![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ওমর শরীফ পল্লব। ব্লগিং শুরু করি প্রায় এক যুগ আগে। এখনো লেখালেখিটাই ভালো লাগে। এছাড়া ভালো লাগে বন্ধুদের নিয়ে মজা করতে, ঘোরাঘুরি করতে, নানা ধরনের বিষয় পড়তে।
মানবতাবাদী একজন ক্ষণজন্মা মানুষ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। বিধবা বিয়ের প্রচলন ও বহু বিয়ের বিরুদ্ধে জনমত তৈরির জন্য তিনি বিখ্যাত। তিনি ছিলেন শিল্পগুণ সমৃদ্ধ বাংলা গদ্যের স্রষ্টা। ভারতের মেদিনীপুরের বীরসিংহ গ্রামে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে ১৮২০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের শিক্ষাজীবন শুরু হয় গ্রামের পাঠশালায়। আট বছর বয়সে তিনি বাবা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কলকাতায় যান। কলকাতায় এক বছর পাঠশালায় পড়ার পর তিনি ১৮২৯ সালে সরকারি সংস্কৃত কলেজে ভর্তি হন। এ কলেজে একটানা ১২ বছর পড়ার পর তিনি ব্যাকরণ, কাব্য, অলঙ্কার, বেদান্ত, স্মৃতি, ন্যায় ও জ্যোতিষ শাস্ত্রে পাণ্ডিত্য অর্জন করেন। ১৮৩৯ সালে এসব বিষয়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিনি বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন। ১৮৪১ সালে তিনি এ কলেজের পাঠ শেষ করেন।
১৮৪১ সালের ২৯ ডিসেম্বর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের হেড পণ্ডিত হিসেবে নিযুক্ত হন। পাচ বছর পর তিনি সংস্কৃত কলেজের সহকারী সম্পাদক পদে যোগ দেন। পরের বছর সংস্কৃত শিক্ষার ক্ষেত্রে তার সংস্কারের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা হলে তিনি এ কলেজ ছেড়ে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে যোগ দেন। ১৮৫০ সালের ডিসেম্বরে তার শর্ত মেনে নেয়ায় তিনি আবার সংস্কৃত কলেজে যোগ দেন। ১৮৫১ সালের ২২ জানুয়ারি তিনি এ কলেজের প্রিন্সিপাল হন।
জনশিক্ষা বিস্তারে বিদ্যাসাগরের উৎসাহের কারণে সে সময়ের ছোট লাট ফেডারিক হ্যালিডে তাকে স্কুলের পরিদর্শক হিসেবে নিযুক্ত করেন। দায়িত্ব নিয়ে তিনি ছুটির সময় বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে বেড়ান এবং ২০টি মডেল স্কুল ও ৩৫টি গার্লস স্কুল স্থাপন করেন। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দেয়ায় তিনি ১৮৫৮ সালে সংস্কৃত কলেজের প্রিন্সিপাল পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
১৮৫৬ সালে তিনি কলকাতা ইউনিভার্সিটির ফেলো ও ১৮৫৮-তে তত্ত্ববোধিনী সভার সভ্য নিযুক্ত হন। ১৮৫৯-এ তিনি কলকাতা ট্রেনিং স্কুল (বর্তমান বিদ্যাসাগর কলেজ) স্থাপনে ভূমিকা পালন করেন।
তিনি বিধবা বিয়ে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। বিধবা বিয়ের পক্ষে তিনি শাস্ত্রীয় প্রমাণ উপস্থাপন করেন এবং এ বিষয়ে বই প্রকাশ করেন। রক্ষণশীল হিন্দুরা তার এ উদ্যোগের ব্যাপক প্রতিবাদ করেন। প্রতিবাদীদের উত্তর দেয়ার জন্য বিদ্যাসাগর আরো একটি বই লেখেন। বিধবা বিয়ে আইন পাসের জন্য তিনি ১৮৫৫ সালের ৪ অক্টোবর তৎকালীন বৃটিশ সরকারের কাছে আবেদন করেন। আবেদনপত্রের সঙ্গে তিনি এ আইনের একটি খসড়াও যোগ করেছিলেন। ১৮৫৫ সালের ১৭ নভেম্বর এ খসড়াটি গভর্নমেন্ট অফ ইনডিয়া কাউন্সিলে উপস্থাপিত হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ১৮৫৬ সালের ২৬ জুলাই বিধবা বিয়ে আইন পাস হয়। এরপর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের নেতৃত্বে অনেক বিধবা বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। তিনি বহু বিয়ে বিরোধী আইন পাসের জন্যও চেষ্টা করেন এবং এ বিষয়ে গণসচেতনতা তৈরি করেন।
বিদ্যাসাগরের কয়েকটি বিখ্যাত গদ্যগ্রন্থ হচ্ছে বেতালপঞ্চবিংশতি, শকুন্তলা, সীতার বনবাস, ভ্রান্তিবিলাস ইত্যাদি। জনশিক্ষার প্রসারের জন্য তিনি লেখেন বোধোদয়, বর্ণ পরিচয়, কথামালা, জীবনচরিত, আখ্যানমঞ্জরী ইত্যাদি বই।
১৮৯১ সালের ২৯ জুলাই তিনি কলকাতায় মারা যান। আজকে তাঁর মৃতু্বার্ষিকী উপলক্ষে বিশিষ্ট এ সমাজ সংস্কারককে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:১২
