নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মা, শিশু ও প্রকৃতি নিয়ে ভাবি !

গাজী ইলিয়াছ

সমাজের প্রবাহমান সমস্যা নিয়ে চিন্তা করি।

গাজী ইলিয়াছ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমন্বিত আন্তর্জাতিক বোমারু বিমান হামলা পৃথিবীর চলমান যুদ্ধ বিগ্রহ হ্রাস না করে দীর্ঘ স্হায়ী বিস্তৃতই করবে !

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১

উন্নত বিশ্ব যেভাবে জঙ্গী দমনের কৌশল নিয়েছে সেভাবে জঙ্গীর স্হায়ী নির্মূল হবে বলে মনে হয় না। ইহাতে ক্ষেত্র বিশেষে জঙ্গী তৎপরতা আরও বিস্তৃত হওয়ার সম্ভবনাই বেশী। কেন সে বা তারা নিজেকে উড়িয়ে দিয়ে মানব হত্যায় উদগ্রীব হয়েছে? কেন মরনপন যুদ্ধ করছে সে গবেষণায় প্রচুর জ্ঞান বা অর্থ বিনিয়োগ করা উচিত ! অস্ত্র ও ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টির মাধ্যমে মোকাবিলা না করে কেন সুইসাইড় বোম্বার সৃষ্টি হয়েছে বা হচ্ছে সেই গবেষনায় হাত দেওয়া উচিত! আদর্শগত সংঘাত আদর্শের মাধ্যমে, রাজনৈতিক সংলাপ বা আলোচনার মাধ্যমে মোকাবেলা করতে হবে । কোন আদর্শই হত্যাকারী হওয়ার শিক্ষা দেয় না। কোন ধর্মেই নিরঅপরাধীকে হত্যার অনুমোদন নেই। মানুষ বা জাতি গোষ্ঠীর যন্ত্রনা, অত্যাচারের কাহিনী, নির্যাতন ও কষ্টকে গবেষণা করলেই আপনাদের ভুলকে ধরতে পারবেন। কেন তাঁরা এত negative way তে motivate হয়ে এহেন হত্যাকান্ড চালাতে উদ্ভুদ্ধ হচ্ছে সে জায়গায় গবেষণা করে আপনাকে সত্য কারনসমুহ স্হির করতে হবে অতঃপর সেই যন্ত্রণা বা কষ্ট নিরসনের অ্যামিকেবল পদক্ষেপ নিতে হবে ! কখনো অস্ত্র চালনা করে জঙ্গীর পাশাপাশি অনেক অনেক নিরহ হত্যার মাধ্যমে নয়। জঙ্গী দমন করতে গিয়ে একজন নিরহ হত্যা বা অত্যাচারিত হলে মনে করতে হবে আপনাদেরও জঙ্গী আচরণের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। হত্যা ও অস্হিরতা সৃষ্টি কখনো সমাধান হতে পারে না। শোষন, নির্যাতন, নিপীডন ,স্বাধীকার হরন, সম্পদের অসম বন্টন ও ধর্মীয় স্বীকৃতি বা স্হায়ী বিশ্বাসে আঘাত ইত্যাদি বিষয়গুলোর সঠিক বিচার না হলে ব্যক্তির ক্ষোভ পরিবার হয়ে গোষ্ঠীগত ক্ষোভে সংগঠিত হয়। অতঃপর পরিত্রান বা প্রতিশোধের আশায় শুরু হয় সংঘাত সেই সংঘাত আজ বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে পড়ছে এর সমাধান কখনো বোমারু বিমানে বহন করে আনা যাবে না। যার প্রমান আমরা দেখছি আজকের আফগানিস্তান, ইরাক, লিবিয়া ও সিরিয়ায়। বোমারুবিমান সংঘাতকে বিশ্বব্যাপী সংকোচিত না করে বিস্তৃতই করছে। জাতিগত হানাহানি ও অবিশ্বাস আজ মহামারি আকারে ধারন করার নিকটবর্তী বা প্রহর গুনছে । যুদ্ধের পরিসমাপ্তি অনেক অনেক রক্ত ক্ষরনের পর বৈঠকেই শেষ হয়। সেই বৈঠক করার চেতনা অস্ত্রের মাধ্যমে অনেক রক্ত ক্ষরনের পর কেন অর্জন করতে হবে? কোথায় গলদ সেটাকেই গবেষণা করে খুঁজে বের করতে হবে? কেন সে বা তারা আজ মরনপন হামলায় বিনাদ্বিধায় উদ্ভুদ্ধ? কি কি উপাদান তাদের এ ধরনের হত্যাযজ্ঞে ধাবিত করছে? সে দিকেই বেশী নজর দিতে হবে বোমারু বিমানে নয় ! (শেষ হয়নি)

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

কল্লোল পথিক বলেছেন: সহমত
এ যদ্ধু জঙ্গী দমনের জন্য নয় জঙ্গী তৈরির জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.