নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রুমানিয়া
১০০ বছর আগেও যুদ্ধ ক্ষেত্রে নারীরা ছিল। তবে সৈনিক হিসেবে নয়। নারীরা তখন যুদ্ধাহত সৈনিকদের চিকিৎসা অথবা সেবা করত। বিশ্বে প্রথম ১৮৬১ সালের আমেরিকান সিভিল ওয়ারে স্বল্পসংখ্যক নারীকে সামরিক পোশাক পরে যুদ্ধে অংশ নিতে দেখা গিয়েছিল।
বলিভিয়া
১৯১৪ সাল থেকে শুরু হওয়া প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যুদ্ধাহত সৈনিকদের সেবা এবং সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন কাজে হাজার হাজার নারী নিযুক্ত হয়। রাশিয়া সেই সময় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারীকে সম্মুখযুদ্ধের জন্য নিয়োগ দেয়। যুদ্ধক্ষেত্রে এক নারী কর্নেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই কর্নেলই ছিলেন আধুনিক সামরিক বাহিনীর প্রথম কোন নারী অফিসার।
আলজেরিয়া
১৯৩৯ সাল থেকে শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এতে অংশ নেওয়া অধিকাংশ দেশের নারী সৈনিকদের সামরিক পোশাক পরে যুদ্ধক্ষেত্রে দেখা যায়। আহত সৈনিকদের সেবা, চিকিৎসা এবং অন্যান্য সহযোগিতায় তাদের অবদান ছিল ব্যাপক। প্রায় ৫ লাখ নারী সৈনিককে ব্রিটেনে, জার্মানিতে শত্রু বিমান আক্রমণ প্রতিরোধী ইউনিটে এবং রাশিয়ায় ফ্রন্ট লাইন ইউনিটে দেখা যায়।
আফগানিস্তান
১৯৮৫ সালে বিশ্বে প্রথম নরওয়ের ডুবোজাহাজে নারী সৈনিক নিয়োগ দেওয়া হয়। এর ধারাবাহিকতায় ১৯৯৫ সালে সাবমেরিনে একজন নারী ক্যাপ্টেন নিযুক্ত হন। এরপর ১৯৮৮ সালে ডেনমার্ক, ১৯৮৯ সালে সুইডেন, ১৯৯৮ সালে অস্ট্রেলিয়া, ২০০০ সালে কানাডা এবং স্পেন সাবমেরিনে নারী সৈনিক নিয়োগ দেয়।
আল সাল্ভেদর
বর্তমানে ব্রিটেন, জার্মানি, ইসরাইল, যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান, তুরস্ক, চীন ও রাশিয়া সহ পৃথিবীর প্রায় দেশের নারী সৈনিকরা সম্মুখযুদ্ধে অংশ নিচ্ছে, যুদ্ধবিমান চালিয়ে শত্রুপক্ষের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে, জটিল চিকিৎসা-অপারেশন তত্ত্বাবধান করছে।
নারী সৈনিক নিয়োগে পৃথিবীর শীর্ষ কয়েকটি দেশ-
ব্রিটেন
অনেক আগে থেকে ব্রিটেনের সামরিক বাহিনীতে নারী অংশ নিচ্ছে। প্রথম দিকে তা ছিল শুধু সেবিকা হিসেবে। ১৯৩৮ সালে ২০ হাজার নারীর একটি ইউনিট যুদ্ধের সময়ের জন্য সামরিক পুলিশ এবং শত্রু বিমান প্রতিরোধী সৈনিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। ১৯৪৯ সাল থেকে দেশটির সামরিক বাহিনীতে নারীদের নিয়োগ স্থায়ী করা হয়। তখনো সম্মুখযুদ্ধে তাদের অংশ নেওয়ার ব্যাপারে বিধিনিষেধ ছিল। তাদের অধিকাংশের সামরিক বাহিনীর কারখানায় এবং স্বল্পসংখ্যক নারী সেনা মূল বাহিনীর সঙ্গে যুক্ত হয়। এখন দেশটির সামরিক সদস্যদের প্রায় ৯ শতাংশ নারী।
ইসরাইল
পৃথিবীতে ইসরাইলই একমাত্র দেশ, যেখানে নারীদের সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক। ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পর নারীদের প্রশিক্ষণ নিতে হয়। সামরিক বাহিনীর দাপ্তরিক কাজ, গাড়ি চালানো, সৈনিকদের জন্য কল্যাণমূলক কাজ, সেবিকা, সেনাবাহিনীর রেডিও অপারেটর, ফ্লাইট নিয়ন্ত্রক এবং প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করতে হয়। প্রযুক্তিগত এবং দাপ্তরিক কাজে সেনা বাহিনীতে নারীদের নিয়োগ শুরু হয় ১৯৭০-এর দশক থেকে। সামরিক বাহিনীতে নারীরা শারীরিক এবং মানসিক সক্ষমতা দেখাতে পারায় ২০০০ সালে সামরিক আইন সংশোধন করে নারীদের জন্য সমান সুবিধার বিধান করা হয়। নারীরা পুরুষ সেনাদের পাশাপাশি সম্মুখযুদ্ধে কামান ইউনিট, পদাতিক বাহিনীত এবং সাঁজোয়া বিভাগে অংশ নেয়। অনেক নারী সীমান্ত বাহিনীতে যোগ দেন। সর্বসাম্প্রতিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনীতে ৩১ শতাংশই নারী। এই সংখ্যা ব্রিটেনের তিন গুণ।
জার্মানি
১৯৪৪-১৯৪৫ সালে পাঁচ লক্ষাধিক সাদা পোশাকের জার্মান নারী সৈনিক স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে সামরিক বাহিনীকে সহযোগিতা করে। তারা বিমান প্রতিরক্ষা, সেবিকা এবং যুদ্ধকালীন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নেয়। তাদের কিছু সদস্য শত্রুপক্ষের বিমান আক্রমণ প্রতিহত করতে সম্মুখযুদ্ধে অংশ নেন। ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানির সামরিক বাহিনীর দাপ্তরিক, হিসাবরক্ষণ, দোভাষী, ল্যাবরেটরি কর্মী এবং প্রশাসনিক কাজের ব্যাপকসংখ্যক নারীরা নিয়োজিত ছিল। ২০০১ সালে সেনাবাহিনীর সব পদ নারীর জন্য উন্মুক্ত হয়। ২০১৩ সালে সেনাবাহিনীতে ১৮ হাজার নারী সদস্য ছিল। যা মোট সেনাসদস্যদের ১০ শতাংশ।
পাকিস্তান
মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র পাকিস্তানের নারীদের সামরিক বাহিনীর উচ্চপদে নিয়োগ দেওয়া হয়। তারা আকাশপথে সম্মুখযুদ্ধে অংশ নিতে পারে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকে নারীরা সামরিক বাহিনীতে অংশ নেওয়ার সুযোগ পায়। ২০০৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম নারী বৈমানিকেরা সম্মুখ অভিযানে অংশ নেয়। নারী সৈনিকদের আকাশপথে সম্মুখ অভিযান, স্নাইপার, আকাশ থেকে আক্রমণ এবং পদাতিক বাহিনীতে অংশ নেওয়ার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী সামরিক বাহিনীতে নিযুক্ত রয়েছে।
বাংলাদেশ
৪৭ বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্স সম্পন্ন করে ২০০২ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম ২০ জন তরুণী নিয়মিত কমিশন লাভ করেন। ওই কোর্সের বাকি ১০ জনের মধ্যে কয়েকজন ৪৮ বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্সে অংশ নিয়ে প্রশিক্ষণ শেষ করার সুযোগ পান। দ্বিতীয় এ কোর্স শেষে ২০০৩ সালের জুলাইয়ে আরো ২১ জন নারী কমিশন লাভ করেন।
এরপর ৪৯ বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্স শেষে ২২ জন এবং ৫০ বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্স শেষে এ বছর আরো ১৩ জন নারী কমিশন লাভ করেন। এরপর প্রতি ছয় মাস পরপরই সেনাবাহিনীতে নারী কর্মকর্তার সংখ্যা বাড়তে থাকে। সেনাবাহিনী ছাড়াও নারী কর্মকর্তাদের সংখ্যা বাড়ছে নৌ ও বিমানবাহিনীতেও ।
সেনাবাহিনীতে নিয়মিত কোর্সের নারী কর্মকর্তার সংখ্যা এখন ১৫৬। ৮৮ জন ক্যাপ্টেন আর ৬৮ জন লেফটেন্যান্ট ও সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন শাখায় পুরুষ সহকর্মীদের সঙ্গে সমান মর্যাদা ও যোগ্যতা নিয়ে কঠোর নিয়ম-শৃঙ্খলার মধ্যে তাঁরা কাজ করে যাচ্ছেন। আর্টিলারিতে রয়েছেন ২১, ইঞ্জিনিয়ার্সে ২২, সিগন্যালসে ১৮, এএসসিতে ৩০, অর্ডন্যান্সে ৩৩, ইএমইতে ১৯, এইসিতে ১২ ও আরভিএফসিতে একজন নারী।
দীর্ঘমেয়াদি কোর্স ছাড়াও স্বল্পমেয়াদি কোর্সে সেনাবাহিনীর মেডিক্যাল কোরে নারী অফিসারের সংখ্যা ৫০২। এঁদের মধ্যে এএমসি ১৯৪, এডিসি ১৪ ও এএফএনএসে (আর্মড ফোর্সেস নার্সেস সার্ভিস) ২৪৯ জন।
সেনা বাহিনীর মেডিক্যালে কোরে মেয়েদের অবস্হান :
