নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বইসমূহঃ আকুতি(২০১৪), এবং গল্প (২০১৮) ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/EndShuvo ওয়েবসাইটঃ https://endshuvo.blogspot.com

সালাহ উদ্দিন শুভ

সুশীল সমাজের রুচিহীন একজন প্রাণী

সালাহ উদ্দিন শুভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন আমি ভারতকে ঘৃণা করি

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২৩

কথাটা এভাবে না বলে 'কেন আমি ভারতকে ঘৃণা করব না?' এভাবে বললে ভাল হত। ভারত আমাদের পরম মিত্র, মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের সাহায্য পেয়েই আমরা স্বাধীন হয়েছি। আমরা তাদের কাছ থেকে সাহায্য নিয়েছি তার মানে এতদিন আমরা পাকিস্তানের গোলামী করতাম, এবার তাদের গোলামী করতে হবে। কথাটা বোধহয় ভারত প্রেমীদের জন্যে মোটেও সুখকর নয়। ভারত আমাদের প্রতিনিয়ত শুষে নিচ্ছে, দাড় কড়াচ্ছে তাদের গোলামীর কাঠগড়ায়।

প্রথমেই আসি সীমান্ত প্রসঙ্গে। সীমান্তের কথা মনে হলে ফেলানীর লাশটা চোখে বেধে যায়। আমরা আবেগীয় জাতি, তাই ফেলানীর জন্যেই জল ফেলি। কিন্তু ২০০০ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১,৫০০ সাধারণ ও বেসামরিক বাংলাদেশি হত্যার স্বীকার হয়েছে বিএসএফ কর্তৃক। অধিকার, একটি বাংলাদেশি এনজিও, ২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী দ্বারা কমপক্ষে ১৭ বাংলাদেশি হত্যা ও বিভিন্ন নির্যাতনের দৃষ্টান্ত নথিভুক্ত করে। মাসুম, একটি কলকাতা ভিত্তিক এনজিও যারা সীমান্ত এলাকার তথ্য উদঘাটন করে, তাদের তথ্যমতে, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত এলাকায় গুলি চালনার হার কমলেও বিএসএফ সন্দেহভাজনদের আক্রমণাত্মক ভীতি প্রদর্শন, নিষ্ঠুরভাবে প্রহার এবং নির্যাতন করে।

২০১১ সালের জুলাইয়ে হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ সীমান্ত হত্যা নিয়ে বলে, "ভারত সরকারের বাংলাদেশের সীমান্তে বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ) দ্বারা হত্যা, নির্যাতন, ও অন্যান্য অনাচারের নতুন অভিযোগ একটি, দ্রুত পরিষ্কার, এবং স্বচ্ছ অপরাধের তদন্ত দায়িত্বগ্রহণ করা উচিত।" হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচের দক্ষিণ এশিয়া পরিচালক, মিনাক্ষী গাঙ্গুলী বলেন, "সীমান্তে মানুষের উপর অত্যধিক বল ব্যবহার ও নির্বিচারে প্রহার অসমর্থনীয়। এইসব নির্যাতনের ঘটনা ভারতের আইনের শাসনের প্রতি দায়বদ্ধতা প্রশ্নবিদ্ধ করে।"

বিগত ১০ বছরে প্রায় ১,০০০ মানুষ ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক নিহত হয়, যার পুরোটাই বাংলাদেশি। সীমান্ত এলাকাকে একটি দক্ষিণ এশিয়ার হত্যার ক্ষেত্রে পরিণত করে। অনেক ক্ষেত্রে নিরস্ত্র এবং অসহায় স্থানীয় বাসিন্দাদের বিরুদ্ধে ঠাণ্ডা মাথায় হত্যাকাণ্ডের পরিষ্কার প্রমাণ সত্ত্বেও, এখন পর্যন্ত কাঊকেই হত্যাকাণ্ডের জন্য অভিযুক্ত করা হয়নি।

ইতিপূর্বে স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ দক্ষিণ বেরুবাড়ি ভারতের কাছে হস্তান্তর করে। বিনিময়ে দহগ্রাম-আঙ্গরপোতায় বাংলাদেশের অবাধে যাতায়াতের জন্য তিনবিঘা করিডোর ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকার কথা ছিল। কিন্তু ভারত প্রথমে ৬ ঘণ্টা এবং পরবর্তীতে ১২ ঘণ্টা এই করিডোর বাংলাদেশকে ব্যবহার করতে দেয়। অবশেষে মনমোহন সিংয়ের সফরে ভারত তিনবিঘা করিডোর ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার ঘোষণা দিয়েছিল। অথচ বাংলাদেশের এই সুযোগ আরো অনেক আগে থেকে পাওয়ার অধিকার ছিল।

ছিটমহল ইস্যুটি দীর্ঘদিন থেকেই দুই দেশের মাঝে অমীমাংসিত একটি বিষয়। বাংলাদেশের ভেতরে ভারতের মোট ১১১টি ছিটমহল রয়েছে যার আয়তন ১৭১৬০ একর। অপরদিকে ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল রয়েছে যার আয়তন ৭১১০ একর।
এই ছিটমহলগুলোর অধিবাসীরা মূলত নিজ দেশে পরবাসীর মতোই জীবনযাপন করে। ইউপিএ সরকারের আমলে মমতার আপত্তিতে বাস্তবায়িত হয়নি ছিটমহল বিনিময়। সম্প্রতি মমতা অবস্থান পরিবর্তনের ফলে চলতি শীতকালীন অধিবেশনে রাজ্যসভায় ছিটমহল বিনিময় চুক্তি বাস্তবায়ন হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

এরপর আসি পানি প্রসঙ্গে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অভিন্ন ৫৪টি নদী রয়েছে যেগুলো ভারত-বাংলাদেশ উভয় দেশেই প্রবাহিত। কিন্তু ভারত এই নদীগুলোর পানিপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করার কারণে বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় পানি পাচ্ছে না।
১৯৯৬ সালে গঙ্গার পানিবণ্টন নিয়ে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়ার সঙ্গে বাংলাদেশের তৎকালীন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও ভারত কখনোই চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশকে পানি দেয়নি। এদিকে তিস্তা নদীতেও একই অবস্থা চলছে। তিস্তা নদীর ভারতীয় অংশে ভারত একাধিক স্থানে বাঁধ দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং সেচ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। ফলে দীর্ঘদিন থেকেই বাংলাদেশ তিস্তার পানি পাচ্ছে না।

