নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাত পোহাবার কত দেরী পাঞ্জেরী !

ফাহিম আবু

রাত পোহাবার কত দেরী পাঞ্জেরী !

ফাহিম আবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকার স্বীকৃত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং বিজয় !! ( ২য় পার্ট)

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫


১৯ শে ফেব্রুয়ারি থানছির উদ্দ্যেশ্যে যাত্রাঃ

ভোর ৫.০০ টায় আমদের রিজার্ভ গাডীটি আমাদের হোটেলের সামনে এসে গেল। ড্রাইভারের বার বার তাগাদায় আমরা ভোর পৌনে ৬.০০ রেডী হয়ে যাত্রা করলাম থানছির উদ্দ্যেশে আমাদের ভাডা করা চাঁদের গাডী করে । বান্দরবন থেকে থানছিত দূরত্ত প্রাই ৮০ কিলোমটার।


অল্প কিছুদুর যেতেই আমরা সবাই মিলে উপরের ছবিটি তুললাম।যাওয়ার পথে উপভোগ করতে লাগলাম বাংলাদেশের সবচেয়ে উচু রাস্তা দিয়ে পাহাডের সৌন্দর্য। পথে দুপাশের পাহাডী সৌন্দর্যের সাথে বিভিন্ন ধরনের আবাসিক হোটেল চোখে পডে । থানছি যাওয়ার পথিমধ্যে প্রথমেই চোখে পডবে নিলাচল যাওয়ার রোড , এটা পার হয়ে আমরা ক্রস করলাম ফারুক পাডা। তারপর আমরা ক্রস করলাম শৈল প্রপাত নামক একটা জায়গা ,কিন্তু সময় সল্পতার কারনে আমরা গাডী থেকে নামলাম না । কিছুক্ষন পরেই আমরা পৌছে গেলাম Y জংশনে। ঐখানে কিছুক্ষন যাত্রা বিরতী করলাম।

উপরের ছবিটি হল তাডাহুডো করে তুলা Y জংশনের। যে জংশনের এক প্রান্ত চলে গেছে রুমার দিকে আর এক রাস্তা দিয়ে চলে গেছে থানছি। এভাবে যেতে যেতে আমাদের অনেকগুলো বিখ্যাত পর্যটন এলাকা ক্রস করে যেতে হবে।

আমরা আবার যাত্রা করলাম থানছির উদ্দ্যেশে , প্রাই ৩০ মিনিট পরে আমরা ক্রস করলাম চিম্বুক পাহাড
যার আর এক দিকে চিম্বুক পাহাড আর অন্যদিকে চিম্বুক সৌর্যোদয়ের একটি ভাসকর্য ।

ভংয়কর সব পাহাডী বাঁক পেরিয়ে নীলগীরির কাছাকাছি পৌছে গেলাম

সময় যেহেতু কম, তাই নীলগিরি দেখার লোভ সামলিয়ে আমাদের যাত্রা অব্যহত রাখলাম ।


পথিমধ্যে আরও একজায়গায় গাডী থেকে নামলাম খুব ঢালু রাস্তার কারনে গাডী আটকে গিয়েছিল, তাই এই সুযোগে কিছু ছবি তুললাম


এই সুযোগে সবাই মিলে সেলফি তুলার সুযোগ হাতছাডা করলাম


যতই আমাদের এগুচ্ছিল , ততই শীত যেন আমাদের ঘিরে ধরছে , আমরাও আমরা তাই সব রকমের শীতের কাপড গায়ে চাপাচ্ছি ।

বলি পারাই পৌছলাম যা থানছির আগের স্টেশন, এখানে আমাদের গাডীর ড্রাইভার নেমে বিজিপি কেম্পে রিপোর্ট করল । রিপোর্ট শেষে আমরা আবার যাত্রা করলাম , অবশেষে পৌছে গেলাম আমাদের কাঙ্ক্ষিত সেই থানছি, তখন সকাল ৮.৩০। সাধারনত বান্দরবন থেকে লোকাল বাসে আসলে ৪ ঘন্টা লাগে , কিন্তু আমরা চাঁদের গাডী রিজার্ভ করাতে ২.৫০ ঘন্টায় পৌছলাম।

থানছি পৌছেই আমরা সবাই ভারি নাস্তা করে নিলাম । তারপরে আমরা গাইড ঠিক করতে বিভিন্ন গাইডের নাম্বারে ফোন দিতে লাগলাম , যেহেতু যাওয়ার আগেই গাইড সমিতির সবার নাম্বার কালেশন করেছিলাম !!

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

অভিনন্দন। !:#P

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০৭

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
লেখাটা কি এখানেই শেষ করলেন নাকি?

ভুল করে আপনার লেখারই লিংকটাই কমেন্টে পড়ে গিয়েছে। দয়া করে ওপরের কমেন্ট টা মুছে দেবেন।

০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১৪

ফাহিম আবু বলেছেন: না লেখাটা এখনও শেষ হইনি কিন্তু সময়ের অভাবে বাকীটা শেষ করতে পারছি না । ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.