![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গনতন্ত্র কখনো চরম বৈষম্য সৃষ্টির নেপথ্যে হতে পারে না। বিশ্বের চলমান এ গনতন্ত্র হলো কতিপয় স্বার্থন্বেষী গোষ্ঠীর হরনকৃত বানানো এক তন্ত্র, যা ধনকে কারায়ত্ত্ব করে সাধারণ মানুষের মধ্যে যন্ত্রনাকর এক হাহাকার সৃষ্টি করছে প্রতিনিয়ত! সাধারন মানুষ আজ বলতে পারে না, করুনার দারুন এক হৃদয়ে তাঁরা নিরবেই কাঁদে। ঘুরছে এ বাড়ি ওবাড়ী এক টুকরো মাংস বা নাড়ীবুড়ির আশায়! আর আমরা যেন উল্লাসে মুখরিত! এভাবে দেখে দেখেই দিন, মাস,বছর এবং ঈদ পার করছি। সওয়াবের হিসাব কি এত সহজ? এ রকম অমানবিক রুক্ষ পরিস্থিতির জনক আমরা, তারপরও কি সওয়াব পাব? আমার মন একেবারেই না বলে! সওয়াবের প্রকৃতি অসাধারন সুবাতাস দেয়, আর এখনকার প্রকৃতি আগ্নেয়গিরির ধাওয়া দেয়। আর এ ধাওয়া হতে বাঁচতে কত শক্তিই না প্রদর্শন করছি! জলবায়ু ফান্ডসহ বিজ্ঞানীদের কত আবিষ্কার কত গবেষণা?
সত্য গবেষণা করতেও রাজি না, সোজা বাংলাও আমরা বুঝতে রাজি না। বুঝলে তো নীজের ঘাড়েই পরবে। কারন তখনতো এহেন গনতন্ত্রের ধন আর অপব্যয়কর উল্লাস সংকুচিত হবে আর সম্পদের বন্টন হবে সুষ্ঠ। ভাল মানুষ সেজে কত কি করি কিন্তু সাধারণের যন্ত্রণা উৎপাদনের হিসাব টি বুঝি না, আর বুঝতেও নারাজ! সে গবেষণার দিকে যেতেও চাই না। গনতন্ত্রের এ শ্রী আজ বড় বেহায়ার হলেও তা যেনো তার ধন দিয়েই আবার হায়া বা ইজ্জত ফিরিয়ে আনে। আজ আমরা সকলেই তাই বুঝি! মনেকরি ধনই সব! ধনই যেন গনতন্ত্রের প্রাণ। মানুষের তরে স্রষ্টার দেয়া বিশুদ্ধ আবেগ আজ নেই বললেই চলে। এমন বিজ্ঞান ও গনতন্ত্র দ্বারা এ সত্য আবেগকে হত্যা করতে আজ আমরা সক্ষম হয়েছি! অন্যের ছটফট যন্ত্রণাকে পা দিয়ে ঠেলে পৃথিবীর বিভিন্ন সী বীচসহ অপব্যয়ের বিভিন্ন ক্ষেত্র সৃষ্টি করে সেখানে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করছি প্রতিনিয়ত। শয়তানের অনুপ্রেরণায় চরম উল্লাসে শিশু কিশোর নীজের ছেলে মেয়ের সামনেও নগ্ন হতে আজ আমরা দ্বিধাবোধ করি না। যা এ গনতন্ত্রেরই উৎপাদিত ফসল। বিষয়টা এমন সম্পদ তোমার মন যা চাই তাই করো। খারপ তখনই বেশী লাগে যখন অনেক ভদ্রের বেশে মসজিদ মন্দিরে গিয়ে আল্লাহ আল্লাহ করে বা ইশ্বরকে ডাকে? সেখান থেকে বের হয়েই মহান আল্লাহ কি বলেছেন তা হাজার বুঝার পরেও মানুষের জন্য প্রতিনিয়ত চরম যন্ত্রণা উৎপাদন করছে এবং আর নিরসন করাকে পা দেখিয়ে চলে।
তাই বলছি, এ অবস্থায়ও কি সওয়াব আমাদের হবে? যেখান মানবতা নিস্পেসিত নেই বললেই চলে?? যা আছে তা কি নীজের এক রকম অহংকারী মনোভাবের নয়? দয়াপূর্বক!
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
মানব গুলো শুদ্ধতা হোক।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সময়োপযোগী আলোচনা। আমরা নামাজ পড়ে ঘুষ, দুর্নীতি, অনিয়ম করছি। অথচ, এসব করলে নামাজ করুল হওয়ার কথা নয়। ধর্ম, মানবতা সবই এখন লোকদেখানোর একএকটা ইস্যু ছাড়া আর কিছুই না।
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: প্রতি বছরই একই ঘটনা।
পলিথিন হাতে নিয়ে তারা বাড়ি বাড়ি যায়। অনেক মুখঝমটা তাদের সহ্য করতে হয়। কম করে হলেও সবাই সারাদিনের শেষে বেশ ভালোই মাংস পায়। কিন্তু তাদের ফ্রিজ নেই। তাই তারা মাংস বিক্রি করে ফেলে।
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
জাহিদ অনিক বলেছেন: খুবই অমানবিক-- এদের কুরবানী দেয়া উচিত না
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: কথায় যুক্তি আছে