![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নেদারল্যান্ড এর কেউকনহফ টিউলিপ বাগানকে বলা হয় ‘গার্ডেন অফ ইউরোপ’।এটা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বড় ফুলের বাগান। এটি ৩২ হেক্টর জায়গা নিয়ে করা, যেখানে সাড়ে আটশ রকমের টিউলিপ সহ আরো নানা জাতের ফুলের চাষ করা হয়। এই টিউলিপ বাগান প্রতি বছর মাত্র আট সপ্তাহের জন্য খোলা থাকে। মার্চের শেষে দর্শনার্থীদের জন্য বাগান খুলে দেওয়া হয় আবার মে’র শেষ সপ্তাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়। নেদারল্যান্ড হচ্ছে বিশ্বে ফুল রপ্তানিতে সেরা।
আমরা ট্যুরিষ্ট গ্রুপের সাথে গিয়েছিলাম প্রথমে টিউলিপ ফিল্ড দেখতে। যে ফিল্ডে টিউলিপ চাষ করা হয় শুধুমাত্র টিউলিপ সহ আরো নানা ফুলের বাল্বের জন্য। এখানে যে ফুল হয় এই ফুলের প্রতি ফিল্ড মালিকের কোন আকর্ষন নাই, ফুল নাকি গরুর খাবার হিসাবে ব্যবহার করা হয়, আমাদের গাইড তাই বলেছে। তাদের আসল কাজ বাল্ব কালেকশন। যখন মাটি থেকে বাল্ব বের করা হয় তখন তা হাতে তোলা হয় কারন মেশিন ব্যবহার করলে বাল্ব নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আর বিক্রির জন্য যে টিউলিপ চাষ করা হয় তা নাকি গ্রিন হাউজে চাষ করা হয়।
আমাদের সাথে টিউলিপ ফিল্ডের মালিকও ছিল, উনি ঘুরে ঘুরে আমাদের দেখাচ্ছিল আর কিভাবে কখন বাল্ব সংগ্রহ করা হয়, তারপর কিভাবে বাল্বকে বিভিন্নভাবে প্রসেস করে প্যাকেটজাত করে বিভিন্ন দেশে রফতানি করা হয় তাও বলছিল। এসবের উপর ১০ মিনিটের একটা ডকুমেন্টারিও দেখলাম আমরা।
ফিল্ড দেখা শেষ করে মালিকের সাথে তার ফ্যাক্টরিতে চলে এলাম। এখানে ট্যুরিষ্টদের জন্য আছে একটা রেষ্টোরেন্ট। চা, কফি সহ নানা রকম ফাস্ট ফুড আছে, পুরা রেষ্টোরেন্ট টিউলিপ সহ আরো নানা ফুলের গাছে সাজানো।
তারপর আমরা চলে গেলাম কেউকনহফ টিউলিপ গার্ডেনে। ফুলের এত এত সমাহার দেখে পুরাই অস্থির। কোন সাইড থেকে যে দেখা শুরু করবো আর কোন সাইড দিয়ে যে শেষ করবো কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। গাইড আমাদের বাগানের কাছে এনে চার ঘন্টার জন্য ছেড়ে দিল, বললো চার ঘন্টা পর আমরা যেন যেখানে গাড়ি পার্ক করা সেখানে চলে যাই। এত বড় বাগান আমরা চার ঘন্টায় মনে হয় এক কোনাও দেখে শেষ করতে পারিনি।
যেদিকেই বাগানে ঘুরতে যাই মনে হয় এটাই সুন্দর, আবার অন্যদিকে যখন তাকাই তখন মনে হয় ওদিকটা সুন্দর। ছবি তোলায় শেষ হয়না যেন।পুরা বাগান ঘুরে দেখতে সকাল থেকে সন্ধ্যা পার হয়ে যাবে। আমরা বাগান দেখে শেষ করতে পারিনি সময়ের অভাবে।
যতদূর চোখ যায় শুধু টিউলিপ আর টিউলিপ
গাছের নিচে যেটা পিয়াজের মত দেখা যাচ্ছে এটাই বাল্ব, আর এই বাল্বের জন্যই মাইলের পর মাইল শুধু টিউলিপ আর টিউলিপের চাষ করা হয়।
টিউলিপ ফিল্ডে ঘুরেফিরে আমরা ফিল্ড মালিকের ফ্যাক্টরির সাথের এই রেষ্টোরেন্টে আসলাম, যার যা দরকার চা কফি হাল্কা খাবার, সবই আছে এখানে।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুবহানআল্লাহ !!!
