নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল\" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।

আমার জন্ম ০৬ মে, ১৯৫৬ খৃস্টাব্দ (আমার এস এস সি সনদ, জাতিয় পরিচয়পত্র ও জন্ম নিবন্ধনপত্রে জন্ম তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮ খৃস্টাব্দ - যাকে আমি রাষ্ট্রিয় জন্ম দিন বলি)- বরিশাল উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৩ খৃস্টাব্দে এস এস সি (বিজ্ঞান) - ১৯৭৫ খৃস্টাব্দে ব্রজমোহন কলেজ (বি এম কলেজ) , বরিশাল থেকে এইচ এস সি (বিজ্ঞান) - মাস্টারদা সূর্য সেন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাঙলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পাশ করি - ২০০১৫ খৃস্টাব্দের মার্চ থেকে ২০০১৮ খৃস্টাব্দের মার্চ পর্যন্ত সময়ে আমি আমেরিকান ইনডিপেনডেন্ট উইনভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে পি এইচ ডি (ডক্টরেট) ডিগ্রি লাভ করি। আমার গবেষণার বিষয় : গুড গভারনেস, ডেমোক্রেসি এন্ড ডেভলপমেন্ট : বাংলাদেশ পারসপেকটিভ - আমি জানুয়ারি, ১৯৭২ খৃস্টাব্দ থেকে জানুয়ারি, ১৯৮৫ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, খেলাঘর আসর, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সি পি বি) সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সক্রিয় ছিলাম - আমি বরিশাল শহরে অনামি লেন, সদর রোডে বড়ো হলেও - আমার নিজের বা বাবার কোনো বাড়ি নেই - আমার দাদার বাড়ি (দাদার বা তার বাবারও কোনো বাড়ি নেই - ওটিও দাদার দাদার বা তারও আগের কোনো পূর্ব পুরুষের বাড়ি) পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠী উপজেলার ০১ নং বলদিয়া ইউনিয়নের রাজাবাড়ি (চৌধুরীবাড়ি) তে - আমি ১৯৬৫ খৃস্টাব্দে প্রথম আুষ্ঠানিক ভাবে স্কুলে যেতে শুরু করি - তৃতীয় শ্রেনিতে - স্কুল থেকে পাক ভারত যুদ্ধ বিরোধি এবং ফাতেমা জিন্নার হেরিকেনের পক্ষে মিছিল করে বরিশাল শহর প্রদক্ষিণ করে হাটু পর্যন্ত ধূলা বালিতে একাকার হয়ে বাসায় ফিরি - সাদা জুতা মোজা প্যান্ট নষ্ট করে - তারপর ১৯৬৯ পাকিস্থান দেশকৃষ্টি বিরোধি আন্দোলন ও ১১ দফা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আন্দোলনে বরিশালের ততকালিন ছাত্র নেতা শহীদ আলমগির, আ স ম ফিরোজ, মনসুরুল আলম মন্টু, নওশের জাহান, আনোয়ার হোসেন, আনেয়ার জাহিদ, আব্দুল হালিম, কাশি নাথ দত্ত সহ আরো অনেকের সান্নিধ্যে যাবার সৌভাগ্য হয় - ১৯৭০ এর ভয়াল জলোচ্ছাসে উদয়ন স্কুলের বন্ধুদের নিয়ে আমি \"কাকলি ছাত্র সংঘ \" নামে ্একটি সংগঠন গড়ে তুলি - আমরা জুতা পালিশ করে, খবরের কাগজ বিক্রি করে, পেয়ারা বিক্রি করে, অর্থ সংগ্রহ করি ও বিভিন্ন বাসা বাড়ি থেকে পুরনো জামা কাপড় সংগ্রহ করে ভোলার দুর্গত এলাকায় পাঠাই - ১৯৭১ এর পয়লা মার্চ থেকে মিছিল মিটিং ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণে অংশ নিলে মামা ও নানার সাথে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিলে, স্বরূপকাঠী কলেজ মাঠে জাহাঙ্গির বাহাদুর ও আবু বকর ছিদ্দিকের নেতৃত্বের মুক্তি বাহিনির সাথে সক্রিয় ছিলাম এবং সেপ্টেম্বর/ অক্টোবরে মহসিন ভাইর মুজিব বাহিনি এলে কাটাপিটানিয়া ক্যাম্পে ০৮ -১২- ১৯৭১ (বরিশাল মুক্ত দিবস) পর্যন্ত সক্রিয় ছিলাম - যেহেতু আমি নিজে কোনো পাকিস্থানি মিলিটারি মারিনি - অতএব মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়া সমিচিন মনে করিনি - আজো করি না - যে সব অমুক্তিযোদ্ধা মিথ্যে সনদ নিয়ে রাষ্ট্রিয় সুবিধা নিচ্ছে - তাদের কারণে অসহায় অসচ্ছল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আজ মানবেতর জিবন যাপনে বাধ্য হচ্ছে - সনদ পাবে - চাকুরির সুবিধা পাবে - মাসিক ভাতা পাবে - ছেলে মেয়ে নাতি পুতি শিক্ষার ও চাকুরির সুবিধা পাবে হত দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদের বংশধরেরা - গণহারে সুবিধা দেয়াতে সনদধারিদের সংখ্যায় প্রকৃতরা বঞ্চিত হচ্ছে - সনদ পাবে - সুবিদা পাবে এমন আশা করে কোনো একজন মুক্তিযোদ্ধাও মুক্তিযুদ্ধে যায় নি - প্রত্যেকে জিবন বাজি রেখে দেশকে হানাদার মুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে গেছে - জাতির পিতার ডাকে ও দেশ প্রেমের আবেগে - সুবিধাবাদি অমুক্তিযোদ্ধারাই ভূয়া সনদ নিয়ে প্রকৃত হতদরিদ্র মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য থেকে বঞ্চিত করছে - হাজার হাজার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়নি - তারপরেও লাখ লাখ সনদধারি মুক্তিযোদ্ধা কোথা থেকে এলো ? আমি মনে করি, মুক্তিযুদ্ধের পর পরই স্বাধিনতা বিরোধিরা (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুরা) সুকৌশলে সনদ নিয়ে, আজ এই বিতর্কের সৃষ্টি করেছে - আসলে সরকারের নিতি নির্ধারণেও কিছু ত্রুটি ছিলো - উচিত ছিলো -“মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান” এই সনদ সকল মুক্তিযোদ্ধাকে ও তাদের সহযোগিদের দেয়া - কিন্তু ভাতা - চাকুরির বয়স বৃদ্ধির সুবিধা - পোষ্যদের চাকুরি প্রদানের সুবিধা - মাসিক ভাতা - এগুলো কেবলমাত্র হতদরিদ্র অক্ষম অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদেরই দেয়া সংগত ছিলো - এখানেও আমলাদের বা নিতি নির্ধারণে স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) বিশাল ভূমিকা রয়েছে বলে আমি মনে করি - দৃঢ় চিত্তে বিশ্বাস করি - না হলে খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েও বিতর্কের কারণ কি হোতে পারে ? খেতাব প্রদানের সময় থেকেই স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) সক্রিয়তা বুঝতে পারেনি - মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত সমর্থকরা ও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা - কারণ যারা ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ পর্যন্ত পাকিস্থান সরকারের আজ্ঞাবাহক ছিলো সেই সব আমলারাই ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ থেকে বাংলাদেশ সরকারের নিতি নির্ধারক হলেন ? স্বাধিনতার শত সহস্র লক্ষ কোটি ‘সুফল’ আছে - কিন্তু একটি মাত্র ‘কুফল’ - যা আজো জাতিকে পিছু টানছে - প্রতিনিয়ত - তা হোলো “উচ্চাসনে (নিতি নির্ধারণে) অযোগ্যরা (রাজনিতিক ও আমলা) ।। ।। আমি নিজ সামর্থানুসারে চারটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ও কিছু কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের হত দরিদ্র শিক্ষার্থিদের আর্থি ক সহায়তা করে থাকি । দু’টি এতিমখানাতে ও চার - ছয়টি মসজিদে মৃত মা বাবা ও অকাল প্রায়াত ভাতিজির (স্বপ্নীল) নামে -

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমুদ্র অর্থনিতিতে (Blue Economy) অপার সম্ভাবনা –অফুরন্ত সম্পদের ভান্ডার বঙ্গোপসাগর –

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৩


সমুদ্র অর্থনিতিতে (Blue Economy) অপার সম্ভাবনা –অফুরন্ত সম্পদের ভান্ডার বঙ্গোপসাগর –
২০১২ খৃস্টাব্দের ১৪ মার্চ আন্তর্জাতিক শালিস আদালতের (পি.সি.এ) রায়ের মাধ্যমে মিয়ানমারের সঙ্গে মামলায় বাংলাদেশ প্রায় ০১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটারের বেশি সমুদ্র এলাকার দখল পায় –
২০১৪ খৃস্টাব্দের ০৮ জুলাই বাংলাদেশ ও ভারতের ম্যধকার বিরোধপুর্ণ সমুদ্রসিমার আনুমানিক ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটারের সমুদ্র এলাকার অধিকার পায় বাংলাদেশ –
২০১৩ খৃস্টাব্দে Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Maritime University প্রতিষ্ঠা করে বাংলাদেশ –
২০১৪ খৃস্টাব্দে প্রধানমন্ত্রির কার্যালয়ের মুখ্য সচিবকে আহ্বায়ক করে ২৫ সদস্যের একটি সমন্বয় কমিটি করা হয় –
২০১৫ খৃস্টাব্দে সমুদ্র গবেষণার জন্যে কক্সবাজারে প্রতিষ্ঠা করা হয় Bangladesh Oceanographic Recherche Institute –
২০১৭ খৃস্টাব্দে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়ের অধিন গঠন করা হয় Blue Economy Cell –
২০১৮ খৃস্টাব্দে নৌবাহিনির সদর দপ্তরের সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত হয় Bangladesh Institute of Maritime Research & Development (BIMRD) –
বাংলাদেশ ব-দ্বিপ পরিকল্পনা বা ডেল্টা প্লানে (Delta Plan) সমুদ্র অর্থনিতিকে (Blue Economy) অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে –
গত ১০ বছরে সমুদ্র সম্পদকে নিয়ে কিছু গবেষণা হোয়েছে –
এ বিষয়ে কিছু সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম ছাড়া সম্পদ আহরণে তেমন উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি –
(০১) সিঙ্গাপুরের জি.ডি.পি.র ৪০ ভাগ সমুদ্রনির্ভর –
(০২) ইন্দোনেশিয়া The Lombok Blue Economy Implementation Program এর সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে ৭৫ মানুষের নতুন কর্মসংস্থান সহ প্রতি বছর ১১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয়ের কর্মসুচি হাতে নিয়েছে –
(০৩) অস্টেলিয়া সমুদ্র সম্পদের উৎকর্ষ সাধন ও পর্যটন শিল্পের মাধ্যমে বছরে আয় করছে প্রায় ৪৭.২ বিলিয়ন অস্টেলিয়ান ডলার- যা তাদের জি.ডি.পি.র ৩% এর বেশি – ১০ বছর মেয়াদি পিরকল্পনা অনুযায়ি ২০২৫ খৃস্টাব্দের মধ্যে দেশটির অর্থনিতিতে Blue Economy র অবদান হবে ১০০ বিলিয়ন অস্টেলিয়ান ডলার-
(০৪) চিন দেশ গত ০৫ বছরে অর্থনিতিতে ১.২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের মেরিটাইম ইন্ডাস্ট্রি বৃদ্ধি পেয়েছে – যা দেশের জি.ডি.পি.র ১০% - এ ছাড়া দেশটি Blue Economy কেন্দ্রিক যে পরিকল্পনা নিয়েছে তা বাস্তবায়ন হোলে ২০৩৫ খৃস্টাব্দে চিন দেশের জি.ডি.পি.তে মেরিন সেক্টরের অবদান হবে ১৫% -