দূরন্ত বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
২| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৭:২৩
রিয়া বলেছেন: সমাজ সংস্কারক বিদ্যাসাগরকে শ্রদ্ধা।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:১২
দূরন্ত বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইলো।
৩| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৭:৪৪
রেটিং বলেছেন: আপনি অনেক সচেতন একটা মানুষ। এভাবে আবার আমাদেরকে মনে করিয়ে দিলেন বিদ্যাসাগরের কথা। পড়ে খুব ভাললাগল।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:১৩
দূরন্ত বলেছেন: আরে দূর... সচেতন হতে পারলাম কই।
পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:০৩
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: পড়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে
শ্রদ্ধা জানাই।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:১৪
দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো আছেন নিশ্চয়ই....
৫| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:১৬
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: আমি ভালো আছি, আপনি কেমন আছেন?
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:২৩
দূরন্ত বলেছেন: আগের চেয়ে অনেক ভালো । ধন্যবাদ। পরীক্ষা আর অ্যাসাইনমেন্টগুলো শেষ করে খুব ভালো লাগছে।
৬| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:৩১
রামন বলেছেন: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা ও বাধ্যতার যে নিদর্শন রেখে গেছেন সেটি অবস্মরনীয়।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:৩৫
দূরন্ত বলেছেন: অবশ্যই।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:২৬
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: শ্রদ্ধা প্রতিনিয়ত এসকল বোদ্ধাদের জন্য। আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:২৭
দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা রইলো।
ভালো থাকবেন।
৮| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:৩২
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: তাকে শ্রদ্ধা জানাই।
লেখাটি পড়ে অনেক আগে পড়া শকুন্তলা গল্পের কথা মনে পড়ে গেলো।
পোষ্টটি দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:৩৭
দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইলো।
৯| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:৩২
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: তাকে শ্রদ্ধা জানাই।
লেখাটি পড়ে অনেক আগে পড়া শকুন্তলা গল্পের কথা মনে পড়ে গেলো।
পোষ্টটি দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
১০| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:৩২
রামন বলেছেন: অবিস্মরনীয়
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৮:৩৮
দূরন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৯:০৫
আশিক হাসান বলেছেন: এধরনের লেখা খুব কমই আজকাল চোখে পড়ে । আমাদের ছেলে মেয়েরা যখন বড় হবে তখন হয়ত এসব নাম তারা ভুলে যাবে কিনা কে জানে । তাই এইসব মহান মানুষদের জীবনী কারও কারও কারও কাছে পুরোনো বা একঘেয়ে হলেও এই ধরনের পোস্টের পুরাবৃত্তির প্রয়োজন অপরিসীম।
অনেক ধন্যবাদ দূরন্ত আপনাকে এই মানুষটির কথা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৪১
দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
১২| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৯:২০
রুখসানা তাজীন বলেছেন: হুমম ডলফিন, আপনার অনেক লেখা পড়া বাকী রয়ে গেছে। একসাথে পড়ে সব মন্তব্য একসাথে করব।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৪৩
দূরন্ত বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি কিন্তু আপনার লেখা নিয়মিত পড়ি।
১৩| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৯:৩৩