মেডিক্যাল কোরে নারী কর্মকর্তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ পদে রয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসিনা সুলতানা (স্ত্রী ও ধাত্রীবিদ্যা বিশেষজ্ঞ) ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেহেনা বেগম চৌধুরী (শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ)। এসব মিলিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নারী কর্মকর্তার সংখ্যা ৬৫৮
যুক্তরাষ্ট্র
১৭৭৫ সালে মার্কিন সামরিক বাহিনীতে নারীদের প্রথম নিয়োগ দেওয়া হয়। তখন নারীরা সেবিকা, পোশাক তৈরি এবং রান্নার কাজ করতেন। ১৯১৭ সালে নারীরা প্রথম তালিকাভুক্ত সৈনিক হন। আর ১৯৪৮ সালে চূড়ান্তভাবে আইন প্রণয়ন হওয়ার পর নারী সামরিক বাহিনীর স্থায়ী অংশ হয়। এখন সামরিক বাহিনীর সব পদই নারীর জন্য উন্মুক্ত। ২০১২ সালের এক পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, মার্কিন সামরিক বাহিনীর সদস্যদের ১৪ শতাংশ নারী। ১ লাখ ৬৫ হাজার নারী সদস্যের মধ্যে ৩৫ হাজার সদস্য কর্মকর্তা পর্যায়ের। লেফটেন্যান্ড জেনারেল বা মেজর জেনারেল পদেও নারীরা দায়িত্ব পালন করেছেন।
চীন
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সামরিক বাহিনী চীনের। দেশটির সৈন্য সংখ্যা প্রায় ২২ লাখ ৮৫ হাজার। এই সৈন্য সংখ্যার প্রায় ৭ দশমিক ৫ শতাংশ হলো নারী। দেশটির জন সংখ্যার প্রায় দশমিক ১৮ শতাংশ সামরিক বাহিনীতে নিযুক্ত।
রাশিয়া
এক পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, রাশিয়ার সামরিক বাহিনীতে ১ লাখ ১৫ হাজার থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার নারী সদস্য রয়েছে, যা দেশটির সামরিক শক্তির ১০ শতাংশ।
তুরস্ক
তুরস্কের নারীরা একসময় মূল প্রতিরক্ষা বাহিনীর সহযোগিতায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যুদ্ধাহতদের সেবা করার পাশাপাশি সৈনিকদের সহযোগিতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এখন তুর্কি সামরিক বাহিনীতে নারীদের কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। বর্ম, পদাতিক এবং সাবমেরিন ইউনিট ছাড়া সকল শাখায় নারী কর্মকর্তারা অংশ নিতে পারে। ২০০৫ সালে সেখানে ১২৪৫ জন নারী কর্মকর্তা নিযুক্ত ছিল।
এ ছাড়া ইরিত্রিয়া,
লিবিয়া,
দক্ষিণ আফ্রিকা,
জাম্বিয়া,
অস্ট্রেলিয়া,
দক্ষিণ কোরিয়া,
নেপাল,
নিউজিল্যান্ড,
ফিলিপাইন,
সিঙ্গাপুর,
শ্রীলঙ্কা,
থাইল্যান্ড,
ডেনমার্ক,
ফিনল্যান্ড,
ফ্রান্স,
আয়ারল্যান্ড,
নরওয়ে, পোল্যান্ড,সার্বিয়া, সুইডেন,কানাডা, আর্জেন্টিনা,সহ বহু দেশের সামরিক বাহিনীতে নারীরা নিযুক্ত আছে।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার অপছন্দের কথা কতৃপক্ষকে জানাবো
২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৩০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
অনবদ্য পোস্ট।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ রক্তিম দিগন্ত ।
৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আত্মবিশ্বাসে ভরপুর কিছু প্রত্যয়ী মুখ। ভালো লাগলো।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহবুব ভাই।
৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি প্রথমে ভাবছিলাম লিটন ভাই বুঝি ঘটক পাখি ভাইয়ের ভাত মারার কাজে নামছেন! কিন্তু পোস্ট পইড়া তো টাস্কি খাইয়া গেলাম! সে যা হোক, সুযোগ থাকলে রোমানিয়া অথবা চায়নাতে একটা ট্রাই মারতে পারলে হইতো!
এক কথায় অসাধারণ একটা পোস্ট! আর সাথে বিনোদন হিসাবে প্রথম প্রতিউত্তরটাতে একটা লাইক!
@বিচার মানি তালগাছ আমার,
সামরিক বাহিনীতে নারী না থাকলে নারী ভিকটিমদেরকে হ্যান্ডেল করবে কারা? বিশেষ করে গোটা বিশ্বে বর্তমান সময়ে পুরুষদের তুলনায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে নারীদের অংশগ্রহণ কিন্তু চোখে পড়ার মত! আর একটা ডিফেন্সকে যতই সামরিক পাওয়ার দেওয়া হোক না কেন, প্রকাশ্য জনসম্মুখে নারীকে লাঞ্চনা করার অধিকার তাদের নেই (যুদ্ধ বিগ্রহ হলে ভিন্ন কথা)!
চমৎকার পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: না না সাস ভাই এখনি ট্রাই মাইরেন না ।
একটা সংস্থা জরিপ চালিয়েছে, বিশ্বের কোন দেশের সামরিক বাহিনীর নারী সদস্যরা সব চেয়ে রূপসী ।
সেই জরিপের ফলাফল আমার হাতে আছে । ১ হইতে ১০ম পর্যন্ত নিয়ে পরে একটা পোস্ট দেব। সেখান থেকে বাইচ্চা শুধু জানাইবেন।
আপাতত ইসরাইলী সেনাদের দেখুন-
৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৭
নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: ইয়ারমুকের যুদ্ধে এক পর্যায়ে মুসলিম বাহিনী যখন মার খেয়ে পর্যুদস্ত, তখন কিন্তু খাওলা বিন্তে জাহাশের নেতৃত্বাধীন নারী বাহিনীই সম্মুখ সমরে যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল - যে কারণে তুরস্ক, সিরিয়া এবং মিশরের বিরাট এলাকা এখন মুসলিমদের অধীন।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার তথ্য দিয়েছেন নির্ঝরের_স্বপ্ন । আর আমাদের কিছু মানুষ ইসলামের ইতিহাস না জেনে বলে- নারী নেতৃত্ব হারাম ।
৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,
বেশ ভালো পোস্ট । এসব আমাদের দেখা হয়না , জানিও নে যে; কোথাকার সামরিক বাহিনীতে নারীরা কি বীরদর্পে পুরুষের পাশাপাশি কাজ করে যাচ্ছে । জানার প্রয়োজনও বোধ করিনে । এই পোস্টটি আমাদের জানার পরিধিকে বাড়াবে নিঃসন্দেহে ।
এই সুযোগে আমিও ছবি দিলুম পুলিশ বাহিনীতে নারী সদস্যদের ------
মেক্সিকো
অস্ট্রিয়া
গ্রীস
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সাস ভাই একটু এদিকে আহেন , মেক্সিকো'র মাইয়াটা দেখি একদম মারদাঙ্গা সুন্দরী
আর আহমেদ জী এস ভাইএর সৌজন্যে একজন বাংলাদেশী পুলিশ কমিশনার-
৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৩
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমার মনে হয় সামরিক বাহিনী তে মেয়েদের না যাওয়াই ভালো। তবে মেয়েরা এখন আর পিছিয়ে নেই অনেক এগিয়ে গেছে।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পরে সাহসী সন্তান এর কমেন্টে আপনার সম্পুরক মন্তব্য আছে ।
আপনাকে ধন্যবাদ হৃদয় ।
৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১
আমি মাধবীলতা বলেছেন: দারুণ তো !!!
মনে হচ্ছে পাথরে খোদাই করা মুখ তাতে আত্মবিশ্বাস..সাহস....মনোবল......
খুব ভালো লাগলো
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য ,অনেক ধন্যবাদ মাধবীলতা ।
৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২১
সাহসী সন্তান বলেছেন: লিটন ভাই, কাজটা কিন্তু ঠিক হইতাছে না! এমনে পিছন থিকা ডাক দিয়া সুন্দরী দেখানোর মানে কি হ্যাঁ? আমাদের কি পাত্থরের শরীর নাকি হু? তয় ঘটকালি করবার মনস্থির করতে চাইলে সেইটা ভিন্ন কথা.....
একচুয়ালি আমার ও ছোট কাল থিকা শখ ছিল সেনাবাহিনীতে চাকরি করার। কিন্তু ওদের ঐ ভারি কাপড় চোপড় পরলে আমার গরম লাগবে, বিধায় আর করা হ্য় নাই!
সে যাহোক, তবে উনাদের সম্পর্কে টুকটাক একটু খোঁজ খবর তো রাখিই! পৃথিবীর মধ্যে যে সব দেশে নারী সেনাবাহিনী আছে তাদের মধ্যে অনেকই সুন্দরী আছেন। তবে টপ টেন বিবেচনা করলে সবার উপরে আছে রোমানিয়ার নারী সেনাবাহিনী। কেননা, রোমানিয়ার নারী সেনাবাহিনীদের মধ্যে অধিকাংশ সদস্যই বলিউড মার্কা সুন্দরী!
আর টপ টেনের লাস্টে আছে আমেরিকা/যুক্তরাষ্ট্রের নারী সেনাবাহিনী। এছাড়াও পাকিস্থান, ইসরায়েল, গ্রীস, বৃটেন ইত্যাদী দেশের সেনাবাহিনীতেও অনেক সুন্দরীদের অবস্থান! আমাদের দেশেও কয়েকজন আছেন, সেইরাম দেখতে!
আর জী এস ভাইয়ের মেক্সিকো গার্লস্ আন্দাজ ছাড়া অনেক বড় হইয়া যাইতেছে! সুতরাং ঐটা বাদ! যদিও কবি বলে গেছেন, প্রেম ভালূবাসা বয়স মানে না......
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি জেইরাম খুঁতখুঁতে আর বাছা বাছি শুরু করে দিয়েছেন, পাখি ভাই কেন; কোন ড্রাকুলা ভাইও আপনারে বিয়া করাইতারবনা।
আমি অবশ্য আপনার জন্য একটা এসলট রাইফেল যৌতুক নেয়ার বিষয়ে কথা বার্তা চালিয়ে যাচ্ছিলাম
১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দেখালাম, জানলাম, খুশি হলাম
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ, ধন্যবাদ, ধন্যবাদ সাদা মনের মানুষ ভাই ।
১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: রাশিয়া আর ব্রিটিশ সৈনিক দেখে ক্রাশায়িত ...
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তাদের হাতের অস্ত্র দেখে আবার ভুপাপিত হইয়েন না আমি তুমি আমরা ভাই
১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
মনে হচ্ছে পাথরে খোদাই করা মুখ তাতে আত্মবিশ্বাস..সাহস....মনোবল...... (আমি মাধবীলতা)
সেরা মন্তব্য।
গিয়াস উদ্দিন লিটন-এর প্রতি অভিন্দন জ্ঞাপন করছি।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মাধবীলতা'জী সৈনিকদের চমৎকার বর্ণনা দিয়েছেন , আপনিও ধন্যবাদ জানবেন রেজাউ করিম ।
১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এতো দেখি বিশ্বজোড়ে কর্মযজ্ঞ । ভাল লাগল দেখে । অনেক তথ্য পাওয়া গেল । অনেক দেশের নারী সৈনিকদের কথা , সেনাবাহিনীতে তাদের শেয়ার , ও গৌরব গাথা জানা হল । বিস্তারিত লিখাটির জন্য রইল অভিনন্দন !!!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী ।
১৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দারুন একটা পোস্ট অনেক ভাল লাগল
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ কাজী ফাতেমা ছবি ।
১৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
কালীদাস বলেছেন: কালকে দেখলাম এক ফাকিস্তানি প্যারামিলিটারি সদস্য এক নারী সাংবাদিকের গালে জোরে এক চটকনা মেরেছে। সেই দেশে নারী সৈণ্য আবার এত উচু র্যাংকেও যায়! আচানক
কিছু ছবি দেখে বুকে মোচর অনুভব করলাম। আহা!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কিছু ছবি দেখে বুকে মোচর অনুভব করলাম। আহা!
তাদের অস্ত্রপাতিরে ডরাই নাকি ? এরেই কয় আসল পুরুষ
১৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:০৬
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: কি দেখাইলেন না দেখাইলেন
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কি দেখলেন না দেখলেন
১৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫০
MD FAISAL HOSSEN বলেছেন: অসাধারন পোস্ট। খুব ভালো লাগল।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: MD FAISAL HOSSEN অনেক ধন্যবাদ ।
১৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাই প্যারোডি বাদ দিয়া নারী নিয়া পোস্ট!
ভাবিকে ইমপ্রেস করার কোন উদ্দেশ্য আছে নাকি????
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নারে ভাই প্যারডী, ছড়া, কবিতা কোনটিই আমাকে দিয়ে হবেনা, আর মাইয়া মানুষ নিয়া পোষ্ট দেয়ায় দৌড়ানীর উপর আছি আপনি কন ইম্প্রেস !
১৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭
জাগরিত নিদ্রা বলেছেন: সুন্দর বলছেন।আপনারা যে কেমনে পারেন! বিডি আর্মি,নেভি, এয়ারফোর্সে চাকুরী করে, পরে রাশিয়া, ফ্রান্স, চীন ঘুরে ডিফেন্স এটাসীদের সাথে থেকেও সত্যি আমি এত জানি না আপনাদের মত।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জাগরিত নিদ্রা ।
২০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মারাত্মক পোস্ট! যে ছবি দেখালেন, শত্রুপক্ষ তো এঁদের দেখেই ঘায়েল হয়ে যাবে; যুদ্ধ করতে হবে না!
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাহাহাহাহা সুন্দর বলেছেন রূপক বিধৌত সাধু ।
২১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
জুন বলেছেন: মেয়েরাও আর পিছিয়ে নেই তার প্রমান ছবিগুলো । গর্বিত তাদের দেখে গিয়াস লিটন।
ভালোলাগা রইলো ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য , অনেক ধন্যবাদ জুন।
২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৫৭
জোলারোভিচপইজোলারোভিচ বলেছেন: ভালো লাগলো, সুন্দর, তথ্যবহুল পোস্ট। (ভাব লইলাম)
সেই অবস্থা, আচ্ছা শুনি মানুষ বলে পুরুষ সৈনিকরা সুন্দরী রমণীদের বিবাহ করে। আচ্ছা নারী সৈনিকরা তাহলে নিশ্চয় হ্যান্ডসাম ড্যাশিং ছেলেদের বিবাহ করে। কিন্তু যার কাছেই যাই সেই আমাকে উত্তরটা দিতে পারে না। আমার জানা প্রয়োজন। (ইয়ার্কি মারলাম)
আসল কথা নারী যাক এগিয়ে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সব কথার শেষ কথা , 'নারীরা এগিয়ে যাক।' সুন্দর মন্তব্য, অনেক ধন্যবাদ জোলারোভিচপইজোলারোভিচ। (এইরে ! আপনার নাম উচ্চারণ করতে গিয়া দাঁত দুইটা গেছে!)
২৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: মেয়েদের আর পিছিয়ে থাকা ঠিক না।
আবার বেশি ক্ষমতা দেওয়াও ঠিক না।
তখন পুরুষের প্রতি অকৃতজ্ঞ হয়ে পরবে,
এ আইডিয়াগুলো পুরুষদের।
পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আইডিয়াগুলো পুরুষদের এটা ঠিক বলেছেন শাহরিয়ার কবীর ,
২৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩১
মু ওমর ফারুক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মু ওমর ফারুক ।
২৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: আহা! বড়ই সৌন্দর্য
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এরা ভয়ংকর সুন্দরী তাই সাবধান প্রিন্স ভাই---
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি সামরিক বাহিনীতে মেয়েদের অংশগ্রহণ পছন্দ করি না। ব্যাটল ফিল্ডে এদের তেমন ভূমিকা নেই...