![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]
বিদেশি বিনিয়োগ ও উন্নয়নের আলোরেখা
ফকির ইলিয়াস
============================================
বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণের বিভিন্ন প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এগিয়ে যাচ্ছে মানুষের পদরেখা। মানুষ জানতে পারছে। দেখছে, শিখছে অনেক কিছু। আমরা গত জুন-২০১৬ মাসেই জেনেছি, প্রথমবারের মতো দেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। জুনের তৃতীয় সপ্তাহে বিনিয়োগ বোর্ডে আয়োজিত আঙ্কটাডের ‘ওয়ার্ল্ড ইনভেস্টমেন্ট রিপোর্ট-২০১৬’ প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৫ সালে দেশে ২২৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার এফডিআই এসেছে যা আগের বছরের চেয়ে ৪৪ শতাংশ বেশি। ২০১৪ সালে ১৫৫ কোটি ১০ লাখ ডলার এফডিআই এসেছিল। ২০১৫ সালে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশগুলোর মধ্যে বিদেশি বিনিয়োগে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। আর প্রথম অবস্থানে রয়েছে ভারত। ভারতে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ৪ হাজার ৪২০ কোটি ৮০ লাখ ডলার। ২০১৫ সালে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ এসেছে জ্বালানি খাতে। গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পেট্রোলিয়াম খাতে এ বিনিয়োগের পরিমাণ ৫৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার। ৪৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে তৈরি পোশাক খাত। এ ছাড়া টেলিকমিউনিকেশন খাতে ২৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার, ব্যাংকিং খাতে ৩১ কোটি ডলার, ফুড প্রোডাক্টে ১২ কোটি ৫০ লাখ ডলার, কৃষি ও মৎস্য খাতে ২ কোটি ৫০ লাখ ডলার এবং অন্যান্য খাতে ৫০ কোটি ৩০ লাখ ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে।
আরো শুভ সংবাদ হচ্ছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কেনাবেচার পরিমাণ বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে বিদেশিদের নিট বিনিয়োগের পরিমাণও। এক বছরের ব্যবধানে ডিএসইতে বিদেশিদের নিট বিনিয়োগের পরিমাণ বেড়েছে ৬১৭ শতাংশ। তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে বিদেশিরা মোট ৩ হাজার ৪৯২ কোটি টাকায় বিভিন্ন তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার ক্রয় করেছেন। আগের বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৭৭৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। অবশ্য এ সময়ে শেয়ার ক্রয়ের সঙ্গে সঙ্গে বিক্রির পরিমাণও বেড়েছে। ২০১৫ সালের প্রথম নয় মাসে বিদেশিদের শেয়ার বিক্রির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৬৯৩ কোটি টাকা, যা ২০১৬ সালের প্রথম নয় মাসে ২ হাজার ৯০৪ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। বহুজাতিক কোম্পানির তুলনায় স্থানীয় কোম্পানিতে বিদেশিদের বিনিয়োগ বাড়তে দেখা গেছে। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ছে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাপেক্স স্পিনিং অ্যান্ড নিটিং মিলস, ডিবিএইচ, বেক্সিমকো ফার্মা, ব্র্যাক ব্যাংক উল্লেখযোগ্য।
এদিকে বিনিয়োগের নামে বেশ কিছু অসাধু চক্রও মেলতে চাইছে তাদের ডালপালা। অল্প পরিচয়ের বিদেশিরা আকর্ষণীয় বড় অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিয়োগ প্রস্তাব দিচ্ছেন দেশীয় উদ্যোক্তাদের। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এসব প্রতিশ্রæতি দেয়া হয় প্রাথমিক ব্যয়ের নামে সরলমনা মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার জন্য। এ ছাড়া সন্ত্রাসী উৎস থেকে প্রাপ্ত অর্থ অনেক সময় বৈধ করতে এসব প্রস্তাব আসে। এই বিষয়ে গ্রাহকদের সচেতন করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চলতি বছরের আগস্ট মাসে, বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা বিনিয়োগ বিভাগ এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও প্রিন্সিপাল অফিসে পাঠিয়েছে। ওই সার্কুলারে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লাইসেন্সধারী সুনাম ও সঙ্গতি সম্পন্ন অর্থায়ন প্রতিষ্ঠান নয় এমন পক্ষ থেকে বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা অনেক সময় বড় বড় অঙ্কের আপাতদৃষ্টে আকর্ষণীয় বিদেশি বিনিয়োগ জোগানের প্রস্তাব পেয়ে থাকেন। এসব বিনিয়োগের জন্য অনুমতি নিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ অন্যান্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন প্রস্তাব পাওয়া ব্যক্তিরা। প্রশ্নযোগ্য পরিচিতির ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া এসব তহবিল জোগান প্রস্তাব তথ্যগতভাবে অসম্পূর্ণ, অস্বচ্ছ হয়।