নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

ফাহমিদা বারী

আমার ব্লগ মানে গল্প। গল্প পড়ার আমন্ত্রণ জানাই :)

ফাহমিদা বারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আত্মজৈবনিক স্মৃতিকথন- ল্যাভেণ্ডারের সুবাস

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১০



#পর্ব_৮
আমার ইচ্ছে হলো ওদের অফিসে গিয়ে সেই ছেলেকে খুঁজে বের করি। একেবারে ঝগড়া বাঁধায়ে দিতে ইচ্ছে করল। ব্যাটা না জেনেশুনে আমাকে এত সুপরামর্শ দিতে গেল কোন দুঃখে? বাংলায় লেখা সার্টিফিকেটেই হয়ত ওদের সন্দেহ আরো জমে গাঢ় হয়ে জমে গেছে।
আমার নিউজিল্যাণ্ড প্রবাসী বান্ধবী মলি তখন দেশেই ছিল। সেও বললো, ‘ওরা খুব সন্দেহ করে এসব ব্যাপারে। একবার তো আমাদেরও ধরেছিল। ভাগ্যিস আমাদের একটা জয়েন্ট একাউন্ট ছিল। সেটার ইনফর্মেশন দিয়েছিলাম। আসলে অনেকে এরকম ‘পার্টনার’ লিখে যাকে তাকে দাঁড় করায়ে ফেলে। তাই ওদের এসব দিকে কড়া নজর। তুই তোদের হাজবেণ্ড ওয়াইফের জয়েন্ট কিছু থাকলে দেখা!’
কী বিপদ! আমি তো হাতড়ে হাতড়ে ‘জয়েণ্ট কিছু’ খুঁজে বেড়াতে লাগলাম। এদিকে আনিসও বসে নেই। সেও ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল অফিসে মেইল করে পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করলো। ফোনেও কথা বললো। তারা যা বললো তা হচ্ছে এই,
এসব ভিসা কর্মকর্তাদের ওপরে কারো কথা চলে না। এরা কাউকে পরোয়া করে না। নিজেরা যা বুঝবে তাই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত। তবে তারা একটা চিঠি লিখে দিতে পারে, যেখানে আনিসের বর্তমান কর্মক্ষেত্রের স্ট্যাটাস ও তার স্ত্রী হিসেবে আমার নাম উল্লেখ করা থাকবে। এতে যদি কিছু উপকার হয় তারা শুধু এটুকুই করতে পারবে।
যতটা না আশা করেছিলাম, ইউনিভার্সিটি অফ লীডসের ইন্টারন্যাশনাল অফিস অবশ্য তারচেয়ে অনেক বেশি সহযোগিতা করলো। ভদ্র জাতি হিসেবে বৃটিশদের সুখ্যাতি আছে। তাদের কাছে কেউ সাহায্য চাইলে তারা যে সর্বান্তঃকরণে সেটা করার চেষ্টা করে, সেই প্রমাণ ভালোভাবেই পেয়ে গেলাম।

এদিকে আমার হাতে সময় একেবারেই কমে আসছে। আর মাত্র কয়েক মাস হাতে আছে। এর মধ্যে ভিসা না পাওয়া গেলে একেবারে মহা বিপদ হয়ে যাবে। যদিও এখনো স্কলারশীপের টাকা হাতে আসেনি, কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভিসা না পাওয়া গেলে আমাকে সেই টাকা সারণ্ডার করতেও হতে পারে। এমন ঘটনাও নাকি অতীতে ঘটেছে।
কাগজপত্র ভালোমত তৈরি করার প্রক্রিয়ায় নেমে পড়লাম এবার। গতবার যে কারণে আবেদন খারিজ হয়েছে সেটাকেই প্রথমে চিহ্নিত করে এগুতে শুরু লাগলাম।

দেশের বাইরে একসাথে যাওয়ার প্রমাণ হিসেবে পুরনো পাসপোর্টগুলোকে সাথে নিলাম। দেশের ভেতরে যেসব জায়গায় গিয়েছি, সেগুলোর টিকিট তো আর রেখে দেওয়া হয়নি! তবু সারা বাসা তন্ন তন্ন করে অভিযান চলতে লাগলো, এমন কিছু কাগজপত্র পাওয়া যায় কী না যেখানে মিসেস আনিসুজ্জামান তালুকদার হিসেবে আমার নামখানা পাওয়া যাবে।
ছেলের স্কুলের রিপোর্ট, ছোটবেলায় দেওয়া বাচ্চার টিকার স্লিপ, ডাক্তারের সার্টিফিকেট, তাহসিনের জন্মের সময়ের কাগজপত্র...কিছুই বাদ গেল না। নতুন পুরাতন মিলিয়ে প্রায় পঞ্চাশটার মতো ছবি প্রিন্ট করলাম। এমন সব ছবি যেগুলোতে অবশ্যই আমরা তিনজন অথবা আমরা দুইজন যেন থাকি।

আর সবার আগে ম্যারেজ সার্টিফিকেটখানাকে ইংরেজিতে অনুবাদ করে নিতে ভুললাম না। বেচারাদের বাংলা পড়তে এত কষ্ট হয়েছে! আর কষ্ট দিয়ে কাজ নাই!
এসব করেও ক্ষ্যান্ত হলাম না। স্কাইপেতে প্রায় প্রতিদিনই আমাদের কথা হতো। সেসব কথাবার্তাগুলোও সব স্ক্রিনশট নিয়ে আনিস আমার মেইলে পাঠিয়ে দিলো। আমি ভালোমত চেক করে নিলাম, কোনো ঝগড়াঝাঁটির কথাবার্তাও এসবের মধ্যে ঢুকে গেল কী না! এমনিতেই প্যারায় বাঁচি না!
ইমেইল, স্কাইপে, ভাইবার...যেখানে যেখানে দেওয়ার মতো তথ্য পেলাম সব জুড়ে বানিয়ে ফেললাম ইয়া মোটা এক আবেদনপত্র। সেই আবেদনপত্রের সাইজ দেখে আমারই পিলে চমকে গেল।
জুলাইয়ের শেষ দিকে আনিস দেশে এলো। সে এতদিন আর্ন্ড লীভ নিয়ে গিয়েছিল। এবার বড় ছুটিটা অন্য ছুটির ক্যাটেগরীতে আবেদন করবে। তাই তাকে কিছু সময় দেশে থাকতে হবে এবং দেশে থেকেই ছুটির জন্য আবেদন করতে হবে।

পুনরায় ভিসার জন্য আবেদন করলাম। এবার যদিও অনেক খোঁজখবর ও তথ্য জোগাড় করে আবেদন করা হয়েছে, তবু আমি প্রতিদিন আনিসকে জিজ্ঞেস করতে শুরু করলাম, এনএইচএস’র টাকার ব্যাপারে কোনো খবর আছে কী না। কারণ এবারেও যদি জমা দেওয়া সেই টাকা ফেরত চলে আসে, তাহলে বুঝতে হবে এবারেও আবেদন নাকচ হয়ে গেছে। প্রতিদিন এই খোঁজ নেওয়া একেবারে স্নায়ুচাপের চরম পরীক্ষা হিসেবে উপস্থিত হলো। সে এক ভীতিকর পরিস্থিতি!
এদিকে কথায় বলে, যার চিন্তা তার কাছে। তাহসিনও এই ভিসা রিফ্যুউজ হওয়ার ব্যাপারটাতে খুব চিন্তিত হয়ে পড়েছে। কারণ আর অন্য কিছু নয়। ভিসা না হলে এদেশেই থাকতে হবে। আর এদেশে থাকতে হলে তাকে পিএসসি পরীক্ষা দিতে হবে। কাজেই সেও নিয়মিত খোঁজ নিতে শুরু করলো, ভিসার কোনো খবর আছে কী না।

