নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ সংস্কার,উদার চিন্তা-ভাবনা,দেশপ্রেমে জাগ্রত ! \nজীবনে অনেক ইতিবাচক কাজ করার স্বপ্ন যার দ্বারা অন্যের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে

আনামুল হক ইনাম

ধর্মান্ধ নই কিন্ত নিজ ধর্মে প্রতি বিশ্বাস ও অন্য ধর্মকে শ্রদ্ধা করি

আনামুল হক ইনাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুছাপুর ক্লোজার ,নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় বঙ্গোপসাগরের একেবারে কোল ঘেঁষে এবং ছোট ফেনী নদীর কাছে এর অবস্থান

২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬




মুছাপুর ক্লোজার ,নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ সীমানায় বঙ্গোপসাগরের একেবারে কোল ঘেঁষে এই মুছাপুর ক্লোজার ও ছোট ফেনী নদীর অবস্থান। !

এখানে সবুজ প্রকৃতি, বণ্যপ্রাণী, পাখির ঝাঁক, ফরেষ্ট বাগান, ফেনী নদীর মাঝে ক্লোজার, ২৩ ভেন্ট রেগুলেটর, জেলেদের উচ্ছ্বাস আর সাগরের বিস্তীর্ণ জলরাশি মিলে নয়াভিরাম এক সৌন্দর্যের জগৎ সৃষ্টি হয়েছে।

সাগরে যখন জোয়ারের পানি উতলে উঠে তখন অনন্য এক সৌন্দর্য বিকশিত হয় মুছাপুর ক্লোজরের ছোট ফেনী নদীতে। তটরেখায় আছরে পড়ে ছোট-বড় ঢেউ। প্রায় ৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ৩ কিলোমিটার প্রস্থের সমুদ্র সৈকতের যেকোনো জায়গায় দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ রয়েছে। একটু দাঁড়ালেই হারিয়ে যাবেন ঢেউয়ের তালে তালে দুলতে থাকা জেলে নৌকার বহর, সাগরে জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্যের মাঝে।1

বর্তমানে এইখানে নোয়াখালী ও পাশ্ববর্তী ফেনী জেলার হাজার হাজার প্রকৃতি প্রেমিদের উপছে পড়া ভিড় দেখা যায়। সকাল হলেই বিভিন্ন স্থান থেকে দর্শণার্থীরা মোটরসাইকেল, সিএনজি, প্রাইভেট কার, মাইক্রো বাস, পিকআপ নিয়ে চলে আসে মুছাপুর ক্লোজারের ছোট ফেণী নদীর তীরে। বিভিন্ন কলেজ ও বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা বনভোজনের জন্য মাইক, স্পিকার নিয়ে আসে। নব দম্পতিরা নদীর পাড়ে ও ফরেষ্ট বাগানে প্রকৃতিক সৌন্দর্যের জগতে হারিয়ে যায়।

জানা গেছে ইতোমধ্যে মুছাপুর ক্লোজারটি পর্যটন কেন্দ্র করার জন্য উপজেলার বনবিভাগ কর্মকর্তা (রেঞ্জ) ২০১৫ সালে প্রধান বন সংরক্ষক বরাবরে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।

যেভাবে আসবেনঃ নোয়াখালী জেলা শহর/ যে কোন উপজেলা থেকে যে কোন গাড়ীযোগে প্রথমে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট বাজারে চলে আসতে হবে। বসুরহাট বাজার থেকে মুছাপুর ক্লোজার পর্যন্ত দুই-তিনটি পাকা সড়ক রয়েছে। ওই সড়কগুলোর যে কোন একটি দিয়ে চলে যেতে পারেন প্রকৃতিক সৌন্দর্যের জগত মুছাপুর ক্লোজাই।

