![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা ঘুরতে গিয়ে কোন পর্যটক গাইডের সাহায্য নেয়নি। গুগল সার্চই ভরসা আর বের হওয়ার আগে হোটেলের লবিতে সমস্ত ট্যুরিষ্ট স্পটের তথ্য পাওয়া যায় যেখানে, সেই ডেস্কে মাঝেমাঝে জিজ্ঞেস করতাম। একদিন বিভিন্ন ট্যুরিষ্ট স্পটে ঘুরে যখন ফিরছিলাম তখন প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এসেছে। রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় ড্রাইভার এক জায়গায় এসে গাড়ি পার্ক করেছে, দেখি কি যেন আশেপাশে হাঁটছে, হাল্কা অন্ধকার হয়ে আসায় বুঝতে পারছিলাম না। ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলাম কি এসব। ড্রাইভার বললো পেঙ্গুইন।
বইয়ে পড়ে আমার অভিজ্ঞতায় ছিল পেঙ্গুইন মানেই সাদা জমাট বাঁধা বরফের উপর কালো কোট আর সাদা শার্ট পড়া ভদ্রলোক। কিন্তু এমন খোলা পরিবেশে যেখানে বরফের কোন পাত্তাই নেই এমনকি বরফ পড়েওনা সেখানে পেঙ্গুইন ঘুরে বেড়াচ্ছে আমার চোখের সামনে তা বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না। গাড়ি থেকে নেমে দেখি আশে পাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে পেঙ্গুইন, পাশেই সাগর, এখানের যে বিচ তার নাম ‘বোল্ডারস বিচ’।এই বিচেই বসবাস আফ্রিকান পেঙ্গুইনের।সন্ধ্যা হয়ে যাওয়াতে বোল্ডারস বিচে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ। মন খারাপ করে ভদ্রলোকদের ভালোমত না দেখেই হোটেলে চলে এলাম। কিন্তু বইয়ে পড়া আর টিভিতে দেখা ভদ্রলোকেদের এত কাছে থেকে তাদের না দেখে তো আর ফিরে আসতে পারিনা, তাই পরদিন আবার গেলাম তাদের দেখতে।
বিশ্বের ১৭ প্রজাতির পেঙ্গুইনের মধ্যে একমাত্র আফ্রিকান পেঙ্গুইনই একমাত্র পেঙ্গুইন যাদের জন্ম শুধু আফ্রিকাতেই হয়। ২০১০সালে তাদের বিপন্ন তালিকা থেকে সরানো হয়। প্রতিবছর ৬০হাজার দর্শক আসে এই আফ্রিকান পেঙ্গুইন দেখতে। এবারের ৬০হাজারের মধ্যে আমরাও আছি।
এই কাঠের ব্রিজ দিয়েই যেতে হয় সাগর পাড়ে পেঙ্গুইন দেখতে
বোল্ডারস বিচে আছে একটি তথ্য কেন্দ্র যেখানে এই আফ্রিকান পেঙ্গুইন সম্পর্কে সমস্ত তথ্য পাওয়া যায়। আছে টিকেট কেটে বিচে গিয়ে পেঙ্গুইন দেখার ও তাদের সাথে সময় কাটানোর সুযোগ। আমরা টিকেট কেটে ভেতরে যাওয়ার পর দেখি পর্যটকেরা হেঁটে সাগর পাড় পর্যন্ত যাওয়ার জন্য কাঠের ব্রিজ তৈরি করা আছে, যাতে পর্যটকের জন্য পেঙ্গুইনদের কোন সমস্যা না হয় তাই এই ব্যবস্থা।
ব্রিজ দিয়ে যাওয়ার সময় দেখি সাদা শার্ট আর কালো কোট পড়া ভদ্রলোকেরা মনের আনন্দে সাগরের পানিতে সাঁতার কাটছে, আবার অনেকে দল বেঁধে লাইন ধরে এদিক সেদিক হাটছে, অনেকে আবার সাগরের পানি থেকে উঠে সাগর পাড়ের বালিতে বসে পর্যটকেদের দেখছে, অনেকে সাগর পাড়ের ঝোপঝাড়ে চলে যাচ্ছে।সাগর পাড়েই তাদের জন্য আছে লাইন দিয়ে প্লাস্টিকের কন্টেনার দিয়ে তৈরি ছোট ছোট ঘর। অনেক পেঙ্গুইন সেই ঘরের ভেতর বসে আছে তাদের বাচ্চা নিয়ে আবার অনেক পেঙ্গুইন আছে দুজনে মিলে, আবার কেউ একা একা। অনেক পেঙ্গুইন দেখলাম মুখে করে খড় কুটা এনে ডিম পাড়ার জন্য বাসা বানাচ্ছে, অনেক পেঙ্গুইন আবার ডিমে তা দিচ্ছে।