ভারত বাংলাদেশকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিলেও তা কখনোই বাস্তবায়ন করে না। আবার বিভিন্ন সময়ে স্বাক্ষরিত চুক্তির সঠিক বাস্তবায়নেও ভারতের অনীহা লক্ষ্য করা যায়।

এরপর আসি সফটা নিয়ে। ২০০৬ সালে সাফটা কার্যকর হলেও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে দেশগুলোর মাঝে অনীহা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিশেষত সাফটা বাস্তবায়নে ভারতের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ বলে অনেকেই দাবি করেছেন।
সাফটা কার্যকর হলেও বাংলাদেশ-ভারত আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে প্রতি বছরই ঘাটতি বাড়ছে। প্রতি বছরই বাংলাদেশ থেকে ভারতে পণ্য রপ্তানির তালিকা এবং পরিমাণ বাড়ছে, কিন্তু ভারত থেকে আমদানি পণ্যের পরিমাণ বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিকৃত পণ্যের তুলনায় অনেক বেশি।

আমার প্রাণের প্রিয় ভারত। আমার প্রিয় প্রতিবেশী রাষ্ট্র, আমার প্রিয় দোস্ত। তুমি আমাদের যে পরিমান ধর্ষণ করছো তা পাকিস্তানীরাও করে নাই। তোমাকে যদি আমি ঘৃণা না করি তবে আমার নিজের দেশকেই অপমান করা হবে।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৪৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: কোন জাতি নিজেরা অধিকার সচেতন না হলে বড় রাষ্ট্র তাদের শোষণ করবেই।বাংলাদেশে ভারতীয় চ্যানেল চলে কেন যেখানে ভারতে বাংলাদেশেরগুলি চলে না?হিন্দি ছবি তো রাজাকার আর জামাত বিএনপি আরো বেশী দেখে।তারাই ১৯৯২ সালে ডিশ এ্যান্টেনা চালু করে এদেশের ঘরে ঘরে ভারতীয় অপসংস্কৃতি ঢুকিয়েছে।
পার্ক-ক্যাডবেরি,ভারতীয় শাড়ি-কাপড় না পড়লে ক্ষতি কি?
বাংলাদেশের চিকিৎকরা অবহেলা না করলে প্রতিদিন হাজারের বেশী মানুষ চিকিৎসার জন্য ভারতে যেত না।বরং পূর্ব ভারত থেকে এদেশে আসতো চিকিৎসার জন্য।
এ্যামেরিকার পাশে থেকেও জনসংখ্যা ও সামরিক দিকে ক্ষুদ্র ক্যানাডা ও মেক্সিকো নিরাপদ।নিজেদের রক্ষার দায়িত্ব নিজেদেরই নিতে হয়।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৫৯

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: আপনার কথার সাথে একমত। কিন্তু এর কোনটাই সীমান্ত হত্যা, ছিটমহল, পানিচুক্তি বা অন্যান্য জিনিসের সাথে সামাঞ্জস্যপূর্ন না। হ্যা এটা ঠিক আমরা নিজেরাই তাদের সুযোগ করে দিচ্ছি, আমাওরা নিজেরাই আমাদের সাংস্কৃতি ভুলে তাদের অপসাংস্কৃতি ধারণ করছি। এটা অবশ্যই আমাদের নিজেদের ব্যার্থতা। এ দায় কারো উপর ছুড়ে ফেলা যাবেনা। কিন্তু আমরা তাদের অপসাংস্কৃতি না ধারণ করলেও তারা সীমান্ত হত্যা বন্ধ করত বলে আমার মনে হয়না।

২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



সীমান্ত হত্যা বন্ধ করার দায়িত্ব কার?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৪৩

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: বাংলাদেশ সরকার এবং ভারত সরকারের।

৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


"আকৃতি" কি রকম জনপ্রিয়তা পেয়েছিল?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৪৩

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: জানিনা

৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৫১

অনল চৌধুরী বলেছেন: "আকৃতি" কি ?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৫২

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: উনি বোধহয় আমার বইয়ের কথা বলেছেন। আকুতি লিখতে গিয়ে আকৃতি লিখে ফেলছেন। নয়ত আকৃতি কি তা জানা নেই আমার।

৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৫৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: সব কিছু বৃহৎ পরিসরে চিন্তা করতে হয়।বাংলাশে বাহিনী পোষে কি মৃতদেহ দাফনের জন্য? ওরা এদেশীয়দের রক্ষার জন্য পাল্টা গুলি ছোড়ে না কেন?২০০১ এ ১৮ টা বিএসএফ কে মেরেছিল সন্মুখযুদ্ধে।নির্দেশ আছে কোন যুদ্ধে না জড়ানোর।তাতে গদি চলে যেতে পারে।ভারত/বার্মা যেই মারুক,সহ্য করাই সব সরকারের নীতি

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:০০

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: সরকার নিয়ে কিছু বইলেন না, ৫৭ধারা কিন্তু সংশোধন হইছে।

৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:০৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: সব সরকারের একই নীতি্।১৯৯১ এ বার্মা বাংলাদেশ আক্রমণ করেছিলো।বিএনপি পাল্টা হামলা করেনি।সেই থেকেই ব্যাপকভাবে রোহিঙ্গা আসা শুরু।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:০৫

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: ঘটনা সত্য। যে সরকারই বলেন, কেউ দুধে ধোয়া তুলসী পাতা না। তাদের হস্তক্ষেপ ছিল না বলেই ধর্ষিত হচ্ছি আমরা।

৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি দেশপ্রেম দেখানোর সবচেয়ে সোজা পথ খুঁজতেছেন?

ভারতকে ঘৃনা করে না, এমন কোন বাংগালী নেই; আপনি বরং একটু দেরীতে ঘোষণা দিয়েছেন।

বাংগালীরা জন্মের আগের থেকে শুরু করে, মৃত্যুর পর অবধি ভারতকে ঘৃণা করে। এখন দেখেন আপনার স্হান কোথায়?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: দেশপ্রেম দেখানোর সবচেয়ে সোজা পথ খোজা কি পাপ নাকি? জানতাম না।

৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮

আমি তনুর ভাই বলেছেন:

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৪

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: বাহ, আর বেশি বাকি নেই

৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ভুলের মধ্যে আছেন।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: আসলেই আমি ভুলের মধ্যে আছি, ভাল বলেছেন। এদেশে দেশপ্রেমিকদেএ চেয়ে ভারতপ্রেমী বেশি।

১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

ন্যায়দন্ড বলেছেন: ভারত ভাল না।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৫

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: ভাল কিনা জানিনা, তবে আমাদের জন্যে ক্ষতিকর।

১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

কালীদাস বলেছেন: ভারতকে পছন্দ করার কোন যুক্তিসংগত কারণ নেই। কিন্তু আপনি যে ঘটনাগুলোর জন্য ভারতকে ঘৃণা করছেন, সেইম কারণগুলোতে বাংলাদেশের দোষ ষোলআনাই আছে। এগুলোর একটাতে আমরা ঠিকভাবে প্রটেস্ট করিনি। বিএসএফ গুলি করে আমরা বিডিআর পালি কোন বালটা ফেলতে? বিডিআর, হাহ নামের মধ্যে রাইফেল নিয়ে গুলতিও ছুড়তে পারে না কেন? এই নমঃ নমঃ পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে চলে কিভাবে?

তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী যিনি ছিলেন, অন্তত ৭০~৮০ টা দেশে গেছেন। একেকটা দেশে গেছেন আর গ্যান্জাম ভালমত লাগিয়ে এসেছেন। উনার সফরের পর মধ্যপ্রাচ্যে শ্রমিক নেয়া বন্ধ হয়েছে এবং নারী শ্রমিক নেয়ার নতুন নিয়ম চালু হয় অসংখ্য কুৎসিত ঘটনার জন্ম দেয়া হয়েছে। ফেলানি মারা যাওয়ার সময় কোথায় ছিলেন উনি? এই বালের কারিশমা নিয়ে কোন চুলায় রাখব?

বাণিজ্য ঘাটতি চরম দুই দেশের। সমাধানে আমাদের স্টেপ কই? চাইনিজরা একা কোন দেশের উপর নির্ভর না করে সারা দুনিয়ার ব্যবসা দখল করছে, আমরা খালি এক বালের ইন্ডিয়া নিয়েই আর কত পড়ে থাকব? আমরা কি ফকির নাকি কাঙাল যে কেউ দয়া করে এসে আমাদের খয়রাতি সাহায্য দিয়ে যাবে সে আশায় বসে থাকতে হবে? ইন্ডিয়ান এম্বেসিতে গেছেন কখনও? গেলে দেখবেন, দুই পয়সার দালালরা কতটা হয়রানি করে আমাদের নিজেরদের অতি ভারত নির্ভরশীলতার জন্য। এটা ভারতের দোষ নাকি আমাদের অলসতা এবং দুর্বলতা?

উপরে জামাতের যে বেজন্মাটা এসেছে ওটার পাছায় লাথি মেরে খেদান। ইসলাম চর্চার নামে যেই শুয়রগুলা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠদের উপর করা জেনোসাইডের সাপোর্ট করে আর সেই জেনোসাইডের দোসরদের নিয়ে দল বানিয়ে রাজনীতি *দাতে আসে, তাদের কাছ থেকে ইসলাম কি না জানলেও চলবে সাধারণ বাংলাদেশিদের।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১১

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: আপনার উপরের কথাগুলোয় দ্বিমত করার কোন কারন দেখছিনা, বরং আমিও আপনার সাথে তাল মিলিয়ে বলব হ্যা, আমাদের অবশ্যই দোষ ছিল,আছে, থাকবে। আমরা তাদের সুযোগ করে দিচ্ছি এবং দিবো। এটা অঘোষিত নীতি। এই প্রথাটা পরিবর্তন আমাদের সাধারণ জনগনের নয় বরং জনগনের প্রতিনিধিদের। সাধারণ জনগণ কম কথা বলছেনা এ ব্যাপারে, সমালোচনাও করছে, স্নায়ু আন্দোলনও করছে। প্রতিনিধি যদি তাদের পা চাটতে চায় তবে আমাদের কি করা উচিৎ!
আর জামাত শিবিরের কথা বলছেন, ভাই আমি আপনাদের মত এত রাজনীতি বুঝিনা, বুদ্ধিজীবী বা মুক্তচিন্তকও না। যদিও সত্যিকারের মুক্তচিন্তক হলে অন্য কোন গোষ্ঠীর ব্যাপারে আপত্তি ওঠানোর মানেই হয়না। আমি বিশ্বাস করি আমার দুটো চোখই খোলা। আপনার যেমন কথা বলার অধিকার আছে, একজন সংখ্যালঘুরো কথা বলার অধিকার আছে, জামাত শিবিরেরও আছে। তার কথার প্রতিবাদ তাকে গালি দিয়ে নয়, যুক্তি দিয়ে করলে আদর্শ নাগরিকের দায়িত্বটা পালন হয়। সমস্যাটা হল জামাতিরাও যেমন গালিগালাজ করে, বামাতিরাও একি টাইপের। একচোখা না হওয়ার অনুরোধ, আপনার চোখে জামাতিরা জানোয়ার, ওদের চোখে আপনারা। বোঝাপড়া আপনাদের।

১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৬

আটলান্টিক বলেছেন: ভারত যে সামরিক আগ্রাসন চালাবে সেই ক্ষমতা তাদের নেই।চীন আর পাকিস্তান সব সময় ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আছে।তাই তারা সাংস্থৃতিক আগ্রাসন চালাচ্ছে।যেখানে বাঙালিরা নিজেই নিজের অধিকার চায়না সেখানে ভারত আর কি করবে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: বাঙালিরা অধিকার চায়না কথাটা কিন্তু ঠিক না। বাঙালিদের অভিভাবক এবং প্রতিনিধিরা চান না। কেন চান না উনারাই ভাল জানেন।

১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২

টুকী_ঝা বলেছেন: তুমি আমাদের যে পরিমান ধর্ষণ করছো তা পাকিস্তানীরাও করে নাই

ভালো তো! চমৎকার!!
কুমিরের বাচ্চা দেখাচ্ছেন, এটা ভালো। জামাতীদের ল্যাদানোর জন্যে স্পেইস দেয়াটা দরকারী।
চালিয়ে যায়।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: ধন্যবাদ ঠাকুরের স্পেসদাতা সাহেব। জামাতিদের তো স্পেস দিয়েছিই, কারন একটু পরই আমি রাজাকার হিসেবে পরিণত হব। ঠাকুর, পাকিস্তান আমাদের যে পরিমাণ অত্যাচার করেছে তার চেয়ে বেশি অত্যাচারের স্বীকার হচ্ছি আপনাদের হাতে। কথাটা আবারো বললাম। এবার ডাকুন হযরত দের। আপনার ভাষ্যমতে তাদের স্পেস দিয়েছি তাই।

১৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: ভারত যার প্রতিবেশি, তার কি শত্রুর দরকার আছে!!!!

এই ছবিটি সব ভারত-প্রেমিদের জন্য উৎসর্গিত!



সব জামাতী, পাকি-প্রেমি, ভারত-প্রেমি নিপাত যাক্‌! বাংলাদেশ মুক্তি পাক।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: জামাতি, পাকি-প্রেমি নিপাত যাক পর্যন্ত ঠিক আছে, ভারত-প্রেমি নিপাত যাক এ কথা বইলেন না। দাদারা আপনাকেই নিপাত করে দিবে।

১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: গতকালের একটা খবরে শুনলাম, ভারতের পাঞ্জাবের কোন এক ব্যাংকে ২০০ কোটি রুপির জালিয়াতি ধরা পড়েছে। আর এতে নাকি সে দেশের অর্থনীতিতে বিরুপ প্রতিক্রিয়া পড়তে পারে।

শুনে টাস্কি খাইলাম, এত বড় বাজেটের দেশে সামান্য ২০০ কোটি রুপি উপর-নীচ চাপ খাওয়াতে এই অবস্থা!! রাবিশ!!

আরে আমাদের দেখ, আমাদের এই ছোট্ট দেশ থেকে হাজার কোটি টাকা বাঁশের আগা দিয়া গুতায়া পাচার করে দিছে। তাও আমরা উহঁ আহঁ করি না। দিব্যি হাসি হাসি মুখ করে গলা ফাটায়া বলি "আমরা মধ্যম আয়ের দেশ। হাজার কোটি টাকা আমাদের হুগার বাল"। রাবিশ!! দেখছোস, আমরা ভাংগা মাজা ক্যামনে খাড়া কইরা রাখি?

ফইন্নির পুত ফইন্নি ভারত, ২০০ কোটি রুপির ব্যথা ভুলতে চাইলে আমাদের মাল তোদের দেশে নিয়ে যা। দেখবি, ক'দিন পর সব ফকফকা। ব্যথা তো দূর কা বাত, একটু সুড়সুড়িও পাইবি না!!!

১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: বাহ্! কি দারুন কিছু ঘৃণা!

১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোন বাংলাদেশী তার দেশপ্রেম, এবং আত্মমর্যাদা নিয়ে বাঁচতে চাইলে তাকে স্বকীয় অবস্থানে দৃঢ় হতেই হবে।
স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে অনুধাবন করলে তার নীতি অবশ্যই পরমূখাপেক্ষীহীন হবে।

বাংলাদেশের আমনতার পালস বোঝার চষ্টো না করে, কথিত চেতনা, অচেতনা তাদের পালসকেই কনভার্ট করার ধান্ধায় থাকে।
ফলে না জাগছে দেশপ্রেম? না আত্মমর্যাদা বোধ!

প্রকৃত দেশপ্রেমিক একজন বিপ্লবী নেতার অপেক্ষায় - - -

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৩৮

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: বিপ্লবী নেতা! অসম্ভব, ওটা রূপকথার গল্প ভাই।

১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: বারিধারা,মুতৃদন্ডপ্রাপ্ত জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদীসহ সব জামাতিকেই চিনি,কারণ অঅমার পেশাই গবেষণঅএগালাম,সিজামি,সাইদি,কাদের মোল্লা,কাসেম আলী-এসব যুদ্ধাপরাধীদের একনামে সবাই চেনে,যাদের পাকিস্তানের দালালির কারণে ফাসীতে ঝুলানো হয়েছে।
অার জামাতের নৈতিক প্রশিক্ষণ মানে হলো নারী নেতৃত্ব নাজায়েজ বলে খালেদার পদলেহন করা।নাম সর্বস্ব ধর্মচর্চা করে সবরকম চুরি-দুর্নীতি অপকর্ম আর রগ কাটা।
অার জামাতি মহিলারা তো পরকিয়া-অবৈধ সম্পর্কে চ্যাম্পিয়ন।১৯৯২ সাল থেকেই সারাদিন ঘরে বসে ভারতীয় টিভি সিরিয়াল দেখে এসব শিখেছে।এজন্যই তো তারা ভারতীয় ডিশ অামদানী করেছে।
আওয়ামীরা এই কাজ করেনি

১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,প্রকৃত দেশপ্রেমিক একজন বিপ্লবী নেতার অপেক্ষায় - - -নেতা আছে,কিন্ত এদেশের নষ্ট জনগণের তাকে গ্রহণের মানসিকতা নাই।

২০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " দেশপ্রেম দেখানোর সবচেয়ে সোজা পথ খোজা কি পাপ নাকি? জানতাম না। "

-ব্লগে এসেছেন তো, এখন অনেক কিছু সঠিভাবে জানবেন: ভারত, পাকিস্তান, বার্মাকে ঘৃনা করে বাহবা নেয়া, বা দেশপ্রেম দেখানো পিগমীবুদ্ধির কাজ, পাপও বলা যায়।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০১

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: জনাব চাঁদগাজী সাহেব, ব্লগে লেখা শুরু করেছি ৮ বছর আগে। মাঝখানের চারবছর অনুপস্থিত। এরপর নিজের গোপন পরিচয় ছেড়ে পিতা মাতার আখিকা দেয়া নামে শুরু করেছি। সুতরাং আমাকে নিয়ম কানুন না শিখালে খুশি হবো। সামুর টার্মস এন্ড কন্ডিশনের কোথাও আমি খুজে পাইনি যে ভারত, পাকিস্তান,বার্মাকে ঘৃণা করে বাহবা নেয়া, বা দেশপ্রেম দেখানো পিগমীবুদ্ধির কাজ অথবা পাপ কাজ। আর সবচেয়ে বড় কথা আমি কাকে ঘৃণা করবো বা ভালবাসবো, দেশিপ্রেম দেখাবো নাকি দেশোদ্রোহীতা দেখাবো সেটা সম্পূর্ণ আমার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। আপনার এত জ্বলে কেন? দুই বছর ধরে আপনাকে দেখতেছি, সবকিছুতে কোন যুক্তিবিহীন হুদাই নাক গলানোর স্বভাব আছে আপনার। আশা করি ঠিক করে নিবেন। আপনার ফেলো হিসেবে আপনাকে সাজেশন দিলাম।

২১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার আগামী পোষ্ট, "কেন আমি বার্মাকে ঘৃণা করি"?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১০

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: না এটা আসবেনা, বা আসবে। আসলে জানাবো।

২২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৬

সোহানী বলেছেন: স্বাধীনতার ৪৭ বছরে ও নিজেদের কোমড় সোজা করতে পারিনি। আর এ কারনেইতো আগ্রাসী ভারত লাল নীল সবুজ হলুদ কলা দেখাচ্ছে।.............. আমাদের দেশপ্রেম থেকে স্বার্থপ্রেম বেশী বলেই এ সুযোগ নিচ্ছে আগ্রাসী ভারত। কারন তারা তাদের দেশকে ভালোবাসে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৯

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: সহমত

২৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৭

পয়েন্ট-ব্লাংক বলেছেন: ভারতকে গালাগালি করে হয়ত সুখ পাওয়া যেতে পারে কিন্তু আসল দোষ আমাদের পররাষ্ট্রনীতির।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২২

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: অস্বীকার করার কিছুই নেই। তবে বহুবার চুক্তি করার পরেও চুক্তি ভাঙার জন্যে তাদের গালীই প্রাপ্য।

২৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


'ব'তে বাংলাদেশ, 'ব'তে বিপ্লবী

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৯

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: 'ভ' তে ভারত, 'ভ' তে ভর্তা

২৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৩০

কালীদাস বলেছেন: ১৪ নাম্বার কমেন্টের বেজন্মাটার নামে রিপোর্ট করলাম, ইতিহাস বিকৃত করার অভিযোগে। দেখি মডারেটররা ব্যবস্হা নেয় কিনা।

আর লেখককে বলছি, কে বাম, কে লীগ, কে দল তাতে আমার বিন্দুমাত্র যায় আসে না। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি জামাতের জারজগুলো আর কেউ করলেও আমার কোন যায় আসে না। কেবল ধর্মের নাম ভাঙিয়ে যখন ১৪ নাম্বারের শুয়রটার মত কেউ ল্যাদায় তখন আমার গা জ্বলে। যখন দেখি মুসলিমের হাতে মুসলিমের জেনোসাইডকে এরকম মিথ্যা দিয়ে ঢাকে, দুই পক্ষের ক্ষতি হয়েছে বলে ফাকিপ্রেম মারায় তখন আমার জ্বলে। ইউরোপিয়ানরা কি করেছে সেই রেফারেন্স টানলে খুব ভালভাবেই দেখাতে পারব সবচেয়ে বড় দুই শয়তানের নাম কিভাবে ঘৃণার সাথে মুছে ফেলেছে এবং এরপর নিজেদের দোষ শিকার করে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়েছে। এরপরও আপনার খারাপ লাগলে আমার কিছু করার নেই।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১১

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: ১৪ নাম্বার কমেন্ট দাতার বিরুদ্ধে মডারেটর ব্যাবস্থা নিয়েছেন। কিন্তু ভাই আস্তে বলেন না, এত গালীগালাজ শুনলে নিজেকে বস্তির মধ্যে আবিষ্কার করি। ব্লগ আর বস্তি দুটো কি একজিনিস হল? মুখ থেকে কথা বলুন, যুক্তি দিন, যুক্তির মাধ্যমে কথার মাধ্যমে হেনস্ত করুন। জানেনতো গালী দেয়াটা ভাল মানুষের স্বভাব না, এটা ভাল পার্সোনালিটিরও পরিচয় দেয় না। শুভকামনা ভাই।

২৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

রায়হান চৌঃ বলেছেন: আপনি আমি এ সব বিষয়ে কথা বল্লে বেয়াদব উপাদি পাওয়া টা স্বাভাবিক, তবে আপসুসের বিষয় হলো ১৯৭১ বাংলাদেশ কে বাংলাদেশী বীজ দেয় নাই, দিয়েছে কিছু ভীন দেশী বীজ। তা না হলে ৪৫% ইয়াং জেনারেশন নিয়ে একটা দেশ কি করে এত ফিছিয়ে থাকে তা আমার মাথায় ধরে না।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৭

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: সমস্যাটা হল এখানেই, ইয়াং জেনারেশনরা এখন ব্রয়লার মুরগী হয়ে গেছে।

২৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনার যেমন কথা বলার অধিকার আছে, একজন সংখ্যালঘুরো কথা বলার অধিকার আছে, জামাত শিবিরেরও আছে
পৃথিবীর কোন দেশে স্বাধীনতাবিরোধীদের কথা বলার অধিকার নাই।বাংলাদেশের আইনে এর শাস্তি মৃত্যুদন্ড।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৪

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: স্বাধীনতাবিরোধীরা মরে গেছে। আর যারা রয়ে গেছে তাদের ভাগ বটওয়ারা করে সবদলই নিয়ে গেছে। সুতরাং সবার মত সস্তা কথাবার্তা না বলাটাই শ্রেয়। স্বাধীনতাবিরধী মানুষজন সরকারীদলেও আছে, বিরোধীদলেও আছে, তিন-চার নাম্বার দলেও আছে, বামেও আছে, একচোখা হচ্ছেন কেন? আমরা এগুতে পারিনা এজন্যেই, পারলে বাচ্চাকাচ্চা পোলাপানকেও দড়িতে ঝুলিয়ে দিতে পারেন, আপনাদের ধারণা এতে করে দেশ ও দশের সব স্বার্থ হাসিল হবে। এমন সস্তা চিন্তাভাবনা আমাদের সুশীলদের, ব্লগারদের হওয়া উচিৎ নয়।

২৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:০৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: সরকারী দলে থাকলে কি চুরি-দুর্নীতির মতো স্বাধীনতাবিরোধীতাও জায়েজ হবে?

যতোগুলিকে ফাসী দেয়া হয়েছে,নব্য জামাতি আছে তার চেয়ে হাজার গুণ বেশী।

আর অামি ব্লগার না,অনেক পুরানো লেখক,গবেষক ও তাত্বিক।বাংলাদেশে পর্বত অরোহণের প্রবর্তক।

গুগল খুজলে সব পাওয়া যাবে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:২৪

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: আজবতো ভাইসাহেব? কিসের মধ্যে কি টানতেছেন বলুনতো দেখি? কালীদাস সাহেব একজন ব্যাক্তিকে গালীগালাজ করল আমি তার বিরোধীতা করে বললাম সবার কথা বলার অধিকার আছে। আপনি বললেন সবার থাকলেও স্বাধীনতাবিরোধীদের নেই। আমি বললুম স্বাধীনতাবিরোধী কি শুধু জামাত শিবিরে? তো প্রত্যেক দলেই রয়েছে এটা অস্বীকার করবেন কিভাবে শুনি? আপনিতো ব্লগার নন, লেখক,গবেষক ও তাত্বিক। আমার চেয়ে আপনার ভাল জানার কথা। আমার বাবাও মুক্তিযুদ্ধের সময় ছাত্র রাজনীতি করতেন ঢাবিতেই। তো আশাকরি আপনাকে নতুন কিছু বুঝাতে হবেনা, এখন কথা হচ্ছে সব দলের সেই মানুষগুলো যদি কথা বলতে পারে স্বাধীনতাবিরোধী হয়েও তবে জামাত-শিবির কি দোষটা করল ভাই? এটা কি ডাবল ষ্টান্ডার্ড হয়ে গেল না? নাকি তাদের দাড়ি, টুপি আর পাঞ্জাবীতে সমস্যা? জামাত-শিবির মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময় স্পষ্ট স্বাধীনতাবিরোধী ছিল এটা অস্বীকার করার কিছু নেই। কিন্তু আপনিতো দেখছি গনহারে পুরো একটা গোষ্ঠীকেই স্বাধীনতাবিরোধী বানিয়ে দিয়েছেন যারা স্বাধীনতা চোখেই দেখেনি।

দেশের অতীত ধরে খোচা না মেরে আর নিচে টেনে নামিয়ে দেশকে কিভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় সেই বিষয়ে গবেষণা করুন। সরকারের শিখিয়ে দেয়া মন্ত্রগুলো বিলাবেন না জাতিকুলের মাঝে। উনারা বলেছেন, সুশীলরা বলেছেন সুতরাং তাদের জ্যান্ত কবর দাও, আর অন্যান্য দলে যারা আছেন উনাদের গুনাহ খাতা মাফ হয়ে গেছে। অস্থির ষ্ট্রাটেজি, আসাধারণ ভেলকিবাজি। শিক্ষিত মানুষরা কিভাবে এই ভেলকিবাজি খায় বুঝিনা।

২৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১২

রায়হান চৌঃ বলেছেন: "ইয়াং জেনারেশনরা এখন ব্রয়লার মুরগী হয়ে গেছ" আপনার এই কথাটা আমি মানতে পারছি না

যদি বলতেন বানানো হয়েছে বা বানানোর সব উপকরণ হাতের কাছে রাখা হয়েছে তবে ভালো লাগতো। ফিলিপিন গত ২০১৬ সালে ১৪০০০ (চোদ্দ হাজার) এর উপর ড্রাগ ডিলার দের স্পট ডেথ নিষ্চিৎ করে কোন রকম মামলা হামলা ছাড়াই ।বিপরিতে আমরা ওদের মন্ত্রী বানিই, রাষ্ট্রিয় পতাকা লাগিয়ে চোখের সামনে দিয়ে সাঁই করে চলে যেতে দেখি....... সত্যি অসাধারণ বাস্ত

ভাই এ সব বল্লে দেখবেন কিছু কালোবাজারি, ঘুষখোর, নারী কেলেংকারী, ধান্দাবাজের ছেলেরা আমাকে আপনাকে রাজাকার এর খাতায় ফেলতে দেরি করবে না।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: হাহা, ভুল বলেননি ভাই। আসলে আমাদের ইয়াং জেনারেশনদেরও উচিৎ হাতের কাছে কিছু পাবার আশায় বসে না থেকে অধিকার আদায় করে নেয়া। যদিও সেই অধিকার অদায় করার মত কোন সুযোগই নেই আমাদের দেশে।

৩০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৫৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি বললুম স্বাধীনতাবিরোধী কি শুধু জামাত শিবিরে? তো প্রত্যেক দলেই রয়েছে এটা অস্বীকার করবেন কিভাবে শুনি? এরপর আমি কি বললাম তরে উল্লেখ করেননি কেনো?
সরকারী দলে থাকলে কি চুরি-দুর্নীতির মতো স্বাধীনতাবিরোধীতাও জায়েজ হবে?

আমি বলেছিযতোগুলিকে ফাসী দেয়া হয়েছে,নব্য জামাতি আছে তার চেয়ে হাজার গুণ বেশী।
আর একটা জেনারেশনকে স্বাধীনতাবিরোধী বানালাম কোথায়? বানিয়েছি রাজাকারের বাচ্চাদের,যারা মতাদর্শে আরো বড় রাজাকার।
কোন মতাদর্শের অনুসারী হওয়ার জন্য কোন নির্দিষ্ট সময় জন্ম নিতে হয়না।মানসিক অনুভূতিই যথেষ্ট।
সরকারী দলে থাকলে কি চুরি-দুর্নীতির মতো স্বাধীনতাবিরোধীতাও জায়েজ হবে?এই বক্তব্য কি সরকারেকে সমর্থন প্রমাণ করে?অারো দশ বছর ভালোভাবে পড়াশোনা করেন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: হুদাই ক্যাচাল লাগানো। বলি কি জনাব, একটু ক্ষান্ত দেন। বাপে কি করছে না করছে এজন্যে পুত্রকে দায়ী করা এভারেজ মানুষের কাজ। কার কি মতাদর্শ আদর্শ সেটা নির্ভর করে নৈতিকতার উপরে। আমি যদি বলি আপনি মতাদর্শে আরো বড় রাজাকার, কথাটা কি একটুও উচিৎ হবে বলাটা? এটা আপনার ব্যাক্তি সার্থ বিনষ্ট করার মত একটা কথা হয়। তাইনা জনাব? সুতরাং তারা কি মতাদর্শ নিয়ে বেড়ে উঠেছে এটা সম্পর্কে আন্দাজ করে কথা বলাটাও তাদের ব্যাক্তি সার্থ নষ্ট করার মত একখানা কাজ। তারা যদি মতাদর্শে রাজাকার হত তবে দেশে আই এস আসার জন্যে অপেক্ষা করতে হত না, হিযবুত তাহরিরের দরকার হত না। একখানা বোমের বস্তা নিয়া জায়গায় জায়গায় জংগিগীরী ফলাইতো। আমিতো দেখি ওদের বাচ্চাদের চেয়ে সরকার দলীয় এবং বিরোধীদলীয়দের বাচ্চারা আরো বেশি রাজাকারি মতাদর্শে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। ভার্সিটিগুলোতে হত্যা,খুন,গুম এগুলোকে রাজাকারি মতাদর্শই বলে। দেশের মানুষের ক্ষতি করাতো রাজাকারেরই লক্ষণ তাইনা? কেউ দুধে ধোয়া তুলসী পাতা নয়। সেই রেসে আপনার কথিত রাজাকারের বাচ্চারা অন্যদের থেকে পিছিয়ে আছে। সুতরাং তাদেরকে মানুষ ভাবুন, কথা বলার সুযোগ দিন। অন্যায় করলে প্রতিবাদ করুন। রাজাকারের বাচ্চা বলে গলা কাটবেন না। সুতরাং নব্য জামাতিদের গঠনতন্ত্র আর সরকার দলীয় বা অন্যান্য দলের গঠনতন্ত্র পড়ুন, সেখানে দেশোদ্রোহী কোন গঠন থাকলে তার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা গ্রহণ করা আমাদের সবার নৈতিক দায়িত্ব। কিন্তু তাদের বাপ-দাদারা কি করেছিল এই ভেবে তাদের গুষ্ঠিসুদ্ধ রাজাকার বানানো ভাল গবেষকদের কাজ নয়। বাকি কোন কথায় আপনার সাথে আমার দ্বিমত দেখছি না।

৩১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:২৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: দেশের মানুষের ক্ষতি করাতো রাজাকারেরই লক্ষণ তাইনা?[/sbএই যার জ্ঞান-বুদ্ধির দৌড়,তার সাথে আর তর্ক করার দরকার দেখি না।
সব দেশেই অপরাধী আছে।তাদের অপরাধী বলা হয়,রাজাকার না।রাজাকার মানে হলো,যে দেশের স্বাধীনতার বিরোধী।কথার মারপ্যাচ যতোই থাক রাজাকারদের প্রতি কারো সমর্থন থাকলে ,তা গোপন থাকেনা।
পৃথিবীর কোন দেশে সেই দেশের স্বাধীনতাবিরোধীরা রাজনীতি করতে পারে না,এক বাংলাদেশ ছাড়া।এখানেও নিষিদ্ধ ছিলো ১৯৭৯ পর্যন্ত,জিয়া এসে তাদের অনুমতি দিয়েছে,রাজাকার শাহ অঅজিজকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলো,যদু মিয়া,সবুর খানকে মন্ত্রী বানিয়ে দালাল আইন বাতিল করেছিলো।
গোলাম আজম,নিযামি,সাইদি,সালাইদ্দিন কাদেরের মতো মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত কুখ্যাত রাজাকারদের ছেলেমেয়েরা পাকিস্তানী দালালই হয়েছে,বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী হয়নি।

৩২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৩১

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি যদি বলি আপনি মতাদর্শে আরো বড় রাজাকার, কথাটা কি একটুও উচিৎ হবে বলাটাচোএই ছোট্ট শিশুর কথা শুনে হাসবো না কাদবো!!! গত ২ টা প্রজন্ম বড় হয়েছে স্বাধীনতাবিরোধীদের বিরুদ্ধে আমার লেখা বই পড়ে।বিচারের দাবীতেও উদ্বুদ্ধ হয়েছে।
১ টা রাজাকারের বাচ্চার নাম শুনি,যে বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে?

আইএস,হিজবুত,বাংলা ভাই-এসবই জামাতিদের অন্য নাম।

৩৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: গ্রেট, অসাধারণ। আপনি থাকতে এনএসএ, সিআইএ'র দরকার হবেনা। :)
ভাই, বাদ দিন প্লিজ। আপনি যে বিশ্বাস নিয়ে আছেন ওটা নিয়ে থাকুন, আর আমি যে চিন্তা এবং ধারণা নিয়ে আছি থাকতে দিন। এই ক্যাচাল আর ভাল লাগছে না। কোথাকার টপিক কোথায় এনেছেন আপনিই ভাল জানেন। সবার ঘরের খবর কিভাবে এত ভাল করে জানেন তা আপনি আর আপনার গবেষণাই ভাল জানে। যাইহোক, খতম করুন। আমার টপিক ছিল ইন্ডিয়া প্রসঙ্গ। আপনার এ প্রসঙ্গে কোন আপত্তি থাকলে বলুন, নয়ত যার আর্গু আছে তাকে বুঝতে দিন।
আস্তালা বিস্তা

৩৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ব্যাপারটা হলো, কেউ আমারে অনবরত থাবড়াইয়া গেল, তার চলে যাওয়ার পর আমি ঘোষণা করলাম, তারে আমি ঘৃণা করি। ভালো কথা। তো বলেন, ঘৃণা প্রদর্শনের জন্য আপনি কী কী পদক্ষেপ নিছেন?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: পদক্ষেপ অনেকগুলোই নেয়ার চেষ্টা করেছি, কিন্তু আপনাদের প্রতিনিধিরা নিতে দিচ্ছেন না। কি করতে পারি এক্ষেত্রে?
এজন্যেই জনসচেতনতার জন্যে মানবকুলের মধ্যে অনুধাবন করানোর চেষ্টা করছি। অন্ততপক্ষে ৪৫% তরুন প্রজন্ম যে জাতিতে সেই জাতি কিভাবে পঙ্গু হয়ে বসে থাকে সেটাও বুঝাতে চেষ্টা করেছি। বাকিটা আপনাদের উপর, আপনারা যদি মনে করেন আমার উক্ত মতামতের জন্যে আমাকে ফাঁশিতে ঝুলানো উচিৎ তবে তাই হোক। আর যদি আসলেই মনে করেন দাদারা আমাদের যা করার করছেন, প্রতিনিধিরাও আমাদের প্রতিবাদ করতে দিচ্ছেন না, সুতরাং আমাদের কিছু একটা করা উচিৎ। সেটাও আপনাদের উপর নির্ভর করে। যার দৃষ্টিভঙ্গি যেমন হয়।

৩৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২

রায়হান চৌঃ বলেছেন: লোকে বলে "মোচ দেখে বাঘ চেনা যায়" :) ভাই আপনার লিখার বিপরিতে দেখি বেশির ভাগ দালালের আনাঘোনা, আমি সত্যি ই বলেছিলাম ১৯৭১ আমাদের বাংলাদেশী বীজ দেয় নাই.. দিয়েছে কিছু ভীন দেশী বীজ।

আশ করছি পরবর্তি পোষ্টে বীজ নিয়ে কিছু লিখেবেন।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: ভাই, ভয়ে আছি। বীজ কখন গিলে ফেলে সেই ভয়। পরবর্তী পোষ্ট আসার আগেই বীজের কবলে মারা পরবো।

৩৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

রায়হান চৌঃ বলেছেন: ধর্য ধরু..., দেশ টা আমার আপনার। আপনি দেখবেন পরগাছা তে ও ফুল ফোটে :) তবে খুবেই সাময়িক সময়ের জন্য।

ভালো থাকবেন

৩৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: হা হা হা। বিনোদন।

আমার কোন কথায় আপনারে ফাঁসিতে ঝুলানোর প্রবনতা দেখলেন?

আমার প্রতিনিধি কারা? আমায় চেনেন? আমার রাজনৈতিক মতাদর্শ জানেন? না জেনে কথা বলা মূর্খতার পর্যায় পরে।

আমাদের দেশ পিছায় আছে কেন জানেন, অধিকাংশ তরুণই আপনার মত বোঝার চেষ্টাই করছে, আদতে কিছু করছে না। আর আপনি এমন কোন তথ্য দেননি যা অজানা, এমন কোন স্পিচ দেননি যে দ্বিমতকারীদের জ্বলবে। কোন পদক্ষেপ নেন নাই, শুধু চেষ্টা করছেন। অথচ দেখেন কি তুলকালাম আওয়াজ হচ্ছে। এইটাই সমস্যা, আমরা শব্দ করি বেশি। ঘৃণা জানানো না, প্রকাশ করা উচিৎ। আপনার ঘৃণা প্রকাশ পাইছে এমন কোন নিউজের অপেক্ষা থাকল। আপনারে এসে অভিবাদন জানাবো।

যে ব্যাপারটা পীড়া দেয় তা হল, আমরা করি কম, বলি বেশি। এইটা সবার ক্ষেত্রে সত্য।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: আপনাকে চিনিনা, আপনার রাজনৈতিক মতাদর্শও চিনিনা, ওটা কথার কথা ছিল আপনার আমার সবার প্রতিনিধিকে উদ্দেশ্য করে। শুনুন বড় ভাই, অধিকাংশ তরুনই বুঝার চেষ্টা করছে, আদোতে কিছুই করছেনা, কোন পদক্ষেপইই নিচ্ছে না। ভালতো আপনার স্পিসটা। ভাল বলেছেন। কি পদক্ষেপ নিবে সেটি আপনিই বলে দিলে খুব উপকৃত হতাম। বাধ নিয়ে আন্দোলন হয়নি? ফেলানীকে নিয়ে আন্দোলন হয়নি? বিদ্যুৎ নিয়ে আন্দোলন হয়নি? বাকি কাজটুকু কি আপনার আমার হাতে?

আমার ঘৃণা প্রকাশ করার ঘৃণা প্রকাশ করেছি। সাথে সেইসকল ভারতপ্রেমীকে জানিয়ে দিয়েছি ঘৃণার কারন কি। এই কথাগুলোতে একজন ভারতপ্রেমীরই লাগার কথা বলে আমার ধারণা।

৩৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৩০

অনল চৌধুরী বলেছেন: ভারত বিরোধী বলে দাবীকারী,বিশেষ করে জামাতিরারা একদিনও ভারতীয় গান না শুনে বা সিনেমা,নাটক -জিসম,মার্ডার,ডার্টি পিকচার বা শিলা,মুন্নি,ফেভিকল এসব আইটেম নাচ না দেখে থাকতে পারেনা।যে কেউ এব্যাপারে চ্যালেন্জ নিতে পারে।

৩৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৪৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সবার আগে নিজের কোমর শক্ত করতে হবে। দেশকে শক্তিশালী করতে হবে। কোন দেশকে ঘৃণা না করে এটা কার বেশী জরুরি। মনে রাখতে হবে ঘৃণার মাঝে কোন সমাধান নেই। আমরা উন্নত ও শক্তিশালী দেশ হলে সবাই সমীহ করবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.