যাবে। নৌকা ডুববে না তবে নায়িকা মাঝ নদীতে পড়ে যাবে আর নায়ক বাঁচাতে গিয়ে দু’জনেই সলিল সমাধি। পিওর রোম্যান্টিক লাভ স্টোরি....

পুনরায় আগমন এবং গানসহ ফু দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৪০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: শীতের রাতগুলো কেনো যে দীর্ঘতম হয় :(
কষ্ট আর ফুরায় না।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১২

ঢুকিচেপা বলেছেন: শীতকাল হলো সূর্যের রিলাক্স টাইম, এ সময় সে হোম অফিস করে তাই উদয়/অস্ত নিজের খেয়াল খুশি মতো..............

আপু আপনার আগমন এবং লাইকসহ মন্তব্যে ধন্যবাদ।

৪১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩০

শায়মা বলেছেন: বাপরে! সেই ডিসেম্বরের পরে আর লেখাই নেই!!!!!!

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: হাহাহা আমি কি আপনাদের মতো লেখক নাকি যে নারিকেলের মতো মাথা ঝাঁকাঝাঁকি করলে লেখা বের হবে !!!!
তবে এই মাসে একটা পোস্ট করবো চিন্তা করছি।

আপনার নতুন প্রজেক্টের অপেক্ষায় আছি কিন্তু।

৪২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩১

শায়মা বলেছেন: উফ আর বলোনা। প্রজেক্টের কি শেষ আছে?? একটার পর একটা শুরু থেকে শেষ না হতেই আবার আরেকটায় ঢুকে যাই।

সব কিছু ব্লগে আনতে চাইনা তো!!!!!!!! কিন্তু মন চাই চাই করে.......

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: ঠিক আছে আর বললাম না। সব কিছু ব্লগে আনতে না চাইলে ঠিকানা দেন আমি গিয়ে পড়ে আসি।
আবার মন চাই চাই করলে মনকে কষ্ট দেয়া ঠিক হবে না, নিয়েই আসেন

৪৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৩

শায়মা বলেছেন: হা হা আচ্ছা তাই হবে। ফাল্গুন পার্টিটা শেষ হোক।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: ফাগুনে আগুন জ্বেলে পার্টি হবে শেষ
দেখবো আবার শায়মাপুর নতুন কোন বেশ
আহা বেশ বেশ বেশ

৪৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:১৩

অজ্ঞ বালক বলেছেন: বেশ ভালো লিখসেন। ইদানীং সামাজিক গল্প খাইতে পারিনা। হরর, থ্রিলার পইড়া টেস্টবাড নষ্ট হইয়া যাইতাসে মনে হয়।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনাকে স্বাগত

“ ইদানীং সামাজিক গল্প খাইতে পারিনা।”
খাইতে না পারলে সমস্যা নাইক্ক্যা, হরর মুভির দাঁত লাগাইয়া চাবাইতে থাকেন...

৪৫| ২২ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্প পড়ে মায়ার জন্য মায়া হচ্ছে। নদী ভাঙ্গনের সাথে সাথে কত মানুষের যে কপাল পোড়ে!

২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৫৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: নদী এলাকার মানুষের দুঃখ আজীবন। এর দায় কিছুটা হলেও লুটেরা বাহিনীর। দিনে নদীর বাধে ব্লক ফেলে রাতে তুলে নেয়।
আমার পরিচিত একটি পরিবার যাদের বাড়ী এখন মাঝ নদীতে । বড় বড় নৌকা বোঝাই করে পন্য হাটে নিতো (এটা অবশ্য বহু বছর আগের কথা)।
মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.