নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস

এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফিলিস্তিন কি গোটা বিশ্বের শত্রু?

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮

ফিলিস্তিন কি গোটা বিশ্বের শত্রু?

ফকির ইলিয়াস

________________________________________



একটা প্রশ্ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাহলো ফিলিস্তিন কি গোটা বিশ্বের শত্রু? না হলে এমনটি হচ্ছে কেন। গাজায় গণহত্যার সংখ্যা প্রায় দুই হাজার। তারপরও বিশ্বের কোনো বৃহৎ শক্তির কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। কেউ কিছুই বলছে না। একতরফা হত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি আগ্রাসী বাহিনী। কেন এমন হচ্ছে? কেউ কোনো প্রতিবাদ কারছে না কেন? কেউ তা থামাতে বলছে না কেন? ক’দিন আগে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের কাছে ইসরায়েলি মিশনের সামনে জড়ো হয়েছিলেন ১৫০ বিক্ষোভকারী। নিউইয়র্কের একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক ও লেখক নরমান ফিনকেলস্টেইনের নেতৃত্বে প্রতিবাদ সমাবেশে যোগ দিতেই তারা জড়ো হন সেখানে। এর আগে সোমবার ফিনকেলস্টেইন তার ওয়েবসাইটে লিখেছেন, ‘কোনো মহৎ উদ্দেশ্যে আমি একা একা শহীদ হতে বা নিজেকে উৎসর্গ করার নীতিতে বিশ্বাসী নই। যদি ১০০ লোকও সেখানে আটক হওয়ার মতো মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে জড়ো হন এবং সংহতি প্রকাশ করেন, তবে আমিও সেখানে যাবো’।

তিনি বলেন, হতাশাবোধ থেকেই আমি এ ধরনের প্রতিবাদ সমাবেশের উদ্যোগ নিয়েছি। গত ২০-২১ দিন কম্পিউটারের সামনে বসে থেকে আমার এমনই অনুভূতি হয়েছে যে আমি কিছুই করিনি। গাজায় যা হচ্ছে তার বিরুদ্ধে একটি উত্থানের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছি। এমন ভাবনা থেকেই তাৎক্ষণিক আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, চলো সবাই মিলে কিছু করি। ফিনকেলস্টেইনের এমন আহ্বানের পরই প্রায় ১৫০ প্রতিবাদকারী নিউইয়র্কের ২য় এভিনিউয়ে ৪২ নম্বর স্ট্রিটে জড়ো হন। তারা সেøাগান দিতে থাকেন, ‘পুরো বিশ্ব দেখছে, এখনি গণহত্যা বন্ধ করো’। এভাবে ২০ মিনিট সেøাগান দেয়ার পর প্রতিবাদকারীরা ৪৩ নম্বর স্ট্রিটের দিকে অগ্রসর হতে থাকেন। এ সময়ই প্রতিবাদকারীদের আটক করে নিউইয়র্ক পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে ব্রুক পেরি নামক একজন ভিয়েতনাম যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীরও উপস্থিত ছিলেন। আটকের সময় তার গায়ে একটি টি-শার্ট ছিল যেখানে লেখা ছিল, ‘ভিয়েতনামের বীরেরা যুদ্ধের বিপক্ষে’। ব্রুক পেরি এ সময় বলেন, আমি প্রতিবাদ করছি, কারণ আমি ইসরায়েলি কসাইদের কর্মকা- দেখছি। আমরা গণহত্যা দেখছি, ধ্বংসযজ্ঞ দেখছি এবং আমরা যা বলছি তা আমরা পছন্দ করি না। এ সময় পার্শ্ববর্তী অনেক ভবনে কর্মরত অনেকেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রতিবাদকারীদের প্রতি সমর্থন জানায় এবং কেউ কেউ সেখানে জড়ো হয়ে উৎসাহ দিতে থাকেন। জড়ো হওয়া ব্যক্তিরা এ সময় ইসরায়েলের অপরাধমূলক কর্মকা-ের বিরুদ্ধে সেøাগান দিতে থাকেন।

গত ৮ জুলাই থেকে গাজায় জায়নবাদী ইসরায়েলি সন্ত্রাসীদের আগ্রাসন শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় দুই হাজার ব্যক্তির নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া আহত হয়েছেন আরো বেশ কয়েক হাজার। নিহতদের মধ্যে ৮৫ শতাংশেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক। এর মধ্যে ৩৫০-এর বেশি শিশু। আন্তর্জাতিক বিশ্বের শত অনুরোধ-উপদেশের তোয়াক্কা না করে দখলদার ইহুদিবাদীরা এই গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। ওরা আক্রমণ করছে জাতিসংঘের স্কুল। ওরা রেহাই দিচ্ছে না চিকিৎসা কেন্দ্র, মসজিদও। কী এক ভয়াবহ দৃশ্য দেখছে গোটা জগতবাসী! ইতোমধ্যে আমরা জেনেছি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খুলে দিয়েছে ইসরায়েলের জন্য তাদের অস্ত্র ভা-ার। বাংলাদেশের কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, ‘নিরীহ ফিলিস্তিনিদের হত্যায় আমেরিকা ইসরায়েলকে সাহায্য করছে। আমেরিকা কোনোদিনও ভালো কাজের পক্ষে থাকে না। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যখন ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হন এবং ২ লাখ মা-বোন ইজ্জত হারান তখনো পাকিস্তানের পক্ষে ছিল আমেরিকা।’

এদিকে বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যাচ্ছে, আমেরিকা জায়নবাদী ইসরায়েলকে ব্যাপক সামরিক সহায়তা দিচ্ছে। এমন কোনো দিন নেই যে দখলদার ইসরায়েলকে মার্কিন অস্ত্র সাহায্যের খবর প্রকাশিত হয় না। মার্কিন কংগ্রেস ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য ৬০ কোটি ডলার বরাদ্দের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। এছাড়া কংগ্রেস মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখার জন্য ওয়াশিংটন কিভাবে তেলআবিবকে অস্ত্র সাহায্য দিচ্ছে সে ব্যাপারেও প্রতি তিন মাস পর পর প্রতিবেদন তুলে ধরার জন্য প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে দায়িত্ব দিয়েছে। আমেরিকা ইসরায়েলকে আরো বেশি অস্ত্র দেয়া ছাড়াও ইসরায়েলের সঙ্গে যৌথ সামরিক মহড়ারও আয়োজন করেছে। এ মহড়া কিছুদিন আগে শুরু হয়েছে এবং এতে অংশ নেয়ার জন্য আমেরিকা সাত হাজার সৈন্য ইসরায়েলে পাঠিয়েছে। এছাড়া আমেরিকা জর্দানের সঙ্গে সামরিক মহড়া চালানোর জন্য সে দেশে প্রায় ছয় হাজার সেনা পাঠিয়েছে। এ থেকে এ অঞ্চলে আমেরিকার সামরিক উপস্থিতি জোরদার করার চেষ্টা উপলব্ধি করা যায়। আমেরিকা এমন সময় ইহুদিবাদী ইসরায়েলের জন্য সাহায্য বাড়ানোর পদক্ষেপ নিয়েছে যখন ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আগ্রাসন ও হুমকির মাত্রা সম্প্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ অবস্থায় মার্কিন সাহায্য বাড়ানোর বিষয়টি এ অঞ্চলে আগ্রাসী তৎপরতা অব্যাহত রাখার জন্য আমেরিকার পক্ষ থেকে ইসরায়েলের জন্য সবুজ সংকেত হিসেবে দেখা হচ্ছে।

ইসরায়েলকে দেয়া আমেরিকার সাহায্য সংক্রান্ত যেসব খবর প্রকাশিত হয়েছে, তাতে বোঝা যায় আমেরিকা ইসরায়েলকে প্রতি বছর যে পরিমাণ সাহায্য দেয় বর্তমান সাহায্য ওই হিসাবের বাইরের। আমেরিকা ইসরায়েলকে বছরে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার সাহায্য দেয় বলে দাবি করে। কিন্তু কোনো কোনো মার্কিন সূত্র জানিয়েছে, এ সাহায্যের পরিমাণ আসলে এক হাজার কোটি ডলার।

মার্কিন রাজনীতিবিদ ও সিনেট নির্বাচনের সাবেক প্রার্থী মার্ক ড্যান কুফ কিছুদিন আগে মধ্যপ্রাচ্যে আগ্রাসী তৎপরতা অব্যাহত রাখতে ইসরায়েলের জন্য আমেরিকার অর্থ সাহায্য বিরাট ভূমিকা রেখেছে বলে জানিয়েছেন। তিনি আরো বলেছেন, মার্কিন সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইসরায়েলকে বছরে প্রায় এক হাজার কোটি ডলার সাহায্য দেয়। উল্লেখ করা যায়, আমেরিকা বিভিন্ন অজুহাতে ইসরায়েলকে প্রাকাশ্য কিংবা অপ্রকাশ্যভাবে অর্থ ও অস্ত্র সহযোগিতা দেয়। শুধু আমেরিকা নয় ইউরোপীয় দেশগুলোও ইসরায়েলকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করে। এসব অর্থের বেশিরভাগই ইসরায়েল অস্ত্র কেনার কাজে ব্যবহার করে।

আমেরিকা ইসরায়েলকে এমন সময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও অর্থ সাহায্য দিচ্ছে যখন মার্কিন এ পদক্ষেপ খোদ মার্কিন আইনেরই লঙ্ঘন। কারণ মার্কিন আইনে কোনো দেশ যদি মার্কিন অস্ত্র বা অর্থ সহিংসতার কাজে ব্যবহার করে তাহলে তাকে সাহায্য দেয়া নিষিদ্ধ। অথচ ইসরায়েল আগ্রাসী লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমেরিকার অর্থ ও অস্ত্র ব্যবহার করছে।

এদিকে মার্কিন জনগণ ইসরায়েলকে মার্কিন সাহায্য দেয়ার প্রচ- বিরোধী। কারণ এসব সাহায্যের প্রধান উৎস হচ্ছে জনগণের দেয়া কর। তাদের মতে, ইসরায়েলের অপকর্মের সঙ্গে আমেরিকাও জড়িত হয়ে পড়েছে। এ কারণে মার্কিন কর্মকর্তারা আগের চেয়ে আরো বেশি কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন যদিও, কিন্তু পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে সকল সাহায্য অব্যাহত রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মনে পড়ছে মহান নেতা ইয়াসির আরাফাত বলেছিলেন, একজন ইসরায়েলিকে হত্যা করা হলে বড় বড় দেশগুলোকে কাঁপানোর চেষ্টা করা হয়। শত শত ফিলিস্তিনি মরলেও ওরা শোক প্রকাশ করে না। আমি সকল হত্যারই প্রতিবাদ করি। একই অবস্থা আমরা দেখছি আজো। এর কারণ কি? ফিলিস্তিনি মানুষের কি এই বিশ্বে বেঁচে থাকার অধিকার নেই?

আজ আমরা যে বর্বরতা দেখছি, তা নাৎসিবাদকেও হার মানিয়েছে। ইতিহাস বলছেÑ হিটলারের সময়ের জার্মানির ইহুদিদের দুর্দশা এবং আজকের ফিলিস্তিনি মুসলমানদের দুর্দশার মিল একই। হিটলার কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে ইহুদিদের জড়ো করে গ্যাস চেম্বারে নিয়ে হত্যা করতো। আর আজ গাজা নামক উন্মুক্ত জেলে ফিলিস্তিনিরা এক অর্থে বন্দী। বিমান হামলার মাধ্যমে ধীরে ধীরে তাদের হত্যা করা হচ্ছে। ছোট্ট বালিকা আনা ফ্রাংকের ডায়েরিতে জার্মানির ওই সময়ের যে করুণ চিত্র ফুটে উঠেছিল, তা গাজার অসহায় শিশুদের ভয়ার্ত চেহারায় আবার ফিরে এসেছে। হিটলার ও বর্তমান ইসরায়েলের রাজনীতিকরা যা করছেÑ তার প্রতিবাদের ভাষা নেই। তফাৎ হচ্ছে হিটলার বিশ্বের সব বিবেকবান মানুষের ঘৃণার পাত্রে পরিণত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পরাশক্তিগুলোর ঘৃণাও কুড়িয়েছিল। আর বর্তমান ইসরায়েল বিবেকমান মানুষের ঘৃণা কুড়ালেও পরাশক্তিগুলোর আশীর্বাদে টিকে আছে। তাই ফিলিস্তিন মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছে আর অক্ষত থেকে যাচ্ছে ইসরায়েল। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ফিলিস্তিনের প্রতিটি শিশুর রক্তাক্ত ছিন্নভিন্ন দেহ বর্তমান বিশ্ব বিবেকের প্রতিচ্ছবি। তবে পরাশক্তিগুলো ঘুমিয়ে থাকলেও সাধারণ মানুষ ঘুমিয়ে নেই। ইসরায়েলকে যার যার অবস্থান থেকে সবাই বয়কট ও ঘৃণা করছে। প্রখ্যাত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং ইসরায়েলের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছেন। ধর্ম, বর্ণ ও গোত্র নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ ইসরায়েলের নিষ্ঠুরতার নিন্দা জানাচ্ছে। এমনকি যে মার্কিন ইহুদিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি নিষ্ঠুরতাকে সমর্থন করার অভিযোগ রয়েছে, তাদেরও কেউ কেউ ইসরায়েলকে নিন্দা জানাতে শুরু করেছে। এভাবে জায়নবাদী ইসরায়েল, সময়ের ব্যবধানে একঘরে হয়ে পড়বেÑ ইতিহাস সে কথাই বলছে। আজ সবচেয়ে ঘৃণার পাত্র আরব মুল্লুকের শাসকরা। যারা কিছুই করছে না। কিছুই বলছে না। আরব দেশগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে অবস্থা অন্যরকম হতো। তারা তা করছে না। যদি তাদের মসনদ ভেঙে পড়ে!

আমরা মুখে মুসলিম ভ্রাতৃত্বের কথা বলছি। কিন্তু করছিটা কি? সন্দেহ নেই- মুসলিম দেশগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে অনেক আগেই ফিলিস্তিন ইস্যুর সমাধান হতো। তা হচ্ছে না। এ বড় বেদনার বিষয়। মানুষের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে আর কিছুই করার থাকে না। ফিলিস্তিনিদের আজ সে পথেই ঠেলে দেয়া হচ্ছে। অথচ নির্বিকার বিশ্বের মানবতাবাদীরা। এটা কেমন আচরণ? এটা কেমন অনৈতিক ধৃষ্টতা?

---------------------------------------------------

দৈনিক ভোরের কাগজ :॥ ঢাকা ॥ ০৯/আগস্ট/২০১৪ শনিবার



মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ফিলিস্তিনিরা আন্তর্জাতিক চক্রান্তের শিকার। তাদের কেউ রক্ষা করতে আসবে না। তাদের বাঁচার দুটো পথ আছে। হয় তাদের নিজেদের লড়াই করে বাঁচতে হবে, যা আপাতত প্রায় অসম্ভব, আর না হয় খোদ সৃষ্টিকর্তা তাদের বাঁচাবেন।

ধন্যবাদ, ভাই ফকির ইলিয়াস।

২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২০

শাহ আজিজ বলেছেন: আরবদের গোত্র কোন্দল প্রবাদ প্রতিম। কেউ কিন্তু বলেনা ফিলিস্তিনিদের মধ্যে কয়তা সেক্তারিয়ান আছে । শুধু ফিলিস্তিনি বলেই খালাস । এ সমস্যা মিটবার নয় ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.