নির্ধারিত সময়ের বেশ আগেই ভিসার কাগজপত্র সংগ্রহের মেসেজ চলে এলো এবার। সকাল সকাল আল্লাহর নাম নিয়ে আমি আর আমার জামাই ইউকে’র ভিসা অফিসে হাজির হয়ে গেলাম। যাওয়ার আগে দীনহীন বেশ ধারণ করলাম। ম্যাড়ম্যাড়ে কাপড়ের অতি সাধারণ সালোয়ার কামিজ পরে মাথায় এক হিজাব এঁটে দুঃখী দুঃখী মুখ করে থাকলাম। আয়নায় নিজের চোখমুখ দেখে নিজেই ভয় পেয়ে গেলাম। চেহারা আর বেশবাসের এই দশা দেখে আমার জামাই বললো, ‘একটু ভালোভাবে রেডি হও। ভালো একটা ড্রেস পড়। এভাবে যাবে? মুখচোখ তো একেবারে ভেতরে ঢুকে আছে!’
আমি উদাসীনমুখে বললাম, ‘আরে...ভিসাই হয় না! সাজগোজ করে আর কী হবে?’
‘তুমি এভাবে গেলেই কি তোমাকে ভিসা দিয়ে দেবে নাকি?’

সেটাও ঠিক। অগত্যা একটু ভালোভাবে যাওয়ার প্রস্তুতি নিলাম। মনের মধ্যে বয়ে চলেছে দুশ্চিন্তার ঝড়। সেই ঝড়কে দূরে ঠেলে সরিয়ে রেখে চেহারার চাকচিক্য ফিরিয়ে আনায় মন দিলাম। ভিসা অভিসে আবেদনকারী বাদে অন্যদের প্রবেশ নিষেধ। আনিসকে গাড়ির কাছে অপেক্ষায় রেখে দুরুদুরু বুকে ভিসার কাগজপত্র সংগ্রহ করতে গেলাম।
শেষমেষ ভিসা আর ভোগান্তি দিলো না। অবশেষে সাফল্য এসে দুয়ারে কড়া নাড়লো।
আনন্দিত ফুরফুরে মনে বাসায় ফিরেই তাহসিনের স্কুলে গেলাম। এখন আনুষাংগিক কাজগুলোও গুছিয়ে আনা জরুরি। কাজেই ছেলেকে আপাতত আর স্কুলে না পাঠালেও চলবে। তাহসিন জানতো যে, আজ আমরা সকালবেলা ভিসার অফিসে যাচ্ছি। স্কুলে তাকে ডেকে দেওয়ার জন্য খবর পাঠাবার পরে দূর থেকে দেখলাম, সে বেশ জোরের সাথে হাঁটতে হাঁটতে আসছে। আমাকে দেখেই উত্তেজিত গলায় বললো, ‘ভিসা হইছে? হয়নি এবারও?’
একবার মজা দেখার জন্য বলতে ইচ্ছে করলো, ‘হয়নি। এবার তো আর পিএসসি না দিয়ে উপায় নেই!’
মজাটা আর করলাম না শেষপর্যন্ত। বাচ্চাদের সাথে মজা করার ফল বেশি সুবিধার হয় না। হাসিমুখে সত্যি কথাই বললাম, ‘হয়েছে...আল্লাহর রহমতে।’

এসবের মধ্যেও খোঁজ নিচ্ছিলাম, স্কলারশীপের টাকাটা নিতে এখনো ডাকছে না কেন! মিনিস্ট্রিতে ফোন করে খবর নিয়েছি, আমাদের চেকগুলো চলে এসেছে। এখন আরেক চিন্তা, কীভাবে এতগুলো টাকা ইউকেতে নিয়ে যাব। পাসপোর্টে সংযুক্ত করে কিছু টাকা সাথে নেওয়া যায়। তবে সেটার পরিমাণ খুব বেশি নয়। একেবারে ত্রিশ লাখ টাকা পাঠানোর বিষয়ে খোঁজ খবর নিতে শুরু করলাম।
আমার হাজবেন্ডের ছোটবোন দিবা আপা সোনালী ব্যাংকে কর্মরত আছেন। উনি এই ব্যাপারে সাহায্য করলেন। উনাদের ব্যাংকের একটা সেকশন থেকে বিদেশের ইউনিভার্সিটিতে সরাসরি টিউশন ফি জমা দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইট ঘেঁটে খবরাখবর নিলাম, কোন কোন একাউন্টে কী কী ভাবে টিউশন ফি জমা দেওয়া যেতে পারে। এই পর্যায়ে আমি যোগাযোগ করলাম লীডসে কারিশমা’র সাথে।

কারিশমার কথা আগেই বলেছি। ড জে আর সি স্যারের মেয়ে কারিশমা, ইউনিভার্সিটি অফ লীডসে ট্রান্সপোর্টেশনের টিচার। আনিস বাসা পাওয়ার আগে কিছুদিন কারিশমাদের বাসাতেই ছিল। আমি কারিশমাকে মেসেজ পাঠালাম। প্রথমেই জিজ্ঞেস করলাম, ‘কারিশমা, তুমি কি আমাকে চেনো? আমি ইভাদের (ইভা আমাদের ব্যাচের ফার্স্ট গার্ল ছিল যে টিচার হয়েছিল) ব্যাচের। একটা ব্যাপারে তোমার হেল্প চাই!’
কারিশমার আন্তরিক জবাব পেলাম প্রায় সাথে সাথেই।
‘হ্যাঁ বিপু আপা, আমি তো চিনি আপনাকে। তবে আনিস ভাইয়ের সাথে আপনার রিলেশনের ব্যাপারটা জানা ছিল না আমার। বলেন কীভাবে হেল্প করতে পারি? মানে... যদি করতে পারি আর কী!’

আমি কীভাবে ইউনিভার্সিটিতে টিউশন ফি জমা দিব সে ব্যাপারে কারিশমার সাহায্য চাইলাম। ইউনিভার্সিটির ওয়েব সাইট ঘেঁটে যেসব তথ্য পেয়েছি সেগুলোও বললাম। আগস্টের হলিডে উপলক্ষে ইউনিভার্সিটি বন্ধ থাকায় তারা আমার মেইলের জবাবও দিচ্ছে না। কারিশমা জানালো, ‘ইউনিভার্সিটির ওয়েব সাইটে এভাবে টাকা জমা দেওয়া যায়, এই কথা লেখা থাকলে এটার কাজ করার কথা। তবুও আমি কনফার্ম হয়ে আপনাকে জানাচ্ছি।’
আরো ভালোভাবে তথ্যটা দেওয়ার জন্য কারিশমা আমাকে রুমানা আপার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো। রুমানা আপা ইউনিভার্সিটি অফ লীডস থেকে পিএইচডি করছেন। উনি জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটির টিচার ছিলেন। রুমানা আপা খুবই আন্তরিকভাবে সাহায্য করলেন। উনি যেভাবে দেশ থেকে টিউশন ফি জমা দিয়েছিলেন, তার বিস্তারিত বর্ণনা আমাকে দিলেন। দেখা গেল, ওয়েব সাইটে দেওয়া ঠিকানাতেই উনিও উনার টিউশন ফি জমা দিয়েছিলেন।

কিছু কিছু মানুষ থাকে, যাদের দেখলে কেন যেন মনে হয় অনেকদিনের চেনা। তাদের আন্তরিকতা একেবারে ভেতরে গিয়ে স্পর্শ করে। রুমানা আপার সাথে যতবার দেখা আর কথা হয়েছে, ততবারই এই সত্যটা অনুভব করেছি আমি। যতদিন ইউকেতে ছিলাম, অনুষ্ঠান ছাড়া খুব বেশি দেখা হয়নি তার সাথে। একবার অবশ্য বিশেষ একটা জায়গায় দেখা হয়ে গিয়েছিল। সেই প্রসঙ্গে পরে আসছি।
তবু যতবারই তার সাথে দেখা হয়েছে, সময়টুকু খুব স্পেশাল ছিল সবসময়। তার উপস্থিতি ছিল সজীব আর আন্তরিক। কীভাবে এত উচ্ছল আর প্রাণবন্ত থাকা যায় সবসময়, এই টিপসটা আমি তার কাছ থেকে নিতে চেয়েছিলাম। পরে অবশ্য নানারকম চাপে ভুলে গিয়েছি।