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: ভালো লাগলো দুরন্ত ডলফিন ।প্রিয় একজন মানুষের জীবন নিয়ে কথা।
বিদ্যাসাগরের মায়ের ডাক গল্পটা এখনো ভাবায়।
অনেক শ্রদ্ধা উনার জন্য।
শুভেচ্ছা।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৪৫
দূরন্ত বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। গল্পটা আমাকেও ভাবায়।
ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা রইলো।
১৪| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৯:৪৭
হাসান বিপুল বলেছেন: বড় মানুষদের বড় ঘটনা দিয়েই যে বিচার করা যায়, সবসময় তা হয়তো নয়। বিদ্যাসাগর বিষয়ে ছোট্ট একটি বিষয় যোগ করতে চাই।
বিদ্যাসাগর হাতে টানা রিকশায় চড়তেন, কারণ এখানে রিকশা চালকের মতামতের বিষয় আছে, রিকশাঅলা চাইলে তাকে সওয়ারী হিসেবে নাও নিতে পারতো, কিন্তু ঘোড়ার গাড়িতে যেহেতু গাড়িটি চালাচ্ছে ঘোড়া, এবং ঘোড়ার যেহেতু মতামত নেয়া হয় না, তাই তিনি ঘোড়ার গাড়িতে চড়তেন না।
বিদ্যাসাগর বড় হয়ে কখনোই গরুর দুধ বা দুধে তৈরি কোনো খাবার খেতেন না। দই, মিষ্টি এমনকি পায়েস পর্যন্ত না। কারণ ওই দুধের প্রকৃত অধিকারী হলো গরুর বাছুরটি, যাকে বঞ্চিত করে দুধটুকু কেড়ে আনা হয়েছে।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৪৮
দূরন্ত বলেছেন: সত্যি ভাবার মতো বিষয়।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো লাগলো।
১৫| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৯:৪৪
মুক্ত মানব বলেছেন: মণীষীর স্ম্বতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
আমার আরেক প্রিয় ব্যক্তিত্ব মধুসূদণ প্রবাস-জীবনে যখন কপর্দকহীন হয়ে দিন কাটাচ্ছিলেন, তখন ঘরের ছেলের ঘরে ফেরার জাহাজ ভাড়াটি পর্যন্ত বিদ্যাসাগর-ই ব্যবস্থা করেছিলেন।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৪৭
দূরন্ত বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৬| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৯:৫১
কানা বাবা বলেছেন:
হুনচিলাম ঈশ্বরবাবু নাকি হ্যার পোলারেও বিয়া দিচিলো বিধবার লগে, হাচা নিহি?
তাইলে কৈতে অয় তিনি আচিলেন হেইরমের বিরল পোর্জাতির লুক জারা খালি মুকেই রাজা-উজির মাইরা ব্যারায়না; লগে লগে কাইজকামেও পোর্মান দ্যাহায়...
পুস্টো ভাল্লাগচে, পিলাচ...
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৪৯
দূরন্ত বলেছেন: সত্যিই বিরল পোর্জাতির। কথায় ও কাজে সমান....
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৭| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৯:৫৫
হাসান বিপুল বলেছেন: @কানা বাবা,
খালি নিজের পোলারে বিয়া দেন নাই, তিনি ঘোষণা পর্যন্ত দিছিলেন, যে পোলা বিধবা বিয়া করব, তারে তিনি এককালীন ৫০০ (সেই জামানার হিসাবেই ৫০০) টাকা দিবেন। যতদিন বাইচা ছিলেন, বিধবা বিয়ার খবর পাইলে টাকা দিয়া আসছেন।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৫০
দূরন্ত বলেছেন: নিঃসন্দেহে সেটা ছিল সে সময়কার প্রেক্ষাপটে বিশাল ব্যাপার।
ধন্যবাদ।
১৮| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ১০:০৬
কানা বাবা বলেছেন:
হ, ভার্সাইতে থাকাবস্থায় মধুসূদনরে হেলেপ করা নিয়া মজার এ্যাক্টা গফও হুনচিলাম... গফটা কৈয়ালাই...
সাহাইজ্য কোরুনের সুম ক্যাডায় নাকি ঈশ্বরবাবুরে কৈচিলো মধু তো ধর্মত্যাগী তবুও কি হ্যারে সাহাইজ্য কোর্বা? ঈশ্বরবাবু নাকি কৈচিলো হ করুম।
এর্পর দিয়া হেই ব্যাডায় নাকি কৈচিলো মধু তো মদ খায়, হৈতে পারে তুমার এই ট্যাকা দিয়াও হে মদই খাইবো, তা তুমি কি তারে জাইনাশুইনা মদ খাইবার ট্যাকা দিতাচো না? ঈশ্বরবাবু নাকি কৈচিলো হ আমি মধুরে মদ খাওনের ট্যাকাই দিমু!
পরে হেই লুক কৈলো মধুরে জুদি মদ খাওনের ট্যাকা দিতারো তাইলে আমারেও ট্যাকা দ্যাও, আমিও মদ খামু।
ঈশ্বরবাবু নাকি কৈচিলেন হ মদের ট্যাকা তুমারেও দিতে আমার আপিত্তো নাই; তয় ট্যাকা লওনের আগ দিয়া ঝটপট এ্যাক্টা মেঘনাদবধ লেইক্যা লৈয়া আহো দিকিনি...
