![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"Emotions have more eyes and more hands "> সে প্রাণীকে ক্রিয়া সংগটনের জন্য তাড়িত করে। সত্য আবেগ সত্য প্রতিষ্টায় ভূমিকা রাখে। এ আবেগ হল প্রাণীর অদৃশ্য এক শক্তিশালী উপাদান যা প্রাণীকে উৎফুল্ল ও বিশাদ করে বিভিন্নভাবে প্রানীর আচরণের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। প্রাণীর এ আবেগের অনেক চোখ অনেক হাত। মা এর চরম আবেগ তাঁর সন্তানের প্রতি, স্রষ্টার প্রতি আবেগ, বিজ্ঞানী ও চিন্তাশীলদের আবেগ কাজ করে নতুন কিছু আবিস্কারের প্রতি, প্রেমিক তার প্রেমিকার আবেগে দারুনভাবে হারিয়ে চরম আনন্দ ভোগ করে আবার বিপরীতও হয়ে থাকে, শিশুর প্রতি আবেগ, প্রকৃতির প্রতি মানুষের টান অদৃশ্য আবেগের অনেক চোখেরই প্রতিফলন। সেদিন লিখেছিলাম প্রাণীর দেহে অদৃশ্য এ উপাদান সৃষ্টি করে কে inject করেছে? নিশ্চয়ই সৃষ্টিকর্তা। বিজ্ঞানীরা কখনো Natural emotion উপাদানটি আবিস্কার করতে সক্ষম হবে বলে মনে করি না। তাঁরা তাকে নিয়ন্ত্রণ করছে হয়তঃ কিন্তু আবেগের কারণে সৃষ্ট অদৃশ্য অন্তঃচক্ষুকে তাঁরা ধরতে পারেনি। এ আবেগের লক্ষ চক্ষু প্রাণীর অন্তরে খোলা থাকে যা স্রষ্টারই সৃষ্ট এটি বিজ্ঞান নয়, এ হল মৌলিক সৃষ্ট উপাদান আর এই মৌলিক সৃষ্ট উপাদান এর জনক হলেন মহান আল্লাহ । যিনি এই পুরো প্রকৃতি সৃষ্টি করেছেন। অনায়সে কোন কিছুই হয় না। জড় বস্তু অন্তঃসার শূন্য সে in active তার কোন চক্ষু নেই।
Emotions এ পৃথিবীর গুরুত্বপূণঅ এক বিষয়। প্রিয়ার smiling এ প্রেমিকের অন্তরে যেমন চরম উৎফুল্ল আচরণের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়, তেমনি কোন অত্যাচারের অসহ্য যন্ত্রণায় ক্ষুদ্ধ আচরণেরও বহিঃপ্রকাশ ঘটে, যে অদৃশ্য উপাদান giving situation এ ক্রিয়া ঘটায় তা হল প্রাণীর আবেগ যা মৌলিক ! এ মৌলিক উপাদান সৃষ্টিতে বিজ্ঞানীরা কখনো সক্ষম হবে না এখানে তাঁদের সকল গবেষণার ফলফল শূন্যই হবে বলে আমি দৃঢভাবে মনে করি । স্রষটায় অবিশ্বাসীদের বলব সত্য ভাবুন এবং গবেষণা করুন তাহলে নিশ্চয়ই খুঁজে পাবেন মহান কে ? যিনি এ প্রকৃতিতে সু বাতাস দিয়ে যেমন আমাদের প্রণবন্ত রেখেছে ঠিক তেমনি sudden সুনামী দিয়েও মূহুতেই ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করেন । তাই বলছি সত্যভাবে ভাবুন তাহলেই সব খুঁজে পাবেন।
©somewhere in net ltd.