ইউকেতে আমার লেখার যে ক’জন নিষ্ঠাবান নিয়মিত পাঠক আমি তৈরি করতে পেরেছি, রুমানা আপা তাদের মধ্যে অন্যতম। আমার কোনো লেখাই উনি সাধারণত মিস করেন না। প্রায় সব লেখাতেই সময় করে বিস্তারিত মন্তব্য করতেন। তবে তার মন্তব্যগুলো প্রায়ই আমার ইনবক্সে জমা হতো। কেন যেন উনি কখনোই লেখার কমেন্টবক্সে কমেণ্ট করতেন না।
আমার এই পাঠক লিস্টে অবশ্য সগৌরবে কারিশমাও আসীন। এটা অবশ্য গোপন থাকে সবার কাছে।তবু এই লেখাটার মধ্য দিয়ে সেই গোপন জায়গাটাকে আজ কিছুটা উন্মুক্তই করে ফেললাম। কারণ কারিশমাও সাধারণত ইনবক্সেই তার মতামত দেয়। পাবলিক কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকে সে। আমার বড় লেখাগুলোও সে তার ব্যস্ত সময়ের মাঝে সময় করে পড়ে ফেলেছে। আমার ‘ছায়াপথ’ উপন্যাসের যে প্রাথমিক একটা সংস্করণ লিখেছিলাম, সেটার একটা চমৎকার রিভিউও আমি তার কাছ থেকে পেয়েছি। সাহিত্যের যে সে বেশ ভালোরকম একজন বোদ্ধা, এটা বুঝতে খুব বেশি সময় লাগেনি।

মাঝে মাঝে কাউকে কাউকে বলতে শুনি, ‘গল্প-উপন্যাস পড়ার সময় হয়ে ওঠে না, কাজ নিয়ে এত ব্যস্ত থাকতে হয়! এসব পড়ার সময় কই?’
গল্প-উপন্যাস শব্দটাকে খুব হাল্কাভাবে উচ্চারণ করার একটা প্রবণতা দেখা যায় এই শ্রেণীর মাঝে। সাহিত্যে সবার রুচি থাকবে এমন তো কথা নেই! তবে ব্যস্ততা কোনকিছুরই অযুহাত হতে পারে না। বিশেষ করে মাল্টিটাস্কিং যাদের করতে হয়, তারা কেউই শুয়ে বসে সময় কাটায় না। (ক্রমশঃ)

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম পোষ্টের সাথে ছবি দিবেন, তাহলে পোষ্ট আরো বেশি প্রানবন্ত লাগবে।

আগের দুই একটা পোষ্ট মিস গেছে। সময় মতো পড়ে ফেলবো।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩২

ফাহমিদা বারী বলেছেন: জি ছবি দিচ্ছি। আপনার কথা শুনে আরেকটা দিয়ে দিলাম। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সবুরে মেওয়া ফলে। আর কতগুলি পর্ব দিবেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৮

ফাহমিদা বারী বলেছেন: আমি এই লেখাটা ছাব্বিশ হাজার শব্দের মতো লিখে রেখেছি। শেষ করা হয়নি। এখন ব্যস্ত আছি বইমেলার পাণ্ডুলিপি নিয়ে। দেখা যাক। যতদূর লিখেছি, দিতে থাকি। পরের কথা পরে :)

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


ওয়াও!!! আপনার ভিসা হয়েছিলো শুনে খুব ভালো লাগলো।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৪

ফাহমিদা বারী বলেছেন: জি ভিসা তো হয়েইছিল ভাই! তবে সেই সময়টা খুব হ্যাপায় কেটেছিল!

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: ভিসা তো পাবেন এইটা নির্ধারিত ছিল- কিন্তু কি হ্যাপা টাই সামলাতে হোল :(
ভাল লাগল এ পর্বটাও
ওহ্ আপনার গুনমুগ্ধ পাঠিকা ‘ কারিশমা ও রুমানা আপার মত ভাল মনের মানুষকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬

ফাহমিদা বারী বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা আপনাকে।
জি সেই সময়ের সেই ঝামেলার কথা মনে হলে এখনো অবাক লাগে ভেবে কীভাবে ওসব সামলিয়েছি। আল্লাহই বিপদ দেন আবার তিনিই তা থেকে উদ্ধার করে দেন। আমরাই শুধু শুধু অস্থিরতা করে মরি।

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪৯

জুল ভার্ন বলেছেন: ভালো লাগলো।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭

ফাহমিদা বারী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.