কত কি যে সুন্দর করে আমাদের জন্য রেখেছেন ;তৃষ্ণা মেটে না দেখে ।
ধন্যবাদ আপু চমৎকার গল্পে আর ছবিতে আমাদের কিছুটা সৌন্দর্য উপভোগ কারার সুযোগ দেয়ার জন্য ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এত সুন্দর আপু এই বাগান। চোখে যা দেখি তা কি আর ছবিতে আসে, লিখেও বুঝানো যাবেনা। সারা বছরে মাত্র ৮ সপ্তাহ খোলা থাকে এই বাগান। আমরা যখন গেলাম তখন খোলা ছিল।
অনেক ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।
৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ছবি ব্লগ অনেক সুন্দর হইছে।
টিউলিপে টিউলিপে ভরে গেছে মন।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ফুল জিনিসটাই এমন, ফুল দেখলেই মন ভরে যায়। আর যদি হয় একরের পর একর শুধু ফুল আর ফুল তখন তো আর কথায় নেই।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকুন আপনিও
৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫১
রাতু০১ বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩
নিয়াজ সুমন বলেছেন: এত্ত এত্ত সুন্দর ফুলের বাগান। বাগান কে দেখে মনে হছ্ছে না এইটা ফুলের বাগান ঠিক একটা ছবির মতো সাজানো গোছানো এমন দৃষ্টিনন্দন জায়গা। সত্যি অতুলনীয়। অপূর্ব নয়ন জুড়িয়ে গেল সুন্দরের আলোয়। আমাদের কে দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য আপনকে জানাই..নিখাদ ভালোবাসাময় শুভেচ্ছা ও সাথে
এত্ত এত্ত সুন্দর ফুলের বাগান। বাগান কে দেখে মনে হছ্ছে না এইটা ফুলের বাগান ঠিক একটা ছবির মতো সাজানো গোছানো এমন দৃষ্টিনন্দন জায়গা। সত্যি অতুলনীয়। অপূর্ব নয়ন জুড়িয়ে গেল সুন্দরের আলোয়। আমাদের কে দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য আপনকে জানাই..ভালোবাসাময় শুভেচ্ছা ও সাথে দেশীয় ফুল কাঠগোলাপগুচ্ছ আপনার জন্য--
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ছবির মতই সাজানো। আর্কিটেক্ট দিয়ে বাগানের ডিজাইন করা। ৮ সপ্তাহ খোলা রাখে বাগান যখন সব গাছে ফুল আসে। এরপর এক বছরের জন্য বন্ধ। এই এক বছর আবার পরের বছরের জন্য বাগান চর্চা চলে। নেদারল্যান্ডের একটা বিশাল আয়ের উৎস এই বাগান।
কাঠ গোলাপের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এত্ত সুন্দর !!!
যেতে পারলে খুব ভাল হত। যায় হোক আপনার ছবি ব্লগের মাধ্যমে কিছুটা তো দেখে নিতে পারলাম।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: নিজের চোখে দেখা আর অন্যের চোখে দেখা অনেক পার্থক্য। তারপরও যেখানে নিজে যাওয়া হয়নি সেখানকার কথা অন্যের মাধ্যমেই শুনি।
কখনো নিজের চোখে দেখবেন সেই আশা করি।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০০
আটলান্টিক বলেছেন: আপু পুরো পোষ্ট টা পড়ে ফেললাম।এই আটলান্টিক এর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানবেন।আর লেখাটা খুব ভাল হয়েছে।প্রতিটা ফটো খুব মনযোগ দিয়ে দেখলাম।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনিও শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন।
ছবি দেখে সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮
জাহিদ হাসান বলেছেন: এটাতো গার্ডেন অব হ্যাভেন
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পুরা এলাকাটাই হ্যাভেন। চোখ ফেরানো যাইনা।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দারুন সব ছবি, দেখলেই মন ভালো হয়ে যায়!
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভুয়া মফিজ।
আসলেই এমন জায়গা দেখলে মন ভালো না হয়ে উপায় আছে।
১১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫
ওমেরা বলেছেন: আমি একবার গিয়েছিলাম টিউলিপের মেলায় । আবারও যাবার ইচ্ছে আছে । ধন্যবাদ আপু।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি ইউরুপে থাকলে প্রতি বছরই যেতাম।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
১২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ফুলেল শুভেচ্ছা। ছবিগুলো খুবই সুন্দর। পোস্টে প্লাস।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯
মিরোরডডল বলেছেন: amazing!
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
১৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১০
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ফুলের আগুন লেগেছে দেখছি..... ওয়াও...
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আসলেই ফুলের আগুণ তবে এই আগুণ পোড়ায় না, মনে প্রশান্তি দেয়।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসাধারন! অসাধারন!!!
বাল্ব সম্পর্কে আরেকটু বিশদ জানতে চাচ্ছিলাম ---
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৪৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: টিউলিপ গাছের জন্ম হয় এই যে উপরে ছবিতে দেখা যাচ্ছে পিয়াজের মত এটা থেকে।
এটাই মূলত এই টিউলিপের বিচি। এটাকেই বালব বলে। এটাই তারা বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে। এটা থেকেই গাছ হয়।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩
ফয়সাল রকি বলেছেন: চমৎকার ফটো ব্লগ।
+++
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য
১৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩
Mamun Adda বলেছেন: সত্যি,আমার কাছে ফুল গুলো ভালো লাগলো।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এত সুন্দর ফুলের বাগান, ভালো লাগারই কথা।
১৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: এত দেখছি এক টুকরো স্বর্গ ।
মুগ্ধ
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এত সুন্দর কোন বাগান হতে পারে ওখানে না গেলে জানতাম না।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: টিউলিপের দেশ নেদারল্যান্ডস। চমৎকার ছবি ব্লগ।
ধন্যবাদ বোন ফেরদৌসা।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হেনা ভাই বাগান ঘুরে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
২০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সুমন কর বলেছেন: আহ....টিউলিপ আর টিউলিপ দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল...........
পোস্ট ভালো হয়েছে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমার কিন্তু চোখ জুড়ায়নি, বাগান সবটা দেখতে পারিনি সময়ের অভাবে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৫
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ, খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ব্লগ দেখে মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
২২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ দেখে মুগ্ধ।
বছরে মাত্র দু সপ্তাহ খোলা থাকে!! এমন কেনগো আপুমনি।
আর বাল্বের সম্পর্কে 10 মিনিটের ভিডিও দেখি একটি পিঁয়াজ!!
ধরে নেন আপনার ছবি ব্লগ আমার কাছে ছোটগল্প হয়েই রয়ে গেলো।
“শেষ হয়েও হলো না শেষ” বাল্বের সম্পর্কে আরকেটু জানার আগ্রহ থেকেই গেলো।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বছরে ৮ সপ্তাহ খোলা থাকে এই বাগান। এরা তো এটা থেকে সবচেয়ে বেশি ইনকাম করে ট্যুরিষ্টদের থেকে।
তাই যখন সব ফুল একসাথে ফুটে তখনই শুধু খুলে। আবার ফুল ভালো থাকতেই বন্ধ করে দেয়।
বাল্ব হচ্ছে গাছের গোড়ায় যে পিয়াজের মত দেখছেন এটাই। টিউলিপের বিচি আর কি। এই বাল্ব থেকেই টিউলিপের চারা হয়।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
২৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এতো সুন্দর বাগান! বেশ মনমুগ্ধকর পরিবেশে বাগান পরিদর্শন হয়েছিল আপনাদের আমিতো ফটোটে দেখেই মুগ্ধ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমাদের মনে দুঃখ রয়ে গেছে। সময়ের অভাবে সবটা বাগান ঘুরে দেখতে পারিনি।
মুগ্ধ হওয়ার মতই জায়গা এটা।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: টিউলিপ সমুদ্রাবগাহন করা হল যেন
মুগ্ধতা অন্তহীন
বাল্ব দিয়ে কি করে?? বলেছেন কি ? খূব আগ্রহ হচ্ছে জানতে।
অনকে শুভচ্ছো এত সুন্দর টিউলিপ হ্যাভেন দেখানোয়
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বাল্ব হচ্ছে গাছের গোড়ায় যে পিয়াজের মত দেখছেন এটাই। টিউলিপের বিচি আর কি। এই বাল্ব থেকেই টিউলিপের চারা হয়।
টিউলিপ যে আবার নতুন করে হয় এটাই বাল্ব। আমি ভাবছি সবাই হয়ত জানে তাই আর আলাদা ভাবে বলিনি।
এই জায়গায় একবার গিয়ে মন ভরেনা, আবার যেতে চাই সুযোগ পেলে।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
২৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫০
আখেনাটেন বলেছেন: কিছু ছবি দেখে মনে হয় যেন এগুলো আঁকানো ছবি। বাস্তব নয়।
চমৎকার।
এত সুন্দর মনভুলানো ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পোস্ট দেখে মন্তব্যের জন্য। পুরা বাগানটা আর্কিটেক্ট দিয়ে ডিজাইন করা।
২৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
গার্ডেন অফ ইউরোপের সুন্দর ফুল সমৃদ্ধ বাগান এর ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম ।
আহ্ আমাদের দেশটাকেও যদি এমন সুন্দর করে বাগানে পরিনত করতে পারতাম ,
চেষ্টা অবশ্য আমরা করে যাচ্ছি দেশী বিদেশী ফুল দিয়ে বাগান সাজবার ,
উপহার স্বরূপ আমাদের এখানে ফুটানো কিছু ফুল তুলে দিলাম,
সময় সুযোগ হলে এসে দেখবেন বলে আশা করি ।
পাখিফুল
এক থোকা পাতা ছোট নরম ডাল থেকে চমৎকার ঝুলে থাকে এই ফুল, যেন ঝুলে থাকা পাখির লেজ। তারপর দ্রুত রং পাল্টে যায় এবং পরে সোজা হয়ে মসৃণ সবুজ পাতার রূপ নেয়। তাই এর নাম পাখিফুল।উত্তরা গণভবন ও জাতীয় স্মৃতিসৌধ ছাড়াও পাখিফুল দেখতে হলে বসন্তে কার্জন হলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিদ উদ্যান বাগান, রমনা পার্কের রমনা নার্সারি, জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান ও বলধা গার্ডেনে চোখ রাখতে পারেন। দেখতে পারেন শিশু একাডেমীর বাগান মধুর ক্যানটিনের সামনে। ধানমন্ডি ও গুলশান এলাকায়ও কিছু পাখিফুল হয়। আর আছে চট্টগ্রামের বৌদ্ধবিহারগুলোতে। বৌদ্ধদের কাছে পাখিফুল খুবই প্রিয়।
রং ছড়ানো মে ফুল
খাগড়াছড়ি কৃষি গবেষণাকেন্দ্রে লাগানো হয়েছে এ ফুল, এর চাড়া ছড়িয়ে দেয়া হবে সারা দেশের বাগান ও পার্কে ।
লাল হলুদের মে ফুল
মে মাস আসলেই লাল ও হলুদ রঙের অপূর্ব সমন্বয়ে হেসে ওঠে ফুলটি। এ কারণেই হয়তো ফুলটির নাম দেওয়া হয়েছে "মে ফ্লাওয়ার"। ফুলটি বছরে একবারই ফোটে। ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে এ ফুল গাছ লাগিয়ে ফুল ফুটানো হয়েছে ।
কৃষ্ণচূড়া
ইট, পাথর, কংক্রিটের শহরে যেন অন্যরকম আগুন লেগে যায় এ ফুলের সমাহারে। সূর্যের সব উত্তাপ ধার করে যেন রক্ত রঙে সাজে কৃষ্ণচূড়া। কম যায় না তার সঙ্গী-সাথিরাও, সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দেয় বেগুনি জারুল ও হলদে সোনালি রঙের সোনালু ফুল। চট্টগ্রাম শহরের সিআরবি, সার্কিট হাউস ও পাহাড়তলি এলাকায় পরিকল্পিতভাবে পর পর লাগানো হয়েছে কৃষ্ণচূড়া, সোনালু ও জারুল। গ্রীষ্মের কড়া রোদে সৌন্দর্যের ডালি খুলে বসে যেন এসব ফুল।
ফুলেল শুভেচ্ছা রইল
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সবার উপরে যে ফুল দিয়েছেন এটা দেখেছি কিনা মনে করতে পারছিনা।
আর বাকি সবগুলি ফুলের সাথেই পরিচিত।
অনেক ধন্যবাদ এতগুলি ফুলের ছবি আর তথ্য দেওয়ার জন্য।
এবার দেশে এসে দেখেছি এয়ারপোর্ট এর দিকের রাস্তায় বামন গাছ দিয়ে রাস্তা সাজানো, ভালো লাগেনাই । এরচেয়ে আমাদের দেশি ফুল সুন্দর।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
চমৎকার এই ফুলের রাজ্যে সারা জীবন কাটাতে মন চায়!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ ফেরদৌসা এই বাগানের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য।
এত্ত এত্ত বাল্ব রপ্তানিকারক দেশ থেকে তুমি বাল্ব কিনে এনেছো?
