![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বি এস এস (অনার্স) এম এস এস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
যুগে যুগে অসভ্য ও উৎশৃংখল মানুষকে নিয়ন্ত্রনের জন্য অনেক আইন-কানুন, সমাজের রীতিনীতি ও প্রথা কাজ করেছে। তার মধ্যে আইন ও ধর্ম হলো অন্যতম। ধর্মের বিধি ঐশ্বরিক এবং আইন তৈরিতে ধর্ম বিশাল একটি ভুমিকা রাখে। মানব রচিত বিধিগুলো ত্রুটিযুক্ত। ইহা সময়ের পরিবর্তনে পরিবর্তন হতে বাধ্য হয়। কিন্তু ধর্মের বিধি ঐশ্বরিক হওয়ায় তা সর্বস্থানে, সর্বকালে ও পাত্রভেদে সকলের কাছে প্রযোজ্য।
কিন্তু প্রগতিশীলতার নাম করে কিছু কিছু মূর্খের দল এই ধমীর্য় বিধিকে উন্নয়নের অন্তরায় ভেবে তার বিরুদ্ধে বিষোদগার করে প্রচারণা চালাতে থাকে। এরা এতবড় বোকা ও নির্বোধ যে, প্রগতির স্রোতে ভাসতে ভাসতে কখন যে অধগতির স্রোতে হারিয়ে যাচ্ছে তা নিজেরাও বুঝতে পাচ্ছেনা। যখন হুশ ফিরে, তখন দেখে ধমীর্য় বিধি লালনকারীরা অনেক এগিয়ে গেছে। তাই মনের দুঃখে ক্ষোভে দ্বিক-বিদ্বিক শূণ্য হয়ে মুখে আওড়াতে থাকে “ধর্ম প্রগতির অন্তরায়।”
মোদ্দাকথা হল, যে আল্লাহ ধর্ম সৃষ্টি করে তার বান্দাদের নিয়ন্ত্রিত করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন, সেই বান্দাদের একটি অংশ ইবলিশের মতো নিজেকে বড় জ্ঞানী মনে তার বিরোধীতায় লিপ্ত হয়েছেন। ফলশ্রুতিতে আল্লাহ তাদেরকে সার্বক্ষনিক মর্মপীড়ায় রেখে দিয়েছেন। সেই যাতনায় তারা আল্লাহদ্রোহী হয়ে উঠছেন এবং তার প্রিয় বান্দাদের বিরোধীতায় লিপ্ত রয়েছেন।
©somewhere in net ltd.