নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

ফাহমিদা বারী

আমার ব্লগ মানে গল্প। গল্প পড়ার আমন্ত্রণ জানাই :)

ফাহমিদা বারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আত্মজৈবনিক স্মৃতিকথন- ল্যাভেণ্ডারের সুবাস

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১




#পর্ব_১০
হাঁটতে হাঁটতে বাসার কাছের হাইডপার্কে গেলাম। প্রচুর জায়গা নিয়ে ছিমছাম সুন্দর একটা পার্ক। গাছগাছালিতে ভরপুর। ইতিউতি অল্প কিছু মানুষ আমাদেরই মতো হাঁটাহাঁটি করছে। অনেককেই জগিং করতে দেখলাম। খুব অল্প সময়েই ব্রিটিশদের সম্পর্কে আমি একটা প্রাথমিক ধারণা করে বসলাম। পরবর্তীতে দেখেছি, আমার এই প্রাথমিক ধারণাটা মোটেও ভুল ছিল না। বরং অল্প সময়েই বেশ একটা স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে গিয়েছিলাম বলা চলে। আমার মনে হয়েছিল, ব্রিটিশরা বেশ স্বাস্থ্যসচেতন এবং বেশিরভাগই সুঠাম ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। স্বাস্থ্যগত ব্যাপারটাকে তারা মোটেও হেলাফেলা করে না।

ইতিপূর্বে আমেরিকা থেকে ঘুরে আসার যৎসামান্য অভিজ্ঞতাকে আমি সেদিন থেকেই কাজে লাগাতে শুরু করে দিলাম। প্রায় সবকিছুতেই দুই দেশের মধ্যে পার্থক্য করতে শুরু করে দিতাম। আমার এই ব্রিটেন-আমেরিকার পার্থক্য যাচাই বাছাইয়ে আনিস দু’দিনেই বিরক্ত হয়ে গেল। আমি হয়ত বলতাম, ‘আমেরিকার বাসাগুলো এত বড় ছিল, এখানে বাসাগুলো এত পিচ্চি পিচ্চি কেন?’
আনিস বলতো, ‘আমেরিকা থেকে চলে আসার পরে এখন আর আমেরিকা ভালো লেগে কী হবে? তখন তো আমেরিকা থেকে পালানোর জন্য উঠে পড়ে লেগেছিলা! এখন বরং পারলে ব্রিটেনকে একটু ভালো লাগাও!’
আমি এই কথা শুনে সাময়িক চুপ করে গেলেও আমার পর্যালোচনা অব্যাহত থাকতো। মনে মনে একই ভাষাভাষী দুই দেশের মধ্যে পার্থক্য মেপে চলতাম আমি।

আমেরিকানরা বেশ বিলাসী জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হয়ে যায়। ওদের দেশটা বিশাল, ঘরবাড়িগুলো বিশাল, মানুষগুলোও বিশাল স্বাস্থ্যের মালিক। বিশেষ করে, মহিলাদের মধ্যে ওবেসিটি চুড়ান্ত পর্যায়ের। কিন্তু ব্রিটেনের ক্ষেত্রে দেখেছি উল্টো ঘটনা। ওদের দেশটা ছোট, ঘরবাড়িগুলো কবুতরের খুপরির মতো (আমাদের দেশেও এখন মানুষ এদের চেয়ে বড় বাসায় বাস করে) আর মানুষগুলো স্বাস্থ্যগত দিক দিয়ে বেশিরভাগই ফিট।
আর একটা পার্থক্যের কথা না বললেই নয়। আমেরিকায় রাস্তাঘাটে অপরিচিত মানুষজনের হাই হ্যালোর জ্বালায় বাঁচা যায় না। প্রথমদিকে অবাক হয়ে ভাবতাম, ‘ইয়াল্লা! আমারে চেনে নাকি? যেভাবে গলায় গলায় খাতির দেখাচ্ছে!’ পরে বুঝেছি, এই খাতির সেই খাতির নয়। এটা হচ্ছে অনেকটা ভার্চুয়াল প্রশংসার মতো ব্যাপার। ভার্চুয়ালি কেউ যখন বলে ‘খুব সুন্দর দেখাচ্ছে’ তখন সেই প্রশংসাতে যেমন ভেসে যাওয়ার কিছু নেই, আমেরিকানদের এই হাই হ্যালোতেও উদ্বেলিত হওয়ার কিছু নেই।

