![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নারীর প্রতি পুরুষের তাৎক্ষণিক শারীরিক আকর্ষণের কারণে নারীর অনেক দোষ পুরুষের কাছে আড়াল হয়ে যায়, যদিও বউয়ের ক্ষেত্রে বিষয় ভিন্ন । আর একজন নারী তো শুধু অপর নারীর দোষই দেখে। সচেতনভাবে দেখেছি- পুরুষের চেয়ে নারী কোনো অংশে বেশি ভালোও নয়, কোনো অংশে কম মন্দও নয়। জিনিস একই। খারাপের আকার প্রকারে কিছু তফাৎ থাকতে পারে, এর বেশি কিছু নয়। অর্থাৎ নারী ও পুরুষের মধ্যে বায়োরজিক্যাল কিছু ডিফারেন্স রয়েছে শুধু। তাই নারীকে আলাদাভাবে বড় করারও কিছু নেই, ছোট করারও কিছু নেই। তবে প্রাকৃতিক কারণে সুযোগ সুবিধা তাদের অবশ্যই কিছু বেশি প্রাপ্য, কারণ, বাচ্চা ধারণ এবং লালন করার মত অত্যন্ত জটিল, কষ্টসাধ্য এবং প্রয়োজনীয় একটি কাজ তারা করে, যদিও একজন তৃতীয় ব্যক্তির দৃষ্টিকোন থেকে ‘মা’ হিসেবে তাদের আলাদাভাবে মহিমান্বিত করতে আমি রাজি নই। তবে সন্তানের কাছে, বিশেষ করে ছেলের কাছে ‘মা’ নিশ্চয়ই বিশেষ কিছু। এ কারণেই হয়ত অবচেতনে একজন ‘মা’ ছেলে সন্তান কামনা করে।
২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৪
নতুন বলেছেন: তবে প্রাকৃতিক কারণে সুযোগ সুবিধা তাদের অবশ্যই কিছু বেশি প্রাপ্য, কারণ, বাচ্চা ধারণ এবং লালন করার মত অত্যন্ত জটিল, কষ্টসাধ্য এবং প্রয়োজনীয় একটি কাজ তারা করে, যদিও একজন তৃতীয় ব্যক্তির দৃষ্টিকোন থেকে ‘মা’ হিসেবে তাদের আলাদাভাবে মহিমান্বিত করতে আমি রাজি নই।
কেন মা কে মহিমান্বিত করবেন না?
এটা বুঝলাম না। বাচ্চা ধারন এবং লালন করা কিভাবে সাধারন ঘটনা হইলো?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৪
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: "বাচ্চা ধারন এবং লালন কর' অবশ্যই সাধারণ ঘটনা না। আমি এটাকে সাধারণ ঘটনা বলি নাই। ‘মা’ কে মহিমান্বিত করতে রাজি নই, কারণ ‘ঐ মা’ কোনো বড় মানুষী নয়, ওটা একটা প্রাকৃতিক প্রপঞ্চ, যে গুণ সবচেয়ে খারপ নারীর মধ্যেও থাকে। ‘মাদার তেরেসা’ মা’কে আমি মহিমান্বিত করতে রাজি আছি। ‘মা’ যদি নিরপেক্ষ হত, পথের শিশু সন্তানটা দেখলেও যদি তার মন কেঁদে উঠত, তাহলে তাকে শুধু মহিমান্বিত করা যেত।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩
ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ভালো বলেছেন