নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ হিসাবে নিজেকে উপলব্ধি করতে চাই। আমার দ্বারা যেন একটি পিপড়ারও কোন ক্ষতি না হয়। বিশ্বাস করি প্রাণই ঈশ্বর।

দুলাল মোহন্ত

আমি মানুষ এটাই আমার বড় পরিচয়। জীবন চালানোর তাগিদে কামলা দিই। জীবনের অনেক গুলো বছর অতিবাহিত হওয়ার পর উপলদ্ধি করলাম, আমি আমার গন্তব্য ভুলে গেছি। তাই আবার নিজেকে নিজের ভিতর নতুন করে খোজা শুরু করেছি। খুজে খুজে যা পাচ্ছি তা লিখতে চেষ্টা করছি।

দুলাল মোহন্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আত্মজ্ঞান- পর্ব-৭ (নিজেকে বুঝতে হলে জানতে হবে)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

মানুষ নাসিকার দুই পথ দ্বারা যে শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করে ...তা প্রতি তিন ঘন্টা পর পর..পরিবর্তন হয়। নাসিকা পথের দুই পথেই সব সময় একই ভাবে সমান ভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস প্রবাহিত হয় না...কখনও ডান নাসিকা দিয়ে চলে.তখন বাম নাসিকা বন্ধ থাকে..আর যখন বাম নাসিকা দিয়ে চলে তখন ডান নাসিকা বন্ধ থাকে....ডান থেকে বাম...আবার ডাম হতে ডানে পরিবর্তনের সময়...উভয় নাসিকায় সমান ভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস যাতায়াত করে।
যখন বাম নাসিকা দিয়ে সহজ ভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচলা করে তখন সেটা ঈড়া নাড়ী দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস গমনাগমন বুঝায় বা ঈড়া নাড়ীতে অবস্থান বুঝায়, যখন ডান নাসিকা দিয়ে চলাচলা করে তখন সেটা পিঙ্গলা দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস গমনাগমন বুঝায় বা পিঙ্গলা নাড়ীতে অবস্থান বুঝায় ...যখন উভয় নাসিকা দিয়ে সমান ভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস প্রবাহিত হয় তখন সেটাকে সুষুম্না নাড়ী দিয়ে গমনাগমন বুঝায় বা সুষুম্না নাড়ীতে অবস্থান বুঝায়। যা খুব অল্প সময় থাকে।
পিঙ্গলা নাড়ীতে যখন শ্বাস-প্রশ্বাস প্রবাহিত হয়...তখন মন তমোগুণের কর্মে
আসক্ত হয়; যখন পিঙ্গলা নাড়ীতে শ্বাস-প্রশ্বাস প্রবাহিত হয় তখন রজোগুণের কর্মে মন নিবিষ্ট হয়। যখন সুষুম্না নাড়ীতে শ্বাস-প্রশ্বাস প্রবাহিত হয়, তখন মন সত্ত্বগুণের কর্মে নিবিষ্ট হয়। (চলবে)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.