ইউকেতে এসে ভাবলাম, এখানেও হয়ত সেই হাই হ্যালোর বন্যা শুরু হয়ে যাবে। নিজেই খানিকটা হাসিহাসি মুখে এদের দিকে তাকিয়ে রীতিমত ইলেকট্রিক শক খেতে হলো। পাথুরে মুখে হেঁটে যেতে যেতে কেউ হয়ত আশেপাশে কিছু খেয়ালই করে না, হাই হ্যালো তো দূরের কথা!
তবে এসব নিছকই আমার অতি সাধারণ হাল্কা পর্যবেক্ষণ মাত্র। আরো গভীরভাবে দেখতে গেলে হয়ত এই দুই দেশের মধ্যে অনেক রকম মিলও খুঁজে পাওয়া যাবে।

পার্কটা বেশ অনেকখানি সময় নিয়ে চক্কর দিলাম আমরা। কাজকর্ম নেই। এখন আশেপাশের জায়গাগুলো চিনে নেওয়াই প্রধান কাজ। আনিস তো ইতিমধ্যেই চারপাশ চিনে নিয়েছে। এখন আমাদের চারপাশের জায়গাটা চিনে নেওয়া দরকার। কাজেই সেই কাজটাই মন দিয়ে করতে লাগলাম। পার্কের অনেকগুলো প্রবেশ পথ। আমরা একদিক দিয়ে ঢুকে আরেকদিক দিয়ে বের হলাম। কোথা দিয়ে যে ঢুকলাম আর কোনদিক দিয়ে যে বের হলাম কিছুই বুঝতে পারলাম না। সবই একইরকম মনে হলো আমার কাছে। মনে মনে প্রমাদ গুনলাম। এখানে একা একা চলাফেরা করবো কেমন করে?

পার্কের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে বেশ উঁচু উঁচু পাথরের তৈরি স্ট্যাচু বসানো। বেশিরভাগই রাজা রাজরাদের। কিছু ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্বও চোখে পড়লো। স্ট্যাচুর নীচে পাথরের দেওয়ালে খোদাই করা নাম আর বিবরণগুলো সময়ের ভারে বিবর্ণপ্রায়। তবু কিছু কিছু জায়গায় দাঁড়িয়ে স্ট্যাচুর অন্তর্গত ব্যক্তিটির ইতিহাস পড়ার চেষ্টা করলাম। রাণীর দেশে বাস করতে এসেছি। রাজকীয় ঐতিহ্যের ছিঁটেফোটা দেখা একরকম শুরুই হয়ে গেল।
ইউকেতে যে জিনিসটি খুব বেশি নজর কেড়েছে, তা হচ্ছে এখানকার বাড়িঘর আর স্থাপনাগুলোর একেবারেই স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। এরা বলে ‘ক্যারেক্টর’। ইউকে’র মানুষজন যতটা না শৌখিন হয়ত তারচেয়ে বেশি ঐতিহ্য আর আভিজাত্যপ্রিয়। সোজা বাংলায় ‘বনেদি’। শত বছরের পুরনো দেওয়াল কিংবা স্থাপনা ভেঙে নতুন দেওয়াল বা স্থাপনা গড়ে না তোলার পেছনে ওদের যুক্তি কী তা সঙ্গতকারণেই আমার জানা নেই। তবে ভাবতে ভালো লাগে...তারা হয়ত নিজেদের অতীতটাকে সংরক্ষণ করে। শত শত বছরের বিশ্ব নেতৃত্বের ঐতিহ্যকে মনের কোথাও না কোথাও তারা নিশ্চয়ই গর্বের সাথেই ধারণ করে চলে।

পুরো হাইড পার্ক জুড়ে কত যে নাম না জানা গাছ! সেসব গাছের ঘন সবুজ পাতা একেবারে অন্ধকার করে ছেয়ে ফেলেছে পুরো পার্কটিকে। আমরা বিচ্ছিন্নভাবে কিছুক্ষণ পার্কের মধ্যে ঘুরে বেড়ালাম।
ছোটবেলা থেকেই গাছগাছালির প্রতি অন্যরকম এক আকর্ষণ কাজ করতো আমার। পথের ধারে সতেজ কোন গাছ দেখলেই পাতাগুলো ছুঁয়ে দেখতাম। ফুল দেখলে গন্ধ শুঁকতাম। সেজন্য মৌমাছি বোলতার কামড়ও খেয়েছি অনেক।
আর সব গাছেরই নাম জানতে ইচ্ছে করতো। দেশের বেশিরভাগ গাছগুলোকে তো একরকম চিনতামই। তবু যেগুলোকে চিনতাম না, সেগুলোর নাম কোন না কোনভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করতাম। হয়ত আশেপাশে কেউ থাকলে জিজ্ঞেস করতাম। অথবা অনলাইনে সার্চ দিতাম। কেন যে আমি করতাম এই কাজটা, তা নিজেও জানি না। হয়ত গাছের প্রতি সুতীব্র ভালোবাসা একটা কারণ হতে পারে। অথবা আর একটা কারণও হতে পারে। হয়ত কোন অজানা গাছের আড়ালে খুব পরিচিত কোন নাম লুকিয়ে থাকে। সেই নামটিকে বের করে আনার ইচ্ছে থেকেই অপরিচিত গাছ পাতার নাম খুঁজে বেড়াতাম। বেশ অনেকবার এই ঘটনা ঘটেছে। সম্পূর্ণ অপরিচিত কোন ফুলের নাম শুনে অবাক হয়ে ভেবেছি,‘ওহ্‌! এটাই সেই ফুল! কী আশ্চর্য! কত শুনেছি এই নাম!’
সেই ফুল দেখে বেশিরভাগ সময়েই হয়ত হতাশই হয়েছি। কারণ যখন কোন একটা কিছুর নাম প্রচুর শোনা হয়, তখন প্রত্যাশা বেড়ে যায় অনেক গুণ। কল্পনাতে কিছু একটা সুন্দরতম ছবি দাঁড়িয়ে যায়। সেই ছবির সাথে বাস্তবতা বেশিরভাগ সময়েই মোটেও মেলে না।

দোলনচাঁপা ফুল নিয়ে অনেক গল্পগাঁথা শুনেছিলাম। বাস্তবে সেই ফুল দেখে একেবারেই মুগ্ধ হইনি। মনে হয়েছিল, এর চেয়ে সাধারণ টগর কিংবা বেলিও অনেক সুন্দর! তবে দোলনচাঁপার সুগন্ধে অবাক হয়েছি। এটা নিয়ে বেশ মজার একটা ঘটনা আছে।
আমার বসের রুমে তার পিওন ফুলদানিতে রোজ দোলনচাঁপা সাজিয়ে রাখতো। আমি সকালবেলা স্যারের রুমে ঢুকলেই তীব্র সুগন্ধ পেতাম। ভাবতাম, রুমে কড়া মাত্রার এয়ারফ্রেশনার স্প্রে করা হয়। একদিন স্যারের অনুপস্থিতিতে একটা ফুল ছিঁড়ে নাকের কাছে ধরতেই দেখি সেখান থেকেই সুগন্ধ আসছে। তারপর স্যারের পিএকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘ফুলের মধ্যে এভাবে আর্টিফিশিয়াল সেন্ট স্প্রে করেছেন কেন?’
আমার দৃঢ় বিশ্বাস ছিল, এই সুগন্ধ কিছুতেই দোলনচাঁপার খাঁটি সুগন্ধ হতে পারে না। পিএ খুব ব্যথিত মুখে জবাব দিলো, ‘ম্যাডাম, এভাবে ফুলগুলোকে বদনাম দিলেন!’

