নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
>চাকরী প্রার্থীদের কাছে চাকরীর বিজ্ঞপ্তির সাথে চাওয়া ব্যাংক ড্রাফট একটি আতঙ্কের নাম! নতুন কিছু না বহু পুরনো একটি বিষয় ! কিন্তু দিন দিন এই আতঙ্ক বাড়তেই আছে বন্যার পানির মত হু হু করে! বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কলেজ থেকে সদ্য পাশ করা একটা ছেলে/ মেয়ে চাকরী খুঁজতে গিয়ে যতটা হয়রান হয় ঠিক ততটাই হয়রানী হতে হয় এই ব্যাংক ড্রাফট এর জন্য! যার বাপের টাকার অভাব নাই তার সমস্যা নাই এরকম ছেলে/মেয়ের সংখ্যা হাতে গোনা! কিন্তু বাকীরা... তাদের এই টাকা জোগার করতে হিমশিম খেতে হয়, বাপ/মায়ের কাছে কত কথা শুনতে হয়! কারন সবার চাকরী একবারে হয় না রে পাগলা... চাকরীর জন্য কত শত ছেলে/মেয়ের জুতা ক্ষয় হয়ে যায়...
>কি সরকারী কি বেসরকারী সব প্রতিষ্ঠান -ই একখান বিজ্ঞাপন জারি করে এত্ত এত্ত টাকা হাকিয়ে বসে!! আর এইসব অসহায় বেকারদের বুক থেকে একটা দীর্ঘশ্বাস বের হয় কিন্তু করার কিছু নেই! শুধু কি তাই? একটা চাকরীর জন্য আবেদন করা থেকে, সেই চাকরীর পরীক্ষা দেয়া পর্যন্ত গুন্তে হয় হাজার টাকা কখনো তার ও বেশী!
>> এইত দিনাজপুরেই একটা স্কুলের শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০০ টাকা পে-অর্ডার, আর একটা সদ্য গজানো ( ২ বছর হবে মনে হয়) স্কুল এন কলেজের শিক্ষক নিয়োগের জন্য ৫০০ টাকা পে-অর্ডার চেয়েছে! ( একজন চাকরীপ্রার্থীর বুক থেকে বের হওয়া দীর্ঘশ্বাসের শব্দ থেকে লিখলাম, এরকম হাজার হাজার প্রার্থীর দীর্ঘশ্বাস পড়ে, নিজেও এক কালে এরকম ব্যাংক ড্রাফটের টাকা দিতে দিতে ফতুর হইছি! )
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু এরকম ও শুনেছি! কি আজিব কারবার!
২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
সুমন কর বলেছেন: চাকরীর বিজ্ঞপ্তির সাথে চাওয়া ব্যাংক ড্রাফটের বিষয়টি বন্ধ হওয়া দরকার। এটা শোষন ছাড়া আর কিছু নয়।
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: কে শুনবে ভাই সে কথা?
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৫১
শয়ন কুমার বলেছেন: যারা এই নীতিমালা করসে তাদের আসলে মানবিকবোধ বলতে কিচ্ছু নাই । এরা আসলে কুত্তার বাচ্চা ।
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন! তা নইলে একটা বিজ্ঞপ্তির সাথে ২/৩/৫/৭ শ টাকার ড্রাফট!!
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২২
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: ব্যাংক ড্রাফটের টাকা দিয়ে অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের যাবতীয় খরচাদি মেটান।