পেঙ্গুইনেরা নিজেদের মধ্যে কি যে কথা বলে তাতো আর আমরা বুঝিনা কিন্তু তাদের কথার শব্দে চারদিক মুখরিত। অনেকক্ষণ সাগর পাড়ে পেঙ্গুইনদের সাথে কাটিয়ে উপরে এসে আবার দেখলাম ঝোপের ভেতর দিয়েও কাঠের ব্রিজ করা আছে, সেই ব্রিজের উপর দিয়ে হেঁটে হেঁটে দুই পাশের ঝোপের ভেতর পেঙ্গুইনদের দেখা যায়। ব্রিজের দুইপাশে নেট দেওয়া আছে হাল্কা উঁচু করে তবে ইচ্ছা করলে যেকেউ নেটের ফাঁক দিয়ে অথবা নেটের উপর দিয়ে পেঙ্গুইন ধরতে পারে। আমার ছেলে যেই ধরতে গেল অমনি তার হাতে একটা পেঙ্গুইন কুট করে কামড় দিয়ে দিল।
উনি ডিমে তা দিচ্ছিলেন, আমাদের দেখে দাঁড়িয়ে গেলেন
এই হচ্ছে থাকার ঘর আর আরেকজন ডিমে তা দিচ্ছে
পেঙ্গুইন থাকার জন্য ব্যবস্থা
দুইপাশের ঝোপের ভেতর দিয়ে হাঁটার জন্য কাঠের ব্রিজ
অসম্ভব সুন্দর কিছু সময় ওখানে কাটিয়ে ফিরে এলাম। ব্রিজ থেকে সাগর বেশ দূরে তাই আমার ক্যামেরায় এরচেয়ে বেশি বড় করে আনতে পারিনি পেঙ্গুইনদের। একদম উপরের ছবিটি নেট থেকে নেওয়া আর বাকি সব আমার ক্যামেরায় ধারন করা।
এখানে গাড়ি পার্ক করে যেতে হয় সাগর পাড়ে পেঙ্গুইন দেখতে। কিছু পেঙ্গুইন এখানেও ঘুরাঘুরি করে
ফিরে যাচ্ছি যাচ্ছি পেঙ্গুইন দেখে
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমরাও প্রথম জানলাম ও দেখলাম বরফ ছাড়া পেঙ্গুইন।তবে এই বরফ ছাড়া পেঙ্গুইন শুধু মাত্র এই সাউথ আফ্রিকাতেই জন্ম হয়, অন্য কোথাও হয়না।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫০
অঞ্জন ঝনঝন বলেছেন: পেঙ্গুইন খুব কিউট । ওদের থাকার ব্যবস্থা আলাদা করে করা কেন? ওরা নিজেরা বাসা বানায় না?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আসলেই দেখতে অনেক কিউট। হুম ওরা তো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশেই থাকে। তারপরও এই এলাকাটা যেহেতু টেবল মাউন্টেন ন্যাচারাল পার্কের অধীনে তাই পেঙ্গুইনদের সাথে কোন সমস্যা না হয় ডিম পারতে, বাচ্চা ফুটাতে তাই হয়ত এই ব্যবস্থা করেছে। তবে সাগর পাড়েই দেখেছি খড় কোটা দিয়ে অনেকে খাচার মত বানিয়ে ডিমে তা দিচ্ছে। গর্ত করে গর্তের ভেতর বসে আছে।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৩
শায়মা বলেছেন: আপু প্রথমে ওদের বাসা দেখে আমি অবাক। ওরা এমন বাসা কেমনে বানালো। হা হা আবার ফিরে গেলাম পোস্টের উপরের ছবিতে তখন ক্লিয়ার হলাম! হা হা
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা ভালো হয়েছে অবাক হয়ে, এখন বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। ওরা দেখলাম সাগর পাড়েই গর্ত করে তার ভেতর বসে আছে। আর এই ঘরগুলি হয়ত তাদের জন্য বাড়তি তৈরি করা হয়েছে যাতে তারা ইচ্ছা করলে এই ঘরেও থাকতে পারে বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪
পথহারা মানব বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর!!! কিন্তু আপু সবাই তোমার কাছে আরও সুন্দর বর্ননা চায়। আর আমার মনে হয় তুমি ঠিক মত সময় দিতে চাওয়া না লেখালেখিতে তাই হ্য়ত ওভাবে ফুটে উঠে না যে ভাবে আমার মত পাঠক চায়। কিছু মনে করোনা প্লিজ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি কিছুই মনে করিনি। হুম ঠিকই বলেছেন। যতটুকু সময় দেওয়ার কথা লিখতে আমি হয়ত সেভাবে দেয়না, হাল্কা লেখার উপরই শেষ করে দেয়। চেষ্টা করবো আরো ভালো লিখতে, হবে কিনা জানিনা।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০২
শামছুল ইসলাম বলেছেন: পেঙ্গুইনের বর্ণনা দারুণ হয়েছেঃ
//পেঙ্গুইন মানেই সাদা জমাট বাঁধা বরফের উপর কালো কোট আর সাদা শার্ট পড়া ভদ্রলোক। //
দারুণ শুরুর পর পরবর্তী বর্ণনাতেও দ্যুতি ছড়িয়েছেন। সেই সাথে চোখ ধাঁধানো ছবি।
পোস্টে ++++।
ভাল থাকুন। সবসময়।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ওখানে দেখে ভুল ভেংগেছে যে বরফ ছাড়াও পেঙ্গুইন থাকে। আর এই বরফ ছাড়া পেঙ্গুইন একমাত্র আফ্রিকাতেই বাচ্চা দেয়।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সব সময় অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য।
৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: বাহ চমৎকার
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমি আনন্দিত। অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অদ্ভুত এবং সুন্দর।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগছে।
৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
খোলা মনের কথা বলেছেন: পেঙ্গুইন যে বরফ ছাড়া ও বসবাস করতে পারে আজ প্রথম শুনলাম। অন্যরকম একটি পরিবেশ দেখতে পেলাম।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমরাও ওখানে গিয়েই দেখলাম বরফ ছাড়াও পেঙ্গুইন থাকে। তবে এটা শুধু আফ্রিকার স্পেশাল। আর কোথাও বরফ ছাড়া পেঙ্গুইন মনে হয় থাকেনা। আর এরা শুধু আফ্রিকাতেই বাচ্চা জন্ম দেয়।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
সাহসী সন্তান বলেছেন: ছবি এবং বর্ননা খুবই সুন্দর আপু! শুভ কামনা জানবেন!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে আমিও আনন্দিত। আপনার পোস্ট দেখেছি, এখন ঘুম দিব, ঘুম থেকে উঠে পোস্ট পড়বো।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭
ক্লে ডল বলেছেন: ছবি গুলো এতই সুন্দর যে পোষ্ট শেষ হয়ে গেল কিন্তু মনে হল আরো ছবি দেখার আছে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি যখন ওখানে গেলাম ভেবেছিলাম আধা ঘন্টার মধ্যেই দেখে ফিরে আসবো কিন্তু যখন পেঙ্গুইনের কাছে গেলাম তখন কত ঘন্টা যে পার হয়ে গেছে তার হিসাব নাই।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭
অদৃশ্য বলেছেন:
আপনি ফিরে গেলেন ঠিকই কিন্তু আমরা আটকা পড়ে গেলাম সুন্দর প্রকৃতি ও দৃশ্যের ভেতরে... দারুন...
শুভকামনা...
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমিও দেখে এই প্রকৃতির প্রেমে পড়ে গেছি। এত সুন্দর একটা দেশ, মনে হয় ওখানে থেকে যেতে পারলে খুবই ভালো হতো।
অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২
পবন সরকার বলেছেন: পেঙ্গুইনের দেশে গিয়েছিলৈন আপনার জীবনটা সার্থক বটে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এই দেশ দেখার পর আমার আর অন্য দেশ ঘুরার আগ্রহ নাই। মনে হয় সময় ও সুযোগ পেলে আবারো যাবো।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: পেঙ্গুইনদের বাসা দেখে ভাল লেগেছে ।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগছে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওয়াহ!