(০৫) ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন Blue Economy হতে বার্ষিক গ্রস মুল্য সংযোজান ৫০০ বিলিয়র ই্ওরো এবং ০৫ মিলিয়ন লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেছে –
বিশেষজ্ঞদের মতে বাংলাদেশে সঠিক পরিকল্পনা করে সমুদ্র সম্পদকে কাজে লাগাতে পারলে আমাদের দেশের জি.ডি.পি. ১০ এর ঘরে নিয়ে যাওয়া সম্ভব –
১৯৭৪ খৃস্টাব্দে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান The Territorial Waters & Maritimes Zone Act করেছিলেন –
বাংলাদেশ আনবিক শক্তি কমিশনের তথ্য মতে, বাংলাদেশের সমুদ্রসিমা থেকে প্রায় ১০ লাখ টন খনিজ বালু উত্তোলন সম্ভব – বঙ্গোপসাগরের তলদেশে রয়েছে ম্যাঙ্গানিজ নডিউল, ফসফরাস ডেপোজিট, পলিমেটালিক সালফাইড, অ্যাডাপোরাইট ও ক্লেসার ডেপোজি নামক আকরিক – এ সব আকরিক পরিশোধনের মাধ্যমে পাওয়া যাবে মলিবডেনাম, কোবাল্ট, কপার, জিংক, লেড সহ অনেক দুর্লভ ধাতু যা জাহাজ নির্মান ও রাসায়নিক কারখানায় ব্যবহার করা যাবে -
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের তথ্য মতে, অগভির সমুদ্র তলদেশে ভ্যানাডিয়াম, প্লাটিনাম, কোবাল্ট, মলিবডেনাম, ম্যঙ্গানিজ ক্রাস্ট, তামা, সিসা, জিংক, এবং কিছু পরিমান সোনা ও রূপা দিয়ে গঠিত সালফাইডের অস্তিত্ব রয়েছে –
বঙ্গোপসাগরের ৩০ থেকে ৮০ মিটার গভিরে সিমেন্ট শিল্পের কাচামাল ‘ক্লে’ র বিশাল ভান্ডারের সন্ধান পাওয়া গেছে –
বঙ্গোপসাগরের তলদেশে মহামুল্যবান ধাতু ইউরেনিয়াম ও থোরিয়ামের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে –
বঙ্গোপসাগর হতে বছরে ৮০ লাখ টন মাছ ধরা হয় – বাংলাদেশ মাত্র ০৭ লাখ টন মাছ ধরছে – আধুনিক ও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে আহরন বাড়ানো সম্ভব –
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ‘সমুদ্র পর্যটনের’ মাধ্যমে বিপুল অর্থ আয় করলেও বাংলাদেশ পরিকল্পনার অভাবে তা করতে পারছে না –
অর্থনিতিবিদদের মতে, টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে আগালে ২০৩০ খৃস্টাব্দ নাগাদ বাংলাদেশের প্রতি বছর আড়াই লাখ কোটি ডলার আয় করা সম্ভব – অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৯৬০ কোটি ডলার আহরণ করতে পারছে -






মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: শুধু সমুদ্র সম্পদের যথাযথ ব্যবহার করা হলে বাংলাদেশর দারিদ্র , বেকারত্ব এবং খাদ্য সমস্যার অনেক সমাধাান করা যায়।
এখানকার তেল উঠানো হলে দেশে জ্বালানী তেলে দাম কমাসহ সব জিনিসের দাম কমতো ।
কিন্ত সেটা হেচ্ছে না।
এতোবড় সমুদ্র থাকালেও মাছের দাম অনেক বেশী।
এ ব্যাপারে একটা লেখা গত জুলাইতে ইত্তেফাকে লিখেছিলামhttps://www.ittefaq.com.bd/606902/পাহাড়-ও-সমুদ্রসম্পদের-সদ্ব্যবহার-জরুরি

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: শুধু সমুদ্র সম্পদের যথাযথ ব্যবহার করা হলে বাংলাদেশর দারিদ্র , বেকারত্ব এবং খাদ্য সমস্যার অনেক সমাধাান করা যায়।
এখানকার তেল উঠানো হলে দেশে জ্বালানী তেলে দাম কমাসহ সব জিনিসের দাম কমতো ।
কিন্ত সেটা হেচ্ছে না।
এতোবড় সমুদ্র থাকালেও মাছের দাম অনেক বেশী।
এ ব্যাপারে একটা লেখা গত জুলাইতে ইত্তেফাকে লিখেছিলা ।
পাহাড় ও সমুদ্রসম্পদের সদ্ব্যবহার জরুরি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.