ঢাকা শহরে একধরনের বাদাম গাছ খুব দেখা যায়। একদিন কার কাছে যেন শুনলাম, এটাই নাকি আমণ্ডের গাছ। খুব মন দিয়ে কাঁচা ফলগুলোকে দেখলাম। হাতে নিয়ে সেই কাঁচা ফলের একটাকে ভেঙেও ফেললাম। দেখলাম, আমণ্ডের মতোই লাগে। মনে মনে নিজেকে গাধা বানালাম। ঢাকা শহরের আনাচে কানাচে এই গাছ ছড়িয়ে আছে, আর আমরা কী না এত দাম দিয়ে আমণ্ড কিনে আনি!
পরে একদিন আমার অফিসের ভেতরের এক গাছ থেকে কিছু বাদাম পেড়ে ফেলার প্ল্যান করলাম। একজনকে পেড়ে দেওয়ার কথা বলতেই বলে উঠলো, ‘এই জংলা ফল দিয়ে কী করবেন ম্যাডাম?’
আমি বললাম, ‘এটা কাঠবাদাম না? তাহলে কিছু পেড়ে নিয়ে গিয়ে শুকাবো। দেখি কেমন হয়।’
সেই লোক আঁতকে উঠে জবাব দিলো, ‘হায় হায়! বলেন কী ম্যাডাম? এটা কাঠবাদাম হতে যাবে কেন? এটা তো এমনি এক জংলা গাছ! কাঠবাদাম কি আর এত যেখানে সেখানে ধরে?’

অর্থাৎ গাছপালা নিয়ে গবেষণা আমি মাঝেমাঝেই করি। ইউকেতে থাকাকালীন সময়েও নানারকম গাছপালা আর ফলের নাম নিয়ে মানুষজনকে কম জ্বালাইনি। গাছে থোকায় থোকায় ধরে থাকা টসটসে ফল দেখলেই নাম জানতে ইচ্ছে করতো। কিছু ফল দেখতে এত সুন্দর লাগতো, ইচ্ছে হতো গাছ থেকে পেড়ে খেয়ে ফেলি। রাস্তায় হেঁটে যাওয়া কাউকে দেখলেই থেমে দাঁড় করিয়ে গাছের নাম জিজ্ঞেস করতাম। তবে এই ব্যাপারে আমার একটা ধারণা হচ্ছে এই, এসব দেশের সাধারণ মানুষেরা নিজেদের দেশের গাছ লতা-পাতার তেমন একটা খবর রাখে না। আমাদের দেশের সাধারণ একজন মানুষকে যদি আম জামের গাছ দেখিয়ে জিজ্ঞেস করা হয়, কারোরই না বলতে পারার কথা নয়।

কিন্তু সেদেশে এই চিত্র অন্যরকম ছিল। যতজনকে আমি কোন একটা ফলভরা গাছের নাম জিজ্ঞেস করেছি, কেউই বলতে পারেনি। দ্বিধাগ্রস্তের মতো মাথা ঝুকিয়ে বলেছে, ‘আ...আই ডোণ্ট নো রিয়েলি! মে বি...’
একবার একজনকে একটা বাসার সামনে বড়ইয়ের মতো টসটসে ফল ধরে থাকতে প্রচণ্ড কৌতুহলী হয়ে নাম জানতে চাইলাম। সে যথারীতি ‘জানি না’ টাইপের একটা উত্তর দিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে বলে উঠলো, ‘ডোন্ট ট্রাই দ্যাট, ওকে? ইউ মেবি পয়জনড!