পেঙ্গুইনদের সাথে ভ্রমন অসাধারন! লাগল
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমাদের সাথে আপনিও ভার্চুয়াল ভ্রমণ করে এসেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: কিউট পোস্টে মনটাই ভাল হয়ে গেল।
ধন্যবাদ আপু
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এই পোস্ট আপনার মন ভালো করতে পেরেছে জেনে আমারও ভালো লাগছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ! ধন্যবাদ ফেরদৌসা।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হেনা ভাই সব সময় অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য।
১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: খুব ভাল লাগল তোমার ছবি ও বর্ণনা!!!
আমি এখনও দেখিনি এমন প্রকৃতিতে ঘুরে বেড়ানো পেঙ্গুইনদের।
আমি দেখেছিলাম সিডনী একুরিয়াম -এ, পোষা পেঙ্গুইনদের।
অনেক শুভেচ্ছা ফেরদৌসা, ভাল থেক!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি ক্যাপটাউনে একুরিয়ামে প্রথম পেঙ্গুইন দেখেছি কিন্তু কেমন জানি আর্টিফিশিয়াল মনে হচ্ছিল। তারপর যখন প্রাকৃতিক পরিবেশে শত শত পেঙ্গুইন দেখলাম তখন গিয়ে শান্তি পেয়েছি। এরা শুধু এই আফ্রিকাতেই জন্ম হয়। বিশ্বের ১৭ প্রজাতির পেঙ্গুইনের মধ্যে এরা সম্পূর্ণই অন্য রকম, যারা বরফ ছাড়াই আরামসে আছে।
অনেক ধন্যবাদ আপা আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
১৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগল পেঙ্গুইন কাহিনী সাথে দলবাধা পেঙ্গুইনদের ছবি দেখে । লন্ডন জুর পেঙ্গুইন বীচে কাছ থেকে পানিতে খাবারের জন্য পেঙ্গুইনএর ডাইভ দেখে ইচ্ছে জাগছিল এদের মুল বিচরণ ক্ষেত্রে গিয়ে দেখে অাসি এদের জীবনাচার, কিন্তু তা এখনো হয়ে উঠেনি । শুনেছি হামবোল্ড জাতীয় পেঙ্গুইন পানিতে ঘন্টায় ৩০ মাইল গতিতে চলতে পারে । এই ছবি ব্লগে অনেক অনেক পেঙ্গুইনের ছবি দেখে মিটল মনের কিছু খায়েশ । ধন্যবাদ ।
পালক মেলা পেঙ্গুইন এর একটি ছবি
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি শুধু বইয়ে পড়েছি আর টিভিতে দেখেছি আগে পেঙ্গুইন। এই প্রথম তাদের বসত বাড়ি দেখলাম। এ এক অন্য জগত আমার কাছে মনে হল। তাদের দলবেঁধে চলাটা দেখে অবাক হয়েছি।
আপনার দেয়া ছবিটাও অনেক সুন্দর।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
১৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব খুব ভালোলাগা ময় একটা পোষ্ট
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পোস্ট আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগছে।
অনেক ধন্যবাদ আপা আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
২০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব খুব ভালোলাগা ময় একটা পোষ্ট
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ধন্যবাদ আপা
২১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওদেরকে কাছে গিয়ে আদর করার কোন সুযোগ আছে কি?
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সাগর পাড়ের পাশেই ঝুপের মত আছে। ওখানে কাঠের ব্রিজ করা আছে। ব্রিজ দিয়ে হাটার সময় আপনি হাত দিয়ে পেঙ্গুইন ধরতে পারবেন। কিন্তু ওরা কামড় দেয় আদর করতে গেলে।
২২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১৮
মাদিহা মৌ বলেছেন: ইসসস! ছবি দেখে কী যে লোভ হচ্ছে! বরফ ছাড়া পেঙ্গুইন দেখা সম্ভব, সেটা সত্যিই জানতাম না। কেমন অবাস্তব অবাস্তব লাগছে!
