নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূরন্ত -- ওমর শরীফ পল্লব।। ফেসবুকে আমাকে খুঁজে পাবেন এখানে- ospallab [অ্যাট] hotmai.com

দূরন্ত

আমি ওমর শরীফ পল্লব। ব্লগিং শুরু করি প্রায় এক যুগ আগে। এখনো লেখালেখিটাই ভালো লাগে। এছাড়া ভালো লাগে বন্ধুদের নিয়ে মজা করতে, ঘোরাঘুরি করতে, নানা ধরনের বিষয় পড়তে।

দূরন্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

উত্তর মেরুর রহস্যময় জগৎ

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:২০



উত্তর মেরু মানুষের কাছে এক রহস্যময় জগৎ। সেখানে আকাশে থাকে অদ্ভূত রঙের অরোরা আর বছরের দীর্ঘ সময়ব্যাপী চলে আলো-অন্ধকারের খেলা। বরফের তৈরি ঈগলুতে এ এলাকার অধিবাসীরা বাস করে।

কেন তারা বাস করে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা আর বরফের মধ্যে? কিছুদিন আগে ইন্টারনেটে এগুলো পড়তে বেশ ভালো লাগছিলো। তাই এগুলো অনুবাদ করে ব্লগের বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করলাম....


----------------------------------------

আর্কটিক বা উত্তর মেরু কি?

বিজ্ঞানীরা নানাভাবে উত্তর মেরু বা আর্কটিক এলাকাটিকে বুঝিয়ে থাকেন। সাধারণ অর্থে ৬৬ ডিগ্রি ৩০ মিনিট উত্তর অক্ষাংশের উপরের সব কিছুই আর্কটিক/উত্তর মেরু বলা হয়। এছাড়াও তুন্দ্রা এলাকার গাছপালা, স্থায়ী বরফ এলাকা, তাপমাত্রা, শীতকালের বরফ আচ্ছাদন এসব বিষয়ের ওপর নির্ভর করেও বিজ্ঞানীরা উত্তর মেরুর সংজ্ঞা দিয়ে থাকেন। তবে সব ক্ষেত্রেই পৃথিবীর একেবারে উত্তর অংশের প্রচণ্ড ঠাণ্ডা ও শুষ্ক অঞ্চলকেই উত্তর মেরু বলা হয়। অবশ্য আর্কটিক স্টাডিজ সেন্টার উত্তর মেরুর ঠাণ্ডা ও শুষ্ক এলাকার মানুষ এবং প্রাণী যতোখানি এলাকাতে বাস করে সে এলাকার ভিত্তিতে উত্তর মেরুর এলাকা নির্ধারণ করে থাকে।

উত্তর মেরু বিন্দু বা নর্থ পোল কোথায় অবস্থিত?

ভৌগোলিকভাবে ও চৌম্বক ক্ষেত্র হিসেবে নর্থ পোল আলাদা এলাকায় অবস্থিত। ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তর বিন্দুকে নর্থ পোল বলে, যেখান থেকে শুধু দক্ষিণ দিক ছাড়া অন্য কোনো দিক নেই।

কিন্তু ম্যাগনেটিক কম্পাসে নর্থ পোল পৃথিবীর উত্তর বিন্দু থেকে আলাদা এবং এ এলাকাটি মাঝে মধ্যে পরিবর্তিত হয়। আর্কটিক স্টাডিজ সেন্টারের তথ্য মতে, বর্তমানে ভৌগোলিক উত্তর মেরুর প্রায় ১,০০০ মাইল দক্ষিণে কানাডার উত্তরাংশে ম্যাগনেটিক নর্থ পোল বা উত্তর মেরু অবস্থিত।

উত্তর মেরুর পরিবেশ কেমন?

আর্কটিক সাগরের মাঝখানের এলাকাটিকে মূল উত্তর মেরু বলা হয়। এর চারপাশে আছে আলাস্কা (আমেরিকা), কানাডা, গ্রিনল্যান্ড ও রাশিয়া। আর্কটিক সাগর প্রায় ৪,০০০ মিটার গভীর।

প্রায় সম্পূর্ণ উত্তর মেরুই দুই-তিন মিটার পুরু বরফে ঢাকা। শীতকালে এখানে বেশ কয়েক মাস সূর্য দেখা যায় না। সে সময় এখানকার তাপমাত্রা হয় হিমাঙ্কের নিচে প্রায় ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে গ্রীষ্মকালে যখন সূর্য ওঠে তখন তাপমাত্রা বেড়ে ০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে দাড়ায়।



উত্তর মেরু কি সম্পূর্ণ বরফ?

