![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইংলিশ সিনেমা বলতেই নাম উঠে আসে জেমস বন্ডের আর জেমস বন্ড সিরিজের সিনেমা মানেই যেন বিশেষ কিছু ! তাক লাগানো প্রযুক্তির ব্যবহার, অ্যাকশন- সব মিলিয়ে এ সিরিজের সিনেমা দর্শকদের নিয়ে যায় বিশেষ এক জগতে। প্রথম সিনেমা ‘ড: নো’ থেকে শুরু করে বন্ড সিরিজের সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত ‘স্পেকটার-এ প্রযুক্তির পাশাপাশি অভিনেতাদের অভিনয় মন্ত্রমুগ্ধ করেছে দর্শকদের। শোনা যায়, প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি স্বয়ং ছিলেন বন্ড ভক্ত!!
অন্যান্য সিরিজের সঙ্গে এ সিরিজের পার্থক্য হলো নায়কের পাশাপাশি খলনায়কদেরও পছন্দ করেন দর্শকরা। তাদেরও জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বি। আর তাই জেমস বন্ড সিরিজের একটি সিনেমায় ভিলেন (খলনায়ক) হিসেবে অভিনয় করতে চান বিখ্যাত ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। তার বিশ্বাস, হলিউডের থ্রিলার ও অ্যাকশনধর্মী এই সিরিজের সিনেমায় ভিলেন হিসেবে অভিনয় করার মতো কণ্ঠস্বর তার আছে !
জেমস বন্ড সিরিজের সর্বশেষ সিনেমা স্পেকটার-এ খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করছেন অস্ট্রিয়ার অস্কারজয়ী অভিনেতা ক্রিস্টফ ওয়াল্টজ। এর আগেও সিরিজটির অন্য সিনেমাগুলোতে খলনায়কের ভূমিকায় যারা অভিনয় করেছন তারা প্রসংশা কুড়ানোর পাশাপাশি হয়েছেন জনপ্রিয়ও। চলুন আজ দেখা যাক বন্ড সিরিজের বিখ্যাত সব ভিলেনদের-
জওস – রিচার্ড কিল : জন্ম - ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯, মিশিগান, ইউ এস এ ।মৃত্যু - ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ক্যালির্ফোনিয়া, ইউ এস এ ।
বন্ড সিরিজের সবচেয়ে খারাপ খলনায়ক সম্ভবত রিচার্ড কিল। ১৯৭৭ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দ্য স্পাই হু লাভ্ড মি’ সিনেমাতে প্রথম খলনায়ক চরিত্রে দেখা গেছে তাকে। তার সামনের পাটির স্টিলের দাঁতগুলো এবং দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি থেকে বারবার বেঁচে ফেরা, অনেকের মনে আছে নিশ্চয়ই।
৭'২" লম্বা রিচার্ড কিলের জনপ্রিয়তাই তাকে নিয়ে আসে বন্ড সিরিজের পরবর্তী সিনেমা মুনব়্যাকারে(১৯৭৯) । মুখ ভর্তি কঠিন ক্ষুরধার ধাতব দাঁত গুলি যেন তার নামের (JAWS) সার্থকতাই প্রমাণ করে !!
নির্মমতা আর খুনে স্বভাব........ এবং অবশ্যই তার ধাতব দাঁতগুলির জন্য স্মরণীয় হয়ে আছে আজো । "His name's JAWS, He kills people."- তাকে জানার জন্য এই একটা কথাই যথেষ্ট । এটা ছিল বন্ডের সৌভাগ্য যে তার দাঁতগুলি যতটা ক্ষুরধার ছিল,বুদ্ধি ছিল ঠিক ততটাই ভোঁতা.........
জেনারেল অরুমভ – গটফ্রিড জন : জন্ম-২৯ আগষ্ট, ১৯৪২, বার্লিন, জার্মানী । মৃত্যু-১লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪, মিউনিখ, জার্মানী । দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হন, উদ্বাস্তু হয়ে আশ্রয়ের সন্ধানে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ান । ১৫ বছর বয়সে চলে যান প্যারিসে তার মায়ের কাছে । একজন নির্মাণ শ্রমিক হিসাবে ক্যারিয়ারের শুরু, পাশাপাশি শখের পেভমেন্ট আর্টিস্ট .... ১৯৬০ সালে আবার চলে আসেন বার্লিন । অভিনেতা হিসাবে কাজ শুরু করেন বিভিন্ন শর্ট ফিল্মে । ১৯৬২ সালে মুক্তি পায় প্রথম মিউজিকেল কমেডি মুভি "Cafe' Orential" আর ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া বন্ড সিরিজের গোল্ডেন আই সিনেমাতে তখনকার-নতুন জেমস বন্ড পিয়ার্স ব্রসনানের সঙ্গে অভিনয় করেছেন রাশিয়ার জেনারেল অরুমভের চরিত্রে এবং এই সিনেমাটি তাকে এনে দেয় আর্ন্তজাতিক খ্যাতি ।
জেনারেল অরুমভ একজন রাশিয়ান স্পেস ডিভিশন কমান্ডার কিন্তু গোপনে JANUS(006) এর এজেন্ট হিসাবে কাজ করেন এবং তাকে গোল্ডেন আই(Lethal Weapon) অধিকারে সহায়তা করেন । আর এই JANUS(Alec Trevelyan) ছিলেন প্রথম জীবনে জেমস বন্ডের একজন সহকর্মী !!
ফ্রান্সিসকো স্কারামাঙ্গা – ক্রিস্টোফার লি : জন্ম - ২৭ মে ১৯২২ বেলগ্রেভিয়া, লন্ডন ।মৃত্যু - ৭ জুন ২০১৫। উচ্চতা : ৬ ফুট ৪ ইঞ্চি ।
ক্রিস্টোফার লি সিনেমা জগতের এক আশ্চর্য বর্ণিল চরিত্র। ভাল-খারাপ দুই ধরনের চরিত্রেই অভিনয় করেছেন লি। মানে নায়ক-খলনায়ক দুই-ই হয়েছেন। তবে তার খ্যাতি মূলত খারাপ চরিত্রে অভিনয়ের জন্যই। ১৯৭৪ সালে মুক্তি পাওয়া দ্য ম্যান উইথ দ্য গোল্ডেন গান তাকে হরর মুভির মার্কা থেকে বের হয়ে আসার সুযোগ করে দেয়। ‘জেমস বন্ড’ সিরিজের সিনেমাটিতে তিনি মূল খলনায়ক ‘স্কারামাঙ্গা’র চরিত্রে অভিনয় করেন। আর বড় আসরে সুযোগ পেয়ে তিনি ঠিকই বাজিমাত করেন। বন্ড সিরিজের অন্যতম সেরা খলনায়কের অভিনয় করেন তিনি। স্কারামাঙ্গা একই সঙ্গে মার্জিত আর ভয়ংকর এক চরিত্র !!