অপরূপ সৌর্ন্দয্যরে লীলাভূমিঃ বিচ্ছিন্ন এই মুছাপুর ক্লোজারের প্রাণ কেন্দ্র থেকে ট্রলার যোগে দক্ষিণে যাওয়ার সময় দেখা যায় বনবিভাগের ফরেষ্ট বাগনটি দাঁড়িয়ে আছে। বাড়তি এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের শোভাবর্ধন করে পর্যটন কেন্দ্র সৃষ্টির আশায়। চারপাশে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে বিভিন্ন রকমের বনজ গাছ নিয়ে। এইখানে আসলে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কোলাহল, বিশাল সমুদ্র সৈকত, সূর্য্যদ্বয় ও সূর্যাস্ত সহ নানান সৌন্দর্যের দৃশ্য উপভোগ করা যায়। পর্যটক ও প্রকৃতি প্রেমীরা ইচ্ছা করলে এ চরে এসে ঘুরে যেতে পারেন।এই ফরেষ্ট বাগানে রয়েছে ঝাউ, কেওড়া, পিটালী, খেজুর, লতাবল, গেওয়া, শনবলই, বাবুলনাটাই, আকাশমনি সহ বিভিন্ন প্রজাতির মূল্যবান গাছ। এখানে রয়েছে ঘুঘু সহ বিভিন্ন দেশীয় প্রজাতির পাখির অভয়স্থল। শীতের মৌসুমে সুদুর থেকে আসা অতিথি পাখিরাও এখানে আসতে ভুল করে না। এখানে পরিকল্পিত ভাবে ফরেষ্ট বাগানটি শুরু হয় ১৯৬৯ সালে। কোন হিং¯্র পশুর ভয় না থাকলেও বনে রয়েছে শিয়াল, বন বিড়াল, সাপ সহ বিভিন্ন প্রজাতির পুশু ও পাখি। তবে সাপ গুলো নিশাচর। এছাড়া বন্য মহিষ, গরু, ভেষাও দেখা যায়। এই বাগানের মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়া সোরু রাস্তা ধরে হাটতে হাটতে একটু ভিতরে প্রবেশ করলে মনে হবে এ যেন আরেকটি ভূবন। বনের ভেতরেই প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক খন্ড শীতল ছাঁয়া বিশিষ্ট মাঠ। ইচ্ছে করলে এখানে একটু জিরিয়ে নেয়া যায়। পাশে রয়েছে বিশাল সমুদ্র সৈকত। এখানকার প্রকৃতি পর্যটকদের কানে কানে বলে দেয়, ভ্রমণ করো, উপভোগ করো, শিখো, মানুষ হও মানুষ- প্রকৃত মানুষ। পর্যটক ও প্রকৃতি প্রেমীরা ইচ্ছা করলে এ মুছাপুর ক্লোজারে এসে উপভোগ করতে পারেন।

মুছাপুর ক্লোজার ,নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ সীমানায় বঙ্গোপসাগরের একেবারে কোল ঘেঁষে এই মুছাপুর ক্লোজার ও ছোট ফেনী নদীর অবস্থান। !

এখানে সবুজ প্রকৃতি, বণ্যপ্রাণী, পাখির ঝাঁক, ফরেষ্ট বাগান, ফেনী নদীর মাঝে ক্লোজার, ২৩ ভেন্ট রেগুলেটর, জেলেদের উচ্ছ্বাস আর সাগরের বিস্তীর্ণ জলরাশি মিলে নয়াভিরাম এক সৌন্দর্যের জগৎ সৃষ্টি হয়েছে।

সাগরে যখন জোয়ারের পানি উতলে উঠে তখন অনন্য এক সৌন্দর্য বিকশিত হয় মুছাপুর ক্লোজরের ছোট ফেনী নদীতে। তটরেখায় আছরে পড়ে ছোট-বড় ঢেউ। প্রায় ৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ৩ কিলোমিটার প্রস্থের সমুদ্র সৈকতের যেকোনো জায়গায় দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ রয়েছে। একটু দাঁড়ালেই হারিয়ে যাবেন ঢেউয়ের তালে তালে দুলতে থাকা জেলে নৌকার বহর, সাগরে জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্যের মাঝে।1

বর্তমানে এইখানে নোয়াখালী ও পাশ্ববর্তী ফেনী জেলার হাজার হাজার প্রকৃতি প্রেমিদের উপছে পড়া ভিড় দেখা যায়। সকাল হলেই বিভিন্ন স্থান থেকে দর্শণার্থীরা মোটরসাইকেল, সিএনজি, প্রাইভেট কার, মাইক্রো বাস, পিকআপ নিয়ে চলে আসে মুছাপুর ক্লোজারের ছোট ফেণী নদীর তীরে। বিভিন্ন কলেজ ও বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা বনভোজনের জন্য মাইক, স্পিকার নিয়ে আসে। নব দম্পতিরা নদীর পাড়ে ও ফরেষ্ট বাগানে প্রকৃতিক সৌন্দর্যের জগতে হারিয়ে যায়।

জানা গেছে ইতোমধ্যে মুছাপুর ক্লোজারটি পর্যটন কেন্দ্র করার জন্য উপজেলার বনবিভাগ কর্মকর্তা (রেঞ্জ) ২০১৫ সালে প্রধান বন সংরক্ষক বরাবরে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।

যেভাবে আসবেনঃ নোয়াখালী জেলা শহর/ যে কোন উপজেলা থেকে যে কোন গাড়ীযোগে প্রথমে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট বাজারে চলে আসতে হবে। বসুরহাট বাজার থেকে মুছাপুর ক্লোজার পর্যন্ত দুই-তিনটি পাকা সড়ক রয়েছে। ওই সড়কগুলোর যে কোন একটি দিয়ে চলে যেতে পারেন প্রকৃতিক সৌন্দর্যের জগত মুছাপুর ক্লোজাই।

অপরূপ সৌর্ন্দয্যরে লীলাভূমিঃ বিচ্ছিন্ন এই মুছাপুর ক্লোজারের প্রাণ কেন্দ্র থেকে ট্রলার যোগে দক্ষিণে যাওয়ার সময় দেখা যায় বনবিভাগের ফরেষ্ট বাগনটি দাঁড়িয়ে আছে। বাড়তি এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের শোভাবর্ধন করে পর্যটন কেন্দ্র সৃষ্টির আশায়। চারপাশে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে বিভিন্ন রকমের বনজ গাছ নিয়ে। এইখানে আসলে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কোলাহল, বিশাল সমুদ্র সৈকত, সূর্য্যদ্বয় ও সূর্যাস্ত সহ নানান সৌন্দর্যের দৃশ্য উপভোগ করা যায়। পর্যটক ও প্রকৃতি প্রেমীরা ইচ্ছা করলে এ চরে এসে ঘুরে যেতে পারেন।এই ফরেষ্ট বাগানে রয়েছে ঝাউ, কেওড়া, পিটালী, খেজুর, লতাবল, গেওয়া, শনবলই, বাবুলনাটাই, আকাশমনি সহ বিভিন্ন প্রজাতির মূল্যবান গাছ। এখানে রয়েছে ঘুঘু সহ বিভিন্ন দেশীয় প্রজাতির পাখির অভয়স্থল। শীতের মৌসুমে সুদুর থেকে আসা অতিথি পাখিরাও এখানে আসতে ভুল করে না। এখানে পরিকল্পিত ভাবে ফরেষ্ট বাগানটি শুরু হয় ১৯৬৯ সালে। কোন হিং¯্র পশুর ভয় না থাকলেও বনে রয়েছে শিয়াল, বন বিড়াল, সাপ সহ বিভিন্ন প্রজাতির পুশু ও পাখি। তবে সাপ গুলো নিশাচর। এছাড়া বন্য মহিষ, গরু, ভেষাও দেখা যায়। এই বাগানের মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়া সোরু রাস্তা ধরে হাটতে হাটতে একটু ভিতরে প্রবেশ করলে মনে হবে এ যেন আরেকটি ভূবন। বনের ভেতরেই প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক খন্ড শীতল ছাঁয়া বিশিষ্ট মাঠ। ইচ্ছে করলে এখানে একটু জিরিয়ে নেয়া যায়। পাশে রয়েছে বিশাল সমুদ্র সৈকত। এখানকার প্রকৃতি পর্যটকদের কানে কানে বলে দেয়, ভ্রমণ করো, উপভোগ করো, শিখো, মানুষ হও মানুষ- প্রকৃত মানুষ। পর্যটক ও প্রকৃতি প্রেমীরা ইচ্ছা করলে এ মুছাপুর ক্লোজারে এসে উপভোগ করতে পারেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:০৮

কেমিক্যাল রিয়াদ বলেছেন: বনের ছবি দেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.