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি জানতাম না বরফ ছাড়াও পেঙ্গুইন আছে। এরা আফ্রিকান স্পেশাল। এরা আফ্রিকান ছাড়া আর কোথাও জন্ম হয়না।
কত কিছুই আমরা আসলে জানিনা।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
২৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
জেন রসি বলেছেন: আফ্রিকায় পেঙ্গুইন আছে জানতাম না। ছবিগুলো খুব চমৎকার। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি আফ্রিকারই এক দেশে থাকি তাও জানা হয়নি কখনো যে সাউথ আফ্রিকাতে পেঙ্গুইন আছে। বিশাল এই পৃথিবীর কত টুকুই বা আর আমরা জানি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
২৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২
সুমন কর বলেছেন: আপনার পোস্টের মাধ্যমে আমরাও ভদ্রলোকেদের দেখে নিলাম.......
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমার পোস্টের মাধ্যমে ভদ্রলোকেদের দেখে নিয়েছেন জেনে আনন্দিত।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৮
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: কালো কোট সাদা শার্ট পরা ভদ্রলোকগুলো খুবই কিউট। খুব ইচ্ছে হচ্ছে একটাকে ধরে বাসায় এনে পুষতে। ওদের থাকার ব্যবস্থা তো বেশ সুন্দর। বাইরের দেশগুলোর মানুষদের জীবজন্তুর প্রতি মায়া দেখলে অবাক লাগে।
ছবি ব্লগ চমৎকার হয়েছে আপু।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমরা তো মানুষ নামের অমানুষ। ওখানে দেখলাম বেবুন, উটপাখি, গিনি ফাউল, জেব্বা ঘুরে বেড়ায়। কেউ তাদের ডিস্টার্ব করেনা। আর আমাদের দেশ হলে কি অবস্থা হতো চিন্তা করেন। এমন পেঙ্গুইনও ঘুরে বেড়াচ্ছে নিরাপদে, তাদের কোন চিন্তা নেই।
আসলেই এগুলি অনেক কিউট। আমারো ইচ্ছা করছিল একটা নিয়ে এসে পুষি, কিন্তু আনা তো সম্ভব না।
২৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন আদুরে পাখিগুলো কামড়ায় ক্যান?
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এরা তো অন্য প্রাণীর মতই। রাজহাঁস যেমন কামড় দিতে আসে এরাও তেমনি।
২৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২
প্রামানিক বলেছেন: পেঙুইন কামড় দেয় এটা জানতাম না। অনেক কিছু জানা হলো।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম কামড় দেয়। আমরা দুইবার কামড় খেয়েছি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সরি অনেক দিন আসতে পারিনি ব্লগে, ব্যস্ত ছিলাম।
ভালো আছেন নিশ্চয়।
২৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৬
পুলক ঢালী বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর আপনার ছবিগুলি, তাছাড়া বরফ ছাড়া পেঙ্গুইনের কথা ভাবাই যায়না,পেঙ্গুইন মানেই বরফের উপর স্লাইডিং রত পেঙ্গুইন,তাই এই ছবিগুলো দিয়ে আপনি তাক লাগিয়ে দিয়েছেন । অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ খুঁজে খুঁজে আমার বাড়ি এসে মন্তব্য করার জন্য।
আমি নিজের চোখে বরফ ছাড়া পেঙ্গুইন দেখেও অবাক।কত কিছুই আমাদের দেখা হয়না, কত কিছুই আমরা জানিনা।
৩০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ওয়াও! দারুণ লাগল পেংগুইন দেখে! এরা সাউথ আফ্রিকার কোন শহরে থাকে?
