![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ সকল শিশুর এ পরিনতির জন্য তাদের মা বাবারা অনেকাংশেই দায়ী। আজ একজন শিশু বলল তার বাবা গাঁজা খায় আর তার মা অন্যত্র বিয়ে করার পর থেকেই সে পথে থাকে। সৎ বাবা ও সৎ মা এর অবহেলা এবং মারধরের কারনেও অনেক শিশু ঘর ছেড়ে পথে আসে। আবার এ ধরনের পথে থাকা পুরুষ মহিলার ঔরুষজাত সন্তান সন্ততিরাও পথে থাকে। পরিবারের অভাবের কারনে আনকেয়ার হয়েও অনেক শিশু পথে আসে। মা বাবার মৃত্যুজনিত কারনে গ্রামে,উদ্বাস্তুু বা বস্তিতে বসবাসরত পরিবারের শিশুরাও নিরুপায় হয়ে খাবার খেয়ে বাঁচার আশায় পথে আসে।পথ শিশুর এহেন উৎপত্তিতে সরকার যদি নিবিড়ভাবে কাজ করে এ সকল শিশুদের মা বাবাকে এবং ক্ষেত্রবিশেষে সৎবাপ ও সৎ মা তথা অাইনগত অভিভাবককে যদি জবাবদিহিতার সম্মুখীন করা হয় তাহলে এ সকল শিশুর পথে আসা কমবে বলে মনে করি। যাঁরা বাধ্য হয়ে পথে এসেছে তাদেরও যথাযথ পুনর্বাসন করা উচিত। নতুবা তারাও অনেক অপরাধ এবং অধিক পথশিশু সৃষ্টির কারন হয়ে দাঁড়াবে।
এ সকল শিশুদের মুখে শুনা সৎ মা ও সৎ বাপের অত্যাচারের কাহিনীগুলো লোমহর্ষক এবং মর্ম স্পর্শী! আজ ছবির এক মেয়ে বলছিল সে তার সৎবাপের অত্যাচারের কারণে পথে আসতে বাধ্য হয়েছে। জন্মদেয়া শিশুর বিষয়ে মাবাবাকে যদি জবাবদিহিতায় আনা যায় তাহলে পথ শিশুর সৃষ্টি অনেকাংশে কমবে বলে মনে করি। নতুবা এভাবে চললে পথশিশু সংখ্যা যেমন বাড়বে অপরাধও সে অনুযায়ী বাড়বে। পথে আসা শিশুর কোন দোষ আছে বলে মনে করিনা। তারা কোমলমতি মাসুম শিশু। দোষহল জন্মদাতা মা বাবা বা সৎ মাবাবার এবং পরোক্ষভাবে সরকারের। সমাজের সক্ষম সামর্থ্যবান লোকজনও দোষী হয়ে যাচ্ছে এ কারনে যে, তাঁরা পথে ঘাটে থাকা এ সকল শিশুর মানবেতর জীবনযাপন দেখা সত্বেও আমলে নিয়ে তাদের জন্য পুনর্বাসনমূলক কিছু করছে না।
২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: শিশুদের এই কঠিন, ভয়ঙ্কর্ মানবতের জীবন যাপন করতে বাধ্য করছে নষ্ট রাজনীতির নষ্ট হায়েনারা।
৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার বসুন্ধরাকে সাহায্য করছে, সালমান রহমানকে সাহায্য করছে, ফালুকে সাহায্য করেছে, বেগম জিয়ার চিকিৎসা করাচ্ছে, শেখ সেলিমকে সাহায্য করছে, মওদুদকে সাহায্য করেছে, মুহিতকে সাহায্য করছে, সরকার ব্যস্ত
৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১
কানিজ রিনা বলেছেন: পথশিশুদের নিয়ে অনেক লেখা আশা দরকার
পথশিশুদের নিয়ে সমাজের বিবেক বান মানুষ
এগিয়ে আশা প্রয়োজন। বিবেকবান এগিয়ে
আসলে সরকার এর দায় এড়াতে পারবেনা।
আমাদের দেশ নাকি উন্নয়নের খাতায়
আন্তরজাতিক নাম উঠেছে। অথচ উন্নয়নশীল
দেশে পথশিশুরা নাই। এতিম শিশুদের জন্য
উন্নয়নশীল দেশে পুনর্বাসন কেন্দ্র আছে।
বেশীর ভাগ নেশাখোরদের সংশার ভেঙে
যায়। তাদের সন্তান অসহায় হয়ে পড়ে
সেসব শিশু কিশোর শুধু মাত্র পেটের
খুদায় রাস্তায় নেমে যায়। বিবেক বান
মানুষেরা যেভাবে বৃদ্ধাশ্রম খুলেছে ঠিক
সেভাবে এসব পথশিশুদের জন্য আশ্রম
খুললে হয়ত ভাল হত।
আমরা তো শুধু মুখের বুলি ছাড়ি কার্জত কেউ
এগিয়ে আসিনা। তাই এমন কোনও বিবেক
বানরা যদি এগিয়ে আসত তাহলে হয়ত
সবাই সাহায্য সহযোগীতার হাত বাড়াতো।
ভাল লাগল এবিষয়ে আরও লিখুন অসংখ্য
ধন্যবাদ।
৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: আজ মায়া ১৩ বছর জেল না করে মুক্তি পেয়েছে।
৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
গগণ আলো বলেছেন: চমৎকার করে লিখেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২২
সনেট কবি বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট