নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেমন লাগে তখন - যখন কেউ বারবার জিজ্ঞেস করে না-খেয়েছিস? কষ্ট হয়... ?
না কি অন্য কেউ বারবার জিজ্ঞেস করে সেই কষ্টে মলম লাগিয়ে দেয় ?
সারারাত ফোন বন্ধ থাকার পর সকাল সকাল ফোন এসে কেউ ঝারি দেয় না -ফোন সহ তোরে কিন্তু আছাড় দিমু কইলাম!
জানতে চাস সকালে ফোন খোলার পর সেই ঝারি না খেয়ে কেমন লাগে তখন?
ফোনটাকে নিজেকেই আছাড় দিতে ইচ্ছে করে! বুকের ভেতরটা একরাশ শূন্যতায় কেমন যেন করে ওঠে!
এমন করলি কেন? ওমন করিস কেন?মেসেজের রিপ্লাই নেই কেন-এই সেই বলা অভিমানের কথায় যখন ইনবক্সটা আর ভরে যায় না-তখন কি কিছুটা শুন্যতা পেয়ে বসে? না কি বসে না?
সন্ধ্যায় চ্যাটে সবুজ বাতি না দেখে অস্থির হয়ে বারবার মিসডবার্তা আর আসে না...
জানতে চাস সেই মিসডবার্তা আসে না বলে কেমন লাগে তখন?
তবে শুনে রাখ- সেই তখন থেকেই চ্যাটে সবুজ বাতি জ্বলে না আমার... !
গলা ছেড়ে কাউকে গান শোনাতে না পেরে কেমন লাগে তোর?
না কি সেই পঁচা গানেও শুনছে কেউ মুগ্ধ হয়ে আমার-ই মতন?
তুই কি জানিস, তোর অগোচরে আমি তোর কথা রেকর্ড করতাম...
প্লে লিস্টে সব গান মুছে ফেলে তোর কথাতে লিস্ট ভরিয়ে ফেলতাম...
জানিস তুই সেই সব কথাতে আজো আমি একাকী হাসি/ কাঁদি ...?
যখন-তখন মেসেজে ঝড় তুলতে না পেরে কেমন লাগে তোর?
না কি ঝড় ওঠেএখন অন্য কোন আকাশে...?
পছন্দের রিংটোনে সেই ফোনটা আর বেজে ওঠে না...
চমকে যাই না আজকাল আর... জানিস-- একটু চমকে যেতে বড্ড ইচ্ছে করে... !!!!!
হাহাহহাআ আমাদের সেইসব গল্পরা তোর বাস্তবতা/ ব্যাস্ততার মাঝে ঝরা পাতার মত ঝরে পড়ে...
অথচ গুমোট একটা পরিবেশ... চারপাশে নেই কোন এলোমেলো বাতাস...তবু রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে আমরা হাঁটতে থাকি দু’জন দু মেরুতে...অপেক্ষায় থাকি কোন একদিন তুই নয়ত আমি কিংবা
আমরা দু’জনে মুখোমুখি হয়ে বলবো একসাথে-
“ কাইলা, তুইআরো কাইলা হয়েছিস!! একদম সাঁতালের মত...
তোরে বাইন্ধা ঝামা ইটাল দিয়া ডইলা গোসল করানো দরকার...”
“ শয়তান্নি,নিজের চেহারাটা আয়নায় দেখিস?
তোরে বাইন্ধা জুতা দিয়ে পিটানো দরকার! খাওয়া- দাওয়া ঠিকমত করিস না কেন” ?
২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হেই আপনি কি বুড়া? হাহহা! মজা পেলাম আপনার অভিজ্ঞতা শুনে... অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া!
২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: হাম কালা হেতো ক্যা হুয়া দিল বালে হে..... আমার না হাম্বার ভাষ্য হওয়া উচিত।
বেশ কিছুদিন পর সন্ত্রাসবাদের দেখা পেয়ে ভালালাগছে। হাম্বার যাই হোক ডোন্ট কেয়ার।
২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাহহহাহ সব কালাই জগতের আলো হয় না রে ভাই... সন্ত্রাসী তো এখনো শুরু করিনি......
৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সাইমা নামের এক মহিলা বলে, কিন্তু আমি কান দেইনা।
আমি এখনো আটকে আছি, সতেরোতেই। আর এক বছর বাড়লেই প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে যাইতে নিছিলাম।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু... আসলে বয়স বাড়লেই যে কেউ মনের দিক থেকে বুড়ো হয়ে যাবে এমনটাতে আমিও বিশ্বাসী নই...
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কাইলা, তুইআরো কাইলা হয়েছিস!! একদম সাঁতালের মত...
তোরে বাইন্ধা ঝামা ইটাল দিয়া ডইলা গোসল করানো দরকার...”
“ শয়তান্নি,নিজের চেহারাটা আয়নায় দেখিস?
তোরে বাইন্ধা জুতা দিয়ে পিটানো দরকার! খাওয়া- দাওয়া ঠিকমত করিস না কে
ভালবাসা উখলে উঠেছে প্রতিটি শব্দে।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাহহা ভালোবাসা এভাবেই উথলে ওঠে আবার ডুবেও যায়... এই উত্থান-পতনেই যেন ভালোবাসারা বেঁচে থাকে...
৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাপ রে এরা এত্ত ঝগ্রু কেন....
মন খারাপ ভালু না
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাহহা কই আপু? ঝগড়া কই...? এত অভিমানের পাল ভেঙে পড়া......।
৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩১
শায়মা বলেছেন: ইপ্সিমনি!!!!!!!!!!!!
অসুখ ভালো হয়েছে????
জানো কেউ কেউ ৭১ কে উলটা করে ১৭ ভাবে। ইহা একটি সংখ্যা তাত্বিক সমস্যা। যারা ছোটবেলায় অংকে ফেইল করে মানে আবার যে সে ফেইল না শুধু সতেরো পায় আবার আজীবন। ৭১ বছর বয়সেও ভাবেন তিনারা বুঝি ১৭।
ভাগ্যিস পতেরো ভাবে না মানে ফেলটুটা আবার যদি পনেরোকে সতেরোর জায়গায় পতেরো ভেবে বসতো তাহলে তো আজীবন পতেরো পতেরো করে বেড়াতো।
তার ছোটবেলার খাতা আমার কাছে আছে দাঁড়অ এনে দিচ্ছি।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: না বাচ্চুমনি, এখনো সুস্থ নই......।। হাহা
৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
শায়মা বলেছেন:
এই দেখো প্রমান হাজির ।
একজন বিশিষ্ঠ অংকবিদ মিঃ পতেরো( বড় হয়ে উনি আবার নাম নিয়েছেন শতদ্রু) আহা কত শখ!!!!
আহারে!!
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হহাহহা এরকম মজার মজার খাতা আমিও দেখেছি...
৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
কিছু কিছু প্রমান ওই এভারেস্টের চূড়ায়ই আটকাইয়া থাকে। আর এমন কিছু ইমেজ ফেক, সবাইই জানে যে ভিত্তিহীন। কিন্তু সমস্যা হইলো, কিছু কিছু মানুষের জন্য ইদানিং অনুভুতি হইতেছে সেই রুপকথার রাক্ষসীর মতন, ইচ্ছা হয় গলা টিপে মাইরা ফেলি।
এইটা নিয়া পোষ্ট আসবে, বি রেডি।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হহাহহা
৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫০
শায়মা বলেছেন: কি বলেন মিঃ পতেরো???
ডক্টরেট অব কু ছে আ ব থ চ প
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হহাহহা
১০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এত বাজে হাতের লেখা শায়মার ।অং বং লিখা দেখলে মানুষ ভাববেটা কি?
পনের কে লিখছে পতের । একটা সংখ্যা লিখতে পারেনা ।সে আবার ছড়া লেখে কিভাবে? এত বাজে লিখা আমি খুব কম দেখেছি ।ওয়ানের বাচ্চারাও এর চেয়ে ভাল লিখে ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হহাহহা
১১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৫
দিন যায় কথা থাকে বলেছেন: আপনার ব্লগ পোস্ট গুলো সব সময় পড়ি এবং খুব ভালো লাগে।তবে কেনো সেটা বলবো না।আজকে প্রথম কমেন্ট করতে বাধ্য হলাম।
আপনার লাখ টাকার পোস্টে তিনটা ছাগলে মুখ দিছে দেখে খারাপ লাগলো তাই কমেন্ট করতেই হলো।
হয়তোবা আমার কমেন্ট আপনি বুঝবেন না।ভুল হলে নিজ গুনে মাফ করবেন।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!! তবে আসলেই কিছু বুঝিনি! সে যাক, ভাল থাকবেন!
১২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩০
আরজু পনি বলেছেন:
পড়তে পড়তে মন খারাপ হয়ে গেল।
লেখায় ভালো লাগা রইল ঈপ্সিতা।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: মন খারাপ করিয়ে দেয়ার জন্য সরি আপুমণি! অনেক ধন্যবাদ ! ভাল থাকবেন!
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
বাহ! ভাল্লাগছিইলো পড়তে। যদিও পোস্টটা একটু মঙ্খারাপ মনখারাপ ভাবের। কিন্তু স্মৃতি মনে পড়ছিলো।
আমি অবশ্য আরেকটু পুরোনো দিনের। মোবাইলে চাপ চাপ ইমোশন ছুড়ে দেয়ার চল তখনো শুরু হয়নি, আরেকটু পড়ে আয়ত্ব করেছিলাম সেটা। কিশোর জীবনে প্রথম স্বপ্নের রঙ্গীন এটাচমেন্ট আসা শুরু হয়েছিলো ই-মেইলে।
সেইসব স্বপ্ন আর কল্পনার দিন মিস করি। কিশোর থেকে বুড়া হবার কোন মানেই খুঁজে পাইনা। জাস্ট সময় আমাদের ক্ষমা করেনা।
ভালোলাগা রইলো।