‘ড্রাকুলা’র কথা বললেই সবার চোখে ভেসে ওঠে ক্রিস্টোফার লি অভিনীত সেই ‘ড্রাকুলা’। একই কারণে ক্রিস্টোফার লির কথা উঠলেই সবার মনে পড়ে যায় কাউন্ট ড্রাকুলা-র কথা।
১৯৯৮ সালে তিনি জিন্নাহ সিনেমায় অভিনয় করেন পাকিস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপতি মুহম্মদ আলী জিন্নাহর চরিত্রে। প্রথম দিকে পাকিস্তান থেকে বেশ হৈ চৈ ওঠে তিনি জিন্নাহর চরিত্রে অভিনয় করায়। না, তিনি খ্রিস্টান হয়ে একটি মুসলিম দেশের স্বপ্নদ্রষ্টা নেতার চরিত্রে অভিনয় করছেন, তাই নিয়ে হৈ চৈ হয়নি। বরং বিতর্কে এ জন্য হচ্ছিল যে, এমন একজন জিন্নাহর চরিত্রে অভিনয় করতে যাচ্ছে, যার খ্যাতি মূলত ড্রাকুলার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য।
লি তার শেষ জীবনের ঝলক দেখাতে শুরু করেন লর্ড অফ দ্য রিংস সিরিজে। এই সিরিজে তিনি অভিনয় করেন সারুমান চরিত্রে। দ্য ফেলোশিপ অফ দ্য রিং (২০০১), দ্য টু টাওয়ার্স (২০০২) এবং দ্য রিটার্ন অফ দ্য কিং (২০০৩) সিনেমা তিনটি মুক্তি পায় পরপর ৩ বছরে……… ।
২০০৯ সালে ক্রিস্টোফার লি নাইটহুড পান। প্রিন্স চার্লস বাকিংহাম প্রাসাদে তাকে নাইটহুডে ভূষিত করলে, ক্রিস্টোফার লি হয়ে যান স্যার ক্রিস্টোফার লি। খলনায়ক হয়েও সিনেমার ইতিহাসে তিনি অবিস্মরণীয় এক মহানায়ক!
রাউল সিলভা – খাবিয়ার বার্ডেম: জন্ম -১ লা মার্চ ১৯৬৯, ক্যানেরি আইল্যান্ড, স্পেন । উচ্চতা : ৫ফুট ১১ইঞ্চি ।
২০১২ সালে মুক্তি পাওয়া স্কাইফল(২৩) সিনেমাটির একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য, এর ভিলেন ‘সিলভা’ চরত্রটি।রাউল সিলভা আগে সিক্রেট সার্ভিসেরই একজন অত্যন্ত দক্ষ এজেন্ট ছিলেন। পরবর্র্তীতে কোনো একটি ভুলের কারণে সার্ভিস থেকে তাকে বের করে দেয়া হয়। আর এ কারণেই মরিয়া হয়ে প্রতিশোধ নিতে বন্ডের পেছনে উঠে পড়ে লাগে সে। চরিত্রটিতে অভিনয় করেছেন হাভিয়ের বার্দেম।প্রতিশোধের নেশায় উন্মত্ত এই স্প্যানিশ অভিনেত্রার অভিনয় সিনেমাটিকে যুক্তরাজ্যে সবচেয়ে লাভজনক এবং গোটা বিশ্বের হিসেবে সপ্তম লাভজনক সিনেমা হিসেবে প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেছিল।
এ চরিত্রটিকে তিনি এতটাই নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যা সিনেমাটিতে একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে।একজন সুসজ্জিত সাইবার টেরোরিস্ট- ‘সিলভা’র ভূমিকায় বার্দেম তার অভিনয় দক্ষতা দিয়ে চরিত্রটিকে এতটাই প্রাণবন্ত করে ফুটিয়ে তুলেছেন যা ছিলো দর্শদের কে মুগ্ধ করার জন্য যথেষ্ট। অনেকের মতেই তাই তার অভিনয় ‘সিলভা’ চরিত্রটিকে এনে দিয়েছে সর্বকালের সেরা বন্ড ভিলেন হবার সম্মান।
তবে জেমস বন্ড চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাবও পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেটা ফিরিয়ে দেন অস্কারজয়ী স্প্যানিশ এই অভিনেতা। ৪৭ বছর বয়সী হাভিয়ার জানান, 'ড্যানিয়েল ক্রেগের সঙ্গে পাকা কথা বলার আগে প্রযোজকরা আমাকে জেমস বন্ড চরিত্রে নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তখন এর জন্য প্রস্তুত ছিলাম না !
ল্যী শেফরী-মেডস মিকলসেন: জন্ম- ২২ নভেম্বর, ১৯৬৫, কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক, উচ্চতা- ৬ ফুট, ওজন- ১১৪ কেজি
মূলত ছিলেন একজন জিমনেস্ট পাশাপাশি শখের ড্যান্সার। ১৯৯৬ সালে অভিনয় জগতে পা রাখেন "পুশার" মুভিতে এক ড্রাগ ডিলারের চরিত্রে । ধীরে ধীরে নিজেকে প্রতিষ্ঠত করেন ডেনমার্কের একজন সফল অভিনেতা হিসাবে.....কিন্তু ব্যাপক ভাবে আর্ন্তজাতিক পরিচিতি লাভ করেন ২০০৬ সালে জেমস বন্ড সিরিজের ক্যাসিনো রয়েল(২১) মুভিতে অভিনয় করে ।
মুভিতে ল্যী শেফরী আর্ন্তজাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠির সাথে জড়িত একজন ব্যাংকার, যে কিনা মন্টিনিগ্রোর এক ক্যাসিনোতে পোকার খেলার আয়োজক । অনৈতিক কৌশল আর দূর্লভ গাণিতিক জ্ঞান তাকে পোকার খেলায় বিশাল আয়ের সুযোগ করে দেয়…….
রেড-ব্রাউন ক্রু কাট চুল আর গাঢ় বাদামী চোখের ল্যী শেফরীর অনর্গল আলবেনীয়, ফ্রেন্স, ইংলিশ ও জার্মান ভাষায় কথা বলা যে কাউকে মুগ্ধ করে । "Haemolacria" রোগের প্রভাবে তার বাম চোখ থেকে ফোঁটায় ফোঁটায় রক্ত ঝরতে দেখা যায় ।
আর্নেস্ট স্টাভরো ব্লুফেল্ড-ক্রিষ্টফ ওয়াল্টজ: জন্ম - ৪অক্টোবর, ১৯৫৬, ভিয়েনা, অষ্ট্রিয়া। বর্তমানে জার্মান নাগরিক ।
ব্লুফেল্ড সম্ভবত বন্ড খল নায়কদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় একজন, অবশ্যই তার কপাল থেকে শুরু করে চোখ পর্যন্ত লম্বা বিসদৃশ ক্ষত চিহ্ন এবং অসম্ভব বিড়াল প্রীতির জন্য !!
ব্লুফেল্ড চরিত্রটি বন্ড সিরিজের বেশেকয়েকটি মুভিতেই দেখা যায় । আর এই সিরিজের সর্বশেষ মুভি স্পেক্টর এ নিষিদ্ধ অপরাধী সংগঠন স্পেক্টর এর প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন দুই দুই বার অস্কার জয়ী অভিনেতা ক্রিষ্টফ ওয়াল্টজ, যাকে ভাবা হয় বন্ড ভিলেনদের মধ্যে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ।
ইলেক্ট্রা কিং – সোফি মার্সো : বন্ড সিরিজের সিনেমাগুলোতে জেমস বন্ডের পাশাপাশি বন্ড গার্ল এবং বন্ড খলনায়কদের থাকতেই হবে। তবে ১৯৯৯ সালে মুক্তি প্রাপ্ত দ্য ওয়ার্ল্ড ইস নট এনাফ সিনেমাটি ব্যতিক্রম। এতে বন্ড গার্ল সোফি মার্সো খল চরিত্রে অবতীর্ণ হন। পরিণতি বন্ডের হাতে মৃত্যু।
অরিক গোল্ডফিঙ্গার – গ্যার্ট ফ্র্যোবে : বন্ড সিরিজে অভিনয় করা আরেক জার্মান খলনায়ক গ্যার্ট ফ্র্যোবে। ২০০৩ সালে অ্যামেরিকান ফিল্ম ইন্সটিটিউট তাকে গত ১০০ বছরের বিবেচনায় ‘বিশ্বের ৪৯তম সেরা খলনায়ক’ হিসেবে ঘোষণা করে।
ম্যাক্স জরিন – ক্রিস্টোফার ভাল্কেন, এবং মে ডে – গ্রেস জোন্স : রজার মুর অভিনীত শেষ ছবি এ ভিউ টু এ কিল-এ জেমস বন্ড ভয়ংকর পুঁজিবাদী এবং রাশিয়ার গোপন এজেন্ট ম্যাক্স জরিন ও তার বডিগার্ড প্রশিক্ষিত কিলার মে ডে-র মুখোমুখি হন। সিনেমাটি ১৯৮৫ সালে মুক্তি পায়।
রোসা ক্লেব – লটে লেনিয়া : সন্ত্রাসী সংগঠন স্পেকটারে কর্মরত রোসা ক্লেবের একটাই লক্ষ্য ছিল, জেমস বন্ডকে হত্যা করা। ১৯৬৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ফ্রম রাশিয়া উইথ লাভ সিনেমাটি ছিল বন্ড সিরিজের দ্বিতীয় সিনেমা। গোয়েন্দা সিরিজ হিসেবে ০০৭ যে জগৎ জয় করবে, সেটা এই সিনেমা থেকেই বোঝা যাচ্ছিল।
ম্যাক্সিমিলান লার্গো – ক্লাউস মারিয়া ব্রান্ডাওয়ার : নেভার সে নেভার এগেইন সিনেমাতে খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করেন ক্লাউস মারিয়া ব্রান্ডাওয়ার। ১৯৮৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাটিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠি স্পেকটারের প্রধানের চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। ব্রান্ডাওয়ার দৃশ্যত পারমাণবিক বিপর্যয় সৃষ্টির চেষ্টা করছিলেন।
ড. ব্লোফেল্ড – ট্যালি সাভালাস : ১৯৬৯ সালে অন হার মেজেস্টিস সার্ভিস সিনেমাতে বন্ড খলনায়কের চরিত্রে ছিলেন ট্যালি সাভালাস। সব বন্ড খলনায়কদের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাকে।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
অনভিজ্ঞ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভাল লিখসেন।কীপ ইট আপ ||
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
অনভিজ্ঞ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
জেমস বন্ড নিয়ে আরো দুই একটা পর্ব লিখার ইচ্ছা আছে ।
৪| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৪৯
মহা সমন্বয় বলেছেন: জেমস বন্ড মানেই বিশেষ কিছু, জেমস বন্ড মানেই অন্য কিছু, জেমস বন্ড মানেই থ্রীলারে ভরপুর। পৃথিবীর বিখ্যাত সব ব্যাক্তি জেমস বন্ড সিরিজে অভিনয় করতে মুখিয়ে থাকেন।
জেমস বন্ডের সর্বেশেষ মুভি স্পেকটার এখনো দেখা হয়নি, অবশ্যই দেখতে হবে তা না হলে যে জীবই বৃথা হয় যাবে।
৫| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৫৩
মহা সমন্বয় বলেছেন: জীবনই বৃথা হয়ে যাবে
২৩ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
অনভিজ্ঞ বলেছেন: দূর্দান্ত একটা মুভি !!
সময় করে দেখে ফেলুন ।
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৫৬
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: এক্সেলেন্ট পোস্ট!! তবে আমার মতে স্পেক্টরে ক্রিস্টোফার ওয়াল্টজকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারেননি পরিচালক। তার স্ক্রিনটাইমও খুব কম ছিল। পতনও দ্রুতই হয়েছে।
৭| ২২ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
বিজন রয় বলেছেন: নতুন পোস্ট দিন।
৮| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২
এম আর তালুকদার বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার পোষ্টটি। অনুসরন করেছেন দেখে আরো ভাল লাগলো। আপনি আমার চেয়ে আগে সামুতে এসেছেন তাই আশাকরি আপনার কাছ থেকে ভাল ভাল পোষ্ট পাবো। ধন্যবাদ।
৯| ২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩১
অনভিজ্ঞ বলেছেন: ধন্যবাদ......
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৭
মিলন হোসেন১৫৮ বলেছেন: ভাই অসাধারন পোষ্ট । প্রথম প্লাস