নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
------- ১ ----
- মামা চুরি চামারির কাজ আমাকে দিয়ে হবেনা । ( ইনি ক্লাস ফোর এ )
- আরে বেটা চুরি কোথায় দেখলি ? এটা হল প্রতিশোধ বুঝলি প্রতিশোধ । কত বড় সাহস ! আমার ভাইগ্নাকে অপমান করে ? ( ইনি ক্লাস সেভেন এ )
- না না , আমাকে কিসের অপমান করেছে ।
- চড় মেরে সব কটা দাঁত ফেলে দেব , তুই অপমানের বুঝিস কি ?
রিনা তোকে বরই দিয়ে তা আবার কেড়ে নেয় নি ?
পাশের বাড়ীর রিনাপুকে ঝনটূ মামা মনে মনে বড়ই ভালা পায়
। আমাকে দিয়ে রিনাপুর কাছে একটা লাভ লেটার পাঠিয়েছিলেন । আমাদের বাড়ী রিনাপুদের বাড়ী পাশাপাশি , যা প্রায় একই বাড়ীর মত । বিকালে সাইকেল রিং চালাতে চালাতে আপুদের বাড়ী গিয়ে হাজির হলাম । দেখলাম তিনি পুকুর ঘাঁটে বসে বসে বরই খাচ্ছেন । পাশে কলাপাতায় লবন আর গুড়ো মরিচের মিকচার ।
আমাকে দেখেই কাছে ডাকলেন , '' এই লিটু বরই খাবি ?
আমার উত্তরের প্রতিক্ষা না করেই আমার দিকে ৪/৫ টা বরই এগিয়ে ধরলেন । আমি সাইকেল রিঙটা ঘাঁটের সাথে ঠেশ দিয়ে রেখে বরই গুলি হাতে নিলাম । সেকেন্ড কয় পরেই হাফ পেন্টের কোমরে গুঁজে রাখা চিঠিখানা বের করে রিনাপুর হাতে দিলাম । এও বললাম , ঝনটূ মামা দিয়েছে ।
-- কোন ঝনটূ মামা ? ফেইল্লা ঝনটূ ? ঐযে বান্দরের মত চেহারা ?
-- হ্যাঁ বলার সাথে সাথেই ছাঁৎ করে চিঠিটা পায়ের নিচে দিয়ে ২/৩ টা লাথি মেরে ঝপাং করে আমার হাত থেকে বরই গুলি কেড়ে নিলেন ।
আর যদি কোন দিন এইসব চিঠি ফিঠি নিয়ে যাই তাহলে আমার ঠ্যাঙের কোন কোন ভৌগোলিক অবস্থানে বাড়ি দিয়ে ভাঙ্গবেন তারও এক ভয়াবহ বর্ণনা দিলেন ।
ভাঙ্গা পা নিয়ে ক্রাচে ভর দিয়ে জলিল চাচার মত হাঁটতে পারবো কিনা তার একটা মানসিক মহড়া দিতে দিতে আমি বাড়ীর দিকে পা বাড়ালাম ।
সব ঘটনা বিতং করে বলার পর ঝনটূ মামার এই প্রতিশোধস্পৃহা , যার ফাইনাল ধকল রিনাপুদের নিরীহ ডাব গাছের উপর দিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা প্রায় চূড়ান্ত ।
দুপুরে খাওয়ার পর আপুরা বিছানায় একটু গড়াগড়ি যায় । এই মোক্ষ সময়টাকেই অপারেশনের জন্য বেছে নিলেন দক্ষ সেনাপতি ঝনটূ মামা ।
পুকুর ঘাঁটের পাশের গাছটাই টার্গেট । ওটার ডাবের পানি নাকি গুড়ের পানির মত মিষ্টি ।
ডাবগুলি অত্যাধিক কচি , গাছ থেকে নিচে পড়লে ফেটে যেতে পারে , তাছাড়া পড়ার শব্দে কেউ টের পেয়ে যেতে পারে তাই গোটা চারেক ডাব লুঙ্গির কোঁচড়ে ভরে নামিয়ে আনার প্লান করে মামা তর তর করে গাছে উঠে গেলেন ।
কোঁচড়ে ডাব নিয়ে মামা সবে গাছের ওয়ান থার্ড নেমেছেন এমন সময় দেখি দু হাতে বরই নিয়ে রিনাপু ঘাঁটের দিকেই আসছেন । চক্ষের পলকে গাছের আড়ালে হিডেন ফাইল হয়ে গেলাম ।
মামাও দেখি মাঝ পথে হার্ড ব্রেক কষেছেন । তবে তিনার দুই পায়ের ঠকঠকানি দেখে বুঝলাম , পদদ্বয়ের নিয়ন্ত্রন এখন আর তাঁর হাতে নাই ।
পানির কাছাকাছি ঘাঁটে আসার পূর্বেই চোর দেখে মানুষ যেমন থমকে দাঁড়ায় তেমনি থমকে দাঁড়ালেন রিনাপু ।
তবে আমি নিশ্চিন্ত । কারন রিনাপু দাঁড়িয়ে তাকিয়ে আছেন পুকুরের দিকে । চোরের দিকে নয় ।( আসলে দিঘীর টলটলা জলে তিনি দেখছিলেন '' দীঘির জলে কার ছায়া গো '' যা পরে জেনেছিলাম )
তিন সেকেন্ডের ভিতর আপুর ভয়ার্ত চোখ গাছে ঠকঠকায়মান চোরের দিকে স্থির হল । চোর তাৎক্ষনিক পদযুগলের নিয়ন্ত্রন হারিয়ে শুধু হাত দিয়ে গাছের গলা জড়িয়ে ধরে রেখেছেন । গাছটা একটু বাঁকা হওয়ায় বেচারা ঘড়ির পেন্ডুলামের মত ঝুলছিলেন ।
আল্লার লিলা বুঝা বড় দায় । ডাবের ভারে লুঙ্গি বেটা বিদ্রোহ করে বসলো । ডাবের সাথে গলাগলি করে লুঙ্গি পুকুরে । ডাবের বিরহে নাকি লুঙ্গীর সাথে বিদ্রোহে হাত বেটারাও যোগ দেয়ায় নাঙ্গু বাবাও ঝপাৎ করে পানিতে ।
ওরে আল্লারে !!! !!!! বলে গগন বিদারী চিৎকার দিয়ে রিনাপু ছুটলেন বাড়ীর দিকে । উপরের সিঁড়িতে উঠা পর্যন্ত অবশ্য উনার তিন আছাড় হয়ে গিয়েছে ।
নিজে বাঁচলে মামার নাম । সুযোগ বুঝে ঝোপের আড়াল থেকে বেরিয়ে দিলাম দৌড় । নিরাপদ দুরত্যে গিয়ে পিছন ফিরে দেখি দিগম্বর মামাও প্রানপন দৌড়াচ্চেন । তবে পেটের বিঘত খানেক নিচে কি একটা যক্ষের ধন দুহাত দিয়ে ধরে রেখেছেন তা দূর থেকে ঠাওর করতে পারিনি ।
------- ২ -----
-- লিটু পেন্ট খোল , তাড়াতাড়ি পেন্ট খোল ।
মিশন ইম্পসিবল থেকে দুই বাড়ী উত্তরে দাদা হামিদার বাপের বাড়ী । সেই বাড়ীর পাশে অবশেষে দুই মাসতুতো ভাইয়ের ( রক্ত সম্পর্কে যাই হইনা কেন , আমরা পেশার প্রতি শ্রদ্ধা শীল ) পুনঃমিলন ঘটলো ।
মামা ( পেশাগত দায়িত্বে ফেল তাই আবারো মামা । ) সিম গাছের ঝোপের আড়ালে গিয়ে হাফাতে লাগলেন । মামার গায়ের রঙ শ্যামলা ( আমার নানুর মতে , আসলে আফ্রিকা )আমি তাজ্জব হয়ে দেখছিলাম , লুঙ্গি পরার সেন্টার পয়েন্ট থেকে হাঁটু পর্যন্ত মামার গায়ের রঙ একেবারে ফর্শা ফকফকা । মামাকে মাঝে মাঝে ছোট খালার ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি ক্রিমটা মুখে মাখতে দেখতাম ।
আমাদের দেশে বিবেক বেচা কিছু বুদ্ধিজীবী আছেন , যারা খান এদেশে ডেকুর ছাড়েন অন্য দেশে । ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি বেটাও মনে হয় বুদ্ধিজীবী , দেহের এই অংশে ঢেকুর তুলেছে ।
গুপ্তধনের উপর তখনো মামার হাত ছিল । জ্যোতিষীরা হাত দেখে অনেক কিছুই বলতে পারে , জ্যোতিষী না হয়েও হাতের অবস্থান দেখে সেখানে কি আছে বুঝতে আমার মোটেও অসুবিধা হয় নি । মামার ধমকে সম্বিৎ ফিরে পেলাম ।
--- জি মামা !
-- তোকে পেন্ট খুলতে বলছিনা ?
-- কেন মামা ? দিগম্বর র্যালি হবে নাকি ?
-- ফাজলামি করলে লাথি মেরে দাঁত ভেঙ্গে ফেলবো । শু--- বাচ্চা ।
-- মামা তুমি এখন বিরাট বিপদের মধ্যে আছ , এই কারনে মাথা কিছুটা আউলা । তোমার নিজের ইজ্জত গিয়েছে বলে তুমি লেজ কাটা শিয়ালের মত আচরণ করছো , তাছাড়া তুমি ভাল করেই জান আমার পেন্টের ভিতর তোমার এক ঠেঙও ঢুকবেনা ।
-- তাইলে এখন কি করা যায় ? বলতে বলতে মামা ইজ্জতের যথাসম্ভব হেফাজত কল্পে ঝোপের আড়ালে বসে পড়লেন ।
-- মামা চলো , হামিদার বাপের বাড়ীর ভিতর দিয়ে কর্ডন করে তোমাকে নিয়ে যাই ।
হামিদার বাপের এক নাতী নতুন বিয়ে করেছে , নতুন বউয়ের সাথে মামার খুব ভাব । খোশ গল্পাদি ছাড়াও রীতিমত বরই, কাঁচা তেঁতুল আদান প্রদান হয় । মামা রিস্ক নিতে চাইলেন না ।
--- ঠিক আছে মামা , আমি আগে গিয়ে দেখে আসি শেফালী মামী উঠানে নাকি ঘরে ।
আমার কথায় মামা খুশী হয়ে সায় দিলেন । হামিদার বাপের বাড়ীর দিকে সবে কদম বিশেক বাড়িয়েছি ,দেখি বুড়োটা এদিকেই আসছেন । তিনি চোখে ঝাপসা দেখেন , বউ মারা গেছেন অনেক আগে । ইদার্নিং ভীমরতিতে ধরেছে , বিয়ে করতে চান । কেউ বিয়ের কথা বললে শারীরিক সক্ষমতার প্রমাণ দিতে , সপ্তাহ খানেক লাঠি ছাড়া হাঁটেন । এ সপ্তাহে মনে হয় কেউ বিয়ের কথা বলেনি , তাই হাতে লাঠি । সালাম দিয়ে বললাম , দাদা কই যান ?
বললেন , গরু না কি একটা যেন এদিকে দৌড়ে গেল ? দেখি সিম গাছটা না আবার সাবাড় করে দিচ্ছে ।
বাঁধা দিয়ে কোন লাভ হবেনা ভেবে নারিকেল গাছের গোঁড়ায় দাঁড়িয়ে পড়লাম ।
----- ৩ ----
-- শিয়ালরে !! শিয়াল !!! তুউউউউউউউউউ তুউউউউ !!
মামা যে ঝোপে ভাইরাসের মত হাইড হয়ে আছেন , বুড়োটা সেখানে গিয়ে লাঠি দিয়ে ঘুতাঘুতি করছেন । একটা ঘুতা সম্ভবত মামার পিঠে লেগেছে । মামা কুই কুই কোঁক শব্দ করে একটু সরে বসলেন । আর তক্ষনি বুড়োর কর্কশ চিৎকার ।
তুতু ডাক শোনার সাথে সাথে বলশালী কুকুরটা হাজির হয়ে মামার সামনে । মামা ভয় পেয়ে উঠে দাঁড়ালেন । এই বয়সি কাউকে এই পোষাকে দেখে কুকুরটা মনে হয় অভ্যস্থ নয় । তাই কয়েক মুহূর্ত কি যেন চিন্তা করল সারমেয়টি , পরক্ষনেই কুকুরটা ''চিন্তার গুল্লি মারি'' বলেই প্যান্থারের মত মামাকে লক্ষ্য করে লাফ ।
ততোধিক ক্ষিপ্র গতিতে সরেই মামা উত্তর দিকে দিলেন দৌড় । সেকি দৌড় ! উসাইন বোল্ট এখন তৃতীয় পজিশনে ।
উত্তরে কিছু দূর গিয়ে মামা পশ্চিম দিকে মোড় নিলেন । ২০ সেকেন্ডের মধ্যেই তিনি ইউ টার্ন নিয়ে আবার পিছন দিকে , কুকুরটা কি বুঝে দাঁড়িয়ে ঘেউ ঘেউ করছে ।
--কির পুতেরা গার্লস্কুল ছুটি দেয়ার আর সময় পায়নিরে !!!!! বলতে বলতে আমার সামনে । আমাকে দেখে মামা আলোর দিশা পেলেন ।
হাফাতে হাফাতে বললেন , লুঙ্গী দে --
--- লুঙ্গীতো আনিনি বলতে না বলতেই মামা আমাকে ঝেড়ে লাথি মারলেন ।
টার্গেট মিস ।যে তরিকায় মামা কুকুরের প্রাথমিক লম্প থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন সে তরিকা এস্তেমাল করে সরে গেলাম ।
ব্যাস পা ঢুকে গেল মান্দার কাঁটার ঝোপের ভিতর । পা চিরে রক্তারক্তি ।
ওরে আল্লারে ! গেচিরেএএএ বলে মামার চিৎকার আর মাটিতে গড়াগড়ি ।
যেখানে বাঘের ভয় ----। শেফালী মামী মনে হয় উঠানে ভেজা কাপড় মেলে দিচ্ছিলেন । চিৎকার শুনে কি হয়েছে ? কি হয়েছে ? বলতে বলতে দৌড়ে এলেন । আমি তাড়াতাড়ি মামার দেহের আপত্তিকর অংশ আড়াল করার মানসে মামার পাশে বসে পরলাম ।
লাভ হলো না ।
-- হায় ! হায় !! জনটু ভাই ল্যাংটা ক্যা ? ও আল্লা ! খাইছেরে ! কি সব হাবিজাবি বলতে বলতে ঊর্ধ্ব শ্বাসে ঘরের দিকে দৌড় । পায়ে শাড়ি পেঁচিয়ে এক আছাড় । মাটিতে তিনটা গড়াগড়ি দিয়ে আবার দৌড় ।
এই আছাড়টা মামার জন্য একটা সুসংবাদ নিয়ে এলো । মামি খেয়াল করেছেন কিনা জানিনা , আছাড় খেয়ে মামির ভেজা চুলে বাঁধা গামছাটা খুলে পড়ে গেল । দৌড়ে গিয়ে গামছাটা কুড়িয়ে নিলাম । মামার ইজ্জতের একটা ফয়সালা হলো ।
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তাতো বটেই !
২| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নিজে বাঁচলে দিগম্বর মামার নাম । ( শেষ পর্বএ ১ম ভাল লাগা
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ কবি সেলিম আনোয়ার ।
৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০১
হায়দার সুমন বলেছেন: আপনার লেখার ভক্ত আমি...... (তেল নয়)। + না দিয়ে পারি? ++++
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কি যে বলেন হায়দার ভাই ( ব্যাপক লজ্জার ইমো হবে )
৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০২
হায়দার সুমন বলেছেন: আপনার লেখার ভক্ত আমি...... (তেল নয়)। + না দিয়ে পারি? ++++
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আবারো ব্যাপক লজ্জিত ।
৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০২
যুবায়ের বলেছেন: ইডা কি লিকচেন ভাই....ঘটুনা ১ পইড়াইতো থামাইবার পারতাছিনা..
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যুবায়ের ভাইয়ের মন্তব্যে আমোদিত হলাম ।
৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৪
তারছেড়া লিমন বলেছেন: দারুন লাগলো ভাই........এততাড়াতাড়ি শেষ করলেন কেনু..........
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এমনিতেই ভয়ে ভয়ে ছিলাম ।
বড় লিখায় পাঠক বোর ফিল করেতো !
৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৮
যুবায়ের বলেছেন: পুরাটাই পড়লাম... ফাটাফাটি লিখছেন..
পিলাচ++
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ যুবায়ের ভাই ।
৮| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দুঃখিত , কারেন্ট চলে গেছে ।
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কারেন্টের অপেক্ষায় থেকে থেকে ঘুমের রাজ্যে চলে গিয়েচিলাম ।
৯| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১৬
নাসরীন খান বলেছেন: অনেক্ষন হাসলাম গল্পটা পড়ে।
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্টের সার্থকতা খুঁজে পাচ্ছি ।
১০| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:০২
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: ব্যাপক হইছে
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই , লিঙ্কনহুসাইন ।
১১| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১৪
শিপন ব্লগার বলেছেন: য়াচতে য়াচতে পেএট বেতা হয়এ গেলও ।
পেচবুক চেরে চিপন একন য়াপনাদের কাচে। বলগ কাপানো লেকক চিপন বলগার। এডিট করুন
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার শেষ পোষ্টে দেখি বিরাট ক্যাচাল বেঁধে গেছে ।
বানান রীতি ইচ্ছাকৃত হলে নিন্দনীয় , অনিচ্ছায় হলে ঠিক করে নেয়ার অনুরোধ রইল । ভাল থাকুন ।
১২| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: দিগম্বর হওয়ার ঘটনা হাস্যরসের জন্যে বড়ই প্রয়োজনীয় উপাদান!
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যদিও তা নিন্মমানের রসিকতার মধ্যে পড়ে ----
১৩| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১১
এরিস বলেছেন: অনেক সময় নিলেন শেষ করতে। তবে আমার কাছে প্রথম অংশটুকুই সেরা মনে হয়েছে। যতবার মনে পড়ে, ততবার হাসতে থাকি। অনেককেই আমি ডেকে এই গল্প পড়ে শুনিয়েছি। ভালোলাগা।
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মাঝ খানে আস্তিক নাস্তিক , হেফাজত আর রানা প্লাজা নিয়ে সামু উত্তপ্ত ছিল ।
এই পোস্টের বিষয় বস্তু তখনকার গুমোট আবহাওয়ার সাথে যাচ্ছিল না , তাই শেষ করতে দেরী হলো ।
আপনার চমৎকার মন্তব্য পড়ে , প্রথম পর্বটা আবার পড়ার লোভ সামলাতে পারলাম না ।
১৪| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৭
শিপু ভাই বলেছেন:
হাহাহাহাহ চরম হৈছে লিটু ভাই!!!
জ্যোতিষী না হয়েও হাতের অবস্থান দেখে সেখানে কি আছে বুঝতে আমার মোটেও অসুবিধা হয় নি ।
হাহাহাহাহাহ
গার্লস স্কুল ছুটি দেয়ার আর টাইম পাইলো না!!!
++++++++++++
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খুজে খুজে রস বের করে তা তাড়ীয়ে তাড়ীয়ে আস্বাদনে আপনার জুড়ি নাই ।
মনোযোগী পাঠক সুপ্রিয় শিপু ভাইয়ের জন্য ''লিটু ভাইয়ের'' শুভ কামনা ।
১৫| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: একটা জিনিস বুঝলাম , আপ্নাগো এলাকার কুত্তা ও ব্যাপক চিন্তা শিল
তিনটা একসাথে দেয়ায় মজা তিন গুন বেড়ে গেল ...
+++++ দিলাম ...।
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আসলেই ।
গার্লস স্কুলের মেয়েদের পাল দেখার পরে মামার দৌড়ের স্পীড ৩ গুন বেড়ে গেছে । যা দেখে কুকুরটা হয়তো ভেবেছে , ''দৌড়ানির আর দরকার হবেনা , বেচারা এম্নিতেই দৌড়াবে , আমি শুধু সাউনড গ্রেনেড ছাড়লেই চলবে ।''
১৬| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৫০
দি সুফি বলেছেন: হে হে হে হে
তিন বছরে ৩টা প্রোডাকশন। একদম লর্ড অব দ্যা রিংসের মত একটা গল্পের শেষ থেকে আরেকটা শুরু
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার প্রায় সব 'অখাদ্যের ' মনোযোগী পাঠক সুফি ভাইকে ধন্যবাদ ।
১৭| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহা, খুব হাসলাম
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে বেশ উৎসাহ পাচ্ছি ।
ধন্যবাদ মামুন রশিদ ভাই ।
১৮| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫
ভারসাম্য বলেছেন: প্রথম অংশের তুলনায় পরের অংশগুলো ঠিক জমে ওঠেনি অথচ পরের অংশেই আরো বেশি জমিয়ে তোলা যেত হয়তো।
তবে সব মিলিয়ে হাসছি কিন্তু অনেক। +++
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভারসাম্য ভাই যে একজন মনোযোগী পাঠক , তা এই কমেন্টেই অনুমেয় ।
আসলে শুধু প্রথম পর্বই প্রথমে ড্রাফ্ট করে তার পর পোস্ট করেছি ।
বাকি দুই পর্ব মাইন্ড টু কীবোর্ড । তাই এমত হয়েছে ।
ধন্যবাদ ।
১৯| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক দিন পর লিখলেন ভাল লাগছে ।
০১ লা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার কমেন্ট পেয়েও খুব ভাল লাগছে ।
ভাল থাকুন কান্ডারী অথর্ব ভাই ।
২০| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ২:৪৯
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: সহজ হাস্যরসের উপাদান দিগম্বর হওয়া অবশ্য প্রতিপক্ষ কিভাবে নেবে সেটা আসল কথা , লেখা পইড়া অনেকখন হাসলাম আবার খারাপও লাগলো সিরিজটা শেষ তাই।
০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ঘুড্ডির পাইলট ভাইয়ের ইতিবাচক কমেন্ট ,
আমার কাছে প্রশংসা পত্রের মতই মনে হয় ।
২১| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ২:৫৯
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: সহজ হাস্যরসের উপাদান দিগম্বর হওয়া অবশ্য প্রতিপক্ষ কিভাবে নেবে সেটা আসল কথা , লেখা পইড়া অনেকখন হাসলাম আবার খারাপও লাগলো সিরিজটা শেষ তাই।
০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি তাহলে প্রশংসা পত্রটি সত্যায়িত করে দিলেন ?
