![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]
গণতন্ত্রের অভিযাত্রা বনাম অব্যাহত সন্ত্রাস
ফকির ইলিয়াস
============================================
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের অভিযাত্রার ডাক দিয়েছেন। তিনি ২৯ ডিসেম্বর ঢাকা অভিমুখে ছুটে আসার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি এই অভিযাত্রার নাম দিয়েছেন ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’। তিনি বলেছেন, ‘বিজয়ের এ মাসে সবাই রাজধানীতে বিএনপির কার্যালয়ে সমবেত হবেন। বাসে-লঞ্চে যে যেভাবে পারেন ঢাকা আসেন।’ সংবাদ সম্মেলন করে তিনি বলেছেন, ‘নির্যাতন, গ্রেপ্তার, হয়রানির চেষ্টা করবেন না। শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনে বাধা এলে জনগণ তা মোকাবেলা করবে। পরবর্তীতে কঠোর কর্মসূচি দেয়া ছাড়া আর কোনো পথ খোলা থাকবে না।’
৫ জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহতের আহ্বান জানিয়ে খালেদা বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রভিত্তিক সংগ্রাম কমিটিগুলোর পাশাপাশি দেশ ও গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনরত সব পক্ষকে নিয়ে অবিলম্বে জেলা, উপজেলা ও শহরে ‘সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষা সংগ্রাম কমিটি’ গঠন করে ৫ জানুয়ারি নির্বাচনী তামাশা প্রতিহত করুন।’ খালেদা জিয়া আরো বলেছেন সরকার স্টিম রোলার চালাচ্ছে। বিরোধী মতের ওপর রাষ্ট্রীয় ‘সন্ত্রাস’ চলছে দাবি করে খালেদা বলেন, ‘প্রতিদিন রক্ত ঝরছে। বিনাবিচারে নাগরিকদের জীবন কেড়ে নেয়া হচ্ছে। ঘরে ঘরে কান্নার রোল। শহরের সীমানা ছাড়িয়ে নিভৃত পল্লীতেও ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক। নির্বিকার শুধু সরকার।’ নির্দলীয় সরকারের দাবিতে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনেও সরকার বলপ্রয়োগ করছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। বলেছেন ‘দুনিয়ার সব গণতান্ত্রিক দেশে জনগণের ও বিরোধী দলের রাজপথে নেমে শান্তিপূর্ণ পন্থায় তাদের দাবি তুলে ধরার অধিকার থাকলেও বাংলাদেশে তা নেই। এখানে কেবল সরকারের সমর্থকরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ছত্রছায়ায় রাজপথে সশস্ত্র মহড়া দিতে পারে।’ প্রশ্ন হলো, কথাগুলো কি ঠিক বলেছেন বেগম খালেদা জিয়া? শুধু দেশেই নয়, বিদেশী মিডিয়াগুলোও বলছে বাংলাদেশে এখন চলছে ১৯৭১-এর মতো অবস্থা। বাংলাদেশে বিরোধী জোটের ডাকা অবরোধে যে জেলাগুলোতে সবচেয়ে বেশি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে তার মধ্যে সাতক্ষীরা অন্যতম। সাতক্ষীরার ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো পরিদর্শনে গিয়েছিলেন নাগরিকদের একটি সংগঠন ‘বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও’ এর একটি প্রতিনিধিদল। সেখান থেকে ঘুরে এসে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা অভিযোগ করে বলছেন, একাত্তরে স্বাধীনতাবিরোধীরা যে ধরনের সহিংসতা চালিয়েছিল তার পুনরাবৃত্তি তারা সেখানে দেখতে পেয়েছেন। সাতক্ষীরা ঘুরে এসে প্রতিনিধিদলের সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম সাতক্ষীরার পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছেন, সহিংসতার চিত্র বর্ণনা করার মতো নয়। তিনি বলেন, ‘রাস্তায় প্রচুর গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। অবরোধ দেয়ার জন্য তারা জায়গায় জায়গায় রাস্তা ভেঙে রেখেছে। আমার মনে আছে, স্বাধীনতা যুদ্ধে যেরকম দেখেছিলাম। তখন আমি অনেক ছোট ছিলাম তাও আমার স্পষ্ট মনে আছে হাইওয়ে কিভাবে উড়িয়ে দেয়া হয়েছে, বেইলি ব্রিজ ভেঙে ফেলা হয়েছে। তেমনই চিত্র যেন আমি সাতক্ষীরায় দেখে এসেছি।’ সাদেকা হালিম আরো বলছেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে তারা দেখেছেন যে পরিকল্পিতভাবে জামাত-শিবিরের হামলা-নির্যাতনের শিকার হয়েছে সেখানকার তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ। তিনি জানিয়েছেনÑ ‘আমরা দেখেছি হিন্দু দোকান-বাড়িতে লুটতরাজ চলছে। আর আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়ি পুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে, এমনকি তাদের কুপিয়ে মারা হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে একেবারে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ। যাদের বাড়িঘরে বিলাসের কোনো চিহ্ন নেই, তারা সাধারণ মানুষ, টিনের চালায় হাসমুরগি পালন করে তারা থাকে। কিন্তু তারা ডেডিকেটেড কর্মী।’
বিভিন্ন সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা বা এলাকাগুলোতে জামাতে ইসলামী বেশ জনপ্রিয়। এই জনপ্রিয়তার কারণ ওসব এলাকায় চোরাচালানি নিয়ন্ত্রণ করে তারা এককভাবে এবং সে কারণে ওসব এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য তথা অর্থনীতির নিয়ন্ত্রক জামাতের নেতাকর্মীরা। অন্যদিকে দেশের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামাতের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থলাভের সঙ্গে সঙ্গে তারা তাদের মতাদর্শও প্রচারের সুযোগ করে নেয়। এর বাইরে তারা দেশের চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করেছে বিপুল পরিমাণ অর্থ। বর্তমানে জামাতের বার্ষিক আয় দুই হাজার কোটি টাকা। বিভিন্ন সংস্থা থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রায় ৩০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে জামাতের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো।
অতএব দেখা যাচ্ছে, অব্যাহত সন্ত্রাস চালানোর জন্য যে অর্থশক্তি দরকার তা বাংলাদেশের মৌলবাদী শক্তিদের কাছে আছে। আমরা এর প্রমাণও দেখেছি যখন বেগম খালেদা জিয়া ২০০১-২০০৫ সালে এদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। আমরা দেখেছি, যুদ্ধাপরাধীদের মামলায় সাক্ষীদের নানাভাবে হয়রানি, হত্যা করা শুরু হয়েছে। যুদ্ধাপরাধী অভিযোগে জামাত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার সাক্ষী মোস্তফা হাওলাদারকে হত্যা, তার স্ত্রীকে কুপিয়ে জখম, আলী আহসান মুজাহিদের মামলার সাক্ষী রঞ্জিত কুমার নাথের ওপর হামলা, দোকান ও ঘরে অগ্নিসংযোগ এবং আব্দুল কাদের মোল্লার মামলার প্যানেল জজ বিচারপতি ফজলে কবির ও বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বাড়িতে আক্রমণসহ কিছু গণমাধ্যমে হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিদেশের বিভিন্ন সংস্থা। দেখা যাচ্ছে, গণজাগরণ মঞ্চের বিভিন্ন জেলার নেতাকর্মীদের হুমকি দেয়া শুরু হয়েছে। বলা হচ্ছে, হত্যা করা হবে। বগুড়া গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের ওপর বোমা হামলা করা হয়েছে। ঢাকায় গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের পুলিশি লাঠিপেটার প্রতিবাদে তারা মানববন্ধনের প্রস্তুতি নেয়ার সময় এই ছয়টি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। সিলেটে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। গোটা দেশজুড়ে সন্ত্রাস চালাচ্ছে একটি চিহ্নিত মহল। খবর বেরিয়েছে, তাদের কাছে তালিকা আছে, তারা কাদেরকে হত্য করবে। ঐ তালিকা তো ১৯৭১ সালেও এই বাঙালি জাতি দেখেছিল। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের এভাবেই হত্যা করেছিল খান জল্লাদ ও তাদের এদেশীয় দোসররা। চরম দুঃসংবাদ আরো আছে। ‘এই দেশ সেই দেশ, কাদের মোল্লার বাংলাদেশ; শহীদ কাদের মোল্লার রক্ত, আমাদের ধমনীতে; এই রক্ত কোনো দিন বৃথা যেতে দেবো না। গণজাগরণ মঞ্চের আস্তানা, জ্বালিয়ে দাও পুড়িয়ে দাও।’ এই সেøাগান উচ্চারিত হয়েছে রাজশাহীতে। বিএনপি নেতা মিজানুর রহমান মিনুর নেতৃত্বে পরিচালিত ১৮ দলীয় জোটের মিছিল থেকে। মিজানুর রহমান মিনু সমর্থন করেছেন জামাতিদের ওই সেøাগান। মিনু, বেগম খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠভাজন। তাহলে কি ধরে নেয়া যায়, বিএনপিই দেশজুড়ে এই ম“ দিয়ে যাচ্ছে?
ওরা মানুষ পুড়িয়ে মারছে। গরু পুড়িয়ে মারছে। অবরোধকারীদের দেয়া আগুনে দগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরো দুজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন ট্রাকচালক নজরুল ইসলাম (৩০) ও হেলপার মজিদুল হক (৩৫)। গেলো মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। একজন পুলিশকে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। হয়তো বেগম জিয়া বলবেন এটাতে তার কোনো হাত নেই। কিন্তু দেশে কিভাবে কী হচ্ছে- তা সাধারণ মানুষের ধারণার বাইরে নয় কিছুই। তারা পেরে উঠছেন না। কারণ একটি মহল চাইছে, দেশ গোল্লায় যাক। ক্ষমতা যখন আমরা পাবো না- তাহলে দেশ জ্বলে পুড়ে ছারখার হোক। আমি ভেবে অবাক হই, এদেশের পরিবেশবাদীরা এখন কোথায়? কোথায় সেই সুশীল সমাজ? যারা দেশের সম্পদের পক্ষে মাঝে মাঝেই মাতম করেন। দেশে হাজার হাজার গাছ কেটে সড়ক অবরোধ করা হচ্ছে। জাতীয় যোগাযোগ মাধ্যম ট্রেন লাইন উপড়ে ফেলা হচ্ছে। এই রাষ্ট্রীয় মারাত্মক ক্ষতিতো পাক হায়েনারা করেছিল। আমরা কি সেই প্রেতাত্মা এখনো দেখছি। বেগম জিয়া ‘আর্ট অব কম্প্রমাইজ’; ‘বিউটি অব ডেমোক্রেসি’; ‘পাথ অব পিস’ যে নামেই অভিহিত করুন না কেন- আগে তাকে সন্ত্রাসের নেপথ্য ভূমিকা থেকে সরে আসতে হবে। একাত্তরের পরাজিত শক্তিকে মদত দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। তা না করে গণতন্ত্রের ধারক-বাহক কিছুই হওয়া যাবে না। আমরা দেখেছি, বিএনপির কাঁধে ভর করে অনেক কালো শক্তি পার পেয়েছে। আগামীতে এই ধারা অব্যাহত থাকলে মানুষ বিএনপিকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে। গণতন্ত্রের নামে সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে। এটা এদেশের মানুষ খুব ভালো করেই জানেন, গোটাকয়েক চিহ্নিত সন্ত্রাসীই বিভিন্ন এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করছে। এদের দমানো গেলেই জনভীতি অনেকটাই কমে আসতে বাধ্য হবে। সরকার নির্বাচনকে সামনে রেখে কোন দিকে অগ্রসর হয়- তাই এখন দেখার বিষয়।
---------------------------------------------------------------
দৈনিক ভোরের কাগজ // ঢাকা // : শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
হাসিব০৭ বলেছেন: আহরে হাসিনা ভয়তে মুইতা দিছে তাইতো সকল যান চলাচল বন্ধ কইরা দিছে। পারলে পুলিশ বাহিনী দিয়ে দমন না করে শেখ সাহেবের সৈনিক গুলারে মাঠে নামতে বলেন দেখি কাদের জোর বেশী।
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১১
ইনফা_অল বলেছেন: রাত কানা হলে কিছু বলতাম না। আপনি দিন কানাও। আপনি সেই লোক না যে এরশাদ আমলে সোনা ফকির নামে পরিচিত হয়েছিলেন।
====================
মিরপুরে অভিযানের নামে পুলিশের বাড়াবাড়ি
বাসাজুড়ে ভাঙা আসবাবের টুকরা। পরিধেয় কাপড়, বইপত্র, ফ্রিজ, কম্পিউটার, আলমারি, ঘড়িসহ নিত্যব্যবহার্য সামগ্রী ও খাদ্যদ্রব্য—সবকিছু তছনছ, ওলট-পালট। ছড়ানো-ছিটানো কাচের কাপ-প্লেটের অসংখ্য টুকরা। চুরমার বাথরুমের কমোডও।
দেখে মনে হবে, সন্ত্রাসী বা ডাকাত দল এমন কাণ্ড করেছে। আসলে অভিযানের নামে গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে রাজধানীর মিরপুরের কয়েকটি বাসায় ভাঙচুর চালিয়েছে পুলিশ।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশ সদস্য এ অভিযানের সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারও করেছেন। তাঁরা ধরে নিয়ে গেছেন কলেজপড়ুয়া মেয়ে, গৃহবধূ এমনকি শিশুকেও।
অভিযোগের বিষয়ে বারবার যোগাযোগ করা হলেও ওসি সালাউদ্দিন ফোন ধরেননি। তবে ঊর্ধ্বতন কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বাসায় ভাঙচুরের বিষয়টি পুলিশের পেশাগত কাজের সম্পূর্ণ বিরোধী।
রাতে ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী, পরোয়ানাভুক্ত আসামি, অস্ত্রধারীসহ অপরাধীদের ধরতে ওই অভিযান পরিচালিত হয়েছে। তবে বাসায় ভাঙচুরের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
Click This Link
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৪
হাসিব০৭ বলেছেন: একারনেই মরলে বলি আলহামদুলিল্লাহ........
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
ফাটা শারট বলেছেন: ল্যাদানি বন্ধ কর! আসতাছে !
৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১০
ফাটা শারট বলেছেন: মাইন্ড খাইয়েন না মাথা থিক আছিলো না । আপনি যে কথাগুলা বলছেন সব গুলার কোনো ভিত্তি নাই কেমন জানি বাংলা সেকেন্ড পেপার রচনার সাজেশানের মতন
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২০
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: খালেদা বেগম কি কিছু পাবে এই মার্চ থেকে?
ইহা কি মাওয়ের মার্চের মত দেশ ও জাতিকে বদলায়ে দেবে?