![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎকর্ষতার বিষয়ে নানা আলোচনা দেখে থাকি। বিজ্ঞানের উৎকর্ষতা স্বচক্ষে দেখলেও জ্ঞানের উৎকর্ষতা যে বহুকাল আগেই হয়েছে তার প্রমান মেলে গ্রীক সাহিত্য অধ্যয়ন করলে। আমি সাহিত্যের ছাত্র না হওয়ায় আমার সাহিত্য বিষয়ক পড়াশুনা খুবই সীমিত। কিন্তু কথায় আছে না, কাঠুরের ছেলে কৃষক হলে তাকেও ভূমিরূপ অধ্যয়নের প্রয়োজন রয়েছে। একটু আধটু লেখালেখির প্রচেষ্টা থেকেই গ্রীক সাহিত্য অধ্যয়নের ইচ্ছা
সেদিন ইডিপাস নাটক সম্পর্কে গুগলে সার্চ দিয়ে কয়েকটি লেখা পেলাম এবং পাঠ করলাম। সত্যিই আমি মুগ্ধ। এতো নিখুঁত ভাবে কাহিনী বিন্যাস কোন ঘটনাটি আগে কোনটি পরে নির্ধারণ করা খুবই মুশকিল।
একশো’ দু’শো বছর আগের ইতিহাস দেখলেই দেখা যায়, সাহিত্যের গল্প উপন্যাস ইত্যাদি কেবল রাজ-রাজাদের বিষয় নিয়েই রচিত। আর এই ঘটনাতো খ্রিস্টপূর্ব ৪৯৬-৪০৬ সনের কথা।
যাহোক, গ্রিক নাট্যকার সফোক্লেস রচিত নাটকটি আমার কাছে সৃষ্টিতত্ত্বের বিবরণ বলেই প্রতীয়মান হয়েছে। মেষ ও মেষ পালকের উপস্থিতি, তিন রাস্তার মোড়ে পিতার মৃত্যু, মানুষ সম্বন্ধীয় প্রশ্ন, অবশেষে মাকে বিয়ে করা। সে সময় কি বিবাহ প্রথা ছিলো ? সে জন্যই বলছিলাম জ্ঞানের উৎকর্ষতা কবে হয়েছিলো সত্যিই তা রহস্যাবৃত।
আলোচ্য নাটকে বর্ণিত ঘটনাবলীর বিবরণ গভীরভাবে অধ্যয়ন করে আমার যা মনে হয়েছে তা সংক্ষেপে এ রকম- এখানে পিতা x ক্রোমোজম মা y ক্রোমোজম। এ দুইয়ের সমন্বয় ইডিপাস একটি স্বপ্ন। মানব দেহের চোখ মানব দেহ লাভের পর আসে। সুতরা্ং দুটি ক্রোমোজম একত্রিত হয়ে যে ভ্রুণের সৃষ্টি হয় তখন তার চোখ থাকে না। তা-ই সে অন্ধ। সৃষ্টিতত্ত্বের উপর রচিত বলেই- ইডিপাস আজও সকলের কাছে এতো সমাদৃত। কারণ আমরা প্রত্যেকেই এক একজন ইডিপাস।
এই বিশ্লেষন কেবলই আমার। যদি কারো কাছে মনে হয় এটি প্রলাপ- দয়া করে প্রত্যাখ্যান করুন।
-
২৪ জুলাই, ২০১৫
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:১৯
ঘুমখোর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৩৩
সাদী ফেরদৌস বলেছেন: গ্রিক নাটক সাহিত্য সম্পর্কে কেউ জানুক বা না জানুক , কিন্তু অনেকেই ইডিপাস সম্পর্কে জানে । কারন এখানে যৌনতার একটা ব্যাপার আছে । লোল
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:২০
ঘুমখোর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রলাপ