![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্যালেস্টাইন, আফগানিস্তান, সিরিয়া, ইরাক, লিবিয়া, পাকিস্হান, ইয়েমেন, সৌদিআরব, তিউনিসিয়া, নাইজেরিয়া,লেবানন, তুরস্ক ও আফ্রিকার আরো কিছু মুসলিম দেশ আজ প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রকম জঙ্গী হামলা ও আশংকার মধ্যে দিন পার করছে । প্যালেস্টাইন, আফগানিস্তান, সিরিয়া, ইরাক ও লিবিয়া এই পাঁচটি দেশের অস্হিরতা সৃষ্টির শুরু থেকে এ পর্যন্ত বিশ্লেষন করলে দেখা যায়, কারা তালেবান, আইএস ও অন্যান্য বিদ্রোহীদের সৃষ্টির ক্ষেত্রে ইন্দন ও রসদমাল দিয়ে সহযোগীতা করেছিল? এ সকল বিদ্রোহীরা এত অস্ত্র কোথায় পেয়েছিল? তাদের নিকট হেলিকাপ্টারে করে অস্ত্র দেয়া হল স্হিতিশীল সরকারী regular বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে। পরবর্তীতে সেই ঈন্ধনকৃত যুদ্ধে উভয়ে লিপ্ত হয়ে নীজেরা হয়ে গেল ছিন্ন বিছ্ছিন্ন দেশের সবগুলো ক্যানটমেন্টের অস্ত্র চলে গেল আপামর জনগনের হাতে। চলছে নিজেদের মধ্যে সংঘাত ও যুদ্ধ ! কি শান্তি হল? ইন্দনদাতারা করল অস্ত্র ব্যবসা এবং দখলে নিল তেল ও বিভিন্ন সম্পদ। এ অশুভ পরিকল্পনার সৃষ্টির ফল আজ পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে গেছে। আজ অস্হির এক বিশ্বে হামলার মুখে বারাক ওবামাসহ আমরা সকলে দিন পার করছি। দুঃখজনক হলেও সত্য ইদানিংকালের প্রবাহমান কিছু ঘটনা আমাদের দেশকেও সে নিয়ত আশংকার মধ্যে ঠেলে দিচ্ছে। আমাদের ঘটনাগুলোর গভীর পর্যবেক্ষনে যা ধরতে পারি এগুলো হল ইচ্ছাকৃত ও পরিকল্পিত। শুধুমাত্র মুসলিম অধ্যুষিত শান্তিপ্রিয় এ দেশকে অস্হির ও অশান্ত করে তোলাই হল তাদের স্বার্থ। কিন্তু প্রশ্ন হল এর পিছনে তাদের আর কি স্বার্থ ? নিশ্চয়ই এর পিছনে কোন বড় শক্তিধর কেউ ফাইন্যান্স করছে বলে সহজেই অনুমিত যারা হয়ত এ দেশকে অশান্ত করে প্রতিশোধ নিতে চায়। এখানে তো কোন রকম জাতিগত ও ধর্মীয় রিতী বা প্রথার সংঘাত নেই। এ অশুভ শক্তির কার্যক্রমে বুঝা যাচ্ছে শুধুমাত্র এ দেশকে অকার্যকর জঙ্গী রাষ্ট্রে পরিনত করাই হল তাদের উদ্দেশ্য ! যাতে এদেশের চলমান উন্নয়ন থেমে যায় আমরা অভাবী হয়ে একে অন্যের সাথে হানাহানিতে লিপ্ত হই। যা হল তাদের চাওয়া। এ আক্রমনের মূল উদ্দেশ্য হল বহিঃবিশ্বের কাছে আমাদেরকে উপরোক্ত দেশসমুহের মত দাঁড় করানো। মুসলিম জঙ্গী রাষ্ট্র হিসাবে পরিচয় করানোই তাদের মূল উদ্দেশ্য। যা রুখতে হলে আমাদের সকলকে জাতীয় চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এ হামলা বা এ অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩৮
মোঃ মাকছুদুর রহমান বলেছেন: সহমত পোষণ করছি।