২২| ০১ লা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বরই খামুনা!
০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যে কারনে আঙ্গুর ফল টক ------
২৩| ০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
অপ্সরা বলেছেন: এই লেখা পড়ে আমি হাসতে হাসতে মরে গেছিলাম আবার বেঁচে উঠেছি।
হা হা হা
আসলেই মজার লেখা ভাইয়া।
০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যাক ! আপনার বেঁচে উঠায় আমিও বেঁচে গেলাম , নইলে মার্ডার কেইসে পড়তে হতো ।
২৪| ০১ লা জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
আশিক মাসুম বলেছেন: হুর মিয়া শেষ করলেন কেন আমি ভেবেছিম শেষ হবেনা
০১ লা জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মাসুম ভাই , এটা কি ইত্তেফাকের কমিক সিরিজ টারজান ?
যা জীবনেও শেষ হবেনা ।
২৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লোকজন হাসিয়ে মেরে ফেলছেন ভাগ্যিস আবার বেঁচে ওঠছে।
০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নইলেতও ভাই ফেঁসে জেতাম .।
২৬| ০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
মাক্স বলেছেন: মজা পাইলাম!!
০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মাক্স ভাইয়ের ভাল লাগায় আমারও ভাল লাগছে ।
২৭| ১৪ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: যে জামানা পরছে ভাল মানুসের এক্কেবারেই দাম নাই, আমি তো আবার অতিরক্ত ভাল মানুষ ,আমাকে যে লোকজন ভুল বুঝবে সেটা আর বলতে ...
আমি দেখতে আস্লছিলাম , বহুদিন কোন নতুন পোস্ট নাই দেখে আসি বড়ভাই কেমন আছে ............।
নাহ ।।
বোঝে না কেউ বুঝল না
১৪ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ও আচ্ছা !
আমাজানের শিম্পাঞ্জীরা বড়ই পাজী । টাওয়ারে উঠে রিসিভিং ট্র্যান্সমীটিং সিস্টেমে কি একটা সমস্যা করে ফেলেছে । তাই নেটওয়ার্ক জটিলতায় নতুন পোস্ট দেয়া যাচ্ছে না ।
দুলাভাই বলেছেন ইমো গুলো দেখে আমি যেন আবার উনাকে বাড়ি যেতে না বলি ।
২৮| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: :-&
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
২৯| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পুরোনো কমেন্টস গুলি আবার পড়লাম ।
৩০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন:
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: :
৩১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৩
হতাশ নািবক বলেছেন: অনেক পুরোনা পোষ্ট পড়তে গিয়ে ভাবলাম এত দিন কোথায় ছিল।
হাসতে আছি, খালি হাসতেই আছিছিছিছিছিছিছিছি
১৯ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ নাবিক ।
৩২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭
নিমগ্ন বলেছেন: আপনে তো মানুষ মারি ফালাবেন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কেন কেন নিমগ্ন ভাই ?
৩৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পুরাই দিগম্বর রম্য।
সেই হইছে!
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আরণ্যক ভাই কি লিখকের কথা বললেন
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
লেখোয়াড় বলেছেন:
ধুররররররররররর
নিজে বাঁচলে বাপের নাম।