বাল্ব থেকে যে গাছ হয়, এই গাছ সারা জীবন থাকে!
তুলে যদি ফেলেও দেওয়া হয়, সেখানেই ফুল ফোটে।
আমি গেলেতো সব ভ্যারাইটির একটা করে বাল্ব নিয়ে আসতাম!
অনেক অনেক ভাল লাগলো তোমার আজকের পোষ্ট!
ভাল থেকো!!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপা টিউলিপ তো শীতের দেশের ফুল, নাইজেরিয়া সারা বছর গরম তাই একটাও বাল্ব আনিনি।
আমাদের গাইড বলেছিল অনেক দোকানেই বাল্ব পাওয়া যায় কিন্তু সেগুলিতে ফুল আসবেনা, সবচেয়ে ভালোমানের বাল্ব নিতে হলে যেন সবাই ফিল্ড থেকেই নেয়।
জি আপা এসব জায়গায় মনে হয় সারাজীবন কাটিয়ে দেওয়া যাবে।
অনেক ধন্যবাদ আপা মন্তব্যের জন্য।
২৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২০
শায়মা বলেছেন: আসলেই স্বর্গ!!!!!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম অসম্ভব সুন্দর।
অনেক ধন্যবাদ
২৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৫
কানিজ রিনা বলেছেন: অসাধারন স্বর্গীয় রাজ্য, সেই সাথে
ডঃ এমএ আলির দেশী ফুলের
সমারহ। ভিষন সুন্দর ফেরদৌসা রুহী
অভিনন্দন রইল।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কানিজ রিনা আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ডঃ এম এ আলীর দেওয়া ফুল গুলির সাথেও পরিচিত। তবে এত তথ্য জানা ছিলনা, উনাকেও ধন্যবাদ তথ্য প্রদানের জন্য।
৩০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: চমৎকার সব ছবি সাথে বর্ণনা।
সামনের বছর দেখি ঘুরে আসতে পারি কিনা!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এই টিউলিপ বাগান কখন খোলা থাকে সেভাবে জেনে যাবেন।
এটা দেখতেই লাখ লাখ পর্যটক আসে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
৩১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চমৎকার সব ছবি।
বালবের ক্লোজ ছবি দিয়েন। এই জিনিসটা কী ঠিক বুঝি নাই। মানে এর উপযোগিতাটা ব্যাখ্যা করলে বুঝতে সুবিধা হতো।
অনেকদিন পর আপনার ব্লগে আসা হলো।
শুভকামনা রইলো
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: টিউলিপ গাছের গোড়াতে পেয়াজের মত যেটা দেখা যাচ্ছে এটাই বাল্ব। টিউলিপের বিচি বলা যায়।
এই বাল্ব থেকেই নতুন টিউলিপের গাছের জন্ম হয়। আর এই নেদারল্যান্ড হচ্ছে বাল্ব রপ্তানিতে পৃথিবীতে সেরা।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৯
কালীদাস বলেছেন: চমৎকার
অফটপিক: আগের পোস্টের রিপ্লাইয়ের জন্য থ্যাংকস। সামনে হয়ত আরও প্রশ্ন করতে পারি কেপ টাউনের ব্যাপারে।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সমস্যা নাই আপনার যা জানা দরকার জিজ্ঞেস কইরেন, আমি যতটুকু জানি হেল্প করবো।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:১৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন:
আপনাদের টিউলিপ গার্ডেনের কাছে গরীব গরীব মনে হলেও আমাদের Beldheer Tulip গার্ডেন -এর ফটো | এপ্রিলের মাঝ থেকে মে মাসে এই যুদ্ধের পৃথিবীতেও স্বর্গ আসে আমাদের এখানে | নিজেদের কেমন যেন স্বর্গীয় স্বর্গীয় মনে হয় তখন (এই ফটোটা গার্ডেনের ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া) | আপনার এই ফটো থেকে কিন্তু বোঝা গেল না আপনার ফটো তোলার হার বেশি সুন্দর নাকি টিউলিপগুলো বেশি সুন্দর | দুটোই বোধহয় !! ফ্যান্টাস্টিক !!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: টিউলপ গার্ডেন দেখার জন্য ঘুরতে আসছিলাম।
হাহাহা আমি ছবি ভালো তুলতে পারিনা, হাতে মোবাইল বা ক্যামেরা যাই থাকুক ক্লিক ক্লিক করতে থাকি।
আসলেই অনেক ভালো লেগেছিল এই টিউলিপের মেলা দেখে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৩৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কোন এক এপ্রিলে কাশ্মীরের টিউলিপ বাগানে যাওয়ার ইচ্ছে আছে, কিন্তু ওখানকার সমসয়া কবে সারবে কে জানে? ‘গার্ডেন অফ ইউরোপ’ যঅয়ার চিন্তাটা এখনো করে উঠতে পারছি না। পোষ্টে ভালোলাগা অফুরান।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: কাশ্মীরেও অনেক সুন্দর টিউলিপের ফিল্ড আছে।
অনেক ট্রাভেল গ্রুপে ছবি দেখেছি।
ঘুরে আসুন টিউলিপের সিজনে। দেশে থাকলে আমিও যেতাম। এসব সৌন্দর্য দেখার কোন শেষ নাই।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৩৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:১০
এম এ কাশেম বলেছেন: চমৎকার ছবি ও বিবরণ।
শুভ কামনা।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:২৭
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট , মুগ্ধ হ্লাম , আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আনেক ধন্যবাদ ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকে মুগ্ধ করতে পেরে আমিও খুশি।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
মো: নিজাম গাজী বলেছেন: যেমন সুন্দর গার্ডেন,তেমন সুন্দর আপনার লেখা+ছবি ব্লগ। শুভকামনা।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমার লেখা আর ছবি ব্লগ আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমিও আনন্দিত।
৩৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আমার তো মনে হচ্ছে এসব জায়গায় গিয়ে যদি ছবি তুলতে পারতাম... আহা!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এই ছবি তোলার জন্যই আমি ঠিকমতো কিছুই দেখতে পারিনা ঘুরতে গেলে।
শুধু ছবি তুলতে থাকি।
আপনার ইচ্ছা পূরণ হোক।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: ফেরদৌসা রুহী ,
রূপ ও রঙে পৃথিবীটা আসলেই বড় সুন্দর ।
রঙে ভরা চমৎকার ছবি ব্লগ ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: একেকটা দেশ একেক রকম সুন্দর।
আমার যদি অনেক টাকা থাকতো আমি শুধু ঘুরে বেড়াতাম।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৪০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
নায়না নাসরিন বলেছেন: আপু আমার কাছেও মনে হয় বেহেশতর মত
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বেহেশত তো দেখি নাই
তবে এই বাগান দেখেও আমার কাছে এক টুকরো বেহেশত মনে হচ্ছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৪১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ছবি ব্লগের সাথে লেখা, এক কথায় অসাধারণ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সত্যের ছায়া আপনাকে।
৪২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০০
অনিক_আহমেদ বলেছেন: রংধনু যেন মাটিতে নেমে এসেছে!
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আসলেই তাই, এমনি মনে হচ্ছিল।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৪৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: এই ফুলে গন্ধ আছে ?
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: কড়া কোন গন্ধ নাই।
এমনি হাল্কা গন্ধ কিন্তু খুব একটা টের পাওয়া যায়না।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১২
নতুন বিচারক বলেছেন: ভালো লাগল ছবি ব্লগ।