বিশেষ করে চেরি গাছ চেনার খুব ইচ্ছে ছিল আমার। ইন্টারনেটে ঘেঁটে চেরি গাছ আগেই চিনে নিয়েছিলাম। তারপরে সামারের সময়ে সেই গাছ আবিষ্কারে লেগে পড়তাম। কারণ শীতের সময়ে সব গাছই শুকনো খটখটে, কাঠি সর্বস্ব। সেসময় চেরিও যা, আপেলও তা। এই চেরি গাছ আবিষ্কার করতে গিয়ে আরেকটা ব্যাপার জানতে পেরেছি। তা হচ্ছে, চেরি ফুল আর চেরি ফলের পাতা হুবহু একইরকম। কিন্তু একটি গাছে হয় ফুল, আরেকটিতে ফল। অবশেষে ইউকে’র শেষ সময়ে এসে ফলসহ চেরি গাছকে চিনতে পারার সৌভাগ্য হয়েছিল। সেই গল্পে পরে ফিরে আসবো। আপাতত হাইড পার্কের গাছ গাছালির দিকে আবার ফিরে আসা যাক।

পার্কে ঘুরতে ঘুরতে অদ্ভুত দর্শন এক গাছ দেখে একেবারেই থমকে দাঁড়িয়ে গেলাম। গাছটা দেখতে ঠিক একজন বয়ষ্ক মানুষের মতো। লম্বা লম্বা দাড়ির মতো ডালসহ পাতাগুলো নেমে এসে সত্যিই যেন মৌনব্রত এক বৃদ্ধ। আর একটা বিষয় না বললেই নয়। গাছটাকে দেখে মনে হচ্ছিলো, সে যেন কিছুটা শোকগ্রস্তও। আমি সাথে সাথে ছবি তুলে নিলাম গাছটির। এ গাছের নাম না জানলে তো আমার চলবেই না। কিন্তু জানার উপায় কী তাও বুঝতে পারছিলাম না।
শেষমেষ ছবিটা ফেসবুকে পোস্ট করে দিলাম। তাতেই বন্ধুদের মন্তব্য থেকে জানতে পারলাম গাছটির নাম ‘উইপিং উইলো’। অর্থাৎ শোকগ্রস্ত হিসেবে তাকে চিহ্নিত করা একেবারেই ভুল হয়নি আমার। সৃষ্টিকর্তা অদ্ভূত এক শোক শরীরে দিয়ে তাকে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দিয়েছে। নিজের অবয়ব দিয়েই সেই শোক তাকে সারাজীবন বহন করে যেতে হবে। গাছটির বৈশিষ্ট্যগত কারণেই এই অদ্ভূত নামকরণ। বৃষ্টির ধারা এর বাঁকানো শাখায় পড়লে ঠিক অশ্রুধারার মতো মনে হয়। এই ধারণা থেকেই গাছটির নাম রাখা হয়েছে ক্রন্দনরতা প্রশাখা বা উইপিং উইলো। পরবর্তীতে লীডসে আরো বেশ কিছু জায়গায় গাছটি দেখেছি আমি। প্রতিবারই মুগ্ধ বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকতাম এই শোকরতা প্রশাখা ‘উইপিং উইলো’র দিকে। (ক্রমশঃ)

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৯

শেরজা তপন বলেছেন: - সময় করে পড়ে মন্তব্য করছি।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৯

ফাহমিদা বারী বলেছেন: জি ধন্যবাদ।

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: যে গাছের ছবিটা দিয়েছেন সেটাই কি বয়স্ক মানুষের মতো দেখতে?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২১

ফাহমিদা বারী বলেছেন: দুটো গাছের ছবি দিয়েছি। এর মধ্যে ২য়টি। এটাকে দেখে মনে হয় বুঝি কাঁদছে। আরেকটা ছবি দিচ্ছি দেখুন।

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২১

ফাহমিদা বারী বলেছেন: উইপিং উইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.