উত্তর মেরু সম্পূর্ণ বরফ রাজ্য নয়। শীতকালে এর উত্তর অংশের অধিকাংশই বরফ ও তুষারে ঢেকে যায়। তবে কিছু দক্ষিণে বিশেষ করে তুন্দ্রা এলাকায় গাছপালা ও প্রাণী আছে।

এ এলাকায় কোনো শহর আছে কি?

প্রচণ্ড ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারণে উত্তর মেরু অঞ্চল মানুষের বসবাসের অনুপযোগী মনে হলেও বাস্তবে তা নয়। উত্তর মেরু বৃত্তের ভেতরে বেশ কয়েকটি শহর আছে। এর মধ্যে আলাস্কার ব্যারোউ , নরওয়ের ট্রমসো এবং রাশিয়ার মুরামানস্ক ও সালিকহার্ড উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও এ এলাকায় অসংখ্য ছোট শহর ও গ্রাম আছে।

উত্তর মেরু কতো বড়?

উত্তর মেরু বিশাল এলাকাব্যাপী অবস্থিত। এর আয়তন প্রায় সম্পূর্ণ উত্তর আমেরিকার সমান।

উত্তর মেরুতে কি ধরনের গাছপালা জন্মে?

এখানে বিভিন্ন গাছপালা জন্মে। এর দক্ষিণাংশে আছে বরিল বনভূমি। এতে ফার, লার্চ, মাউন্টেইন অ্যাশ ও ফায়ারউইডের মতো বার্চ গাছ দেখা যায়। তবে আর্কটিক তুন্দ্রা এলাকায় বার্চ, উইলো, হিথ, লিঙ্গোনেবেরি, বাইবেরি, ব্লুবেরি, আর্কটিক পপি, কটনগ্রাস, লিঞ্চেন এবং মসেস নামের ঘাস দেখা যায়।

উত্তর মেরু অঞ্চলে শীত ও গ্রীষ্মকাল কেমন?

এখানে গ্রীষ্মকাল শুরু হয় জুলাই মাসের মাঝামাঝি এবং সাধারণত তা আগস্টের শেষ পর্যন্ত থাকে। এ সময় সামান্য বৃষ্টিপাত হয় এবং সূর্য কখনো অস্ত যায় না। এ সময় ছাড়া সারা বছরই এখানে শীতকাল। শীতকালে তুষারপাত বা হালকা বৃষ্টিপাত হয়। শীতকালে কখনো সূর্য ওঠে না এবং আবহাওয়া খুব ঠাণ্ডা হয়ে যায়। শীতকালের মাঝামাঝি কখনো তাপমাত্রা কমে হিমাঙ্কের নিচে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে গিয়ে দাড়ায়।

উত্তর মেরু অঞ্চলে গাছপালা এতো কম কেন?

এ এলাকার তাপমাত্রা খুব কম এবং খুব জোরালো বায়ু বয়। এছাড়া বৃষ্টিপাত কম হয়, মাটি খুব কম ও পর্যাপ্ত সূর্যরশ্মির অভাবে উত্তর মেরু অঞ্চলে অধিকাংশ গাছপালাই বাঁচতে পারে না। উত্তর মেরুর দক্ষিণ অংশে গাছপালা বাঁচলেও উত্তর অংশে বাঁচে না বললেই চলে। এ দুই এলাকার মাঝখানে ট্রিলাইন নামে একটি লাইন কল্পনা করা হয়। অনেক বিজ্ঞানী এ ট্রিলাইন থেকে উত্তর অংশকে উত্তর মেরু এলাকা বলেন।



উত্তর মেরু অঞ্চলে কারা বাস করে? তারা কোথায় থাকে?

আর্কটিক সাগরের চারপাশে বিভিন্ন সংস্কৃতির বহু মানুষ বাস করে। এর মধ্যে এস্কিমোরা বাস করে আলাস্কা থেকে শুরু করে কানাডা এবং গ্রিনল্যান্ড পর্যন্ত এলাকায়। এছাড়া স্ক্যানডিনেভিয়া অঞ্চলের সামি, রাশিয়ায় স্যাকহা, রাশিয়ার উত্তর পূর্ব অংশের নেনেটস এবং সাইবেরিয়ায় চুকচি বিখ্যাত। এদের একত্রে ইনউইটও বলা হয়। তাদের মধ্যে বহু ধরনের ভাষা প্রচলিত আছে। তবে সবাইকে এস্কিমো হিসেবেই সাধারণত মানুষ চিনে।

উত্তর মেরু অঞ্চলে কতো বছর ধরে মানুষ বাস করে?

উত্তর মেরু অঞ্চলে বহু হাজার বছর ধরে মানুষ বাস করে। সাইবেরিয়ার পশ্চিমাংশে প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে থেকে মানুষ বাস করার প্রমাণ পাওয়া গেছে। নর্থ আমেরিকার আলাস্কাতে ১৫ হাজার বছর আগে থেকে মানুষ বসবাস করে বলে জানা যায়। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, আলাস্কাতে মানুষ বসবাস শুরু করার ১১ হাজার বছর পর গ্রিনল্যান্ড ও কানাডিয়ান উত্তর মেরু অঞ্চলে মানুষ বসবাস শুরু করে। এ হিসেব অনুযায়ী গ্রিনল্যান্ড ও কানাডিয়ান উত্তর মেরু অঞ্চলে ৪,০০০ বছর আগে মানুষ বসবাস শুরু করে।

উত্তর মেরু অঞ্চলে মানুষ কিভাবে যাতায়াত করে?

এ অঞ্চলে যাতায়াতের বিভিন্ন মাধ্যম আছে। এর মধ্যে এস্কিমোদের উদ্ভাবিত স্কি, কায়াক (সিলমাছের চামড়ায় আবৃত কাঠের নৌকা) এবং হাটার জন্য স্নোশু উল্লেখযোগ্য। তবে বর্তমানে ইঞ্জিন চালিত স্নো মোবাইল ও ফাইবারগ্লাস দিয়ে তৈরি নৌকা ব্যবহার করা হয়। এছাড়া এখনো স্লেজ ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়।

উত্তর মেরু অঞ্চলে মানুষ কি দিয়ে বাড়ি বানায়?

উত্তর মেরু অঞ্চলে মানুষ সাধারণত পশুর চামড়া, তিমির হাড়, ঘাসের চাপ, কাঠ ও বরফ দিয়ে ঘর-বাড়ি বানায়। তবে বর্তমানে সেখানে ইওরোপিয়ানদের মতো বাড়িঘরও দেখা যায়।

উত্তর মেরু এলাকার মানুষ কিভাবে তাদের বাড়ি-ঘর গরম রাখে, তারা আলো জ্বালায় কি দিয়ে?

উত্তর মেরু এলাকায় কিছু গাছপালা হলেও সেখানে জ্বালানি কাঠ পাওয়া যায় না বা পাওয়া গেলেও তা খুব সামান্য। তাই উত্তর মেরুর মানুষ জ্বালানি কাঠের পরিবর্তে ব্যবহার করে মাছের তেল। বিশেষ করে সিল, তিমি এবং সামুদ্রিক প্রাণীর চর্বি দিয়ে তারা ল্যাম্প ও চুলা জ্বালায়।

উত্তর মেরু এলাকার মানুষ কি খায়?

উত্তর মেরু এলাকার পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন করার উপায় না থাকলেও সেখানকার মানুষ বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে পারে। উত্তর মেরু এলাকার মানুষ ঐতিহ্যগতভাবেই বহু প্রকার মাছ, সিল, তিমি, বলগা হরিণ ইত্যাদি খেয়ে থাকে। এছাড়াও তাদের খাদ্য তালিকায় রয়েছে সামান্য শাক ও মূল। এগুলোও উত্তর মেরু অঞ্চলে প্রাকৃতিকভাবে হয়ে থাকে। এছাড়াও প্রায় দুই হাজার বছর আগে ইওরোপের কাছের উত্তর মেরু মানুষ রেইনডিয়ার নামের এক ধরনের বড় হরিণ পোষ মানিয়েছে। এগুলোও তাদের খাবারের চাহিদা মেটায়।

উত্তর মেরু এলাকার মানুষ ভিটামিন সি ও ডি কিভাবে পায়?

উত্তর মেরু এলাকায় পর্যাপ্ত শাক-সবজি এবং সূর্যের আলো পাওয়া না গেলেও এখানকার অধিবাসীদের ভিটামিন সি ও ডিয়ের অভাব হয় না। উত্তর মেরুর অধিবাসীরা কাচা মাংস এবং খুব অল্প সেদ্ধ মাংস খেতে অভ্যস্ত। এভাবে মাংস খাওয়া হলে তাতে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। পর্যাপ্ত শাক-সবজি পাওয়া না গেলেও এভাবে তারা ভিটামিন সি পেয়ে যায়। শীতকালে দীর্ঘদিন সূর্যের আলো পাওয়া না গেলেও গ্রীষ্মকালে এ এলাকায় সূর্যের আলো পাওয়া যায়। এ সময় পাওয়া সূর্যের আলোতে এবং বিভিন্ন খাবারের মাধ্যমে তাদের শরীরের ভিটামিন ডিয়ের চাহিদা মিটে যায়।

এস্কিমোরা কেন প্রচণ্ড ঠাণ্ডা এলাকা ছেড়ে দক্ষিণের নাতিশীতোষ্ণ এলাকায় চলে আসে না?

এস্কিমোদের দক্ষিণের নাতিশীতোষ্ণ এলাকায় চলে যাওয়ার কোনো কারণ নেই। তারা সে এলাকাতে বেশ আরাম করেই বেচে আছে। অন্য এলাকায় গেলেই বরং তাদের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেবে।

উত্তর মেরু এলাকার অধিবাসীরা কি দিয়ে পোশাক তৈরি করে?

উত্তর মেরু এলাকার লোকজনের ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন পোশাক রয়েছে। বিভিন্ন পশুর চামড়া দিয়ে তৈরি পোশাক খুব আরামদায়ক হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে গরম পোশাক তৈরি হয় বলগা হরিণ ও মেরু ভল্লুকের চামড়া দিয়ে। এছাড়া সিল ও বিভিন্ন মাছের চামড়া দিয়েও পোশাক তৈরি হয়। পাখির পালক ও চামড়া পোশাক তৈরি এবং সাজাতে কাজে লাগে। এ ধরনের পোশাকগুলো অধিকাংশই পশুর নাড়িভুড়ি দিয়ে সেলাই করা হয়। ফলে পোশাকগুলো হয় হালকা, আরামদায়ক ও ওয়াটার প্রুফ।

এস্কিমোরা কি ধরনের খেলাধুলা করে?

এস্কিমোদের বিভিন্ন খেলাধুলার মধ্যে রেসলিং ও ডাইস বা লুডু খুব জনপ্রিয়। স্টোরি নাইফিং নামে একটি খেলা বাচ্চাদের মধ্যে খুব জনপ্রিয়। এ খেলায় স্টোরি নাইফ ব্যবহার করে বরফ বা বালিতে বিভিন্ন আকারের কিছু চিহ্ন বা নকশা আকা হয়। এ চিহ্নগুলো দিয়ে তাদের আকর্ষণীয় গল্প বানাতে হয়। এছাড়াও তাদের খেলনার মধ্যে আছে বুলরোয়ারার নামের বাদ্যযন্ত্র, ইয়ো-ইয়ো বা ছোট ঘুরন্ত চাকা এবং বিভিন্ন ধরনের পুতুল। এছাড়াও বড়দের শিকার করার যন্ত্রগুলোর মতো দেখতে খেলনা নিয়েও বাচ্চারা খেলাধুলা করে।



এস্কিমোরা কি গান গায়?

পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চলের মানুষের মতোই এস্কিমোরা গান গায়। তবে তাদের কিছু বাদ্যযন্ত্র আছে যা পৃথিবীর অন্য কোথাও দেখা যায় না। বুলরোয়ারার ও ড্রাম বা ঢোল অবশ্য উত্তর মেরুর সর্বত্র দেখা যায়।

উত্তর মেরু এলাকার অধিবাসীদের কোনো প্রযুক্তি আমরা গ্রহণ করেছি কি?

ঠাণ্ডা এলাকায় বাস করার বিভিন্ন উপায় এস্কিমোদের থেকে নেয়া হয়েছে। বর্তমানে ইওরোপিয়ানরা যেসব স্নো সুজ, স্লেজ, স্কি ও স্নো গগলস ব্যবহার করে সেগুলোর আবিষ্কারক এস্কিমোরা।

উত্তর মেরু এলাকার অধিবাসীরা মৃতদের কবর দেয় কিভাবে?

উত্তর মেরু এলাকার অধিবাসীরা অতীতে প্রাচীন প্রথা অনুযায়ী মাটি বা বরফের উপর মৃতদেহ রেখে তার উপর পাথর দিয়ে সাজাতো। একে কেয়ার্ন বলা হয়। তবে বর্তমানে সে এলাকার প্রচুর লোকজন খ্রিস্টান প্রথা অনুযায়ী মৃতদেহ কবর দেয়।

এস্কিমোদের শিকারের যন্ত্রপাতি কি দিয়ে তৈরি হয়?

এস্কিমোদের শিকারের যন্ত্রপাতি তৈরি হয় বিভিন্ন প্রাণীর দাত, হাড়, চামড়া, পালক ইত্যাদি দিয়ে। এছাড়াও পাথর ও কাঠ ব্যবহার করা হয়।

[তথ্যসূত্র:

আর্কটিক স্টাডিস সেন্টার ও বিভিন্ন ওয়েবপেজ...

http://www.mnh.si.edu/arctic/

http://en.wikipedia.org/wiki/Arctic ]

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫১

প্রমিত কুমার বলেছেন: অসাধারণ একটা পোষ্ট।

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫৭

দূরন্ত বলেছেন: এতো বড় আর একঘেয়ে লেখা আপনি কষ্ট করে পড়লেন?
যাই হোক, পড়েই যখন ফেলেছেন অসংখ্য ধন্যবাদ :)
ভালো থাকবেন।

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৬:৪১

মিছে মন্ডল বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:২৯

দূরন্ত বলেছেন: আপনাকেও পড়ার জন্য আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:২৪

ওপেল বলেছেন: Geography থেকে পাশ করেছি বলে অনেকেই আমাকে উত্তর মেরু নিয়ে প্রশ্ন করে,কিন্তু জবাব দিতে পারি না।আপনার লেখাটা পড়ে আমার ব্যাপক লাভ হইসে দুরন্ত ভাই।

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩১

দূরন্ত বলেছেন: স্বাগতম ;)
ওয়েব লিংকে আরো তথ্য পাবেন। বিশেষ করে উইকিপিডিয়ার আর্টিকেলটার নিচের লিংকগুলো খুব কাজের।
ভালো থাকবেন।

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৩২

নুশেরা বলেছেন: আমার ছোটবেলায় একটা পত্রিকা পড়তাম "বিজ্ঞান সাময়িকী"; ওটাতে ড: মুহম্মদ ইব্রাহীমের "রাতভর সূর্য" নামে উত্তর মেরুবৃত্তীয় অঞ্চল নিয়ে ধারাবাহিক থাকতো; ক্যাটাগরি ছিল বিজ্ঞান ভ্রমণ কাহিনী।
দূরন্ত, আপনার চমৎকার লেখাটি আমাকে সেই স্মৃতি ফিরিয়ে দিল।

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৫

দূরন্ত বলেছেন: এ লেখাটা যদিও তেমন ভালো কিছু হয়নি। তবুও পড়ার জন্য আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা রইলো।

৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৩৩

মদন বলেছেন: Nice Post :)

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৮

দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা।

৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৮

সাফায়েত বলেছেন: তথ্যবহুল লেখা, এক কথায় চমতকার। পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৯

দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইলো।

৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৫

কঁাকন বলেছেন: ব্যাপক তথ্যব হুল পোষ্ট

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪০

দূরন্ত বলেছেন: হুমম..... তা ঠিক।
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো।

৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৭

ড্রাকুলা বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। প্রিয়তে রাখলাম।

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪১

দূরন্ত বলেছেন: ড্রাকুলার প্রিয়..... ভয় পাইতেছি ;)
সর্বনাশ কথা।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা।

৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪২

চাঙ্কু বলেছেন: তথ্যবহুল সুন্দর লেখা । সময় নিয়া পরে পড়িতে হইবেক ;)

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৩

দূরন্ত বলেছেন: আফসুস.... পোলাপান পড়াশুনা করে না :)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৫

রাজামশাই বলেছেন: বাহ বাহ বাহ

চমৎকার ।

এই নে স্বর্ণমুদ্রা তোর উপহার

২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

দূরন্ত বলেছেন: শুকরিয়া শুকরিয়া
সেলাম
:)

১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:০৬

...অসমাপ্ত বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে... চমৎকার লেখা। :) ...

২৬ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৮:১৬

দূরন্ত বলেছেন: সরাসরি ধন্যবাদ :)
ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা।

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৫৭

ফারহান দাউদ বলেছেন: ভাল পোস্ট,পড়লাম।

২৬ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৮:১৬

দূরন্ত বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা
ভালো থাকবেন।
;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.