+++
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পেঙ্গুইন আছে সাউথ আফ্রিকার ক্যাপটাউনে। সাউথ আফ্রিকার অন্য স্টেটেও হয়ত আছে কিন্তু আমরা জানিনা।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৩১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতিউত্তরের জন্য ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:১৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ
৩২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩
প্রণব দেবনাথ বলেছেন: আপনার কাহিনী আর ছবি দেখে ইচ্ছে হচ্ছে আমিও একবার যাই কিছু ছবি করি
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:২২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা আপনি যদি এখনো সাউথ আফ্রিকার কেপটাউন এ গিয়ে না থাকেন তাহলে পরবর্তি ভ্রমণে অবশ্যই কেপটাউন যাবেন। আমার কাছে মনে হলো এত সুন্দর একটা দেশ কিভাবে হয়। আমার এখন আর অন্য কোন দেশ দেখার আগ্রহ নাই, মনে হয় বার বার কেপটাউনেই যাবো সময় পেলে। ইন্ডিয়ান বেশির ভাগ মুভির শ্যুটিং হয় ওখানে।
৩৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
পুলহ বলেছেন: আপনার মত আমিও অবাক হলাম বরফ ছাড়া পেঙ্গুইন দেখে।
"বিশ্বের ১৭ প্রজাতির পেঙ্গুইনের মধ্যে একমাত্র আফ্রিকান পেঙ্গুইনই একমাত্র পেঙ্গুইন যাদের জন্ম শুধু আফ্রিকাতেই হয়। "-- সাউথ আফ্রিকা ছাড়া আফ্রিকার আর কোথায় এ পেঙ্গুইনগুলোকে দেখা যায় আপু?
দারুণ পোস্টে ++++
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:২৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি নিশ্চিত না তবে শুনেছি আফ্রিকার মধ্যে পেঙ্গুইন শুধু সাউথ আফ্রিকাতেই আছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট দেখে মন্তব্যের জন্য।
৩৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বাহ
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৭
স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন: বিদেশ দেখতে আর ভালো লাগেনা।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: তাই বুঝি ফেরি ভাই।
আমার কাছে দেশ বিদেশ সবই দেখতে ভালো লাগে।
৩৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
বিজন রয় বলেছেন: সুন্দর।
নতুন পোস্ট দিন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অলস হয়ে গেছি। কত পোস্ট দেওয়ার বাকি কিন্তু অলসতা ছাড়ছেনা।
দেখি নতুন কিছু দেওয়া যায় কিনা।
৩৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: আহ কি অপরূপ।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আসলেই অসম্ভব সুন্দর।
সময় পেলে আবার যাবো।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৩৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২২
নিয়াজ সুমন বলেছেন: পেঙ্গুইন র্সম্পকে অনেককিছু জানলাম। চমৎকার সব ছবিতে অভিভুত হলাম।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ অনেক আগের পোস্ট খুঁজে মন্তব্য করার জন্য।
৩৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভাগ্য অন্বেষণে যাওয়া বাংগালীদের সাথে দেখা হয়েছিল?
২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: জি দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে। অনেকেই ভালো আছে আবার অনেকে খুব একটা ভালো নাই
৪০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭
ভাবুক কবি বলেছেন: দারুণ পেঙ্গুইন হাট
২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম মন ভরে যায় এদের দেখলে
৪১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫০
নায়না নাসরিন বলেছেন: বাহ। ছবিগুলা অসাধারন আপা । +++++++্
০২ রা জুন, ২০১৭ ভোর ৫:৫২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ছবি দেখে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪২| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপি নতুন পোস্ট চাই
০২ রা জুন, ২০১৭ ভোর ৫:৫৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: খুব তাড়াতাড়ি আসবো আপু নতুন পোস্ট নিয়ে। না লিখলে আমারই লস, হাতে জং ধরে যায় না লিখলে।
৪৩| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: কিছুদিন আগে না ইউরোপ ভ্রমনে গেলেন -হেই পোষ্ট কই ?
০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৩:৫৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম এবার আর ফাকিঝুকি দিবনা, পোস্ট দিব। যদিও সাউথ আফ্রিকার বহু পোস্ট বাকি।
৪৪| ০৩ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫
বিজন রয় বলেছেন: এবার নতুন পোস্ট দিন।
০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৩:৫৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ধন্যবাদ, ব্লগে এখন আসা হয় কম। তবে অবশ্যই দিব নতুন পোস্ট ।
৪৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩১
কালীদাস বলেছেন: আমিও জানতাম পেঙ্গুইন কেবল বরফের রাজ্যেই থাকে। পরে জার্মানির এক সাফারিতে প্রথম দেখি বরফ ছাড়া নর্মাল টেম্পরেচারে। আপনারগুলোও হয়ত কাছাকাছি কোন প্রজাতির।
সুন্দর।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: বাহ। অসাধারন আপা। কিন্তু বরফ ছাড়া পেঙ্গুইন বিষয়টা আজকেই জানলাম। অশেষ ভাললাগা।