নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফকির আবদুল মালেক

ফকির আবদুল মালেক

আমি এক উদাস ফকির তারা দানা তসবী গুনিপ্রাণীসম দেহ মাঝে মানুষ নামে স্বপ্ন বুনি

ফকির আবদুল মালেক › বিস্তারিত পোস্টঃ

একাকিত্বের জবানবন্দী

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৮

সত্যি ভয়াবহ মানসিক বিপর্যয়ের মধ্যে আছি। তাই বলে পাগল! একেকারে নয়। এটা একটা পীড়া। সবকিছু শুনে ফেলার বা বুঝে ফেলার অসুখ। তীব্র শ্রবন ক্ষমতা। সব বিষয় শুনতে পাই বেহেশতের, পৃথিবীর! আমি দোজগের আগুনের লিকলিকে জিহ্বার হিসহিস আওয়াজ শুনতে পাই।
পাগল বলছ! তবে মনোযোগ দিয়ে শুন, অবলোকন করো- কত দৃঢ় ও শান্ত ভাবে পুরো গল্পটি বর্ণনা করছি।

বলা দু:সাধ্য, কিভাবে ধারণাটি মাথায় ঢুকলো কিন্ত একদা ধারণাটি মাথার ভিতর গর্ভধারণ করে। দিন রাত সেখানে তা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে থাকে। হা, জানি আমার বস সিনিয়র ব্যারিষ্টার মধ্যবয়সী সফল পুরুষ ছিলেন।তুমিতো তাকে দেখেছো, কতটা সুপুরুষ তিনি ছিলেন। আমাকে দেখছো, একটা জোৎস্না জ্যোতি চেহারায় বহমান। দেখ আমাকে, কতটা যৌন আবেদনময়ী নারী আমি। কোন কুপ্রস্তাব বা কুপ্রভাব ছিল না। মানুষটির অর্থের প্রতি লোভী ছিলাম না আমি। এটা ছিল তার চাহুনি! আহা, চোখই! ওই চোখের দৃষ্টি ছিল অদ্ভুত মায়াবী, আকুতিপূর্ণ। যখন ওই চোখের দৃষ্টি আমার উপর পড়তো, রক্ত হিম হতে থাকতো। কানের ভিতর সন সন অস্ফুট গুঙানীর শব্দ হতো। এই শব্দ দ্বারা আক্রান্ত হয়ে একটি শব্দকারাগারে বন্দী হয়ে যেতাম। এই কারাগার থেকে মুক্তি পেতে নিশ্চিত সিদ্ধান্তে পৌছি তাকে খুন করব। এভাবেই নিজেকে মুক্ত করব।

এখন এই ব্যাপারটি লক্ষ্যনীয়। তুমি আমাকে পাগল ভাবছ। একজন পাগল কিছুই বুঝতে পারে না। কিন্তু আমাকে লক্ষ্য কর, কতটা দূরদৃষ্টি সম্পন্ন পদক্ষেপ, কতটা কৌশল আর অভিনয় দক্ষতা প্রয়োগ করেছি। মানুষটির প্রতি একটি সপ্তাহব্যাপী নির্দয় হয়ে উঠেছিলাম, তাকে খুন করার আগ পর্যন্ত। প্রতি দিন রাতে, একেবারে মধ্যরাতে, তার গেটের লকটি খুলে ভিতরে প্রবেশ করতাম, খুব ধীরে ধীরে আর শান্তভাবে।

বাইরে থেকে সমস্ত আলো নিভিয়ে দিতাম, তারপর সিধকাটা চোরের মতো প্রথমে মাথাটা ঢুকিয়ে দিয়ে সবকিছু অবলোকন করি। তুমি হেসেই উঠতে যদি দেখতে কতটা চতুরতার সাথে ভিতরে প্রবেশ করতাম। খুব ধীর পদক্ষেপ,যাতে তার ঘুমের কোন ব্যাঘাত না ঘটে।

একটি পাগল কি এতটা জ্ঞানী হতে পারে, আমার মত? মাথাটা যখন রুমের ভিতর স্থির হয়ে সব কিছু ঠিক ঠাক মত দেখতে পায়, অন্ধকারটা যখন জয় করতে পারি, তখন খুব সাবধানে সরু, ছোট, মৃদু আলোর টর্চ লাইটটি জ্বালি। খুব সাবধানে। একবরাই কেবল, একেবারে চোখ বরাবর।

এভাবে সাতটি রাত, পরপর। প্রতিবারই চোখ দু’টি বন্ধ পাই। আমার পক্ষে কাজটি করা অসাধ্য হয়ে পরে। বিজ্ঞ বস আমাকে কোনদিন বিরক্ত করেননি।
শুধু তার শান্ত, স্নিগ্ধ, আকুতিভরা চাহনি!

প্রতিদিন সকালে চেম্বারে যাই এবং মাধুর্য্যপূর্ণ ব্যবহার করি। যতই চতুর আর সফল পুরুষ হোন না কেন, তার পক্ষে সন্দেহ করা একেবারেই অসম্ভব যে, প্রতি রাতে,যখন ঘুমে থাকেন তিনি, আমি তার কক্ষে প্রবেশ করি খুনের উদ্দেশ্যে।

অষ্টম দিনে অন্যান্য রাত্রির চেয়ে বেশি সতর্ক থাকি।

ঘড়ির মিনিটের কাটাটাও আমার চেয়ে দ্রুত নাড়াচাড়া করে, এতটা সতর্ক আর ধীর। ঐ রাত্রির আগে আমি টের পাইনি, আমার ক্ষমতা, আমার বিচক্ষনতা কতটা দৃঢ়। এই ভবনটিই বেশি আপ্লুত করত যে, তিনি স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি আমার এই গোপন ভাবনা আর পদক্ষেপের কথা।

মস্তিষ্কে স্থিরকৃত ভাবনা নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকি। দরজা খোলার সময় ইচ্ছাকৃত একটি শব্দ করি। তড়িৎ জেগে বিছানায় বসে পরেন তিনি। তার জেগে থাকাটা জরুরী। জেগে না থাকলে চোখ খোলা পাওয়া যায় না।

এক মুহূর্ত ভাবি, ফিরে যাব? কিন্তু না বাইরে থেকে সমস্ত আলো নিভিয়ে দেয়া আছে আর পিচের মতো অন্ধকার এখন ঘরটি। দরোজা খুলে ভিতরে প্রবেশ করলেও কিছুই দেখতে পাবেন না। খুব ধীরে ভেতরে ঢুকে যাই।

পুরোটাই মস্তিষ্ক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সরু, মসৃন, চিকন চর্টটি আমার শিকার যে দিকটায় ফিরে বিছানায় বসে আছে, তার উল্টোদিকে মাত্র একবার কয়েক সেকেন্ডের জন্য ফ্লাশ করি। চিৎকার করে উঠেন “ কে ওখানে?”

আমি তখনও শান্ত। পুরো বিশ মিনিট আমি এক ইঞ্চিও নড়িনি। তিনি বিছানায় বসে আছেন, শুনার চেষ্টা করছেন, যেমন আমি রাতের পর রাত তোমাদের প্রাচীরের ভিতর মৃত্যুর দিকে কান পেতে থাকি।

একটি মৃদু আর্তনাদ শুনতে পাচ্ছি, জানি এই আর্তনাদ মর্মভেদী প্রাণহরী ভয় থেকে উত্থিত। সেটা কোন ব্যথা বা মন:স্তাপের আর্তনাদ নয়।
আমি শব্দ তাড়িত এক অলৌকিক সত্ত্বা! শুনতে পাই, বারবার যুক্তি দিয়ে তিনি ভয় তাড়াবার চেষ্টা করছেন।
একবার ভাবছেন,‘‘হয়ত গ্যাসের চুলাটি জ্বালানো ছিল, আর নিভে যাওয়ার আগে ধপ করে জ্বলে উঠেছে।” আবার ভাবছেন, “ইঁদুরের উৎপাত বেড়ে গেছে, নিশ্চয়ই শব্দটি ইঁদুরের চলাচল থেকে এসেছে।” এভাবে নিজেকে নিরাপদ ভাবতে চেষ্টা করছেন!
কিন্তু হায়! সব বৃথা ভাবনা। মৃত্যু কালো ছায়মূর্তি হয়ে তার পিছনে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি মৃত্যু দ্বারা পরিবেষ্টিত।

শিকারী বাঘের মতো, দীর্ঘসময় অপেক্ষার পর বুঝতে পারি, শিকার এখনো জেগে স্থির হয়ে আছে, আমি ধীরে ধীরে এগিয়ে যাই। ভাবতেও পারবে না কতটা হিসাব আমি করেছি। যখন সব হিসাব মিলে গেল, চিকন টর্চ লাইটটি আমি জ্বেলে দিলাম। একটি সরু আলোক রশ্মি একেবারে চোখের উপর গিয়ে পড়ল।

চোখ দু’টি ছিল খোলা, বিস্ময়ে যতটুকু বড় হতে পারে ততটা বড় আকারে। একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব থেকে সেই চোখ দেখতে পেলাম যার দৃষ্টি আমার উপর আপতিত হলে সমস্ত হাড়গুলি শীতল হতে থাকে। তার মুখের অভিব্যক্তি দেখিনি আমি। তার মুখমন্ডল আমার টার্গেট নয়। টর্চের আলো হিসাব কষে জ্বালি যেন চোখ স্পষ্ট দেখতে পাই।

নিচু লয়ে দ্রুত উচ্চারিত একটি শব্দ কানে এসে বেজে উঠছে। একটু বুঝিয়ে বলি, তোমার হাত ঘড়িটা বালিশের নিচে রেখে বালিশে কান পেতে শুন। অন্য কোন শব্দ যদি তোমার কর্ণকুহরকে বিরক্ত না করে তবে একটি দৃঢ় টিক টিক শব্দ শুনতে পাবে । ঠিক এই ধরনের একটি ধ্বনি আমার কানে বাজতে লাগল। হৃৎপিন্ড থেকে আগত, ধুক ধুক। আর দেখো, কতটা ঘোরলাগা ভাবের আবেগে পরিবেষ্টিত ছিলাম, এই ধ্বনিটি উগ্রতাকে প্রচন্ডতা দান করছিল যেমন সৈনিকের গতিশীলতাকে বাড়িয়ে দেয় ড্রামের আওয়াজ।

নিজেকে দমন করে রাখি, এমন কি খুব সাবধানে শ্বাস প্রশ্বাস নিতে থাকি। টর্চটি স্থিরভাবে ধরে রাখি, একেবারে চোখ বরাবর। এর মধ্যে হৃৎপিন্ডের ধ্বনি ক্রমাগত বাড়তে থাকে। অতি দ্রুত, উচ্চ শব্দ থেকে উচ্চতর শব্দে, প্রতিমূহুর্তে। ভীষন ভয় পেয়েছে। ভয়টি চরম পর্যায়ে উন্নীত হলো। প্রতিমূহুর্তে তা বৃদ্ধি পেতে থাকল। এই বৃহৎ অট্টালিকার এই ফ্লাটের ভিতর, রজনী যখন প্রায় শেষ ঘন্টার দিকে ধাবমান, তখন এই শব্দগুলি অতি দানবীয় আওয়াজে রূপান্তরিত হতে থাকল। সমস্ত নিরবতাকে খান খান করে ভেঙ্গে দিয়ে এতো বিকট আকার ধারণ করতে থাকল যে, আমি বিচলিত হয়ে পরলাম।
কিন্তু সময় কম।

বিদায় বন্ধু, বিদায়।

মাত্র একবার প্রতিরোধ করতে পেরেছিল। টর্চটি ছুড়ে এক ঝটকায় মেঝেতে ফেলে দেই। তারপর মোটা কম্বলটি মুখের উপর চেপে ধরি। পা নাড়াচাড়া করছিল বেশ জোরে, আর হৃৎপিন্ড লাফচ্ছিল অতিদ্রুত। আস্তে আস্তে সব স্থবির হয়ে এলো। আমি কান পেতে শুনলাম, শান্ত সব।

চোখ এখন মৃত, তার চাহুনি এখন আর আমাকে বিরক্ত করতে পারবে না।

এখনও যদি আমাকে পাগল ভাব, কিছুক্ষণ পর আর ভাববে না, যখন আমি পরবর্তী ঘটনাগুলো বর্ণনা করব। পরবর্তী একঘন্টা আমি একটানা পরিশ্রম করি। লাশ পঞ্চাদশী চাঁদের জৌৎস্নায় প্লাবিত বিলের জলের মত নিথর, শান্ত। তাকে রুম থেকে নিয়ে টেনে চেম্বারে নিয়ে যাই। সেখানে আইনের অজস্র বইয়ের পাশের
আলমারিটার ভিতর ঢুকিয়ে রাখি। রুমে প্রবেশ করে সব গুছিয়ে নেই। ধুয়ে ফেলার মতো কিছু ছিল না, একফোঁটাও রক্তপাত ঘটেনি। আশংকা ছিল কিন্তু তেমন লড়তে পারেনি।

যখন পরিশ্রম করে সব প্রায় গুছিয়ে এনেছি তখন কলিং বেল বেজে উঠল। আমি খুব শান্তভাবে, হাসি মুখে সদর দরোজা খুলি। বেশ কয়েকজন, যারা এই অট্টালিকার নানা ফ্লাটে থাকত তারা ভিতরে ঢুকল। বলি- রাতে ঘুমের ব্যাঘাত হয় আমার, দু:স্বপ্ন ভর করেছিল। স্যারকে খুঁজে পাচ্ছি না কোথাও, ফোনেও না, মাঝে মাঝে এমন হয় কোথায় লুকিয়ে থাকেন। এ কারণে আমি নিজের ফ্লাটে না থেকে এখানে থেকেছি। আমাকে একটি কেসের নোট নেবার জন্য বলে গেছেন। তাই গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতে করতে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু এত বড় ফ্লাটে একা একা একটা ভয় আমাকে দু:স্বপ্নের আকারে হানা দেয়। তার থেকেই এই আওয়াজ হয়ে থাকতে পারে।

আমার মাধুর্যপূর্ণ ব্যবহার, শান্ত আর বিশ্বাসযোগ্য বর্ণনায় সকলে আশ্বস্থ হয়ে পরস্পর নানা কথা বলতে লাগল। আমি তাদের খোঁজ নেবার জন্য ধন্যবাদ জানাই এবং চা করে দেই। কোন প্রকার ডাকাতির আলামত দেখা গেল না, যা তারা অশংকা করছিল। তারা শেষ রাতের আড্ডায় মেতে উঠল। আমিও তাতে অংশ নেই।

কিন্তু কিছুক্ষণ পর, আমার অসুস্থতাটি প্রকাশ পেতে থাকে। আমার মাথার ভিতর একটি ধ্বনি প্রতিধ্বনি তুলতে থাকে। প্রথমে অতি সূক্ষ্ম, ক্রমাগত তা বর্ধিত হয়ে স্থুল আকার ধারন করে। একটি শব্দ দু’কানে ক্রমাগত বাজতে থাকে। নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে চেষ্টা করি এবং চাইছিলাম যে লোকগুলো চলে যাক। আমি লক্ষ্য করে দেখলাম, লোকগুলো স্বাভাবিক ভাবে কথা বলে যাচ্ছে। তারা কি শব্দগুলি শুনছে না? কিভাবে সম্ভব? এত কোলাহল, গুঙানি, তীব্র হাহাকারের মাঝে তারা পরস্পরে কথা বলে যাচ্ছে কিভাবে?

এক ভদ্রলোক বললেন,‘ ম্যাডাম আপনার কি খারাপ লাগছে? তাহলে বরং আপনি বিশ্রাম করুন।’ চলেও গলেন তারা। কিন্তু শব্দটি আমাকে আর প্রকৃতিস্থ থাকতে দিচ্ছে না, এক অতি-প্রাকৃতিক শব্দ সমষ্টিতে কাবু হয়ে পড়লাম। দ্রুত শব্দ উৎস খুজতে লাগলাম। উৎসকে লক্ষ্য করে চেম্বারের দিকে এগিয়ে এলাম। আলমারি খোলে মৃতদেহ মেঝেতে নামিয়ে আনলাম। শব্দটি এক পাথর হয়ে যাওয়া লাশ থেকে আগত। গুঙানি, হাহাকারের বদলে শূন্য স্পন্দনে একটি স্পষ্ট শব্দ উচ্চারণ করে যাচ্ছে- আমি বড় একা!

সেই শব্দ আমার একাকিত্বকে তোলপাড় করে সমস্ত চরাচরে ছড়িয়ে দিচ্ছে- মানুষ বড় একা!

মাননীয় আদালত! আমাকে পাগল বলো না। গোয়েন্দা পুলিশের মতো বলো না যে, স্বচক্ষে একটি খুনের দৃশ্য অবলোকন করে আমার মস্তিষ্ক বিকৃত হয়েছে। কিংবা মনো বিজ্ঞানীর মতো বলো না যে, একটি স্বনামধন্য ব্যাক্তি যার স্ত্রী গত, সন্তানেরা বিদেশে লেখাপড়া করছে, প্রচুর অর্থ-বিত্ত থাকা স্বত্ত্বেও যিনি নি:স্ব, এমনি অসহায় একজন মানুষ জীবনের সাথী হিসাবে যাকে পেয়েছিল, যার সঙ্গ তিনি কামনা করতেন গভীর ভাবে, এমন একজন নারী আমি। তার মতো বলো না , তার এই একাকী নি:স্ব মৃত্যুতে গভীর বেদনাহত হয়ে আমি পাগল হয়ে গেছি।

মাননীয় আদালত, আমাকে বেকসুর খালাস দিয়ে তুমি খুব ভুল রায় দিয়েছো। একজন বিজ্ঞ আইনজীবির সহকারী হয়ে বহুবার তোমাকে আমি রায় লিখতে প্রভাবিত করেছি, চ্যালেঞ্জ করেছি, আজও তোমার এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করছি।

বিজ্ঞ বিচারক, আমাকে তার কাছে যেতে দাও!
For God’s sake hold your tongue, and let me love,

মাননীয় আদালত দেখো এখনও আমি কতটা স্বাভাবিক, কতটা দৃঢ়, এফোঁটা অশ্রু দেখতে পাবে না বুক ফাটা ক্রন্দনে।

Alas, alas, who’s injured by my love?
What merchant’s ships have my sighs drowned?
Who says my tears have overflowed his ground?
When did my colds a forward spring remove?
When did the heats which my veins fill
Add one more to the plaguy bill?
Soldiers find wars, and lawyers find out still
Litigious men, which quarrels move,
Though he and I do love.

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: বেশ লিখেছেন।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫০

ফকির আবদুল মালেক বলেছেন: বেশ বলেছেন। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.