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, এ ধরনের প্রস্তাব নিয়ে কেউ ব্যাংকে এলে বিনিয়োগ তহবিল জোগানকারীর পরিচিতি, সুনাম ও সঙ্গতির তথ্যাদির যথার্থতা যাচাই ও পূর্ণাঙ্গ তথ্য চাইবে ব্যাংক। বিনিয়োগ প্রস্তাবে উল্লেখ করা পদ্ধতিগত প্রক্রিয়ায় প্রথিতযশা আন্তর্জাতিকভাবে সক্রিয় কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টতার উল্লেখ থাকলে তা যাচাই-বাছাই করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। স্থানীয় উদ্যোক্তা গ্রাহকের হাতে পাওয়া বিদেশি বিনিয়োগ প্রস্তাব প্রাথমিক পরীক্ষায় সন্দেহজনক প্রতীয়মান হলে গ্রাহককে সে বিষয়ে যথাযথভাবে অবহিত করে সতর্কতার উপদেশ দেয়ার দায়িত্ব ব্যাংকগুলোকে যথাযথভাবে পালন করতে হবে।
আমাদের মনে রাখা দরকার বিশ্বে জঙ্গিবাদ চলতি সময়ে একটি গ্লোবাল ইস্যু। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে কোটি কোটি ডলার বিভিন্ন খাতে পাচার হচ্ছে। তাই এমন কোনো ইস্যুতে বাংলাদেশ জড়িয়ে পড়ছে কিনা তা দেখা রাষ্ট্রের জরুরি দায়িত্ব।
বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ বিষয়টি এখন বহুল আলোচিত বিষয়। আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি- বাংলাদেশে চীনের বিশেষ অর্থনৈতিক জোনে চারশ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে দেশটি। সেখানে দুই থেকে আড়াই লাখ লোকের কর্মসংস্থান হবে। এছাড়া ইতালির নাগরিককে হত্যার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে চীনা নাগরিকদের জন্য কোনো ভ্রমণ সতর্কতা জারির পরিকল্পনা তাদের নেই। বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা সহজ করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ আগ্রহী হলে বঙ্গোপসাগরে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করতে চায় চীন। সম্প্রতি ‘উদীয়মান চীনা অর্থনীতি : বাংলাদেশের জন্য সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক দেশভিত্তিক বক্তৃতায় ঢাকায় চীনা রাষ্ট্রদূত মা মিং চিয়াং এসব তথ্য জানান।
বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ ২০১৫ সালে ৫৬.৭৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যার ৬৫ শতাংশই গেছে টেক্সটাইল খাতে। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব এটি। অনেক চীনা কোম্পানি এর বাইরেও অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ করেছে, যার মধ্যে চামড়া, রাসায়নিক সার, বিদ্যুৎ, ওষুধ শিল্পের কথা উল্লেখ করা যায়। বেসরকারি কোম্পানির পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা অনুসন্ধান করতে শুরু করছে। বিদ্যুৎ ও ম্যানুফ্যাকচারিংসহ বিভিন্ন খাতে চীনা বিনিয়োগকারীরা প্রবেশ করছেন। কারণ এসব খাতের রয়েছে সম্পূর্ণ সম্ভাবনা। বিদ্যুৎ খাতের উদাহরণ টেনে বলা যায়, বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রে চীনা বিনিয়োগের ফলে এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে, যার আর্থিক মূল্যমান ৪০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি। বাংলাদেশে আরো শিল্পপার্ক স্থাপিত হলে সে দেশে বিনিয়োগের পথ চীনা কোম্পানিগুলোর জন্য আরো প্রশস্ত হয়ে যাবে।
চীনা বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে আগ্রহের মূল কারণ হচ্ছে, কয়েক বছর ধরে রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে। ৬ থেকে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনও করছে এই দেশ। তাছাড়া বাংলাদেশে শ্রম ব্যয় অন্য অনেক দেশের তুলনায় কম। পারিশ্রমিক তুলনামূলক কম এমন খাতে বিনিয়োগ করতে পারা চীনা কোম্পানিগুলোর জন্য হবে বড় সুযোগ। এদিকে বাংলাদেশ সরকার দেশে ব্যবসায়ের পরিবেশ উন্নয়নে বেশকিছু নীতি গ্রহণ করেছে। তাই দুই দেশের সরকারই বাণিজ্য সফরে ব্যবসায়ী ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলকে সহযোগিতা ও উৎসাহ জুগিয়ে যাচ্ছে। এতে চীনা ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের ব্যাপারে জানার সুযোগ পাচ্ছেন। তারা সুযোগটি কাজেও লাগাচ্ছেন।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাময়িকী দ্য ইকনোমিস্ট এক প্রতিবেদনে বলেছে, বাংলাদেশে গত ৩০ বছরে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। দেশের ১৬ কোটি মানুষের অধিকাংশই দরিদ্র। তারপরও বছরে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হচ্ছে গড়ে ৭ শতাংশ করে। কিছু সামাজিক মানদণ্ডে বৃহৎ প্রতিবেশী ভারতকেও ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। চীনের পর দেশটি এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। বিদেশ থেকে নিজ দেশে অর্থ পাঠাচ্ছেন এক কোটি প্রবাসী কর্মী। গণতন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়লেও বিকশিত হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। দ্রুত বিকশিত এই অর্থনীতির দিকে এখন অনেকেরই দৃষ্টি।
বাংলাদেশের গণমানুষের উন্নয়ন দেখতে ঢাকায় এসেছিলেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম। বাংলাদেশে গাভী পালন বা মাছচাষ করে স্বাবলম্বী হয়ে ওঠা নারীদের ‘নতুন জীবনের’ গল্প শুনে ফিরে গেলেন তিনি। বাংলাদেশের ‘উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ’ দেখছেন কিম, তবে কাক্সিক্ষত সেই সফলতা পেতে বাংলাদেশ সরকারের তিনটি খাতে কাজ করা দরকার বলে মনে করছেন তিনি। প্রথমত, ব্যবসার পরিবেশ আরো উন্নত করতে নীতিতে সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করেন কিম। বলেছেন- ‘বর্তমানে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগে বাংলাদেশ প্রতিবেশী দেশগুলোর থেকে পিছিয়ে আছে। বেসরকারি খাত থেকে আরো বিনিয়োগ টানতে পারলে তা অবকাঠামো প্রকল্পে খাটানো যাবে।’ দ্বিতীয়ত, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির কথা বলেছেন বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট। তৃতীয়ত, তিনি সুশাসন প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দিয়েছেন, যার মধ্যে শক্তিশালী বেসামরিক প্রশাসন, বিচার বিভাগ, সরকারি ব্যাংক, রাজস্ব সংগ্রহ ও দুর্নীতি দমন কমিশন রয়েছে। তার ভাষায়- ‘দুর্নীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জিরো টলারেন্স আমাদেরও চাওয়া, দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, দরিদ্রদের থেকে চুরি করে কোনো অর্থ সুবিধাভোগীদের কাছে যায় না।’
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় আগামী তিন বছরে বাংলাদেশকে দুই বিলিয়ন ডলার দেয়ার প্রতিশ্রæতি দিয়েছেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম। দুর্যোগ প্রশমন ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সামনের কাতারে রয়েছে মন্তব্য করে বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এর ফলে সাম্প্রতিক সময়ে ঝড়, সাইক্লোন ও বন্যার ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশ যাতে দুর্যোগ প্রশমনে আরো শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে সে জন্য বিশ্বব্যাংক গ্রুপ সহায়তা করার পরিকল্পনা করেছে।’ সব মিলিয়ে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে একটি আলোকিত এবং আলোচিত দেশ।
তরুণ প্রজন্ম আজ গুগল সার্চে হাতের মুঠোয় যে বিশ্বকে পাচ্ছেন- এটাই উন্নয়নের আলোরেখা। এই রেখাকে পাথেয় করে পথ চলতে হবে। ডিজিটাল সময়ের ভালো দিকগুলো গ্রহণ করতে হবে। খারাপগুলো বর্জন করতে হবে। মানুষ কোনো অন্ধকার যুগকে তার স্থায়ী নিবাস ভাবতে পারে না। আলোই তার মূল সহায়। এই বীজ প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বুনে যেতে হবে। জ্ঞানের কোনো বিকল্প আগেও ছিল না, এখনো নেই, আগামীতেও হতে পারবে না।
------------------------------------------------------------------------------------
দৈনিক ভোরের কাগজ ॥ ঢাকা ॥ শনিবার, ২২ অক্টোবর ২০১৬
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯
কাজী নায়ীম বলেছেন: “ডিজিটাল সময়ের ভালো দিকগুলো গ্রহণ করতে হবে। খারাপগুলো বর্জন করতে হব”-খুবই মুল্যবান কথা...