![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ কারা সরকারী প্লটের অধিকারী হচেছ যারা ভাল বেতনে চাকুরী, যাদের আরথিক জীবন যথেষ্ট নিরাপদ, রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব, বিচারপতি,ব্যবসায়ী এবং যারা ভাল আয়ের পেশাজীবি তারা নাম মাত্র মূল্য দিয়ে সরকারী প্লটের অধিকারী হয়।অবসর জীবনেও নিরাপদ জীবন কাটানোর যার আরথিক নিশ্চয়তা আছে তাদেরকেই নাম মাত্র মূল্যে এ সকল রাষ্ট্রীয় সম্পদের মালিক করার একটি প্রক্রিয়া বিদ্যমান। মাথা গুজার টাইয়ের কথা বলে আমলা,রাজনিতীবিদ এক বাক্যে সামরথঅবানরা নাম মাত্র মূল্যে সরকারী সম্পদ কারায়ত্ত করে। ৮০% মাথা গুজার আগেই মৃত্যু বরন করে। ৫% বাড়ী করে থাকেন মোট কথা তাদের অপেক্ষাকৃত শিক্ষিত সাবলম্বী উত্তরিধিকাররেরা এ সম্পদ অনেকটা বিনামূল্যে ভোগ করে। আজ এহেন সরকারী বরাদ্দকৃত প্লট শত কোটি টাকার কাছাকাছি। বরাদ্দপ্রাপ্তদের যাচাই করলে দেখা যাবে, প্লট হোল্ডারদের নামে বেনামে আরও জায়গাসহ ভাল টাকা পয়সা বিদ্যমান। কারন তারা সমাজের আরথিকক ভাবে নিরাপদ শ্রেনী। সরকারী এ প্লট প্রদান তাদেরই কল্যানের নামে সে সহ তার ওয়ারিশনদেরকে আরথিকভাবে মজবুত করছে। যা সরকারি সম্পদের অপব্যবহার এবং সমাজে বৈষম্য সৃষ্টিকরনে সরকার ভূমিকা রাখছে বলে আমি দৃঢ়ভাবে মনেকরি। খুবই দুঃখজনক! অন্যদিকে শ্রমজিবী ,কৃষিজিবী ও অন্যান্য শ্রেণীর অবসরকালীন আরথিক নিরাপত্তার কিছুই নাই। প্রশ্ন হল চরম কায়িক পরিশ্রমকারী এ শ্রেণী কি অবসরে যাবে না ? আজ তাদেরকে মৃত্যুর পূরবঅমূহুরতেও শ্রম বিক্রী করে বিদায় নিতে হয়। শ্রম দিতে না পারলে পেটের দায়ে তাদেরকে ভিক্ষা করে চলতে হয়। রাষ্ট্রীয় অবসর নিরাপত্তা না থাকায় তারা ভিক্ষুকে পরিনত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এ নিয়ে আমাদের কলমে চিন্তা কম। চিন্তা হল যে মজবুত তাকে কিভাবে আরও মজবুত করা যায়।এ হল ধনতান্ত্রিক এ দেশ বা বিশ্বের শোষনের এক লাইসেন্সধারী প্র্রক্রিয়া। বহুদিন যাবত উত্তরা সরকারী বরাদ্দপ্রাপ্তদের ভাড়া বাড়ীতে থেকে এধারনায় জন্মেছে। ৫ লক্ষ টাকার সরকারী প্লট এখন শত কোটির নিকটে। অথচ তাদের ছেলমেয়েরাও ভাল শিক্ষা দিক্ষা পায় বলে তারাও অন্যদের তুলনায় স্বাবলম্বী হয়। এ প্রক্রিয়ায় সবল আরও আরথিকভাবে সবল হয়। আমি মনেকরি এটি হল কল্যানের আড়ালে আমরা সক্ষম ভদ্র্রনামধারীরা কলমের ফাঁকে শোষন করছি যা বড় অন্যায়। আজ সময় এসেছে এ সকল সম্পদের হিসাব নেয়ার নতুবা আমরা নিষ্টুর শোষক ই থেকে যাব। এখানে না হলেও পরকালে হিসাব অবধারিতভাবে দিতে হবে। তবে আমি মনেকরি এভাবে চলতে থাকলে আমাদের কোন এক প্রজন্মকে সৃষট এ বৈষম্যের প্রবাহমান শ্রোতের জন্য গৃহযুদ্ধের সম্মুখীন হতে হবে। ইহাতে কোন সন্দেহ আছে বলে আমি মনে করি না। It is an basic theory.
তাই আসুন সম্পদের সুষ্ট বন্ঠনের চিন্তা করি। প্রদেয় সম্পদের পুনঃমূল্যায়নের পদক্ষেপ নিই এবং একটি নিরদিষ্ট সময় পরপর পুনঃমূল্যায়ন করে রাষ্টীয় সম্পত্তির মূল্যবৃদ্ধিজনিত লাভ রাষ্ট্রই যাতে পায় সে রকম পদ্ধতির চিন্তা করি। বিশেষ করে শ্রমজিবী রিক্সাওয়ালা ভাইসহ সকলেকেই যেন আরথিকভাবে অবসর নিরাপত্তা দিই ।মনে রাখবেন, আমি আপনার চেয়ে তাদেরই বেশী দরকার।তাদের চাওয়া তুলনামূলক অনেক কম নতুবা আমারা হিংস্র শোষকই থেকে যাব যা কারও কাম্য নয়।।
২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
গাজী ইলিয়াছ বলেছেন: @ ঢাকাবাসি>কেন ভাই? দয়া করে একটু লিখবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: অসম্ভব চিন্তা!