@মুক্ত মানব
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৫২
দূরন্ত বলেছেন:
মজার ঘটনা তো। আগে জানা ছিলনা।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৯| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ১০:২২
ময়ুরবাহন বলেছেন: আমি বিদ্যাসাগরের স্কুলের ছাত্র। এখন স্কুলটা সরকার অধিগ্রহন করেছে। আর স্কুল আর কলেজ আলাদা আলাদা করেছে।
বিদ্যাসাগর শেষ বয়সে আর একটা স্কুল করেছিলেন বিহারে। শুনেছি সেটা এখন অর্থাভাবে ধুঁকছে।
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৫৫
দূরন্ত বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বিদ্যাসাগরের স্কুলের দুরবস্থার কথা শুনে দুঃখ পেলাম।
ভালো থাকবেন।
২০| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ১০:৩৭
_তানজীর_ বলেছেন: মনে করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৫৫
দূরন্ত বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২১| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০২
আরজু বলেছেন: সুনীল এর "সেই সময়" পড়ে ই ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কে প্রথম জেনেছিলাম
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৫৬
দূরন্ত বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা।
২২| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:০৬
বিগব্যাং বলেছেন: ...ভালো পোষ্ট...তবে বিদ্যাসগরকে ঠিক সমাজ সংস্কারক না বলে বিপ্লবী বলা অধিক সঙ্গত (বিপ্লবী মাত্রই যে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে গোলাগুলি কর্তব্য, তা নয়)...রামমোহন টাইপের লোকেরা ছিলেন সমাজ সংস্কারক...বিদ্যাসাগর একটি বিশেষ সময়ের বিশেষ প্রেক্ষাপটে যা করেছেন; আজকের দিনে আজকের প্রেক্ষাপটে ঐ মাত্রার রেডিক্যাল কাজের কথা ভাবতে আমাদেরই বিচি কেপে ওঠে...রোকেয়াকে যেমন তাপসী রাবেয়া মার্কা মহিয়সী মুসলিম নারী বলা ভুল, ঠিক তেমনি বিদ্যাসাগরকে সমাজ সংস্কারক বলা ভুল...
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৫৮
দূরন্ত বলেছেন: এটা ঠিকই বলেছেন। শুধু সমাজ সংস্কারক বললে বিদ্যাসাগরের উপযুক্ত বলা হয়না।
নিঃসন্দেহে তিনি এক্ষেত্রে বিপ্লবী....
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২৩| ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৪৩
মুক্ত মানব বলেছেন: ধন্যবাদ কাণাবাবা। এটা আমিও কোথায় যেন পড়েছিলাম।
আমার বাবার মফস্বলে চাকরী করার সুবাদে যশোরের সাগরদাঁড়িতে কবির জন্মভুমে গিয়েছিলাম। পাশেই কপোতাক্ষ নদ।
মনে পড়ছিলো:
'দাঁড়াও পথিক বর, জন্ম যদি তব বংগে,
তিষ্ঠ ক্ষণকাল ....."
০১ লা আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:৩৬
দূরন্ত বলেছেন: হুমম.... ধন্যবাদ।
২৪| ৩১ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:০৯
চানাচুর বলেছেন: ক্লাস সিক্সের সামাজিক বিজ্ঞান বই?
০১ লা আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:৩৫
দূরন্ত বলেছেন: বুঝলাম না। তথ্যসূত্র? ক্লাস সিক্সেরটাও এমন লেখা নাকি? আমার তথ্যসূত্র হচ্ছে, বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান, বাংলাপিডিয়া ও ইন্টারনেট।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
-------------------------
কি খবর চানাচুর ভাজা? ইশ...... অনেকদিন চানাচুর খাইনা!
কি-যে করি......
২৫| ০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৬
আসিফ আহমেদ বলেছেন: ছোটবেলায় আম্মার কাছে কত গল্প শুনেছি বিদ্যাসাগরের। আবার মনে পড়লো।
অনেক ভালো লাগলো।
০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৪৪
দূরন্ত বলেছেন: এদিক দিয়ে আমাদের দুজনের ব্যাপক মিল আছে । আমিও ছোটবেলায় আমার আম্মার কাছে বিদ্যাসাগরের অনেক গল্প শুনেছি।
ধন্যবাদ।
২৬| ০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:৩৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: খুব ভাল পোষ্ট...আজকে পড়লাম....শ্রদ্ধা জানাই তাঁকে।
০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১:৫৫
দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৭:০২
দোলাহাসান বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই।