![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডক্টর ইউনুস এই দেশের ক্ষমতায় আর থাকতে চাচ্ছেন না। তবে এর দায় ভারতের নয়, পলাতক স্বৈরাচারী আওয়ামিলীগেরও নয়। এই দায় সম্পুর্নভাবে এই দেশের বৃহত্তম রাজনৈ্তিক দল বিএনপির। অথচ বিগত ১৭টা বছর এই দল স্বৈরাচারী আওয়ামিলীগের তুমুল দমন নীপিড়নের শিকার হয়েছিল। আওয়ামিলীগের ভয়ঙ্কর গুম, খুন ও ক্রসফায়ারের শিকার হয়েছিল হাজার হাজার বিএনপি নেতাকর্মী। কিন্তু নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ের বর্ষীয়ান নেতাদের বহাল তবিয়তেই থাকতে দেখা গেছে এক ইলিয়াস আলী ছাড়া । আওয়ামীলীগের সাথে এক ধরনের সমঝোতা হয়তো ছিল হাইকমান্ডের নেতাদের। যে কারনে বিএনপিকে কখনই জনগনের স্বার্থ নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়নি বিগত ১৭ বছরে। নির্বাচন ও খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসাই ছিল বিএনপি হাইকমান্ডের একমাত্র এজেন্ডা। সরকার বিরোধি আন্দোলন সংগঠিত করার কোন তৎপরতা ছিল না দলটির মাঝে। এমনকি গত জুলাইয়ে যখন ছাত্রদের রক্ত ঝড়ছিল রাজপথে , তখন ছাত্রনেতারা বিএনপিকে তাদের পাশে চেয়েছিল। সেই সময়ে নাহিদ, আসিফদের সামনে মৃত্যূ ছাড়া আর কিছুই ছিল না। তারা চেয়েছিল বিএনপি অভিভাবকের ভুমিকায় এসে ছাত্রদের পাশে দাড়াক। কিন্তু মীর্জা আলমগীর সরাসরি এই আন্দোলনে যোগ দিতে অস্বীকার করেছিল। শুধু অস্বীকারই নয়, প্রেস কনফারেন্স করে বিএনপির অপারগতাও জানিয়ে দিয়েছিল।
কয়েক হাজার ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে দেশ স্বৈরাচার মুক্ত হলেও বিএনপির হাইকমান্ডের চরিত্রের এতটুকু পরিবর্তন হয়নি। জুলাই বিপ্লবের শহীদের রক্তের সাথে গাদ্দারি করতে নেমেছে বিএনপি ডে-ওয়ান থেকেই ।ডক্টর ইউনুসকে ক্ষমতাচূত করতে কিছু জুলাই বিপ্লবের গাদ্দারকে হায়ার করেছে তাদের মিশন সফল করতে। এই লিস্টে জুলকারনাইন সায়ের ও তাসনিম খলিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এরা এদের সকল অর্জনকে বিক্রি করে আবারো দেশকে পুরানো বন্দোবস্তে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার ভয়ঙ্কর মিশনে নেমেছে। আসলে মানুষের অতীত একটা বিড়াট বিষয়। যাদের অতীতে ড্রপ আউট, চিটিং, ব্যভিচার, নারী নির্যাতনের ইতিহাস থাকে , তারা আসলে ক্ষনিকের জন্য সমাজে ভাল মানুষের সার্টিফিকেট পাবার আশায় ভাল কিছু কাজ করে দেখালেও পুরানো স্বভাব ছাড়তে পারে না।'' কয়লা ধুলে ময়লা যায় না '' প্রবাদতো আর এমনি এমনি তৈরী হয়নি।
ডক্টর ইউনুসের বিরুদ্ধে মানবিক করিডর ও বিদেশীদের হাতে বন্দর তুলে দিয়ে দেশের স্বাবভৌমত্ব হুমকির মুখে ফেলে দেয়ার ভয়ঙ্কর প্রপাগান্ডা ছড়িয়ে দিয়েছে বিএনপি। অথচ ইন্টারিম সরকার বরাবরই বলে আসছে যে কোন করিডর নয় , কেবল মিয়ানমারে জাতিসঙ্গঘের ত্রান পাঠানোতে সাময়িকভাবে বাংলাদেশের রুট ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। ক্ষমতায় যদি লীগ বা বিএনপি থাকে তাহলে তারা কারো সাথে কোন আলোচনা ছাড়াই জাতিসংঘের প্রস্তাবে রাজী হয়ে যাবে যদি এ থেকে নগদ প্রাপ্তির সম্ভাবনা থাকে। লাখ লাখ রোহিঙ্গাদেরদের কি এমনি এমনি দেশে ঢুকিয়েছিল আওয়ামিলীগ ? বহির্বিশ্বের পাঠানো সাহায্যের বিড়াট অংক ঢুকেছিল লীগের পকেটে। আর ডক্টর ইউনুস জাতিসংঘের এই প্রস্তাবে রাজী হয়েছে কেবল রোহিঙ্গাদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের শর্ত হিসাবে। বন্দরের ক্ষেত্রেও একই ব্যপার। বর্তমান বিশ্বে জিরো থেকে হিরো হওয়া দেশগুলোর উদাহরন হচ্ছে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, কাতার, দুবাই ইত্যাদি দেশগুলো। বিভিন্ন দেশের ফরেন ট্যলেন্টদের হায়ার করে নিজ দেশের চেহারা আমুল বদলে দিয়েছে সিঙ্গাপুর, হংকং, তাইওয়ান, মালয়েসিয়া, কাতার , দুবাই ইত্যাদি দেশগুলো। এই দেশগুলোর উন্নতির সুফল আজ ভোগ করছে এসব দেশের জনগন।এই দেশগুলোতে এখন আর দারিদ্রতা নাই, নিরক্ষরতা নাই, অশিক্ষা-কুশিক্ষা নাই । অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসার মৌলিক অধিকারগুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই সব দেশে।
ডক্টর ইউনুসের সংস্কার বাস্তবায়ন হলেতো আওয়ামিলীগ ও বিএনপির মাফিয়া লুটপাঠের রাজনীতিতে ফুলস্টপ বসে যাবে। আর তাই জুলাই বিপ্লবের এর সাথে গাদ্দারি করে বিএনপি হাত মিলিয়েছে ভারত ও আওয়ামিলীগের সাথে। লীগের দোসরদের সহায়তায় প্রসাষন ও আদালতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বিএনপির পুর্ন কতৃত্ব। আ্দালতে কোন অপরাধের বিচার আচারের দেখা মেলে না জনগনের , কেবল বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে হওয়া সকল মামলা একের পর এক খারিজ হতেই দেখি আমরা। আইনকে বৃ্দ্ধাঙ্গলি দেখিয়ে আদালত রায় দেয় অবৈধ নির্বাচনের মেয়রের পক্ষে!! আর এখন ভারতপন্থী সেনাপ্রধানের সাথে হাত মিলিয়ে দ্রুততম সময়ে নির্বাচন চায় বিএনপি !!
তবে ইতিহাস সাক্ষী গাদ্দারদের পরিনতি কখনই ভাল হয় না। পলাশীর প্রান্তরের মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় বরনের পর নবাব হয়েছিল মীরজাফর। তাকে ‘ক্লাইভের গাধা’ বলা হ’ত। দুর্নীতির দায়ে ২ বছর পর বহিষ্কার করা হয় এবং তার জামাতা মীর কাশিমকে নবাব করা হয়। ২ বছর পর মীর কাশিমকে সরিয়ে মীরজাফরকে পুনরায় নবাব করা হয়। ২ বছর পর আবার হটানো হয় এবং ইংরেজরা সরাসরি ক্ষমতায় বসে। বিএনপির অবস্থাও তাই হবে। ভারত তাকে এইভাবে টিস্যূ পেপারের মতই ব্যবহার করে ছুড়ে ফেলে দিবে। আওয়ামিলীগের সংগঠিত গনহত্যার বিচার দেখার সৌভাগ্য আমাদের হোক না হোক, বিশ্বাসঘাতক বিএনপির করুন পরিনতি দেখার ভাগ্য আমাদের হবেই যদি এই দেশের তরুন সম্প্রদায় আরেক দফা দেশের প্রয়োজনে ঐক্যবদ্ধ হতে ব্যর্থ হয়।
তথ্যসুত্র ঃ গনমাধ্যম
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমাদের সবার আশা যে , দেশকে দৃবৃত্তদের হাতে ছেড়ে দিয়ে ডক্টর ইউনুস চলে যাবেন না।
২| ২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষন! জুলকারনাইন ও তাসনিম খলিলের এর ব্যপারে উপলব্ধিটি ভাল লেগেছে। এরা নিজস্ব এজেন্ডা নিয়ে কাজ করছে বলে মনে হয়েছে। তবে বর্তমান অবস্থার পিছনে, এক তরফা বিএনপির দোষ দিলে মনে একটু বেশি হয়ে যাবে? এনসিপির গুটি কয়েক নেতা ও উপদেষ্টা এর পিছনে দায়ী। সারজিস, আসিফ, নাসির, মাহফুজ, হান্নান এদের মধ্যে অন্যতম।
মোটা অংকের টাকা খেয়ে আমলাদের পুর্নবাসন, বিতর্কিত ব্যবসায়ীদের থেকে টাকা নিয়ে রাজনৈতিক প্রচার-প্রচারণায় এরা ধরাকে সরাজ্ঞান করেছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দাপট প্রভাব বিস্তার আর্থিক কেলেঙ্কারিসহ নানা বিষয়ে অভিযুক্ত তারা। আসিফের নির্দেশনায় নাকি ঢাকা উত্তরের মেয়রকে বসানো হয়েছে!!!! স্বাভাবিক ভাবেই বিএনপি এগুলো ভালো দৃষ্টিতে দেখবে না। আন্দোলন করে হোক আর সরকারকে চাপে ফেলে হোক বিএনপি চাইবে তার চাওয়া পাওয়া আদায় করে নিতে।
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:০৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: এনসিপিকে এখনই কাটগড়ায় দাড় করানোর সময় আসে নাই। মৃত্যূর মুখোমুখি দাড়িয়ে তারা এই দেশ থেকে স্বৈরাচার হটিয়েছে - এ কথা ভুলে যাবার কোন অবকাশই নাই। তবে কিছু ভুল ভ্রান্তি থাকবেই। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অনুদান নেয়া প্রসঙ্গে একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করি। আমার পরিচিত এক ব্যবসায়ী আমাকে জানায় যে তিনি বিশাল অংকের ডোনেশন দিয়েছেন এনসিপিকে। এই ব্যবসায়ীর চার তারকা সম্বলিত হোটেল, রেস্টুরেন্ট এর ব্যবসা আছে। তিনি বলেছেন যে স্বতপ্রনোদিত হয়ে তিনি অনুদান দিয়েছেন। কারন প্রতি মাসে তাকে বিরাট অংকের চাদাঁ দিতে হয় লীগ ও বিএনপিকে। জুলাই বিপ্লবের পর উনি চাইছেন দেশে একটা কাংখিত পরিবর্তন আসুক। এই লক্ষ্যেই তিনি অনুদান দিয়েছেন এনসিপিকে। আর বসুন্ধারা থেকে অনুদান নেয়ার খবরটা বাটপার নুরের প্রপাগান্ডা। নাহিদ ইসলাম গনমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে পরিষ্কার জানিয়েছে যে , কোন ঋনখেলাপি বিতর্কিত ব্যবসায়ী যেমন বসুন্ধারা , এল আলম ইত্যাদিদের কাছ থেকে তারা অনুদান নেয়নি।
আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে করা অভিযোগের প্রমান জুলকারনাইন কখনই দেখাতে পারেনি। আসিফের বাবার ঠিকাদার লাইসেন্স নেয়া নিয়ে সায়ের অনেক চেষ্টা করেছিল আসিফকে কুপোকাত করতে কিন্তু আসিফ সেই অভিযোগে পানি ঢেলে দিয়েছে। আসিফের নির্দেশনায় ঢাকা উত্তরের মেয়র নয় প্রসাশক নিয়োগের অভিযোগ করেছে ইয়েলো সাংবাদিকেরা। তবে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে আসিফ বিষয়টা ক্লিয়ার করেছে।
সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক হিসেবে কোন সরকারি কর্মকর্তাকে নিয়োগের দায়িত্ব পালন করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ডিও পাঠানোর পর, জনপ্রশাসন সচিব ফোন করে জানালেন যে, যেহেতু তিনি একজন সিভিলিয়ান, তাই এটি জনপ্রশাসনের কাজ নয়। সিটি কর্পোরেশন অধ্যাদেশ ২০২৪ অনুযায়ী, স্থানীয় সরকার বিভাগই এই নিয়োগের অ্যাপয়েন্টিং অথরিটি। এরপর যথারীতি স্থানীয় সরকার বিভাগ নথি উত্থাপন করে এবং মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার স্বাক্ষরের জন্য প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো হয়। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সদয় অনুমোদনক্রমে নিয়োগটি সম্পন্ন হয়। ( আসিফের ফেসবুক পোস্ট)
তবে এনসিপির নাহিদ উদ্দিন তারেকের বিরুদ্ধে তদ্বির বানিজ্যের এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা থাকবেই। তবে এই ধরনের অভিযোগে আগেও এনসিপি সালাউদ্দিন তানভীর নামের একজনকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে। এগুলো ভাইরাল হওয়ায় ভাল হয়েছে যে , এনসিপি নিজেদের শুধরে নেয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এনসিপির তরুন নেতা নেত্রীরাই এই দেশের একমাত্র আশা ভরসা। পরিবর্তন এদের হাত ধরেই আসবে ইনশাআল্লাহ।
৩| ২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩
কাঁউটাল বলেছেন:
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: তরুন সম্প্রদায়ের জুলাই ঐক্য কোন অবস্থাতেই নষ্ট করা সমীচিন নয়।
৪| ২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:২১
এ পথের পথিক বলেছেন: নির্যাতনে স্বীকার হয়ে পরিবার ছাড়া বন জঙ্গলে শুয়ে থাকা বিদলের কর্মিরা এখন জুলাই ২০২৪ অভ্যুত্থানের সুফলতা ভোগ করে পরিবারের সাথে শান্তিতে থাকছে এখন তারাই জুলাই অভ্যুত্থানের নায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, সারজিস আলম, আসিফ মাহমুদ, হান্নান মাসউদদের হত্যা করতে চায় ।
১৬ বছর মুত চেপে রাখা পাবলিক এখন মুইত্যা দেশ ভাসাই দিতে চাই । এভাবেই চলছে দেশ ।
আসলে গণতন্ত্র উপস্তিত থাকলে এভাবে চলতেই থাকবে, গণতন্ত্র কখনো দেশের জনগনের মধ্যে বিভাজন, প্রতিহিংসা এড়ায় না তৈরি করে ।
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: আওয়ামী দমন নীপিড়নের শিকার হয়েছেতো তৃনমুল বিএনপি। গুম বা ক্রস ফায়ারের শিকার যদি জিয়া পরিবারের কোণ সদস্য বা হাইকমান্ডের মির্জা ফখরুল, মির্জা আব্বাসেরা হত তাহলে হয়ত আজকে বিএনপি এই বিশ্বাসঘাতক রুপে আবির্ভুত হত না।
৫| ২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:২৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে বিএনপির সাথে আওয়ামীলীগ আর ভারতের সমঝোতা হয়েছে। বিএনপি ভারতকে বুঝিয়েছে আমরা আগের মত নাই। আমরা ভারতের পাশে আছি। বিএনপি আওয়ামীলীগকে হয়তো বলেছে আমাদের উভয়ের স্বার্থে সনাতনী ধারার মাফিয়া রাজনীতি চালু রাখতে হবে।এই ব্যাপারে আপনাদের পাশে চাই। ক্ষমতায় গেলে আওয়ামীলীগ কর্মী এবং নেতাদের বিরুদ্ধে জেল এবং মামলা সংক্রান্ত বিষয়গুলি আমরা নমনীয় দৃষ্টিতে দেখবো। এখন আমাদের মূল কাজ ডঃ ইউনুস আর ছাত্রদের সরানো। এই ব্যাপারে আওয়ামীলীগ, বিএনপি আর ভারতকে এক সাথে কাজ করতে হবে।
এদের সাথে দেশের আরেকটা সুশৃঙ্খল গোষ্ঠীও আছে। কিন্তু সঙ্গত কারণে এখানে নাম বলা ঠিক হবে না।
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৪১
ঢাবিয়ান বলেছেন: পুরোপুরি একমত আপনার সাথে।
৬| ২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৩
কাঁউটাল বলেছেন:
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৬
ঢাবিয়ান বলেছেন:
৭| ২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭
ফেনিক্স বলেছেন:
কাহাদের নিয়ে আমেরিকা এবার ক্যউ করেছে?
সেনাবাহিনী, ড: ইউনুস, পাকিস্তান, জামাত-শিবির ও মিডিয়াকে নিয়ে আমেরিকা ক্যু করেছে; জাতীর মাঝে বিশ্বাসঘাতক কাহারা?
২৩ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: যামীনি সুধা নিকও ব্যান খাইল?
৮| ২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৯
শেহজাদ আমান বলেছেন: দেশবিরোধী কিংস পার্টি ও তাদের সমর্থকরাই জুলাইয়ের সবচেয়ে বড় গাদ্দার ও দেশবিরোধী অপশক্তি! লাউড এন্ড ক্লিয়ার!
২৩ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: জ্বালাপোড়ার গন্ধ পাওয়া যায়
৯| ২৩ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৬
ফেনিক্স বলেছেন:
আপনি বরাবরই মিলিটারী শাসনের সাপোর্টার ছিলেন।
বিএনপি, জাপা সবাই মিলিটারীর সন্তান ও সাপোর্টার; আপনি কেন বিএনপি'র বিপক্ষে? উহা কি মিলিটারীর সন্তান নয়?
১০| ২৩ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩০
ফেনিক্স বলেছেন:
এবারের আমেরিকান ক্যু'তে মিলিটারী ক্ষমতা নিয়েছে, ঠিক জিয়া ও এরশাদের মতো; আপনি ইহাকে বিপ্লব বিপ্লব করছেন কেন? সব বাংগালী কি ইডিয়ট? বাংগালীরা দেখছে না ড: ইউনুস কে? জামাত-শিবির কি করে দেশে তান্ডব করছে? সবাই কি আপনার মতো মিলিটারীর সন্তান?
১১| ২৩ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ডাকসুর সাবেক নেতা দুদু মিয়ার প্রস্রাবের ভয়ে বিএনপির পাশাপাশি সেনাবাহিনীর নাম প্রধান শিরোনামে লিখেন নাই ?
১২| ২৩ শে মে, ২০২৫ রাত ৯:৫৪
কিরকুট বলেছেন: জামাত আর চাটগাইয়া একটা তেতুল খোরের সংগঠন হেপাযুত কে আপনার কি মনে হয়?
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:১৬
কাঁউটাল বলেছেন: